#গল্পঃ বন্ধুর মা যখন বউ
#পর্বঃ ৯
আমার বা ড়া র মু ন্ডি টনটন করছে এতক্ষণের উত্তেজনায়। তাই আন্টির দরজার কাছে গিয়ে দেয়ালের দিকে ফিরে পেন্ট নিচু করলাম। শুরু করলাম হ স্ত মৈ থু ন। দু ধে র স্বাদ ঘো লে মেটানোর মত। তারপরো সমস্যা হলনা খুব একটা। আন্টির গু দ টা ই শুধু কল্পনা করতে হল। বাকি সবকিছুই তো দেখা আছে।
তাই খুব অল্প সময়েই জমিয়ে মৈ থু না ন ন্দে ডুবে গেলাম। আন্টির পারফেক্ট ব ক্র তা, পারফেক্ট দেহ, পারফেক্ট রং, পারফেক্ট রুপ, এত নিখুঁত কেন আন্টি! কয়েক মিনিট পরই আমার মু ন্ডি টনটন করে শরীরে কাঁপন ধরিয়ে পিচকারীর মত করে মা ল বের শুরু হল। পিচিক পিচিক করে মা ল বেরিয়ে দেয়াল ভিজাতে লাগল। আর আমিও তিরতির করে কাঁপাতে থাকলাম।
শেষ হলে চোখ খুললাম। একটা ভারী কিছু করিডোর দিয়ে ঠেলে নেয়ার শব্দ শুনা যাচ্ছে। আমার সবকিছুই কেমন যেন ঝাপসা লাগছিল। দেয়াল আর ফ্লোরে মা লে র ছড়াছড়ি। এত মা ল আসে কোথা থেকে। আমি দরজার দিকে তাকালাম। দরজায় আন্টি মাথা বের করে দাড়িয়ে আছে। তিনি দেখছিলেন আমি তার নাম জপ করতে করতে এত এত মা ল বের করেছি।
ওদিকে ইয়াসিন ডান দিকের করিডোর এরই একটা বন্ধ দরজা খুলল। আন্টি বের হয়ে এল। আমি টেবিলে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে হাপাচ্ছি। বা ড়া তখনো বের করা। খুব ক্লান্ত লাগছে। আন্টি অপর পাশের এক টেবিল থেকে কিছু টিস্যু নিয়ে এলেন। এরপর দেয়াল আর ফ্লোরে থাকা মা ল গুলো টিস্যু তে মুছে নিলেন।
সব মোছা হয়ে গেলে তিনি আমার সামনে এলেন। নিচু হয়ে বসলেন। আমার মু ন্ডি তে তখনো কিছু মা ল লেগে ছিল। আমাকে আবার অবাক করে দিয়ে তিনি সেই মা ল আরেকটা টিস্যু দিয়ে মুছে দিলেন। আমার শরীরে আবার কম্পব শুরু হল। বা ড়া আবার খাড়া হয়ে যেতে লাগল তাই আন্টি উঠে দাঁড়ালেন। আমি খপ করে তার হাত ধরলাম। আন্টি চলে যেতে উদ্যত হলেও তার হাত ধরায় আবার দাঁড়াতে বাধ্য হলেন। তখন আমি মুচকি হেসে বললাম,
- বেল্ট টা পড়ে নাও। সুন্দর পেটটা সবাই দেখে ফেলবে নাহয়।
বেল্টটা টেবিলের পাশেই পড়ে ছিল। আন্টির পুরো কোমর তাই দৃশ্যমান। আন্টি সেটা নিতে যাচ্ছিল। কিন্তু আমি আন্টির কোমর জড়িয়ে ধরলাম। আর আন্টির চোখে তাকালাম। তার মুখের ভাবভঙ্গি খেয়াল করতে করতে পেটে হাত বুলান শুরু করলাম। আন্টি চোখ বন্ধ করে ফেলল।
আমি এবার তাকে এক পাঁক ঘুরিয়ে পেছন থেকে কোমর জড়িয়ে ধরলাম। তাই তার মুখ আর দেখা গেলনা। পিছন থেকেই বাম হাতে পেটে হাত বুলাতে বুলাতে আমি এক আঙুল তার নাভিতে ঢুকিয়ে দিলাম। আর এবার আমাকে অবাক করে দিয়ে বন্ধুর কামাতুরা মা আমার বুকে মাথা রেখে দুই হাতে আমার গলা জড়িয়ে ধরল।
আমি নাভিতে আঙুল ঘুরাতে ঘুরাতে আন্টির ঘাড়ে চু মু খাওয়া শুরু করলাম। আন্টি আমার ঘাড়ে চাপ দিয়ে ধরে বুকে মাথা এপাশ ওপাশ করা শুরু করল। আর একটু একটু করে কোমর মোচড়াতে থাকল। তাই আন্টির পা ছা প্যান্টের উপর দিয়ে আমার নু নু কে আদর করা শুরু করল। আন্টির মাখন নরম পেলব তুলতুলে পা ছা র আমন্ত্রণে আমার নু নু ও সাড়া না দিয়ে পারল না।
আমি ডান হাত শাড়ির উপর দিয়েই আন্টির বুকে নিয়ে গিয়ে ডান দু ধে র উপর রাখলাম। আর পরক্ষনেই হাতের সব জোড় দিয়ে দু ধ টা টি পা শুরু করলাম। ব্লাউজ ব্রায়ের কারনে এ কাজে খুব একটা সুবিধা হচ্ছিল না। তাই বৃথা সময় ক্ষেপণ না করে আমি ডান হাত আবার কোমরে নামিয়ে আনলাম।
এদিকে বাম হাতের তর্জনী বন্ধুর মায়ের রসালো নাভিতে ঘুরিয়েই যাচ্ছি। আমি এবার মুখটা আন্টির ঘাড় থেকে সোজা কোমরে মেরুদন্ডের খাঁজে নিয়ে গেলাম। আন্টির হাত আমার ঘাড় থেকে ছুটে গেল। আমি তার কোমরে চু মু খেতে লাগলাম এবার। চু মু না বলে চু মু ক বললেই ভাল।
আন্টির কোমরের প্রতিটা ইঞ্চিতে আমি চু মু ক দিয়ে দিয়ে আমার লালায় লালায়িত করে দিতে লাগলাম। আর ওদিকে নাভিতে আঙুল লাগিয়েই রেখেছি। আন্টি একটা শিৎকার ধ্বনি দিল এবার। বন্ধুর সতী মা এবার আমার কাছে ধরা দিল বলে! আমি দ্বিগুণ উৎসাহে আন্টির কোমরে চু মু ক দিতে দিতে পেটের দিকে যেতে থাকলাম।
আন্টি দুই হাতে আমার হাত চেপে ধরল। বাধা দেয়ার জন্য নয়, সুখের আতিশায্যে! আমি কখনো কারো সাথে সে ক্স না করলেও কিভাবে যেন এ বিষয়টা খুব সহজেই বুঝে গেলাম! আমি এখন আন্টির পেটে চু মু দিচ্ছি। আন্টি এবার আমার হাত ছেড়ে আমার মাথায় হাত দিল আর চুলে বিলি খাটতে খাটতে বলল,
- রাফি, ইয়াসিন মনে হয় বের হয়েছে। লক্ষী, প্লিজ এবার ছাড়। বিপদ হয়ে যাবে নয়তো।
তখন একটা ভারী কিছু ঠেলে নিয়ে যাবার শব্দ আমারো কানে এল। তবে আমার কানে বাজতে লাগল আন্টির লক্ষী শব্দটি। বন্ধুর মা কে তাহলে পটিয়ে ফেলেছি! কিন্তু আন্টির পেটের স্বাদ একবার পেলে কি আর ছাড়া যায়! আমি ছাড়তে পারলাম না। চু মু ক দিতে দিতে নাভির দিকে এগোতে থাকলাম। তখন আন্টি আবার বলল,
- রাফি প্লিজ। এবার ছাড়। অনেকক্ষণ হয়ে গেছে।
আন্টি উবু হয়ে খুব চাপা গলায় বলল। আমি উঠে দাঁড়ালাম। সরাসরি আন্টির চোখে তাকালাম। আর আন্টির ঠোঁটের সাথে আমার ঠোঁট প্রায় লাগানো অবস্থাতেই বললাম,
- কিন্ত লক্ষী, তোমাকে পেলে তো আর ছাড়তে পারিনা। সব কিছুই তো দেখা হয়েছে। এবার ষোল কলা পূর্ণ করতে দাও।
কথা বলা শেষ হওয়া মাত্রই আন্টিকে লিপ লক কি স শুরু করলাম। আর দুই হাতে আন্টির কোমর আর পেট মালিশ করতে থাকলাম। এদিকে নিজের সব গোপন সম্পদ আমার দৃষ্টিগোচর হয়ে যাওয়ার পর থেকে আন্টির মনোভাব পরিবর্তন হয়েছে। আন্টিও তাই এবার এই চু মো চু মি খেলায় অংশ নিল।
দুজনের জিহ্বা পরস্পরকে আলিঙ্গন করে নিল। আন্টির মুখের মিষ্টি লালারস চুইয়ে চুইয়ে আমার মুখে প্রবেশ করা শুরু করল। আন্টির সবকিছু এত মিষ্টি কেন! সুখের চরম সীমায় উঠে আমি আন্টির জীহ্বা চু ষে যেতে লাগলাম। আর আন্টির লালারস ও প্রতি চু মু কে আমার মুখে ঢুকতে লাগল।
ওমা! খেয়াল করলাম আন্টিও আমার জিভ চু ষ ছে! ইয়া আল্লাহ! সব তোমার মেহেরবানি! শুধু শেষ খেলাটা যেন খেলে দিতে পারি, প্লিজ…
কিন্ত এরকম মিনিট তিনেক চো ষা চু ষি র পরই আন্টি হঠাৎ কিস করা থামিয়ে আমার ঠোটে নিজের হাত রাখল। তার চোখে চোখ রাখলাম। সে চোখে সতর্কতা। সাথে আদিম খেলার তীব্র আমন্ত্রণ। অবাক হলাম, এই নারী একই সাথে এত এক্সপ্রেশন কিভাবে ফুটিয়ে তুলে মুখে!
সত্যিই তিনি বিধাতার এক অসাধারন সৃষ্টি! আমার ভাগ্য কি এতটা সহায় হবে এই সৃষ্টির সাথে বিছানায় যাওয়ার! তার গু দে র সুমিষ্ট রস পান করার! সেই কুসুম কোমল গু দে র নরম উষ্ণ ভাপ নেওয়ার!
- কি হল জান?
আমার কথা শুনে আন্টি ফিসফিস করে বলল,
- ইয়াসিন মনে হয় এদিকে আসছে।
আমিও কান খাড়া করলাম। তেমন কোন শব্দ শোনা যাচ্ছেনা। আমি অধৈর্য হয়ে গেলাম। এরকম সময়ে এভাবে থেমে যাওয়া!
- প্লিজ আন্টি, এত কিছুর পর এরকম করার তো কোন মানে নেই। তোমার গু দে র রস না খাওয়া পর্যন্ত আমার শান্তি হবেনা। প্লিজ।
বলেই আমি আবারো আন্টিকে কিস করতে গেলাম। কিন্তু আন্টি বাধা দিল আবারো আর বলল,
- আমরা আসছি অনেকক্ষণ হয়ে গেছে। আর বেশি দেরী করা উচিত হবেনা। আপা জিজ্ঞেস করবে অনেক কিছু।
আমি তখন বললাম,
- তুমি বলবা আমাকে ব্লাড গ্রুপিং শিখাচ্ছিলা।
আমি তখন কিছুটা বিরক্ত আর বাধ্য হয়ে বলল,
- উ ফ! বিকালে বাসায় এসো। এখন যাও, প্লিজ।
আমিও ভাবলাম রিস্ক নিয়ে কাজ নেই। বিকালেই তো আন্টির গু দ আমার হতে চলেছে। তাই কনফার্ম হতে বললাম,
- সত্যি সত্যিই পাব তো বিকেলে?
তখন আন্টি আমাকে অবার করে দিয়ে আমার বা ড়া য় হাত দিল। আর আমার বা ড়া খেঁ চে দিতে দিতে বলল,
- হ্যা বাবা হ্যা। এত সুন্দর নাদুস নুদুস নু নু দেখলে, কেউ কি ভিতরে নেয়ার লোভ সামলাতে পারে?
বলে আন্টি এখন পর্যন্ত দেখা সবচেয়ে সে ক্সি হাসিটা দিল।
- আ হা! তাহলে যাওয়ার আগে…
বলেই আমি বসে গেলাম। আর আন্টির পেটের উপর থেকে শাড়ি সরিয়ে ফেললাম। তখন আন্টি আবার বলল,
- এই। বললাম তো বিকেলে।
বলেই আন্টি বাধা দিতে চাইল। কিন্ত আমি জিব ঢু কি য়ে দিয়েছি আন্টির নাভিতে। আর শুরু করেছি চো ষ ণ। আন্টির পেট তিরতির করে কাঁপা শুরু করল। আমিও দু মিনিটের মত নাভি চু ষে উঠে দাঁড়ালাম। তখন আন্টি বলল,
- তুমি যাও। আমি কিচ্ছুক্ষণ পরে যাচ্ছি। এ অবস্থায় যাওয়া যাবেনা।
আমি শেষ বারের মতো আন্টির ঠোঁটে একটা কিস দিয়ে, রুম থেকে বের হলাম। বের হওয়ার আগে দেখলাম আন্টি বেল্ট তুলে নিচ্ছে। আমি নেমে গেলাম। নিচের সেই মহিলা দেখি ফোনে কথা বলছে। আমাকে চলে যেতে দেখে একটু মুচকি হেসে আবার কথা বলায় ব্যস্ত হয়ে পড়ল।
চলবে

