#গল্পঃ মা তাহলে কার
#পর্বঃ ১২
বিয়ে করার কোন দরকার নাই, আমাদের দুজনেরই তো একটা সংসার আছে। যে সুখ আপনি দিতেছেন, বাড়িতে গিয়েও আপনাকে আমার লাগবো। আপনি আগেই মতোই আমাদের বাড়িতে আশা যাওয়া করবেন, আমি সুযোগ বুঝে আপনাকে করতে দিব।
মার কথা শুনে স্যার বলল,
- এই একটু আটডু তে আমার কিছুই হয়তো না
মা বলল,
- হয়বো, মা ল বের করে দিলেই তো হয়ছে।
- হুম
বলেই স্যার মাকে চো দা তে মনযোগ দিল। ঠা পে র উপর ঠা প দিতে লাগলো মার সো না তে এতেই মা আ হ ও ই শ মা গো ও ই শ আ হ ও ই শ করে চাপা চিৎকার দিতে দিতে বলল,
- ভাইজান, আরও জোরে করেন। আমার বের হয়বো আরও জোরে
বলেই আ হ ও ই শ মা গো আ হ ই শ উ ম্ম ও ই আ হ ও উ ম্ম করে চাপা চিৎকার করতে করতে র স খ সি য়ে শান্ত হয়ে গেল। স্যারকে দেখলাম এবার মাকে আসতে আসতে চো দ তে সাথে দু ধ চু ষ তে ছিল। যার ফলে মা আবারও উ ত্তে জি ত হয়ে পরছিল।
মিনিট দুই এক পরেই আবার স্যার চো দা র গতি একটু বাড়িয়ে দিল। মাকে দেখলাম আবারও উ ত্তে জ না য় আ হ ও ই শ মা ও উ ম্ম ও আ হ ই শ হু উ ও আ হ করে স্যারকে চো দা র জন্য উৎসাহ দিতে ছিল। স্যারও মাকে পাগলের মত আচ্ছা করে চো দ ন দিচ্ছে। মার সো না থেকে প চ প চ প চ প চা ৎ প চ প চ করে সুন্দর একটা শব্দ আসছিল। তাই শুনে স্যার মাকে বলল,
- চম্পা, তোমার সো না থেকে চো দা র ফলে কত সুন্দর শব্দ আসছে শুনছো?
মা স্যারকে জড়িয়ে ধরে বলল,
- হুম, এই শব্দ আমার প্রতিদিন শুনা লাগবো
স্যার মার কথা শুনে বলল,
- প্রতিদিন কেমনে হবে? এত সুযোগ তো পাবো না মনে হয়!
মা স্যারের গালে একটা চু মু দিয়ে বলল,
- সুযোগ আমি করে দেবো। আপনি শুধু সময় নিয়ে লাগাবেন।
স্যার মার কথার জবাবে,
- ঠিক আছে
বলেই মাকে আবার ঠা পা নো শুরু করে দিল। মার একটা পা কেচি মেরে ধরে মাকে রাম ঠা প দিতে শুরু করলো। যার ফলে স্যারের সম্পূর্ণ ধ ন তীব্র গতিতে মার সো না র ভিতরে আসা যাওয়া করছিল। মা স্যারের তীব্র চো দ ন খেয়ে আ হ ও হ ই শ মা গো আ হ ও ই শ উ ম্ম হু আ হ ও হ ই শ মা উ ম্ম ও হ আ হ ই শ মা গো আ হ ও হু ই শ ও করছিল কিন্তু স্যারকে জোরে চো দা তে কোন বাধা দিচ্ছিল না।
স্যার মাকে আরামে মনের সুখে চো দ তে লাগলো আর মা দুই পা মেলে ধরে সুখের চাপা চিৎকার দিচ্ছিল। স্যারকে দেখলাম শরীরের সমস্ত শক্তি দিয়ে মাকে রাম ঠা প দিতে লাগলো। মা স্যারের রাম ঠা প খেয়ে আ হ ও হ ই শ মা আ হ ও আ হ উ ম্ম হু ও আ হ মা গো আ হ ও হ ই শ মা গো করতে করতে বলল,
- ভাইজান, আরও জোরে দেন। আমার হয়বো আমার হয়বো
বলে মা চাপা চিৎকার আরও জোরালো করলো। স্যারকে দেখলাম তার ঠা পা নো র গতি সর্বোচ্চ সিমাই নিয়ে মাকে চো দ ন দিতে। স্যারের এমন চো দ নে হোটেলের খাট খ্যাচ খ্যাচ খ্যাচ করে শব্দ করছিল। মাকে দেখলাম হঠাৎ আ হ ও মা গো গেল গেল আ হ ও মা গো গেল গেল বলে শান্ত হয়ে গেল। স্যারও মাকে ১০-১৫ রাম ঠা প দিয়ে মার সো না য় ধ ন চেপে ধরে শান্ত হয়ে গেলাম।
মিনিট দুয়েক পরে স্যার মার উপর থেকে নেমে বিছানায় শুয়ে একটু বিশ্রাম নিয়ে নিল। স্যার আর মা দুজনেই বিছানায় শুয়ে শুয়ে বড় বড় শ্বাস নিচ্ছিল। হঠাৎ স্যার মার গালে একটা চু মু দিয়ে উঠে বসে পড়লো আর আমাকে অবাক করে দিয়ে স্যার তার বিজা লুঙ্গি টা এনে মাকে দিল।
মা দেখলাম বিজা লুঙ্গি দিয়ে তার সো না সুন্দর করে মুছে নিল। স্যারও লুঙ্গি টা দিয়ে তার ধ ন সুন্দর করে মুছে নিল, আর বিছানার একপাশে রেখে দিল। স্যার মাকে জড়িয়ে ধরে আবারো বিছানায় শুয়ে পড়লো। মাকে দেখলাম স্যারকে লি প কি স করতে করতে স্যারের নেতিয়ে যাওয়া ধ ন ধরে নাড়াচাড়া করতে।
স্যারকে মা কিছুক্ষণ লি প কি স করে উঠে বসে পড়লো আর স্যারের নেতিয়ে থাকা ধ ন টা মুখে নিয়ে চু ষ তে শুরু করলো। স্যারের নেতানো ধ ন টা মার চু ষা র জন্য রাবারের মতো বড় হচ্ছিল আসতে আসতে। মিনিট দুই এক পরেই ধ ন তার আসল রূপ ধারণ করলো আর মাকে স্যার বলল,
- চম্পা, জেলি টা কই রাখছো? দাও? এবার তোমার পু ট কি মারবো।
স্যারের কথায় মা কিছুটা ঘাবড়ে গিয়ে বলল,
- পু ট কি না মারলে হয় না? আমার অনেক ভয় করতাছে।
স্যার মাকে শান্তনা দিয়ে বলল,
- আরে কিছুই হবে না, এতো ভয়ের কিছু নাই।
বলেই মাকে টেনে বিছানার কিনারায় নিয়ে আসলো। স্যার বিছানার নিচে দাঁড়িয়ে মার পু ট কি র কা না তে একটু থু থু লাগিয়ে দিল আর আমাকে মাকে অবার করে দিয়ে স্যার তার হাতের একটা আঙুল মার পু ট কি তে ঢু কি য়ে দিল।
সাথে সাথেই মা আ হ করে একটা শব্দ করে স্যারের হাত ধরে বাঁধা দিল। আর বালিশের নিচ থেকে ky জেলিটা বের করে স্যারের হাতে দিল। স্যার জেলি দেখে মার পু ট কি থেকে হাতের আঙুল বাহির করে নিল। জেলির মুখ খুলে কিছুটা জেলি বের করে এবার স্যার মার পু ট কি র কা না তে লাগিয়ে দিল।
স্যার বিছানার নিচে আরামে বসে এবার মার পু ট কি র কা না তে একটা আঙুলে ভালো করে জেলি লাগিয়ে ঢু কি য়ে দিল। এবার মা আর স্যারের হাত ধরে বাঁধা দিল না। স্যার রীতিমত হাতের আঙুল দিয়ে মাকে চো দা শুরু করে দিল।
মা স্যারের হাতের আঙুলের চো দা খেয়ে শুধু উ ম্ম উ ম্ম উ ম্ম উ স্ম করতে ছিল। স্যারকে দেখলাম এবার হাতের আঙুল একটা জায়গায় দুইটা ঢু কি য়ে দিল। সাথে সাথেই মা আ হ করে আঁতকে উঠলো, তবে স্যারকে কোন বাঁধা দিচ্ছিল না।
মিনিট তিনেক এইভাবে মাকে হাতের আঙুল দিয়ে পু ট কি চো দা করে এবার স্যার দাঁড়িয়ে গেল। আর মার মুখের কাছে ধ ন নিয়ে মাকে ধ ন চু ষা তে শুরু করে দিল। স্যারের ধ ন লোহার মতো শক্ত হয়ে যেতেই, স্যার মার মুখ থেকে ধ ন সরিয়ে নিল।
এবার স্যার মায়ের পায়ের কাছে দাঁড়িয়ে, ky জেলি বেশি করে বের করে তার ধ ন সুন্দর করে লাগিয়ে নিল। মার পু ট কি র কা না তে আরও কিছুটা জেলি লাগিয়ে মাকে বিছানার কিনারায় নিয়ে আসলো। এখন আসলো সেই কাঙ্ক্ষিত সময়। স্যার তার ধ ন ধরে মার পু ট কি র কা না তে একটা ঠা প দিল কিন্তু ধ ন না ঢু কে পিছলে গেল। আবারো স্যার একটা ঠা প দিল সাথে সাথেই মা,
- ই শ মা গো ও আ হ
বলে একটা চাপা চিৎকার দিয়ে, স্যারের কোমর ধরে নিল যাতে আর কোন ঠা প না দিতে পারে। কিন্তু স্যারকে আর থামিয়ে রাখতে পারলো না, মার হাত সরিয়ে দিল এক ঠা প। এবারের ঠা পে স্যারের ধ ন অর্ধেকের বেশি ঢু কে গেছিল যার ফলে মা,
- আ হ বাবা গো আমি আর পারতাম না আমি আর পারতাম না
বলে কাকুতি মিনতি করতে লাগলো। কিন্তু স্যার কোন দয়া না দেখিয়ে, মার মুখ বাম হাতে চেপে ধরে দিল আর একটা রা ম ঠা প। সাথে সাথেই স্যারের সম্পূর্ণ ধ ন মার পু ট কি তে ঢু কে গেল। মার মুখে স্যারের হাত থাকায় কোন চিৎকার করতে পারে নাই শুধু উ ম্ম উ ম্ম উ ম্ম করছিল আর কাঁটা মুরগীর মত ছটফট করছিল।
#চলবে

