#গল্পঃ মা থেকে বউ
#পর্বঃ ২১
- তুমি রাগ করনা, ওকে তোমার ওটা ধরতে দাও দেখি কি করে। এখন তো নেতিয়ে আছে।
আমি তখন বললাম,
- যা আবার সেই কথা সে হয় না।
মা তখন বলল,
- আরে কেউ তো জানবেনা, দাও না দেখি কি করে।
আমি তখন বললাম,
- আমি পারবো না। এ কোনদিন হবে না, বাচ্চা মেয়ের সাথে এসব হয় না, আমরা দুজনে বড় যা করছি সব ঠিক আছে কিন্তু না ওকে একদম ডাকবেনা এ ব্যাপারে।
মা তখন বলে,
- আচ্ছা তুমি যা বল তাই হবে।
আমি "দাড়াও" বলে ওর জন্য পাম্পাস বের করে দিলাম আর বললাম ওকে পরিয়ে দাও। মা হাতে নিয়ে ওকে পরিয়ে দিল আর বলল,
- দেখলি দাদা তোকে মেয়ের মতন ভালোবাসে।
বলেই মিথিলাকে বসিয়ে দিয়ে হঠাৎ করে আমার নেতিয়ে থাকা বা ড়া মুখে নিয়ে নিল চুষার জন্য। সাথে সাথেই আমি মার মুখ থেকে বা ড়া বের করে নিলাম আর বললাম,
- এই মা কি করো?
মা তখন মুচকি হেসে বলল,
- ওগো দাও না একটু চুষি, কতদিন হলো চুষা হয় না।
বলেই মা আবার মাথা নিচু হয়ে আমার বাঁ ড়া চুষে দেবে বলে হাতে নিয়ে মুখে পড়ে নিল। জিভ ঠেকিয়ে চুষে দিচ্ছে উ ম আ ম শব্দ করছে। আমি তখন মুচকি হেসে বললাম,
- মা পুরো টা মুখে নিয়ে চুষে দাও ওহ কি আরাম লাগছে মা।
মা তখন হুম বলে ধরে চকাম চকাম করে চুষে দিচ্ছে, থু থু লাগিয়ে ভিজিয়ে নিয়ে মুখের মধ্যে ঢুকিয়ে নিচ্ছে। আমি তখন সুখে আ মা চোষ মা উ হ তোমার মুখে যাদু আছে বলে মায়ের মাথা ধরে মায়ের মুখের মধ্যে সবটা বা ড়া ঢোকাতে চেষ্টা করলাম। মা তখন ওয়াক করে বা ড়া থেকে মুখ সরিয়ে নিল আর বলল,
- না সোনা সব যাবেনা এত বড় আমার বমি হয়ে যাবে।
আমি তখন বলি,
- আচ্ছা নাও যেমন ভালো লাগে চুষে দাও, ভালো করে চকাম চকাম করে চুষে দাও।
বলে মাকে ঘুরিয়ে আমার কাছে দিকে নিয়ে মায়ের দু ধ দুটো ধরে টিপে দিতে লাগলাম। মা তখন বলে,
- বেশী জোরে চেপনা দু ধ বেড়িয়ে যাবে তো, মেয়েটা পরে খেতে পারবেনা।
আমি তখন বললাম,
- মা যা দু ধ তোমার না ধরে থাকা যায় এস মা ভালো করে চুষে দাও।
বলে মায়ের কাঁধে চুমু দিলাম। মা তখন বলল,
- এই সোনা কি করছ আবার গরম হয়ে গেছি সোনা, এমন করলে তোমার মায়ের মাথা ঠিক থাকে।
আমি তখন বলি,
- মা তুমি যা সে ক্সি মা ল দেখে ঠিক থাকা যায়, আমি তোমার গু দ ভক্ত হয়ে থাকবো মা। চোষ মা চুষে চুষে আমার মা ল বের করে দাও।
মা তখন উ ম সোনা বলে মুখে নিয়ে চকাম চকাম করে চুষে দিতে লাগল। আমি তখন আ মা বলে মায়ের মুখের মধ্যে মৃদু ঠা প দিতে লাগলাম। মা হা করে আ সোনা দাও দাও আমার মুখের মধ্যে তোমার বী র্য ঢেলে দাও সোনা উ ম আ বলে গলার ভেতর নিতে লাগল।
আমিও উ ম সোনা তোমার মুখে দেব সোনা উ ম সোনা বলে দু ধ দুটো ধরে বললাম চুষে যাও সোনা উ ম আ কি আরাম মা তোমার জিভের আলে লেগে কি আরাম লাগছে মা। মা তখন বলে উ ম আম সোনার বাঁ ড়া এত মোটা আর লম্বা গলায় গিয়ে লাগছে সোনা, দাও ঠা প দাও আমার মুখে বলে গলার ভেতর নিল।
আমি সাথে সাথেই আ সোনা মা আ আ উ হ কি যাদু তোমার মুখে বলে হাল্কা হাল্কা ঠা প দিতে লাগলাম। মা তখনো উ ম আ আ আ উ ম উ ম করে বাঁ ড়া মুখে নিয়ে গোগাংছে, উ ম উ ম উ ম করে যাচ্ছে। আমার বা ড়া তখন মায়ের চুষনে দাঁড়িয়ে লোহার মতো রূপ নিল। আমি আর সইতে পাড়ছিলাম না তাই মাকে চিত করে দুপা ফাঁকা করে দিলাম ভরে মায়ের গু দে আমার লোহার মতো শক্ত বা ড়া। মা তখন বলল,
- আ দাও সোনা দাও জোরে জোরে দাও তুমি মাকে চু দে ঠান্ডা হও সোনা।
আমি ঠা পের উপর ঠা প দিতে লাগলাম উ হু কি আরাম মা ঘপা ঘপ ঠা প দিতে লাগলাম, ওহ মা মাগো মা এত আরাম তোমাকে চু দতে বলে কোমর তুলে তুলে ঠা প দিতে লাগলাম। মা তখন আ সোনা দাও দাও উ ম আ দাও বলে আমাকে জাপ্টে জড়িয়ে ধরল। আমি মাকে একটানা মিনিট দশেক ঠা পি য়ে বললাম,
- মা ওমা হবে মা মাগো মা
বলে আর জোরে জোরে ঠা প দিচ্ছি। মা তখন বলল,
- হ্যা দাও দাও সোনা উ ম কি বড় আর টাইট সোনা দাও দাও মায়ের ভেতর ঢেলে দাও সোনা।
আমি "হ্যা মা" বলে ঠা পের গতি আরো বাড়িয়ে দিলাম আ সোনা মা উ ম মা ওমা হবে মা উ ম আ আ আমা র হবে। মা তখন বলছিল হ্যা দাও দাও ঢেলে দাও উ ম আ হ ই শ মা গো কত সুখ আ হ সোনা আ আ হ ও সোনা দাও দাও।
আমি টের পাচ্ছি মা ল এসে গেছে তাই বাঁ ড়া মায়ের গু দ থেকে বের করে মায়ের মুখের কাছে নিলাম আর বললাম মা তোমার মুখে ফেলবো। মা তখন আমার বাঁ ড়া ধরে বলল,
- আচ্ছা দাও সোনা ঢেলে দাও
বলে জিভ বের করে দিল। আমি তখন হাত দিয়ে খিঁ চে খিঁ চে মায়ের মুখের উপর বী র্য ঢেলে দিলাম। মায়ের মুখের ভেতর, কপালে, গালে বী র্য ছিটকে গেল। মায়ের মুখ নাক চোখ বী র্যতে ছড়াছড়ি হয়ে গেল। মা তখন মুখের ভিতরের বী র্য গিলে খেয়ে পেললো আর বলল,
- উ হু কি করলে সারা মুখে দিলে কেন? মুখের ভিতরে দিতে আমি খেয়ে নিতাম, যাও গামছা আন।
আমি গামছা এনে মায়ের চোখের কাছে বী র্য মুছে দিলাম। মা তখন উঠে বসে বলল,
- কত ঢেলেছো এবার শান্তি তো।
বলেই মা গামছা দিয়ে মুখ মুছতে লাগলো। আমি তখন বললাম,
- হুম সোনা খুব শান্তি পেলাম।
তখন মা বলল,
- তুমি মেয়েকে দেখ আমি ধুয়ে আসছি
বলে নেমে গেল। বালতিতে জল নিয়ে সারা শরীর ধুয়ে এসে বলল এবার মেয়েকে দু ধ দিয়ে ঘুম পারাই তুমিও ধুয়ে আস আমরা সবাই মিলে শুয়ে পরি। আমিও তখন ধুয়ে এসে দুজনে পাশাপাশি উ ল ঙ্গ হয়েই মেয়েকে মাঝখানে নিয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম।
হঠাৎ করে ভোর রাতে ঘুম ভেঙে গেল মায়ের নাড়াচাড়াতে। আমার ঘুম ভেঙে গেছে বুঝতে পেরে মা আমাকে এসে জড়িয়ে ধরলো আর এক হাতে আমার বা ড়া ধরে নাড়াচাড়া করছিল। এমনেই ভোর সকাল হওয়াতে বা ড়া দাঁড়িয়ে লোহায় পরিণত হয়ে ছিল। হঠাৎ মা বলল,
- এই এখন একটু আদর করো না, মিথিলা ঘুমিয়ে আছে এই ফাঁকে ভালো করে দাও একবার।
চলবে...