Type Here to Get Search Results !

প্রবাসী ছেলের প্রেম জালে আম্মু চটি গল্প ( পাঠ ৫-৬ )


 #গল্পঃ বাবার জমি দখল

#পর্বঃ ২১

বন্ধুদের সাথে কথা বলে চা খেয়ে কিছু খাবার নিলাম। বাড়ি ফিরলাম ৮ টার আগেই।

আম্মা- আমাকে দেখে আমার সব গুছানো শেষ আস এবার দুজনে খেয়ে নেই আমি তোমার ঘরে সব নিয়ে রেখেছি চল।

আমি- চল আম্মা বলে দুজনে গেলাম একসাথে খেলাম।

আম্মা- ঢাকা কয়দিন থাকবা আমাকে ঘুরিয়ে দেখাবে তো ঢাকা।

আমি- হুম আম্মু সেইজন্য তোমাকে নিয়ে যাচ্ছি। মনে মনে বললাম আম্মা ঢাকা গিয়ে আমি তোমার সাথে মধু চন্দ্রিমা করব। সেই আশা নিয়ে যাচ্ছি। তুমি সাথ দিলে আমার কোন কষ্ট থাকবেনা।

আম্মা- কি ভাবছ মনে মনে।

আমি- না ভাবছি কোথায় কোথায় তোমাকে নিয়ে ঘুরব সেইসব।

আম্মা- সে গিয়ে দেখা যাবে, এখান থেকে ঢাকা গরম বেশী, এত গরমে বের হওয়া যাবে নাকি সারাদিন আমরা হোটেলে থাকব কে জানে। বেশী গরম হলে রুমেই থাকবো কেমন সারাদিন গল্প করব এখানের মতন তো বার বার লোকজন আসবেনা ভালই হবে আমাদের হাওয়া বদলের দরকার। এইখানে একটু মন খুলে কথা বলা যায়না। সন্ধ্যের পরে না হয় বের হব তখন গরম কম থাকবে।

আমি- আচ্ছা তুমি যা বলবে তাই হবে আম্মা এবার চল সব ধুয়ে রেখে দেই।

আম্মা- হ্যা চল

বলে দুজনে কলে গেলাম আমি পাম্প করছি আম্মা সব ধুয়ে রেখে দিল।

আম্মা- এবার শেষ বারের মতন টয়লেট করে নেই কি বল আর পানি খাওয়া যাবেনা তাইত।

আমি- আরে যেতে পারবে যেখানে বাস থামবে সেখানে ব্যাবস্থা থাকবে, মহিলাদের জন্য আলাদা ব্যাবস্থা থাকে। অত তোমাকে ভাবতে হবেনা।

আম্মা- যা ভয় দিচ্ছিলে।

আমি- হেঁসে আম্মা সারে ৮টা বেজে গেছে মোবাইলে চার্জ দেওয়া আচ্ছে তো আম্মা।

আম্মা- হু সব আমি করে রেখেছি এবার চল জামাকাপড় পরে নাও আর আমিও পরে নেই।

আমি- আচ্ছা আম্মা আমি পরে নিচ্ছি তুমি যাও পরে নাও।

আম্মা- আচ্ছা বলে আম্মার ঘরে চলে গেল।

আমি  ঘরে এসে জিন্স আর টি শার্ট পড়লাম ব্যাগ ঘুছিয়ে নিলাম। এর মধ্যে আম্মার ডাক রহিম বাজান এদিকে আস তো। আমি যেতেই,

আম্মা- কি প্যান্ট এনেছ হুক লাগাতে পারছিনা

আমি- কই আমি লাগিয়ে দিচ্ছি

বলে আমার কাছে গেলাম। বসে আম্মার প্যান্টের হুক লাগিয়ে দিতে দিতে বললাম,

আমি- ওই প্যা ন্টি পড়েছ আম্মা।

আম্মা- হুম

আমি- নতুন তো তাই ঘাট টাইট আম্মা বলে লাগিয়ে দিলাম আর তাছাড়া তোমার পা ছা এতভারী চেপে লাগাতে হল। এবার ঠিক আছে বলে আম্মার পা ছা ঘুরিয়ে দেখলাম। পা ছায় হাত দিয়ে বললাম একদম মানানসই হয়েছে আম্মা। কিন্তু আম্মা এর সাথে যে হিল দরকার সে তো কেনা হয় নাই। ঠিক আছে বরিশাল গিয়ে কিনে দেব আম্মা এখন যা আছে পরে চল।

আম্মা- উপরের শার্ট টা খুব ভালো ফিট হয়েছে, টাইট ও না লুজও না। এরপর স্কাপ পরেনিলে আর সমস্যা হবেনা।

আমি- আম্মা এবার তোমাকে ওয়েস্টার্ন লেডি লাগছে, কি মানিয়েছে আম্মা। পিঠে হাত দিয়ে ব্রা টা খুব ভালো বলে এমন সুন্দর লাগছে, আর জামাটা একদম প্যান্টের সমান, তবে হাত তুল্লে কিন্তু পেট দেখা যাবে আম্মা।

আম্মা- কই বলে হাত তুলতে পেট বেড়িয়ে এল, আম্মা দেখেই আবার হাত নামিয়ে জামা টেনে নামিয়ে দিল। ই স কেমন হল ব্যাপারটা।

আমি- আম্মা তোমার নাভি এতসুন্দর, গভীর সু ড় ঙ্গ মনে হল। আম্মা তোমার পেটে বাচ্চা হওয়ার কোন দাগ নেই তো।

আম্মা- না কোন দাগ নেই প্রথমে কিছুদিন ছিল পরে আসতে আসতে মিলিয়ে গেছে।

আমি- হ্যা একদম মসৃণ আছে। তবে আম্মা তোমাকে এখন কেউ দেখে বলতে পারবেনা তোমার আমার মতন একটা ছেলে আছে, যে এই অবস্থায় দেখবে সে বলবে তুমি অবিবাহিত।

আম্মা- যা দুষ্ট খালি ইয়ার্কি করে আম্মার সাথে।

আমি- আম্মা ইয়ার্কি কেন করব যা সত্যি তাই বলছি, তোমাকে দেখে এখন উপায় নেই তুমি কি ছিলে আর এখন তোমাকে কেমন লাগছে ঘরে বড় আয়না নেই বলে তোমাকে দেখাতে পারছিনা।

আম্মা- হয়েছে হয়েছে এবার ইজি বাইককে ফোন কর ৯ টা বাজে প্রায়। আবার বাস মিস না করি। হিল  কিনে দেবে বলছ।

আমি- হ্যা আম্মা বলে মোবাইল নিয়ে ইজি বাইককে ফোন করলাম। ও বলল ভাই ৫ মিনিটের মধ্যে আসছি।

আম্মা- বোরখা পরব না।

আমি- হ্যা আম্মা না পড়লে কাল সবার কানে চলে যাবে তুমি এমন পোশাক পড়েছ।

আম্মা- বোরখা বের করে উপর দিয়ে পরে নিল।

আমি- আচ্ছা আম্মা ব্যাগ নিয়ে দরজায় তালা দেই কি বল।

আম্মা- তাই কর

বলে দুজনে ব্যাগ নিয়ে দরজায় তালা দিতেই ইজি বাইক চলে এল। আমরা ইজি বাইকে উঠে বরিশালের দিকে রওয়ানা দিলাম। আমাদের রাস্তায় তেমন কোন কথা হল না সোজা গিয়ে বরিশাল বাসস্টান্ডে পৌঁছে গেলাম। ইজি বাইককে বিদায় দিয়ে আম্মার জন্য একটা হাই হিল চ টি নিলাম চামড়ার।

আমি আম্মার পায়ে হিল পরিয়ে দিলাম, কি সুন্দর আম্মার পা দুটো, ধরে যখন হিল পরিয়ে দিলাম আমার ভেতরে কা ম না র আগুন জলে উঠল, যার পা এত সুন্দর তাঁর ভেতরে কি আছে সেকথা ভাবছি, পায়ের আঙ্গুল গুলো হিন্দুদের কথায় দেবীর মতন, যেমন ফর্সা তেমন সুন্দর, হিন্দি নাইকাদের হার মানাবে আমার আম্মার পা।

আমি- আম্মা এবার একটু হেটে দেখ কেমন লাগছে।

আম্মা- উঠে হেটে বলল না ঠিক আছে চামড়ার তো।

আমি- আম্মা দাড়াও বেল্ট লাগিয়ে দেই

বলে বলে আম্মার হিলের বেল্ট লাগিয়ে দিলাম। তারপর পেমেন্ট করে বললাম মা চল বলে পুরানো জুতা ব্যাগে ভরে আমরা বেড়িয়ে এলাম। বাইরে এসে বললাম এবার আম্মা মানিয়েছে তোমাকে একদম আধুনিক একজন মহিলা।

আমরা এবার বাস কাউন্টারে গেলাম ১০শ টা বেজে গেছে। কথা বলে জানলাম এখনো বাস আসেনি অপেক্ষা করতে হবে। আমরা দুজনে বসে পড়লাম কাউন্টারের ভেতর। কিছুক্ষণ পর কাউন্টারের লোক বলল,

- ভাইজান আপনি ভাবিকে নিয়ে যান, বাস এসে গেছে, লাগেজ দিয়ে দেন।


#চলবে

পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই সাথেই থাকুন।

ধন্যবাদ






#গল্পঃ বাবার জমি দখল

#পর্বঃ ২২

আমরা দুজনে বসে পড়লাম কাউন্টারের ভেতর। কিছুক্ষণ পর কাউন্টারের লোক বলল,

- ভাইজান আপনি ভাবিকে নিয়ে যান, বাস এসে গেছে, লাগেজ দিয়ে দেন।

কাউন্টারের লোকের কথা শুনে আম্মা আমার মুখের দিকে তাকাল জানি কেন উনি ভাবি বলেছে সেই জন্য আমি কিছুই বলিনি শুধু ডাকলাম "আস তুমি" আমরা বাইরে এসে ব্যাগ দিলাম লাগেজে। আমার আর ওনার হাত ব্যাগ নিয়ে বাসের ভেতর গেলাম। লোক ভর্তি আমি কালকে টিকিট কেটেছি বলে মাঝখানে সিট পড়েছে।

আমি- তুমি কোথায় বসবে।

আম্মা- আমি জানলায় বসব।

আমি- আচ্ছা যাও বলে ওনাকে জানলায় দিলাম আর আমি এইদিকের পাশে বসলাম।

সুপারভাইজার আসল আমাদের টিকিট দেখল আর বলল গিয়ে সোজা মস্তাপুর দাঁড়াবে, ওখানে ১৫ মিনিট দাঁড়াবে যার যা টিফিন বাথরুম করে নেবে। আর কাল সকালে ছাড়া কোথাও দাঁড়াবে না। বাস ছেড়ে দিল ঠিক সারে ১০শ টায়।

আম্মা- আমার হাত ধরে এই বাস ছেড়ে দিয়েছে তাই না।

আমি- হুম ছেড়েছে বলে আমি আম্মার হাত চেপে ধরলাম।

আমি মাজখানের হান্ডেল উপরে তুলে আম্মার গায়ের সাথে মিশে বসলাম। আম্মার আঙ্গুলের ভেতর আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিয়ে ধরলাম। আম্মার ডান হাত আর আমার বা হাত। আম্মার পায়ের সাথে আমার পা লেগে আছে। 

আমি- এবার আম্মা বোরখা খুলে ফেল লাইট বন্ধ হয়ে গেছে তো।

আম্মা- খুলবো বলছ।

আমি- হ্যা এসি থাকলেও ওটা খুলে ফেললে ভালো লাগবে।

আম্মা- দেখি

বলে দাড়িয়ে আস্তে আস্তে গা থেকে বোরখা খুলে ফেলল, এবং গুটিয়ে কোলের উপর নিয়ে বসে পড়ল বসার সময় আমার দিকে ঝুঁকে বসল ফলে মায়ের ডানদিকের দু ধ টা আমার বাহুতে ঠেকল। উ কেমন লাগল কি করে বলে বোঝাবো তোমাদের। এই প্রথম আম্মার দু ধে র ছোয়া পেলাম।

আমি- এবার দেখবে ভালো লাগবে।

আম্মা- সত্যি তাই কেমন যেন লাগছিল এটা পরে থাকার জন্য এখন ভালো লাগছে। তুমি এদিকে চেপে বস বাইরের দিকে যাচ্ছ কেন।

আমি- আচ্ছা বলে উঠে একদম আম্মার সাথে সেটে বসলাম।

আম্মা- এভাবে রাতে কোনদিন কোথাও যাই নি আজ প্রথম।

আমি- তুমি এর আগে কোথায় কোথায় গেছ।

আম্মা- আমি স্কুল বাড়ি তারপর তোমার আব্বার বউ হয়ে আসার পর একবার বরিশাল গেছিলাম আর দুই মেয়ের বাড়ি গেছিলাম, মানে বাপের বাড়ি মেয়ের বাড়ি বরিশাল আর কোথাও না। আজ প্রথম বাড়ি থেকে বের হলাম তাও রাতে।

আমি- ভালো লাগছে আম্মা।

আম্মা- ওই লোকটা তখন কি বলল ভাই জান ভাবিকে নিয়ে গিয়ে বাসে ওঠেন।

আমি- উনি জানে নাকি তুমি আমার কে, বোরখা পড়া ভেবেছে আমার বউ তাই বলেছে, এতে মনে করার কি আছে।

আম্মা- না কেমন লাগেনা শুনতে যদি কেউ চেনা থাকত কি ভাবত।

আমি- আরে কেউ তো নেই ভাবার কি আছে, চেপে যাও না।

আম্মা- ই স কেমন লাগে আমাকে এমন লাগে দেখতে বুঝি। এত কম বয়স। ২২ ভরের ছেলের বউ।

আমি- আম্মা তুমি যে কি তুমি নিজেই জাননা তাই এমন ভাবছ। আজ তুমি এদেশের আধুনিক নারীর মতন দেখতে লাগছ। কেউ না দেখলেও আমি তো দেখেছি তুমি কেমন দেখতে।

আম্মা- তুমি সব বাড়িয়ে বলছ আমি কখনই ওরকম না।

আমি- আম্মার হাত ধরে কালকে যাই ঢাকা হোটেলে গিয়ে দেখবে কেমন তুমি তখন বলবে তো সত্যি কথা।

আম্মা- হুম যা বলছ আমার লজ্জা করে, তুমি এরকম ফোনেও বলতে সব বাড়িয়ে বাড়িয়ে আমার মনে আছে।

আমি- আবার আম্মার হাত চেপে ধরে লক্ষ্মী আম্মু আমি সব সত্যি বলছি, তুমি আমার সে ক্সি আম্মু।

আম্মা- আসতে বল সবাই শুনতে পাবে।

আমি- আম্মার হাত ধরে সরি আম্মু ভুল হয়ে গেছে।

বলে আম্মার গায়ের উপর চেপে গেলাম ফলে বা হাতের বাহু আম্মার ডান দু ধে ঠেকে আছে, উ ফ কি নরম আর বড় আম্মু দু ধ টা।

আম্মু- আমার বাদিকের পা টেনে নিয়ে আমার পায়ের উপর আম্মু ডান পা তুলে দিল আর বলল খুব চেপে আছে প্যান্ট।

আমি- দাও না আমার কোন সমস্যা নেই আমার ভালো লাগছে আম্মু। তোমার জেরকম খুশী তেমন দাও। বলে আম্মার পা টেনে নিলাম আমার পায়ের উপর।

আম্মু- আমার পা খুব মোটা আর ভারী পারবে তো। কষ্ট হলে বলবে আমাকে।

আমি- কি যে কও আম্মু, তোমার পা আমার পায়ের উপর দিয়েছ কি যে আরাম লাগছে আম্মু বলে আম্মুর পায়ের উপর হাত দিয়ে হাত বোলাতে লাগলাম। তবে আম্মা সত্যি তোমার পা আমার থেকে অনেক মোটা আর ভারী।

আম্মা- সে জন্য বলেছি তোমার কষ্ট হয়ে যাবে।

আমি- না একটুও না আমার আরাম লাগছে তোমার ঘুম লাগলে তুমি আমার উপর পা দিয়ে ঘুমাতে পারো আম্মু।

আম্মু- না বাজান এভাবে ঘুমানো যায় নাকি একটু পরেই তো আবার দাঁড়াবে তাইনা।

আমি- হ্যা এক ঘন্টা লাগবে মস্তাপুর পৌঁছাতে।

আম্মু- এই মস্তাপুর পৌছানর পর আমি কি বোরখা পরে নামবো।

আমি- দরকার নেই চেনা কাউকে দেখিনি বাসস্টান্ডে তুমি এভাবেই নামবে। বাথরুম যেতে হবে তোমার।

আম্মা- হ্যা একবার গেলে ভালো হয় আমি চিনিনা তো।

আমি- আমি তোমাকে নিয়ে যাবো। ভাবছ কেন আমি তো আছি।

আম্মা- তুমি আমার সব আশা ভরসা, সবাইকে ছেড়ে দিয়ে তোমার সাথে বেড়িয়ে পড়েছি, সবাইকে বলে দিয়েছি বাড়ি বিক্রি করতে কেন, তোমার সাথে থাকবো বলে, না হলে বলতাম স্বামীর ভিটেয় বসে মরব।

আমি- আম্মা তুমি স্বামীর কাছ থেকে কি পেয়েছ শুধু কষ্ট আর কষ্ট এখন তোমার সুখের পালা আমি তোমাকে রানী করে রাখবো। তোমার কোন অভাব দুঃখ আমি আর হতে দেবনা আম্মু, তোমার ছেলে তোমাকে কথা দিচ্ছে।

আম্মা- তুমি সত্যি আমাকে এত ভালবাস ভাবতে পারি নাই, আর পাঁচটা ছেলের মতন ভেবেছিলাম। তোমার সাথে কতবার ফোনে কথা বলিনি মেসেজের উত্তর দেইনি তবুও তোমার কাছ থেকে সে ব্যবহার পাইনি, সত্যি আল্লা আমাকে একটা ভালো ছেলে দিয়েছে।

আমি- তুমি আমার আম্মা তুমি সব সময় ঠিক করেছ আম্মা, আমি ভুল ছিলাম বলেই তো ওইসব করেছ আমি ভেবে দেখলাম নিজের আম্মার সাথে আমার বারাবারি করা হয়ে গেছিল।

আম্মা- আমার হাত দুটো ধরে বাজান আমাকে ক্ষমা করে দিও। আমারও তোমাকে বুঝিয়ে বলা উচিৎ ছিল। ফোন না করে মুখ ফিরিয়ে থাকা আমারও ঠিক হয়নি।

আমি- আম্মা যা হয়েছে ভালই হয়েছে না হলে আমি এত তাড়াতাড়ি বাড়ি আসতাম, আমি বুঝতে পেরেছি আম্মাকে এমনভাবে করা ঠিক হয় নাই। আমাকে মাপ করে দিয়েছ তো আম্মা। আমার যে আর তিন কুলে কেউ নেই আম্মা তুমি ছাড়া, আমি তোমার সাথে থাকতে চাই আম্মা, আমাকে ফেলে চলে যাবেনা তো আবার।


#চলবে

পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই সাথেই থাকুন।

ধন্যবাদ





#গল্পঃ বাবার জমি দখল

#পর্বঃ ২৩

আমাকে মাপ করে দিয়েছ তো আম্মা। আমার যে আর তিন কুলে কেউ নেই আম্মা তুমি ছাড়া, আমি তোমার সাথে থাকতে চাই আম্মা, আমাকে ফেলে চলে যাবেনা তো আবার।

আম্মা- কি যে কও বাজান তাহলে কি তোমার সাথে এই রাতে ঢাকা আসতাম। আমি জানি আমার বাজান আমাকে কত ভালোবাসে, তোমার উপর আমার ভরসা আছে তুমি আমাকে ভালো রাখবা বাজান। আর কি বলছ আমি তোমাকে ফেলে চলে যাবো এমন তুমি ভাবতে পারলে কার সাথে চলে যাবো তুমি ছাড়া আমার যে আর কেউ আপন নেই বাজান।

আমি- আম্মা তুমি বলেছিলেনা আমাকে বিয়ে দিয়ে দাও তবে আবার বাচ্চা হবে, তাই ভাবছিলাম তোমার কেউ জানা সো না আছে নাকি। আব্বার বয়স হয়েগেছিল, আর আমি বিদেশ ছিলাম তোমাদের সাথে প্রথম দিকে তেমন কথা হত না গত দের মাস দুমাস যেরকম ছিল সেরকম তো আগে ছিল না।

আম্মা- দেখ আব্বা আমি ভদ্র ঘরের বউ তুমি ওসব ভাবো কি করে, তাও আবার নিজের আম্মার সম্বন্ধে। ছি ছি আব্বা এটা আমি তোমার কাছে থেকে আশা করিনি আমার খুব খারাপ লাগছে।

আমি- আম্মা আমি তোমাকে হারানর ভয় খুব বেশী করি তারজন্য আমাকে মাপ করে দাও বলে আম্মার দুটো হাত ধরলাম, আমি যদি কিছু ভুল বলে থাকি তবে আমাকে মাপ করে দাও আম্মা। আর কোনদিন অমন কথা বলব না আম্মা কি আম্মা আমাকে মাপ করে দেবে তো। সত্যি আমি খুব বাজে কথা বলেছি আম্মা আমাকে মাপ করে দাও আর কখনো বলব না।

আম্মা- আমার মাথা টেনে নিয়ে বুকের উপর রেখে বলল ঠিক আছে আর কোনদিন অমন কথা বলবে না তোমাকে নিয়ে আমি কত স্বপ্ন দেখেছি জানো, তারজন্য তো বাড়ি বিক্রির কথা বললাম। তুমি আমি দুরে কোথাও থাকবো।

আমার মাথাটা আম্মুর ভরা যৌ ব নে র উপর মানে বড় বড় দু ধ দুটোর উপর আমার মাথা আম্মু চেপে ধরেছে, ফলে আমার ভেতরের পুরুষ সাথে সাথে নড়াচড়া দিয়ে উঠেছে, কবে পাবে আমার আম্মুর এই যৌ ব ন উন্মুক্ত অবস্থায়। কথায় আছে সুখ কারো সজ্য হয় না সাথে সাথে হা ক বাস দাঁড়াবে আগে সবাই তাড়াতাড়ি করে নেমে কাজ সেরে নেবেন। এর মধ্যে বাস থেমে গেল সবাইকে বলল নাস্তা বাথরুম করে নিতে এর পর আর সোজা ঢাকা দাঁড়াবে।

আমি- আম্মা চল আগে তোমাকে বাথরুম করিয়ে আনি বলে দুজনে নামলাম।

আম্মা- যা পোশাক পরিয়েছ আর আম্মা ডাকবেনা এখন লোকে কি বলবে এমনি বলবে।

আমি- আচ্ছা চল

বলে দুজনে নিচে নামলাম, আম্মা স্কাপ দিয়ে মাথা চুল মুখ ঢেকে রেখেছে, দুজনে নেমে গেলাম বাথ্রুমের কাছে আম্মা ভেতরে গেল আমি দাড়িয়ে আছি বেশ কিছুক্ষণ পর বের হল আর বলল তুমি যাবে তো যাও বলে জামা টেনে চেপে রেখেছে। আমি গেলাম বাথরুম করতে ফিরে এসে বললাম কিছু খাবে।

আম্মা- না আমরা খাবার এনেছিনা বাসে বসে খেয়ে নেব।

আমি- আরে চল অনন্ত অমলেট তো খাই।

আম্মা- চল তাহলে।

আমি গিয়ে এই ভাই ডবল ডিমের অমলেট দিন তো দুটো, গল মরিস দিয়ে দেবেন। দাড়িয়ে রইলাম কিছুক্ষণ পরে দিল দু পেলেটে দুজনে খেলাম, খাওয়া শেষ হতে বলল এবার চল বাসে যাই। আমরা গিয়ে বাসের ভিতর উঠলাম।

আম্মা- নাও আবার হুক আটকে দাও বলে দাঁড়াল আমরা একা আর কেউ এখনো আসেনি।

আমি নিচু হয়ে আবার আম্মার প্যান্টের হুক আটকে দিলাম আর বললাম,

আমি- একটু টাইট তোমার কষ্ট হচ্ছে না তো।

আম্মা- না অসুবিধা হচ্ছে না ভালই লাগছে। তুমি এবার ভেতরে যাও আমি এদিকে বসি। এবার এই পা তুলে দেব।

আমি- আচ্ছা ঠিক আছে আমার দুষ্ট আম্মা। বলে আমি ঢুকে গেলাম ভেতরে আর আম্মা আমার পাশে এসে বসল।

আম্মা- দেখেছ বাহিরে সবাই কেমন ফ্যা ল ফ্যা ল করে আমার দিকে তাকাচ্ছিল।

আমি- তাকাবেনা, আমার আম্মু লাখে একজন, না তাকিয়ে উপায় আচ্ছে, কিসে কম আমার আম্মু, সব দিক দিয়ে আমার আম্মু সেরা, যেমন দেখতে তেমন শরীরের গঠন, প্রত্যেক পুরুষের স্বপ্নের নারী হয় এরকম।

আম্মু- থামো লোকজন উঠছে আর বলতে হবে না।

লোকজন ওঠার পরে বাস ছেড়ে দিল রাত তখন ১২ টা বাজে আমি সাইডে চেপে বসা আম্মু আমার কাছে চেপে বসল তারপর তাঁর বা পাটা আমার পায়ের উপর তুলে দিয়ে আমার কাঁধে মাথা রেখে বলল,

আম্মা- এখন আর কথা বলতে হবেনা একটু ঘুমানোর চেষ্টা করি।

আমি- আচ্ছা আম্মু তুমি ঘুমাও আমি আছি বলে আম্মার পা ধরে আরো টেনে নিয়ে বস্লাম। আমি বললাম আম্মা ভালো করে আমার কাঁধে মাথা রেখে ঘুমাও।

আম্মা- আচ্ছা বলে আর হেলে এল একদম আমার কাঁধে মাথা রেখে ঘুমালো এর ফলে আম্মুর বা দিকের দু ধ আমার হাতে লেগে আছে। আম্মু আর কোন কথা বলছেনা ঘুমানোর চেস্ট করছে।

আমি আম্মুর দু ধে র ছোয়ায় ঘুমাবো কি আমার জাঙ্গিয়া ছিরে বাঁ ড়া বেড়িয়ে আসতে চাইছে, বার বার লাফ মারছে আমি আম্মুর পা দিয়ে আমার বাঁ ড়া চেপে রেখে মনে মনে বললাম সবুর কর সব হবে, সময় হোক পাওয়া যাবে আম্মা যে একন আমার গ্রি পে র ভেতর।

আমি চাইনা জোর করে কিছু করতে আম্মা ঠিক আমাকে সুজোগ দেবে সেই আসায় বসে আছি এত কষ্ট সহ্য করছি। নিজেকে এবং মনকে শান্তনা দিলাম এভাবে আম্মাকে ঘুম পারাতে পারাতে নিজেও এক সময় ঘুমিয়ে পড়লাম।

কিন্তু মনে হয় এক ঘন্টাও ঘুমাতে পারি নাই এমনিতেই ঘুম ভেঙ্গে গেল। আম্মা আমার কাঁধে মাথা রেখে তখনো ঘুমাচ্ছে নিজের হাত দুটো দু পায়ের মাজখানে রেখে ঘুমাচ্ছে। আমি একমনে আমার অন্ধকারে কিন্তু উজ্জ্বল মুখখানি দেখতে পাচ্ছি কি সুন্দর নিষ্পাপ আম্মার মুখটা, কেমন মনের সুখে ছেলের কাঁধে মাথা রেখে ঘুমাচ্ছে, কত বিশ্বাস কত ভরসা থাকলে এভাবে কোন নারী পুরুষের কাঁধে মাথা রেখে ঘুমাতে পারে।

অবলীলায় আমি আম্মার মুখের দিকে তাকিয়ে আছি। সত্যি আমার আম্মা এত সুন্দরী হয়ত অনেকেই ভাববে আমি বাড়িয়ে বলছি নিজের আম্মা বলে তা নয় সত্যি অনেক অনেক সুন্দরী আমার আম্মা। মোবাইলের আলো জেলে একবার আম্মার মুখটা দেখলাম, আ হ কি লোভনীয় আম্মার ঠোঁট দুটো, আম্মা সামান্য লিপস্টিক পড়েছে হাল্কা লাল এত মধুর লাগছে আম্মার ঠোঁট দুটো ইচ্ছে করছে একবার একটা চু মু দেই, আবার না আম্মা যখন নিজে থেকে দেবে তখনই আমি এই কাজ করব আগে না।

একটা পা তখনো আমার পায়ের উপর দিয়ে ঘুমানো। ব্লু কালারের জিন্স পড়া আম্মা জিন্সের উপর দিয়ে পা দুটো এত সুন্দর আর লোভনীয়, এত হ ট, লাগছে যত ভাবছি আর তত আমার প্যান্টের ভেতর আমার পুরুষ দ ণ্ড টি বেশী উ থা ল পা থা ল করছে, এত শক্ত হয়েছে এখন মনে হয় ব্যাথা করছে। এভাবে আম্মার রুপ যৌ ব ন আমি আম্মার অগোচরে উপভোগ করছি।

জানিনা কতখন এভাবে দেখছিলাম আম্মাকে। আম্মা হঠাত নরে উঠল দেখেই আমি অন্যদিকে তাকালাম। কিন্তু আম্মা ওঠেনি এমনিতে যা করছিল। আমি আম্মার দু ধ দুটো ভালো করে দেখছিলাম, ব্রা পড়া বেঁধে রাখা বলে একদম খাঁড়া হয়ে আছে, আমার দিকে হেলে আছে বলে ব্রার দাগ বোঝা যাচ্ছে, কি সুন্দর বুকের উপর দু ধ দুটো খাঁড়া হয়ে আছে।

বো টা দুটো বোঝা না গেলেও তাঁর স্থান কোথায় সেটা ভালই বোঝা যাচ্ছে। ভেতরে ব্রা তাঁর উপর জামা তাই তেমন বোঝা যাচ্ছেনা, কিন্তু মনের উপর চোখ বুঝে হাত দিলেই আমি ঠিক আম্মার বো টা র উপর আমার হাত পরবে। আম্মার দু ধ দেখে লোভ সামলাতে পারছিনা, কয়েকবার হাত আম্মার দু ধে র উপর নিয়ে গেলেও টাচ করতে সাহস পেলাম না।

পাবো কিনা তাই ভাবছি যদি হিতে বিপরীত হয়ে যায় তাই নিজেকে সামলে রেখেছি। বাস দ্রত গতিতে চলছে, ভলবো বাস বলে তেমন জারকিং হচ্ছে না। এবার মনে হয় পদ্দা সেতুতে উঠবে বাইরে তাকিয়ে বুঝতে পাড়লাম। আম্মাকে ডাকব কিনা ভাবছি আবার ভাবলাম ঘুমাচ্ছে ঘুমাক। হঠাত ব্রেক করলে আম্মা আমার কোলের উপর থেকে পা নেমে গেল। আম্মার অমনি ঘুম ভেঙ্গে গেল। উঠে বলল,

আম্মা- বাবা পরে যাচ্ছিলাম এত জোরে গাড়ি নড়ে উঠল কেন।


#চলবে

পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই সাথেই থাকুন।




#গল্পঃ বাবার জমি দখল

#পর্বঃ ২৪

হঠাত ব্রেক করলে আম্মা আমার কোলের উপর থেকে পা নেমে গেল। আম্মার অমনি ঘুম ভেঙ্গে গেল। উঠে বলল,

আম্মা- বাবা পরে যাচ্ছিলাম এত জোরে গাড়ি নড়ে উঠল কেন।

আমি- আম্মা পদ্মা সেতুর উপর উঠছে তাই, আইলেন ছিল তো এরফলে এত জোরে লাফিয়ে উঠেছে আমি বাইরে তাকিয়ে দেখেছি।

আম্মা- তুমি ঘুমাওনি।

আমি- হ্যা আম্মা আমারও ঘুম ভেঙ্গে গেছে তুমি ঘুমাও আস আমার কোলে মাথা রেখে ঘুমাও

বলে আমি একটু ঘুরে আম্মাকে জায়গা করে দিলাম। আম্মা কাত হয়ে আমার কোলে মাথা রেখে ঘুমাতে লাগল। জানলার পর্দা সরিয়ে দিতে আলো আসছে ভেতরে। আম্মার মাথাটা একদম আমার খাঁ ড়া বাঁ ড়া র উপর রাখল, আম্মার মাথার চাপে আমার বাঁ ড়া আর লাফাতে পারছেনা। আম্মা ডান হাত আমার থাইয়ের উপর রাখল।

আমি আসতে আসতে আম্মার মাথায় হাত বুলাতে লাগলাম। কিন্তু মনে মনে খুব গরম হয়ে গেছি। আম্মা হাত দিয়ে আমার হাত ধরল এবং গালের সাথে চেপে ধরল। আমি আম্মার একটা গাল দেখতে পাচ্ছি আম্মার প্রতি শ্বাস প্রশ্বাসে বুক দুটো ওঠানামা করছে সেও দেখতে পাচ্ছি।

আম্মাকে এভাবে ধরে চোখ বুজে কতকিছু ভাবছি এভাবে আমিও ভাবতে ভাবতে আবার ঘুমিয়ে পড়েছি। পদ্মা সেতু তো অনেক বড় আর দেখা হলনা ঘুমিয়ে গেলাম। টোলের আইলেনে এসে দাড়াতে আমাদের দুজনের ঘুম ভেঙ্গে গেল।

আম্মা- এসে গেছি নাকি।

আমি- না আম্মা সবে পদ্মা সেতু পার হল। এখন টোল টা ক্স দিচ্ছে তাই দাঁড়ানো।

আম্মা- ভালো করে বসে বলল যাক একটা ঘুম তো হয়েছে, তোমার ঘুম হয়েছে তো।

আমি- হ্যা আম্মা আমিও ঘুমিয়ে পড়েছিলাম।

আম্মা- আমার কাঁধে আবার মাথা রেখে বলল আর কতখন লাগবে। আকাশ তো পরিস্কার হয়ে আসছে।

আমি- এইত আর বেশি হলে এক ঘন্টা লাগবে।

আম্মা আমার বুকে একটা হাত রেখে জামার উপর দিয়ে হাত বোলাচ্ছে। তারপর আসতে আসতে হাতটা নিচের দিকে নেমে গেল। এক সময় আম্মার হাত আমার প্যান্টের বেল্ট ধরে দেখছে। আর বলছে তোমার একদম ভুরি নেই, এমন থাকা দরকার। পুরুষের ভুরি হলে ভালো লাগেনা দেখতে। বলে আমার পেটে হাত বুলিয়ে আবার বুকের দিকে হাত দিল আর বলল ভিডিও কলে দেখেছি তোমার বেশ লোম আছে বুকে।

আমি আম্মার মাথা চেপে ধরলাম আমার কাধের উপর। আর বা হাত নিয়ে আম্মার হাতের উপর রাখলাম আর বললাম,

আমি- আব্বার বুকেও লোম ছিল তাইনা আম্মা।

আম্মা- হাত দিয়ে আমার হাতে সুড়সুড়ি দিতে লাগল আর বলল এই হাতে কত কষ্ট করে টাকা কামাই করে তুমি আমাদের ভালো রেখেছ, তোমার মতন ছেলে কয়জনের হয়, আমার ভাগ্য খুব ভালো, তোমার মতন একটা ছেলে আমার আছে আমি খুব গর্বিত তোমাকে নিয়ে।

আমি- আম্মার মুখ তুলে কি করছ সুড়সুড়ি লাগছে তো আর আমার আম্মা ভালো বলেই আমিও তাই ভালো হয়েছি আম্মা।

আম্মা- আমাকে দুহাতে জড়িয়ে ধরে বলল পরে যাচ্ছি তো নিচে। ভাল করে ধর আমাকে।

আমি- আম্মাকে বুকের সাথে জড়িয়ে ধরে বললাম পরবে না আমি আছিনা। আম্মার দু ধ দুটো আমার বুকের সাথে চেপে আছে। আমি দুহাত দিয়ে আম্মাকে জাপ্টে ধরে আছি পিঠে আমার হাত, আম্মার ব্রা তে খোঁচা দিচ্ছি আমি।

আম্মা- কি করছো খুলে যাবে তো। হুকে টান দিওনা আব্বা।

আমি- না দেখলাম টাইট না ঢিলা। তুমি পাগল হয়েছ আমি খুলে দেব, আমার আম্মার মান সম্মান আমি নষ্ট করি।

আম্মা- মাপের আছে একদম মানান সই। আজ পর্যন্ত যতগুলো কিনেছি এর মতন আর একটাও হয়নি। সে বিকেল থেকে পরে আছি নানা গোসল করার পর পড়েছি।

আমি- আম্মার পিঠে হাত বুলিয়ে এতক্ষণে দাগ হয়ে গেছে তো। তোমার পিঠে ব্যাথা লাগছেনা তো। রাতে সব সময় খুলে রাখবে ভালো লাগবে।

আম্মা- আদুরে গলায় বলল একটু দাগ হলেও সমস্যা নেই। পরে এত আরাম লাগে না এর পর আমাকে আরো এইরকম কিনে দেবে তুমি।

আমি- আমি আচ্ছা আম্মু তাই হবে এখান থেকে ফিরে গিয়ে একবারে ৪/৫ টা কিনে দেব

বলে আম্মাকে আরো কাছে টেনে নিলাম একদম আমার কোলের উপর বসালাম। আমার খা ড়া বা ড়া চাপা পড়ে গেছে আম্মার পা ছার নিছে। আম্মা আমার বা ড়া টের পেলেও কিছু বলছে না দেখে বললাম,

আমি- প্রায় এসে গেছি আম্মা।

আম্মা- আরে না কি বল সব সময় একরকম মাপ থাকে নাকি বাড়ে কমে অল্প কিনবে লাগলে আবার কিনবো একবারে এসব কিনতে নেই। না আর ভালো লাগছে না, সকাল হয়ে গেছে না।

আমি- দেরী আছে আম্মা এখনো সিটির মধ্যে ঢুকতে পারি নাই। তুমি থাকনা আমার কোলের উপর।

আম্মা- তোমার কষ্ট হচ্ছেনা তো আব্বু আমার গায়ে ওজন তো কম না।

আমি- কি যে বল আম্মা তোমাকে কোলে রাখতে পারবো না আমি দুর্বল নাকি।

আম্মা- সে আমি জানি আমার আব্বা কতবড় পুরুষ সে বিষয়ে আমার কোন সন্দেহ নেই।

আমি আম্মাকে কাছে টেনে নিয়ে গালে একটা চু মু দিলাম আর বললাম,

আমি- আমার মেয়ে তুমি। আমার এই বড় মেয়েটাকে অনেক আদরে রাখবো আমি।

আম্মা- আসতে বল পাশের লোক মনে হয় জেগে গেছে। আমি এবার নামি আর কতখন তোমার কোলে বসব।

আমি- আম্মা থাকনা তোমাকে কোলে বসিয়ে রাখতে ভালই লাগছে আমার।

আম্মা- না বাজান এখন নামি পরে যখন একা একা থাকবো তখন আমাকে কোলে নিও এখন নেমে বসি না হলে লোকে দেখলে হাসবে।

আমি- আচ্ছা আম্মা যেমন তোমার ইচ্ছে।

আম্মা আমার দু পায়ের মাঝে হাত দিয়ে মানে একদম আমার বাঁ ড়া র উপর হাত দিয়ে নেমে গেল। এমনিতেই সারারাত দাড়িয়ে আছে তাঁর পর আম্মার হাত লাগলে কি হয় একবার ভাবুন আপনারা। আমি বুঝলাম আম্মা মেপে নিল কেমন সাইজ হবে, সেই কলপারে গোসল করার সময় খাঁ ড়া দেখেছে আর এই হাত দিল।

আম্মা নেমে সোজা হয়ে আম্মার সুন্দর বড় খোপা চুল বেঁধে নিয়ে ঠিক হয়ে বসল। আম্মা যখন চুল দুহাত দিয়ে বাঁধছিল তখন আম্মার দু ধ দুটো ভালো করে লক্ষ্য করলাম, একদম মনু মে ন্টে র চুড়ার মতন খাঁ ড়া হয়ে আছে। আম্মা বোরখা হাতে নিয়ে বলল,

আম্মা-  এটা পড়তে হবে। এখন কিন্তু পড়তে ভালো লাগছে না।

আমি- দরকার নেই, নেমে সোজা গিয়ে হোটেলে উঠব। আমি রুম বুক করে রেখেছি ১২ তলায়। ১২০৬ নাম্বার রুম।

আম্মা- নামার সময় হয়ে গেছে তাই না।

আমি- না এখনো সময় আছে বস আমার পাশে বলে আম্মার হাত ধরলাম।

আম্মা- আমার হাত ভালো করে ধরে বলল বাড়িতে হাফিয়ে উঠেছিলাম আজ কত ভালো লাগছে বলে আমার হাত ধরে আবার দেখতে লাগল আর বলল তুমি যেমন লম্বা তেমন তোমার হাত, তোমার হাতের আঙ্গুল আমার থেকেও সুন্দর দেখতে।

আমি- কি যে বল আম্মা তোমার কাছে আমি তুচ্ছ, তোমার এই হাতে যাদু আছে কি ভালো রান্না কর তুমি।

আম্মা- যা সে সব মা-ই করে আমি একা নাকি।

আমি- আমার আম্মা সবার থেকে আলাদা আমি সেটা বুঝি বলেই বলছি, আমার আব্বার যা অবস্থা ছিল তুমি ভালো বলে এতদিন কত কষ্ট করেছ অন্য কেউ হলে কবে আব্বাকে ফেলে চলে যেত। তুমি আমার ভালো খুব ভালো আম্মা।

আম্মা- হয়েছে হয়েছে আর কতখন এখন আর ভালো লাগছে না আমি আর চেপে থাকতে পারছিনা।

আমি- আম্মার তল পেটে হাত দিয়ে বললাম টয়লেট পেয়েছে তাই না।

আম্মা- আমার হাতের উপর হাত দিয়ে বলল হুম বলে জামা তুলে দেখাল আর বলল দেখ ফুলে উঠেছে।

আমি- আম্মার নাভিতে আঙ্গুল দিয়ে এইত আম্মা আরেকটু সময় ৫/১০ মিনিটের মধ্যে নেমে যাবো।

আম্মা- এখনো দেরী হবে দেখছি।

আমি- হ্যা আম্মা এইত এসেগেছি।

বলতে বলতে বাস থেমে গেল। আমরা নামলাম একটা ক্যাব নিলাম লাগেজ নিয়ে আমারা সোজা হোটেলে গেলাম। আমাদের লিফটে করে ১২ তলায় নিয়ে গেল এবং আমাদের রুম দিল। দুটো বেড আছে আম্মা দেখে বলল,


#চলবে

পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই সাথেই থাকুন।

ধন্যবাদ 





#গল্পঃ বাবার জমি দখল

#পর্বঃ ২৫

আমরা নামলাম একটা ক্যাব নিলাম লাগেজ নিয়ে আমারা সোজা হোটেলে গেলাম। আমাদের লিফটে করে ১২ তলায় নিয়ে গেল এবং আমাদের রুম দিল। দুটো বেড আছে আম্মা দেখে বলল,

আম্মা- এতসুন্দর রুম।

আমি- আমার আম্মাকে আমি খারাপ রুমে রাখবো।

আম্মা- বেডের উপর বসে বাহ দারুন নরম গদি তো ঘুমিয়ে মজা পাওয়া যাবে।

আমি- আম্মা যাও টয়লেট করে আস বলে দরজা খুলে দিলাম আর বললাম যাও ওই কমোডে বসে করবে নিচে না আর এই দ্যাখ ফ্লাস এটায় চাপ দিলে পানি পরবে।

আম্মা- ভেতরে গিয়ে আবার ফিরে এল দাও খুলে দাও বলে আমার সামনে দাঁড়াল।

আমি- আম্মার হুক খুলে দিলাম আর বললাম চেইন খুলে দেব নাকি।

আম্মা- দুষ্ট কোথাকার বলে চলে গেল। দরজা বন্ধ করে।

আমি- দরজায় দাড়িয়ে আম্মার হি সির শব্দ শুনতে পাচ্ছি চ র চ র করে পে চ্চা ব করছে আম্মা। ফ্লাসের শব্দ পেলাম।

আম্মা- ফিরে এসে কোথায় আমাকে নিয়ে এসেছ সব কিছু নতুন নতুন বলে বলল দাও লাগিয়ে দাও।

আমি- আম্মার হুক লাগিয়ে দিলাম। আর বললাম আম্মা এখন কি ঘুমাবে, আমি চা খাব বয়কে বলে দিয়েছি তুমি খাবে।

আম্মা- না আমি তো চা খাইনা তুমি বলেছ কি। আমার জন্য।

আমি- হ্যা বলেছি তুমি কি এবার পোশাক চেঞ্জ করবে না পরে করবে।

আম্মা- তবে চা খেয়ে নেই তারপর, গোসল করতে হবে রাতে ভালো ঘুম হয় নাই, তুমিও গোসোল করে নেবে।

আমি- আচ্ছা আম্মা

বলে দুজনে বসতে আমাদের চা আর বিস্কুট এল। বয়কে বললাম ৯ টায় টিফিন রুমে দিতে তারপর আমারা বের হব আমার মালিকের অফিসে। টিফিনে ভুনা খিচুড়ি দেবে যদি তোমাদের এখানে হয়।

আম্মা- আজকেই যাবা নাকি।

আমি- হ্যা আম্মা পেমেন্ট নিয়ে বাকী কাজ।

আম্মা- আমিও যাবো কিন্তু তোমার সাথে।

আমরা চা খেয়ে নিলাম। আম্মাকে বললাম তবে এবার চেঞ্জ করে নাও আমিও করে নিচ্ছি।

আমি- ও আম্মা দাড়াও বলে আম্মার হাত ধরে আম্মাকে বড় আয়নার কাছে নিয়ে গেলাম আর বললাম এবার দেখে বল তোমাকে কেমন লাগছে।

আম্মা- নিজেকে দেখে ই স এমন লাগছে দেখতে বাবা সব তো বোঝা যায়, এই পরে আমি মস্তাপুরে বাইরে গেছিলাম। সেইজন্য সবাই হা করে দেখছিল।

আমি- হুম তুমি কেমন একবার বল আমি কি বাড়িয়ে বলেছি আমার আম্মা সত্যিই অনেক বেশী সুন্দরী। যেমন রুপ তেমন গঠন।

আম্মা- না এবার ছারি তুমি এক কাজ কর আমার হুক খুলে দাও খুব কষ্ট হয় খুলতে।

আমি- আস

বলে আম্মার প্যান্টের হুক খুলে দিলাম, আম্মা বাথরুমে চলে গেল। আমি প্যান্ট গেঞ্জি খুলে লুঙ্গি পরে নিলাম।

আম্মা- আমাকে ডাক দিল কি করে কি করব এদিকে আস।

আমি- কি হয়েছে

আম্মা- বালতি আছে মগ নেই পানি ঢালবো কি করে।

আমি- হেঁসে পাগলী আম্মা বলে শাওয়ার খুলে দেখিয়ে দিলাম।

আম্মা- হেঁসে আমি জানি কোনদিন বাইরে গেছি নাও এবার যাও আমি গোসল করে বের হব। আমাকে আরো কত কিছু শেখাতে হবে তোমার। বাড়িতে হয় পুকুরে না হয় কলে গোসল করেছি আমি এমন জিনিস কোনদিন দেখিনি, আজ প্রথম।

আমি- আচ্ছা ভালো করে গোসল করে নাও, ওই দেখ সাবান শাম্পু দেওয়া আছে যা লাগে ব্যবহার কর।

আম্মা- আচ্ছা এবার আপনি বাইরে যান আমি গোসল করি।

আমি- হুম

বলে বাইরে চলে এলাম। এসে বসে আছি লনে গিয়ে বাইরে দেখলাম সামনেই ছন্দ আর আনন্দ সিনেমা হল এদিকে রাস্তা সামনে বড় একটা খাবার হোটেল। সব দেখতে লাগলাম। অনেকদিন পর ঢাকা এলাম সেই বিদেশ যাওয়ার সময় ঢাকা থেকে গেছিলাম এবং ফেরার সময় এই ঢাকা নেমেছি।

কিন্তু আজকের বাসে করে আসা আম্মার জীবনে স্বরনীয় হয়ে থাকবে। মনে মনে ভাবলাম আম্মা এখন সম্পূর্ণ উ ল ঙ্গ হয়ে গোসল করছে ই স যদি দেখতে পেতাম। মনে মনে কল্পনা করলাম আম্মাকে কেমন লাগছে আম্মাকে দেখতে। না ভেবেই যাচ্ছি বলতে পারবোনা ঠিক কেমন আমার আম্মা। আম্মাকে নিয়ে ভাবতেই আমার লুঙ্গি ঠেলে উঠেছে লি ঙ্গ মহারাজ।

আম্মা কেন এখনো বের হচ্ছেনা এত সময় কি করে কে জানে। মনে হয় দামী সাবান আর শাম্পো নিয়ে মাথায় শাম্পু দিচ্ছে, আবার বললাম যা মন চাই করেন ভাড়া তো কম নেবেনা। এভাবে দেখতে দেখতে ৮ টা বেজে গেল আম্মা প্রায় ৫০ মিনিট ভেতরে গোসল করেছে।

আম্মা দরজা খুলে যখন বের হল মাথা ভেজা চুল গুলো ঝারছে। আম্মা আমার আনা নতুন সেই স্যালোয়ার কামিজ পড়েছেন। দারুন লাগছে হাল্কা আকাশী প্রিন্টের কামিজ পড়েছে। দারুন লাগছে আর খুব ফ্রেস লাগছে আম্মাকে। আম্মা বলল,

আম্মা-যাও আব্বা এবার তুমি যাও গোসল করে আস।

আমি ভেতরে গেলাম গোসল করার জন্য। দরজা বন্ধ করে নিজে লু ঙ্গি খুলে গোসল করব এমন সময় দেখি আম্মার ব্রা প্যা ন্টি সব ঝোলানো। দেখেই আর সামলাতে পাড়লাম না। ব্রা ধরে নামাতে দেখি ব্রা তে ঘামের জন্য নু নে র দাগ লেগেছে নাকের কাছে নিতে আম্মার ঘামের গন্ধে একটা মদিরতা রয়েছে বার বার নাকের কাছে নিয়ে শুখে নিলাম আ আম্মা তোমার ঘামে এত মিষ্টি গন্ধ।

আমার বাঁ ড়া একদম দাড়িয়ে গেল। আম্মার ব্রা আমার বাঁ ড়া য় পেচিয়ে নিলাম উ হ  কি ভালো লাগছে, আমার মোসোলমানী বাঁ ড়ার মাথা একদম কালো হয়ে আছে আসতে আসতে  দাড়িয়ে ৮ ইঞ্চির মতন হয়ে গেছে, ৮ পুরা হবেনা তবে সারে সাতের কম না।

তিরের মতন সোজা হয়ে দাড়িয়ে আছে। আম্মার ব্রা মুখের নাকের কাছে ধরে বাঁ ড়া খিঁ চ তে শুরু করলাম। মনে মনে আম্মা আম্মা করতে লাগলাম। কি যে উ ত্তে জ না হচ্ছে কি করে বলব। এবার আম্মার প্যা ন্টি আনলাম। প্যা ন্টির মাঝখানে দেখি সাদা সাদা কেমন যেন লেগে আছে। তারমানে আম্মা যখন আমাকে বাস থেকে নামার আগে জড়িয়ে ধরেছিল তখন আম্মার নিচে কা ম না র উ ত্তে জ না য় ভিজে গেছিল। হাতের আঙ্গুল দিয়ে দেখি কেমন শক্ত হয়ে আছে এতক্ষণে শুকিয়ে গেছে বলে।



#চলবে

পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই সাথেই থাকুন।



#গল্পঃ বাবার জমি দখল

#পর্বঃ ২৬

আম্মা যখন আমাকে বাস থেকে নামার আগে জড়িয়ে ধরেছিল তখন আম্মার নিচে কা ম না র উ ত্তে জ না য় ভিজে গেছিল। হাতের আঙ্গুল দিয়ে দেখি কেমন শক্ত হয়ে আছে এতক্ষণে শুকিয়ে গেছে বলে। আমি জিভ দিয়ে চেটে দেখলাম উ ম মিষ্টি খুব মিষ্টি একটা অনুভুতি, স্বাদ যে কেমন বুঝলাম না।

আমি নাকের কাছে আম্মার প্যা ন্টি নিয়ে ডান হাতে ঘ পা ঘ প করে বাঁ ড়া খিঁ চ তে লাগলাম। আ আম্মু আর কত কষ্ট দেবে আমাকে আম্মু গো আমার সাথে তুমি কখন বাসর করবে আম্মু, তুমি আমার এত কাছে তবুও তোমাকে পাচ্ছিনা আম্মু দেখ আম্মার কি অবস্থা উ আম্মু আমি যে পাগল হয়ে যাচ্ছি আমি আমার কাছে ধরা দাও আম্মু আর যে পারছিনা আম্মু আমার সো না আম্মু কবে তোমাকে বিয়ে করব আম্মু আমাদের বাচ্চা হবে আম্মু, আম্মু আমি তোমাকে অনেক ভালবাসি আম্মু ও আম্মু দেবে আমাকে ঢো কা তে আম্মু।

আম্মু আমি তোমাকে এখন মনে মনে চু দ ছি আম্মু উ আম্মু তোমাকে চু দ তে এত আরাম আম্মু। এইসব ভাবতে ভাবতে প্রায় ১৫ মিনিট বাঁ ড়া খিঁ চে একদম আম্মুর প্যা ন্টি তে মা ল ঢেলে দিলাম। আ হ কি সুখ পেলাম আম্মু মনে মনে তোমাকে করে রি য়ে লে যখন করব আরও বেশি সুখ পাবো আম্মু।

বাঁ ড়া চিপে চিপে সব মা ল ফেলে দিলাম, প্রায় ১৪ দিন পরে আমি বাঁ ড়া খিঁ চে মা ল ফেললাম। এই কয়দিন যা ধকল গেছে এসব নিয়ে ভাবি নাই। আম্মুকে ভেবে খিঁ চে এত সুখ যদি সত্যি আম্মাকে পাই তবে কেমন সুখ হবে। এবার ভাবলাম এভাবে তো আম্মার ব্রা প্যা ন্টি রাখা যাবেনা তাই হাতে সাবান নিয়ে আম্মার দুটোই ধুয়ে দিলাম। মানে ব্রা আর প্যা ন্টি ধুয়ে দিলাম।

এরপর শাওয়ার ছেড়ে নিজে গোসল করতে লাগলাম। সারা গায়ে ভালো করে সাবান মাথায় শাম্পু দিলাম। ঘষে ঘষে গোসল করলাম, শরীর গরম হয়ে গেছিলো তাই অনেক সময় ধরে শাওয়ার ছেড়ে মাথা ঠান্ডা করলাম। কু চ কি বাঁ ড়া য় ভালো করে সাবান দিয়ে পরিস্কার করলাম। এখন বাঁ ড়া নেতিয়ে গেছে। মা ল পরে গেছে তারপর পানি দিয়ে র গ ড়ে ধুয়েছি তাই। এরপর গামছা দিয়ে মুছে আম্মার ব্রা আর প্যা ন্টি নিয়ে লুঙ্গি পরে বের হলাম। দেখি আম্মা পাখার সামনে দাড়িয়ে চুল শুখাচ্ছে।

আম্মা- আমাকে দেখে বাববা কত সময় বসে তুমি গোসল করলে আম্মার থেকেও বেশি সময়।

আমি- কি করব এই কয়দিন তেমন ভালো করে গোসল করা হয়নি তাই।

আম্মা- আমার ও তাই তো সময় লাগল। এই রুমে আমাদের খেতে দেব নাকি বাইরে যাবে।

আমি- না রুমে দেবে বলে দিলাম না।

আম্মা- আমার হাতের দিকে তাকিয়ে ওমা তুমি ওগুলো কেন এনেছ ই স দেখ ছেলের কান্ড কই দাও। সাবান দিয়েছ নাকি।

আমি- হ্যা তুমি ভুলে গেছ তাই আমি সাবান দিয়ে ভালো করে ধুয়ে নিয়ে এলাম। এই নাও।

আম্মা- আর কোনদিন এমন কাজ করবে না, আমার লজ্জা করে বুঝেছ।

আমি- কেন আম্মু আমি কি তোমার পর আমি ধুয়ে দিলে কি হবে। আমি বাড়ি আসলে তুমি তো আমার জাঙ্গিয়া ধুয়ে দিয়েছ আমি দিলি ক্ষতি কি। নোং রা হয়ে গেছিল তাই আমি পরিস্কার করে ধুয়ে দিয়েছি তোমার অকারনে লজ্জা যত। আমি কেনার সময় কি না দেখে এনেছি ভালো করে দেখে এনেছি, আর ধুলেই দোষ।

আম্মা- না তোমার সাথে কথায় পারিনা নাও সব তবে শুকাতে দাও গামছা আর এই নাও বলে আবার আমার হাতে দিল।

আমি- আচ্ছা

বলে লনে আমার গামছা আর আম্মুর ব্রা আর প্যা ন্টি শুকাতে দিলাম। ফিরে এসে মাথায় চিরুনি দিলাম।

আম্মু- এই তুমি দাড়ি কাটবে গালে দাড়ি থাকলে ভালো লাগেনা। ফ্রেস চক চকে গাল থাকলে আমার ভালো লাগে।

আমি- আম্মু সময় পেলাম কই আর যা সে রেজার তো আনিনি ঠিক আছে কিনে নেব বাইরে থেকে। আমরা খেয়ে দেয়ে বের হব তখন তুমি মনে করবে আম্মু একটা রেজার আর ফোম কিনে নেব। আমার ব গ লে র লোম ও বড় হয়ে গেছে এগুলো কামাতে হবে।

আম্মা- হ্যা সব কামিয়ে রাখলে গন্ধ হয় না, সব কামিয়ে রাখবে।

আমি- আম্মা তোমার ব গ লে লোম আছে নাকি।

আম্মা- হুম তুমি রেজার আনলে আমিও কামিয়ে নেব।

আমি- আম্মা আমি দেখেছি ইয়উটিউবে মহিলাদের ব গ ল তো কি যেন একটা লাগিয়ে তুলে দেয় তবে আর হয় না।

আম্মা- দরকার নেই নাপিতের কাছে যাওয়ার তুমি রেজার আনলে কামিয়ে নেব। না কামালে গন্ধ হয়।

আমি- হুম একদম সত্যি এর ফলে গা থেকে আলাদা একটা বিটকেল গন্ধ আসে।

এর মধ্যে দরজায় বেল, আমি গিয়ে দরজা খুলতে বয় খাবার নিয়ে এল। বলেছিলাম ভুনা খিচুড়ি দিতে তাই নিয়ে এসেছে। বয়কে বললাম টেবিলে রেখে যেতে। আর দুটো পানির বোতল দিতে বললাম। বয় আবার এসে পানির বোতল দিয়ে গেল।

আম্মা- হ্যা কালকে পানি আমি অনেক কম খেয়েছি পানি বেশী খেতে হবে, খাওয়া হলে বের হবে তো।

আমি- হ্যা অফিসে যাবো ওখানে সময় লাগবে। দেখবে ঢাকায় কত জ্যাম। এস আম্মা এবার গরম গরম খেয়ে নেই।

আম্মা- ঠিক আছে বলে আমরা চেয়ার নিয়ে দুজনে খেতে বসলাম। আম্মা এতবর হোটেলে এই খাবার পাওয়া যায়।

আমি- আম্মা এটা আমাদের দেশের একটা ভালো খাবার তাই সব জায়গায় পাওয়া যায়। তবে দুপুরে বাইরে খাবো।

আম্মা- দুপুরে কি বাইরেই থাকবে রাতে তো ঘুম হয় নাই এসে আমরা ঘুমাবো, রাতে অনেক গল্প করব।

আমি- আচ্ছা আম্মু তাই হবে কাজ মিটিয়ে চলে আসবো। টাকার ব্যাবস্থা হয়ে গেলে আর কোন চিন্তা নেই। আমার ইচ্ছে আছে তোমাকে নিয়ে চিটাগাং বা কক্সবাজার বেড়াতে যাবো।

আম্মা- না দরকার নেই আগে একটা রোজগারের ব্যবস্থা কর আর কতদিন এভাবে জমা টাকা খরচা করবে।

আমি- আম্মা আমিও তাই ভাবছি আর গ্রামে থাকবো না যা হয় একটা শহরে ব্যাবস্থা করতে হবে কি আম্মা তোমার শহরে থাকতে ভালো লাগবে তো।

আম্মা- তুমি আমাকে যেখানে রাখবে আমি থাকবো, তবে তোমার থেকে দুরে থাকতে পারবো না। সব সময় তোমার পাশে থাকতে চাই।

আমি- আচ্ছা আম্মা আগে টাকাটা পাই তারপর আমরা রাতে বসে সব ঠিক করব কি বল।

আম্মা- ঠিক আছে খাওয়া হয়ে গেছে তবে কি এবার বের হবে।

আমি- হ্যা আম্মা আমাদের সিএনজি ধরে যেতে হবে। বলে দুজনে উঠে পড়লাম।

আম্মা- আমি তো পরেই আছি তুমি পোশাক পরে নাও।

আমি- আম্মা তুমি ভেতরে পড়েছ তো। দেখে মনে হচ্ছে না।

আম্মা- পড়েছি পুরানো বাড়ির কেনা ছিল তাই।

আমি- কি দরকার আমি যে আসার সময় এনেছি ওর একটা পরে নাও দেখতে ভালো লাগবে আমার সাথে যাবে, আমার একটা সম্মান আছেনা।

আম্মু- হু আবার খুলে পড়তে হবে তখন ভাবছিলাম কি করব ভুলে বাথরুমে নিয়ে গেছি তাই পরে এসেছি। থাকনা।

আমি- না আম্মু তুমি নতুন ভালো দেখে একটা পর তো এটায় ভালো লাগছে না।

আম্মা- ব্যাগ থেকে একটা বের করে আমাকে দেখিয়ে বলল এটা পড়ব।

আমি- কই দেখি বলে হাতে নিয়ে হ্যা এটা পড়লে ভালো লাগবে তোমাকে।

আম্মা- আচ্ছা বলে বাথরুমে চলে গেল।

আমি- জাঙ্গিয়া বের করে পরে নিলাম লুঙ্গি খুলে ফেলে দিয়েছি আর ব্যাগ থেকে প্যান্ট বের করেছি পড়ব বলে।

এর মধ্যে আম্মা "এই আমার হুকটা লাগিয়ে দাও তো" বলে বাইরে এল। আমি শুধু জাঙ্গিয়া পড়া দাঁড়ানো। আমার বাঁ ড়া জাঙ্গিয়ার পাশ দিয়ে লম্বা হয়ে আছে কারন খাঁ ড়া হয়ে গেছিল আম্মার ব্রা ধরার সময়। আম্মা তাকিয়ে লজ্জা পেল "তুমি শুধু জাঙ্গিয়া পড়া।"


#চলবে

পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই সাথেই থাকুন।




#গল্পঃ বাবার জমি দখল

#পর্বঃ ২৭

আমার বাঁ ড়া জাঙ্গিয়ার পাশ দিয়ে লম্বা হয়ে আছে কারন খাঁ ড়া হয়ে গেছিল আম্মার ব্রা ধরার সময়। আম্মা তাকিয়ে লজ্জা পেল "তুমি শুধু জাঙ্গিয়া পড়া।"

আমি- আস তাতে কি হয়েছে বলে আম্মার পিঠের দিকে দাড়িয়ে আম্মার ব্রা হুক লাগিয়ে দিলাম। এবার নিজেই দেখ কেমন লাগছে। এবার যুবতী লাগছে।

আম্মা- সরো তুমি তুমি না সব সময় বা জে ই ঙ্গি ত কর আমি কি আর যু ব তী আছি নাকি বয়স ৩৯ এখন আমার।

আমি- না আম্মা তোমার মনে হয় ভুল হচ্ছে এখন ২৫/২৬ লাগছে, এরপর যখন কামিজ পরবে আর কম লাগবে।

আম্মা- আমার দিকে ঘুরে ২৫/২৬ না ছাই, এত বড় বড় ২৫/২৬ মেয়েদের হয় নাকি বলে দু ধ নাড়িয়ে বাথরুমে চলে গেল।

আমি- প্যান্ট পরে নিলাম, কিন্তু বাঁ ড়া এত শক্ত হয়েছে চেইন আটকাতে কষ্ট হচ্ছে।

আম্মা- বেড়িয়ে এসে এবার হয়েছে তো। দেখ আম্মাকে শুধু সাজাবে কি যে মনের ইচ্ছে সেটাই বুঝতে পারছিনা, এত সুন্দর করে সেজে গিয়ে কি হবে।

আমি- হুম এবার লাগছে দেখার মতন। একদম এ গ্রেড আম্মা।

আম্মা- হয়েছে হয়েছে চল এবার কাগজ পত্র নিতে হবে কিছু সেগুলো নিয়েছ তো।

আমি- হাত দেখিয়ে বললাম এই ফাইল চল এবার,

বলে হাত চাবি নিয়ে আমি আর আম্মা বের হলাম। নিচে নেমে বেড়িয়ে সিএনজি ধরে সোজা আমার বসের অফিসের দিকে রওয়ানা দিলাম। রাস্তায় খুব জ্যাম ১৫ মিনিটের রাস্তা যেতে দের ঘন্টা লেগে জাবে  মনে হয়। আমি আম্মার কাছে চেপে বসে পড়লাম বাইরে অনেক দূষণ আম্মার হাত ধরলাম ঘামে ভেজা দুজনের হাত এত গরম কি বলব আম্মা। পোউছাতে সারে ১১ টা বেজে গেল। ভিতরে গেলে আমাদের বসতে বলল, বসে আছি তো বসে আছি দেখতে দেখতে ১ টা বেজে গেল। তারপর ডাক পড়ল ভেতরে গেলাম পেপার দেখালাম, ওরা আমার প্রাপ্য আমার হাতে দিল। সই করে সব নিয়ে এলাম।

আম্মা- আমার হাতে টাকা দেখে খুব খুশী হল। কি সব সাথে নিয়ে যাবে নাকি।

আমি- না চল সামনের বিল্ডিং এ ব্যাংক আছে জমা দিয়ে দেই আমাদের ঘোরার যা লাগবে তাঁর থেকে বেশী আছে আমার কাছে।

আম্ম- তাই কর

বলে দুজনে পাশের বিল্ডিং এ গিয়ে ব্যাংকে সব টাকা জমা দিলাম। এবার সস্থি পেলাম একটা ঝামেলা থেকে মুক্ত হলাম। আমি টাকা জমা দিয়ে বেড়িয়ে বললাম,

আমি- আম্মা কাজ শেষ এখন ফিরি মনে ঘুরতে পারবো, ভেবেছিলাম আবার না গেলে হয়ত পেমেন্ট দেবেনা, আব্বার জন্য পেলাম। আব্বা মারা না গেলে এই টাকা এখন পেতাম না।

আম্মা- এখন কি করবে।

আমি- চল বাইরে থেকে খেয়ে চলে যাবো রুমে তুমি বললে ঘুমাবে, কি খাবে আম্মা।

আম্মা- ভালো কিছু, গত দশ দিনের ঘাটতি কমাতে হবে ভালো ভালো খেয়ে। তবে সকালে ভালই খেয়েছি।

আমি- আম্মা তবে এখন কি খাবে, চিকেন, মটন, না বিফ।

আম্মা- শেষের টা কতদিন খাইনা সেই বক্রি ঈদে খেয়েছিলাম।

আমি- চল আম্মা আজকে তোমাকে পেট ভরে খাওয়াবো।

বলে সিএনজি নিয়ে আবার ফিরে এলাম ফার্ম গেটে। এসে একটা ভালো হোটেলে নিয়ে গেলাম আম্মাকে দুজনে বসে গোস আর ভাত খেলাম। আর মনে মনে ভাবলাম আম্মা এই গরমে কেন বিফ খেতে চাইল। পেট ভরে আম্মাকে খাইয়ে নিজেও খেলাম।

আমার খাওয়া হয়ে গেলেও আম্মার খাওয়া শেষ হয় নাই। আম্মাকে বললাম খাও আমি একটু আসছি, বলে বেড়িয়ে এসে রেজার ফোম সব কিনলাম। ফিরে এসে আম্মার খাওয়া শেষ পেমেন্ট করে দিয়ে আম্মা আর আমি ফিরে এলাম রুমে।

আম্মা- রুমে ঢুকে পোশাক চেঞ্জ করে বলল আমি কোথায় ঘুমাবো।

আমি- তুমি বড় খাটে ঘুমাও আমি এইদিকের টায় ঘুমাই।

আম্মা- এখন কথা বলব না যা বলার রাতে একটা ঘুম দিয়ে নেই তারপর।

আমি- আচ্ছা আম্মা বলে আমিও ঘুমাতে গেলাম।

পাঁচটার সময় আম্মার ডাকে ঘুম ভাঙ্গল উঠে ঘড়ি দেখি সারে পাঁচটা বেজে গেছে হাত মুখ ধুয়ে রেডি হলাম।

আম্মা- কি এখন বের হবে।

আমি- হ্যা চল সংসদ ভবন ঘুরে আসি ফাঁকা জায়গা ভালই লাগবে।

আম্মা- কি পড়ব এখন।

আমি- আম্মা ওখানে আমাদের চেনা শুনা অনেকেই আসতে পারে তাই শাড়ি পরে চল।

আম্মা- আচ্ছা বলে শাড়ি পড়ল। আর বলল তুমি আমার শাড়ির কুচি ঠিক করে দাও।

আমি বসে আম্মার শাড়ির কুচি ঠিক করে কোমরে গুজে দিলাম। আম্মার যে বা ল আছে সে আমি তের পেলাম শাড়ি গোজার সময়। আম্মা আমার দিকে একটু কপট রাগ দেখাল। আমি  আম্মার চোখের দিকে তাকালাম আর বললাম "হয়েছে লিপস্টিক দেবে তো দাও।

আম্মা- হেঁসে সে তো একটু দিতেই হবে

বলে সেজে গুজে রেডি হল। আমরা দুজনে বের হলাম আবার সিএনজি ধরে চলে গেলাম সংসদ ভবন। খোলা মেলা পরিবেশ আমরা মা ছেলে পায়ে হেটে সব ঘুরে ঘুরে দেখলাম। তারপর এক জায়গায় বসলাম।

আম্মা- কত বড় এরিয়া তাই না কি সুন্দর হাওয়া বয় ইচ্ছে করে এখানে বসে থাকি।

আমি- আম্মা চটপটি খাবে না অন্য কিছু।

আম্মা- ওসব খাবো না দুপুরে পেট ভরে খেয়েছি খিদে তেমন নেই এক কাজ কর চা তো খেলাম এবার কফি খাই।

আমি- হুম কফি উ ত্তে জ ক পানীয় ভালই হবে বলে দুজনে বসে দু কাপ কফি খেলাম।

আম্মা- কই তুমি বললে আমাদের এলাকার লোকজন আসতে পারে কই কাউকে দেখলে।

এর মধ্যে একজন ফুল নিয়ে আসল আপা ফুল নেবেন নি?  ভালো গোলাপ আছে ভাইরে দেবেন। ভালো ফুল দিলে প্রেম বাড়বে, এছারা পাপড়ি ফুল আছে নিন না ভাই আপনি আর ভাবি রুমে নিয়ে যাবেন, আজ বিক্রি নেই নিন না  ভাই ফুল।

অল্প টাকায় দিয়ে দেব নেননা ভাই। বলে একটা পলিথিনে অনেকগুলো ফুল দিল সাথে দুইটা গোলাপ দিল। কি করব আম্মা আমাকে ইশারা করল নিয়ে নিতে তাই ওকে ১০০ টাকা দিলাম। মেয়েটা খুব খুশী হল আর আম্মা হাতে নিয়ে নিল ব্যাগটা।

আমি- না আম্মা তবে শুক্রবার হলে ঠিক দেখা পেতাম আজ লোক কত কম শুক্রবার একদম ভরে যায় এখানে। কালকে আমরা রমনা পার্কে যাবো।

আম্মা- না শুনেছি ওখানে নাকি সব বাজে কাজ হয়। আমাদের যাওয়ার দরকার নেই এই জায়গা ভালো নিরিবিলি।

আমি- আম্মা চল ওদিকে একটু ঘুরে আসি

বলে দুজনে গেলাম। ফাঁকা জায়গা কিছু গাছ পালা আছে। রাত ৮ টা বেজে গেছে বেশীক্ষণ আর থাকা যাবেনা ৯ টায় বন্ধ করে দেয় শুনেছি।

আম্মা- অনেকদুর পর্যন্ত গাচ আর গাছ লোকজন কই আমার ভয় করে যেতে।

আমি- চলনা আমি তো আছি কিসের ভয়। চাঁদের আলো ভালই আছে সব তো দেখা যাচ্ছে বলে আম্মার হাত ধরে চলতে লাগলাম।

আম্মা- আমার হাত এমনভাবে ধরল যে আম্মার একটা দু ধ আমার হাতের সাথে লেগে আছে। এই এত ফাঁকা ফাঁকা গাছ আবার ভেতরে অন্ধকার আর যেতে হবেনা চল ফিরে যাই আমার এখন রুমে যেতে ইচ্ছে করছে।

আমি- এইত এসে গেছি আবার ফিরে যাবো তো বলে সামনে দুটো গাছ আছে ওখানে গিয়ে আবার ফিরে আসবো।

আম্মা- ওদিকে তবু পুলিশ আছে এদিকে কেউ নেই আর যেতে হবেনা।

আমি- এইত সামনে গিয়ে দেখি ওদিকে কি আছে বলে আরো কয়েক পা বাড়ালাম। একটা গাছের গোঁড়ায় মানুষের কথার শব্দ পেলাম।

আম্মা- এই ওদিকে কারা যেন আছে মনে হচ্ছে আর গিয়ে লাভ নেই চল ফিরে যাই।

আমি- আম্মার হাত ধরে চলনা দেখি কি হচ্ছে ওখানে?

বলে আমরা ঘুরতেই দেখি, খেলা চলছে, ঘাসে নিচে কাপড় বিছিয়ে কোলে বসিয়ে ঘ পা ঘ পা ঘ প ঠা প চলছে, মেয়েটার কামিজ তোলা ছেলেটার উপর উঠ বস করে খেলছে। আর আ হ আ হ ই স আ ও মা আ হ ও স ও মা আ হ ই স উ ম্ম করতে লাগলো।


#চলবে

পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই সাথেই থাকুন।

ধন্যবাদ 




#গল্পঃ বাবার জমি দখল

#পর্বঃ ২৮

আমরা ঘুরতেই দেখি, খেলা চলছে, ঘাসে নিচে কাপড় বিছিয়ে কোলে বসিয়ে ঘ পা ঘ পা ঘ প ঠা প চলছে, মেয়েটার কামিজ তোলা ছেলেটার উপর উঠ বস করে খেলছে। আর আ হ আ হ ই স আ ও মা আ হ ও স ও মা আ হ ই স উম্ম করতে লাগলো।

আম্মা- আমার হাত ধরে ই স চল যাই ও দেখতে হবেনা। বলে আমাকে জোর করে নিয়ে চলে এল।

আমি- আসতে চল পরে যাবো বলে দুজনে হাত ধরে ফিরে এলাম।

আম্মা- না না এইখানেও এসব হয়, আমাদের বরিশালে গড়িয়ার পারে এরকম হয় শুনেছি। দেশের কোন জায়গা ভালো নেই। চল এবার রুমে যাই। রাত কত হল এখন।

আমি- এইত আম্মা প্রায় ৯ টা বাজে আমরা রাস্তায় যেতে যেতে ৯ টার বেশী হয়ে যাবে। সিএনজি ধরে যেতে আর সময় লাগবে।

আম্মা- চল তাহলে বলে আমরা হেটে রাস্তায় এলাম। এখন কি খাবে কোথায় খাবে।

আমি- তুমি কি খাবে, দুপুরে কেমন খেলে আম্মা।

আম্মা- খুব ভালো খেয়েছি ওখানেই চল একবারে খেয়ে যাই।

আমি- আচ্ছা তাই হবে বলে সিএনজি ধরে আবার ফার্মগেট এলাম। নেমে ভারা দিয়ে ওই হোটেলে ঢুকলাম। আম্মা কি খাবে এখন।

আম্মা- তুমি যা খাবে আমিও তাই খাবো।

আমি- আম্মা দুপুরে ভালো খেয়েছ যখন এখন আবার খাই।

আম্মা- গরম খাবার ও খেলে শরীর বেশী গরম হয়ে যায় তবুও চল খাই।

আমি- আম্মা সমস্যা নেই হোটেলে এসি আছে তো।

আম্মা- তবে বল দুজনের জন্য খেয়ে নেই।

আমি অর্ডার দিলাম আমাদের দিল দুজনে আবার পেট ভরে খেয়ে নিলাম। টাকা দিয়ে বাইরে এলাম। আম্মা  আমাকে ওষুধের দোকান দেখিয়ে বলল,

আম্মা- কিছু লাগবে কি তবে নিয়ে এস। গ্যাসের ট্যাবলেট বা রাতের জন্য অন্যকিছু রাতে জরুরী দরকার পরলে পরে তো আর পাওয়া যাবেনা।

আমি- আচ্ছা দাড়াও আমি নিয়ে আসছি

বলে দোকনে গেলাম। এক পাতা গ্যাসের ট্যাবলেট নিলাম সাথে এক প্যাকেট ক ন ড ম নিলাম। ওরা প্যাকেটে ভরে দিল। পলি ব্যাগে হাতে নিয়ে এলাম।

আম্মা- রেজার কিনবা বলেছিলে কিনেছ।

আমি- হুম আম্মু তুমি তো দুপুরে বলনি তবুও আমি মনে করে নিয়ে গেছি।

আম্মা- ভালো করেছ গিয়ে আগে দাড়ি কামাবে, গাল পরিস্কার না থাকলে ভালো লাগেনা।

আমি- ঠিক বলেছ আম্মা সব পরিস্কার না হলে ভালো লাগেনা, গিয়ে সব পরিস্কার করব।

আম্মা- আচ্ছা চল এবার রুমে যাই রাত অনেক হল দুপুরে ঘুমিয়েছি বলে এখন ভালই লাগছে।

আমি- আচ্ছা চল

বলে দুজনে লিফটে করে আমাদের রুমে সামনে গিয়ে দাড়িয়ে আম্মার হাত ব্যাগটা দিয়ে আমি চাবি দিয়ে দরজা খুললাম। এবং দুজনে রুমে ঢুকলাম। আমি দরজা বন্ধ করে দেব এমন সময় বয় এল স্যার খাবার কিছু লাগবে। আমি না আমরা বাইরে থেকে খেয়ে এসেছি। বয় আচ্ছা স্যার। আমি দরজা বন্ধ করে দিলাম। আম্মা আমার আনা ওষুধের ব্যাগ খুলে বের করল। গ্যাসের পাতা বের করার পর ক ন ড ম প্যাকেট হাতে নিয়ে বলল,

আম্মা- এগুলো কেন এনেছ।

আমি-  তুমি না বললে, কিছু যদি লাগে তাই নিয়ে এলাম।

আম্মা- (মুসকি হেঁসে) পাজি একটা। নাও জামা কাপড় খুলে আগে দাড়ি কামাও।

আমি- আচ্ছা আম্মা

বলে লুঙ্গি পরে গামছা নিয়ে বেসিনের সামনে গিয়ে গাল ভালো করে ভিজিয়ে ফোম লাগিয়ে বললাম "আম্মা আব্বার তো অনেক বড় দাড়ি ছিল সেই ছোটবেলা থেকে দেখে এসেছি, আব্বার তো কাটাতে পারনি।"

আম্মা- ওনার সামনে আমি কথা বলতে পারতাম নাকি আমাকে ধমক দিত না, আর যা করুন নামাজ পড়ত নিয়মিত। তুমি তো তাঁর ধারে কাছে নেই, অমন লোকের ছেলে একবারও নামাজ পড়েনা, সারাদিন মাথায় উদ ভট চিন্তা।

আমি- আম্মা আমি মনে করি আমার আপনজনদের খুশী রেখে অন্যকে দুঃখ না দিলে তাঁর থেকে বড় সোয়াব আর কিছুতে নেই, আমি মানুষের কখনো ক্ষতি চাইনা, সব সময় মানুষের উপকার করতে চাই আমি কাউকে দুঃখ দিয়ে কিছু করতে চাইনা, সৎ থাকাই বড় ভালো কাজ।

আম্মা- আমার আব্বার বুদ্ধি অনেকভাল তারজন্য সব ছেড়ে আব্বার সাথে এসেছি, আব্বা আমাকে যেমন রাখবে আমিও আব্বার সাথে থাকবো, আমার যে আর কেউ নেই আল্লা এই একখান ছেলে দিয়েছে, আমি তাঁর সাথে থাকতে চাই।

আমি- আমিও আম্মু আমি সব সময় তোমাকে নিয়ে ভাবি, কি করে তোমাকে ভালো রাখবো সুখে রাখবো, তোমাকে যেন কোন রকম দুঃখ না দেই এটাই আমার ভাবনা। তোমার সুখের জন্য আমি সব করব আম্মু, আব্বা তোমার অমতে তোমাকে জোর করে বিয়ে করেছে ভয় দেখিয়ে তোমাকে কবুল বলিয়েছে সব আমি জানি, দাদী যখন বেঁচে ছিল আমাকে বলেছে, আব্বা তো দাদীর কথাও শুনত না। নিজে যেটা ভালো বুঝত তাই করত আমি কিন্তু তেমন না আম্মু।

আম্মা- আমার ছেলে অনেক ভালো বাপের মতন হয় নাই সেটাই আমার স্বস্তি। আর কত দেরী তোমার গাল তো আবার শুকিয়ে যাবে, একদম কিলিন সেভ করবে, হাতে যেন দাড়ি না বাঝে।

আমি এবার আসতে আসতে গাল সেভ করতে লাগলাম, দুবার টেনে একদম স্মুথ করে নিলাম।

আম্মা- হয়েছে তোমার।

আমি- না আম্মা আর একটু বাকী

বলে আমি বাথরুমে গেলাম। গিয়ে আমার বা ল কামিয়ে নিলাম। লোশন আনা হয়নি তাই বাথরুমে বসে ভালো করে ফোম দিয়ে ওয়াশ করে নিলাম। ফ্রেস হয়ে বাইরে বেড়িয়ে এলাম। "আম্মা হয়ে গেছে আমার সব কামানো। তোমার লাগবে নাকি।"

আম্মা- না আমি একা পারিনা যদি কেটে যায় দরকার নেই। তোমার তো অভ্যেস আছে। বলে আম্মা দাড়াও আমি হাত মুখ দুয়ে আসি

বলে বাথরুমে গেল। ফিরে এসে বলল "তোমার দেওয়া শাড়ি এইটা পরেই ঘুমাই কেমন। এই শাড়িটা দেখতে নতুন বিবাহিত বউদের পড়লে যেমন লাগে ঠিক তেমন কোথা থেকে কিনেছ। খুব সুন্দর আর মোলায়েম ভালো দাম নিয়েছে তাই না।"


#চলবে

পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই সাথেই থাকুন।

ধন্যবাদ 




#গল্পঃ বাবার জমি দখল

#পর্বঃ ২৯

"তোমার দেওয়া শাড়ি এইটা পরেই ঘুমাই কেমন। এই শাড়িটা দেখতে নতুন বিবাহিত বউদের পড়লে যেমন লাগে ঠিক তেমন কোথা থেকে কিনেছ। খুব সুন্দর আর মোলায়েম ভালো দাম নিয়েছে তাই না।"

আমি- আমার আম্মুর জন্য কিনেছি খারাপ আমি কিনবো ভালো দোকান থেকে কিনেছি এরার পোর্ট এলাকা থেকে কিনেছিলাম, লাল শাড়ি লাল ব্লাউজ আর লাল ব্রা ম্যাচিং করে। আমি হিসেব করেই কিনেছি আমার আম্মা তো জো য়া ন না মানে যু ব তী আর কি। আমার থেকে মাত্র ১৬/১৭ বছরের বড়। কেমন লাগছে আমাকে দেখতে আম্মা।

আম্মা- একদম নতুন বিয়ে করতে যাওয়া বরের মতন, চক চকে গাল খুব ফ্রেস আর সুন্দর লাগছে তোমাকে।

আমি- আম্মা যদি বল আমি কামিয়ে দিতে পারি, এখানে তো কেউ নেই আমি দিতে পারি কিন্তু। কেউ জানবেনা আম্মা।

আম্মা- ই স লজ্জা করে না দরকার নেই। বলে আম্মা খাটে উঠে বসল।

আমি- কি আম্মা এখনই ঘুমাবে নাকি। তবে তোমাকেও দারুন লাগছে আম্মা বাইরে গেলেও তখন তোমাকে সেভাবে দেখিনি এখন দারুন সুন্দরী আর সে ক্সি লাগছে তোমাকে।

আম্মা- ও তখন দেখনি এখন দেখছ, তখন তোমার হাত ধরেও ঘুরেছি।

আমি- তবে আম্মা আমি না দেখলেও লোকে যে তোমাকে দেখেছে সেটা আমি লক্ষ্য করেছি, আসলে আমার আম্মু দেখার মতন তো লোকে দেখবেনা।

আম্মা- দেখলে আমি কি করব আমি তো সব ঢেকে ঢুকেই পড়েছি। তবে একটা কথা কম বয়সী ছেলে আর বয়স্ক লোকে বেশী তাকায়, সে তুলনায় আমার বয়সীরা অনেক কম।

আমি- সে তো হবেই আম্মা কম বয়সী ছেলেদের বউ নেই আর বুড়োদের বউ বুড়া হয়ে গেছে তাই আমার আম্মুর মতন সুন্দরী কাউকে পেলে তো একটু দেখবেই তাইনা, আমার আম্মু তো দেখার মতন সুন্দরী নারী।

আম্মা- যখন কফি খাচ্ছিলাম উল্টো দিকে এক বয়স্ক লোক হা করে আমার দিকে তাকিয়ে ছিল, একটুও লজ্জা সরম নেই ওই লোকটা বার বার এমনভাবে তাকাচ্ছিল কি বলব আমার লজ্জা করছিল।

আমি- কেন আমরা সিএনজি থেকে নেমে যখন ভেতরে ঢুকছিলাম, দুটো ছেলে কলেজ পড়া কত আর বয়স হবে ১৮/১৯ হবে ফ্যাল ফ্যাল করে তোমার দিকে তাকিয়েছিল, আমি কয়েকবার পেছনে ঘুরে দেখেছি এক চোখে তোমাকে দেখছিল। আর কি সব ইশারা করছিল। ঢোকার সময় বলছিল "দেখ দেখ কেমন বড় পা ছা দারুন। খুব সে ক্সি মা ল একখানা, এমন মা ল দেখা যায়না শহুরে, আচ্ছা মতো টপা টপ দেয় মনে হয়।

আম্মা- তুমি কিছু বল্লেনা কেন, তোমার বলা উচিৎ ছিল। কি কথা মা ল মহিলাদের আজ কালকার ছেলেরা বুঝি মা ল বলে, তাঁর মানে তুমিও বল নাকি।

আমি- ওরা দেখে যদি একটু আনন্দ পায় পাকনা, তবে তোমাকে অনেকদিন মনে রাখবে আম্মু ওরা। আর শোন আমি আমার আম্মু ছাড়া অন্য কোন মেয়েকে ভালো করে দেখিনা, আম্মুর থেকে আর কেউ বেশী সুন্দরী নেই কেন তাদের দেখতে যাবো। না হলে আব্বা জোর করে তোমাকে বিয়ে করত, আব্বা কিন্তু নারী চিনতে জহুরী, কি বল আম্মা।

আম্মা- সে ছিল নিজের সুখের জন্য আমার জীবনটা নষ্ট করেছে অল্প বয়সে আমাকে জোর করে বিয়ে করে আমার সব স্বপ্ন ধ্বংস করে দিয়েছে, আজ আমি এরকম থাকতাম, পড়াশুনা করতে পারলে অনন্ত একটা প্রাইমারীর মাস্টার হতে পারতাম, শিক্ষিত স্বামী হত, সব শেষ করে দিয়েছে, ক চি মেয়ে পেয়ে মন ওনার উঠলে উঠেছিল, ভাবলে এত রাগ হয় কি বলব।

আমি- আব্বা কিন্তু তোমাকে খুব ভালবাসত আর যাই বলনা কেন, আমি দেখেছি তো কোথা থেকে বাড়ি ফিরে তোমাকে কি সুন্দর নাম ধরে ডাকতো, ও আমার আসমা বেগম কই গেলা এদিকে আস দেখি কতখন তোমাকে দেখিনা। কাছে আস একটু দেহি তোমারে, আর তুমি লজ্জায় কেমন করতে "আপনের না কোন লজ্জা সরম নেই পোলা মাইয়া বড় হয়েছে সে দিকে আমনার কোন হু শ আছে।"

আম্মা- কি করব বল এমনভাব করত না আমাকে কত ভালবাসত, কিন্তু কিছু চাইলেই টাকা নেই কোথায় পামু কত কথা, একটা চুলের ফিতা পর্যন্ত কিনে দেয় নাই, একজোড়া শাড়ি আর আমি কাজ করে যা পেতাম তাই দিয়ে সালাম দরজির কাছ থেকে ব্লাউজ বানাইয়া নিতাম। কতদিন ছায়া ছাড়া কাপড় পড়েছি। আর ভেতরের জিনিস তুমি যা এখন কিনে দিয়েছ কোনদিন পাইছি নাকি।

আমি- তবুও তোমাকে আব্বা ভালবাসত, তুমি স্বীকার কর আর না কর।

আম্মা- কি আর স্বীকার করব রাতে লাগবে তাই অমন করত। না বললে জোর করে করত, আমার শরীর খারাপ থাকলেও ছারত না। ই স কি বললাম তোমাকে।

আমি- আম্মা আমাকে বলতে দোষ কিসের আর লজ্জা কিসের, স্বামী স্ত্রীর মধ্যে এ তো হবেই।

আম্মা- তুমি আমার ছেলে তোমার সাথে এসব আলোচনা না না ঠিক না কি বলতে কি বলে ফেললাম।

আমি- আম্মা দুর কি যে বল না, না বলার কি আছে এখনকার ছেলেদের সব বলতে হয় বোঝে, একটা কথা জানতো, কোন ছেলেকে বাচ্চা প য় দা কি করে করতে হয় সেটা শিখিয়ে দিতে হয় না আপনিতেই শিখে যায় আমি তাঁর ব্যাতিক্রম না।

আম্মা- আর কতখন দাড়িয়ে কথা বলবে তোমার বালিশ নিয়ে আস এখানে। আমরা শুয়ে শুয়ে গল্প করি।

আমি এক লাফে বালিশ নিয়ে এলাম এবং আম্মার বালিশের কাছে রাখলাম। কি পাশে ঘুমাবো তো। বলে আম্মুর পাশে চিত হয়ে শুয়ে পড়লাম এবং আম্মুর দিকে ঘুরে শুলাম।

আমি- আজ আমার অনেক শান্তি আম্মু টাকাটা পেয়ে গেছি এবার একটা কিছু করা যাবে।

আম্মা- আমার দিকে ঘুরে কি করবে কি ভাবছ কিছু।

আমি- আম্মু তুমি বলনা কি করা যায়, বাড়িতে থাকবো না, দুরে কোথাও তোমাকে নিয়ে থাকবো আমাদের যাতে কেউ চিনতে না পারে।

আম্মা- আমারও তাই ইচ্ছে বাজান, আর ঘরের ভেতর বন্দী হয়ে থাকতে ইচ্ছে করেনা, আমি একটা বন্দী ছিলাম, বিয়ের পরে একদিনের জন্য শান্তি ছিলনা, তোমার দুই আপা তোমার আব্বা এদের ফাই ফরমাস খেটে ক্লান্ত হয়ে যেতাম, তুমি জন্মিবার পরেও আরো কষ্ট ছিল তোমাকে ভালো করে কিছু খাওয়াতে পারিনি। বুকের দু ধ খেয়েই বড় হয়েছে একটু দু ধ বা অন্য কিছু তোমার আব্বা আলাদা করে তোমার জন্য আনতে পারত না, দুটো বড় মেয়ে তাদের খাইয়ে তারপর তোমার আব্বার আর সামরথ ছিল না।

আমি- আম্মু এইজন্য তো আমি এত শক্ত সামরথ হয়েছি, মায়ের বুকের দু ধে র একটা গুন শুনো না টিভিতে বলে মায়ের বুকের দু ধ সেরা প্রোটিন।

আম্মা- তোমার আম্মা কি ভালো খাবার পেয়েছে যে তোমাকে ভালো করে খাওয়াবে, ওই ডাল ভাত শাক পাতা খেয়েই রয়েছি মাছ মাংস মাসে কয়দিন হত। আমার আব্বা যে কয়দিন বেঁচে ছিল মাঝে মাঝে আসত ভালো মন্দ নিয়ে তাও ভাগে পেতাম না মেয়েদের দিয়ে আমার কপালে ফাঁকা।

আমি- আমার আম্মা আমার জন্য অনেক কষ্ট সহ্য করেছে আর না আম্মু তোমাকে আমি আর কষ্ট করতে দেবনা যা খেতে ইচ্ছে করবে আমাকে বলবে। তবে আম্মু আজকের দুবারের খাবার দারুন হয়েছে কি বল। গায়ে মনে হয় শক্তি বেড়েছে।

আম্মা- বছরে একদিনের বেশী হত না আর আজ দুবার পেট ভরে খেলাম, সেজন্য গরম বেশী লাগছে আজ, খুব গরম খাবার।

আমি- আব্বা তো মাঝে মাঝে নিয়ে আসত, সে ছোট বেলায় বিশেষ করে কোরবানী ইদে তো বেশ কয়দিন ধরে খেতাম আমরা। তখন ভালো লাগত না তোমার।

আম্মা- আমার লাগত কিনা জানিতা তোমার আব্বার লাগত, ওই খেতে পেলে আমাকে রাতে আসত রাখত না, বিয়ের প্রথম প্রথম, তুমি পেটে আসার পর তো বেশী করে নিয়ে আসত তখন নিজেও কিছু কামাই করত। দামো কম ছিল।

আমি- আব্বা রাতে তোমাকে খুব জ্বালাত তাইনা।

আম্মা- আমার লজ্জা করে কি জিজ্ঞেস করে।

আমি- আম্মা তবে তোমাকে সেইসময় কেমন দেখতে লাগত জানিনা কিন্তু এখন তোমার জৌ লু স বেশি আমার মনে হয়। এখনকার ফি গা র একদম মানান সই আধুনিক নারী তুমি। মানে আমার পছন্দের।

আম্মা- এসব তোমার দান, তুমি বিদেশ গিয়ে টাকা না পাঠালে আম্মাকে এমন দেখতে হত না, তোমার আব্বার চিকিৎসা কি করে করাতাম যে কয়দিন বেঁচে ছিল তোমার টাকার উপর, তাও ছেড়ে চলে গেল, ওই একই রগ ভালো কিছু পেলে এত খাবে তাই চলে গেল। ভালো হয়েছে আধ মরা হয়ে বেঁচে থাকার চেয়ে চলে গেছে ভালো হয়েছে, না হলে আমরা এভাবে বের হতে পারতাম, আল্লা যা করে ভালর জন্য করে।


#চলবে

পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই সাথেই থাকুন।






#গল্পঃ বাবার জমি দখল

#পর্বঃ ৩০

ভালো হয়েছে আধ মরা হয়ে বেঁচে থাকার চেয়ে চলে গেছে ভালো হয়েছে, না হলে আমরা এভাবে বের হতে পারতাম, আল্লা যা করে ভালর জন্য করে।

আমি- যা হয়েছে ভালো হয়েছে অন্য আম্মাদের মতন ছেলেকে আঁচলের নিচে রাখলে কি আজ এমন দিন হত এত ভালো হোটেলে আমরা আছি বিদেশ আমাকে পাঠিয়ে ছিলে বলে, এখন আমাদের কিছু টাকা তো আছে।

আম্মা- আমি জানতাম আমার বিস্বাসছিল আমার ছেলে আমাকে ভালো রাখার জন্য কাজ করবে টাকা ইনকাম করবে, আমার সে আশা আজ সার্থক। আমি যা চেয়েছিলাম তাই হয়েছে।

আমি- আম্মা একটা গোপোন কথা জিজ্ঞেস করব বলবে আমাকে।

আম্মা- কি বল।

আমি- তুমি বৈবাহিক জীবনে সুখি ছিলে।

আম্মা- (একটু সময় ভেবে নিয়ে) বিয়ের প্রথম পাঁচ বছর ভালইছিলাম কিন্তু যখন তোমার আব্বার বয়স বাড়তে থাকে তখন থেকে আসতে আসতে সব শেষ হতে শুরু করে আর কি বলব। তোমার বয়স যখন ১০ বছর সে সময় তোমার আব্বার কি যেন একটা হয় তারপর উনি দুর্বল হয়ে পরেন, তারপর থেকে সে তেমন আর শক্ত সামরথ হতে পারেনি। ওকথা মনে করে কোন লাভ নেই যা গেছে গেছে।

আমি- আম্মা আমি জানিনা তোমাকে কতটা সুখে রাখতে পারবো তবে আমি সব সময় তোমাকে ভালো রাখবো এই কথা দিতে পারি, তোমার কষ্ট আমি সইতে পারবোনা। আম্মা আমি যে তোমাকে অনেক ভালোবাসি। তোমাকে নিয়ে আমি কত স্বপ্ন দেখি কত সখ আমার সব বলতেও পারিনা।

আম্মা- হ্যা তোমার সখ আমাকে জড়িয়ে ধরে ঘুমাবে তো আস আমাকে জড়িয়ে ধরে ঘুমাও। দরজা ভালো করে লাগিয়েছ তো কেউ আবার ঢুকে পরবে না তো।

আমি- না তবুও দেখি বলে দরজার কাছে গিয়ে দেখে নিয়ে না আম্মা ঠিক আছে কেউ আসতে পারবে না। লক করা আছে।

আম্মা- তবে আস বলে হাত বাড়াল।

আমি সোজা আমার কাছে গিয়ে শুয়ে পরে আম্মাকে বুকের মধ্যে জড়িয়ে ধরলাম। আম্মা  আমাকে জড়িয়ে ধরে বলল,

আম্মা- এবার শান্তি তো বলে আম্মার একটা পা আমার গায়ের উপর তুলে দিল।

আমি- আম্মার চোখে চোখ রেখে তাকিয়ে আছি, আম্মার গরম শ্বাস প্রশ্বাস আমার মুখের উপর লাগছে। খুব গরম লাগছে আম্মার শ্বাস।

আম্মা- আমার চোখে চোখ রেখে ইশারা করছে ভালো লাগছে তো।

আমি- আম্মাকে ভালো করে হাত দিয়ে প্যাঁচ দিয়ে জড়িয়ে ধরে উ ম আম্মু খুব ভালো লাগছে। আম্মুর দু ধ দুটো আমার বুকে চাপা লেগে চ্যাপ্টা হয়ে গেছে। আমি আম্মুর গালে চু মু দিচ্ছি। আম্মু একটু লজ্জা পেল।

আম্মা- আমার গালে পাল্টা চু মু দিল এবং আমার বুকের মধ্যে মুখ লুকালো। দুষ্ট আমার লজ্জা করে না।

আমি- কিসের লজ্জা আম্মা আমি তোমার ছেলে আমার বুকের মধ্যে তুমি আছ আমার তো খুব গর্ভ হচ্ছে আম্মুকে আগলে রেখেছি।

আম্মা- আমি জানিনা কি হবে আমার যে খুব ভালো লাগছে এত ভালো কি আমার কপালে সইবে আব্বু।

আমি- আম্মু জীবনে অনেক কষ্ট সহ্য করেছ আর না আম্মু এখন যে তোমার সুখের পালা আম্মু।

আম্মা- সে সুখ তুমি দেবে তো তুমি ছাড়া আমাকে কেউ সুখি করতে পারবে না। তাইত সব ছেড়ে তোমার সাথে এলাম।

আমি আর সইতে পারছিনা আমার লুঙ্গি ঠেলে বাঁ ড়া খাঁ ড়া হয়ে গেছে। আম্মুর শাড়ি আমার লুঙ্গি তবুও আম্মুর তলপেটে আমার বাঁ ড়া খোঁ চা দিচ্ছে। আমি আম্মুর মুখটা তুলে আর দেরী করতে পাড়লাম আম্মুর ঠোঁটে চু মু দিলাম। এবং চু ক চু ক করে আম্মুর ঠোট চু ষ তে লাগলাম।

আম্মা- লজ্জায় মুখ সরিয়ে নিয়ে "কি করছ এটা তো কথা ছিল না, জড়িয়ে ধরে থাকার কথা।

আমি- জানিনা আম্মু আমি তোমাকে ছাড়া বাঁচতে পারবোনা আম্মু তুমি আমার সব আম্মু, সেই বিদেশ থেকে ফিরে এসেছি শুধু তোমাকে পাবার জন্য আম্মু। আমার সো না আম্মুকে আমি ভালোবাসি, খুব ভালোবাসি, আমি আমার আম্মুকে ছাড়া আর কিছু চাইনা, বাকী জীবন শুধু তুমি আমার হবে আম্মু আর আমিও তোমার। বলে আমি আম্মুর দুই দু ধে র মাঝে মুখ গুজে দিলাম।

আম্মু- আ হ  না সো না এমন করেনা আমি তোমার আম্মু, আম্মুর সাথে এসব হয় না। আমিও তোমাকে ভালোবাসি কিন্তু এ হয়না সো না আব্বা কি করছ তুমি।

আমি- আম্মু আমি তোমাকে না পেলে মরে যাবো সত্যি বলছি আম্মু, তুমি আমার মনের ভেতর রয়েছ আমি আর কিছু চাইনা শুধু তোমাকে চাই আম্মু, তোমাকে অনেক ভালবাসব, অনেক সুখ দেব আম্মু।

আম্মা- আমি জানি সো না তুমি আমাকে অনেক ভালবাস কিন্তু এরপরে যা সে মা-ছেলে হয়না, এ যে মহা গুনা বাজান।

আমি- আব্বাও তোঁ তোমাকে বিয়ে করে গুনা করেছ, তোমাকে একটুও সুখি করতে পারেনি, আমি তোমাকে সুখি করব আম্মু। আমি আর কোন কাউকে চাইনা শুধু আমার আম্মুকে চাই। এই বলে আম্মুর হাত তুলে বো গ লে চু মু দিলাম কিন্তু অনেক বড় চুল রয়েছে আম্মুর বগলে।

আম্মা- (আমাকে ছাড়িয়ে) কি করছ তোমার ঘেন্না করছে না এত বড় বড় লোম রয়েছে ব গ লে। বলে বসে পড়ল।

আমি- আম্মু আমি কামিয়ে দেই তাহলে। বলে আমি উঠে আম্মুকে আবার জড়িয়ে ধরলাম। এবং আম্মুর ঠোঁটে চু মু দিলাম।

আম্মু আমাকে আর বাঁধা দিল না আমার চু ম্ব ন উপভোগ করতে লাগল।

আম্মু- (মুখ সরিয়ে বলল) তবে আগে কামিয়ে দাও। তুমি কামিয়ে দেবে বলে আগে আমি নিজে কামাতে চাইনি।

আমি সাথে সাথে আম্মুকে পাজা কোলে করে নিচে নামালাম আর বেসিনের সামনে রাখা রেজার নিয়ে এলাম। বললাম,

আমি- আমার আম্মুর ব গ ল আমি কামিয়ে দেব।

আম্মু –( আমার হাত ধরে বাথরুমে নিয়ে গেল) এখানে বসে বো গ ল কামিয়ে দাও ঘর নোং রা করতে হবেনা।

আমি পানি দিয়ে আম্মার বো গ ল ভেজাতে ভেজাতে বললাম "আম্মা তোমার ব গ লে এত লোম ভাবতেই পারিনি, আর এত সুন্দর ভাবে ছড়িয়ে আছে আ  আম্মু" বলে আবার পানি দিলাম এর পর ফোম বের করে আসতে আসতে আম্মুর ব গ লে লাগাতে লাগলাম।

আমি- আম্মু তুমি আমার কাঁধে হাত রাখ না হলে কষ্ট হয়ে যাবে তুলে রাখতে।

আম্মা – আর ভেজাতে হবেনা এবার রেজার দিয়ে চেচে দাও।

আমি-  আচ্ছা আম্মু

বলে আসতে আসতে আম্মুর দুই ব গ ল কামিয়ে দিলাম। এরপর ভালো করে পানি দিয়ে আম্মুর ব গ ল ভালো করে ধুয়ে গামছা দিয়ে মুছে দিলাম আর বললাম,

আমি- হাত দিয়ে দেখ আম্মা সব কেটে ফেলেছি।

আম্মা- আমার ছেলে সব কাজে পারদর্শী দেখছি।

আমি আম্মুকে বুকের সাথে জড়িয়ে ধরে বললাম,

আমি- আমার আম্মুকে আমি খুব ভালোবাসি, বিদেশে বসে তোমাকে একবার দেখার জন্য কেমন ছটফট করতাম আম্মু, আজ তুমি আমার এত কাছে ভাবতেই পারছিনা আম্মু।

আম্মু আমাকে জড়িয়ে ধরে বলল,

আম্মা- সত্যি আমাকে ভালবাস তো, সারাজীবন আমাকে ভালোবাসবে তো।

আমি- (আম্মুকে জড়িয়ে ধরে) হ্যা তুমি আমার প্রথম এবং শেষ ভালবাসা তোমার আমার মধ্যে আর কেউ কোনদিন আসবেনা। সারাজীবন আমি তোমাকে প্রানের চেয়ে বেশী ভালবাসব আম্মু। তোমাকে আমি রানী করে রাখবো আম্মু।

আম্মু আমার মাথা ধরে আমার ঠোঁটে চু মু দিল, আমাদের দুই ঠোঁট এক হয়ে গেল চ কা ম চ কা ম করে চু ষে দিচ্ছি একে অপরকে। আম্মু মুখ সরিয়ে বলল,

আম্মা- তবে আর কি আম্মুকে নিয়ে চল ঘরে।

আমি- না আম্মু এখন আমি তোমার নিচের গুলো কামিয়ে দেব।


#চলবে

পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই সাথেই থাকুন।

ধন্যবাদ 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area