বার বছর আগের একটা ঘটনার স্মৃতিচারণ করতে যাচ্ছি আজ। ঘটনাটা একই সাথে লজ্জার আবার আমার জন্য উ ত্তে জ না র ও। ঘটনা শুরুর আগে কিছু কথা বলে নেয়া দরকার। আমি যখন স্কুলে পড়ি তখন সেই স্কুলের এক শিক্ষকের সাথে আমার পরিবারের ভাল সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
আমার সেই শিক্ষকের নাম সাজেদুল হাসান পলাশ। যখন কার কথা বলছি তখন তার বয়স ৫০ এর কাছাকাছি। শিক্ষকতা জীবনের একদম শেষ দিকে তখন তিনি। বয়স হয়ে গেলেও খুব শক্ত সামর্থ্য। গায়ের রঙ টা বেশ কালোই বলতে হবে তবে এক কালের শক্তি শালী পেশির শরীরে হয়ত সুদর্শন পুরুষ ছিলেন।
সে সময় দেখতাম পারিবারিক নানা বিষয়ে বাবা-মা পলাশ স্যারের উপর ভরসা করতেন। মায়ের চোখের একটা সার্জারির পর প্রতি বছর চেক আপ করাতে যেতে হত রাজধানি ঢাকায়। মা প্রতি বছরই নিয়ম করে যায় বাবার সাথে। সেবার বাবা একটা ট্রেনিংয়ে ব্যস্ত। কিন্তু ডেট নেয়া হয়ে গেছে। ডাক্তার না দেখালে পড়ে আর পাওয়া যাবেনা ।
শেষে স্যারই বললেন বাবাকে যে তিনি আমাকে আর মাকে নিয়ে ঢাকা যেতে পারেন। বাবা নিরুপায় হয়ে মাকে জিজ্ঞেস করল স্যারের সাথে যেতে কোন সমস্যা আছে কিনা। মা স্যারকে ভাইজান বলে ডাকতেন। যেহেতু আমি সাথে যাচ্ছি মা খুব একটা না করলেননা। আমরা ২ দিনের জন্য ঢাকায় রওনা দিলাম।
আমি তখন সবে সপ্তম শ্রেনিতে পড়ি। যৌ ন তা র ব্যাপারে বন্ধুদের থেকে জানতে শুরু করেছি মাত্র। বন্ধুদের থেকে প র্নো জা র্না ল নিয়ে পড়ি লুকিয়ে লুকিয়ে। অনেক অ জা চা র আর বি কৃ ত গল্প পড়ে আমিও কেমন যেন বি কৃ ত মানসিকতার যৌ ন তা য় আগ্রহ পেতে থাকি। একদম উচিত না জেনেও আমার নিজের মায়ের দিকে একটা যৌ ন দৃষ্টি দিয়ে তাকাতে থাকি।
মায়ের প্রসঙ্গে যখন এলাম তখন মায়ের সম্পর্কে বলি। আমার মায়ের নাম চম্পা। যখন কার কথা বলছি তখন আমার সুহাসিনী গৃহবধূ মায়ের বয়স ৩৫। হাল্কা মে দ জমা ফর্সা শরীর আর বেশ দী র্ঘা ঙ্গি। মায়ের পা ছা আর সু উ ন্ন ত বুক আমাকেও আকর্ষণ করত তি ব্র ভাবে । কিশোররা মি ল্ফ টাইপ নারীদের প্রতি বেশি যৌ ন আকর্ষণ অনুভব করে। কারণ যৌ ন তা মাঝ বয়সি নারীদের শরীরে পুরোপুরি প্রকাশিত।
মায়ের বিশেষ একটা বিষয়ে আমি বেশি উ ত্তে জি ত হয়ে যেতাম। যেদিন বাসায় বুয়া আসতনা সেদিন মা নিজে ঘর মুছত। দুপুরে মা গোসলের আগে বুকের উপর পেটি কোট বেধে ঘর মুছত। আমি লুকিয়ে লুকিয়ে মার বিশাল সাইজের দু ধে র দোলা দেখতাম। বলতে গেলে এসময় তিনি ড গি পো জে র মত করেই থাকতেন।
এমনি একদিন পলাশ স্যার চলে এসেছিলেন আমাদের বাসায় কি একটা কাজে। মা তাড়াহুড়া করে বুকের উপর ১ টুকরো কাপড় দিয়েছিলেন। কিন্তু মায়ের ন ধ র দেহ স্যার ঠিকই দেখতে পেয়েছিলেন। তার চোখে আমি কা ম না র আগুন স্পষ্ট দেখতে পেয়েছিলাম সেদিন। এরপর থেকে স্যার মাঝে মাঝেই দুপুরে আমাদের বাসায় আসা শুরু করেছিলেন। হয়ত মাকে পেটি কোট পরা দেখার আকাঙ্খাতেই কিন্তু তা আর কখনো পূরন হয়নি তার।
এবার আসল ঘটনায় আসি। দুপুরবেলা গাড়িতে উঠলাম আমি, মা আর স্যার। ঢাকা ৪/৫ ঘন্টার পথ। পরিকল্পনা হল রাতে একটা হোটেলে থাকব এরপর পরের দিন সকালে ডাক্তার দেখার কথা। খরচের কথা চিন্তা করে আমারা ডাবল বেডের ১টা মাত্র রুম নিলাম ফার্মগেটের মাঝারি মানের একটা হোটলে। এক বেডে মা আর আরেক বেডে আমি আর পলাশ স্যার ।
রুম নিয়েই মা গোসল সারতে গেল। স্যার আমাকে কিছু টাকা দিয়ে তার মোবাইলে লোড করতে নিচে যেতে বললেন। আমি প্রায় ১০ মিনিট পর লোড দিয়ে এসে ঘরে ঢুকতে গিয়ে দেখি লাইট নেভানো। বাথরুম থেকে আসা হালকা আলোয় দেখতে পেলাম পলাশ স্যার দরজার ফুটা দিয়ে মায়ের গোসল দেখার চেষ্টা করছে। আর একটা হাত তার পায়জামার ভেতরে ঢো কা নো।
স্যার নিজের লি ঙ্গ হাত দিয়ে স্পর্শ করছেন আর সম্ভবত দরজার ওপাশের মায়ের ন গ্ন শরীরটা দেখছেন। ঠিক সেই মুহূর্তে কেন জানিনা পলাশ স্যারকে দিয়ে মাকে চু দ তে দেখার অদম্য একটা ইচ্ছা জেগে উঠল। একটু পরেই দেখলাম স্যার তার পায়জামা নিচে নামিয়ে লি ঙ্গ বাহির করলো।
স্যারের লি ঙ্গ দেখে আমার চোখ বড় বড় হয়ে গেল। দেখতে কালো কুচকুচে, লম্বা কম করে হলেও সাত ইঞ্চির কম হবে না, আর মোটা 7 up এর ৫০০ মিলি বোতলের মতো। দেখতে ব্যস শক্ত পোক্ত, বুঝায় যাচ্ছে স্যারের লি ঙ্গে অনেক জোর আছে।
মা বাথরুম থেকে বেড়িয়ে আসার একটু আগে স্যার দরজা থেকে সরে আসলেন। আমার মনে হতে লাগল আজ রাতে পলাশ স্যার মাকে ভো গ করার চেষ্টা অবশ্যই করবে। মাকে আর স্যারকে ভেবে আমি উ ত্তে জি ত হয়ে যাচ্ছিলাম।
এরপর আমরা ফ্রেশ হয়ে রাতের খাবার খেতে নামলাম। ফিরে এসে মা আবার গেল ফ্রেস হতে আর শোয়ার প্রস্তুতি নিতে। স্যার আর আমি এক বেডে ঘুমাবো আর মা একা অন্য বেডে। ১১ টা ৩০ এর দিকে শুয়ে পরলাম সবাই। আমি উ ত্তে জ না র চোটে পুরো সজাগ। ভ্রমনের ক্লান্তিতে মা গভীর ঘুমে চলে গেল দ্রুতই।
রাত ১২ টার দিকে অন্ধকার ঘরে নড়াচড়ার আভাস পেলাম। বাইরের হালকা আলোয় দেখলাম পলাশ স্যার আমার পাশ থেকে উঠে বাথরুমের দরজা খুলে ভিতরে গেলেন। কিছুক্ষণ পর বেরিয়ে এলেন বাতি বন্ধ না করেই। ঘরের ভেতরে এখন মৃদু আলো।
আমাকে অবাক করে দিয়ে স্যার মার বিছানায় গিয়ে মার পাশে শুয়ে পড়লেন। বাথরুমের মৃদু আলোয় স্পষ্ট দেখতে পেলাম মার পেটি কোট সহ শাড়ি স্যার কোমরের উপর উঠালেন। এরপর মায়ের তলপেট আর সো না দেখতে দেখতে স্যার নিজের লুঙ্গি উপরে তুলে গলায় থুথনি দিয়ে চেপে ধরে ধো ন টা বেড় করে বেশ খানিকটা থুথু লাগিয়ে নিলেন।
এরপর মায়ের দুই পা দুই দিকে ছড়ায়ে দিলেন হঠাতই স্যার মায়ের দেহের উপর উঠে গেলেন। মায়ের ঘুম ভেঙ্গে গেল কিন্তু কিছু বুঝে উঠার আগেই এক ধাক্কায় স্যার তার কালো, শক্ত ধো ন টা আমার গর্ভধারিণীর সো না তে চালান করে দিলেন।
হঠাত প্রায় শু ষ্ক সো না য় পলাশ স্যরের বিশাল মোটা ধো নে র ধাক্কায় মার মুখ দিয়ে ও মা গো বলে একটা চিৎকার বেড়িয়ে এল। ততক্ষণে স্যার মায়ের ঠোঁটের উপর নিজের ঠোঁট চেপে ধরায় সে চিৎকার শেষ হতে পারলনা। মা স্যারের সাথে ধস্তাধস্তি শুরু করলেন কিন্তু স্যরের শক্তির সাথে সুবিধা করতে পারলেন না। স্যার মায়ের দুই হাত চেপে ধরে ঠোঁট চু ষে খেতে লাগলো।
আমার খুব পরিচিত পলাশ স্যরের শক্ত পোক্ত ধো ন টা আমার মায়ের ধু ম সি সো না য় পুরাপুরি ঢু কা নো। স্যার মাকে কোন ঠা প দিচ্ছে না। প্রায় ১ মিনিট ধরে স্যার তার ধো ন মায়ের সো না য় দিয়ে দুহাত চেপে ধরে মায়ের শরীরের উপর চেপে ঠোঁট চু ষ তে লাগলো। বুঝতে পারলাম স্যার মায়ের সো না কে ভিজিয়ে নেয়ার সুযোগ দিচ্ছেন নয়তো মায়ের শরীরকে গরম করার জন্য। একটু পর স্যার মায়ের ঠোঁট থেকে ঠোঁট সরালেন। মা মৃদু স্বরে কাদো কাঁদো গলায় বলল,
মা- প্লিজ ভাইজান আমার এই সর্বনাশ করবেন না। আমাকে ছেড়ে দেন আপনার দুটি পায়ে ধরি।
স্যার মায়ের ঠোঁট একটা চু মু দিয়ে বলল,
স্যার- দেখ চম্পা আমি তোমাকে আজকে চো দ ব ই। এখন তুমি সিদ্ধান্ত নাও। পেটের ছেলের সামনে আমার চো দা খাবে না কি বাথরুমে আড়ালে খাবে? তুমি চেঁচিয়ে সুবিধা করতে পারবে না। তোমার ছেলে জেগে গেলে সে হয়ত লাইট জ্বালিয়ে দেখবে তার মা উ ল ঙ্গ হয়ে চো দা খাচ্ছে। এর চেয়ে ভাল যদি আমাকে সহযোগিতা কর। কেউ জানবে না তুমি এই বিশ্বাস রাখতে পারো। তোমারও সো না র জ্বালা মিটবে আমারো এতদিনে ইচ্ছে পূরণ হবে। এখন তোমার কাছে একটাই প্রশ্ন চো দা কি বিছানায় খাবে ছেলের সামনে না আমার সাথে ঝামেলা ছাড়া বাথরুমে যাবে? অন্য কিছু বলনা তাহলে এখানেই চো দা শুরু করব।
বলেই স্যার তার কোমড় একটু উপরে তুলে জোরে একটা ঠা প দিল। এক ঠা পে ই পলাশ স্যারের শরীরটা যেন মায়ের শরীরের সাথে এক হয়ে গেল। ই শ মা আ হ গো বলে চাপা চিৎকার দিল সাথে সাথেই মায়ের নরম দেহ যেন ঢেউ খেলে গেল। মা হয়ত বুঝতে পারল আর কোন উপায় নেই। এই শক্তিমান কালো বৃদ্ধ আজ তার স তী ত্ব কেড়ে নিবেই। মা হাঁপাতে হাঁপাতে তাড়াতাড়ি করে বলল,
মা- বাথরুমে চলেন বাথরুমে! এখানে না প্লিজ।
#গল্পঃ মা তাহলে কার
#পর্বঃ ১
_________________
পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই সাথেই থাকুন।

