Type Here to Get Search Results !

প্রবাসী ছেলের প্রেম জালে আম্মু চটি গল্প ( পাঠ ৯-১০ )

 

#গল্পঃ বাবার জমি দখল

#পর্বঃ ৪১

কালকে হয়েছে মনের বিয়ে আর আজকে হল আইনের বিয়ে, করব আমারা সো হা গ রাত, তবে রাতে, দেখি আজকে কেমন করতে পারো।

আমি- হুম তোমার মনের ইচ্ছে বুঝতে পারছি তাই হবে যাও আর বিরক্ত করব না। এবার আমি ঘুমাবো, সার্টিফিকেট এনেই তবে তোমার সাথে আইনের সো হা গ রাত করব।

আম্মু- এইত লক্ষ্মী ছেলে আমার।

আমি- না লক্ষ্মী জামাই বল, আমি তোমার জামাই।

আম্মা- না তুমি আমার স্বামী বুঝলে মিস্টার রহিম, আমি রহিমের স্ত্রী আসমা, এখন থেকে আমাকে তুমি বলে ডাকবে আর আমি তোমাকে ওগো, কি গো, বা আমাদের নতুন বাচ্চার কি নাম দেবে ভেবে রাখ তাদের আব্বা বলে ডাকবো।

আমি- কি গো বেগম এমন কথা বলে তো আমাকে গরম করে দিচ্ছ আর গরম হলে ঠান্ডা করে দিতে হবে কিন্তু। আমি কিন্তু ওই কাগজ আনা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে পারবোনা, সেই সকাল থেকে আমাকে ফাঁকি দিয়ে যাচ্ছ।

আম্মা- কি গো তুমি অমন করে কেন বলছ দেব বলেছি তো, সারারাত তোমার বউকে যেমন খুশী ভো গ কর না করব না।

আমি- তবে এখন একবার আম্মু হিসেবে ভো গ করি দাওনা প্লিজ সো না হবু বউ আমার।

আম্মা- আবার আমি হবু বউ কোথায় কালকেই তো হয়ে গেছি তোমার বউ, কবুল করা বউ।

আমি- আসমা তোমার মাথায় মা ল উঠে গেছে মনে হয় তুমিই উল্টপাল্টা বলছ।

আম্মা- রাতে যা দুবার দিয়েছে ভেতর দিয়ে মাথায় সত্যি চলে গেছে।

আমি- তবে কি আমাকে দিনের বেলায় দেবেনা ঠিক করেছ।

আম্মা- তুমি যেভাবে তাকাও আমার দিকে তাতেই আমি ঘায়েল হয়ে যাই, তুমি সেটা বোঝনা। এসব কাজ রাতে করতে হয়।

আমি- তুমি শুধু অজুহাত দাও আমাকে দেবেনা, আমার মাথা খারাপ করে দিচ্ছ আসমা বিবি, স্বামীর সাথে এমন কেউ করে, তুমি বিবি হয়ে এমন করছ আমার ভালো লাগেনা, তোমাকে আমি একবারের জন্য জোর করিনি, যদি জোর করতাম বাড়ি ফিরেই তোমাকে আমি দিতাম।

আম্মু- সে আমি জানি আমাকে কত ভালবাস তুমি, আমার সব পরীক্ষায় তুমি পাস, সেজন্যি তোমাকে কাজী অফিসে গিয়ে বিয়ে করলাম, কি গো তুমি বোঝনা তোমার আসমা তোমাকে কত ভালোবাসে।

আমি- হ্যা আমি আমার আসমার মন বুঝি কিন্তু কেন এত লজ্জা সেটাই বুঝিনা। কি গো দাও না এখন একবার।

আম্মা- উ হু  না পারিনা আমাকে একটু সময় দাও বলছিনা সব দেব তোমাকে তো কাল কেও উজার করে দিয়েছি তাই না, আজ রাতেও দেব, আমার একটা ইচ্ছে আছে সেজন্য তোমাকে বাঁধা দিচ্ছি, আমাকে একটা সুযোগ দাও চল আমরা একটু আগে বেরি হই কাজ আছে আমার। কি গো শুনবে আমার কথা।

আমি- ঠিক আছে আমার সো না বউ তোমার কথা শুনবো না তাই হয়। তা কোথায় যাবে এই বলনা।

আম্মা- চল বেড়িয়ে বলব। আমি কি পরে যাবো এখন, তুমি বলনা।

আমি- সেই আসার দিন রাতে যা পরেছিলে তাই পর ঐ ড্রেসে তোমাকে দারুন লাগে।

আম্মা- হুম সব বোঝা যায় ছেলেরা তো তাকিয়ে থাকবে আমার দিকে।

আমি- তাকায় তাকাকো তাতে কি তুমি আমার ওরা দেখবে আর ফুলবে।

আম্মু- হ্যা তাই আর ঘরে গিয়ে আমাকে ভেবে কত কিছু করবে তুমি জানো।

আমি- অরা মনে মনে করবে আর আমি তো সত্যি করব মজা কার বেশী, সবাই চাইবে কিন্তু পাবো না আমি একা করবো কেমন গর্ব হয় তুমি বল।

আম্মা- তুমি না যত বাজে চিন্তা খালি করব আর করব।

আমি- তুমি না তো কি তুমি আমার একান্ত আমার আর কেউ তোমাকে পাবেনা সেটা ভেবে আমার গর্ব করা উচিৎ না।

আম্মা- আমার যা আছে সব তোমার অন্যকে কেন দেখাতে যাবো, ওগো আমি শাড়ি পরি ওটা পরে পড়ব আজ থাক।

আমি- হু শাড়ি পর আর সাইড দিয়ে তোমার বড় বড় দু ধ দুটো সবাই দেখুক, লাল ব্লাউজের দিকে তাকালে কেমন লাগে জানো দেখেই চ ড় চ ড় করে বাঁ ড়া দাঁড়িয়ে যায় তুমি জিন্স আর টপ পর স্কাপ তো আছে সমস্যা কোথায়, এতে পা ছা আর পা গুলো ভালো বোঝা যায় উপরে তো ঢাকাই থাকে। তবে আম্মু তোমার পা ছা যে দেখবে তাঁর খাঁ ড়া হয়ে যাবে।

আম্মু- তোমরা পা ছা আর বুক দেখে কি মজা পাও, যে দাড়িয়ে যায় এটাই আমি বুঝি না।

আমি- আম্মু সো না না আমার বিবি আসমা তোমাদের ওই দুটো বড় সম্পত্তি, প্রত্যেক পুরুষের  দু ধ আর পা ছা দেখলেই সে ক্স উঠে যায়, সবচাইতে বড় নে শা হল চোখের নে শা, নারীর দু ধ আর পা ছা সবাই দেখে তাকায় সাথে অবশ্যই মুখশ্রী ভালো থাকতে হয়, যারা নারী দে হের স্বাদ না পায় তাদের দেখলেই হল দু ধ পা ছা মুখ যেমন হোক মনে মনে অনেক কিছু করে দেয়।

আম্মু- কি গো তুমিও করতে বুঝি।

আমি- হ্যা তবে আম্মুকে দেখে করতাম অন্য কাউকে দেখে আমার ভালো লাগত না।

আম্মা- এখন কাকে দেখে কর আম্মু না বউ কোনটা।

আমি- আমার আম্মু আর বউ তো একটা তবে আম্মুকে ভাবতে ভালো লাগে আগেও তোমাকে বলেছি।

আম্মা- তবে আর কি আমার অণার যখন ইচ্ছে আমি পরেই ফেলি যাও তুমি বাথরুমে যাও হাত মুখ দুয়ে এস আমি পরে ফেলি ফাঁকে।

আমি- কেন আমি দেখবো না।

আম্মু- রাতে আলো জ্বেলে দেখে নিও এখন না। রেজিস্টারী করা বউকে যেমন খুশী দেখ এখন যা বলি তাই কর।

আমি- আচ্ছা বলে বাথরুমে গেলাম। আর আমার আসমাকে সময় দিলাম জিন্স আর টপ পরার। ফিরে আস্তে দেখি সব পরে ফেলেছে কিন্তু ঐযে হুক লাগাতে পারছেনা।

আম্মু- এই এস না তোমার বউর হুকটা লাগিয়ে দাও।

আমি- বসে আম্মুর হুক লাগিয়ে দিলাম। আর পা ছায় হাত বুলিয়ে বললাম আ হ  কত বড় পা ছা তোমার আম্মু।

আম্মু- হাত দুটো ছাড়িয়ে এনে বুকে ধরিয়ে দিয়ে বলল আর এ দুটো কি ছোট।

আমি- হাত দিয়ে একটু টি পে দিয়ে উ হ  কেমন খাঁ ড়া হয়ে আছে আর শক্ত, সেই নতুন ব্রা পড়েছ বুঝি।

আম্মু- হুম খাঁ ড়া করে রাখলাম আমার স্বামীর যখন দেখতে এত পছন্দ তাই। নাও এবার তুমি জিন্স আর টি শার্ট পড়।

আমি- হুম বলে পাঞ্জাবী আর পায়জামা খুলে জিন্স আর টি শার্ট পরে নিলাম।

আম্মু- আমার হাত ধরে আয়নার কাছে টেনে নিয়ে কি গো এবার তোমার সাথে মানিয়েছে কি বল।

আমি- আম্মুর মুখ ঘুরিয়ে একটা চু মু দিয়ে সত্যি মানিয়েছে, মানিক জোর একদম।

আম্মু- আমাকে পাল্টা চু মু দিয়ে মিয়া এখন চল সময় চলে যাচ্ছে অনেক কাজ আছে।

আমি- আচ্ছা বিবিজান চলেন আমরা বের হই।

আম্মু- ঠিক আছে চল বলে দুজনে বের হলাম দরজা বন্ধ করে।

বাইরে বেরীয়ে কি গো কি কাজ তোমার এবার বল।

আম্মু- আমাকে একটা কস্মেটিকের দোকানে নিয়ে চল। কিছু কিনবো।

আমি- আচ্ছা বলে ফার্ম গেটে একটা কস্মেটিকের দোকনে গেলাম আর বললাম কি নেবে নাও আমি বাইরে দাঁড়াচ্ছি মেয়েদের ভির।

আম্মা- আচ্ছা আমি নিয়ে তোমাকে ডাক দিচ্ছি। ১৫ মিনিট পরে আমাকে ডাকল এদিকে এস টাকা দাও।

আমি গিয়ে টাকা দিয়ে আম্মুকে নিয়ে বের হলাম। তখন বেলা সারে চারটে বেজে গেছে।

আম্মু- চল এবার কাজী অফিসের দিকে যাই সিএনজি নাও।

আমি বেড়িয়ে রাস্তা পের হয়ে সিএনজি নিলাম। দুজনে ১৫ মিনিটের মধ্যে পৌঁছে গেলাম। তুমি দাড়াও সো না আমি যাই গিয়ে দেখি আছে কিনা। আমি পৌছাতে আমাকে দেখে বলল আসেন আসেন আপনার কাজ রেডি হয়ে গেছে। আমি কাছে যেতে আপনার মিসেস কই ওনাকেও ডাকেন সই করতে হবে। আমি ডাকলাম এই আসমা এদিকে উপরে আস সই করতে হবে।


#চলবে

পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই সাথেই থাকুন।




#গল্পঃ বাবার জমি দখল

#পর্বঃ ৪২

আমি পৌছাতে আমাকে দেখে বলল আসেন আসেন আপনার কাজ রেডি হয়ে গেছে। আমি কাছে যেতে আপনার মিসেস কই ওনাকেও ডাকেন সই করতে হবে। আমি ডাকলাম এই আসমা এদিকে উপরে আস সই করতে হবে। আম্মু উপরে এল দুজনে সই করে আমাদের ফটো লাগানো কাবিন নামা হাতে নিলাম। ওদের খুশী করে দিলাম ৫০০ দিয়ে। এরপর দুজনে নিচে নেমে এলাম।

আম্মা- দাড়াও তোমাকে সালাম করে নেই।

আমি- আবার বাজে কথা সে কোনদিন হবেনা আমি তোমাকে সালাম করব তুমি না। তুমি সব সময় আমার বুকে থাকবে।

আম্মা- ঠিক আছে ঘরে গিয়ে করব চল এবার, কিছু হাল্কা খেয়ে গিয়ে ঐযে সিনেমা হল আছে ওদিকে একটু ঘরে রাত করে ঘরে ঢুকব। একটু হাঁটাহাঁটি করি।

আমি- চল

বলে দুজনে সিএনজি নিয়ে চলে এলাম এবং ছন্দ আনন্দ হলের সামনে দিয়ে ঘুরে চটপটি খেয়ে বসুন্ধরা মারকেটে গেলাম। কিছু কেনা হয়নি তেমন তবে আম্মুর জন্য লাল বেনারসি সাথে ম্যাচিং সব নিলাম আর আমিও নিলাম নতুন বরের সাজ। তবে অনেক সময় ঘুরলাম। এভাবে অনেক সময় পার করলাম এবার ফিরছি আমরা। খাবার কখন খাবে।

আম্মু- আজকে হোটেলে অর্ডার দাও ভেতরে বসে খাই।

আমি- আচ্ছা তবে আজ মটন কষা আর ভাত খাই সাথে আর যা দেয় তাই খাবো।

আম্মু- ঠিক আছে গিয়ে বলে দেবে ৮/৯ টার মধ্যে যেন দেয়। তাহলে রাতে বেশি সময় পাওয়া যাবে।

আমি- আচ্ছা নিচে হোটেলে বলে এলাম আমাদের রুমে দিতে। কি গো কি কিনেছ তুমি আমাকে বললে না তো।

আম্মু- পড়লে দেখতে পাবে, তবে তুমি একটু বাইরে যাও খাবার নিয়ে একবারে ঘরে ঢুকবে। আমি আমার কাজ করে নেই।

আমি- তাড়িয়ে দেবে আমাকে দেখতে দেবেনা।

আম্মু- সব করে নেই তারপর দেখবে। এক কাজ কর দুটো লাচ্ছির বোতল এন রাতে আমরা খাবো।

আমি- আচ্ছা

বলে নিচে গেলাম, মনে কি হল ফার্মেসীর দোকানে গেলাম একটা সে ক্সে র ট্যাবলেট নিলাম অরা বলল কাজ করার আগে খেতে হবে এবং আধ ঘন্টা বা ৪৫ মিনিট আগে খাবেন। আমি নিয়ে হোটেলের খাবারের কাছে গেলাম। তখনো হয়নি গরম গরম দেবে আমাদের। একটু সময় বসলাম। সারে ৮ টা নাগাদ বলল যান রুমে যান আমি নিয়ে যাচ্ছি তরে করে। আমি ফিরে এসে দরজায় নক করলাম।

আম্মু- আরেকটু অপেক্ষা কর হয়ে গেছে প্রায়।

আমি- দাড়িয়ে আছি এর মধ্যে খাবার চলে এল আবার নত করলাম এই আসমা খাবার এসে গেছে।

আম্মু দরজা খুলে কোথায় চলে গেল দেখলাম না। আমি ও বয় এক সাথে ভেতরে গেলাম বয় খাবার দিয়ে পানি দিয়ে চলে গেল আর বলল কালকে সকালে নেব। আমি দরজা বন্ধ করতে আম্মু বেড়িয়ে এল গেছে উনি।

আমি- হ্যা দরজা বন্ধ করে দিয়েছি।

আম্মুকে দেখে আমি অবাক একি কি সুন্দর সেজেছে, হাতে মেহেন্দি দিয়েছে গলায় হার পড়েছে, হাতে চুরি, কোমরে বিছা পড়েছে। কিন্তু ঠোঁটে তো কিছু পরেনি,

আমি- কি গো নতুন বউ সব ঠিক আছে লিস্টিক কই।

আম্মু- খাবার পরে দেব এবার বল তোমার বউকে কেমন লাগছে।

আমি- খেয়ে তারপর বলব আস গরম খেয়ে নেই।

আম্মা- আমার হাতে মেহেন্দি কি করে খাবো।

আমি- ঠিক আছে আমি তোমাকে খাইয়ে দিচ্ছি। দাড়াও বলে বাথরুমে গিয়ে ওই ট্যাবলেট খেয়ে ফিরে আসলাম।

আম্মু- সত্যি দেবে আমাকে খাইয়ে না আমি হাত ধুয়ে নেব এখনো ভালো করে শুকায়নি তো আর কিছু সময় পরে ধুলে ঠিক থাকবে।

আমি- আমার এত সুন্দর বউকে ভালো করে খাইয়ে দেব না তাই হয়। আমি নিজের হাতে করে তোমাকে খাইয়ে দেব।

আম্মু- বসে পরে মাখিয়ে নাও আর এই হ্যা করলাম দাও তবে খাইয়ে।

আমি খাবার নিয়ে মেখে আম্মুকে খাইয়ে দিতে লাগলাম।

আম্মু- আমাকে শুধু দিচ্ছ তুমিও খাও দুজনে এক সাথে খাই আমার নতুন বর শুধু আমাকে কেন খাওয়াবে কেন তুমি খাও এরপরে আমি তোমাকে খাইয়ে দেব।

আমি- গালে একটা চু মু দিয়ে ঠিক আছে আমার সো না বউ।

আম্মু- কি গো দাও আরও খাবো এতে পেট ভরে নাই।

আমি- দিচ্ছি গো দিচ্ছি বলে মুখে খাবার তুলে দিলাম সাথে ভালো ভালো মটন পিস দিচ্ছি।

আম্মু- সব আমাকে দিচ্ছ কেন তুমিও নাও ওইটা তুমি খাবে বলে আমাকে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিল। নাও ওটা মুখে নাও।

আমি- তুমি কি গো আমাকে একটু আমার বউকে আদর করে খাওয়াতে দেবেনা।

আম্মু- নিজের পেট না ভরলে বউকে সারারাত সুখ দেবে কি করে।

আমি- পারবো সো না তোমাকে সুখ দিতে পারবো।

আম্মু- প্রায় শেষ সব খাবার রেখে লাভ নেই তুমি বাকিটা খেয়ে নাও আমার পেট ভরে গেছে।

আমি- দাড়াও বলে আরেক লঙ্কা দিয়ে এবার বাকিটা আমি খেয়ে নিচ্ছি। বলে আস্তে আস্তে আমিও সব খেয়ে নিলাম। এই আসমা এস বেসিনের কাছে আস আমি মুখ ধুয়ে দিচ্ছি।

আম্মু- সো না আমার কি যত্ন করে আমার।

আমি- আম্মুকে মুখ ধুয়ে দিয়ে নিজেও ধুয়ে নিলাম। ফিরে এলাম।

আম্মু- এই এবার তুমি তোমার পোশাক পরে নাও।

আমি আবার আমার নতুন পোশাক পরে নিলাম।

আম্মু- অনেক সময় হয়েছে এবার আমি মেহেন্দি ধুয়ে ফেলি বলে বেসিনে গিয়ে ধুয়ে নিল এবং গামছা দিয়ে সব মুছে নিল। আয়নার সামনে এসে নিজে মুখে লিপস্টিক দিল।

আমি- এবার তোমার একটা ফটো তুলবো। এই জানলার পর্দার কাছে দাড়াও।

আম্মু- আমার কিন্তু এখন লজ্জা করে।

আমি- আম্মু লজ্জা নারীর ভূষণ, লজ্জা থাকা ভালো।

আম্মু- আমার সব ইচ্ছে পুরন হল আজকে, কাবীন হলো, হাতে কাবীন নামা পেলাম, নতুন বউয়ের মত সেজে আছি।

আমি- নতুন বউ সেজে এখন কি করবে।

আম্মু- আমার স্বামীর সাথে বা স র রাত করব আইনিভাবে। এবার এক কাজ কর তোমার আম্মুকে বা স র ঘরে বসিয়ে দাও। আর তো কেউ নেই তুমি ছাড়া কে বসিয়ে দেবে বল।

আমি- আচ্ছা আমি আমার আম্মুকে নতুন আব্বুর জন্য বা স র ঘরে বসিয়ে দেব। চল বলে আম্মুকে ধরে বিছানায় বসিয়ে দিলাম। আর বললাম আম্মু এবার তুমি আব্বুর সাথে বা স র কর কেমন।

আম্মু- হ্যা তুমি তোমার নতুন আব্বুকে পাঠিয়ে দাও, আমি দু ধ তো পাইনি তবে লাচ্ছি নিয়ে বসে আছি উনি আসলে খাওয়াবো। তুমি যাও গিয়ে পাঠিয়ে দাও।

আমি- আড়ালে গিয়ে বললাম আম্মু আব্বু কে পাঠাচ্ছি বা স র ঘরে।

আম্মু- হ্যা তাই পাঠাও আমি ওর জন্য অপেক্ষা করছি। তবে লাইট বন্দ করে দিও।

আমি- সে আমি জানিনা আব্বু কি করবে সেটা তাঁর হাতে।

আম্মু- আচ্ছা আসতে দাও।

আমি- আচ্ছা যাচ্ছে আব্বু।

আম্মা- হুম আমি অপেক্ষা করছি।

এবার আমি টোপর পরে এবার আস্তে আস্তে বিছানার দিকে গেলাম। সাথে সাথে আসমা নেমে আমার কাছে আসল। আমার সামনে দাড়িয়ে আস্তে করে বসে পড়ল আর কিছু বোঝার আগেই আমার পায়ে হাত দিয়ে সালাম করল।


#চলবে

পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই সাথেই থাকুন।




#গল্পঃ বাবার জমি দখল

#পর্বঃ ৪৩

আমি টোপর পরে এবার আস্তে আস্তে বিছানার দিকে গেলাম। সাথে সাথে আসমা নেমে আমার কাছে আসল। আমার সামনে দাড়িয়ে আস্তে করে বসে পড়ল আর কিছু বোঝার আগেই আমার পায়ে হাত দিয়ে সালাম করল।

আমি- হাত ধরে তুলে আসমা কি করলে তুমি এতবার বারন করলাম শুনলে না।

আম্মা- কি করব আমি মন থেকে তোমাকে সালাম করলাম, আজ থেকে সত্যি তোমার হলাম এই নাও বলে আমার হাতে লাচ্ছি দিল আর বলল এই নাও এটা খেয়ে নাও। বলে আমার মুখে তুলে দিল।

আমি- ঢক ঢক করে কিছুটা খেয়ে আবার আসমার মুখে দিলাম এবার এইটুকু তোমার। বলে চু মু ক দিল আর একটানে সব খেয়ে নিল।

আম্মু- এবার তুমি তোমার বউকে নিয়ে বিছানায় চল।

আমি- হাতে তুলে আসমাকে নিয়ে বিছানায় উঠলাম।

আম্মু- ঘোমটা দিয়ে এখন লজ্জা করছে আমার আলো বন্ধ করলে না।

আমি- আমার নিকাহ করা বউকে দেখবো না। বলে আস্তে করে ঘোমটা খুলে দিলাম। বাহ আমার বউর এত সুন্দর মুখ ঠোঁট গাল বলে মুখটা বাড়িয়ে গালে একটা চু মু দিলাম।

আম্মু- আমাকে জড়িয়ে ধরে "আমার নতুন স্বামী তোমাকে এই বাসর ঘরে স্বাগতম" বলে আমার গালে ঠোটে চু মু দিতে লাগল। "আমি তোমাকে সারাদিন অনেক কষ্ট দিয়েছি আর বাঁধা দেব না তোমার বউকে নিয়ে তুমি এখন যেমন খুশী আদর করতে পারো।"

আমি- সোজা আম্মুর উপরে উঠে গেলাম সত্যি তুমি আমাকে অনেক কষ্ট দিয়েছে এখন সুখ দেবে তো। বলে চ কা ম চ কা ম করে আম্মুর ঠোঁটে চু মু দিলাম।

আম্মু- খুব ভারী শাড়ি কিনে দিয়েছ পা তুলতে কষ্ট হয়। এই তুমি বললে নাতো তোমার নতুন বউকে কেমন লাগছে।

আমি- সো না তোমাকে আর কি বলব আমার বউ বিশ্বসেরা, যেমন সুন্দরী তেমন র স বতী এক কথায় অসাধারন রমনী তুমি যখন তোমার ফটো তুলি যা লাগছিলনা, আমাকে অবাক করে দিয়েছ আমার আম্মু বিবি। এত সুন্দর সেজেছ তুমি ও ইচ্ছে করে এভাবে তোমাকে জড়িয়ে ধরে আদর করে, কাপড় খুলতে ইচ্ছে করছে শুধু তোমাকে দেখি সো না বিবি আম্মু।

আম্মু- কি বলছ তুমি আমাকে বিবি আম্মু সে কি একটা বল। ই স লজ্জা করে এমন কথা বললে, বলেই আমার পিঠে হাত দিয়ে বুকের মধ্যে টেনে ধরেছে।

আমি- কেন সো না ভুল কি বললাম, তুমি আমার কাবীন করে বউ আর আসলে আমার আম্মু তাই একসাথে বিবি আম্মু বললাম।

আম্মু- তুমি একটা দুষ্ট লোক, বউকে বিবি আম্মু বল।

আমি- আম্মুর আঁচলের ক্লিপ খুলে বুক থেকে শাড়ি সরিয়ে দিয়ে ব্লাউজ ও ব্রা উপর দিয়ে দু ধ দুটো ধরলাম এবং চাপ দিতে লাগলাম।

আম্মু- উ ফ কি মোটা ব্লাউজ আর ব্রা এভাবে চাপলে লাগে আমার।

আমি- খুলবো আম্মু খুলবো তোমাকে এভাবে আরেকটু সময় দেখে নেই।

আম্মু- দুপুর বেলা তো খুব উতলা হয়ে গেছিলে এখন কি ইচ্ছে করছে না।

আমি- হুম সো না খুব ইচ্ছে করছে কিন্তু এইরুপ পরে কি আর দেখতে পাবো, আমার আম্মু আমার বউ হয়ে আজকে সেজেছে এত সুন্দর করে।

আম্মু- উ হ  না সো না আর ভালো লাগছেনা সো না আমাকে আদর কর তুমি খুব আদর কর।

আমি- এস সো না

বলে আম্মুকে বুকের সাথে জড়িয়ে ধরে তুলে দাড় করলাম। আম্মু আমার থেকে অনেকটা ছোট আম্মুর মুখ আমার গলা পর্যন্ত, আম্মুর মুখ তুলে ঠোঁটে চু মু দিলাম। আঁচলটা পরে আছে আম্মুর দু ধ দুটো আমার পেটের সাথে চেপে আছে, আমি আম্মুর মাথা ধরে এক নাগারে আম্মুকে ঠোঁট জিভ চু ষে দিতে লাগলাম।

আম্মু আমার কোমর হাত দিয়ে জড়িয়ে ধরে পাল্টা চু মু দিয়ে জিভ আমার মুখে দিয়ে উ ম সো না করছে। আমি এক হাতে আম্মুর মাথা ধরে চু মু দিতে দিতে আম্মুর শাড়ি কোমর থেকে খুলে দিলাম। আমি আম্মুকে জড়িয়ে ধরে চু মু দিয়ে বললাম আমার লাল পরি বিবি আম্মু।

আম্মু- দেখি বলে আমার পাঞ্জাবী আমার গা থেকে বের করে দিল।

আমি আবার আম্মুকে জড়িয়ে ধরে উ হ সো না আমার বলে পা ছা য় হাত দিয়ে ভালো করে আম্মুর পা চ্ছা ডলে ডলে পা ছা টি পে দিতে লাগ্লাম। এরপর আম্মুর ছায়া উপরে তুলে নিচে হাত দিলাম আর দেখি আম্মু প্যা ন্টি পরে নাই। এই সোনা তুমি প্যা ন্টি পর নাই।

আম্মু- আনন্দে ভুলে গেছি সো না।

আমি- আম্মুর পা ছা য় হাত বোলাতে বোলাতে উ হ আম্মু এই পা ছা দেখে কত পুরুষ গড়ে বসে হাত মারে।

আম্মু- হাত মারে মানে কি করে।

আমি- ও তুমি বোঝ না হাত মারে মানে তোমাকে ভেবে ভেবে মাল ফেলে।

আম্মু- তুমি এমন এমন কথা বলনা বলে আমার পায়জামার উপর হাত দিয়ে তুমি তো জাঙ্গিয়া পড়েছ ওর কষ্ট হচ্ছে তো ই স কেমন বেকে আছে ভেতরে। এই বলে আমার পায়জামার দড়ি টেনে খুলে দিল।

আমি- সো না খুলে দিলে বলে জড়িয়ে ধরলাম আর বললাম খুব ইচ্ছে করছে বুঝি।

আম্মু- সে তুমি বোঝনা বলে কোলে ওঠার মত আমাকে জড়িয়ে ধরল।

আমি- আমার সো না নতুন বউকে এখন দেব ভালো করে বলে আস্তে আস্তে কোলে তুলে বিছানায় শুয়ে দিলাম। আমি বুকের উপর উঠে মানে কোমরের উপর দু দিকে পা দিয়ে বসে দু ধ ধরে প ক প ক করে টি পে দিচ্ছি।

আম্মা- উ হু লাগে বলছিনা আস্তে টে প না সো না।

আমি- হুম বলে নিচু হয়ে ব্লাউজের হুক খুলতে শুরু করলাম। হুক গুলো সব খুলে বুক ফাঁকা করে ব্রা র উপর দিয়ে দু ধ ধরলাম আর নিচু হয়ে ঠোঁটে চু মু দিয়ে আস্তে আস্তে গলায় দু ধে র খাঁজে চু মু দিলাম।

আম্মু- উ ম সো না বলে আমাকে বুকের চেপে ধরল আর বলল তোমার নাকের গরম নিঃশ্বাসে আমাকে খুব গরম করে দিচ্ছ।

আমি- আমার আম্মু সো না কে এভাবে আদর করতে আমার ভালো লাগে উ ম সো না বলে একবার মুখে একবার গলায় ও দু ধে চু মু দিতে লাগলাম।

আম্মু- আ হ সো না উ হু সো না আর না এভাবে আদর করলে আমি থাকতে পারছিনা সো না উ সো না আমার। আমি সাইডে নেমে আম্মুর ব্লাউজ দু হাত থেকে টেনে বের করে দিলাম। এবার শুধু ব্রা আছে। আমি আম্মুর হাত দুটো ধরে দুই ব গ লে নাক দিয়ে ঘষে ঘষে গন্ধ শুক্তে লাগলাম। কেমন একটা নে শা ময় গন্ধ আম্মুর বগলে।

আম্মু- উ ফ কি করছা সো না আমার সব জায়গায় তুমি সে ক্স তুলে দিয়েছে সো না উ ম না ওভাবে ব গ লে নাক দিও না সো না উ হু কি উ ত্তে জ না সো না উ ম সো না বলে আমার মাথা ধরে মুখের কাছে মুখ নিয়ে চ কা ম করে বার বার আমার ঠোঁটে চু মু দিচ্ছে এবং ঠোঁট কা ম ড়ে ধরছে।

আমি- সো না তোমার সব লিপস্টিক তো চলে এসেছে আমার মুখে বলে আম্মুর ঠোঁট কা ম ড়ে ধরলাম।

আম্মু- উ ম উ ম করে আমার ঠোঁট কা ম ড়ে দিয়ে কি করব এত ভালবাসছ আমাকে পাগল করে দিচ্ছ আমার সো না বর।

আমি- এবার আস্তে আস্তে আম্মুর দু ধ ছেড়ে পেটের উপর মুখ দিয়ে মাথা চেপে ধরে পেটে নাভিতে চু মু দিচ্ছি।

আম্মু- উ ফ সো না এবার আর পারবোনা কি করছ তুমি সো না উ ফ না না ওভাবে মুখ দিও না উ না সাইডে দিও না সো না উ ম বলে পা দাপাতে লাগল আর আমার মাথা ধরে টেনে তুলল উ ফ মেরে ফেলবে নাকি মাকে।

আমি- না সো না তোমাকে আদর করছি ইচ্ছে করছে তোমার সারা দে হ আমি চে টে চে টে ভিজিয়ে দেই এত সু মধুর গন্ধ তোমার দে হে আম্মু আমিও পাগল হয়ে যাচ্ছি আদর করতে করেতে।

এই বলে একদম পায়ের কাছে চলে এলাম। আম্মুর পা দুটো এত সুন্দর একদম সিনেমার নায়িকাদের মতন একটা পা তুলে চু মু দিতে লাগলাম। এবং ছায়া আস্তে করে উপরের দিকে তুলে আম্মুর পায়ের হাটুর নিচে পর্যন্ত আস্তে আস্তে জিভ দিয়ে চে টে চু মু দিতে লাগলাম।


#চলবে

পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই সাথেই থাকুন।





#গল্পঃ বাবার জমি দখল

#পর্বঃ ৪৪

আম্মুর পা দুটো এত সুন্দর একদম সিনেমার নায়িকাদের মতন একটা পা তুলে চু মু দিতে লাগলাম। এবং ছায়া আস্তে করে উপরের দিকে তুলে আম্মুর পায়ের হাটুর নিচে পর্যন্ত আস্তে আস্তে জিভ দিয়ে চে টে চু মু দিতে লাগলাম।

আম্মু- উ হু সো না না সো না আর কষ্ট দিও না সো না আমার উ হু এত আদর আমি সইতে পারছিনা সো না।

আমি আম্মুর দুটো পা কাঁধে তুলে নিয়ে দুহাত দিয়ে আস্তে আস্তে স্পর্শ করছি আর একবার এপায়ে একবার ও পায়ে চু মু দিচ্ছি।

আম্মু- আমার কাঁধে চাপ দিয়ে কোমর সোজা করে দিচ্ছে উ ফ সো না উ আর না সো না কি করছে সো না ও আর না আর করেনা এমন করে উ না পারছিনা আমি তোমার আদর আর সইতে পারছিনা উ সো না আমার এবার থামো সো না, এমন করলে তোমার আসমা সত্যি মরে যাবে।

আমি- আম্মু আমি তোমাকে প্রেমের সুখের সাগরে ভাসিয়ে নিয়ে যাবো আমাকে আদর করতে দাও সো না, আমার সো না বউকে আদর করতে দাও। আমার আসমা বিবিকে আদর করতে দাও। আমার বিবাহিত বিবিকে আমি আর আদর দেব ভালবাসবো। এই বলে আস্তে আস্তে হাঠু থেকে আস্তে আস্তে থাইতে আদর শুরু করলাম, আম্মুর থাই একদম কলা গাছের মতন গোল বেশ মোটা আস্তে আস্তে জিভ দিয়ে চে টে নাক ঘষে দিচ্ছি।

আম্মু- আ হ আ উ হু না কি করছ আ হ আ না সো না উ ম আ হ না না এমন করলে আমার এমনিতেই হয়ে যাবে কিন্তু। এবার আস সো না আমাকে আর এভাবে মেরনা, আমাকে আসল সুখ দাও সো না।

আমি- আম্মু আমার জন্মস্থান একবার চু ষে দিয়ে তারপর সো না বলে ছায়ার ভেতর মুখ দিলাম।

আম্মু আমাকে এক প্রকার লাথি মেরে বলল,

আম্মাু- না আমি পারবোনা মরে যাবো সো না তুমি এবার দাও আর পারছিনা সো না বলে উঠে বসল আর আমাকে জড়িয়ে ধরল কি করছ আমি যে পারছিনা তুমি কি কিছু বোঝ না। বলে নিজেই ছায়া খুলে দিল আর নিচে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে বলল দেখ কি অবস্থা সো না এবার দাও আমি যে সইতে পারছিনা সো না আমাকে এবার সুখ দাও।

আমি- আম্মু একবার একটু চু ষে খাই তোমার কা ম র স ও আম্মু দাও না একটু চু ষে দেই।

আম্মু- না সো না আগে দাও পরের বার যা করার কর বলে কোমর থেকে ছায়া গলিয়ে বের করে দিল। এদিকে এস বলে আমাকে কাছে টেনে নিয়ে আমার জাঙ্গিয়া টেনে বের করে দিল।

আমি- উ হু খুলে দিলে বলে আমি বাঁ ড়া হাতে ধরে দেখ এর কি অবস্থা, আমি যে ট্যাবলেট খেয়েছি সে কাজ শুরু করে দিয়েছে, একদম তীরের মতন সোজা হয়ে দাড়িয়ে, টিউব লাইট জ্বলছে আমার বাঁ ড়া র শিরা ফুলে রয়েছে বোঝা যাচ্ছে।

আম্মু- সকাল থেকে আমার এই সো না টাকে অনেক কষ্ট দিয়েছি বলে হাত দিয়ে ধরে খিঁ চে দিতে লাগল। ও কি শক্ত আর কত বড় করেছে, কেন কষ্ট দিচ্ছ ওকে এবার সুখ দাও সো না।

এই বলে আমার কোমর ধরে আম্মুর একদম কাছে টেনে নিয়ে গেল এবং হা করে মুখে পুরে নিল। চ কা ম চ কা ম করে চু ষে দিতে লাগল। উ ফ কি মোটা আর লম্বা বলে আবার  মুখে নিয়ে চু ষে দিতে লাগল। মুখে নিয়ে বাঁ ড়া চু ষে দিচ্ছে আরেকটা হাত দিয়ে আমার বী চি তে হাত বোলাতে লাগল।

আমি- আ হ আম্মু উ হু আম্মু কি করছো আম্মু উ ফ মাথায় জিভ দিও না উ হু সো না আম্মু বলে আমি আম্মুর পিঠে হাত দিয়ে আম্মুর ব্রা র হুক খুলে দিলাম। আর বললাম আম্মু আমি কিন্তু পারবোনা আম্মু এবার ছাড় আর চু ষে দিও না।

আম্মু- উ ম সো না উ ম উ ম করে চু ষে যাচ্ছে, আম্মুর মুখের লা লা য় আমার বাঁ ড়া চ ক চ ক করছে।

আমি আম্মুর মুখ থেকে বাঁ ড়া বের করে আমি আমার মুখ আম্মুর মুখে দিয়ে ঠোঁট চু ষে দিতে লাগলাম। আম্মু ফাঁকে ব্রা হাত থেকে বের করে দিল।

আমি- আম্মু ও আম্মু আর যে পারছিনা এবার দেই।

আম্মু- হুম সো না দাও এবার দাও, আমাদের আইনি বা স র করব আমরা এই বলে আম্মু দু পা ছরিয়ে চিত হয়ে শুয়ে পড়ল।

আমি আর দেরী করলাম না আম্মুর দু পায়ের মাঝে বসে পড়লাম। আম্মু দুই হাত দিয়ে ভোঁ দা একটু ফাঁকা করে বলল দাও। আমি আস্তে করে এগিয়ে আম্মুর যো নী তে আমার বাঁ ড়া লাগালাম কয়েকবার আম্মুর যো নী তে ঘষে আস্তে করে চাপ দিয়ে ঢু কি য়ে দিলাম।

আম্মু- আ হ দাও দাও ভরে দাও উ হু দাও সবটা ঢুকিয়ে দাও।

আমি আস্তে করে চাপ দিয়ে আম্মুর যো নী তে আমার সম্পূর্ণ বাঁ ড়া ঢুকিয়ে দিলাম।

আম্মু আমার হাত ধরে টেনে বুকের উপর নিয়ে মুখে মুখ দিয়ে আ হ সো না দাও আ হ  ঢু কে ছে সো না এবার দাও। দু ধ ধরো সো না। আমি আম্মুর দু ধ ধরে প ক প ক করে চু দ তে শুরু করলাম। আমার সো না আম্মু সো না বিবি।

আম্মু- হ্যা আমি তোমার আম্মু আমি তোমার বউ দাও সো না জোরে জোরে দাও সো না, তোমার আসমাকে দাও সো না।

আমি- আম্মুর দু ধ ধরে মু খে নিয়ে চু ষে দিতে দিতে জোরে জোরে চো দা শুরু করলাম। এই আম্মু আজ লাগছে না তো।

আম্মু- না সো না খুব আরাম লাগছে সো না উ ম উ ম্ম উ হু আ ও উ উ ম্ম সো না আমার দাও বলে আমার পিঠে হাত দিয়ে জড়িয়ে ধরে আ হ ও সো না আ হ আ হ জোরে জোরে দাও উ ম আ হ ও হ আ হ মা আ ও  সো না আমার।

আমি- আম্মু আমার সো না আম্মু উ ম সো না বলে দু ধে র বো টা মুখে নিয়ে কা ম ড়ে ধরে ঠা পে র উপর ঠা প দিতে লাগলাম।

আম্মু- আমার সোনা ছেলে আম্মুকে চু দে বেশী সুখ পায় তাই না।

আমি- হ্যা আম্মু আমি আম্মুকে চু দে বেশী সুখ পাই।

আম্মু- কিন্তু আমি তোমার বিয়ে করা বউ সেটাও মনে রেখ, আমি তোমার বাচ্চার মা হব সো না, আমাকে খুব ভালো করে দাও আমাকে মা বানিয়ে দাও, আমাদের বাচ্চা হবে আব্বু।

আমি- হ্যা আম্মু আমাদের বাচ্চা হলেই আমাদের এই সম্পর্ক বাস্তব হবে।

আম্মু- আ হ সো না দাও সো না দাও উ ম সো না আমার আমাকে এত দাও আমার যেন আর মা সি ক না হয় তবে আমরা সব সময় খেলতে পারবো, আমার পেতে তোমার বাচ্চা আস্তে আস্তে বাড়বে আর আমরা নিয়মিত খেলবো। এই বলে আমার মাথা তুলে আম্মু আমার মুখে চু মু দিয়ে আ হ ও হু উ হু উ আ দাও সো না দাও তোমার আম্মুকে আর সুখ দাও উ ম সো না আমার আ হ কি বর একটা ঢু কে ছে সো না উ ফ কি শক্ত আর লম্বা আমার তলপেটে লাগছে সো না।

আমি- উ ম আমার বাঁ ড়া তোমার পছন্দ হয়েছে তো আম্মু।

আম্মু- হুম সো না আমার একদম পছন্দের আমার শুধু এটাই চাই। আর কিছু চাইনা। প্রতিদিন এটাকে দিয়ে আমাকে করবে তো।

আমি- হুম আম্মু আমার এটা শুধু তোমার, সব সময় তোমাকে দেব আর কেউ পাবেনা আম্মু।

আম্মু- উ ম সো না আ হ আ হ আ হ সো না আ হ ও উ উ ম্ম হু আ হ উ ম্ম ও সো না দাও সো না আ হ আ আ উ উ ফ আ হ উ ম উ ম বলে মুখে জিভ ঢু কি য়ে দিল।

আমি- আম্মুর জিভ চু ষ তে চু ষ তে, গ দা ম গ দা ম করে ঠা প দিতে লাগলাম।

আম্মু- আ হ সো না আ হ আ হ দাও সো না উ ম সো না দাও দাও উ ম সো না সারাদিন তোমার কষ্ট হয়েছে এবার দাও সো না যেমন খুশী কর সো না, তোমার আম্মু এখন থেকে তোমার।

আমি- উ ম সো না আম্মু উ ম সো না উ ম আ হ সো না আম্মু এই আম্মু সুখ পাচ্ছ তো।

আম্মু- উ ম সো না আব্বু খুব আরাম পাচ্ছি সো না তুমি আর জোরে জোরে দাও উ ম আ হ সো না উ ম উ ম আ হ সো না দাও দাও উ ম আ হ সো না আব্বু আমার আ হ সো না।

আমি- আম্মু আমাকে চু ষে এত গরম করে দিয়েছ আম্মু তোমার এই মুখ এত সুখ দিতে পারে চু ষে আমি ভাবি নাই আম্মু উ ম সো না বলে আম্মুর ঠোঁট আবার কা ম ড়ে ধরে ঠা প দিতে লাগলাম।।


#চলবে

পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই সাথেই থাকুন।




#গল্পঃ বাবার জমি দখল

#পর্বঃ ৪৫

আম্মু আমাকে চু ষে এত গরম করে দিয়েছ আম্মু তোমার এই মুখ এত সুখ দিতে পারে চু ষে আমি ভাবি নাই আম্মু উ ম সো না বলে আম্মুর ঠোঁট আবার কা ম ড়ে ধরে ঠা প দিতে লাগলাম।

আম্মু- উ ম সোনা আ হ সো না আ হ ও আ আ হ  ঘন ঘন দাও সো না আ হ আ হ আ হ ই শ আ আ হ উ ম আ হ আ উ চ সো না উ ম সো না আ হ খুব আরাম সো না আ হ কি সুখ আ হ আ হ আ হ দাও উ ম আ হ আ হ সো না উ ম আ হ আ হ আ হ দাও দাও উ ম সো না আ হ আ হ উ ম উ ম আ হ আ হ আ হ সো না আমার আ হ আ হ আ হ আর দাও জোরে জোরে দাও সো না।

আমি- ও আম্মু আ হ সো না আম্মু তোমাকে চু দে এত সুখ আম্মু ও আম্মু আমাকে জড়িয়ে ধর আম্মু আ হ আম্মু আমার বি চি কেমন করছে আম্মু উ ম সো না আম্মু আ হ সো না আম্মু আ হ আ হ আ হ সো না উ ফ সো না আজকে আমাদের বা স র সার্থক আম্মু উ ম সো না, আমরা খুব ভালো করেছি ডাকা এসে না হলে আমাদের এত সুন্দর বাসর কোনদিন হত না। কি বল আম্মু।

আম্মু- হু জানি সো না সেজন্য তুমি বলতে আমি মনে মনে ঠিক করেছিলাম আমি তোমার সাথে এখানে বা স র করব, তুমি বাড়ি আসার পর আমার খুব কষ্ট হচ্ছিল কখন তোমাকে কাছে পাবো তোমার আদর খাবো, সত্যি আল্লা যা করে ভালর জন্য করে সো না আ হ ও আ হ আ হ আ হ আ হ সো না আ হ আ হ দাও সো না আ হ উ ম আ হ উ ম উ ম সো না উ ম আ হ বলে আমার ঠোঁট কা ম ড়ে ধরে উ ম আ হ আ হ আ হ আ হ ও দাও আ আ আ উ হু  ই শ  উ হু আ আ উ আ হ।

আমি- আ হ আম্মু আ হ আ উ ম্ম ও আ হ আ হ আম্মু আ হ ধর আমাকে ধর আম্মু উ ম্ম আর যে পারছিনা আম্মু ও আম্মু আমার যে কেমন হচ্ছে আম্মু।

আম্মু- হ্যা সো না আমার ও সো না উ ফ সো না আ হ আ হ দাও সো না আ হ আ হ দাও দাও সো না উ ম উ ম আ হ সো না এই এইএ সো না উ ম সো না উ  উ হু আমি মরে যাচ্ছি সো না উ দাও দাও দাও উ ম উ ম সো না আ হ দাও সো না আ হ আ হ আ হ আরো জোরে দাও সো না আ হ আ হ সো না দাও সো না উ ম সো না এই সো না আ হ আ হ আর পারছিনা সো না তোমার আম্মুর হবে সো না আ হ আ হ আ হ আ হ আর থেমোনা সো না দাও দাও। বলে আমাকে পা দিয়ে প্যাঁচ দিয়ে ধরল।

আমি- আ হ আম্মু ও আম্মু আ সো না আম্মু এরপর তোমাকে কুকুরের মতন চু দ ব আম্মু।

আম্মু- এখন এভাবে দাও সো না উ ফ আ হ আ হ ও আ হ আ হ আর পারবোনা সো না আ হ আ হ এই সো না আ হ সো না আমার হবে সো না উ হু আ হ আ হ আমার সারা শরীর কাঁপছে আব্বু দাও আব্বু তোমার আম্মুকে শেষ করে দাও আব্বু।

আমি- উ ম সো না আম্মু তোমাকে চু দে এত সুখ দেব আম্মু উ হু আম্মু আ হ সো না আম্মু আ হ সো না আম্মুকে চু দে এত সুখ আম্মু আ হ সো না আম্মু।

আম্মু- আ হ সো না আমাকে মা বানিয়ে দাও আ হ আ হ সো না আ ও আ হ আ হ আ উ ম উ ম সো না আম্মুকে দাও আর দাও সো না আ হ সো না ছেলে আমার আ হ সো না উ উ উ উ আ হ আ  আ হ উ ম উ ম আ হ আ হ সো না রে আমার হচ্ছে সো না দাও চেপে দাও আম্মুর হচ্ছে সো না আ হ আ হ আ হ আ হ আ হ উ ম উ ম আ হ ও আ হ আ হ সো না উ ম আ হ আ হ গেল গেল সো না সব গেল আ হ সো না। উ ফ কি সুখ আ হ আ হ সো না কি সুখ পেলাম সো না।

আমি- আমার আম্মুকে সুখ দিতে পেরে আমি ধন্য আম্মু ও আম্মু আরেকটু আমারও হবে আম্মু ধর আমাকে ধর।

আম্মু- দাও সো না সব আমার ভেতরে ঢে লে দাও উ ম সো না আ হ আ হ সো না দাও তোমার আম্মুর ভেতরে সব মা ল ঢে লে দাও।

আমি- আ হ সো না আম্মু উ মু উ ম সো না আম্মু উ ম এই আম্মু আমার হবে আম্মু আ হ আ হ সো না আমাকে আম্মু উ ম সো না আ উ চ আম্মু আ হ আ হ আ হ আ হ যাচ্ছে আম্মু উ মু উ ম বলে আমি পা ছা আম্মুর গু দে চেপে ধরলাম, চি রি ক করে আমার বাঁ ড়া থেকে আম্মুর ভেতরে মা ল ঢে লে দিলাম। এবং থেমে গেলাম।

আম্মু- হয়েছে সো না তোমার হয়েছে।

আমি- হুম আম্মু সব ঢেলে দিয়েছি।

আম্মা- কি সুখ দিলে বাজান, আমার সব র স বের করে দিয়েছ তুমি।

আমি- এভাবে একটু সময় থাকি ভেতরে গিয়ে আমাদের বাচ্চার বীজ ভালো করে সেট হোক। তোমার আমার বী র্য মিলে তো আমাদের বাচ্চা হবে তাইনা।

আম্মা- হুম ঠিক তাই, অনেক গেছে আমি টের পেয়েছি হবেই আজ যা দিলে।

আমি- তাই যেন সত্যি হয় আম্মু।

আম্মা- এবার পা টান করে দেই ব্যাথা হয়ে গেছে।

আমি- আচ্ছা বলে আমি আমার পা টান করে দিলাম আর আম্মুকে পা টান করার সুযোগ করে দিলাম।

আম্মু- এই আমার ছায়া এনে নিচে দাও বেয়ে বেয়ে পড়ছে বিছানায় দাগ লেগে যাবে।

আমি- হাত দিয়ে আম্মুর ছায়া এনে আম্মুর পা ছা তুলে নিচে দিয়ে দিলাম।

আম্মু- অনেক অনেক সুখ পেলাম সো না আমার শরীর এখন ঠান্ডা হয়ে গেছে।

আমি- আমার সো না আম্মু আমি যে কত ভালোবাসি কি করে বোঝাবো।

আম্মু- আমিও সো না তোমাকে অনেক অনেক ভালোবাসি এই বুক জুরে তুমি শুধু।

আমি- আম্মু আমি চেপে আছি বলে তোমার কষ্ট হচ্ছে নাতো।

আম্মু- তুমি তো হাতে ভর দিয়ে আছ আমার কষ্ট হবে কি করে ভালো লাগছে সো না তোমাকে বুকে নিয়ে থাকতে।

আমি- না তোমার সত্যি কষ্ট হয়ে যাবে এবার নামি কি বল।

আম্মু- আচ্ছা নামবে ভালো করে দেখ ছায়া পাতা আছে তো তুমি বের করলেই এক গা দা বেয়ে বেয়ে পরবে।

আমি- হাত দিয়ে হ্যা আম্মু পাতা আছে বের করি।

আম্মু- আমার মুখে চু মু দিয়ে আচ্ছা তবে বের কর আস্তে আস্তে করে।

আমি হাতে ভর দিয়ে আম্মুর গু দ থেকে বাঁ ড়া আস্তে আস্তে করে টেনে বের করলাম আর উঠে পাশে বসলাম। আম্মুর গু দ একটু ফাঁকা করে ধরতে অনেক সাদা সাদা বী র্য গড়িয়ে পড়ল।

আম্মু- আমার বাঁ ড়া র দিকে তাকিয়ে বাবা এখনো কেমন শক্ত হয়ে আছে টান টান হেলছে না তো। এত বড়টা আমার ভেতরে ছিল। বলে ছায়া দিয়ে নিজের গু দ মুছে নিয়ে আমার বাঁ ড়া মুছিয়ে দিল। আর বলল এবার চল একটু ধুয়ে আসি।

আমি- আচ্ছা বলে আম্মুকে পাজা কোলে করে বাথরুমে নিয়ে গেলাম।

আম্মু  হান্ড শাওয়ার দিয়ে আমার বাঁ ড়া ভালো করে ধুয়ে দিল এবং নিজের যো নী ও ভালো করে ধুয়ে নিল আর বলল চোখে মুখে পানি দাও ভালো লাগবে এই বলে আম্মু কল ছেড়ে চোখে মুখে পানি দিল।

আমি- আচ্ছা

বলে নিজেও চোখে মুখে পানি দিয়ে আবার আম্মুকে কোলে করে বিছানায় নিয়ে এলাম। আম্মু জামাকাপড় সব গুছিয়ে বালিশ পাশাপাশি রেখে,

আম্মু- আস এবার একটু শুয়ে পরি। এবার অনতত লাইট বন্ধ কর।

আমি- লাইট বন্ধ করে আম্মুর পাশে এসে শুয়ে পড়লাম। দুজনেই চিত হওয়া।

আম্মু- আমার দিকে ঘুরে গায়ে হাত দিয়ে বলল তোমার গা এত গরম কেন।

আমি- কি জানি গরম আম্মু পাশে তারজন্য মনে হয়। কিন্তু মনে পড়ল ওই ওষুধের দোকান্দারের কথা বলেছিল এ খেলে গা গরম থাকবে, তাই মনে হয় কিন্তু আম্মুকে বলতে পাড়লাম না।

আম্মু- এবার বল বাড়ি গিয়ে কি করবে। আমাকে একা রেখে বাজারে গিয়ে থাকবেনা কিন্তু, গেলেও অল্প সময়ের জন্য।

আমি- আচ্ছা আম্মু বাড়ি বিক্রি হলেও আমাদের একমাস সময় নিতে হবে এর মধ্যে আমি একটা ব্যবস্থা করব।

আম্মু- হ্যা সো না এখন আমাদের ওই একটা চিন্তা কি করে আমরা দুরে গিয়ে থাকবো। আর কোথায় যাবো কাউকে বলবো না কিন্তু।

আমি-  বাড়ি ছেড়ে বের হবার আগে আমরা সিম বন্ধ করে দেব।

আম্মু- তাই করবে আমাকে সব সময় কাছে রাখবে। কি করবে ভেবেছ কিছু।

আমি- আম্মু আমি ভাবছি দুরে গিয়ে একটা দোকান কিনে সেখানে থাকবো, ব্যবসা করব আর ভারা বাড়ি থাকবো।

আম্মু- মন্দ হবেনা, কিন্তু কোথায়। অন্য জেলায় যাবো আমরা।

আমি- আম্মু আমার জানা মতে আমাদের এদিকের কেউ ওই খুলনার দিকে থাকেনা ওদিকে গেলে ভালো হবে। কারো সাথে দেখা হবেনা আর আমাদের সম্বন্ধে জানতেও পারবেনা।


#চলবে

পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই সাথেই থাকুন।




#গল্পঃ বাবার জমি দখল

#পর্বঃ ৪৬

আম্মু আমার জানা মতে আমাদের এদিকের কেউ ওই খুলনার দিকে থাকেনা ওদিকে গেলে ভালো হবে। কারো সাথে দেখা হবেনা আর আমাদের সম্বন্ধে জানতেও পারবেনা।

আম্মু- কবে যাবে ঠিক কিছু করেছ।

আমি- বাড়ি যাই তারপর তুমি আর আমি না হয় আবার খুলনা যাবো সবাইকে বলে যে আবার ঢাকা যাচ্ছি।

আম্মু- উ ম আমার ছেলের কি বুদ্ধি খুব ভালো হবে, আমি ভেবেছিলাম তুমি একা জাবার কথা বলবে, আমাকে নিয়ে যাবে তো।

আমি- হুম সো না তোমাকে না চু দে তো থাকতে পারবো না। তাই সাথেই নিয়ে যাবো।

আম্মু- আমাকে জড়িয়ে ধরে সত্যি আমিও তোমার কাছ থেকে না পেলে পাগল হয়ে যাবো। উ ম সো না বলে আমার মুখে চু মু দিল।

আমি- আ হ আম্মু বলে আমিও পাল্টা চু মু দিলাম।

আম্মু- একটু শহর দেখে আমরা থাকবো একদম গ্রামে যাবো না কিন্তু।

আমি- হ্যা আম্মু ঠিক আছে তাই আমিও ভাবছি।

আম্মু- দেখ আমাদের যখন বাচ্চা হবে শহর না হলে কোথায় আমাকে নিয়ে যাবে, ভালো হাঁসপাতালে নেবে বয়স বেশী না যদি আমি মরে যাই দুরে হলে।

আমি- তোমাকে আমার কাছ থেকে কেউ নিতে পারবে না, তোমাকে আমি আগলে রাখবো আম্মু, আগে তুমি তারপর বাচ্চা।

আম্মু- আমার সো না ছেলে তুমি, তবে ওদিকে গেলে তুমি আমাকে নাম ধরে ডাকবে কিন্তু আবার আম্মু আম্মু করনা যেন।

আমি- না আমার আসমা বেগম তোমাকে কি গো বলে ডাকবো, আর তুমিও আমাকে কি গো হ্যাগো বলে ডাকবে আর বাচ্চা হয়ে গেলে তাঁর নাম দিয়ে বলব অমুকের মা আর তুমি বলবে অমুকের আব্বা।

আম্মু- ছেলে হলে কি নাম রাখবে আর মেয়ে হলে কি নাম রাখবে।

আমি- তুমি বল কি নাম রাখবে।

আম্মু- না তুমি বল তুমি ওদের আব্বা তুমিই রাখ না।

আমি- ছেলে হলে নাম রাখবো সুজন আর মেয়ে হলে রাখবো পপি কি ভালো লাগবে তোমার এই নাম।

আম্মু- আমার ছেলে হবে আর এই নামই ভালো হবে সুজন। আর যদি মেয়ে হয় তো পপি ঠিক আছে।

আমি- তাঁর মানে তুমি চাওনা মেয়ে হোক তাইতো, তারমানে তুমি কি তিন পুরুষের চো দো ন খেতে চাও নাকি।

আম্মু- না আমরা যা করেছি ব  করছি সে আচ আমাদের ছেলে মেয়েদের মধ্যে আর হতে দেব না। আর আমার ওই ছেলে যখন বর হবে তখন আমি পারবো নাকি তুমি কি যে বল। তুমি যেভাবে দিচ্ছ এভাবে ১০ বছর দিলে আমি আর শরীর ধরে রাখতে পারবো।

আমি- কেন আম্মু আমরা ভালমন্দ খাবো কেন থাকবেনা, আর নিয়মিত যৌ ন মি ল ন করলে মন এবং শরীর ভালো থাকে।

আম্মু- আমাকে আর ভালো করে জড়িয়ে ধরে বলল বাচ্চা হলে তো দু ধ হবে আর আমার অনেক দু ধ হয় তোমাকে খাওয়াবো খাবে তো।

আমি- এখনই খাবো বলে আম্মুর দু ধ ধরে মুখে নিলাম এবং চু ক চু ক করে চু ষে দিতে লাগলাম।

আম্মু- সো না এখনই গরম করনা আমি পারবোনা তোমার ধাক্কা আমার সামলাতে কষ্ট হয়ে যায়।

আমি- আমার সোনা আম্মুকে আমি কষ্ট দেব ভাবলে কি করে দু ধ চু ষে দেই শুধু, তোমার এই লোভনীয় দু ধ না চু ষে থাকা যায়, এমন বড় আর গোল গোল। তুমি যদি না চাও আজকে আর করব না এই একবারে যা সুখ পেয়েছি আর না হলে চলবে।

আম্মু- আমার বাঁ ড়া য় হাত দিয়ে ই স কেমন দাড়িয়ে আছে তুমি পারবে থাকতে।

আমি- পারবো তুমি চু ষে বের করে দেবে আর আমি তোমার চু ষে বের করে দেব। তবে কালকে বাথরুমে বসে একবার গোসোল করার সময় করতে দিও।

আম্মু- তুমি যে বললে কুকুর চো দা করবে আমাকে সে কখন করবে। তবে এতবর পেছন থেকে দিলে আমি মরে যাবো।

আমি- সো না আমার তুমি না পারলে আমি জোর করব ভাবলে কি করে আমি তোমাকে চু দে সুখ দেব কষ্ট না।

আম্মু- উ ফ সো না আমার, আমি তোমাকে স্বামী হিসেবে পেয়ে ধন্য সো না মনে পরে তোমার আব্বুর কথা প্রথম রাতে আমাকে কি কষ্ট দিয়েছিল, ব্যাথায় মরে যাচ্ছিলাম কিন্তু সে একবারের জন্য আমার কষ্ট বোঝেনি। তখন কত বয়স আমার এইসব তখন আমি ভালো বুঝতাম না, তোমার তো অনেক লম্বা আর মোটা আর ওনারটা ছিল মোটা আমার রক্ত বেড়িয়ে গেছিল তবুও সে থামেনি। তোমার লম্বা আর মোটা বলে একটু লাগে কিন্তু আরাম পাই আর ওনারটা মোটা ছিল প্রথম যখন ঢুকিয়ে দেয় কি যন্ত্রণা ভোগ করেছি আমি, তারপর দুইদিন আমি কাছে আসতে দেইনি। আজকে এত সুখের পর ওই কথা গুলো মনে পড়লে কান্না আসে সো না। কিন্তু তোমার আব্বা একবারের জন্য একটু ওষুধ আমার জন্য আনেনি।

আমি- আম্মু দুঃখ করনা যা গেছে গেছে এখন থেকে তোমাকে আর কষ্ট করতে হবেনা শুধু আনন্দ আর আনন্দ করব আমরা।

আম্মু- একটা দীর্ঘ নিঃশ্বাস নিয়ে আলিস্য ভাব করল মানে মনে হয় ওনার ঘুম পেয়েছে। আম্মু বলল কটা বাজে এখন।

আমি- আম্মু সারে ১২ টা মাত্র। বেশী রাত হয় নাই।

আম্মু- কালকে রাতে মাত্র দু ঘন্টা ঘুমিয়েছি দিনেও ঘুমানো হয় নাই, এখন শরীর ছেড়ে দিয়েছে বলে আমাকে জড়িয়ে ধরে আমার বুকে মাথা গুজে দিল আর বলল একজন নারীর সবচাইতে সুরক্ষিত স্থান তাঁর স্বামীর বুক বা হৃদয়, আর তুমি তো আমার স্বামী এবং ছেলে।

আমি আম্মুর মাথায় হাত বুলিয়ে চুলে বিলি কাটতে লাগলাম কোন কথা বলছি না অনেকক্ষণ ধরে আদর করছিলাম। কিছুক্ষণ পরে আম্মুর চোখের দিকে তাকাতে দেখি আম্মু ঘুমিয়ে গেছে। আমি আম্মুকে ভালো করে ধরে চুপ্টি করে আমিও শুয়ে রইলাম। আম্মু আমার বুকের ভেতর ঘুমিয়ে ছিল আমার গায়ের উপর একটা পা দিয়ে।

আমি আস্তে করে একটা হাত আম্মুর গলার নিচে দিয়ে আম্মুকে ধরে বালিশ টেনে নিজেও ঘুমানর চেষ্টা করলাম। আমার ইচ্ছে করছিল আম্মকে আরেকবার করব কিন্তু আম্মু এত নিস্পাপের মত ঘুমাচ্ছিল আমি আর আম্মুকে ডাকলাম না। মনে মনে বললাম সময় আছে আম্মু এত সুন্দরভাবে ঘুমাচ্ছে না আর ডাকবনা। এইভাবে থাকতে থাকতে আমিও কখন ঘুমিয়ে গেছি জানিনা।

রাতে আম্মু আমার কাছ থেকে যখন আমার হাত সরিয়ে বের হতে যাবে সেই সময় আমার ঘুম ভেঙ্গে গেল।

আম্মু- এই আমি বাথরুমে যাবো তুমি যাবে কি। বলে আস্তে আস্তে উঠে বসল আর বলল ওরে বাবা কয়টা বাজে মোবাইল দেখে বলল সারে ৪ টে বাজে এতসময় ঘুমিয়েছিয়াম আমি এভাবে।

আমি- হু কি করব আমার আম্মু এত শান্তিতে ঘুমাছিল যে আমি আর জ্বালাতন করি নাই।

আম্মু- চল বাথরুম করে আসি। বলে নিজেই বাথরুমে গেল। ফিরে এসে কি গো তুমি যাবেনা বাথরুমে।

আমি- হুম যাবো বলে উঠে বাথরুমে গেলাম। ফিরে এসে আমি আবার আম্মুর পাশে শুয়ে পড়লাম।

আম্মু- আর ঘুমাতে হবেনা সকাল হয়ে গেছে প্রায়। চল ব্রাশ করে নেই আর ঘুমাইও না। এই বলে আম্মু উঠে মা ক্সী বের করে পরে নিল আর আমাদের জামা কাপড় সব গুছিয়ে রাখতে লাগল।


#চলবে

পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই সাথেই থাকুন 






#গল্পঃ বাবার জমি দখল

#পর্বঃ ৪৭

আর ঘুমাতে হবেনা সকাল হয়ে গেছে প্রায়। চল ব্রাশ করে নেই আর ঘুমাইও না। এই বলে আম্মু উঠে মা ক্সী বের করে পরে নিল আর আমাদের জামা কাপড় সব গুছিয়ে রাখতে লাগল।

আমি বিছানায় চিত হয়ে শুয়ে আছি। সেই উ ল ঙ্গ অবস্থায়।

আম্মু- আমার দিকে লুঙ্গি দিয়ে বলল নাও এটা পরে নাও আর উঠে আস ব্রাশে পেস্ট দিয়েছি।

আমি  উঠে ব্রাশ করে নিলাম আর আম্মুও ব্রাশ করে নিল।

আম্মু- এখন একটু চা হলে ভালো হত তাইনা।

আমি- সকাল তো হয়ে গেছে দেখি বেড়িয়ে চা পাওয়া যায় কিনা

বলে টি শার্ট আর মানি ব্যাগ নিয়ে আমি বের হলাম, নিচে নেমে দেখি কেউ নেই বাইরে গেলাম সামনেই চায়ের দোকান। বিস্কুট আর দুই কাপ চা নিয়ে আবার উপরে এলাম লিফট দিয়ে। আম্মু আর আমি চা বিস্কুট খেলাম।

আম্মু- দেখি বলে সামনের লনে গেল বাহ কি সুন্দর সকাল বলে দাড়িয়ে আছে। বাইরে কতসুন্দর এই সময় বাইরে হাটতে গেলে শরীর ভালো থাকে দেখবে দেখ কত সুন্দর পরিবেশ।

আমি- আম্মুর পেছনে গিয়ে দাড়িয়ে বললাম হ্যা আমি দেখে এসেছি রাস্তা ফাঁকা গাড়ি ঘোরা একদম কম বলে আম্মুর পা ছা র আমি আমার বাঁ ড়া ঠেকিয়ে দিলাম।

আম্মু- আমাকে ধরে সামনে নিয়ে কি হচ্ছে বলে বুকের সাথে জড়িয়ে ধরল। আর বলল দরজা বন্ধ করেছ ঠিক করে।

আমি- হুম লক করে দিয়েছি বলে আম্মুর ঠোঁটে ঠোঁট দিয়ে চু ক চু ক করে চু ষ তে লাগলাম।

আম্মু- স্লাইডার ঠেলে বন্ধ করে দিল আর বলল রাতে অনেক কষ্ট দিয়েছি তোমাকে তাই না আমি ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। তোমার তো খুব ইচ্ছে ছিল তাই না।

আমি- হুম কিন্তু তুমি এতসুন্দর নিশ্চিন্তে ঘুমাচ্ছিলে তাই আমি আর তোমাকে ডাকিনি।

আম্মু- কি গো তোমার এত ক্ষমতা নিজেকে এত সামলে রেখেছ, আমি ঘুমাচ্ছি বলে সত্যি ভালো না বাসলে এ কেউ পারেনা আমিও পারতাম যা তুমি পারলে, ইচ্ছে করছে তোমাকে আবার সালাম করি।

আমি- আমার পাগলি সো না ভালোবাসি বলেই তো তোমাকে বিয়ে করলাম, আম্মুকে বউ বানিয়ে নিলাম।

আম্মু- ও গো তোমাকে যত দেখি আমি মুগ্ধ হয়ে যাই, তোমার আম্মু বিবিকে এখন খুব আদর কর, অনেক ভালবাসা দাও আমি তোমার প্রেমে মুগ্ধ সো না জান আমার। তোমার মতন বয়সে আমি মি ল ন করার জন্য পাগল হয়ে যেতাম। আমাকে অনেক অনেক ভালবাস সো না।

আমি- এইত সো না এখন খুব আদর করব তোমাকে বলে দু ধ দুটো ভালো করে ধরে মা ক্সি র উপর দিয়ে প ক প ক করে টি পে দিতে লাগলাম।

আম্মু- আমার লুঙ্গির উপর দিয়ে আমার বাঁ ড়া ধরে উরে কি অবস্থা হয়েছে ওর বলে হাত দিয়ে টি পে দিতে লাগল।

আমি আম্মুর মা ক্সি তুলে গলা থেকে বের করে দিলাম।

আম্মু- কি করছ এখানে বসে চল বিছানায় যাই বাইরে থেকে কেউ দেখে ফেলবে।

আমি- সো না জান আমার এখানে বাইরে থেকে কিছুই দেখা যায় না তুমি একদম চিন্তা করনা।

বলে দু ধ ধরে টি পে চু ষে খেতে খেতে আস্তে আস্তে পেটের দিকে নামলাম, আম্মুর দু ধে র সব জায়গায় চু মু দিয়ে নেচে নেমে পেটে চু মু দিলাম। নাভির গর্তে চু মু দিতে

আম্মু- শিউরে ঊঠল আ হ সো না কি করছ গো, আমাকে এভাবে আদর করনা সো না উ হু না সো না।

আমি নাভিতে চু মু দিয়ে জিভ নাভির গর্তে ঢু কি য়ে দিলাম, সামন্য চর্বি আছে আম্মুর পেটে তাই নাভির গর্ত বেশ বড়। আমি বাম হাতের দুটো আঙ্গুল আম্মুর যো নী তে দিলাম এবং আস্তে আস্তে আঙ্গুল আম্মুর যো নী র ভেতরে ঢু কি য়ে দিলাম।

আমি মুখ তুলে আম্মুর যৌ নী র দিকে তাকালাম, আ হ কি সুন্দর কা মা নো ভোঁ দা। আম্মুর তবে দুইদিন হয়ে গেছে সামান্য কালো কালো বা লে র মাথা দেখা যাচ্ছে বেশ ধার ধার লাগছে, আঙ্গুল দিয়ে খোঁ চা দিতে আঙ্গুলে র স লেগে গেল।

আম্মুর র স এত তাড়াতাড়ি আসে কি বলব একবারও শুকনো পেলাম না, সব সময় র সা লো ভোঁ দা আম্মুর। আমি মুখ নিয়ে জিভ দিয়ে আম্মুর ভো দা র উপরে বা লের জায়গায় চে টে দিতে লাগলাম, বা লে বেশ ধার জিভ দিয়ে চা টা দিতে চ র চ র করে শব্দ হল।

আম্মু- আমার মাথা চেপে ধরে উ হু না সো না কি করছ মুখ দিও না উ ম্ম না এই আর না ভেতরে মুখ দিও না সো না।

আমি আম্মুর কথা শুনলাম না দুই হাত দিয়ে আম্মুর ভোঁ দা একটু ফাঁকা করে জিভ দিলাম।

আম্মু- উ হ না কি করছে এই সকাল বেলা উ হ না না বলে আমার মাথা চেপে ধরল এই সোনা কি করছ সোনা উ হু মরে যাবো সো না মুখ দিওন সো না উ ম মা গো কি করছে আ হ আ হ আ হ আ হ সো না উ হ না উ হ আর জিভ দিয়ে চে ট না সো না।

আমি- আম্মুর পা ফাঁকা করে মাথা নিচের দিকে নিয়ে ভালো করে জিভ ঢু কি য়ে দিয়ে আম্মার ভেতরে গু রি গু রি দানার মতন লাগল তাতে চা টা শুরু করলাম, যতটা জিভ যায় ঢু কি য়ে জিভ নারিয়ে নাড়িয়ে আম্মুর গু দ চু ষ তে আর চা ট তে লাগলাম।

আম্মু- উ হু বাবা গো মাগো কি করে এই কি গো আমাকে মেরে ফেল এর থেকে এই কষ্ট আমি সইতে পারছিনা বলে আমার মাথা একদম চেপে ধরল।

আমি- নিচ দিয়ে দুটো আঙ্গুল ঢু কি য়ে দিয়ে জিভ দিয়ে কো ট চে টে দিতে লাগলাম।

আম্মু- পা মোচর দিয়ে আ হ না আ না আর না উ হু মা গো কি করছে উ হু না এই মুখ তোল আ হ না সো না।

আমি- এবার আঙ্গুল বের করে ভালো করে চে টে দিতে লাগলাম চু ষে দিতে লাগলাম উ ম উ ম করে চে টে চু ষে শব্দ করতে লাগলাম।

আম্মু- আমার মাথা ধরে মানে চুল ধরে টেনে তুলল উ ফ কি করছ সো না। এত আদর আমাকে করনা এই সুখ আমি সইতে পারছিনা এই সো না বলে আমাকে বুকের সাথে টেনে নিয়ে আমার ঠোঁট কা ম ড়ে ধরল আর একটানে আমার লুঙ্গি খুলে দিল।

আমি- আমার সো না কে আমি এভাবে অনেক আদর করব ভালবাসব, উ ফ  কি সুখ চে টে খেতে আম্মু।

আম্মু- হু তুমি আমার কি অবস্থা করেছ আর মুখ দেবেনা আমার কেমন করে মুখ দিলে উ ফ ভাবতেই পারিনা বলে আবার আমার মুখ কা ম ড়ে ধরল। আর হাত দিয়ে আমার বাঁ ড়া খ প করে ধরে উ ফ কি বড় আর শক্ত বলে টান দিল এটায় আমাকে এত সুখ দেয়। বলে আম্মু আমার বুকে চু মু দিয়ে আস্তে আস্তে নিচে নামতে লাগল।

আমি আম্মুর ইচ্ছে বুঝতে পাড়লাম। আম্মু আমার বুকে পেটে চু মু দিতে দিতে আমার বাঁ ড়া ধরে নারাতে লাগল। আমি আম্মু নিচু হতে আম্মুর পা ছা য় হাত দিয়ে তান পুরার মতন পা ছা খামছে ধরলাম উ ফ  কি বড় পা ছা আম্মুর।

সাদা ধবধবে ফর্সা আম্মুর পা ছা একটাও দাগ নেই রাতে ভেবেছিলাম কুকুর চো দা করব কিন্তু আম্মু ঘুমিয়ে পরেছিল বলে করতে পারি নাই, ডান হাত দিয়ে আম্মুর পা ছা আর বাম হাত দিয়ে আম্মুর দু ধ ধরে ক চ লাতে লাগলাম।

আম্মু এবার আমার চা টা বা লে র উপর চু মু দিল একদম বাঁ ড়া র গোঁ ড়া য় এবং হাত দিয়ে বি চি ধরে দলাই মলাই করতে করতে হঠাত আমার বাঁ ড়া মুখে নিল। কাটা বাঁ ড়া র মাথায় কান্তা বেশ বড় আম্মু জিভ দিয়ে চে টে চে টে চু ষে দিচ্ছে।

আমি আম্মুর দু ধ আর পাচ্ছিনা কিন্তু পা ছা য় হাত দিয়ে পেছন থেকে আম্মুর ভোঁ দা য় হাত দিলাম আঙ্গুল দিলাম আম্মুর ভোঁ দা য়, র সে র স হয়ে গেছে। আমার আঙ্গুল আম্মুর ভো দা র র সে ভিজে চ ক চ ক করছে, প্রথমে একটা পরে দুটো আঙ্গুল দিলাম দুটো আঙ্গুল ভেতরে যাচ্ছে।


#চলবে

পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই সাথেই থাকুন।





#গল্পঃ বাবার জমি দখল

#পর্বঃ ৪৮

আমি আম্মুর দু ধ আর পাচ্ছিনা কিন্তু পা ছা য় হাত দিয়ে পেছন থেকে আম্মুর ভোঁ দা য় হাত দিলাম আঙ্গুল দিলাম আম্মুর ভোঁ দা য়, র সে র স হয়ে গেছে। আমার আঙ্গুল আম্মুর ভো দা র র সে ভিজে চ ক চ ক করছে, প্রথমে একটা পরে দুটো আঙ্গুল দিলাম দুটো আঙ্গুল ভেতরে যাচ্ছে।

আম্মু- আমার হাত ধরে সরিয়ে দিয়ে উ হু কি করছ বলে উ ম উ ম আমার বাঁ ড়া চু ষ তে লাগল।

আমি- আম্মু মাথা ধরে ভালো করে আম্মুর মুখের ভেতর বাঁ ড়া ঢোকাতে বের করতে লাগলাম। আ হ আম্মু কি করছ উ ফ সো না আম্মু আমার উ হু খুব আরাম আম্মু দাও ভালো করে গলার ভেতর নিয়ে চু ষে দাও।

আম্মু হা করে যতটা সম্ভব নেওয়া যায় নিচ্ছে কিন্তু হাফের বেশি ঢু ক ছে না, বেশী চেপে দিচ্ছিনা যদি বমি করে দেয়। আম্মু অ ক অ ক করছে। আমি আম্মুর মুখ থেকে বাঁ ড়া বের করে নিলাম।

আম্মু- মুখ তুলে কি হল দাও আর একটু খাই।

আমি- না তোমার কষ্ট হচ্ছে

বলে তুলে নিলাম এবং আম্মুর মুখে মুখ দিয়ে সব র স আমি চু ষে খেয়ে নিলাম। আম্মুকে বুকের সাথে জড়িয়ে ধরে একটা হাতে দু ধ ধরে বো টা টি পে ধরলাম।

আম্মু- মুখ উচু করে আমার ঠোঁটে ঠোঁট দিয়ে চকাম চকাম করে চু মু দিল।

আমি- বাঁ ড়া আম্মুর নাভিতে ঠেকিয়ে উ ফ সো না কি সুখ দিলে আমার বাঁ ড়া চু ষে।

আম্মু- আমার মুখ থেকে মুখ তুলে তুমি তো আমাকে পাগল করে দিয়েছ। এভাবে এত সুখ পাওয়া যায় উ ফ ভাবতেই পারিনা সো না।

আমি- আম্মু এবার দেই।

আম্মু- হু দাও সো না ভেতরে আমার কুট কুট করছে কা ম ড় দিচ্ছে।

আমি- দেখি আম্মু বলে আম্মুর একটা পা জানলার কাছে তুলে দাড় করিয়ে দিলাম।

আম্মু- কি করছ এভাবে হবে নাকি।

আমি- আম্মু দেখিনা হয় কিনা শুধু ইংরেজরা করবে আমরা পারবোনা চেষ্টা তো করতে পারি।

আম্মু- আমার ভয় করে লেগে যাবে আমাদের।

আমি- উ ম সো না না হলে তো তোমাকে বিছানায় নিয়ে যাবো

বলে আমি বাঁ ড়া ধরে আস্তে করে একটু নিচু হয়ে আম্মুর যো নী তে ঠেকালাম এবং চাপ দিলাম। ফ চা ত করে আম্মুর যো নী তে আমার বাঁ ড়া ঢু কে গেল।

আম্মু- আ হ কি করছে বলে নিজেই পা ফাঁকা করে ধরল।

আমি- বাঁ ড়া ঢু কি য়ে দিয়ে আম্মুর কোমর এক হাত দিয়ে ধরে আস্তে আস্তে চু দ তে লাগলাম।

আম্মু- আ হ কিভাবে কি করে বলে আমার ঠোঁটে চু মু দিল আর হাত দিয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরল।

আমি- আম্মুর কোমর ভালো করে ধরে ঠা প দিতে লাগলাম আম্মুর শরীর এত ভারী সব ঢু ক ছে না কিন্তু যেটুকু যাচ্ছে উ ফ কি আরম এভাবে দাড়িয়ে আম্মুকে চু দ তে, আ হ সোনা আম্মু কেন হবেনা দেখেছ ভালই তো চু দ তে পারছি।

আম্মু- আমার ঠোটে চু মু দিয়ে আ হ ও উ ম্ম  কত কিচ্ছুই তোমার কাছ থেকে শিখতে হবে আ হ  দাও সো না এবার জোরে জোরে ঘন ঘন দাও। খুব আরাম লাগছে সো না, তোমারটা খুব লম্বা মোটা আর শক্ত বলে হচ্ছে উ ফ দাও সো না দাও।

আমি- উ ম সো না এভাবে চু দ তে খুব মজা লাগছে আম্মু উ ম সো না আমার বলে গদাম গদাম করে ঠা প দিতে লাগলাম দাড়িয়ে দাড়িয়ে উ ম সো না আমাকে ভালো করে ধর আর পা যেন ফস্কে না যায় আম্মু। ভালো করে ঠে কি য়ে রেখ আম্মু।

আম্মু- তুমি আমার পা ছা ধরে ভালো করে জোরে জোরে দাও উ ম সো না উ ম আ হ ঢু ক ছে সো না ভালো করে ঢু ক ছে উ ম সো না আ হ আ হ আ হ দাও সো না উ ম সো না দাও দাও।

আমি- উ ম সো না বলে আম্মুর পা ছা দুহাতে ধরে জোরে জোরে ঠা প দিতে লাগলাম।

আম্মু- আ হ সো না দাও দাও উ ফ কোমর ব্যাথা হয়ে যাচ্ছে অত খা ম ছে ধরছ কেন।

আমি- সো না একটু কষ্ট কর এভাবে চু দ তে খুব আরাম লাগছে আম্মু, তোমার পা ছা এত বড় ধরে না তুলে চু দ তে পারছিনা।

আম্মু- খা ম চে না দরে নিচে ধরে ভালো করে দাও সো না উ ফ কি জোরে জোরে ঢু ক ছে সো না উ ম সো না আমার দাও দাও হ্যা এভাবে ধরে দাও সো না উ ম উ হু সো না আমার।

আমি- বাইরের দিকে তাকিয়ে আম্মু বাইরে অনেক লোক বেড়িয়েছে সব দেখা যাচ্ছে। কত লোক যাওয়া আসা করছে।

আম্মু- মুখ ঘুরিয়ে এই দেখে ফেলবে না তো।

আমি- আম্মুর পা ছা ধরে বাঁ ড়া সব ভরে দিয়ে আরে না কেউই বুঝতে পারবে না কি করছি আমরা।

আম্মু- উ ফ আমার ভয় করে সো না বিছানায় চল সো না।

আমি- কোন ভয় নেই সো না আরেকটু দেই এভাবে তারপর যাবো।

আম্মু- তবে ঘন ঘন দাও থামছো কেন উ ফ থেমোনা সো না। দাও দাও উ হু আ হ  দাও সো না।

আমি- আম্মুর ঠোঁট কা ম ড়ে ধরে আবার ঠা প শুরু করলাম।

আম্মু- উ হু আ হ দাও দাও উ ম আ হ দা দা উ উ হু আ  আ আ সো না উ ফ হু সো না আমার দাও দাও আ হ  হ্যা এইভাবে জোরে জোরে দাও উ ফ সোনা আমার উ ফ সোনা দাও দাও সকাল বেলা আমারা দাড়িয়ে দাড়িয়ে কি করছি।

আমি- আম্মু আমারা মা ছেলে চো দা চু দি করছি সো না আম্মু উ ম সো না বলে দিলাম চেপে চেপে ঠা প।

আম্মু- আ হ আ হ আ হ আ হ উ হু উ হু উ হ আ হ আ হ আ উ উ হু উ ও আ হ আ হ উ হু উ ও সো না রে আমার এত সুখ তুমি দিতে পারো সো না।

আমি- আমার আম্মুকে আমি চু দে সুখ দেবই আম্মু উ ম সো না আম্মু আ হ সো না আ হ আ হ সো না।

আম্মু- এবার সত্যি আর পারছিনা পা রাখতে সো না ব্যাথা হয়ে গেছে সো না।

আমি- আচ্ছা সো না তুমি আমার কোলে আস

বলে আম্মুর দুপা তুলে আমার কোলে নিয়ে বাঁ ড়া ঢো কা নো অবস্থায় আম্মুকে কোলে নিয়ে বিছানার দিকে হাটা শুরু করলাম।

আম্মু- দেখ কি করে পরে যাবো তুমি পারবে তো আমাকে নিয়ে যেতে।

আমি- তুমি চুপ্টি করে আমাকে জড়িয়ে ধর

বলে আম্মুকে কোলে নিয়ে সোজা বিছানার কাছে এলাম। আম্মূকে আস্তে করে বিছানার পাশে আমি নিচু হয়ে বসিয়ে দিলাম আর বললাম আম্মু শুয়ে পর বলে দু পা ধরে আমি দাড়িয়ে দাড়িয়ে চু দ তে শুরু করলাম।

আমি- ও  আম্মু তোমার ভোঁ দা যা দেখতে না বলে বাঁ ড়া ঢো কা তে বের করতে লাগলাম।

আম্মু- ই স লজ্জা করে ওভাবে দেখ না সো না।

আমি- কিসে লজ্জা আমরা স্বামী স্ত্রী না।

আম্মু- হুম তা তবে তুমি তো সব সময় আম্মু আম্মু কর সেজন্যই লজ্জা করে।

আমি- বউকে সবাই চো দে আম্মুকে কয়জন চু দ তে পারে বল তুমি। আমি আমার আম্মুকে চু দ ছি।

আম্মু- ই স আবার বলে, আম্মু না বল সো না আসমা বিবি।

আমি- সে লোকের সামনে বলব কিন্তু চু দ বো আম্মু বলে।

আম্মু- বার বার একই কথা বলে উ ফ না এবার থামো তুমি কাজ কর ভালো করে দাও এইসব বলে আমাকে বার বার গরম করে দাও আর থাকতে পারিনা আমি।

আমি- সো না আম্মু বলে জোরে জোরে ঠা প দিতে দিতে বললাম আম্মু গরম হলেই তো তুমি গরম গরম ছেড়ে দিয়ে আমার সো না টা কে ভিজিয়ে দেবে দাও না ভিজিয়ে তোমার গরম র স দিয়ে। এই বলে নিচু হয়ে আম্মুর দু ধ দুটো দুহাতে ধরে পক পক করে টি পে দিয়ে ঠা প দিতে লাগলাম।


#চলবে

পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই সাথেই থাকুন।




#গল্পঃ বাবার জমি দখল

#পর্বঃ ৪৯

আম্মু গরম হলেই তো তুমি গরম গরম ছেড়ে দিয়ে আমার সো না টা কে ভিজিয়ে দেবে দাও না ভিজিয়ে তোমার গরম র স দিয়ে। এই বলে নিচু হয়ে আম্মুর দু ধ দুটো দুহাতে ধরে পক পক করে টি পে দিয়ে ঠা প দিতে লাগলাম।

আম্মু- পা ফাঁকা করে আমাকে টেনে নিল বুকের উপর আর আমার মুখে মুখ দিয়ে উ ম সো না বলে চকাম চকাম করে চু মু দিয়ে আ হ দাও সো না এবার জোরে জোরে দাও তখন কোমরে লাগছিল দাড়াতে পাড়ছিলাম না সো না। আর এভাবে ঢো কে ভালো সবটা ঢু কে যায় উ হু স য়া আ হ সো না দাও দাও আরো জোরে দাও উ ম সো না বলে আমাকে জাপ্টে জড়িয়ে ধরল।

আমি- খাটের নিচে দাড়িয়ে আম্মুর বুকে চেপে ঘপা ঘপ ঠা প দিতে দিতে আ হ  আম্মু সো না এই আম্মু এবার আরাম লাগছে তো সো না আম্মু।

আম্মু- হুম খুব আরাম সো না জোরে জোরে দাও উ হু  আ হ সো না আমার দাও উ ফ কি আরাম লাগছে উ হু সো না দাও দাও উ ফ না আর থেমোনা সো না তোমার আম্মকে খুব সুখ দাও বাজান।

আমি- হুম দেব আম্মু তোমাকেই চু দে চু দে গা ভী ন করে দেব, আমার বাচ্চার মা হবে।

আম্মু- আবার কি কথা বলে একদম বাজে কথা বলবে না, ভদ্রভাবে যা করার করবে আমার একদম ভালো লাগেনা এইসব কথা।

আমি- উ ম সো না রাগ করেনা এইসময় একটু বাজে কথা বলবে উ ত্তে জ না বেশী হয় আম্মু। আমার বী র্য তোমার ভেতর গেলে তো তুমি গা ভী ন হবেই।

আম্মু- উ হু  না সে আমি হব তোমার বাচ্চা আমার পেটে বড় হবে আমি আবার মা হব, তবে গা ভী ন বলনা সো না ওইসব গরুর ক্ষেত্রে বলে মানুষের ক্ষেত্রে হয় না। আগে যা বলছিলে তাই বল কিন্তু গা ভী ন বলনা বাজান।

আমি- ও আমি আর আম্মু চো দা চু দি করছি তাই বলব।

আম্মু- হুম আমরা এখন চো দা চু দি করছি মা ছেলে।

আমি- অ হ সো না আম্মু আমার তোমাকে এখন খুব ভালো করে চু দে দিচ্ছি আম্মু, তোমার ভোঁ দা আমার বাঁ ড়া একদম গিলে নিয়েছে আম্মু। প্রত্যেক ঠা পে খুব আরাম লাগছে আম্মু, এই আম্মু আমার চো দো ন তোমার কেমন লাগছে আম্মু।

আম্মু- খুব ভালো সো না বাজান আমার তুমি খুব ভালো চু দ তে পারো তোমার আম্মুকে। এই বলে আমার ঠোঁট কা ম ড়ে ধরে উ ম উ ম আ হ আ হ উ ম উ ম আ হ আ হ উ হু আ  আ আ হ সো না করে যাচ্ছে।

আমি- আম্মুর জিভ টেনে নিয়ে চু ষে দিতে দিতে পা ছা তুলে তুলে ঠা প দিতে লাগলাম।

আম্মু- আমার চো দ নে র চো টে গো ঙ্গা চ্ছে উ ম উ ম উ ম আ আ আ উ ম উ ম আ আ আ আ হ উ ম উ ম করে শব্দ করছে কথা বলতে পারছেনা জিভ আমি আমার মুখের ভেতর নিয়ে চু ষে খাচ্ছি তাই। আম্মু আমার মুখ থেকে ছাড়া পেয়ে উ ম সো না উ হ আ হ আ হ সো না আ হ দাও সো না দাও উ ম সো না দাও দাও উ হু আর পারছিনা সো না আ হ আ হ সো না আমার।

আমি- এইত আম্মু দিচ্ছি এবার তোমার মধু ভান্ডার আমি আমার মধু দিয়ে ভরে দেব আম্মু উ ম সো না আম্মু আ হ সো না সো না আ হ আ হ আম্মু আ হ সো না আমাকে ধর আম্মু আ হ সো না ও আম্মু আ হ সো না আমি যে পাগল হয়ে যাচ্ছি তোমাকে চু দ তে চু দ তে আম্মু।

আম্মু- সো না আমার উ হু সো না কেমন করছে সো না তোমার আম্মুর তল পেটে দাও সো না তুমি ঢে লে দাও আমার জরায়ু তুমি তোমার বী র্য দিয়ে ভরে দাও সো না আ হ সো না রে আমার আ হ আ হ আ হ আর পারছিনা সো না এই সো না চেপে ঢু কি য়ে দাও সো না। একটুও যেন বাইরে না থাকে উ হু সো না কি জোরে জোরে লাগছে আমার তলপেটে তবুও তুমি আর দাও সো না উ হু আ হ আ হ আ হ আ উ মাগো মরে যাবো আমি সুখে সো না।

আমি- সো না কে আমি চু দে সুখি করতে পারছি আমার জীবন ধন্য সো না আম্মু উ ম সো না বলে দু ধ খামচে ধরলাম।

আম্মু- উ ফ সো না ধরে ধরে দাও সো না আমার দু ধ ভালো করে টি পে টি পে দাও সো না উ হু  মা গো মা কি সুখ কি আরাম উ হু না সো না এই সো না উ হু না আর পারবোনা সো না উ হু আমার হয়ে যাবে এখুনি সো না থেমোনা চেপে চেপে দাও।

আমি- উ ম সো না দিচ্ছি তো আ হ আরো জোরে দেব আম্মু।

আম্মু- হুম সো না দাও দাও তোমার আম্মুকে এত সুখ দিচ্ছ সো না আর দাও আ হ আ আ হ আ হ সো না রে আমার এই এইএ আমার হচ্ছে সো না উ হু না আর পারছিনা সো না উ উ হু উ উ আঃ আ হ আ আ হ গেল আ হ আ আ হ আ উ ম আ হ আ হ আ গেল সো না উ ম উ ম আ আ আ আ শেষ সব শেষ হয়ে গেল সো না মা গো মা উ ম আ হ আ আ হ আ আ হ আ আ।

আমি- আম্মু সো না আমারও হবে সো না উ ম সো না বলে পা ছা তুলে তুলে ঠা পে র উপর ঠা প দিতে দিতে উ হু  আম্মু ও আম্মু সো না আমার হবে সো না ধর আমাকে।

আম্মু- একটা দু ধ আমার মুখে দিয়ে সো না দু ধ চু ষ তে চু ষ তে আমার ভেতরে মা ল ঢেলে দাও সো না।

আমি- আম্মু দু ধে র বো টা কা ম ড়ে ধরে কোমর নাচাতে নাচাতে আম্মুর গু দে মা ল চি রি ক চি রি ক করে ঢে লে দিলাম, পা ছা চেপে ধরেছি আমার বাঁ ড়া কেঁপে কেঁপে মা ল আম্মুর ভেতরে চলে গেল।

আম্মু- আমার মাথায় হাত বুলিয়ে হয়েছে সো না।

আমি- তুমি বুঝতে পারছনা সব ভেতরে চলে গেছে আম্মু।

আম্মু- খুব সুখ পেলাম সো না সকাল বেলা প্রান জুরিয়ে গেল সো না।

আমি- আমিও আম্মু মা ল পরে যেতে শরীর হাল্কা হয়ে গেল। বের করব আম্মু।

আম্মু- হুম সো না আমার হিসি পেয়েছে এখন, সকালে উঠে পানি খেয়েছিনা।

আমি- আচ্ছা

বলে বাঁ ড়া টেনে বের করতে অনেক বী র্য আম্মুর গু দ থেকে বেড়িয়ে বেয়ে বেয়ে পড়ল। আমি হাত ধরে আম্মুকে টেনে তুললাম দুজনে বাথরুমে গেলাম। বাথরুম গিয়ে দুজনে পরিষ্কার হয়ে বাথরুম থেকে বের হলাম পাঁচ মিনিট পরে। উলঙ্গ অবস্থায় আমি গিয়ে বিছানায় শুয়ে পড়লাম, আম্মু আমার সাথে সাথে এসে আমার পাশে শুয়ে পরলো আর আমাকে জড়িয়ে ধরে,

আম্মু- সকাল সকাল যা দিছো না অনেক খিদে পেয়ে গেছে, ভিতরে এখনো জ্বলতেছে।

আমি- তাহলে চলো রেডি হয়ে বাহির থেকে কিছু খেয়ে আসি।

আম্মু- আমার বাঁ ড়া নাড়াচাড়া করে পরে কি করবো কিছু ভাবছো তুমি, বাহিরে কি কোথাও ঘুরতে যাব?

আমি- না, আজকে সারাদিন রুমে থাকবো। বাহির থেকে ফিরে এসে তোমার পা ছা দিয়ে করবো।

আম্মু- আমার কথা শুনে ভয় পেয়ে বাঁ ড়া ছেড়ে দিয়ে পিছনে আমি পারতাম না, মরে যাইবাম।

আমি- পিছন দিয়ে করলে কি মানুষ মরে যায়?

আম্মু- তে না তে কি। তোমার এটা যে বড় আর মোটা আমার তো পিছনে ফেটে যাবে। মরেই যাব।

আমি- আরে কিছু হবে না জেলি লাগিয়ে নেব। জেলি লাগালে অনেক পিচ্ছিল হয়ে যাবে তখন ধ ন সহজে ঢু কে যাবে।

আম্মু- আমার বাঁ ড়া আবার নাড়াচাড়া করে সো না এত বড় আর মোটা টা কি ঢুকবো? আমার তো তোমার কথা শুনে অনেক ভয় করতেছে।

আমি- ভয় পাওয়ার কিছু নাই উঠে রেডিও বাহিরে যাব। ফিরে এসে সারাদিন রুমে তোমারে লাগাবো।

আম্মু- ই শ না আমি এতো বার পরতাম না।

আমি- সে পরে দেখা যাবে, এখনো রেডি হও বাহিরে যাব।

বলেই আমার জামা কাপড় পড়তে লাগলাম। আম্মু তার একটা শাড়ি পরল। দুজনে রেডি হয়ে রুম লক করে বাহির হয়ে সিএনজি দিয়ে ফার্ম গেইট গেলাম। সকাল বেলা তাই হোটেলে মানুষের তেমন কোনো চাপ ছিল না। নিরিবিলি জায়গায় আম্মু আর আমি নাস্তা খেয়ে বাহির হলাম। আম্মুর হাত ধরে রাস্তায় চুপ চাপ  হাটতেছি দেখে,

আম্মু- সো না আমরা হেঁটে কই যাচ্ছি?

আমি- একটা ফার্মেসি খুজতেছি।

আম্মু- ফার্মেসি কেন? তোমার কি আবার শরীর খারাপ করলো নাকি?

আমি- আরে না। একটা জেলি কিনতে হবে তোমার পিছন দিয়ে আজকে করবো।

আম্মু- ই শ কি অসভ্য তুমি। পিছন দিয়ে করলে আমি কিন্তু মরে যাব।

আমি- সে পরে দেখা যাবে। তোমার এই সে ক্সি পা ছা মারতে পারলে জীবন ধন্য হবে।

বলেই আবার হাটতে লাগলাম। একটু সামনে আঘাতেই একটা ফার্মেসি খুলতে দেখলাম। ফার্মেসি থেকে একটা জেলে নিয়ে হোটেলের উদ্দেশ্য রওনা দিলাম সিএনজি নিয়ে। আম্মুকে নিয়ে রুমে ঢু ক তে ই,

আম্মু- সো না আমার না অনেক ভয় করতেছে। আমি কখনো পিছন দিয়ে করি নাই।

আমি- ভয় পাওয়ার কিছু নাই।

বলেই আম্মুকে বিছানায় শুয়ে দিলাম। আদর করে এক এক করে আম্মুর সব জামা কাপড় গুলা নিলাম। আম্মু ও আমার সবকিছু আসতে আসতে খুলে দিল। আমার দাঁড়িয়ে থাকা বাঁ ড়া দেখে,

আম্মু- ই শ দেখো কেমন অসভ্যের মতো দাঁড়িয়ে আছে।

আমি আম্মুর কথার কোন উত্তর না দিয়ে। আম্মুকে উপর করে শুয়ে ছিলাম। পা ছার দাবনা দুটো ফাঁক করে আম্মুর পোঁ দ দেখলাম কিছুটা বাদামী রঙের। আম্মু পো দ মারার জন্য আমার মাথা নষ্ট হওয়া উপক্রম। দ্রুত জেলি নিয়ে আম্মুর পো দের ফুটুই লাগিয়ে নিলাম। আর হাতের একটা আঙুল ঢু কি য়ে দিলাম।

আম্মু- আ হ আঙুল বের করো?

আমি আম্মুর কথায় কোনো কান না দিয়ে আমি আমার কাজে মনোযোগ দিলাম। হাতে আঙুল দিয়ে আম্মু পো দে চো দার মতো করতে লাগলাম। আম্মু আমার হাত ধরে বাঁধা দেওয়ার চেষ্টা করতে করতে,

আম্মু- ই শ না আ হ আর না আ হ ও কি করছো সো না আ হ

আমি এক এক করে দুইটা আঙ্গুল জেলি দিয়ে ঢু কি য়ে দিলাম। আম্মু আমার পাগলামো দেখে একটা সময় অধৈর্য হয়ে বলল,

আম্মু- হইছে এবার ঢুকাও সো না

আমি আম্মুর কথা শুনে আমার বাঁ ড়া য় ভালো করে জেলি লাগিয়ে আরও কিছু জেলি আম্মুর পো দে লাগিয়ে দিলাম। আম্মু উপর হয়ে শুয়ে থেকে তার পা ছা র দুই দাবনা ফাঁক করে ধরলো। আমি বুঝতে পারলাম আম্মু ঢোকানোর জন্য আমাকে আহবান জানাচ্ছে। আমি আমার বাঁ ড়া আম্মুর পো দে লাগাতেই,

আম্মু- সো না আসতে

আমি আম্মুর কথা মতো আসতে করে চাপ দিতেই মু ন্ডি টা ঢু কে গেল। সাথে সাথেই আম্মু আ হ মা গো আসতে বলে একটা চাপা চিৎকার দিল। আমি তখন আস্তে করে আর একটা ঠা প দিলাম। এবার আমার বা ড়া অর্ধেক ঢু কে গেল আম্মু পো দে।

আম্মু- ই শ মা গো আ হ বের করো সো না

বলে আমাকে ঢেলে পিঠের উপর থেকে সরিয়ে দিতে চাইলো। তখনি আমি আর একটা ঠা প দিয়ে সম্পূর্ণ বা ড়া আম্মুর পো দে ঢু কি য়ে দিলাম।

আম্মু- আল্লা গো

বলে একটা চিৎকার দিয়ে অজ্ঞান হয়ে গেল। আমার মাথা তখন প্রায় নষ্ট হয়ে গেছে, আম্মুর যে অজ্ঞান হয়ে গেছে, সেদিকে আমার কোন নজর নাই। আমি আমার ইচ্ছা মত আস্তে আস্তে সম্পূর্ণ বা ড়া বের করে করে ঠা প দিতে লাগলাম। মিনিট দুই এক  করার পরে খেয়াল করলাম আম্মুর পো দ থেকে র ক্ত বের হচ্ছে। তারমানে আম্মুর পো দ ফে টে গেছে।

র ক্ত দেখে সাথে সাথেই আমার বা ড়া পো দ থেকে বের করে নিলাম। পানি নে আম্মুর মুখে ছিটিয়ে আম্মুর জ্ঞান ফিরালাম। জ্ঞান ফিরতে আম্মু কান্না করতে করতে বলল,

আম্মু- আমার পো দে কি হয়ছে?

বলেই পো দে হাত দিয়ে ধরে কান্না করতে লাগলো। আমি আম্মুকে জড়িয়ে ধরে বললাম, সো না কিছু হয়ছে না। তোমার পো দের ফিতা কাটা হয়ছে মাত্র। আম্মুর পো দ দিয়ে আমাদের নতুন জীবনের সুখের অধ্যায় শুরু হলো।


ধন্যবাদ

সমাপ্ত 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area