#গল্পঃ বাবার জমি দখল
#পর্বঃ ৩১
আম্মু আমার মাথা ধরে আমার ঠোঁটে চু মু দিল, আমাদের দুই ঠোঁট এক হয়ে গেল চ কা ম চ কা ম করে চু ষে দিচ্ছি একে অপরকে। আম্মু মুখ সরিয়ে বলল,
আম্মা- তবে আর কি আম্মুকে নিয়ে চল ঘরে।
আমি- না আম্মু এখন আমি তোমার নিচের গুলো কামিয়ে দেব।
আম্মা – কি বল আমার লজ্জা করে আব্বু, খুব লজ্জা করে সত্যি বলছি।
আমি- না আম্মু আমিও কামিয়ে ফেলেছি একটু আগে তোমার কেন থাকবে আম্মু। ও আম্মু শাড়ি ছায়াটা তুলে ধর আমি ফোম লাগিয়ে ভালো করে কামিয়ে দেই।
আম্মা- (আমাকে জড়িয়ে ধরে) তুমি কি আজ আমার সব লজ্জা ভেঙ্গে দেবে উ ফ ভাবতে পারছিনা, নিজের ছেলে আমাকে কামিয়ে দেবে, না আমি পারবোনা পরে করবে এখন না।
আমি- আমার সো না আম্মু কিসের লজ্জা আমি আর তুমি আমরা দুজন দুজনকে অনেক ভালোবাসি, এরপর আমরা বাসর করব মি ল ন করবো তখন লজ্জা করবে না। প্রথম বার কি ক ন ড ম পড়ে নিবে নাকি?
আম্মা- না আর বলনা আমি থাকতে পারছিনা কি সব হচ্ছে আমাদের মধ্যে, কি করব আমি।
আমি- আম্মু এইত একটু শাড়ি আর ছায়া তুলে ধর আমি কামিয়ে দেই সো নার বা ল।
আম্মা- উ হ না কেমন লাগে
বলে আসতে আসতে শাড়ি আর ছায়া তুলে নিচ্ছে। আমি সাহায্য করলাম সম্পূর্ণ তুলে নিতে। আমি আম্মার যো নী র দিকে তাকিয়ে আছি। আ হ কি সুন্দর কালো জঙ্গলে ঢাকা আমার আম্মার যো নী অপূর্ব লাগছে দেখতে আমি হা করে তাকিয়ে দেখছি, আমার সবচাইতে চাহিদার জায়গা যা দেখার জন্য ভো গ করার জন্য আমি এতদিন ধরে উন্মাদ পাগল হয়ে ছিলাম।
আজ আমার আম্মা আমার সামনে উন্মুক্ত করে দিয়েছে তাঁর কালো ঘন বা লে ভরা যো নী যার বা ল কেটে আমি এখন পরিস্কার করব। আম্মুর লোভনীয়ে যো নী আমি দেখে থাকতে পারছিনা এত সুন্দর দেখতে পদ্ম ফুলের মতন পাপড়ি গাথা মনে হয়। খুব সুন্দর একদম জাপানী মেয়েদের যেমন দেখতে কারন আম্মা খুব ফর্সা তো তাই।
আম্মা- আর দেখতে হবেনা এবার পানি লাগিয়ে ফোম লাগিয়ে দাও এভাবে দাড়াতে আমার লজ্জা করে না বুঝি। হা করে দেখছে একটুও লজ্জা করেনা নিজের আম্মুর সাথে এমন কেউ করে পরে অনেক সময় আছে।
আমি হাতে ফোম নিয়ে আম্মুর যো নী তে লাগিয়ে দিলাম ভালো করে, ফোম লাগাতে লাগাতে আম্মুর যো নী র ভেতর আঙ্গুল ভরে দিলাম। উ ফ কি গরম আম্মুর যো নী। একদম আঠা আঠা হয়ে আছে কতদিনের উপোষী তাই।
আম্মু- আমার সো না বাজান কি করছ আমি যে সইতে পারছিনা আরদেরী করনা রেজার দিয়ে কামিয়ে দাও।
আমি রেজার নিয়ে আম্মুর যো নী র উপরের সব বা ল আস্তে আস্তে চাঁচতে লাগলাম চারপাশ আস্তে আস্তে যাতে কেটে না যায় সেভাবে পরিস্কার করে চেঁচে দিলাম এরপর পানি দিয়ে ধুয়ে আবার ফোম লাগিয়ে আরেকবার কামাতে লাগলাম। ভালো করে সব বা ল কামিয়ে যখন হান্ড শাওয়ার দিয়ে ধুয়ে ফেললাম ওহ কি সুন্দর আমার আম্মুর যো নী। একদম বাঙ্গালী যো নী ইংলিশ মেয়েদের মতন হয়ে গেছে।
আম্মা- (হাত দিয়ে ঢেকে রাখল আর বলল) এবার ছাড় উ হ কেমন লাগছে আর দাড়াতে পারছিনা। বলে শাড়ি ছায়া ছেড়ে দিল সব ঢেকে গেল।
আমি আম্মাকে পাজা কোলে করে বিছানায় নিয়ে এলাম।
আম্মা- দাড়াও তবে একটা কাজ আছে।
আমি- কি কাজ আম্মা
আম্মা ব্যাগের কাছে গিয়ে কিছু একটা বের করল। আমাকে দিয়ে বলল এটা পরে নাও আর আমিও পরে নিচ্ছি। আমি হাতে নিয়ে দেখি পাঞ্জাবী আর পায়জামা। আম্মা শাড়ি বের করে বলল,
আম্মা- তুমি ওই দুটো পর আর আমি এইগুলো পরি। আম্মা ব্লাউজ পড়া ছিল ছায়া পরা ছিল শাড়ি পড়তে লাগল।
আমি আম্মাকে দেখে পায়জামা আর পাঞ্জাবী পরে নিলাম। আম্মা এসে খাটের উপর বসল। আমাকে ডাকল এদিকে এস আমার পাশে বস। আমি গিয়ে বসতেই বলল,
আম্মা- আমাদের কাজী নেই আমরা দুজন তাই আল্লাকে সাক্ষী রেখে আমরা বিয়ে করব। আম্মা আমার সামনে দাড়িয়ে বল তুমি আসমাকে বিয়ে করতে রাজি আছ যদি থাকো তো বল কবুল।
আমি- হ্যা আমি আসমাকে বিয়ে করতে রাজি আছি, কবুল।
আম্মা- আবার বল কবুল।
আমি- আমি আসমাকে বিয়ে করতে রাজি আছি কবুল।
আম্মা- আবার বল
আমি- আমি আসমাকে বিয়ে করতে রাজি আছি কবুল।
আম্মা- বসে পরে আমার মতন আমাকে বল।
আমি- তুমি বল রহিমকে বিয়ে করতে রাজি আছ তো বল কবুল।
আম্মা- আমি রহিমকে ভালোবাসি আমি ওকে বিয়ে করতে চাই কবুল।
আমি- আবার বল।
আম্মা- আমি রহিমকে ভালোবাসি ওকে বিয়ে করতে চাই কবুল।
আমি- আবার বল
আম্মা- আমি রহিমকে ভালোবাসি ওকে বিয়ে করতে চাই কবুল। আম্মা দাড়িয়ে আমার হাত ধরে আজ থেকে আমি তোমার কবুল করা স্ত্রী, আজ থেকে আমি তোমার হলাম। আজ থেকে এ দেহ মন প্রান তোমার।
আমি- ওই ফুলোয়ালা মেয়েটাকে আল্লা মনে হয় পাঠিয়েছিল তাই ফুল দিল জোর করে, আর কি বলল ভাইজান নিয়ে যান ভাবির জন্য, তখন তুমি আম্মা ছিলে কিন্তু এখন তো আমার কবুল করা বউ।
আম্মা- সব তাঁর ইচ্ছে আব্বাজান, না না আমার কবুল করা স্বামী। তাঁর সহমত না থাকলে কিছু হয় না। তাঁর নির্দেশ ছিল বলে আজ এমন হয়েছে। তবে আর কি আমাদের বাসরঘর ফুল দিয়ে সাজাই।
আমি- খুব ভালো হবে আম্মা চল দুজনে মিলে ভালো করে বাসর সাজাই।
বলে ফুল খাটের উপর রেখে দুজনে মিলে বাসর সাজাতে লাগলাম। আম্মা ফুল নিয়ে আমার সাথে ভালো করে বাসর সাজাল। বেশ অনেক ফুল দিয়েছিল দুজনে মিলে লাভ সাজালাম খাটের মাজখানে।
আম্মা- সবই হল কিন্তু যদি এক গ্লাস দু ধ থাকতো তবে আমাদের বাসর স্বয়ং সম্পূর্ণ হত।
আমি- দরকার নেই আম্মু তোমার কি কম দু ধ আছে ওই দুটো খেলেই হবে। আমার সবচাইতে প্রিয় আমার আম্মুর বুকের উপর খাঁ ড়া খাঁ ড়া দুটো ডাবের মতন দু ধ।
আম্মা – আর আম্মু নয় আমি তোমার বিবাহিত বউ আসমা, আমাকে আসমা বলে ডাকবে।
আমি – আসমা হবে সমাজের সামনে লোকের সামনে কিন্তু বিছানায় আমার আম্মু, আমরা যখন ভালবাসা করব তখন আমি আম্মুর সাথে ভালবাসা করব, প্রেম করব স ঙ্গ ম করব।
আম্মা – উ ম কি বলে আমার লজ্জা করেনা কি সব বলছ, যা হোক আমি তোমার জন্মদাত্রী আম্মু। আমি তোমাকে গ র্ভে ধরেছি। কিন্তু আমি তোমার এখন কবুল করা বিবি হয়েছি।
আমি- হুম আমার বিবিজান, আসলে তো তুমি আমার আম্মু।
আম্মু – জানিনা বলে আস্তে আস্তে বিছানায় উঠে বসল আর মাথায় ঘোমটা টেনে দিল। একদম লাভ বানানো ফুলের মাঝখানে বসল আর বলল আমার কাছে আস তোমার নিকা করা সহর তোমার বিবি তোমার জন্য অপেক্ষা করছে। তবে দয়া করে বড় লাইট বন্ধ করে নাইট ল্যাম্প জ্বালিয়ে চলে আস তোমার বিবিজানের কাছে।
#চলবে
পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই সাথেই থাকুন।
ধন্যবাদ
#গল্পঃ বাবার জমি দখল
#পর্বঃ ৩২
আমার কাছে আস তোমার নিকা করা সহর তোমার বিবি তোমার জন্য অপেক্ষা করছে। তবে দয়া করে বড় লাইট বন্ধ করে নাইট ল্যাম্প জ্বালিয়ে চলে আস তোমার বিবিজানের কাছে।
আমি লাইট বন্ধ করে নাইট ল্যাম্প জেলে দিলাম খাটের নিচে বেশ আলো হয় আবার একটা উপরে আছে সেটাও জ্বালিয়ে দিলাম এবার সব দেখা যাচ্ছে। আস্তে আস্তে খাটে উঠলাম, আম্মু দুপা একজায়গা করে পায়ের উপর হাত দিয়ে বসে আছে। আমি কাছে গিয়ে বসলাম।
দুজনের কেউ কিছু বলছিনা চুপচাপ। আমি তাকিয়ে দেখছি আমার আসমা বেগম বাসর করার জন্য প্রস্তুত। আমি আস্তে আস্তে আসমার ঘোমটা সরিয়ে দিলাম। আসমা চোখ বুজে আছে। আ হ কি অপরূপ সুন্দরী আমার আম্মা, এ রুপের তুলনা শুধুই আমার আম্মা, আম্মা যেমন সুন্দরী তেমনি আমার নিকাহ করা বিবিও দুজন যে একজন। জিনি আম্মা তিনি আমার বিবি, এইমাত্র কবুল করা বিবি। আসমা অমনি নিচু হয়ে আমার পায়ে হাত দিতে গেল। আমি পা সরিয়ে নিলাম আর বললাম,
আমি- কি করছ আম্মু। না না এ হবেনা কোনদিন। ঠিক এর উল্টো হবে বলে আম্মুর পা দুটো ধরে আমি হাটু গেড়ে বসে নিচু হয়ে আমার মাথার উপর নিয়ে আমার জান্নাত এখানে আম্মু তোমার পায়ের নিচে আমার বেহেশত।
আম্মু – না তুমি আমার স্বামী তোমার পায়ে আমি হাত না দিলে আমার গুনা হবে। স্বামীর পায়ের নিচে স্ত্রীর বেহেস্ত।
আমি – না আম্মু ওসব চলবে না আমি তোমাকে ভালোবাসি আম্মু হিসেবে অন্য কিছু নয়। তুমি সারাজীবন আমার আম্মু থাকবে। আমরা সত্যি তো মা ছেলে তাইনা ওসবের কোন দরকার নেই।
আম্মু- আমাকে উঠে জড়িয়ে ধরল। আমার ছেলে আমার স্বামী তুমি আমার শহোর, তুমি আমার বর তুমি আমার আরো অনেক কিছু।
আমি – আমার আম্মু বলে বুকের সাথে জড়িয়ে ধরলাম। সারা দেহে হাত বুলিয়ে আম্মুর দেখের গঠন আমি মেপে নিলাম।
আম্মু- আমার ঠোঁটে ঠোঁট দিয়ে চু মু দিতে লাগল আর বলল "আমাকে আদর কর, অনেক আদর ভুলিয়ে দাও আমার কষ্ট।
আমি আম্মার ঠোঁটে চু মু দিলাম আমাদের দুই ঠোঁট জোরা এক হয়ে গেল। চকাম চকাম করে চু মু চু মু র শব্দ আমরা শুনতে পেলেও বাইরের কেউ শুনতে পাচ্ছে না। আমাদের দুজনের মুখ মে হ ন চলছে, আম্মুর র সা লো ঠোঁট আমি চু ষে দিচ্ছি। আম্মু আস্তে আস্তে হাঠুর উপর দাড়িয়ে আমার মাথা ভালো করে জড়িয়ে ধরে উ ম উ ম আ হ সো না বলে চু মু দিচ্ছে।
আমি জিভ দিলাম আম্মুর মুখের মধ্যে দুজনের জিভ চো ষা চু ষি চলছে। আম্মুর মুখের র স লা লা আমি চু ষে চু ষে সব গিলে ফেললাম। আমার দেহে কা ম না র আগুন জলে উঠল আম্মুর জিভ আমি মুখের ভেতর নিয়ে চু ষে নিচ্ছি সব র স।
আম্মু আমার পাঞ্জাবী ধরে খুলে দিল এবং আমার বুকে মুখ দিয়ে জিভ দিয়ে চা ট তে লাগল। আমার দু ধে র বো টা য় সুড় সুড়ি দিয়ে চু ষে দিচ্ছে। আমি আম্মুর শাড়ি গা থেকে ছাড়িয়ে দিলাম আম্মু এবার ব্লাউজ ব্রা পরা। এই প্রথম আম্মুর দু ধে হাত দিলাম, দুটো দু ধ ধরে আস্তে আস্তে টি পে দিচ্ছি।
আম্মু আবার হাঠুতে ভর দিয়ে আমাকে বুকের সাথে জড়িয়ে ধরল। মুখে মুখ দিল। আমি আম্মুকে জড়িয়ে ধরে আম্মুর পিঠে পা ছা য় হাত বোলাতে লাগলাম। ফাঁকে আম্মুর শাড়ি আস্তে আস্তে করে টেনে খুলে দিলাম এবং আম্মুকে ধরে দুজনে দাঁড়ালাম। এবার আম্মু শুধু ব্লাউজ আর ব্রা এবং নিচে শুধু ছায়া পড়া। আমার পরনে শুধু পায়জামা।
আম্মু পাগলের মতন মো চ র দিতে দিতে আমাকে চু মু দিয়ে যাচ্ছে। হাত দিয়ে আমার পিঠ খা ম চে ধরছে, আমাকে জোরে জোরে বুকের সাথে চেপে ধরছে, আমার ঠোঁট কা ম ড়ে ধরছে পাগলের মতন ভালবাসছে আমার আম্মু।
আমি আম্মুর পা ছা ধরে টিপে দিচ্ছি উ হ কি নরম আর বড় পা চ্ছা আম্মুর ছায়ার উপর দিয়ে ভালো করে হাত বুলিয়ে টি পে দিচ্ছি। তান পুরার মতন আম্মুর পা ছা যেমন বড় আর গোল, তেমন নরম, আমি দু হাত দিয়ে খা ম ছে ধরে টি পে দিচ্ছে। আম্মা আজ চুলে শাম্পু করেছে কি সুন্দর একটা মিষ্টি গন্ধ আমি নাক দিয়ে আম্মুর চুলের গন্ধ নিচ্ছি, আমরা দুজনেই কা ম পাগল হয়ে উঠেছি।
আম্মু আমার চাপ স হ্য করতে না পেরে আমার কো ম রে র সাথে সেটে এল আমার পায়জামার মধ্যে খাঁ ড়া বাঁ ড়া আম্মুর দু পায়ের মাঝে গু তোঁ দিতে লাগল। আম্মু এবার নিচু হতে লাগল আস্তে আস্তে করে আমার বুক থেকে আস্তে আস্তে নিচের দিকে নেমে আমার পায়জামার দরিতে হাত দিল। আমি আম্মুকে তুলে আম্মুর ব্লাউজের হুক খুলে দিতে লাগলাম। আম্মু লজ্জা পেয়ে আমার হাত চেপে ধরল।
আমি- সো না আম্মু এখনো খুলতে দেবেনা।
আম্মু – উ হ লজ্জা করে সো না। বলে নিজেই হুক গুলো খুলে দিল।
আমি আম্মুর ব্লাউজ ফাঁকা করে ব্রা র উপর দিয়ে দু ধ দুটো ধরলাম আর বললাম আ হ আম্মু আমার জীবন সার্থক এতবর দু ধ তোমার কত দেখেছি ভিডিও কলিং এ আজ হাত দিতে পাড়লাম। ব্রা র উপর দিতে আস্তে আস্তে টি পে দিচ্ছি।
আম্মু লজ্জায় আমার কাঁধে মাথা রেখে উ হ আ হ না আস্তে ব্যা থা লাগে তো। আমি " দেখি সো না" বলে আম্মুর ব্লাউজ খুলে দিলাম দু হাত গলিয়ে এবং বুকের সাথে চেপে ধরলাম। পিঠে আম্মুর ব্রা র হুকে হাত দিলাম। আম্মু আমাকে আবার জোরে চেপে জড়িয়ে ধরে বলল,
আম্মা- উ হ না খুলনা সো না লজ্জা করে।
আমি – আম্মু আমি ধরব না চু ষে খাবনা আমার আম্মুর দু ধ।
আম্মু – উ ফ না সো না লজ্জা করে।
আমি- আর কিসের লজ্জা সোনা বলে ব্রা র হুক খুলে দিলাম।
আম্মু- এই খুলে দিয়েছ নাকি উ হ না।
আমি- আম্মুর মুখ তুলে মুখে চু মু দিয়ে আস্তে আস্তে ব্রা বের করে দিলাম।
আম্মু- কি করলে এখন আর তোমার দেখে ভালো লাগবেনা, দেখ কত ঝোলা।
আমি– আমি আমার আম্মুকে ভালোবাসি দু ধ কে নয়। পাগল আম্মু দু ধ তো দু ধ কি ঝোলা আর কি খাঁ ড়া বলে আম্মুকে ঘুরিয়ে দু ধ দুটো ধরে দুহাতে নিয়ে প ক প ক করে টি প তে লাগলাম আর ঘাড়ে চু মু দিলাম। আম্মু তোমার এই দুটোর প্রতি শুধু তোমার ছেলের না প্রায় সব পুরুষের লো ভ, সেদিন মোসলেম মাতবর, বার বার তোমার দু ধে র দিকে তাকাছিল তুমি খেয়াল না করলে কি হবে আমি দেখেছি তোমার এই দু টো ধরে চু ষে চু ষে খেতে ৮ থেকে ৮০ সবাই চাইবে আম্মু আর তুমি কিনা ভয় পাচ্ছ ঝোলা বলে ছেলেকে দেখতে দেবেনা। এত ফর্সা আম্মুর দু ধ রাতের সামান্য আলোতে জল জল করছে। বো টা দুটো কালো বেশ বড়, দুই হাতের আঙ্গুল দিয়ে বো টা দুটো ধরে টি পে দিচ্ছি। আজ আমার সবচাইতে সুখের দিন আমার আম্মু এখন আমার হবে না হয়ে গেছে,
বলে আম্মুর মুখ ঘুরিয়ে চ কা ম চ কা ম করে আম্মুর ঠোঁটে চু মু দিয়ে যাচ্ছি, উ ম সো না আম্মু। আম্মু পেছন দিকে হাত তুলে আমার মাথা ধরে উ ম সো না আমার বলে আমার মুখে জিভ দিয়ে আমার জিভে চু ষে দিচ্ছে।
আম্মু- আ হ ও না উ ফ আ হ সো না আ হ সো না আমার কি করছে আমি পাগল হয়ে যাবো বলে একটা হাত পেছনে নিয়ে আমার বাঁ ড়া ধরল।
আমি- আ হ আম্মু তোমার হাতের ছোঁয়া পেতেই আমার দে হে কারেন্ট মারল আম্মু।
এই বলে আম্মুকে ঘুরিয়ে আমার বুকের সাথে জড়িয়ে ধরলাম আর আম্মুর দু ধ দুটো ধরে আম্মুর মুখে চু মু আর চো ষা শুরু করলাম। আম্মা আমার হাতের উপর হাত দিয়ে "উ হ কি করছ" বলে আমাকে দু ধ টি প তে সাহায্য করল আর চ কা ম চ কা ম করে আমার ঠোঁটে চু মু দিতে লাগল।
আমি আবার আম্মুর দু ধ ছেড়ে আম্মুকে বুকের সাথে চেপে ধরলাম ফলে আবার আমার বাঁ ড়া আম্মুর দু পায়ের মাঝে গিয়ে খোঁ চা দিতে লাগল। "আ হ আমার সো না উ ম এত ভালোবাসো আমাকে" বলে আমার পিঠ খা ম ছে জড়িয়ে ধরেছে আর আমার ঠোঁটে ঠোঁট দিয়ে উ ম আ ম উ ম উ ম্ম আ হ করে চু মু দিচ্ছে।
আমি আম্মার পা ছা ধরে আমার বাঁ ড়া র উপর চেপে রেখেছি যার ফলে ছায়া ঠেলে ভেতরে খোঁ চা দিচ্ছে বা ড়া।
আম্মা– উ ফ সো না আ হ আর পারছিনা সো না, এত আদর করলে আমি মরে যাবো।
আমি একটা হাত নিয়ে আম্মুর ছায়ার দড়ি ধরে টান দেব আম্মু আমার হাত চেপে ধরল।
আমি- আম্মু সো না খুলবো না।
আম্মা- না আগে তুমি তো কা মা নো র সময় দেখেছ।
আমি- আচ্ছা তবে তুমি খুলে দাও আম্মু আমি যে আর সইতে পারছিনা আম্মু।
আম্মা আমাকে চু মু দিতে দিতে আমার পায়জামার দড়িতে হাত দিল এবং হাতিয়ে সঠিক দড়ি ধরে দিল টান, ফলে ডরি খুলে গেল। আম্মু নিচু হয়ে হাত দিয়ে আমার কোমর থেকে পায়জামা আস্তে আস্তে করে নিচে নামিয়ে দিল। আমি আ হ আম্মু বলে আম্মুকে আবার জড়িয়ে ধরলাম। এবং উপরে তুলে নিলাম এরপর পা দিয়ে পায়জামা খুলে ফেললাম। বাঁ ড়া একটু তুলে আম্মুর নাভির কাছে ঠেকিয়ে আম্মুকে আমার সাথে চেপে ধরলাম। আমার বাঁ ড়া আম্মুর নাভিতে খোঁচা দিতে লাগল।
#চলবে
পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই সাথেই থাকুন।
#গল্পঃ বাবার জমি দখল
#পর্বঃ ৩৩
আমি আ হ আম্মু বলে আম্মুকে আবার জড়িয়ে ধরলাম। এবং উপরে তুলে নিলাম এরপর পা দিয়ে পায়জামা খুলে ফেললাম। বাঁ ড়া একটু তুলে আম্মুর নাভির কাছে ঠেকিয়ে আম্মুকে আমার সাথে চেপে ধরলাম। আমার বাঁ ড়া আম্মুর নাভিতে খোঁচা দিতে লাগল।
আম্মা– ও হ কি বড় আর শক্ত পেটে লাগছে আব্বু।
আমি- আম্মু এবার ছায়া খুলে দেই।
আম্মা- জানিনা কি করবে আমি পাগল হয়ে যাবো সো না আব্বা।
বলে আমাকে জড়িয়ে ধরে আমার মুখে আবার চু মু দিতে লাগল। আমি আম্মুর ছায়াতে হাত দিলাম বাদিকে ছায়ার দড়ি বাঁধা ধরে টান দিতে আর শক্ত টাইট গিট পরে গেল।
আম্মু- আ হ কি করলে টাইট হয়ে গেল তো।
আমি- দেখছি
বলে আস্তে আস্তে আম্মুর দু ধ ধরে চু মু দিতে দিতে নিচু হয়ে আম্মুর পেটে মুখ দিয়ে চু মি দিতে দিতে আস্তে আস্তে করে ছায়ার দরির কাছে মুখ নিলাম।
আম্মা- আমার মাথা চেপে ধরে উ হ না সো না উ ফ মুখ দিওনা পাগল হয়ে যাচ্ছি সো না।
আমি- এইত আম্মু বলে আম্মুর ছায়ার দড়িতে মুখ দিয়ে দাঁত দিয়ে দড়ি কেটে দিলাম।
আম্মা- আমার মাথা ধরে আ হ সো না
বলে আমাকে আবার উপরে তুলে নিল ইচ্ছে ছিল আম্মুর যো নী তে মুখ দেব কিন্তু দিতে দিলনা আমাকে তুলে নিল আর ছায়ার দড়ি খুলে গেলেও ছায়া নিচে পড়ল না।
আমি– কি আম্মু খোলে নাই
বলে আম্মুর পা ছায় হাত দিলাম, আসলে আম্মুর পা ছা এত বড় যে পা ছা য় ছায়া আটকে রয়েছে হাত দিতে ঠেলে নামিয়ে দিতে ছায়া নিচে পরে গেল। আম্মুর মুখে একটা চ কা ম করে চু মু দিয়ে "আম্মু হয়েছে।
আম্মা- আমার বুকের মধ্যে মুখ লুকিয়ে "কি হয়েছে কি করবে এখন?"
আমি- আমার সো না আম্মু কিছু জানেনা এখন কি হবে একদম নতুন বউ তো আমাকে শেখাতে হবে তাইনা আম্মু।
আম্মু- আমাকে জড়িয়ে ধরে "উ হ ভাবতে পারছিনা কি হবে। এ ও সম্ভব আমি তোমার আম্মু।"
আমি- তিনবার কবুল করে তোমাকে বিয়ে করলাম তারপরও সম্ভব নয় আম্মু।
আম্মু- জানিনা যাও আর কষ্ট দিওনা অনেক দিন কষ্ট করে আছি আর পারছিনা। বলে আমার বাঁ ড়া ধরে বলল উ ফ কি বড় আর মোটা। এতবড় আমি নিতে পারবোনা।
আমি আর দেরী করলাম না আম্মুকে কোলে তুলে নিয়ে বিছানায় শুয়ে দিলাম। একে একে আমার পাঞ্জাবী, পায়জামা, আম্মুর ব্লাউজ শাড়ি ছায়া ব্রা সব গুছিয়ে খাটের পাশে রেখে দিলাম। আম্মু শোয়া আমি হাঠু গেড়ে বসা।
আম্মু- আমার দিকে হাত বাড়িয়ে "এস বাজান" বলে দু পা ফাঁকা করে দিল।
আমি আম্মুর কাছে এগিয়ে ডান হাত দিলাম আম্মুর যো নী তে একদম ভেজা আর আঠা আঠা বেড়িয়ে আছে। দু আঙ্গুল দিয়ে চ্যাঁ ট চ্যাঁট করে আম্মুকে দেখালাম "এসব কি আম্মু" আম্মু একটু উঠে আমার হাত ধরে টেনে বুকের উপর নিয়ে বলল,
আম্মা- তুমি বোঝ না এসব কি, এবার দাও সো না বলে আমার বাঁ ড়া হাতে ধরে "দাও সো না আর দেরী করনা মরে যাচ্ছি সো না। এতবড় আমি নিতে পারবোনা, ভাবতেই পারিনাই তোমারটা এতবড় আর মোটা হবে।
আমি আম্মুর পা আরেকটু ফাঁ কা করে বাঁ ড়া ধরে আম্মুর যো নী র মুখে ঠেকালাম। সামান্য চাপ দিতে মাথা ঢু ক ল এরপর আবার চেপে ধরে দিতে গেলাম। তখনই আম্মু বলল,
আম্ম – উ উ হ না ব্যথা লাগছে উ উ আস্তে আস্তে দাও বলে আমার কোমরের কাছে হাত দিয়ে টেলে ধরল।
আমি- (আম্মুর মুখে চু মু দিয়ে) আস্তেই দেব আম্মু, তোমাকে চো দে সুখ দেব কষ্ট দেব না বলে আস্তে আস্তে চাপ দিতে লাগলাম।
আম্মু– উ হু না ব্যাথা, ব্যাথা লাগছে আস্তে আস্তে চিড়ে যাবে না হলে।
আমি উঠে বসে আম্মুর যো নী র সে বাঁ ড়া টা কে ঘ ষে ঘ ষে ভিজিয়ে নিলাম। এর পর আমি মুখ থেকে থু থু দিয়ে বাঁ ড়া য় লাগিয়ে আবার আম্মুর যো নী তে সেট করলাম। নিচু হয়ে আম্মুর ঠোঁটে চু মু দিয়ে "এবার আর লাগবেনা আম্মু" বলে চাপ দিলাম অর্ধেক বাঁ ড়া আম্মুর গু দে ঢু কে গেল।
আম্মু- ই শ মা আসতে ব্যাথা উ হু উ হু আ হ
আমি– হ্যা আম্মু আস্তে আস্তে দিচ্ছি বলে আস্তে আস্তে চাপ দিতে বাঁ ড়া আম্মুর গুদে ঢু কি য়ে চো দ ছি।
আম্মু – আ হ ও হ ই শ আ হ ও আ উ হু লাগছে লাগছে
আমি- এইত আম্মু ঢু কে গেছে আর থামলাম না দিলাম এক ঠা পে সব ঢুকিয়ে।
আম্মু- আ হ মা গো মা আ হ কতবড়। ভেতরে লাগছে তো উ হু না আস্তে দাও সো না।
আমি– আম্মু একটু স হ্য কর খুব আরাম পাবে বলে আস্তে আস্তে বাঁ ড়া ভেতর বাহির করতে লাগলাম। এর ফলে আম্মুর র সে আমার বাঁ ড়া ভিজে পিছিল হয়ে গেল।
আম্মা- আ হ সো না কি বড় তোমারটা, জিনিস না যেন লোহার পাইপ মনে হয়। বলে আমাকে জড়িয়ে ধরে মুখে মুখ দিয়ে চু মু দিচ্ছে চ কা ম চ কা ম করে।
আমি– উ ম্ম আম্মু বলে আম্মুর ঠোঁট কা ম ড়ে ধরে আস্তে আস্তে কোমর ওঠা নামা করতে লাগলাম। আম্মু লাগছে এখন?
আম্মা–( আমাকে ভালো করে জড়িয়ে ধরে) না সো না এখন ঠিক আছে তুমি দাও। তোমার আসমাকে অনেক অনেক সুখ দাও, আমার নতুন স্বামী, আজকের বাসর আমরা স্বরনীয় করে রাখবো। তুমি করো।
আমি আম্মু পা আরেকটু তুলে ভালো করে কোমর আম্মুর কাছে নিয়ে দু ধ দুটো ধরে আস্তে আস্তে চু দ তে লাগলাম।
আম্মু- আ হ সো না রহিম আমার উ ম্ম উ ম্ম আ হ দাও সো না কতদিন পরে আজ আমি পেলাম বলে আমার গলা ধরে কাছে টেনে নিয়ে উ ম উ ম করে আমার ঠোঁটে চু মু দিল আর ঠোঁট কা ম ড়ে ধরল।
আমি- আম্মু তোমার দু ধ দুটো এত সুন্দর বলে দু ধ ধরে পা ছা ঠেলে ঠেলে বাঁ ড়া আম্মুর ভোঁ দা য় ঢো কা তে বের করতে লাগলাম। এই আসমা কেমন লাগছে আমার চো দো ন।
আম্মু– উ ম্ম আ হ ও আ হ সো না আমার নাম ধরে ডাক সো না উ ম্ম আ হ ও মা আ হ ই শ আ হ খুব আরাম সো না এত সুখ দেবে তুমি আমি ভাবি নাই। ক ন ড ম এনেছিলে পড়লে না তো।
আমি- ক ন ড ম এনেছি তুমি যাতে বুঝতে পারো তারজন্য ওটা পরে করবো নাকি নিজের বউকে, তবে কি আর আমাদের চামড়ার মি ল ন হবে তুমি বোঝ না।
আম্মু– ওরে আমার সো না কত বুদ্ধি তোমার উ হ দাও সো না এবার জোরে জরে দাও সো না উ ম ও হ উ ম্ম ও আ হ সো না আমার।
আমি– এই সো না তোমার নতুন স্বামী পছন্দ হয়েছে তো। সংসার করবে তো আমার সাথে।
আম্মু- হু পছন্দ না হলে এভাবে ডাকায় আসতাম, তুমি আমার অনেকদিন আগে থেকেই পছন্দ কিন্তু বলতে পাড়ছিলাম না, আমাদের মধ্যে যে সম্পর্ক এ কোনদিন হয় তুমি বল তবুও, তোমার ভালবাসার কাছে আমি হার মেনে গেলাম।
আমি– এবার একটু জোরে জোরে আম্মুকে চু দ তে চু দ তে বললাম "তুমি আমার প্রথম এবং শেষ ভালবাসা, তুমি আমার নিকা করা বউ, আর সমস্যা কোথায়। আমি আমার বউকে সুখ দিচ্ছি। কি গো সো না বউ কেমন লাগছে তোমার ভা তা রে র চো দ ন।
আম্মা– আপনি বুঝতে পারছেন না আপনার বউ কেমন সুখ পাচ্ছে, আমার তলপেট পর্যন্ত আপনার ওটা ঢু কে গেছে সব বিবাহিত নারীর এরকম বড় আর মোটা পছন্দ। আপনি আসল পুরুষ, সব নারীরা এই রকম পুরুষ চায়।
আমি- তুমি খুশী তো আসমা, আমার আসমা বিবিকে চু দে সুখ দিতে পারছি তো বলে গ দা ম গ দা ম করে ঠা প দিতে দিতে দু ধ টিপে চু ষে খাচ্ছি।
আম্মা- আস্তে সো না ভেতরে এখনো লাগছে তো, এতবড় কি করে করলে সো না।
#চলবে
পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই সাথেই থাকুন।
ধন্যবাদ
#গল্পঃ বাবার জমি দখল
#পর্বঃ ৩৪
তুমি খুশী তো আসমা, আমার আসমা বিবিকে চু দে সুখ দিতে পারছি তো বলে গ দা ম গ দা ম করে ঠা প দিতে দিতে দু ধ টিপে চু ষে খাচ্ছি।
আম্মা- আস্তে সো না ভেতরে এখনো লাগছে তো, এতবড় কি করে করলে সো না।
আমি– আমার আসমা বিবিকে ভেবে ভেবে প্রতিদিন তেল লাগিয়ে খিঁ চে ফেলতাম, দিন রাত শুধু তোমাকে চাইতাম, আর মন থেকে চেয়েছি বলে তোমাকে আজ নিজের করে পেলাম আসমা বেগম।
আম্মা- আ হ উ ম্ম ও সো না আর বলেনা, আমিও প্রতিদিন তোমার কথা ভাবতাম আর ভিজে যেত আমার, শরীর এত গরম হত কি বলব। তোমার ওই খালি গায়ের ছবি দেখতাম আর কতকিছু ভাবতাম।
আমি– উ ম সো না কি টাইট তোমার ভোঁ দা আমার বাঁ ড়া গিলে খাচ্ছে সো না আসমা। বলে জোরে জোরে ঠা প দিতে লাগলাম। এই সো না এবার তো বেশ পিচ্ছিল লাগছে ভালো করে যাচ্ছে আসছে।
আম্মা- হুম সো না আমার ভেতরে কি যে হচ্ছে, পানি বের হচ্ছে মনে হয়, ভালবাসার পানি সো না। তুমি তোমার নতুন বউকে অনেক ভালবাসো সো না খুব সুখ দাও সো না আমি যে আর সইতে পারছিনা সো না। এবার জরে দাও আমার আর লাগবেনা সো না,
আমি- উ ম এইত সো না আমাদের চরম মুহূর্ত আজ আমাদের বাসর রাত সারারাত আমরা খেলবো।
আম্মা– আ হ ও আ হ উ ম্ম আ ই শ মা ও আ হ সো না আমি যে আর থাকতে পারছিনা সো না উ হু আহ জোরে জরে দাও আরো জোরে দাও উ হ আ হ আমাকে এভাবে ভালবেসে মেরে ফেল সোনা উ হ ওআ হ ই স আ হ ও আ হ মা গো আ হ উ এত সুখ পাওয়া যায়।
আমি– এই আসমা আমার বাচ্চার মা হবে তো তুমি।
আম্মা- হ্যা হব বলেই তো তোমার সাথে সংসার করব আমাদের বাচ্চা হবে, আমি মা হব আবার দু ধ আসবে আমার বুকে।
আমি– সো না আম্মা তোমাকে আমি মা বানাবো। তোমার পেটে আমার বাচ্চা আস্তে আস্তে বড় হবে।
আম্মা– বিবিকে আবার মা বলে আমার লজ্জা করে আমি তোমার বউ না।
আমি- আচ্ছা সো না বিবিজান তুমি আমার বউ উ ম্ম সো না আমার উ ম এই সো না এবার আমার কোলে আস তোমাকে কোলে বসিয়ে চু দ ব।
আম্মা– উ ম্ম আ হ সে কি করে হবে আমি জানিনা তো।
আমি– আসমাকে বুকের উপর তুলে নিয়ে পা ছড়িয়ে বসলাম বাঁ ড়া ভোঁ দা য় ভরা অবস্থায়। এবার তুমি আমাকে চো দ সো না। বলে পা ছা ধরে ওপর নিচ করাতে লাগলাম।
আম্মা- উ ফ না গো আমি পারতাম না আ হ ইশ লাগছে তো এভাবে সবটা ঢু কে যাচ্ছে আমার ভেতরে আস্তে চাপ দাও সো না আমার। বলে আমার মুখে মুখ দিয়ে উ ম উ ম করে আমার ঠোঁট চু ষে দিচ্ছে আর আস্তে আস্তে কোমর নাড়াচ্ছে।
আমি একটা দু ধ কা ম ড়ে ধরে পা ছা ধরে ভালো করে চেপে চেপে চু দে দিচ্ছি।
আম্মা– আ হ ও হ আস্তে দু ধে লাগছে তো আস্তে কা ম ড় দাও সো না।
আমি– তোমার এত সুন্দর আর বড় বড় দু ধ দেখে আমি পাগল হয়ে যাই সো না বলে চু ক চু ক করে একটার পর একটা চু ষে দিচ্ছি।
আম্মা– আমার কাধের উপর হাত রেখে পা ছা ওঠা নামা করছে আর বলছে উ ফ আ হ আর পারছিনা সো না আমার উ ম আ হ ও সো না কি হচ্ছে সো না আমি যে শেষ হয়ে যাচ্ছি সো না উ ম্ম কেমন করছে সো না উ হ আর পারিনা ও মাগো কি আরাম সো না। এই এই আর পারবোনা না আমাকে জড়িয়ে ধর সো না।
আমি– সো না আমার সুখ পাচ্ছে তাইনা খুব সুখ এই আসমা কেমন লাগছে এভাবে চো দা তে।
আম্মা– উ ফ আর বলনা আমি শেষ হয়ে যাচ্ছি আর যে থাকতে পারছিনা সো না আমার।
আমি- আসমাকে চেপে ধরে রাখলাম "একটু রেস্ট নিয়ে নাও না হলে হয়ে যাবে তোমার।"
আম্মা- না আমি আর পারবোনা, না হলে মরে যাবো এই সুখ আমাকে দাও সো না কতদিন পর আমি এমন সুখ পাচ্ছি সো না।
আমি– তবে আসমা এবার নামো তুমি আমি দেই দুজনের একসাথে হবে তাহলে।
আম্মা– আচ্ছা বলে আমার কোল থেকে নেমে চিত হয়ে শুয়ে পড়ল।
আমি আম্মুর উপর উঠে আবার আমার বাঁ ড়া আম্মার গু দে ভরে দিলাম এবার আর ঢু ক তে কষ্ট হল না র সে র স হয়ে আছে। পা দুটো কোমরের উপর তুলে গ দা ম গ দা ম করে ঠা প দিতে লাগলাম।
আম্মা- উ ম্ম আ হ সো না আমার এত ভালো পার তুমি আস সো না আমার বুকে আস দু ধ ধর আর দাও।
আমি আম্মার বুকের উপর শুয়ে পরে দু ধ দুটো মুঠো করে ধরে গ দা ম গ দা ম করে ঠা প শুরু করলাম।
আম্মা- উ হ আ হ ও ই শ আ হ আ স না আ হ দাও সো না উ ম আ হ সো না দাও উ ম সো না দাও উ ফ আ হ মা মাগো আ হ মাগো ওরে আব্বা কি হচ্ছে রে আ হ আর পারিনা উ ম্ম উ ম্ম আ হ আ উ আ আ উ আ উ মাগো মা উ ম সো না আমার আর থেমোনা উ ম সো না।
আমি আম্মার দু ধ টি প তে টি প তে এক নাগারে ঠা পা তে লাগলাম। আমার বাঁ ড়া মোচোর দিয়ে উঠেছে কেমন যেন বি চি কাঁপছে ই য়া ই উ ম "আম্মু তোমার ছেলের এবার হবে, আম্মু।"
আম্মা– উ ম্ম দাও সো না যা ভালো লাগে আমাকে ডাক তবে আর থেমো না আমি না হলে মরে যাবো সো না উ ম্ম আ হ ও সো না আরো দাও উ ম সো না দাও দাও উ ম আ হ ও হ মা গো আ হ ই স ও উ ম্ম উ সো না দাও।
আমি- সো না দিচ্ছি উ হ সো না আমাকে তুমি জাপ্টে ধর সো না ও আম্মু ধর তোমার ছেলেকে আম্মু।
আম্মা– হুম বাজান ধরেছি তুমি দাও তোমার আম্মুকে সুখ দাও ও বাজান আমার দাও উ ম সো না বাজান উ হ আ হ বাজান গেল বাজান আমি গেলাম বাজান শেষ হয়ে গেলাম উ ম্ম মাগো। বলে আমাকে গায়ের জোরে চেপে ধরল।
আমি- বাঁ ড়া আম্মার ভোঁ দা য় চেপে রেখে উ ম আম্মু আমার হচ্ছে আম্মু উ ম আম্মু উ ম সো না আম্মু আমার এত সুখ নিজের আম্মুকে চু দে পাবো ভাবি নাই আম্মু উ ম আম্মু বলে চি রি ক করে আমার মা ল আম্মুর গু দে ঢেলে দিলাম দুজনে চেপে রইলাম।
আম্মা– হয়েছে বাজান তোমার।
আমি– হয় আম্মু, তোমার।
আম্মু– আমারও হয়ে গেছে বাজান।
আমি আম্মুকে বুকের ভেতর চেপে ধরে বুকের উপর অনেখন বাঁ ড়া ভোঁ দা য় ঢো কা নো অবস্থায় শুয়ে রইলাম। মিনিট পাঁচেক থাকার পর।
আম্মু– এবার নামো সো না খুব সুখ দিলে আমাকে। তোমাকে পেয়ে আমি ধন্য।
#চলবে
পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই সাথেই থাকুন।
ধন্যবাদ
#গল্পঃ বাবার জমি দখল
#পর্বঃ ৩৫
আমি আম্মুকে বুকের ভেতর চেপে ধরে বুকের উপর অনেখন বাঁ ড়া ভোঁ দা য় ঢো কা নো অবস্থায় শুয়ে রইলাম। মিনিট পাঁচেক থাকার পর।
আম্মু– এবার নামো সো না খুব সুখ দিলে আমাকে। তোমাকে পেয়ে আমি ধন্য।
আমি আস্তে করে বাঁ ড়া আম্মুর ভোঁ দা থেকে বের করে নিলাম, বাঁ ড়া আস্তে আস্তে ছোট হয়ে গেছে।
আম্মু- চল গোসল করে আসি।
আমি- কেন, এখন গোসল কেন করব কি হয়েছে।
আম্মু- এসব করার পর গোসল করতে হয়। তুমি হয়ত জানো না সকলের করা উচিৎ।
আমি- না আম্মু আজ আমাদের বাসর রাত, আজ আরো খেলবো তো কয়বার গোসল করব সকালে করব শেষ করে।
আম্মু- তবে চল ধুয়ে তো আসি অনেক ঢেলেছ তুমি, ভেতরে অনেক রয়ে গেছে।
আমি- আম্মু ভেতরে না থাকলে আমি আব্বা হব কি করে।
আম্মু- যা জাবার চলে গেছে আর রাখতে হবেনা, তোমার শেষের প্রতিটা ধাক্কা আমার শেষ প্রান্তে গিয়ে পড়েছে।
আমি- চল
বলে দুজনে একসাথে বাথরুমে গেলাম। বাথ্রুমের লাইট জ্বালিয়ে গেছি দুজনে, এই প্রথম আম্মুকে আলোতে উ ল ঙ্গ দেখলাম। আ হ কি রুপ আমার আম্মুর, দু ধে আলতা গায়ের রং, বিশাল বড় বড় দুটো দু ধ, ভা রী পা ছা, অল্প চর্বি যুক্ত পেট, এক কথায় অসাধারন সে ক্সি আমার আম্মু। পা দুটো এত সুন্দর, আম্মু বেশ লম্বা, ৫ ফুট ৩ ইঞ্চি, মাথা ভর্তি চুল যদিও এখন চুল বাঁধা এরপর যখন চু দ বো আম্মুর চুল খুলে চু দ বো। আমি আম্মুকে আবার জড়িয়ে ধরে বললাম,
আমি- আমার সো না খুব আরাম দিয়েছ আমাকে।
আম্মু- পাগল চল ধুয়ে নেই, একবার কেন আমরা বার বার আরাম করব এভাবে, শুরু যখন হয়েছে এরপর সারা জীবোন চলবে।
আমি- আম্মু গোসল করার সময় এখানে বসে একবার করব।
আম্মু- আচ্ছা তোমার যেমন ইচ্ছে তেমন ভাবে করবে আমি না করব না।
আমি- আম্মু আই লাভ ইউ আম্মু।
আম্মু- আই লাভ ইউ টূ সো না আমার।
আমি- আম্মুর দু ধ ধরে টি পে দিয়ে একবার মুখে নিয়ে চু ষে দিলাম আর বললাম ঠিক আছে তুমি আমাকে ধুয়ে দাও।
আম্মু হান্ড শাওয়ার দিয়ে আমার বাঁ ড়া ভালো করে ধুয়ে দিল, আর নিজেও নিজের ভোঁ দা ধুয়ে নিল। এখানে ভোঁ দা আর গু দ একই। কেউ যেন গুলিয়ে না ফেলে, বাংলাদেশে ভোঁ দা আর ভারতে গু দ, কিন্তু সবার চেনা জিনিস, নারীর যো নী।
আমি- আম্মু তুমি এত সুন্দর আর সে ক্সি যা কল্পনা করেছি তাঁর থেকও বেশী তুমি।
আম্মু- আর আম্মু বলনা আমাকে আসমা বল।
আমি- চল
বলে আসমাকে কোলে করে আবার বিছানায় নিয়ে এলাম। আম্মু কাপড় ধরতে গেল পরবে বলে। আমি হাত থেকে কাপড় ছাড়িয়ে বললাম,
আমি- আজ আমরা এমনি থাকবো।
আম্মু- ই স লজ্জা করেনা এভাবে থাকতে তারপর তুমি বাথরুমে আলো জ্বেলে দিয়েছিলে আমার কি লজ্জা সরম কিছু নেই আমি এভাবে পারবো না বলছি রহিম সাহেব।
আমি- এই আসমা এমন কেন করছ আমি তোমার স্বামী না, স্বামীর কাছে লজ্জা কিসের চল বলে দুজনে বিছানায় উঠলাম।
আম্মি- হ্যা গো কয়টা বাজে এখন।
আমি- দাড়াও মোবাইল দেখে নেই বলে দেখে বললাম রাত ১ টা ১৫ বাজে।
আম্মু- এই এবার একটু ঘুমাই চলনা আর বেশী কথা বলতে হবেনা।
আমি- আমার আসমা রানী আজ আমাদের বাসর রাত আজ তো জেগে থাকার রাত তাই না, আজ মি ল নে র রাত।
আম্মু- মি ল ন তো হল আর কি এবার ঘুমাই বলে বালিশ ঠিক করে কাত হয়ে শুয়ে পড়ল।
আমি- বালিশ কাছে নিয়ে আমার দিকে আসমাকে ঘুরিয়ে নিয়ে জড়িয়ে ধরে "কি হয়েছে সো না তোমার, এমন কেন করছ আমার তো ঘুম আসছেনা।"
আম্মু- আমাকে জড়িয়ে ধরে আমারও ঘুম আসছে না, কিন্তু...
আমি- কিসের কিন্তু সো না, আমাকে তোমার পছন্দ হয়নি মনে হচ্ছে।
আম্মু- আমার গলা জড়িয়ে ধরে "কি বলছ তুমি, তুমি আমার প্রানের স্বামী অমন কথা আর বলবে না বলে দিলাম, তুমি আমার স্বপ্নের পুরুষ, আমার গত ২৩ বছরের দে হের জ্বা লা আজ তুমি মিটিয়ে দিয়েছ, আমার অতৃপ্ত কা ম না আজকে পূর্ণ হয়েছে যা দিয়েছ একমাত্র তুমি। বলে আমার ঠোঁটে চু মু দিল।
আমি আম্মুকে ভালো করে জড়িয়ে ধরে বুকের সাথে চেপে ধরে একটা পা আমার উপর তুলে নিয়ে "আমার সো না আম্মু না আমার আসমা বিবি। কি খুশী তো এবার।"
আম্মা- আমার ঠোঁট কা ম ড়ে ধরে উ ম সো না, আমি তোমার বিবি যা ভালো লাগে ডাকতেঁ পারো। তোমাকে আমি স্বামী হিসেবে মেনে নিয়েছি।
আমি- এবার আমাদের ভবিষ্যৎ চিন্তা করতে হবে কি বল।
আম্মা- হুম তাই সো না, এবার সত্যি কিছু একটা ভাব কি করে কি করবে, তোমার বাচ্চার মা হব আমি তাদের প্রতিপালন করতে হবে, ভালো রোজগার না করলে কি করে কি হবে। আমি তোমার সব সময় তোমার থাকবো কিন্তু ইনকাম না করলে ভালবাসা থাকবেনা সো না।
আমি- জানি সো না তারজন্য তো পরিকল্পনা করব, তবে একা কিছু পারবোনা তোমাকে আমার সঙ্গে থাকতে হবে।
আম্মা- আজকে অত চিন্তা করতে হবেনা। ব্যবস্থা একটা হবে তুমি তো অকর্ম নও ঠিক একটা ব্যাবস্থা হবেই আমরা দুজনে মিলে ভেবে ঠিক করব। অত ভেবনা তো আমাকে আদর কর। আমি জানি আমার সো না সব পারবে সে ভরসা আমার আছে আগে যাই বলিনা কেন।
আমি- তুমি সাথে থাকলে আমি পৃথিবী জয় করতে পারবো। এই আসমা বলনা তোমার প্রথম রাত কেমন কেটেছে ছিল আমার আব্বুর সাথে।
আম্মা- ও কথা আমাকে মনে করিও না সো না সে দিন ছিল আমার কষ্টের একটুও সুখের ছিলনা। আমি ওসব ভুলে তোমাকে নিয়ে বাঁচতে চাই। তবে এই সমাজ থেকে অনেক দুরে থাকতে হবে, না হলে আমাদের বাকী জীবন লোক লজ্জায় কাটাতে হবে। কারন আমরা যে অ বৈ ধ সম্পর্কে আছি সমাজ মেনে নেবে না। একটু সময় লাগুক কিন্তু ভেবে চিনতে সিন্ধান্ত নিতে হবে।
আমি- ও নিয়ে তুমি ভেবনা আমরা এমন জায়গায় থাকবো দরকার হলে নাম পরিবর্তন করে কেউ আমাদের কোনদিন দেখেও চিনতে পারবেনা। দরকার হলে দেশ ছেড়ে চলে যাবো। কিন্তু তোমাকে আমি ছেড়ে একদিনের জন্য থাকতে পারবোনা।
আম্মু- আমার সো না বলে আবার মুখে চু মু দিল আর বলল আমাকে তোমার বুকের সাথে আগলে রেখ সো না। এই বুকটা আমার সবচাইতে নিরাপদ জায়গা। তোমার আসমাকে এই বুকের সাথে ধরে রাখবে তো।
আমি- হুম সো না তোমাকে আমি এভাবে যখন বাড়ি থাকবো বুকের সাথে জড়িয়ে খুব আদর করব ভালবাসবো। দুরে থাকলেও তুমি থাকবে আমার মনের মনি কোঠায়।
#চলবে
পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই সাথেই থাকুন।
ধন্যবাদ
#গল্পঃ বাবার জমি দখল
#পর্বঃ ৩৬
যখন বাড়ি থাকবো বুকের সাথে জড়িয়ে খুব আদর করব ভালবাসবো। দুরে থাকলেও তুমি থাকবে আমার মনের মনি কোঠায়।
আম্মু- তুমি আমাকে অনেক ভালবাস জানি আর আমি কতটা ভালোবাসি সেটা তুমি কি জানো, কোন মা তাঁর সন্তানের কাছে এভাবে তখন থাকতে পারে যখন তাকে প্রানের চেয়ে বেশী ভালোবাসলে। তোমাকে ভালবেসে এই দে হ মন তোমাকে উজার করে দিয়েছি। যদি কোন ভুল করি আমাকে বলবে চুপ করে রাগ করে কখনো থাকবেনা। তুমি মুখ ফিরিয়ে থাকলে আমি যে বাঁচতে পারবো, আমার যে তুমি ছাড়া কেউ নেই।
আমি- এই আসমা কি বলছ তুমি এমন কেন বলছ তুমি, তুমি জানোনা আমি তোমাকে কত ভালোবাসি। আমাকে তুমি নাম ধরে ডাকতে বলছ বলে ডাকছি তুমি এমন কেন ভাবো সো না আমি সবাইকে ছাড়তে পারলেও আমার আম্মুকে কোনদিন ছাড়তে পারবো না। এই কথাটা তুমি সব সময় মনে রাখবে। আর কি হল আজ আমাদের সুখের দিন তোমার চোখে পানি না এ আমি সইতে পারছিনা ও আম্মু কাঁদছ কেন। বলে আম্মু চোখের পানি আমি মুখ দিয়ে চে টে খেয়ে নিলাম।
আম্মু- আ হ সো না বাজান আমার বলে সে কি আদর আমার সারা গালে মুখে কপালে সব জায়গায় চু মু তে ভরিয়ে দিচ্ছে।
আমি- আম্মু আমার সো না আম্মু বলে আম্মুকে আমার বুকের উপর তুলে নিলাম। আম্মুর মুখে মুখ দিয়ে চ কা ম চ কা ম করে চু মু দিতে লাগলাম, আম্মুর দু ধ দুটো আমার বুকের সাথে চেপ্টে আছে।
আম্মু মুখ তুলে আমার চোখের দিকে এক দৃষ্টে তাকিয়ে আছে কোন পলক নেই। আমিও ঠিক একইভাবে আম্মুর চোখের দিকে তাকিয়ে আছি আমারও কোন চোখে পলক নেই। এভাবে তাকাতে তাকাতে কে আগে পলক ফেলবে তাই ভাবছি কিন্তু আমি আর পারছিনা তাই আম্মুর দুই ব গ লে সুড় সুড়ি দিলাম।
আম্মু- হাঁসতে হাঁসতে আমার ঘারের মধ্যে মুখ লুকালো, দুষ্ট পাজি একটা বলে আমার কান কা ম ড়ে ধরল।
আমি- উ হ না সো না ছাড় লাগছে সো না।
আম্মু- না আমি ছারব না, কেন কাতু কুতু দিলে আমাকে, জানোনা আমার সুড় সুড়ি বেশী।
আমি- আম্মু কথা বলতে কান ছেড়ে দিল আর আমি সাথে সাথে আম্মুকে ঘুরিয়ে নিচে ফেললাম এবং দু ধ দুটো ধরে টি পে দিয়ে এবার সুড় সুড়ি দিতে লাগলাম। আম্মুর কোমরের উপর বসে।
আম্মু- উ হ না উ হ মরে যাবো আর না উ হ কি করছ উ ম আ হ আর না। বলে খ প করে আমার বাঁ ড়া ধরল।
আমি- সাথে সাথে আম্মুকে সুড় সুড়ি দেওয়া বন্ধ করে দিলাম, আম্মুর মুখের দিকে তাকিয়ে আছি।
আম্মু জোরে ধরে টান দিয়ে এবার দাও কেমন লাগছে এবার বলে চেপে ধরেছে। এবং আস্তে আস্তে নাড়া দিতে লাগল। আমি আর থাকতে পাড়লাম আস্তে আস্তে আমার বাঁ ড়া একদম দাড়িয়ে গেল।
আম্মু- আমার মুখের দিকে তাকিয়ে কি একি হল।
আমি- আস্তে আস্তে আম্মুর বুকের উপর ঝুঁকে বুঝতে পারছনা কি হল
আম্মু- আমার মাথা টেনে নিয়ে চু মু দিল আর বলল এত তাড়াতাড়ি আবার দাড়িয়ে গেল।
আমি- কম সময় হয়েছে রাত আড়াইটা বাজে ওই দেখ বলে মোবাইল দেখালাম।
আম্মু- কি বল আমারা এখানে বসে কথা বলছি এক ঘন্টা হয়ে গেছে।
আমি- আম্মু সুখের সময় কোথায় দিয়ে যায় বোঝা যায়না তাই না।
আম্মু- আমাকে জড়িয়ে ধরে সত্যি তাই। এই তো আমরা এলাম বাথরুম থেকে এর মধ্যে এক ঘন্টা শেষ।
আমি আস্তে করে আম্মুকে বুকের সাথে জড়িয়ে ধরে তুললাম এবং পা ছড়িয়ে বসে আম্মুকে কোলে তুলে নিলাম। হুম সো না বলে বুকের সাথে চেপে ধরলাম।
আম্মু- এই রাত যেন কোনদিন শেষ না হয় সো না।
আমি বাঁ ড়া নিচের দিকে রেখে আম্মুকে একদম আমার কোলের উপর বসিয়ে ধরে মুখে চু মু দিলাম। আর বললাম,
আমি- আম্মু তোমার চুল খুলে দেই ভালো লাগবে।
আম্মু- আমার কোমর পর্যন্ত চুল তোমার ধরতে সমস্যা হবেনা তো।
আমি- আম্মু নারীর সৌন্দর্য নারীর চুল আর তাতে তুমি এক নম্বর তোমার খোলা চুলে বিলি কাটতে আমার কি ভালো লাগবে আম্মু।
আম্মু দু হাত তুলে মাথার খোঁপা এবং হেয়ার ব্যান্ড খুলতেঁ লাগল। আম্মু হাত তলার ফলে দু ধ দুটো খাঁ ড়া হয়ে গেল। আমি আম্মুর দু ধ দুটো ধরে মুখে দিলাম এবং চু ক চু ক করে চু ষে দিলাম। সাদা দু ধে র মধ্যে কালো বো টা দুটো খা ড়া হয়ে আছে আমি আস্তে করে দাঁত দিয়ে দু ধে কা ম ড় দিতে লাগলাম।
আম্মু- চুল ছেড়ে আমার মাথা ধরে উ ফ আসতে লাগছে তো, পাজি কু টু স কু টু স করে কা ম ড় দেয় সেই ছোট বেলার মতন।
আমি- আম্মু ছোট বেলা তোমার দু ধ এতবর ছিল কি।
আম্মু- না তখন আমি তো অনেক রো গা ছিলাম, এর অর্ধেক ছিল, তোমাকে দু ধ খাওয়াতে গেলেই মাঝ মাঝে কা ম ড় দিতে আজও তাই করলে। শুধু দুষ্টুমি তোমার।
আমি- আম্মু ছোট বেলা হয়ত না বুঝে করেছি কিন্তু এখন দেখে লো ভ সামলাতে পারিনি, এই দুটো যে কতদিনের স্বপ্ন ছিল ধরার আজ পেলাম। ইচ্ছে করছে শুয়ে শুয়ে চু ষে ভেতর থেকে দু ধ বের করে খাই।
আম্মু- সে এখন হবেনা তুমি যদি আমার ভেতরে উ র্ব র মা ল দাও তবে এক বছরের মাথায় দু ধ আসবে।
আমি- হুম জানি দিয়েছি তো, আবার দেব, প্রতিদিন দেব না হয়ে যাবে কোথায়।
আম্মু- আমাকে আবার জড়িয়ে ধরে তাই যেন হয়, আমি আবার মা হব তোমার সন্তানের মা।
আমি- যেহেতু আম্মা আমার বাঁ ড়া র উপর বসা এই কথা শুনে আমার বাঁ ড়া টং টং করে আম্মুর পা ছা য় গু তোঁ দিচ্ছে।
আম্মু- কি হচ্ছে লাগছে তো অমন করে গু তো মারলে লাগেনা।
আমি আম্মুর চুলের ভেতর হাত দিয়ে চুলে বিলি কাটতে কাটতে মাথা আমার মুখের সাথে চেপে ধরে চ কা ম চ কা ম করে চু মু দিলাম আর একটা হাত আম্মুর পিঠে পা ছা য় বোলাতে লাগলাম।
আম্মু- উ ম সো না বলে আমাকে জাপ্টে ধরে নিল আর পা দিয়ে আমার কো ম র প্যাঁচ দিয়ে ধরল।
আমি আম্মুর চুল গুলো ধরে নাকের কাছে এনে গন্ধ শুঁকলাম উ হ কি মিষ্টি গন্ধ নে শা লাগে মনে হয়।
আম্মু- উ ফ আমাকে পাগল করে দেবে তুমি, এত আদর সো না আমি সইতে পারবো তো। সুখে মরে যেতে ইচ্ছে করছে আমার।
আমি- আম্মু দেব নাকি আবার খুব ইচ্ছে করছে।
আম্মু- জানিনা যাও, তোমার মন চাইলে করো।
আমি একটা হাত আমাদের দুজনের মধ্যে দিয়ে আম্মুর যো নী তে দিলাম আবার ভিজে গেছে র সে। আমি বললাম, সো না আম্মু তোমার নিচের মুখ তো আমার ক লা খেতে চাইছে।
আম্মু- উ ম্ম যা খেতে চাইছে দাও, তুমি বোঝ না।
আমি আম্মুর পা ছা একটু তুলে বাঁ ড়া ধরে আম্মুর ভোঁ দা য় ভরে দিলাম এবং আম্মুর পা ছা ধরে চাপ দিতে প কা ত করে ঢু কে গেল।
আম্মু- আ হ সো না ঢুকেছে উ ফ কতবড় একটা ঢু ক ল বাজান।
আমি- হ্যা আম্মু
আম্মু- আর বলনা বাজান উ ফ সো না কতবড় আমার ভেতরে লাগে সত্যি বলছি। তোমার আব্বার তো এত শক্ত হত না।
আমি- আব্বার বয়স আর আমার বয়স দেখতে হবেনা। আর আব্বা তো তোমাকে আনার আগে আমার বড় আম্মুকে খুব চু দে ছে, বড় আম্মুও নাকি দেখতে খুব সুন্দর ছিল।
আম্মু- হ্যা পাশের বাড়ির অনেকেই বলেছে সে অনেক সুন্দর ছিল, আর ফি গা র নাকি খুব ভালো ছিল।
আমি- তবে বোঝ, আব্বা যৌ ব ন কালে আমার মতন বড় আম্মুকে কত চু দে ছে।
আম্মু- বার বার শুধু তুমি বাজে কথা বল এমনি বলতে পারনা বার বার ওকথা বলা লাগে।
আমি- আচ্ছা আম্মু এই সময় বলব না তো কখন বলব আমরা তো এখন চো দা চু দি করছি তাই না।
আম্মু- উ হ আ হ বাজান আর বলনা আমি শুনে পাগল হয়ে যাই তোমার মুখ থেকে এমন কথা শুনলে।
আমি- আমার আম্মুকে এখন চু দ ছি খুব ভালো করে আম্মুকে চু দে সুখ দেব।
আম্মু- আমাকে জড়িয়ে ধরে মুখে চু মু দিয়ে উ হ আ হ ই শ মা আ হ ও হ উ ম্ম আ হ ই ও আ হ আমাকে পাগল করে দিয়েছ তুমি আমার দু ধ ধর আর পারছিনা সো না বাজান আমার।
আমি- ঠিক আছে আম্মু আর বলব না আস্তে আস্তে আমরা খেলবো তাড়াতাড়ি যেন না হয়, আগের থেকে বেশী সময় ধরে খেলবো।
#চলবে
পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই সাথেই থাকুন
ধন্যবাদ
#গল্পঃ বাবার জমি দখল
#পর্বঃ ৩৭
আম্মু আর বলব না আস্তে আস্তে আমরা খেলবো তাড়াতাড়ি যেন না হয়, আগের থেকে বেশী সময় ধরে খেলবো।
আম্মু- আমিও চাই তাই কর, এমন গরম কথা বললে শরীর কেঁপে ওঠে।
আমি- আচ্ছা আম্মু তুমি আস্তে আস্তে কোমর নারাতে লাগো আমি তোমার দু দু টিপে চু ষে খাই।
আম্মু- হ্যা বাজান তাই করছি।
আমি- আম্মু তুমি আব্বা আর আমি ছাড়া কারো সাথে করেছ কোনদিন।
আম্মু- না আমার জীবনে তোমারা বাপ বেটা দুই পুরুষ আর কেউ নেই। তুমি কাইকে করেছ বাজান।
আমি- হ্যা।
আম্মু- কাকে।
আমি- এইজে আমার আম্মুকে করছি আর কাউকে না।
আম্মু- পাজি একটা আমি ভ য় পেয়ে গেছিলাম না বলে আমার ঘাড়ে মাথা রেখে আবার কান কা ম ড়ে ধরল।
আমি- আম্মু তুমি আমার চাওয়া পাওয়া আর কাউকে কোনদিন চোখে ধরে তুমি ছাড়া আমি সব সময় শুধু তোমাকেই মনে মনে চেয়েছি আর আজ পেয়ে গেলাম। আমি আর অন্য কোন মেয়েদের দিকে তাকাতে চাই না আমার আম্মু আমার ভালবাসা।
আম্মু- আমিও বাজান তোমার সাথে কথা বলার পর যখন বুঝেছি তুমি আমাকে চাও আমি আর কোনদিন কারো কথা ভাবি নাই।
আমি- আম্মুর পা ছা ধরে আস্তে আস্তে ঠা প দিতে দিতে বললাম, তারমানে আগে চাইতে তাইনা।
আম্মু- না সো না আমার সে সুযোগ কোথায় তুমি বল তোমার আব্বার উপর দিয়ে আমার কোন সাহস ছিল। আমি কষ্ট করে রয়েছি কিন্তু কোনদিন এরকম ভাবি নাই।
আমি- আমার আম্মু অনেক সৎ আর ভালো আম্মা, পর পুরুষের দিকে একদম তাকায় নাই।
আম্মু- আমার ছেলেই তাই আম্মু ছাড়া কিছু বোঝে না।
আমি- আমার এমন আম্মু থাকতে কেন আমি অন্য কিছু ভাব্বো।
আম্মু- তুমি আমাকে এমনভাবে চাও কেন কি আছে আমার।
আমি- আমার আম্মুর দু ধ আর পা ছা লাখে একজনের নাই, তুমি হচ্ছ পুরুষের স্বপ্ন নারী। তোমার এই গোলাপী ঠোঁট কয়জনের আছে তুমি বল।
আম্মু- আর তোমার এইজে যেটা ঢু কি য়েছ এমন কয়টা পুরুষের আছে বল, তোমার আব্বা তোমার কাছে বাচ্চা।
আমি- ই স সো না আমার উ ম সো না আরেকটু কোমর তুলে তুলে ঠা প দাওনা, আম্মু ভালোই র স এসেছে ভেতরে এবং পিচ্ছিল হয়ে গেছে।
আম্মু- এতবড় একখানা ভেতরে গেলে র স তো বের হবেই উ ফ সো না তুমি আমাকে ধরে জোরে জোরে দাও।
আমি আম্মুর পা ছা ধরে ভালো করে তুলে নিচ থেকে ঠা প দিতে লাগলাম দু ধ দুটো আমার মুখের কাছে আম্মু আমার মুখে দু ধ দাও না চু ষে দেই।
আম্মু- উ ম ই শ আ হ ও আ হ মা উ ম্ম ও সো না বলে একটা দু ধ আমার মুখের কাছে ধরতে আমি চু ষ তে শুরু করলাম।
আমি- আম্মা এখন কেমন লাগছে।
আম্মু- তুমি বুঝতে পারছনা কেমন লাগছে বলে আমার মুখে মুখ দিয়ে আমি হা করতে আম্মু জিভ আমার মুখের ভেতর ঢুকিয়ে দিল।
আমি আম্মুর পা ছা ধরে ওঠা নামা করাতে করাতে আমি আম্মুর জিভ চু ষে চু ষে খেতে লাগলাম।
আম্মু- উ ম আ ও ই শ মা আ হ ও ম উ হ বলে আমার মুখের ভেতর জিভের লালা দিল আমি চু ষে খেলাম।
আমি- আম্মু ও আম্মু সো না আমার এবার আগের থেকেও বেশি আরাম লাগছে সো না আম্মু।
আম্মু- এখন তোমার সবটা ঢু ক তে ছে। সো না বাজান আমার প্রতিদিন দুবার আমাকে দিতে হবে কিন্তু।
আমি- না আম্মু দিনে তিনবার তো করবোই, দিনে একবার আর রাতে দুবার।
আম্মু- কি যে বল শরীর খারাপ হয়ে যাবে তোমার।
আমি- না আম্মু আজ যেমন খেয়েছি তেমন খেলে আর কিছু হবেনা।
আম্মু- ঠিক আছে তবে থেমে গেল কেন দাও আমার ভেতর জ্বলছে সো না ভালো করে দাও। আ হ ও হ এই তোমার আমাকে কোলে নিয়ে করতে কষ্ট হয়ে যায়নি তো।
আমি- পাগিলি আম্মু! আম্মাকে কোলে বসিয়ে চু দ তে ছেলের কষ্ট হয় আরাম লাগে আরাম আম্মু।
আম্মু- আব্বা আজকে আমারা সোহাগ রাত স্বরনীয় করে রাখবো, একটুও ঘুমাবো না। সারা রাত করবা আমারে।
আমি- হুম আমিও তো তাই চাই আম্মু, এরপর আরও দুবার তোমাকে ভালো করে চু দে সকালে ১০ টা পর্যন্ত ঘুমাবো। তারপর উঠে খেয়ে একটু বের হব ঘুরে এসে আবার তোমাকে চু দ বো।
আম্মু- সো না আমাকে এবার তুমি ভালো করে দাও আর পারছিনা সো না। আমাকে বালিশে শুয়ে দিয়ে ভালো করে জোরে জোরে দাও আমার যে আর আস্তে আস্তে ভালো লাগছে না। আমাকে নামাও সো না।
আমি- আচ্ছা
বলে কোলের উপর রাখা অবস্থায় আম্মুকে শুয়ে দিলাম মাথার নিচে বালিশ পড়ল।
আম্মু- আস সো না ভালো করে দাও।
আমি- কি দেব আম্মু ভালো করে।
আম্মু- আমাকে টেনে নিয়ে কানের কাছে মুখ নিয়ে "আম্মুকে চু দে দাও সো না"
আমি- ও আম্মু,
আম্মুর কথা শুনে আমার বাঁ ড়া আবার পুরো দমে শক্ত হয়ে গেল। আমি এবার ঠা প শুরু করলাম। আম্মুর পা ভাজ করে জোরে জোরে টা প দিতে লাগলাম।
আম্মু- উ ফ আ হ ও মা আ হ ই শ আ উ উ ম্ম আ হ ই স মা ও হ আ হ আ হ সো না দাও সো না উ ফ আ হ ও হ আ হ মা ই স ও উ ম্ম সো না আমার উ ফ আ হ ই স কি জোরে দিচ্ছে আমার সো না।
আমি আম্মুর পা কাঁধে তুলে নিয়ে রাম ঠা প শুরু করলাম।
আম্মু- এই সো না কি করছে না সো না এভাবে দিলে আমি মরে যাবো আমার ভেতর ফেটে যাবে না না সো না আমার পা নামিয়ে দাও উ ফ ও উ আর দিওনা সো না উ ফ মা মা গো মরে যাবো উ রি বাবা গো না সো না উ উ আ হ ও না ছারো বলছি।
আমি- উ ম সো না ঠিক আছে বলে আম্মুর পা নামিয়ে দিলাম এবং বুকের উপর চেপে আস্তে আস্তে চু দ তে শুরু করলাম। "কষ্ট হচ্ছিল সো না আম্মু আমার।"
আম্মু- উ ম্ম আ ও হ উ ম্ম সো না মনে হয় চিড়ে যাবে যেভাবে দিচ্ছিলে তুমি এভাবে আস্তে দাও উ ম্ম ও হ সো না আমার, আমাকে মেরে ফেলার ইচ্ছে নাকি তোমার।
#চলবে
পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই সাথেই থাকুন।
ধন্যবাদ
#গল্পঃ বাবার জমি দখল
#পর্বঃ ৩৮
আম্মু- উ ম্ম আ ও হ উ ম্ম সো না মনে হয় চিড়ে যাবে যেভাবে দিচ্ছিলে তুমি এভাবে আস্তে দাও উ ম্ম ও হ সো না আমার, আমাকে মেরে ফেলার ইচ্ছে নাকি তোমার।
আমি- না আম্মু তোমাকে অনেক অনেক বেশী সুখ দিতে চাই তাই জোরে জরে ওভাবে দিচ্ছিলাম।
আম্মু- সো না তুমি বোঝনা কতদিন পর আমার হচ্ছে আস্তে আস্তে সব হবে যেমন চাও তবে আজকে নয় বাজান আমি পাড়ছিলাম না ওভাবে তোমার ধাক্কা সামাল দিতে।
আমি- উ ম সো না আম্মু কবে তোমার এই দু ধ থেকে দু ধ বের হবে আমি চু ষে চু ষে খাবো।
আম্মু- হবে সো না তুমি যা দিচ্ছ সব হবে তবে সময় তো দিতে হবে, ১০ থেকে ১১ মাস পরে দু ধ পাবে। তোমরা দুজনে মিলে খাবে আমার দু ধ তুমি আর তোমার বাচ্চা, ছেলে হলে ভাই আর মেয়ে হলে বোন হবে তোমার।
আমি- না আম্মু আমি ওদের বাবা হব, মানে আব্বা হব।
আম্মু- আমাকে কাজি অফিস গিয়ে বিয়ে করবে তো?
আমি- কেন করবনা সো না তুমি আমার সতিকারের বিবাহিত বউ হবে, তবে বরিশালে বসে তো হবে না দেশের অন্য কোন জায়গায়।
আম্মু- আ হ ও হ ই স আ উ ম্ম ও আ হ ও সো না উ ফ কি দিচ্ছ তুমি প্রতি চাপে আমার তলপেটে লাগছে বাজান।
আমি- আম্মু তবে কি আস্তে দেব আরো।
আম্মু- না সো না তুমি দাও আমার ভালো লাগছে সো না বাজান আমার, এই সুখ আমি কোনদিন পাইনি কষ্ট হলেও দাও তুমি, আমাকে সুখ দিয়ে সুখ সাগরে ভাসিয়ে দাও।
আমি- না আম্মু আমি তোমাকে ভাসাতে পারবোনা তোমাকে এভাবে নিয়মিত বুকের ভেতর রেখে চু দ বো।
আম্মু- তাই তাই বাজান তাই আমি তোমাকে ছাড়া এক মুহূর্ত থাকতে পারবোনা সো না, তোমার এই ভালবাসা ছাড়া আমি আর কিছু চাইনা।
আমি- আমার আম্মুকে ছাড়া আর কিছু চাইনা। আমার সম্পূর্ণ জগত তোমাকে নিয়ে আম্মু।
আম্মু- আব্বা এবার দাও সো না আমার কেমন লাগছে আমি আর পারছিনা সো না আব্বা আমার।
আমি- হ আম্মু আমি বুঝতে পারছি তোমার ভেতরে র সে র বন্যা বইছে, তো আম্মু আরেকটু জোরে জোরে চু দ ব তোমাকে।
আম্মু- উ ফ বাজান বার বার ওই কথা কও আমি গরমম হয়ে যাই বাজান।
আমি- আম্মু তুমি একটু কও আমিও গরম হয়ে দেই ঢেলে ভেতরে।
আম্মু- উ হ না লজ্জা করে সো না বাজান, আমি এমন কথা কি করে কই।
আমি- সো না আম্মু বলন আমাকে চু দে দাও বাজান ভালো করে চু দে আমাকে সুখ দাও। আমি তোমাকে সত্যি চু দ ছি তাইনা।
আম্মু- উ হ না আমি আর পারিনা উ ফ সো না বাজান আমার কি কও তুমি উ হ আ হ ও সো না দাও দাও তোমার আম্মুকে জোরে জোরে দাও বাজান।
আমি- উ ম সো না বলে আম্মুর মুখে চু মু দিয়ে জোরে জোরে চো দ তে চু দ তে উ ম আম্মা চু দ ছি তোমাকে ভালো করে চু দ ছি আম্মু ও আমার সো না সে ক্সি আম্মু তোমাকে চু দে এত সুখ আ হ আম্মা আমার সো না আম্মা উ ম তোমার ভোঁ দা য় এত র স আম্মু উ ম সো না আম্মু দিচ্ছি জোরে জোরে চু দ ছি তোমাকে আম্মু সো না।
আম্মু- উ হ আ হ ও আ হ দাও সো না দাও উ ম ই শ আ হ মা ও আ হ এই দু ধ ধরে টি পে টি পে দাও আর জোরে দাও উ ম সো না এই আ হ না না পা তুলে দিও না আমি পারবোনা সো না উ ম ই শ মা গো আ হ আ হ ই শ আ হ সো না এমনি দাও উ হ ও আর জোরে দাও উ ম সো না আ হ ও উ ম্ম আ হ ও আ উ হ হু ও আ হ ও আল্লা কি দিচ্ছে আমাকে আমার ছেলে উ ম সো না আ হ ও আ হ ই শ আ হ আ উ মা গো বাবা গো মরে যাবো এত সুখ আ হ আ হ আ উ ম আ হ আ হ আ হ আব্বারে মরে যাবো উ ম আ হ সো না।
আমি- ও আম্মু একবার বলনা তোমাকে চু দ তে, আম্মু সো না বলনা উ হ আমি পাগল হয়ে আছি তোমার মুখ থেকে ওই কথা সো না র জন্য আম্মু উ ম সো না।
আম্মু- হ্যা সো না বাজান তোমার আম্মুকে চু দে দাও ভাল করে চু দে দাও হল তো।
আমি- উ ম সো না আম্মু উ হ আ হ আ হ আ হ আম্মু আ হ আম্মু আর পারছিনা আম্মু আবার বি চি কেঁপে উঠেছে আম্মু উ হ আর থাকতে পারবোনা আম্মু আমার হবে আম্মু।
আম্মু- মার তো হয়ে যাচ্ছে সো না বাজান চেপে ধর আমাকে আ হ ও উ ম্ম হু আ হ ও ই শ মা আ হ সো না জচ্চে সো না আ হ আ হ ও ই শ আ হ মা আ উ উ হু উ হু বাজান উ হু ম্ম কি হচ্ছে আ হ আ হ আ হ গেল বাজান আ হ আ হ আ হ।
আমি- উ ম সো না এইত আমারও হবে সো না আম্মু ও আম্মু সুখ পেলে আম্মু।
আম্মু- উ হ খুব সুখ বাজান আ হ বাজান সব শেষ হয়ে গেছে বাজান আর পারছিনা কোমর ব্যাথা করছে বাজান।
আমি- আম্মু আরেকটু তোমার ছেলের হবে আম্মু উ ম সো না বলে মুখ কা ম ড়ে ধরে পা চ্ছা চেপে আম্মুর ভেতরে আবার এক গাদা মা ল ঢেলে দিলাম। আ হ আম্মু গেল আম্মু আ হ আ হ আ হ গেল উ হ আ হ আ হ আ বি চি ব্যাথা করছে আম্মু সো না।
আম্মু- আমার কোমর পা দিয়ে পেছিয়ে ধরে উ ফ কি দিলে সো না।
আমি- হুম আর তুমি কি দিলে আমারও হয়ে গেল আম্মু।
আমি কাত হয়ে আম্মুর একটা পা আমার গায়ের উপর তুলে না আর বাথরুমে যাবো না এরকম থাকবো বলে গলা ধরে শুয়ে রইলাম। আমরা দুজনে ভালই ক্লান্ত হয়ে পড়েছি তবুও আম্মু আমি গল্প করতে লাগলাম।
আম্মু- এত সুখ এক রাতে দুবার আমার আগে কোনদিন হয় নাই বাজান। বিয়ের পরে প্রথম প্রথম তোমার আব্বু ভালো সুখ দিত কিন্তু তুমি হওয়ার পরে আমার কোনদিন ভালো মতন করতেই পারতো না তোমার আব্বা।
আমি- তুমি থাকতে কি করে আম্মু, কষ্ট হত না।
আম্মু- হলেও কাউকে বলতে পারিনি কোনদিন।
আমি- তুমি কিছু করতে না, জ্বালা মে টা নো র জন্য।
আম্মু- না ফাঁকা পেতাম কই মাজে মাজে পা য় খা না য় গিয়ে আঙ্গুল দিয়ে খোঁ চা তা ম এ ছাড়া কিছু করার ছিল না।
আমি- আম্মু আব্বা শেষ কবে করেছিল তোমাকে।
আম্মু- এখন বলি সেদিন তোমার আব্বা আমাকে ধরে বিছানায় ফেলে চেষ্টা করেছিল ওই স্যালোয়ার কামিজ পড়লে পরে। আমার ঠোঁট কা ম ড়ে আদর করেছে। এক সময় আমার সব খুলে ফেলে ঢু কি য়ে ছিল কিন্তু একটা দুটো চাপ দিতেই ওনার পরে গেছিল, সামান্য একটু পরেছিল তাও বাইরে ভেতরে দিতে পারেনি।
আমি- খুব কষ্ট হয়েছিল তাই না।
আম্মু- হুম তবে ওইদিন তোমার আব্বার কি হয়েছিল জানিনা এর আগে কোনদিন তা করেনি।
আমি- কি করেছিল আব্বা।
আম্মু- আমাকে না ভালো করে চু ষে দিয়েছিল, চু ষে চু ষে আমাকে পাগল করে দিয়েছিল, জিভ দিয়ে এমন ভাবে চু ষ ছি ল এক সময় আমি সত্যি ওনার মুখের উপর র স ছেড়ে দিয়েছিলাম। দুটো আঙ্গুল দিয়ে খো চা চ্ছি ল আর চু ষ ছি ল আমি সহ্য করতে পারিনি র স বেড়িয়ে গেছিল। এরপর আমি ফিরে যখন ওনার মু খে চু মু দিয়েছিলাম তখন উনি বলল "হয়েছে আসমা তোমার"। আমি চু মু দিয়ে বলেছিলাম "অনেকদিন পর আজকে আমার হল।"
তোমার আব্বা সুখে কেঁদে দিয়েছিল আর বলেছিল "ছেলে তোমাকে এমন পোশাক পরিয়েছে বলে আমি এত গ র ম হয়ে গেছি আসমা"। আমি বলেছিলাম "আপনি চুপ করেন আপনার বুকের মধ্যে কেমন শব্দ হচ্ছে"। তারপর থেকে তুমি আসার আগে পর্যন্ত প্রায় রাতে আমাকে চু ষে দিত আর আমি চু ষে চু ষে ওনার ওটা দাড় করাতে পারলেও একদিনও ঠিক মতন ঢুক্ত না আগেই পরে যেত।
#চলবে
পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই সাথেই থাকুন।
#গল্পঃ বাবার জমি দখল
#পর্বঃ ৩৯
তোমার আব্বা সুখে কেঁদে দিয়েছিল আর বলেছিল "ছেলে তোমাকে এমন পোশাক পরিয়েছে বলে আমি এত গ র ম হয়ে গেছি আসমা"। আমি বলেছিলাম "আপনি চুপ করেন আপনার বুকের মধ্যে কেমন শব্দ হচ্ছে"। তারপর থেকে তুমি আসার আগে পর্যন্ত প্রায় রাতে আমাকে চু ষে দিত আর আমি চু ষে চু ষে ওনার ওটা দাড় করাতে পারলেও একদিনও ঠিক মতন ঢুক্ত না আগেই পরে যেত।
আমি- জানো আম্মু তোমার যখন বা ল কা মি য়ে ছিলাম তখন খুব চু ষ তে ইচ্ছে করছিল কিন্তু সাহস পাইনাই বলতে। এরপর তোমাকে আমিও চু ষে দেব।
আম্মু- একদম দরকার নেই যা দিচ্ছ তাই সামলাতে পারিনা চু ষে দিলে আমার হয়ে যাবে তোমাকে সুখ দিতে পারবোনা। এখন আর কথা বলব না এখন আমারা ঘুমাবো।
আমি- কেন আম্মু কথা বলিনা।
আম্মু- একদিনে শরীর খারাপ করলে হবে ঘুমিয়ে নিলে সকালে আবার পারবে আমিও পারবো। চল এবার একটু ধুয়ে এসে পানি খেয়ে নেই।
আমি- আচ্ছা
বলে দুজনে বাথরুমে গেলাম এবং ফিরে এসে পানি খেয়ে আমরা গলা জড়িয়ে ধরে ঘুমাতে গেলাম।
আম্মু- একদম নড়াচড়া করবে না এখন ঘুমাও বলে আমার ঠোঁটে চু মু দিয়ে বলল সকালে নাস্তা করে হবে তাঁর আগে না। আমার গা ব্যাথা করছে এখন।
আমি- ঠিক আছে আমি তোমাকে মেসেজ করে দেব আম্মু।
আম্মু- আচ্ছা তাই দিও আর এখন আর কথা নয়, সকাল হতে দেরী নেই। চুপ্টি করে ঘুমাও। আম্মুর বুকে মাথা রেখে।
আমি- না তুমি ঘুমাবে আমার বুকে মাথা রেখে।
আম্মু- হু আর তুমি আমার এই দুটো নিয়ে খেলা কর তাইনা।
আমি- আম্মু তোমার এই দুটো আমার এত প্রিয় কি বলব।
আম্মু- এইদুটো তোমার তবে এখন নয় ঘুমাও সো না।
আমি- আচ্ছা আম্মু তোমাকে আর জ্বালাতন করব না ঘুমাও সো না। আমিও ঘুমাই।
এরপর আর কোন কথা বললাম না সত্যি ক্লান্ত লাগছিল বলে আস্তে আস্তে আমরা দুজনেই ঘুমিয় পড়লাম। কখন সকাল হয়েছে জানিনা। আমি অচেতন ভাবে ঘুমাচ্ছিলাম। আমার ঘুম ভাঙ্গল আম্মুর ডাকে।
আম্মু- এই রহিম এখন ওঠ বেলা অনেক হয়ে গেছে, আমার খিদে পেট চো চো করছে।
আমি- চোখ খুলে কটা বাজে আম্মু।
আম্মু- ঘড়ি দ্যাখ কয়টা বাজে।
আমি- মোবাইল দেখে উরে আল্লা বেলা সারে ৮ টা বাজে
বলে ধরফর করে উঠলাম, আমি তখনো একদম খালি কিছুই পড়া নেই হাতের কাছে কিছু না পেয়ে উঠে গামছা নিয়ে বাথরুমে গেলাম। ট য় লে ট করে গামছা পরে বেড়িয়ে এলাম। এসে বললাম,
আমি- আম্মু তুমি কখন উঠেছ। সব তুমি গুছিয়ে নিয়েছ আমাকে না ডেকে, তোমার শাড়ি আমার পায়জামা পাঞ্জাবী কই।
আম্মু- সব ভাজ করে রেখে দিয়েছি ফুল গুলো সব একটা প্লাস্টিকে ভরে রেখেছি আমরা বের হবার সময় বাইরে নিয়ে যাবো।
আমি- কেন ডাসবিনে রেখে দাও কি দরকার ওসব করার।
আম্মু- হোটেলে নাম লেখানর সময় কি লিখেছিলে আম্মু আর ছেলে এইফুল দেখলে কি ভাববে ওরা পরে পুলিশ ডাকবেনা।
আমি- ও আম্মু কি বুদ্ধি তোমার খুব ভাল করেছ আম্মু।
আম্মু- হয়েছে এবার খাবারের অর্ডার দাও।
আমি কল করে আবার সেই ভুনা খিচুড়ির অর্ডার করলাম। এবং লুঙ্গি পরে বালিশ আমার বিছানায় রেখে বসলাম।
আম্মু- যাও গোসল করে আস আমি করে নিয়েছি।
আমি- একা একা কেন করলে কি কথা ছিল এক সাথে করব তুমি না আম্মু।
আম্মু- না আমার সারা শরীর ব্যাথা করছে আর এখন কিচ্ছু হবেনা। তুমি যাও গোসল করে আস।
আমি- আচ্ছা
বলে গোসল করতে গেলাম, গোসল করে ফিরে এসে দেখি আমার খাবার চলে এসেছে। আম্মু টেবিলে সব রেডি করে বসে আছে আমি লুঙ্গি পরে আম্মুর সাথে খাবার খেতে বসলাম। দুজনে খেলাম খেতে খেতে।
আম্মু- কি করবে খাবার পরে।
আমি- চল আমাদের ভোটার কার্ড দুটো বের কর।
আম্মু- খাওয়া শেষ করলে আম্মু সব গুছিয়ে বলল তুমি যাও পোশাক পরে নাও আমি কার্ড বের করছি। বের করে আম্মু আমার কাছে দিল দ্যাখ সব ঠিক আছে তো।
আমি- আম্মু হ্যা ঠিক আছে তোমার কার্ডে নানার নাম আছে আর সমস্যা নেই।
আম্মু- কেন তোমার নানার নাম তোমার আব্বার নাম নাই।
আমি- না আব্বার নাম থাকলে কাজি অফিস গিয়ে কি বলতাম আম্মু কে বিয়ে করছি।
আম্মু- আচ্ছা বুঝেছি। তবে কি বের হবে এখন। এখনই কি খুলেছি নাকি।
আমি- চল কোথায় আছে আমি জানি খুজতে হবে তো, শুনেছি তেজগাঁওতে আছে শুনেছি ওখানে খুঁজে দেখি।
আম্মু- চল বলে দুজনে দরজা বন্ধ করে বের হলাম।
আমরা নিচে নেমে রাস্তা পের হয়ে তেজগাওর দিকে গেলাম হেটে হেটে আম্মু এখন শাড়ি পড়েছে। আমি টি শার্ট আর জিন্স পড়েছি। হাঁটতে হাঁটতে অনেকটা গেলাম তেজ গাও কলেজ ছারার পর একটা বোরড দেখলাম কাজি অফিস, ফোন নাম্বার নিলাম ফরে এসে ফোন করলাম কাজী সাহেব ধরে বলল হ্যা আজকে হবে আপনারা কখন আসবেন একটু ভির আছে ১ টার দিকে আসেন হয়ে যাবে। আমি আচ্ছা বলে ঠিকানা নিয়ে চলে এলাম ফার্ম গেট। ব্রিজে উঠে আমি আর আম্মা গল্প করতে করতে বললাম এরপর "কি করবে বাড়ি যাবে না আরো একটু ঘুরবে। দু একদিন।
আম্মা- না বাড়ি চল বাড়ি গেলে সমস্যা তো নেই রাতে আমরা দুজনেই তো থাকবো, সব কিছু বিক্রি করে আমাদের গন্তব্যে যেতে হবে। সময় কই, এক মাস যেতে না যেতেই টের পাবো কি করেছ। তাঁর আগে ব্যবস্থা না করলে হবে।
আমি- হুম বুঝেছি আম্মার কি ইচ্ছে। অত ভয় কেন আম্মু আজ আমরা কাজী অফিস গিয়ে পাকা পাকি ভাবে তোমাকে বিবি করে নিচ্ছি। ও আচ্ছা চল আমাদের আইডির ফটো কপি করতে হবে তো।
আম্মা- হ্যা তাই তো চল বলে নিচে নেমে ফটো কপি করে দুজনে জুস খেলাম।
আমি- আম্মু কি করবে এখন, চল রুমে যাই বসে একটার সময় বের হব।
আম্মু- কি মতলব তোমার।
আমি- কি আর একবার ভালো করে খেলে তারপর বের হব।
আম্মু- না একবারে কাজী অফিসের কাজ সেরে তারপর বিকেল রাত আছে, কম দিয়েছ দুবারে বলছিনা আমার সারা গা হাত পা এখন ব্যথা করছে।
আচ্ছা- আমার আম্মুর যা ইচ্ছে, তবে আম্মু আজকেও কিন্তু তোমাকে দারুন লাগছে এই শাড়িতে এটা আব্বার কিনে দেওয়া তাই না।
আম্মু- না তোমাত টাকায় কিনেছিলাম, মাস ছয় আগে আজ প্রথম পড়েছি।
আমি- আম্মু তোমার খুব লাল পছন্দ তাইনা।
আম্মু- হুম লাল পড়তে আমার ভালো লাগে।
আমি- লাল শাড়িতে তোমাকে খুব সে ক্সি লাগে।
আম্মু- আস্তে পাশ দিয়ে লোক যাচ্ছে তো। ফাঁকা জায়গায় চল ওই ওপারের পার্কে বসি গিয়ে।
আমি- চল
বলে দুজনে পার্কার ভেতর গেলাম। একটা গাছের নীচে বসার জায়গা আছে গিয়ে বসলাম। দুপুর এখন হয় নি তাই লোকজন আসেনি কত আর বাজে এখনো ১০ টা বাজেনি। আমি বসে বললাম,
আমি- কালকে ছিলে মনের বউ আজকে হবে কাগজে কলমে বউ।
আম্মু- হুম আমি সব পাকা পাকি করতে চাই, আম্মু দেনমোহর লিখবে এক টাকা মাত্র।
আমি- কেন আম্মু বেশী লিখবো, ৫ লাখ।
আম্মা- আমার কিছু লাগবেনা এমনিতেই তোমার বউ হয়ে গেছি আমি।
আমি- তা ঠিক আমিও তোমাকে বউ হিসেবে পেয়ে খুব খুশী কিন্তু কবে আমার বাচ্চার মা হবে তুমি।
আম্মু- হয়ে গেছি যা রাতে হয়েছে তাতে একদম গ্যারান্টি আমি হয়ে গেছি, সময় সব বলে দেবে, মা সি ক আসুক দেখবে আর মা সি ক হবেনা।
আমি- তাই যেন হয় আম্মু।
আম্মু- এখন যা বল বল আবার কাজী অফিসদসের ভেতর গিয়ে আম্মু বলে ফেলনা যেন, সব গু ব্লে ট হয়ে যাবে। ও ফুল তো এখনো ফেলা হয়নি দাড়াও বলে আম্মু উঠে হাতের ফুলের ব্যাগটা ফেলে দিল।
আমি- আম্মু চল তাহলে তোমাকে কিছু কিনে দেই।
আম্মু- না আর লাগবেনা যা আছে অনেক এখন টাকা জমিয়ে রাখতে হবে ডেলিভারির সময় অনেক টাকা লাগবে তো।
আমি- উ ম আমার সো না কত কিছু ভাবে সত্যি তোমাকে আমি পেয়ে ধন্য সো না মণি আমার আর কোন চিন্তা নেই।
আম্মু- না ভেবে উপায় আছে আমি আর ওভাবে থাকতে চাইনা, অনেক অভাব দেখেছি। তোমাকে বেশী বেশী কামাই করতে হবে।
আমি আম্মুর সাথে কথা বলতে বলতে সামনে দিয়ে একটা হিন্দু বউ খুব সুন্দর দেখতে যাচ্ছে বাচ্চা নিয়ে স্কুল থেকে ফিরছে।
আম্মু- দ্যাখ কতসুন্দর একটা বাচ্চা, যেমন মাকে দেখতে তেমন ছেলে, আমাদের এমন একটা ছেলে চাই।
আমি- আম্মু যা হোক যেন সুস্থ হয় তাহলে ও চলবে। সে ছেলে আর মেয়ে।
আম্মু- না আমার ছেলে চাই আর তোমার।
আমি- মেয়ে হলে ভালো হবে বাপের খুব যত্ন নেবে। আর ছেলে হলে বাবার টাকা ধ্বংস করবে।
আম্মু- না তোমার অন্য জায়গায় ভয়, যদি আবার মাকে নিয়ে পালায় তাই নাকি। তুমি যেমন তোমার মাকে নিয়েছ সেও নিতে পারে।
আমি- হাসালে আম্মু, ছেলের বাঁ ড়া য় যখন পানি আসবে তখন তো তোমার ৫৬/৫৭ বয়স হবে।
আম্মু- যদি মেয়ে হয় তবে তো আমার ভয় তুমি যদি আবার মেয়ের দিকে নজর দাও সব দিকে ভয়।
আমি- না সো না সে কোনদিন হবেনা আমরা দুজন দুজনার থাকবো।
আম্মু- আমার হত ধরে সত্যি তো।
আমি- হুম সো না তিন সত্যি কথা দিলাম তোমাকে।
আম্মু- সতি তুমি আমাকে এত ভালবাসো আমি ভাবতেই অবাক হয়ে যাই, কিন্তু সো না মানিক আমার কাজী অফিস যাবে তো বিয়ের পোশাক পড়তে হবেনা। এইভাবে হবে তো।
#চলবে
পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই সাথেই থাকুন
#গল্পঃ বাবার জমি দখল
#পর্বঃ ৪০
আমাকে এত ভালবাসো আমি ভাবতেই অবাক হয়ে যাই, কিন্তু সো না মানিক আমার কাজী অফিস যাবে তো বিয়ের পোশাক পড়তে হবেনা। এইভাবে হবে তো।
আমি- আম্মু তাইতো আমার একদম খেয়াল নেই, কি করা যায় চল আবার কিনে নেই।
আম্মু- হুম কিনে নেবে পরবে কোথায় চল হোটেল থেকে পরে চলে আসি। এক কাজ কর একটা টোপর আর আমার জন্য মাথায় দেওয়ার জন্য একটা স্কাপ নিলেই হবে।
আমি- চল তাহলে ফার্ম গেট থেকেই কিনে নেই তারপর রুমে গিয়ে পরে বেড়িয়ে আসবো।
আম্মু- তবে একটা কথা রুমে গিয়ে কিন্তু কিছু হবেনা আগেই বলে দিলাম।
আমি- কেন আম্মু একবার ভালো করে করে তারপর বের হব।
আম্মু- না কাজী অফিস থেকে ফিরে যা কর কিছু বলব না এখন না সো না, গোসল করতে করতে করবে বলেছিলে তাই কর ফিরে আসার পর এখন না সো না আমার।
আমি- আচ্ছা আমার আম্মু যা চায় তাই হবে চল তাহলে
বলে দুজনে হাত ধরে বের হলাম। মার্কেটে গিয়ে কিনে নিলাম দুজনের জিনিস তারপর ফিরে এলাম হোটেলে। ১২ টা বাজে। দরজা বন্ধ করে আম্মুকে বললাম,
আমি- তবে কি পরে নাও বিয়ের শাড়ি।
আম্মু- পড়ছি তবে কাছে আসবেনা কিন্তু।
আমি- এইত আম্মু এখনই এত করা তুমি, ঠিক আছে আমাকে এভাবে শাসন করবে যাও পরে নাও। আমি বসে আছি।
আম্মু- আস্তে আস্তে সব খুলে আবার নতুন করে লাল শাড়ি ছায়া ব্লাউজ হাতে নিয়ে পড়তে যাবে আমার দিকে তাকাতে
আমি জিভ দিয়ে এমন ভাব করলাম যে লো ভ সামলাতে পারছিনা। আ হ কি দু ধ আম্মুর দেখতে পাচ্ছি দিনের বেলা এখনো ধরে দেখিনি, আমার প্যান্টের মধ্যে খোকা বাবু তিরিং করে লাফিয়ে উঠল। আমি দাড়িয়ে নিজের টি শার্ট খুলে আমার প্যান্ট খুলে দিলাম, এরপর জাঙ্গিয়াও খুলে দিলাম।
আম্মু- আমার কান্ড দেখে ই স কি করে গামছা পরে নাও।
আমি- ও তুমি তো সব খুলে নিয়েছ আমি খুললেই দোষ।
আম্মু- না সো না ফিরে এসে বলছিনা দেব সব সময় দেব এখন না একটা শুভ কাজে যাচ্ছি এখন করব না।
আমি- সে তো বুঝলাম, কত কষ্ট হবে আমার খোকার বুঝতে পারছ।
আম্মু- সে আমি আদর করে ওকে শান্ত করে নেব, তুমি পোশাক পরে নাও বলে আম্মু ব্রা গলিয়ে নিল। আর বলল তোমার বউর ব্রা র হুকটা তো লাগিয়ে দাও।
আমি- কাছে গিয়ে হুক লাগাতে লাগাতে ঘাড়ে চু মু দিলাম।
আম্মু- ফিরে আমাকে একটা ধাক্কা দিয়ে বলল যাও দুরে যাও, যা বলি শোনেনা।
আমি- যা বাবা আমার বউকে কি একটু চু মু ও দিতে পারবোনা।
আম্মু- পারবে ফিরে এসে বলেছিনা।
আমি- ঠিক আছে সো না আম্মু বউ তোমাকে ফিরে আসি এর মজা টের পাওয়াবো। বলে নিজেও জাঙ্গিয়া পরে পায়জামা পরে নিলাম।
আম্মু- এইত ভালো ছেলে বলে নিজেও ব্লাউজের হুক লাগাতে লাগাতে বলল এবার পাঞ্জাবী পরে নাও আমি আর শাড়ি পরে নিয়েছি।
আমি- ওমা সে কি ছায়া পরবেনা।
আম্মু- ই স বলে হাতে ছায়া নিয়ে পা গলিয়ে পরে নিল, যখন পাশে নিয়ে গিট দিচ্ছে।
আমি- আম্মু ছায়া পাশে বাধ কেন গো সামনে বাধতেঁ পারনা।
আম্মু- পাশেই বাধতে হয় তবে সামনে সমান থাকে, আমি না সবাই এভাবেই পরে বুঝলে আমার নতুন বর।
আমি- হুম বলে গেঞ্জি পরে নিয়ে পাঞ্জাবী পরে নিলাম।
আম্মু- শাড়ি পরে বলল এই কু চি ধরে দাও ভালো করে।
আমি- আচ্ছা বলে কু চি ধরে দিলাম এবং আম্মুর কোমরে গুজে দিলাম।
আম্মু- কালকে যখন শাড়ি গুজে দিয়েছিলে কোথায় হাত দিয়ে ছিলে আজ তো দাওনি।
আমি- তুমি রাগ করবে তাই দিলাম না আর এখন তো একদম কা মা নো হাতে তাই বা ল লাগেনি।
আম্মু- শাড়ি ঠিক করতে করতে বলল ভালই কা মা তে পারো একদম সা ফ করে দিয়েছ। এই আমার শাড়ি পড়া হয়ে গেছে এবার একটু সাজি কি বল।
আমি- হুম সাজবেনা বিয়ে করতে যাচ্ছ ও আমাদের জোরা ফটো তুলতে হবে আম্মু।
আম্মু- তাই আচ্ছা তবে দাড়াও একটু মেকআপ করে লিপস্টিক দিয়ে বের হব।
আমি- আম্মু একটা চু মু অন্তত দিতে দাও।
আম্মু- আস বলে আমাকে বুকের সাথে জড়িয়ে ধরে মুখে চ কা ম চ কা ম করে চু মু দিতে লাগল।
আমি- ফাঁকে আম্মুর দু ধ ব্লাউজ ব্রা র উপর দিয়ে একটু টিপে দিলাম।
আম্মু- ভালো করে কয়েকটা চু মু দিয়ে এবার ছাড় লিপস্টিক দিয়ে বের হই।
আমি- আচ্ছা চল বলে আমরা আবার বের হলাম।
আমরা খুঁজে একটা স্টুডিও পেয়ে ঢুকলাম এবং ভালো করে চার কপি ফটো তুললাম। কাগজ পত্র আর ফটো নিয়ে আবার কাজী কে ফোন করলাম।
কাজী- হ্যা আপনারা চলে আসুন আমি ফাঁকা হয়ে গেছি এখুনি ফোন করতাম।
আমরা সিএনজি ধরে ওনার ঠিকানায় চলে গেলাম। আম্মুকে নিচে রেখে আগে আমি উপরে গেলাম ঘরের ভেতর। গিয়ে কথা বলে কাগজ দিলাম।
কাজী- সাক্ষী কেউ আছে।
আমি- না আমরা দুজন মাত্র আপনি ব্যবস্থা করুন।
কাজী- ঠিক আছে পাত্রী কই।
আমি- আসছে বলে আম্মুকে ফোন করলাম "এই আসমা উপরে আস সব হয়ে গেছে।
কাজী চোখ কুচকে তাকাল কেন পাত্রী আমার থেকে বয়সে বর দেখেই বুঝেছে তবে কিছু বলল না, বলল শুধু প্রেম করে বিয়ে তাই তো। কাজী রেজিস্টার বের করে আমাদের সই করাল যা যা লাগে সব করল। তারপর ওনার দুই সহজোগিকে দিয়ে সাক্ষীর সই করালো। সব শেষ হতে বলল কালকে আপনারা সার্টিফিকেট পাবেন আজকে হবেনা, দেরী হয়ে গেছে তো। কাল ১০ শ টায় এসে সার্টিফিকেট নিয়ে যাবেন। দিন আমার ফিস দিন আর মিষ্টি খেতে ওদের কিছু দিন ওরা তো আপনাদের বিয়ের সাক্ষী।
আমি- আচ্ছা বলে ওনার ফিস আর ওদের ৫০০ টাকা দিলাম মিষ্টি খেতে। সবাই খুব খুশী হল।
কাজী যান চলে যান কালকে এসে কাগজ নিয়ে যাবেন। ভাল ভাবে সংসার করবেন এই কামনা করি। আমরা হাঁসি মুখে দুজনে বেড়িয়ে এলাম।
আম্মু- বলনা আজকে দেয় নাকি বিকেলে, তবে ভালো হত কালকে আসতে হত না। তুমি গিয়ে একবার বলে দ্যাখ।
আমি- ফিরে গিয়ে কাজী সাহেব কে বললাম আমরা চলে যাবো তো যদি আজকে দিতেন। লাগে আর কিছু দিচ্ছি।
কাজী- আচ্ছা ঠিক আছে আমি করে দেব বিকেলে ৫ টার পরে এসে নিয়ে যাবেন আমি না থাকলেও আমার এই ম্যানেজার আপনাদের দিয়ে দেবে। ওকে কিছু দিয়ে দিয়েন।
আমি- আসমা হয়েছে দেবে বলেছে বিকেলে আসতে হবে।
আম্মু- আমার হাত ধরে খুব ভালো হবে হাতে তো কাগজ পাবো। এবার চল যাই।
আমি- যা বিয়ে করলাম এবার খাওয়া দাওয়া হবেনা।
আম্মু- চল তবে যাই গিয়ে দুপুরের খাবার খেয়ে নেই। সেই হোটেলে চল।
এই বলে আমরা দুজনে সিএনজি ধরে চলে এলাম ফার্ম গেটে হোটেলে ঢুকে দুজনে খেতে বসলাম।
আম্মু- আজ খাসী খাবো কেমন।
আমি- আচ্ছা তাই হবে
বলে দুজনে অর্ডার দিয়ে খাবার খেলাম। তারপর হোটেলে এলাম তখন আড়াইটা বাজে।
আম্মু- বাবা বেশী খাওয়া হয়ে যাচ্ছে পেট একদম ভর্তি। চল একটু বিশ্রাম নেই।
আমি- সত্যি বেশী খাওয়া হয়ে গেছে বলে দুজনে বিছানায় গিয়ে শুয়ে পড়লাম। আমি কি গো সো হা গ রাত করব না।
আম্মু- সো হা গ রাত রাতে হয় দিনে না। এখন খাওয়া বেশী হয়ে গেছে একটু ঘুমাও সার্টিফিকেট নিয়ে এসে নিজের বউকে যেমন খুশী তেমন ভো গ করবে, আজ রাত আমারা আবার জাগবো।
আমি- আম্মু এটা কিন্তু অন্যায় হচ্ছে আমার সাথে।
আম্মু- কালকে হয়েছে মনের বিয়ে আর আজকে হল আইনের বিয়ে, করব আমারা সো হা গ রাত, তবে রাতে, দেখি আজকে কেমন করতে পারো।
#চলবে
পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই সাথেই থাকুন।

