#গল্পঃ ৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা
#পর্বঃ ১৯
আমিও তখন চিন্তায় পরে গেলাম। সত্যি এই তো পাট খেতে পানি হয়ে গেলে তো আর দাদিকে চো দা যাবে না। তখন আমি বললাম,
- তাহলে তো আর আজকে চো দা যাবে না।
দাদি দেখলাম মন খারাপ করে বলল,
- হুম
দাদির মন খারাপ দেখে আমি বললাম,
- মন খারাপ কইরো না, এই ঝিরিঝিরি মেঘের মাঝে পুকুরে কেউ আইবো কি?
দাদি পায়ে সাবান ঢলতে ঢলতে বলল,
- মেঘেদে কেডা আইবো পুকুরে?
আমি দাদির পাশে পুকুরের ঘাটে বসে। দাদির হাত এনে আমার ধ ন ধরিয়ে দিয়ে বললাম,
- তাহলে এই পুকুর পাড়ে হয়ে যাক একবার।
দাদি আমার ধ ন খেঁচে দিতে দিতে বলল,
- মলমডা তো আনছি না, দুপুরে মলম লাগাতে হবে না?
আমি বুঝলাম দাদি ky জেলির কথা বলতেছে। তাই আমি দাদিকে জিজ্ঞেস করলাম,
- এখনো কি তোমার ভিতরে ব্যাথা পাও?
দাদি মাথা নাড়িয়ে না বলল। তখন আমি আবার বললাম,
- তাহলে আর ওষুধ লাগানোর দরকার নাই।
তখন দাদি বলল,
- আইচ্ছে তাহলে তুই কারইয়া দেখ কেউ আইয়েনি।
আমি উঠে দাঁড়াতেই দাদি আমার লুঙ্গির ভিতরে মাথা ঢু কি য়ে দিয়ে আমার ধ ন চু ষে দিতে লাগলো। মিনিট দুই এক ধ ন চু ষে দিয়েই দাদি লুঙ্গির নিচ থেকে মাথা বের করে বলল,
- কেমনে করবে?
আমি দাদিকে ধরে উপর করে দাঁড় করিয়ে দিলাম। আমি দাদির কাপড় সায়া গুটিয়ে কমড়ে তুলে দিয়ে, দাদির পিছনে প জি শ ন নিলাম। তখন দাদি বলল,
- কেউ আইবো তাড়াতাড়ি কর।
আমি দাদির পা ছা র মাংস টা ফাঁক করে ধরে আমার ধ ন তার সো না য় ঢু কি য়ে দিলাম। সাথে সাথেই দাদি আ হ করে শব্দ করে উঠল। আমি দাদির কমড় দুই হাতে চেপে ধরে পিছন থেকে দাদি চো দা শুরু করলাম। আর দাদি আ হ ও হ ই শ আ হ ও হু ই শ আ হ করে চাপা চিৎকার করছিল।
বৃষ্টির পানি দাদির পা ছা র উপর থেকে গড়িয়ে পা ছা র দুই মাংসে মাঝ দিয়ে পু ট কি র কানা হয়ে এসে আমার ধ নে লাগছি। আমি বৃষ্টি পানি আর দাদির পা ছা দেখে চো দ তে চো দ তে দাদিকে বললাম,
- বুবু তোমার পু ট কি ডা অনেক সুন্দর।
দাদি বলল,
- হুম, কথা তইয়া তাড়াতাড়ি শেষ কর। কেউ আইবো পরে।
আমি দাদিকে আরও মিনিট তিনেক চো দা র পরেই দাদি কাঁপতে কাঁপতে তার রস খসিয়ে দিল। আমি আরও কয়েকটা ঠা প দিয়েই দাদির সো না থেকে ধ ন বাহির করে নিলাম। সাথে সাথেই দাদি সোজা হয়ে আমার পায়ের কাছে জিব ভের করে বসে গেল।
আমি ধ নে কয়েকটা খেঁচা দিতেই মা ল ছিটকে ছিটকে দাদির গালে নাকে কপালে জিবে ঠোঁটে পড়তে লাগলো। মা র বের হওয়া শেষ হতেই দাদি তার জিবের মা ল গিলে ফেললো আর বলল,
- বাইরে পালাইয়া নষ্ট করা লাগে? কত প্রোটিন নষ্ট করছস। তোর সব মা ল আমার ভিতরে দিবে হয় মুখে নাহলে সো না র ভিতরে।
বলেই দাদি আমার ধ ন চু ষে পরিষ্কার করতে লাগলো। আমি বাড়ির দিকে তাকাতেই দেখি মা আসতেছে গোসল এর জন্য। আমি সাথে সাথেই দাদির মুখ থেকে ধ ন বের করে নিয়ে বললাম,
- আম্মা আইতাছে
বলেই আমি পানিতে লাফ দিলাম। দাদিও পানি দিয়ে তার মুখ ধুয়ে নিল। মা এসে দাদির সাথে কথা বলা শুরু করে দিছে। আমি চুপচাপ গোসল করে বাড়িতে চলে গেলাম।
কয়েকদিন পরেই কক্সবাজার যাওয়ার টাকা যোগাড় হয়ে গেল। আমিও দাদিকে বলে তার ছোট বোনের বাড়িতে পাঠিয়ে দিলাম। দাদি বাড়িতে সবাইকে বলে গেছে, বোনের বাড়িতে ৭-৮ দিন থাকবো। আমিও মা বাবাকে বন্ধুদের সাথে রাঙামাটি ঘুরতে যাচ্ছি বলে পরেরদিন সকালে বাড়ি থেকে বেরিয়ে গেলাম।
আমি রিক্সা আর অটো দিয়ে দাদির বোনের বাড়ির কাছে গিয়ে দাদিকে কল দিলাম আসতে। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার পরে দেখলাম দাদি আসতেছে। দাদির পরনে একটা কালো বোরকা আর কালো হিজাব। হাতে দেখলাম কাপরের ব্যাগ। দাদি আমার কাছে এসেই বলল,
- রিক্সা ডাক একটা।
আমি দাদিকে পা থেকে মাথা পর্যন্ত দেখে বললাম,
- সে তো ডাকবই৷ তোমাকে কিন্তু বুবু সেই সুন্দর লাগতাছে।
দাদি তখন বলল,
- হুম, তা কইদিন থাকবাম হেইনো?
আমি মুচকি হেসে বললাম,
- সাত দিন।
দাদি অবাক হয়ে আমার কানে কানে ফিস ফিসিয়ে বলল,
- সাত দিন বেশি হইয়া যা, এতোদিন করলে তো আমি মরে যায়বাম।
আমিও দাদির কানে কানে বললাম,
- মরে গেলে তো ভালোই হবে। খবরের কাগজে নিউজ বের হবে "কচি ছেলের সাথে হানিমুন করতে এসে মাঝ বয়সী নারীর মৃত্যু"
আমার কথায় দাদি অনেক লজ্জা পেয়ে বলল,
- যা অসভ্য
আমি আর কিছু না বলে একটা রিক্সা ঢেকে, দাদিকে নিয়ে বাস স্ট্যান্ড চলে গেলাম। পরে সেখান থেকে বাসে করে কক্সবাজার চলে গেলাম। কক্সবাজার যেতে যেতে তখন দুপুর হয়ে গেছিল। বাস স্ট্যান্ড থেকে সিএনজি করে সাগর পাড়ে একটা হোটেলে গেলাম। সিএনজি ভাড়া দিয়ে দাদিকে নিয়ে হোটেলে ঢুকে, দাদিকে একটা চেয়ারে বসিয়ে রেখে আমি কাউন্টারে গেলাম। গিয়ে জিজ্ঞেস করলাম,
- সাত দিনের জন্য কি রুম পাওয়া যাবে?
কাউন্টার থেকে এক মেয়ে বলল,
- হুম পাওয়া যাবে। কিন্তু ঐ মহিলা কে হয় আপনার?
আমি তখন বললাম,
- উনি আমার দাদি হয়। উনাকে ডাক্তার দেখাতে এখানে নিয়ে আসছিলাম, ডাক্তার বলছে সাত দিন পরে আবার দেখাতে যেতে। তাই বাধ্য হয়ে হোটেলে আসতে হলো।
আমার কথা শুনে তখন মেয়েটি বলল,
- ও আচ্ছা, তাহলে এই ফরম টা পূরণ করে দেন।
বলেই মেয়েটা আমাকে একটা টালি খাতা দিল। সেখানে আমার নাম, দাদির নাম, মিথ্যে ঠিকানা আর মোবাইল নাম্বার দিয়ে পূরণ করে দিলাম। রুমের ভাড়ার টাকা জামা দিয়ে, কাউন্টার থেকে রুমের চাবি নিয়ে ছয় তলায় চলে গেলাম। সেখানে ১০৫ নাম্বার রুম টা আমাদের। আমাদের রুমটা সবার উপর তলায় একদম কর্ণারে ছিল।
#চলবে