#গল্পঃ সুখ নাকি ধর্ম
#পর্বঃ ১০
খেয়াল করলাম মার ঠোঁট কিছুটা ফুলে ফেঁপে আছে আর গলার কাছে বুকের উপরে খুলা অংশে অনেক নকের দাগ লাল হয়ে আছে। তাই দেখে মাকে জিজ্ঞেস করলাম,
- মা এই অবেলায় শুয়ে আছো কেনো?
মা আমাকে তার পাশে বসতে জায়গা করে দিয়ে বলল,
- আসলে শরীর টা বেশি ভালো না?
আমি তখন মাকে জিজ্ঞেস করলাম,
- কেনো? কি হয়ছে মা?
মা তখন লজ্জা লজ্জা ভাব নিয়ে বলল,
- রাত থেকে তো আর নিস্তার পাইছি না, অনেক বার হওয়ার কারণে শরীর ব্যাথা হয়ে গেছে আর...
বলেই মা চুপ করে গেল। আমি বুঝতে পারছিলাম মা বলতে লজ্জা পাচ্ছে। তাই মার হাত ধরে জিজ্ঞেস করলাম,
- আর কি মা?
মা তখন বলল,
- আর পো দে অনেক ব্যাথা করতাছে। আগে তো কোন সময় পো দে নিছি না তাই অনেক ব্যাথা পাইছি।
আমি তখন মাকে বললাম,
- আচ্ছা তাহলে তুমি বসো, আমি ফার্মেসি থেকে ব্যাথার ঔষধ নিয়ে আসি।
বলেই উঠে দাঁড়ালাম। তখন একটা কৌতূহল মনে জাগলো তাই মাকে জিজ্ঞেস করলাম,
- মা তুমি কি আবার বাচ্চা নিবে?
মা তখন লজ্জা লজ্জা ভাব নিয়ে বলল,
- বিয়ে যখন করছি একটা বাচ্চা তো নিতেই হবে?
আমি মার কথা শুনে বললাম,
- মা আমরা কিন্তু এখনো বাবার সম্পর্কে তেমন কিছু জানি না, বাবার দেশের বাড়িও চিনি না। তোমার পেটে বাচ্চা আসার পরে যদি বাবা আমাদের ফেলে চলে যায় তখন কি হবে?
আমার কথা শুনে মা অনেক চিন্তিত হয়ে বলল,
- তাহলে এখন কি হবে? এখন তো আমার উর্বর সময় চলতাছে! তুই অফিসে যাওয়ার পরেও আরও তিন বার ভিতরে দিছে।
বলেই মা অনেক চিন্তায় পড়ে গেল। তাই মায়ের চিন্তা দূর করার জন্য বললাম,
- মা তুমি এই নিয়ে কোন চিন্তা কইরো না, আমি ইমার্জেন্সি পি ল এনে দিব নে। বাবাকে এই বিষয়ে কিছুই বলার দরকার নাই, বাবা বাবার মতো করে তোমার ভিতরে ঢালুক, তুমিও বাবার সাথে তাল মিলিয়ে এনজয় করো আর লুকিয়ে লুকিয়ে পি ল খেও।
বলেই আমি মার রুমে থেকে বেরিয়ে বারান্দা দিয়ে যাওয়ার সময় কবির মির্জার সাথে দেখা। কবির মির্জা তখন তার ছাদের রুম থেকে নিচে নামছিলেন। আমাকে দেখেই জিজ্ঞেস করে,
- অজিত বাবা, কোথায় যাচ্ছো?
আমি মুচকি হেসে বললাম,
- একটু বাহিরে যাচ্ছি।
কবির মির্জা তখন বলে,
- আচ্ছা দ্রুত ফিরে এসো। তোমাকে আজকে বাইক কিনে দিতে যাব।
কবির মির্জার কথা শুনে আমি খুশি হয়ে বললাম,
- আচ্ছা ঠিক বাবা
বলেই আমি বাসা থেকে বেরিয়ে গেলাম। বাসা থেকে ব্যাস খানিকটা দূরের ফার্মেসি থেকে ব্যাথার টেবলেট আর পিউলি পি ল নিয়ে বাসায় ফিরে আসতে পনেরো বিশ মিনিট সময় লাগলো। টেবলেট আর পি ল নিয়ে মার রুমের কাছে যেতেই কানে আসলো মার আ হ ও উ ম্ম উ আ হ ও ই ও আ হ উ ম্ম শব্দ।
আমি জানালা দিয়ে চোখ রাখতেই দেখলাম বিছানায় কবির মির্জা শুয়ে আছে লুঙ্গি হাটুতে নামিয়ে আর মা তার পরনের শাড়ি পেটিকোট কোমড়ে তুলে নিয়ে কবির মির্জা কালো মোটা ধ ন তার সো না য় ঢুকিয়ে উট বস করছিল আর আ হ ও উ ম্ম উ ই আ হ ও করে চাপা চিৎকার করছিল।
কিছুক্ষণ পরে মা ক্লান্ত হয়ে কবির মির্জার বুকের উপরে শুয়ে পড়লো। কবির তখন মির্জা মার পা ছা র মাংস চটকিয়ে চটকিয়ে নিচ থেকে তল ঠা প দিচ্ছিল। তখন আমার নজর গেল মার লাল টুকটুকে সো না র চেরার মাঝে যেটা ভেদ করে বার বার কবির মির্জার কালো ধ ন ঢুকে পড়ছিলাম মার সো না র একদম গভীরে। কবির মির্জার ধ নে র গোড়াই মার সাদা সাদা রসে মাখামাখি হয়েছিল চো দা র ফলে।
আরও মিনিট দশেক মা আর কবির মির্জা উল্টিয়ে পাল্টিয়ে একজন অপরজনকে চো দে দিল। কখনো কবির মির্জা মাকে তল ঠা প দিয়ে চো দ ছি ল আবার কখনো মা কবির মির্জাকে উপর থেকে চো দ ছিল। মা ক্লান্ত হলে কবির মির্জা চো দে আবার কবির মির্জা ক্লান্ত হলে মা চো দে।
হঠাৎ দেখলাম মা আর কবির মির্জা বিছানা থেকে লাফিয়ে নিচে নেমে গেল। মা নিচে নেমেই কবির মির্জার পায়ের কাছে হাটু ভেঙে বসে তার নোং রা ধ ন মুখে নিয়ে চু ষ তে শুরু করলো। আমি কিছু বুঝে ওঠার আগেই কবির মির্জা আ হ আ হ করে কাঁপতে লাগলো।
মাকে দেখলাম কবির মির্জার ধ নে র মাথা মুখে নিয়ে চো খ বড় বড় করে কবির মির্জা দিকে তাকিয়ে আছে। আমার আর বুঝতে বাকি রইলো না যে, কবির মির্জা মার মুখে মা ল আউট করছে। সম্পূর্ণ মা ল বের হতেই কবির মির্জা মার মুখ থেকে ধ ন বের করে নিয়ে বিছানায় ধপাস করে শুয়ে পড়লো। আর মা মুখে মা ল নিয়েই দ্রুত দৌড়ে এসে বাথরুমে ঢুকে গেল।
মা বাথরুমে বমি করবে করবে এমন ভাব করছিল। যা দেখে আমার অনেক খারাপ লাগছিল। মা কিছুক্ষণ পরে বাথরুম থেকে ফ্রেশ হয়ে বের হতেই আমাকে দেখতে পেল। আমাকে দেখে মা অনেক লজ্জা পেলেও একটা তৃপ্তির হাসি দিল।
আমিও মার হাসি দেখে একটা মুচকি হাসি দিয়ে আমার রুমে চলে আসলাম মার ঔষধ নিয়ে। রুমে এসে কিছুক্ষণ পূজার সাথে চ্যাটিং করলাম। তখন দেখলাম মা অদ্ভুত ভাবে খুড়িয়ে খুড়িয়ে আমার রুমে ঢুকলো। রুমে ঢুকেই মুচকি হেসে বলল,
- আমার ঔষধ কই?
আমি তখন মাকে ব্যাথার ঔষধ আর ইমার্জেন্সি পি ল খাওয়ার নিয়ম বলে দিলাম। এও বলে দিলাম ১২০ ঘন্টার ভিতরে একবার খেলেই হলো। মা তখন বলল,
- আচ্ছা ঠিক আছে, ১২০ ঘন্টার আগেই খাব নে।
বলেই মা আমার বিছানায় বসে পড়লো। তাই আমি জিজ্ঞেস করলাম,
- মা কিছু বলবা কি?
মা তখন লজ্জা লজ্জা ভাব নিয়ে জিজ্ঞেস করলো,
- তোর নতুন বাবার হেইতা খাইলে কি কোন সমস্যা হয়বো? মানে বাচ্চা হয়বো কি?
আমি মার কথা বুঝতে না পারায় জিজ্ঞেস করলাম,
- হেইতা কি?
মা তখন লজ্জা পেয়ে বলল,
- আমার মুখে যে দিছিন?
আমি মার কথা বুঝতে পেরেও না বুঝার ভাব নিয়ে জিজ্ঞেস করলাম,
- মুখে কি দিছিন! এইটার কি নাম নাই?
মা তখন মুচকি হেসে বলল,
- মা ল
#চলবে