#গল্পঃ মা তাহলে কার
#পর্বঃ ৪
মার সুন্দর ফর্সা নরম গালে স্যার চা ট তে লাগলেন। স্যার একহাতে তার ধ নে র মুন্ডিটা আমার গৃহবধূ মায়ের খেলানো সো না য় সেট করে হালকা করে একটা ঠা প দিলেন। সাথে সাথেই মা উ হ হ হ হ উ হ হ করে উঠলেন। মা ঠা প সামলে নিয়ে স্যারকে বলল,
- প্রথমে আসতে আসতে দেন দয়া করে।
স্যারের কোন কিছু না বলে তার ৭ ইঞ্চি মেশিনটা দিয়ে মায়ের সো না য় আসতে আসতে ঠাপ দিয়ে সম্পূর্ণ ধ ন ঢু কি য়ে দিল। আমার সুন্দরি সে ক্সি মা চোখ বন্ধ করে তার নতুন যৌ ন সঙ্গির ধ ন তার সো না য় গ্রহণ করছেন। মিনিট তিনেক পরেই এই ঠা পে অভ্যস্ত হয়ে গেলেন আমার মা।
এখন আর দেখে মনে হচ্ছে না আমার মা ধ র্ষি ত হচ্ছেন। বরং পরম তৃপ্তিতে আর কা ম উ ত্তে জ না য় উপভোগ করছেন তার নতুন প্রেমিকের আদর। আর আ আ হ উ হু ও আ হ ও উ ম্ম হু হু ও হ আ হ আ উ মম আর ও হ উ ম্ম আ হ ও ই শ উ ম্ম উ ম্ম উ ম্ম ও হ ও হ ও হ করে সুখের চিৎকার দিচ্ছে।
ভীষণ কা মে অন্ধ হয়ে মা সব ভুলে জরিয়ে ধরে নিজের সর্বস্ব উজার করে দিচ্ছেন অসম বয়সী পরপুরুষকে। আমার সুন্দরি কমবয়সী মাকে ভো গ করতে করতে স্যার বলল,
- জানো চম্পা, প্রথম দিন থেকেই তোমাকে চো দা র ইচ্ছা ছিল। আজ থেকে তুমি আমার বউ। চম্পা রসিয়ে রসিয়ে চু দ ব তোমায়। চু দে তোমাকে গর্ভবতী করবো। আমার বাচ্চার মা বানাবো।
মা আ হ ও উ ম্ম করতে করতে বলল,
- আজকের পর আর এসব হবে না। আমি আমার জামাইকে অনেক ভালোবাসি।
স্যার মায়ের উদ্দেশ্যে বলল,
- শুধু একজনের ভালোবাসায় তোমার পোষাবে না। তোমার যা গতর, তোমার দুই তিন জনের ভালোবাসা লাগবে।
বলেই স্যার মাকে জোরে জোরে ঠা পা তে শুরু করলো। মা স্যারের কথার জবাবে কিছু না বলে শুধু সুখের চাপা চিৎকার দিতে লাগলো আ হ ও মা আ হ উ ও ও ম্ম আ হ মা আ হ ও ই শ আ হ বলতে বলতে তার পা আরও ফাঁক করে দিল। স্যার মাকে চো দ তে চো দ তে জিজ্ঞেস করলো,
- চম্পা, আমার চো দা খেয়ে তোমার কেমন লাগতাছে?
মা আ হ ও ই শ আ হ ও করতে করতে বলল,
- জা নি না আ হ
মায়ের এমন কথা শুনে স্যার তার সম্পূর্ণ ধ ন মার সো না থেকে বাহির করে একটা রাম ঠা প দিয়ে আবার সো না র ভিতরে ঢু কি য়ে দিল। সাথে সাথেই মা আল্লা গো বলে একটা চিৎকার দিল৷ বাথরুমে ভিতরে সব কিছু নিরব হয়ে গেল, স্যার মার ভিতরে ঢু কি য়ে রেখে মার উপর শুয়ে একটু বিশ্রাম নিল। তারপরে স্যার মাকে বলল,
- চম্পা, ধ ন সবটা ঢু ক ছে?
মা একটা বড় শ্বাস ছেড়ে বলল,
- হুম
স্যার এবার মাকে আসতে আসতে চো দ তে চো দ তে জিজ্ঞেস করলো,
- আমার ধ ন তোমার পছন্দ হয়ছে?
মা চোখ বন্ধ করে সুখ অনুভব করতে করতে বলল,
- জানি না
স্যার মার ঠোঁটে একটা চু মু দিয়ে বলল,
- আমার ধ ন ছোট দেখে বুঝি তোমার পছন্দ হয়ছে না।
মা স্যারকে জড়িয়ে ধরে বলল,
- আপনার টা ছোট না, অনেক বড় আর মোটা।
স্যার মার কপালে একটা চু মু দিয়ে আবার জিজ্ঞেস করলো,
- হের টা মোটা না
মা লজ্জায় স্যারের বুকে মুখ লুকিয়ে বলল,
- না হের টা চিককন, মিডিয়াম সাইজ।
মার কথা শুনে স্যার এবার কোমর ঠেলে একটা ঠা প দিল। মা ই শ করে একটা শব্দ করেই পা আরও ফাঁক করে দিল। স্যার এবার মাকে চো দ তে চো দ তে বলল,
- একটা কথা কই?
মা স্যারের পিঠে হাত বুলিয়ে দিতে দিতে বলল,
- কি কথা?
স্যার মার ঠোঁটে একটা চু মু দিয়ে বলল,
- ভালোবাসি
মা স্যারের কথার কোন উত্তর না দিয়ে আরও শক্ত করে স্যারকে জড়িয়ে ধরলো। আমি বুঝতে পারছিলাম মা স্যারের সাথে এত কথা কেনো বলছে। হযতো স্যারের ধ ন মার অনেক পছন্দ হয়ছে তাই লোক লজ্জার ভয় বাদ দিয়ে, স্যারের চো দা উপভোগ করছে। আমাকে অবাক করে দিয়ে মা স্যারকে জিজ্ঞেস করলো,
- আপনার বেডি রেও এইবা করেন?
স্যার মাকে চো দ তে চো দ তেই উত্তর দিল,
- হুম, পু ট কি দেও করি।
মা বলল,
- ও গো মইরা যায়বো দু
স্যার তখনো মাকে চো দ তে ছিল। মার সো না থেকে আবারও আগের মতো পচ পচ পচাৎ পচ পচ পচাৎ করে শব্দ বের হতে লাগলো। স্যার মায়ের কথার জবাবে বলল,
- কোন দিনও না
স্যারের কথা শুনে মা কিছু বলল না দেখে স্যার আবার মায়ের উদ্দেশ্যে বলল,
- পু ট কি দে করলে কি মানুষ মইরে যা
মা তল থেকে কোমর তুলা দিতে দিতে বলল,
- তে
এবার স্যার ব্যাস জোরে জোরেই মাকে চো দ তে শুরু করলো। মা ও বাবা আ মা আ হ উ হু উ ও মা আ হ ও মা আ হ ও বাবা আ হ বাবা গো বলে চাপা চিৎকার দিতে লাগলো। মিনিট দুই এক পরেই মাকে দেখলাম স্যারের কোমর দুই পা দিয়ে জড়িয়ে ধরে বলল,
- আরও জোরে দেন, আরও জোরে
মার কথা শুনে স্যার চো দা বন্ধ করে মাকে জিজ্ঞেস করলো,
- চম্পা, কি দিব তোমাকে?
মা এবার রাগী মুখ নিয়ে করুন সুরে বলল,
- ই শ একটু জোরে চো দে ন না?
স্যার মায়ের মুখে এইটাই শুনতে চাইছিল। স্যারকে দেখলাম মার কথা শুনে রাম ঠা প দিতে লাগলো। মাকে ঠা পা তে ঠা পা তে বলল,
- অহন ভালো লাগতাছে?
- আ হ ও হু ম অ নে এ ক আরও জোরে আ হ ও উ ম্ম ই শ মা আ হ মা গো আ হ ক ত সুখ ও বাবা আ গো আ হ ও উ ম্ম আ হ
বলে মা সুখের চিৎকার দিতে লাগলো। ইতিমধ্যে মা আর স্যার বাথরুমের ভিতরে হুরুসতুল কো পা কু পি শুরু করে দিছিল। একজন চো দে ক্লান্ত হয়ে যাচ্ছিল আর একজন চো দা খেয়ে ক্লান্ত হয়ে যাচ্ছিল।
#চলবে

