#গল্পঃ সুখ নাকি ধর্ম
#পর্বঃ ১২
বাসার মাঝে বাইক তুলার সময় বাইকের শব্দ শুনে মা তার রুম থেকে বের হয়ে আসলো। মা বের হয়ে আসতেই মাকে দেখে তো আমি অবাক হয়ে গেলাম কারণ মার পরনে ছিল তখন শুধু একটা পেটিকোট।
মা পেটিকোট বুকে চেপে দু ধ আর সো না ঢেকে রেখেছিল। আমাকে তাকিয়ে থাকতে দেখে মা বলল,
- এত সময় কোথায় ছিলে?
আমি বললাম,
- ঘুরতে গেছলাম, তা তোমার এই অবস্থা কেনো?
মা মুচকি হেসে বলল,
- তোরে বাইক কিনে দিছে এইটার টাকা উশুল করতাছে আমার থেকে। আসতে এত সময় লাগে তোর, এইদিকে আমাদের দুইবার হয়ে গেছে।
আমি কিছুটা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলাম,
- দুইবার হয়ে গেছে?
মা মুচকি হেসে বলল,
- হুম, তুই ফ্রেশ হয়ে টেবিলে যা তোরে খাবার দিতাছি।
আমি মাকে বললাম,
- মা অল্প দিও, আমি বাহির থেকে খেয়ে আসছি।
বলেই ফ্রেশ হতে চলে গেলাম। ফ্রেশ হয়ে জামা কাপড় পরিবর্তন করে টেবিলে গেলাম খাইতে। রাত তখন ৯ টা ২৭ মিনিট। মা আমার জন্য খাবার রেডি করেই বলল,
- তুই একটু নিয়ে খেতে থাক, আমি রুমে যাই। তোর বাবা আমার জন্য অপেক্ষা করতেছে।
আমি তখন বললাম,
- এত পাগল হওয়ার কি আছে? রাত তো এখনো বাকি আছে!
মা বলল,
- তোর নতুন বাবার রাত লাগে না, দিনের বেলায় আমার উপর চাপে।
আমি খাবার খেতে খেতে মুচকি হেসে বললাম,
- কি আর করবো, কোন কাজ কাম তো নাই, সারাদিন বাসাত থাকবো আর তোমাকে দেখে গরম হয়েই উপরে চাপবো।
আমার কথা শুনে মা হাসতে হাসতে বলল,
- কাল নাকি আমরা সবাই ঘুরতে যাব?
আমি বললাম,
- হুম।
মা তখন বলল,
- তোর বাবা টুর দিয়ে আইসা নাকি দেশের বাড়িতে যায়বো কিছুদিনের জন্য তাই বলতাছে আমাদের এইসব ভিডিও করতো আর কিছু ছবি তুলতো এখন কি করতাম?
আমি খাওয়া রেখে জিজ্ঞেস করলাম,
- এইসব কি ভিডিও করতো?
মা কিছুটা লজ্জা পেয়ে বলল,
- আমাকে করার সময় ভিডিও করতো আর ছবি তুলতো বলতাছে।
আমি সাথে সাথেই বললাম,
- এমন কিছুই করতে দিও না। তবুও যদি জোর করে তাহলে চেহারা না দেখিয়ে ভিডিও আর ছবি তুইলো।
মা বলল,
- আচ্ছা ঠিক আছে।
বলেই মা চলে গেল। আমিও খাবার শেষ করে আমার রুমে চলে গেলাম। রুমে শুয়ে ফোন ঘাটাঘাটি করছিলাম তখন মায়ের রুম থেকে আ হ ও উ ম্ম উ আ হ ই শ আ হ শব্দ কানে আসতেছিল। অনেকক্ষণ শুয়ে থেকেও নিজেকে কোন ভাবেই আটকাতে না পেরে অবশেষে মায়ের রুমের জানালায় গিয়ে উঁকি দিলাম।
কবির মির্জা আর মা ভিতরে সম্পূর্ণ নেং টো অবস্থায় ছিল। মাকে কবির মির্জা বিছানার কিনারায় এনে পা ফাঁক করে রেখে চো দ ছিল। প্রতিটা ঠা পে কবির মির্জা তার সম্পূর্ণ ধ ন মার সো নার ভিতরে ঢু কি য়ে দিচ্ছিল যার ফলে মা আ হ ও ই শ আ হ উ ও আ হ ই উ ম্ম আ হ করে চাপা চিৎকার করছিল।
একটু পরেই দেখলাম কবির মির্জা তার ধ ন বের করে এবার মার পু ট কি তে ঢু কি য়ে দিল। সাথে সাথে মা ই শ মা গো বলে চিৎকার দিয়ে উঠলো আর বলল, প্রতেক বারেই কি চো দা র সময় পু ট কি মারা লাগে? কবির মির্জা মাকে আসতে আসতে ঠা পা তে ঠা পা তে বলল,
- চো দা র সময় তিন পুটাতেই ঢুকাতে হয়, নয়তো নারীদের তৃপ্তি হয় না।
মা তখন বলল,
- হয়ছে, এবার কথা রেখে কাজে মনযোগ দেন।
কবির মির্জা দেখলাম মার কথা শুনে চো দা য় মনযোগ দিল। মাকে আরও মিনিট তিনেক চো দা র পরেই মা তার রস খসিয়ে দিল। কবির মির্জা মাকে আরও দুই মিনিট চো দে জিজ্ঞেস করলো,
- জান এবার কিন্তু মুখে দেওয়ার পালা।
মা চো দার তালে আ হ ও উ ম্ম ই ই শ আ হ ও করতে করতে বলল,
- হুম
কবির মির্জা এবার মাকে রাম ঠা প দিতে শুরু করলাম। কুড়ি বিশেক রাম ঠা প দিয়ে হঠাৎ কবির মির্জা মার সো না থেকে ধ ন বের করে নিল। সাথে সাথেই মা নিচে মেনে হাটু গেরে জিব বের করে বসে পড়লো। কবির মির্জা দেখলাম তার ধ নে কয়েকটা খেঁচা দিতেই মা ল চিটকে চিটকে বের হয়ে মার কপালে ঠোঁটে জিবে গালে পড়তে শুরু করলাম।
কবির মির্জা মা ল আউট হওয়া শেষ হতেই মা সব মা ল গিলে ফেললো আর কবির মির্জার ধ ন চু ষে পরিষ্কার করে দিল। আমি তখন আর অযথাই দাঁড়িয়ে না থেকে নিজের রুমে চলে গেলাম। পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে কবির মির্জাকে কোথাও দেখতে পেলাম না। তাই মাকে জিজ্ঞেস করে জানতে পারলাম কবির মির্জা নাকি গাড়ি ভাড়া করে আনতে গেছে।
আমি আর মা রেডি হয়ে অপেক্ষা করছিলাম কবির মির্জা গাড়ি নিয়ে ফিরে আসার জন্য। সময় গড়িয়ে দুপুর হয়ে গেল তবুও ফিরে আসলো না। মা অনেক চিন্তিত হয়ে গেছিল কোন বিপদ আপদ হলো কিনা এই ভেবে। বিকালে রুমে বসে টিভি চ্যানেল দেখছিলাম তখনি হঠাৎ খবর দেখে তো আমার আর মার মাথায় আকাশ ভেঙে পড়লো।
খবরের শিরোনাম ছিল "আত্মগোপনে থাকা শীর্ষ মা দ ক পাচারকারী গ্রেপতার" টিভিতে কবির মির্জাকে দেখে তো আমরা মা ছেলের চোখ ছানাবড়া। মুহূর্তেই আমাদের সাজানো গুছানো সংসার আবার শুন্য হয়ে গেল। মা আবার একা হয়ে গেল।
সমাপ্তি