Type Here to Get Search Results !

মা ছেলের সংসার ( পর্ব ১৪ )


 #গল্পঃ মা ছেলের সংসার

#পর্বঃ ১৪

আমার বোধহয় এবার হবে, দ্রুতলয়ে ঠা পা তে লাগলাম আমি, সজোরে গায়ের সব শক্তি দিয়ে ঠা প দিতে দিতে মাকে চেপে ধরে পাগলের মত চ পা শ চ পা শ করে ফ্রেঞ্চ কি সে মজে উঠি, এবং বা ড়া টা কে একেবারে জরায়ুর কাছে নিয়ে গিয়ে কাপ খানেকের মতো ঘি মায়ের যো নি কোটরে ঢে লে দিই।

মায়ের বুকের উপর শুয়ে থাকার সময় তার দু ধ যুগল আমার বুকে লেপ্টে ছিলো, শক্ত হয়ে থাকা বোঁ টা গুলো মা লু ম করতে পারছিলাম। কিছু সময় পর যখন বা ড়া বের করলাম মায়ের সুখের কোটর থেকে। তখন আমাদের মি ল নে র র স ঝরে মেঝেতে পড়তে লাগলো।

মা কিছুক্ষণ সময় নিলো, তারপর উঠে চুলটা খোঁপা করে কাপড় গায়ে দিয়ে নিলো। আমিও নিজের লুঙ্গি গেঞ্জি পরে নিলাম। দু'জনে দরজা খুলে ঘর থেকেবের হলাম। কিছুক্ষণ পরে কাকি আসলো মার সাথে আড্ডা দিতে। মার সাথে কাকি ঘন্টা খানেক আড্ডা দিয়ে চলে গেল।

মা হেঁটে গিয়ে কাকির পিছন পিছন দরজা আটকে দিল। ঘরের মধ্যে তখন আমরা মা ছেলে আবার একাকী। পেছন থেকে মায়ের কাপড় পরিহিত রসালো বয়স্কা দেহের পা ছা র হিল্লোল দেখে আমার মনে আবার স ঙ্গ মে র ঢেউ উঠলো। আমার ২৮ বছরের যৌ ব নে ক্ষণে ক্ষণে হার্ড অন হওয়া কোন ব্যাপারই না, আরেকবার মাকে করা যাক।

দরজা আটকাতেই, আমি ৫০ বছর বয়সী মায়ের ধুমসী দেহটা পেছন থেকে জাপ্টে ধরে মার মাথা ঘুরিয়ে তার ঠোঁটে ফ্রেন্স কি স করা শুরু করলাম। মা তখন বলল,

- আ হ হ আবার শুরু করলি তুই? একদিনেই মাকে শেষ করে দিবি নাকি?

আমি মুচকি হেসে বললাম,

- মামনিগো, তোমার এসব বা লে র প্যাঁচাল বাদ দাও। আসো আরেকবার খেলি, দেখছো না কেমন বা ড়া তাঁতিয়ে আছে।

মা লজ্জা পেয়ে বলল,

- তোর বা ড়া তো সবসময়ই তাতিয়ে থাকে। এতই যখন তোর কা ম, তাহলে নিজের বয়স্কা মাকে ফিট করলি কেন? তোর জন্য অল্পবয়সী ছুঁড়ি দরকার।

আমি রাগ দেখিয়ে বললাম,

- ধুর বা ড়া, আবার সেই বস্তাপচা বা ল ফালানি কথা! আমার জন্য তোর এই মিল্ফ মার্কা দেহটাই পার্ফেক্ট। তাই তো তোকেই বেছে নিয়েছি রে, পোঁ দ মা রা নি মা।

কথা শেষে মার টকটকে লাল ঠোঁটে মুখ বসিয়ে দিলাম, তার উষ্ণ জীভ চু ষ তে লাগলাম। দাঁড়ানো অবস্থাতেই মাকে দরজার পাশে দেয়ালের সাথে ঠেসে ধরলাম, তার দুহাত দেয়ালের সাথে চেপে ধরে তার মুখে আমার জীভ ঠেসে দিলাম। মা চুপচাপ আমার জিভ তার মুখে নিয়ে আরাম করে চু ষ তে লাগলো। এক পর্যায়ে তার নিচের ঠোঁটে দাঁত বসিয়ে জোরে কামড় দিলাম। মা আ হ হ উ হ হ করে বলল,

- আ হ  মাগোও বাবাগো এটা কি করছিস?

আমি মুচকি হেসে বললাম,

- মা, এটা হচ্ছে তোমার নাগর ছেলের দেওয়া লাভ মার্ক, বুঝলে তো? তোমার শরীরের সবখানে এভাবে কামড়ে কামড়ে এভাবে আমার আদরের চিহ্ন রাখবো।

মায়ের ঘাড়েও দাঁত বসিয়ে দিলাম। মার গলা, পিঠ, বুকের উপরের অংশ, ক্লিভেজ কোন জায়গাই কামড়াতে বাকি রাখলাম না। মা তখন বলল,

- উ ম ম  উ ফ ফ ও হ ই শ শ দ্যাখ কেমন করছে পাজি ছেলেটা। ওপাশের ফ্ল্যাটে মানুষজন আছে তো, তারা শুনলে কি ভাববে!

আমি বললাম,

- আরে ধুর, বা ল ভাববে আমার। ঘরের মধ্যে ছেলে হয়ে আমি নিজের মাকে যেভাবে খুশি চু দ বো, তাতে কার কি এসে যায়? আমি তোকে না চু দ লে ওইসব কোথাকার কোন মানুষজন তোকে চু দ বে নাকি, হুঁহ?

আমি এক হাত দিয়ে মার খোঁপা করে রাখা চুলগুলো খুলে দিলাম। কোমড় অব্দি লম্বা একগোছা ঘনকালো ঢেউখে চুলে তার সৌন্দর্যে আরেকমাত্রা বেড়ে গেলো। ঘরের লাইট জ্বলে থাকায় পরিস্কার আলোয় মায়ের মদালসা দেহটা গিলছিলাম যেন৷

তার পরনের কাপড় কাঁধের ব্লাউজ হাতা গলিয়ে খুলে দিয়ে মার পাছা গড়িয়ে সায়াও খুলে দিলাম।গতকাল রাত থেকে নিয়মিত স হ বা সে র ফলে মায়ের লজ্জা অনেকটাই কেটে গিয়েছিলো। তাই যখন তখন ছেলের সামনে নেং টো হতে তার মনে তেমন আর জড়তা কাজ করছিল না।

মার চর্বিঠাসা ঢেউখেলানো কোমর আর গু দে র সো নার মন্দির আমার সামনে উন্মোচিত হলো। মা এবার আমার লুঙ্গির গিঁট খুলে দিলো, যা ঝপ করে নিচে পড়ে গেল, আমিও উ ল ঙ্গ হয়ে গেলাম।

আমি দাঁড়িয়ে থেকেই তার স্ত ন গুলো মর্দন করছি, আমার পিড়নে মার শুভ্র দেহের নানা জায়গা লাল দাগ হয়ে যাচ্ছিলো। এদিকে লুঙ্গি খুলে যাওয়ার পর আমার গর্জে উঠা কুঁচকুঁচে কালো বা ড়া টা ৯০ ডিগ্রীতে তখন দাঁড়িয়ে রয়েছে মার গর্তের খোঁজে।

আমি দেরি করলাম না, মাকে পিছনের দেয়ালে ঠেস দিয়ে মায়ের একপা উপরের দিকে তুলে তার চওড়া পাড়ের যো নি র মধ্যে থুতু দিয়ে বা ড়া টা সেট করে ধাক্কা দিলাম। টানা চো দ নে র ফলে খুব সহজেই আমার কালো মোটাতাজা ধো ন মার শুভ্র লাল ভো দা র মধ্যে দিয়ে অনায়াসেই আপন রাস্তায় ঢুকে গেলো।

আমি মায়ের আরেকটা পা কোলে তোলার মতো করে তুলে নিলাম। মা তখন ঘরের দেয়ালে পিঠ ঠেকিয়ে তার দুইপা দিয়ে আমাকে কেঁচি দিয়ে পেঁচিয়ে আমার কাঁধে তার দুই হাত দিয়ে জড়িয়ে আছে, আর আমি দাঁড়িয়ে থেকেই তাকে আমার কোলের মধ্যে উঠবস করাতে করাতে ঠা প কষাচ্ছি।

ঘরের জানালা খোলা থাকায় তখন দূর থেকে দেখা যাচ্ছে আমাদের বাড়ির মধ্যের রুমের লাইট জ্বালানো। কে বলতে পারবে, খিদিরপুরের এই শহুরে নিম্নমধ্যবিত্ত এলাকায় রুমের মধ্যে ৫০ বছর বয়সি এক পাকা যুবতী নারি আর তার ২৮ বছরের জোযান ছেলের স ঙ্গ ম লী লা হচ্ছে, যেখানে মাকে তার ছেলে দাঁড়িয়ে থেকেই নিজের কোলে বসিয়ে চু দে চলছে। আর মা চাপা চিৎকার করছে,

ও হ্ আ হ্ আ হ্ আ হ হ হ্, আস্তে কর রে খোকা। গু দে র ওখানে তোর বড় যন্ত্রটা খুব লাগছে। আ হ্ উ হ্ ও হ্

আমি তখন বললাম,

- আ উ ফ ও ম ম আস্তে কেন করবো রে ন্ডি মা গী? তোকে নিজের ইচ্ছেমতো চু দ বো। এতদিনের সব কা ম না বা স না তোর শরীরে কড়ায় গন্ডায় উসুল করবো রে মা ও ও হ্ মাগো ও হ্ ও হ্ আ হ হ"

দেযাল ছেড়ে মায়ের ভারী দেহটা কোলে নিয়ে হাঁটছি আর চু দ ছি। আমার ৬ ফুট দেহের কোলে ৫ ফুট মাকে বসিয়ে ঘরময় পাশবিক উন্মত্তায় মাকে চু দে তার গু দে র চরম পরীক্ষা নিচ্ছি। সেই পরীক্ষায় বরাবরের মতই মা গোল্ডেন মার্কস নিয়ে ফার্স্ট ক্লাস খা ন কি পনায় উত্তীর্ণ। আমার গলা দুহাতে জড়িয়ে মা তার মাথা পেছনে হেলিয়ে রাখায় তার খোলা এলোমেলো চুলগুলো মেঝে পর্যন্ত এসে লাগছে।

মিনিট বিশেক এভাবে চো দা র পর আমি মা রুবিনা বেগমকে ঘরের খাবার টেবিলে পোঁ দে ঠেস দিয়ে দাঁড় করালাম। তারপর মায়ের দুইপা টেবিলের দুপাশে হাঁটু ভাঁজ করে মুড়ে দিয়ে তার সামনে দাঁড়িয়ে গু দে ধো ন ভরে চু দ তে লাগলাম। মার মা ই গুগো বুকের দুইপাশে হালকা ঝোলা অবস্থায় দুলতে লাগলো। অনেক বড় আর ভারি ম্যা না গুলো কামড় দিয়ে চেটে মায়ের ঘাড়ে শক্ত করে চেপে ধরে ষাঁড়ের মত ক্ষিপ্রতায় বয়স্কা মাকে চু দ লে থাকলাম। আর মা চাপা চিৎকার করছিল,

- আ হ হ হ মাগোও ওমা আ আ সজিবরে ও সোনামনি, দোহাই লাগে একটু আস্তে কর। ভেতরটা ছিঁড়ে যাচ্ছে যেন তোর ধো নে র ঘষায় রে বাবা, একটু রেহাই দে তোর মাকে, একটু আস্তে কর নারে বাবা উ ম ম ম উ হ হ হ উ ফ ফ ফ আর পারি না মাগোওও

আমি বুঝলাম গত রাত থেকে টানা চো দ নে র উপর থাকায় মাঝবয়েসী মায়ের গু দে পর্যাপ্ত পরিমাণ পিচ্ছিলকারী জল বেরোতে সময় লাগছে। কমবয়সীদের মত মার গু দে এত র স হবে না সেটাই স্বাভাবিক। এজন্য মায়ের মত বয়স্কা মহিলার গু দে র পাশাপাশি পোঁ দ চো দা টাও খুবই প্রয়োজনীয়। তাই আবারো মার বিশাল পোঁ দ টা চো দা র সংকল্প করলাম।


#চলবে

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area