Type Here to Get Search Results !

বন্ধুর মা যখন বউ ( পর্ব ৬ )


 #গল্পঃ বন্ধুর মা যখন বউ

#পর্বঃ ৬

বেল্টের উপরে আর নিচে আন্টির মসৃণ ফর্সা পেটের চামড়া দেখতে পেয়েছি। আর একটা ভাল দিক। কারন বেল্টের হুকটা আমি দেখছি। জাস্ট একটা হালকা চাপ দিলেই হবে। বাকিটা আল্লাহ ভরসা। তবে আন্টির ব্লাউজ কিন্তু ঠিকাছে। লো কাট নয়। নাহয় যা পাতলা শাড়ি। খাঁজ দেখেই সবার জিব বেরিয়ে পড়ত।

আমি দরজার বাইরে একবার উঁকি দিলাম। আন্টি নেই। আমি অপেক্ষা করতে থাকলাম। মনে হয় আন্টি নিজেই টিকাটা দিবে। এবং মিনিট সাতেক পরেই আমাকে একজন নিতে এল। আমি আয়ার পিছু পিছু যেতে লাগলাম। খুব সম্ভবত ইনিই সেই রেনু মাসি।

সে আমাকে একটা রুমে নিয়ে গেল, যেখানে আন্টি ছাড়াও আর একজন নার্স ছিল। মানতেই হল এই ক্লিনিকের একমাত্র আন্টি ছাড়া বাকি সবাই অখাদ্য। সেই মহিলা আমাকে বিভিন্ন প্রশ্ন করতে লাগলেন। কলেজ, পড়ালেখা, কোচিং ইত্যাদি বিষয়ে। আর আমিও আন্টিকে দেখার বদলে এই মহিলার আউল ফাউল প্রশ্নের উত্তর দিতে থাকলাম।

আন্টির নাভি দেখার স্বপ্ন উবে যাওয়ার উপক্রম হল। এই মহিলা তো সামনে থেকে নড়বে না মনে হচ্ছে। আর আন্টি ওদিকে টিকাটা তৈরি করতে থাকল। এরপর একটা ট্রে এর মত জিনিসে হাতে নিয়ে আমার কাছে আসল। আর বলল,

- জামার হাতা গোটাও।

আমিও বাধ্য ছেলের মত হাতা কাঁধে তুলে ফেললাম। আন্টি এরপর আমার বাহু স্পিরিট দিয়ে মোছা শুরু করল। আর একটা বড় সিরিঞ্জ হাতে নিল। আমি চোখ বন্ধ করে ফেললাম। আর বাহুতে একটা তীক্ষ্ণ যন্ত্রণা অনুভব করলাম। আর মনে মনে চিন্তা করলাম ‘দুঃখ ছাড়া সুখ লাভ হয় কি মহীতে? হায়রে আন্টি, শুধু আপনার শরীর সুধা ভো গের জন্য কত কিছু যে করতে হচ্ছে। হঠাৎ আন্টির কথা কানে আসলো,

- হয়ে গেছে।

আমি চোখ খুললাম। আন্টি রুমের কোনে থাকা একটা ঝুড়ির দিকে গেল সিরিঞ্জ গুলো ফেলতে। আমি তার পেছন দিক দেখতে পেলাম। আন্টির শাড়ির আঁচল কোনাকুনি ভাবে পিছনে বেল্টের ভেতরে রাখা। বেল্ট খুললেই আঁচল উন্মুক্ত। আর আন্টি আমার কাছে যখন এসেছিল তখন তার কাধে কোন সেফটি পিন বা এ জাতীয় কিছু চোখে পড়েনি।

বেল্টটাই আঁচল শরীরের সাথে লাগিয়ে রেখেছে। বেল্ট খুলে গতকালের মত আঁচলে একটা হেঁচকা টান দিলেই আন্টির সেই মাখন নরম পেট আবারো আমার সামনে চলে আসবে। শুধু দরকার একটা খালি রুমের। আমি চিন্তা করতে থাকলাম কি করা যায়। এবং একটা বুদ্ধিও পেয়ে গেলাম। আন্টিকে জিজ্ঞেস করলাম,

- আচ্ছা আন্টি এখানে ব্লাড গ্রুপ বের করা যায়?

আন্টি তাকালেন আমার দিকে। মনে হল যেন একটু অসহায় হয়ে গেলেন। মনে হয় ভেবেছিলেন টিকা দিয়েই আমি চলে যাব। এখন আবার কি! কিন্তু আন্টি কিছু বলার আগেই পাশের সেই নার্স মহিলা বলে উঠল,

- হুম, যায়। একশ টাকা লাগে।

আন্টি তখন স্নেহের সাথে জিজ্ঞেস করলো,

- তুমি করাবে নাকি?

আমি তখন বললাম,

- জ্বি আন্টি। খুব দরকার এটা জানা থাকা। যে হারে আজকাল এক্সিডেন্ট হচ্ছে।

আমার কথা শুনে আন্টি মৃদু হাসলেন আর বললেন,

- আচ্ছা, আমি করে দিচ্ছি।

বলে আন্টি একটা টেবিল থেকে আর একটা সিরিঞ্জ নিয়ে এল। আমি জানি কোথা থেকে রক্ত নেয়, তাই হাত বাড়িয়ে আবার চোখ বন্ধ করলাম। এবং আবারো সিরিঞ্জ এর সুইয়ের সেই তীক্ষ্ণ ব্যথা, আরো কি কি যে করতে হবে আন্টির জন্য! রক্ত নেয়া শেষ হলে আন্টি পাশের মহিলাকে বলল,

- ‘পারভিন আপা, আমি তাহলে একটু উপর থেকে আসি। আপনি এদিকটা দেখেন।

আমার বুক ছলাৎ করে উঠল। আমি দ্রুত জিজ্ঞেস করলাম,

- উপর থেকে বলতে?

আমার কথা শুনে উত্তর দিল পারভিন,

- উপরে আমাদের একটা ছোট্ট ল্যাব আছে। ওখানে ছোটখাটো টুকটাক পরীক্ষাগুলো করা হয়।

তখন আমি বললাম,

- ও। তাহলে আন্টি আমিও যাই আপনার সাথে।

আমার কথা শুনে আন্টির মুখের অবস্থা এমন হল যেন আমি এবার সবার সামনে তার শাড়ি ধরে টান দিয়েছি। তাই আমাকেই পরিস্থিতি সামাল দেয়ার জন্য বলতে হল,

- আন্টি, ব্লাড গ্রুপিং আমাদের প্রকটিকাল পরীক্ষায় থাকে। কলেজে এতজনের সাথে দেখলে তো কিছুই বোঝা যায়না। এখানে দেখলে বিষয়টা একদম পরিষ্কার হয়ে যেত।

- তমা দি, দেখায় দেন। ছেলেটা শিখতে চাচ্ছে।

পাশের সেই নার্স পারভিন আমাকে সমর্থন দিয়ে দিলেন। ইচ্ছে করল তাকেও একটা চু মু খাই। কি চমৎকার কথাই না বললেন। আমি তো আন্টির সবটুকুই দেখতে চাচ্ছি। তার কাছ থেকেই চো দ ন বিদ্যা শিখতে চাচ্ছি। আন্টি পড়লেন উভয় সঙ্কটে। তারপরো দ্বিধাগ্রস্ত মনেই বললেন,

- আচ্ছা, আসো।

আন্টির দ্বিধাগ্রস্ত মুখ দেখেই বললাম,

- আন্টি সামান্য একটা প্রকটিকাল শান্তর থেকে একটু বেশি জানব এই। এর বেশি কিছু না।

আন্টি এবার একটু বিব্রত হাসি দিলেন। মনে হয় লজ্জা পেলেন সহকর্মীর সামনে এমন কথা শুনে। তাই বললেন,

- এই, আমি কি এরকম কিছু বলেছি নাকি! তোমরা সবাই আমার ছেলের মত। আসো আমার সাথে।

অতঃপর আমি আন্টির পিছু পিছু গেলাম। আন্টি সিঁড়ি দিয়ে উঠার সময় বেশ ভাল মতই সব চেক করে নিল। শাড়ির আঁচল ঠিকাছে কিনা। বেল্ট ঠিকমত পড়েছে কিনা। এমন ভাবে চেক করছে যেন আমি কিছু না বুঝি। কিন্তু আমার চোখ তখন আন্টির প্রতিটা মুভমেন্ট বিশ্লেষণ করছে। আন্টি একটা কথাও বলল না আমার সাথে। আমরা উপরে উঠে এলাম।

আন্টি উপরে উঠে সিড়ির বাম দিকে একটা রুমে গেল। রুমের দরজাটা রুমের শেষ মাথায়। আমি আশেপাশের অবস্থা দেখা শুরু করলাম। আন্টির প্যাথলজি রুম এর পাশে আরো দুইটা রুম আছে, সেগুলো তালা মারা। ডান দিকের করিডোর এও ঠিক একইরকম ভাবে তিনটা রুম। তার মাঝের টার দরজা খোলা। বাকি দুটা বন্ধ। আমি আন্টির রুমে ঢুকে আন্টিকে জিজ্ঞেস করলাম,

- এত ফাকা ফাকা? রোগী কম নাকি?

আন্টি সেই দ্বিধাগ্রস্ত গলায় বলল,

- না, এই তলায় রোগী ভর্তি হয়না। এখানে ওটি। অপারেশন থিয়েটার। ওই পাশের গুলা। আর এদিকে প্যাথলজি, আর ওটির পোশাক, যন্ত্রপাতি পরিষ্কার এর রুম।

আমি বললাম,

- ও

আন্টি রুমের এক কোনায় একটা টেবিলের সামনে দাঁড়িয়ে কয়েকটা স্লাইডে আমার রক্তগুলো নেয়া শুরু করল। আমিও দেখার ভান করে কাছে এগিয়ে গেলাম। বুকে আবারো মাদল বাজা শুরু করল প্রচন্ড উত্তেজনায়। পেন্টের ভিতরের সেই দানব আবারো ফুঁসে উঠা শুরু করল।

চোখ বারবার চলে যাচ্ছিল আন্টির পেটের দিকে। বেল্টের মত জিনিসটার ঠিক নিচেই শাড়ির ভিতর দিয়ে আন্টির ফর্সা পেট। বেল্টের প্রায় এক ইঞ্চি নিচে শাড়িটা পড়া। ইস! এরকম সে ক্সি মা থাকতে সামলায় কেমনে শান্ত। এই ক্লিনিকের পুরুষ কর্মীরাই বা সামলায় কিভাবে এরকম সে ক্স বোম সামনে থাকা সত্ত্বেও !

- আবার আমার পেটের দিকে চোখ কেন?

আন্টির রাগি গলা কানে আসায় চোখ তুলে তাকালাম। অগ্নিদৃষ্টি দিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছেন তিনি। আন্টি কিন্তু সত্যিই মারমুখী হয়ে আছে। এই সেরেছে! তাই আন্টিকে শান্ত করতে বললাম,

- না, মানে আন্টি, আমি, আমি…আমি আসলে ক্ষমা চাইতে এসেছি।


#চলবে

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area