#গল্পঃ মা ছেলের অবৈধ সংসার
#পর্বঃ ২
হটাৎ একদিন গা ভী ন ছাগলটার বাচ্চা হতে লাগলো। মা আমাকে বললো টান দিয়ে বের করতে। আমি বের করলাম। সেই সুযোগে মাকে জিগ্যেস করলাম, মা মানুষের জন্ম ও কি এভাবেই হয়। মা বলল, হ্যারে হাঁ দা রা ম সবাই এভাবেই গু দ থেকে বের হয়।
মায়ের মুখে গু দ কথাটা শুনে চমকে উঠলাম। মা বললো অবাক হলি কেন এটাই বাস্তব। আমি বললাম আগে জানিনা তো মা তাই। মা বললো ঠিক আছে। এভাবে চাষ বাষের মাধ্যমে দিন কাটতে লাগলো। বাকি যে ২ বিঘা জমি বর্গা দেওয়া ছিলো ওতে পেপে চাষ হয়েছে।
এবার পেপে পাকাতে নাকি কাগজ দরকার। এখন কাগজ কই পাই তারপর মনে পড়লো আমার পুরাতন বই গুলোর কথা। আমি বাড়িতে এসে চ টি বই গুলো বালিশের নিচে রেখে বই গুলো নিয়ে গেলাম পেপে যাক দেওয়ার জন্য।
আমি বাড়ি থেকে যাওয়ার পর মা ঘর পরিষ্কার করার সময় বই গুলো দেখে ফেলে। এবং ১টা বই লুকিয়ে ফেলে। আমি বাড়িতে এসে দেখি ৫ টা বইয়ের জায়গায় ৪ টা বই একটা বই গেলো কোথায় ভাবতে লাগলাম। তারপর ভাবলাম বাড়িতে তো আমি মা ছাড়া কেও নেই তাহলে কি হলো বইটা তাহলে কি মা নিয়ে গেছে বাবাকে দেখাবেনা তো এসব ভাবতে লাগলাম।
দুই তিন পর এক রাতে মার ঘর থেকে গু ঙ্গা নি র আওয়াজ শুনতে পেলাম চিন্তা করতে লাগলাম বাবা বাড়িতে নেই তাহলে মার সাথে কে? পরে কাঠের ফাঁক দিয়ে লক্ষ্য করলাম মায়ের বাম হাতে একটা বই ডান হাতে মা একটা বে গু ন নিয়ে গু দ ডুকাচ্চে আর বের করছে।
কালো বা লে ভরা গু দে র সে চ ক চ ক করছে। বে গু ন টা র স লেগে চ ক চ ক করছে। আমিও আগ্রহ নিয়ে দেখতে থাকলাম নিশচুপ হয়ে। এভাবে মা ৬/৭ মিনিট বে গু ন দিয়ে করার পর মায়ের গু দ থেকে জোরে জোরে মু ত বের হতে লাগলো।
মাকে দেখলাম বইটা মায়ের ব্যাগে রেখে মা বে গু ন টা ধুয়ে রান্নাঘরে রেখে মা বাথরুমে চলে গেলো। আমাকে মা টের পায়নি। আমিও মাকে ভেবে ২ বার হা ত মারলাম। জীবনে এতো মা ল কোন দিন বের হয়নি। তারপর মা বাথরুম থেকে এসে গুমিয়ে পড়েছ।
আমিও সেদিন গুমিয়ে গেলাম। হা ত মারার ফলে খুব ক্লান্ত হয়ে গুমিয়েছি সকালে উঠতে দেরি হয়ে গেলো। মা খুব গা ল দিলো। এতো দেরিতে গুমানোর জন্য। সত্যি বলতে মায়ের যৌ ন চা হি দা না মেটার ফলে এমন আচরন করছিলো আমি তা বুঝতে পারছিলাম।
এদিকে বাবাও প্রায় ৩ মাস বাড়িতে আসেনা মা ও চ টি বই পড়ে গরম হয়ে আছে। তারপর মা ফোনে বাবাকে জরুরি দুই তিন দিনের ছুটি আসতে বলে। বাবা দুদিনের ছুটি নিয়ে ঢাকা থেকে বাড়ি আসে। আমি বাড়ি এসে দেখি মা বাবা ঘরের মধ্যে একদম খালি গায়ে একজন আরেকজনের উপরে।
দুদিনে মা কমপক্ষে ১০ বার জ ল খ সি য়ে ছে। তারপর বাবা চলে গেলো। এদিকে জমিতে নতুন বীজ বুনার সময় হলো। মা আমাকে জিজ্ঞেস করলো,
মা- জমিতে বীজ কবে ফেলবি।
আমি- চাষ হয়ে গেছে ৩/৪ দিন যাক তারপর।
সকালে মা আমাকে ডাকল ওঠ আমাদের ছাগল ডেকেছে পাঁ ঠা দেওয়াতে হবে। আমি বের হতে দেখি সারারাতে বৃষ্টিতে মাঠ জলে ভরে গেছে, খুব বৃষ্টি হয়েছে রাতে। তাই মা বলল,
মা- বাইরে যাবি কি করে পথ জলে ডুবে গেছে।
আমি- কি করব এবার বল।
মা- এক কাজ কর, আমি ছাগলটাকে গাছের সাথে বেধে রেখেছি তুই আমার বড় পা ঠা টাকে নিয়ে আয় দেখি কি হয়।
আমি- পা ঠা টা তো ওটার বাচ্চা কাজ হবে?
মা- দিলেই হবে পশুর মধ্যে এসব হয়, তুই নিয়ে আয়।
আমি- তাই করলাম।
পা ঠা টা কে আনতেই এক লাফে উঠল ও প ক প ক করে চু দে দিল মা ছাগলটাকে।
আমি- মা এবার হবে।
মা- হ্যাঁ ভালই হয়েছে সমস্যা হবে না। এবার কাঁঠাল পাতা খেলে হবে বলে গাছ থেকে পাতা ছিরে আমাকে দিতে বলল।
এভাবে চলতে লাগল বেশ কিছু দিন জল কমতেই চাষ শুরু করলাম হার ভাঙ্গা খাটুনি করে মা ও আমি চাষ শেষ করলাম। ফসল ভালই হয়েছে দেখতে দেখতে ৪ মাস কেতে গেল। ফসল তুলে ঠিক করে মারাই করে বাজার জাত করতে ৬ মাস কেটে গেল। অর্ধেক ফসল বিক্রি করে দিলাম।
এবার কয়েকদিন একটু বিশ্রাম হবে। একটা পাঁ ঠা বিক্রি করে দিলাম। এই টাকা ও ফসল বিক্রির টাকা দিয়ে মাকে একটা সো না র মোটা চেইন কিনে দিলাম। মা খুশি হল খুব, এছার দুটো স্লিভলেস ব্লাউস ব্রা ও শাড়ি কিনে দিলাম।
মা- তুই কি করছিস বলত, নিজের জন্য তো কিছু কিনলিনা।
আমি- আগে আমার মা পড়ে অন্য সব।
মা- না তুই কিছু না কিনলে আমি পরব না।
আমি- কিনেছি তো
মা- কি কিনেছিস দেখা।
আমি- দুটো গেঞ্জি আর দুটো জা ঙ্গি য়া কিনেছি।
মা- কোথায় দেখি মিথ্যে বলছিস।
আমি- এই দ্যাখ বলে বের করলাম।
মা- পর তো দেখি
আমি গেঙ্গি পড়ে দেখালাম।
মা- আর ও দুটো দেখাবিনা।
আমি- ঠিক আছে একটা জা ঙ্গি য়া পড়ে মাকে দেখালাম, ফুল জা ঙ্গি য়া। কি এবার হল ত।
মা- ঠিক আছে
আমি- এবার তুমি পড়ে দেখাও।
মা- আচ্ছা
বলে ভেতরে গিয়ে শাড়ি ব্লাউজ ও ব্রা পড়ে এল আর বলল দেখ কেমন লাগছে।
আমি- উ ফ মা কি দারুন লাগছে তোমাকে, আধুনিক মহিলাদের মতন।
মা- আর কিছু না
আমি- হ্যাঁ খুব সে ক্সি লাগছে তোমাকে, মা তোমার গড়ন অসাধারণ।
মা- কেমন অসাধারণ শুনি।
আমি- আমার স্বপ্নের নারীর মতন, পেটে মেদ নেই আবার নি ত ম্ব বেশ বড় আর স্ত ন ও বেশ বড় বড়।
মা- বাহ ভাল বাংলা শিখেছিস তো।
আমি- তবে কি বলব।
মা- নে এবার খেতে চল অনেক হয়েছে।
রাতের খাবার খেয়ে আমরা মা ছেলে ঘুমিয়ে পড়লাম। ভোর রাতে মা ডাকল এই বাবা ওঠ ছাগল বি য়া বে মনে হয়। আমি ও মা গেলাম, মা ছাই নিয়ে গেল আমি ধরলাম ৩ টে বাচ্চা হল দুটো পাঁ ঠা এবং একটা ছাগল। গরম জল দিয়ে স্নান করিয়ে ওদের রেখে আমরা ঘরে এলাম তখন সকাল হয়ে গেছে।
আমি- মা আমার একটা ভয় ছিল বাচ্চা ঠিক হবে তো, কিন্তু না সব ঠিক আছে।
#চলবে

