#গল্পঃ মা থেকে বউ
#পর্বঃ ২৭
আমি মেয়েকে কোলে নিয়ে আচ্ছা যাও পরে আমি যাবো। মা হেঁসে বলল এমনি তো হলনা টয়লেট করে নেই বলে চলে গেল উ লঙ্গ অবস্থায়। আমি তখন মিথিলাকে বললাম, দুষ্ট মেয়ে আমাদের আরেকটু সময় দিলিনা আমার আর মায়ের কত কষ্ট হল বল তো বলে ওকে আদর করে চুমু দিলাম ফলে খিল খিল করে হেঁসে উঠল। কি নিষ্পাপ হাঁসি, দেখে মনটা জুরিয়ে গেল, ভাগ্যিস মা তোমাকে নিয়ে আমার কাছে এসেছিল না হলে তোদের কি হত এই ঝর জলে কে জানে। তখন মা এসে বলল,
- কি কথা হচ্ছে বাবা মেয়ে। দাও আমার কাছে দাও আর যাও টয়লেট করে আস।
আমি তখন বলি,
- এই নাও
বলে আমিও টয়লেট করে এলাম। তখন মা জিজ্ঞেস করলো,
- তখন কি কথা বলছিলে ওর সাথে।
আমি তখন বললাম,
- বলছিলাম মা তোমাকে আমার কাছে না নিয়ে এলে কি হত তাই এই ঝর জল কোথায় থাকতে তোমরা।
মা তখন বলে,
- আমাদের মরা ছাড়া উপায় ছিল না পাওয়ানাদারদের চাপ ঘরে খাবার নেই কি করে বাঁচতাম আমরা কে জানে। বিধাতা সব বিধান করে রাখে বুঝলে। বিধাতা আমার জন্য তোমাকে তৈরি করে রেখেছিল। এমন বিপদ আসবে আর তুমি আমাকে রক্ষা করবে।
আমি তখন বলি,
- মা অমন কথা বল না তুমি আমার মা তোমাকে দেখা আমার কর্তব্য, আমি আমার কর্তব্য করেছি মাত্র। কিন্তু আমিও ভালো না না হলে নিজের মাকে ফাদে ফেলে এভাবে ভোগ করা তো ঠিক না।
মা তখন বলে,
- অমন কথা তুমিও বলবে না, আমি রাজি না হলে তুমি পারতে, আমার মত ছিল, তাই এই নিয়ে কোন সময় মন খারাপ করবে না, আমি তোমার মা আমি তো সায় দিয়েছি, তুমি তো জোর করে কিছু করনি, তবে অমন ভাবছ কেন তুমি। তুমি বড় হয়েছে অনেক কষ্ট করে আমি অনেক অন্যায় করেছি তোমার সাথে, তাই এটা আমার সাজা, বিধাতা তোমাকে দিয়ে আমাকে দিয়েছেন।
আমি তখন বললাম,
- আর সাজা কেন বলব আমিও তো সুখি তোমার সাথে করে। আমার দরকার এবং তোমারও দরকার, তাই আমারা নিজের দেহের খিদে দুজনে মেটাচ্ছি সমাজ না জানলেই হল।
তারপর আমি মায়ের পাশে বসে আবার বললাম,
- মা তোমার কোন অভিযোগ নেই তো এই ব্যাপারে।
মা তখন বলে,
- একদম না সোনা, আমি তোমার কাছে এভাবে সুখ পেতে চাই, দেবে তো আমাকে।
আমি উ ম মুখে চুমু দিয়ে বললাম,
- হ্যা সোনা দেব সব সময় তোমাকে দেব।
মা তখন মুচকি হেসে বলল,
- সোনা জখন হয় নাই এখন থাক না হলে আবার গরম হয়ে গেলে দেরী হয়ে যাবে এখন রান্না করে ফেলি খেয়ে তারপর আমরা খেলবো। আর আজকে যেতে হবেনা আজ আমরা ভালো করে ফুলসজ্যা করে তারপর যাবো।
আমি তখন বললাম,
- আচ্ছা তবে দাও মেয়েকে আমার কাছে তুমি মাছ রান্না কর ভাত তো আছে।
মা তখন বলে,
- হ্যা তাই করি বলে নামতে নামতে আমার বাঁ ড়া ধরে বলল একটু সময় অপেক্ষা কর সোনা, খেয়ে দেয়ে তোমাকে অনেক সুখ দেব।
আমি আচ্ছা বলে মেয়েকে নিয়ে বসে খেলা করতে লাগলাম। মা নেমে রান্না করতে গেল আমি মেয়ের সাথে খেলা করছি গল্প করছি। কিছুক্ষণ পর মা ডেকে বলল মাছ ভেজে রান্না চাপিয়ে দিয়েছি, মেয়েকে নিয়ে আস একটু স্নান করিয়ে দেই।
আমি মেয়েকে নিয়ে গেলাম মা বলল তুমি একটু নাড়া চারা দাও আমি ওকে স্নান করিয়ে দেই। আমি আচ্ছা বলে কড়াইয়ের কাছে বসলাম, মা ওকে স্নান করাতে গেল। নেড়ে চেরে রান্না করলাম। মা তখন বলে এবার নাও মেয়েকে নাও আমিও স্নান করে নেই বলে আমার কোলে দিল। এবং কড়াই নামিয়ে নিজে স্নান করতে গেল। ফিরে এসে বলল দাও ওকে দু ধ দিয়ে ঘুম পারাই তুমি যাও স্নান করে আস।
আমি আচ্ছা বলে আমি স্নান করতে গেলাম। গায়ে একটু সাবান দিলাম দেরি করেই স্নান করলাম। ফিরে এসে দেখি মেয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে, আর মা সেই শাড়ি ছায়া ব্লাউজ পড়েছে। তাই দেখে বললাম,
- কি গো মেয়ে ঘুমিয়েছে নাকি।
মা তখন বলল,
- হ্যা তুমি তুমি লুঙ্গি পরে নাও আমি খাবার রেডি করি।
আমি আচ্ছা বলে লুঙ্গি পড়ে মা বেটা দুজনে মাছ ভাত খাওয়া শুরু করলাম আর বললাম,
- খুব ভালো রান্না হয়েছে মা, আমি একা রান্না করতাম তো এমন কোনদিন হয়নি তোমার হাতে যাদু আছে মা।
মা তখন বলে,
- রান্না মেয়েদের কাজ ছেলেদের দিয়ে হয় নাকি। চল এবার আমরা একটু ঘুমাই। পেট ভরে গেছে অনেক ভাত খেয়ে ফেলেছি, বিশ্রাম করা দরকার।
আমি তখন বললাম,
- না মা এখন ঘুমাবো না গল্প করব।
মা তখন মুচকি হেসে বলল,
- তবে তাই চল।
বলে দুজনে গিয়ে পাশাপাশি গিয়ে শুয়ে পড়লাম।
চলবে...