Type Here to Get Search Results !

বন্ধুর মা যখন বউ ( পর্ব ২৮ )


 #গল্পঃ বন্ধুর মা যখন বউ

#পর্বঃ ২৮

আন্টি আবার আমার বা ড়া ধরে তার গু দে সেট করে দিল। আমি সাথে সাথেই চেপে ধরে গু দে ঢুকিয়ে দিলাম। তারপর দুই হাতে ভর দিয়ে উপুর হয়ে আন্টিকে ঠা পা নো শুরু করলাম। এবার বেশ জোরে জোরেই ঠাশ ঠাশ করে ঠা প দিচ্ছিলাম। আন্টি তখন আ হ ও হ রাফি আ হ মাগো আ হ ই শ লাগে ও হ রা আ হ ফি আ হ ও হ ই শ মা গো আ হ ও হ করতে করতে আমার চো দ ন খেতে লাগলো।

এভাবে পাঁচ ছয় মিনিট চো দ ন খাওয়ার পরে আন্টি আ হ ও হ মা গো আ হ গেল গেল ও ভগবান বলতে বলতে আবার রস খসিয়ে দিল। আমি তখন গরমে ঘেমে একাকার হয়ে গেছি। কোমর টাও ধরে গেছে তাই একটু থামলাম এই ফাঁকে আন্টি বলল,

- রাফি অনেক করছো এবার থাক, আমার পেটে ব্যাথা হয়ে গেছে তাছাড়া ওখানেও অনেক জ্বালাপোড়া করতেছে মনে হয় ভিতরে চিঁলে গেছে।

আমি তখন আসতে আসতে চো দ তে চো দ তে বললাম,

- এইতো হয়ে গেছে

বলে এবার রাম ঠা প দেওয়া শুরু করলাম আন্টির গু দে। আন্টি তখন আ হ ও হ মা গো আ হ রা আ হ ফি জ্বলে জ্বলে আ হ ও হ আ হ ই শ ও হ মা গো আ হ বা বাবাগো আ হ ই শ রাফি আসতে আ হ ও হ আসতে বাহিরে শব্দ যাবে আ হ ও হ উ হু আ হ ও হ বলতে বলতে শব্দ করছিল। আমি আরও মিনিট তিনেক চো দে এবার সমস্ত শক্তি দিয়ে আন্টিকে রাম ঠা প দেওয়া শুরু করলাম। সাথে সাথেই আন্টি আ হ মাগো মরে গেলাম বলতে বলতে আবার রস খসিয়ে দিল। আমিও আরও কুড়ি বিশেক ঠা প দিয়ে রস খসিয়ে দিলাম।

এমন দীর্ঘ চো দ নে আমিও অনেক ক্লান্ত হয়ে পড়লাম। চোখ দুটো বার বার বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল। আমি কোন মতে টলতে টলতে আন্টির উপর থেকে উঠে বা ড়া থেকে কন'ড'ম টা খুলে রেখেই ধপাস করে বিছানায় পরে গেলাম। আন্টি ততক্ষণে চোখ বন্ধ করে হাত পা ছড়িয়ে রেখেই ঘুমিয়ে গেছে। আন্টিকে দেখতে দেখতে আমার চোখ কখন বন্ধ হয়ে গেছে বুঝতেই পারিনি।

তারপর আমার যখন ঘুম ভাঙ্গে তখন দেখি আন্টি আমাকে উল*ঙ্গ হয়েই জড়িয়ে ধরে শুয়ে আছে। আন্টির মায়াবী চেহারা টা ঘুমন্ত অবস্থায় আরও মায়াবী লাগছিল। মাথার কাছে থাকা আন্টির ফোনটা হাতে নিয়ে দেখলাম ৪ টা বেজে ৫ মিনিট। আমি তখন আন্টিকে জড়িয়ে ধরে সোজা করে শুয়ে দিলাম আর আমি আন্টির উপরে উঠে গেলাম মিশনারী পজিশনে।

আমি এবার আন্টির গালে, কপালে, গলায় চুমু দিতে দিতে আন্টির ঘুম ভাঙ্গিয়ে দিলাম। আন্টি চোখ খুলে তাকিয়ে কিছুটা লজ্জা পেল তারপর মুচকি হেসে বলল,

- কখন উঠলে ঘুম থেকে?

আমি তখন আন্টির একটা দু ধ টিপতে টিপতে বললাম,

- এইতো কিছুক্ষণ হলো।

বলেই আন্টি একটা দু ধ টিপতে টিপতে অন্যটা চুষতে শুরু করলাম। এর মধ্যেই আমার বা ড়া দাঁড়িয়ে গেল ঔষধের প্রভাবে। আমি তখন বাম হাতে বা ড়া ধরে আন্টির গু দে সেট করতে যাব তখনি আন্টি বাঁধা দিয়ে বলল,

- রাফি প্লিজ কন'ড'ম লাগিয়ে নাও।

আমিও আর কথা না বাড়িয়ে লক্ষী ছেলের মতো বা ড়া য় কন'ড'ম লাগিয়ে নিলাম। আন্টি তখন ফোনে সময় দেখে বলল,

- রাফি আমাদের হাতে আর বেশি সময় নেই, যা করার তাড়াতাড়ি ২০ মিনিটের মধ্যে করো। তোমার আঙ্কেল আসার সময় হয়ে গেছে।

আমি তখন বলল,

- বেশিক্ষণ লাগবে না ১০ মিনিটেই হয়ে যাবে।

আন্টি তখন মুখে ভেংচি কেটে বলল,

- ১০ মিনিট না ছাই, হেই সময় ৪০-৪৫ মিনিট করছো। কোনো মানুষ এতো সময় ধরে করতে পারে জানা ছিল না। উ ফ এখনো আমার ওটা অবশ হয়ে আছে।

আমি তখন মুচকি হেসে বললাম,

- আঙ্কেল কতক্ষণ করে?

আন্টি তখন বলল,

- দুই তিন মিনিট

আমি তখন অবাক হয়ে বললাম,

- এই দুই তিন মিনিটে কি তোমার হয়?

আন্টি তখন বলল,

- হয় না বলেই তো তোমার কাছে ধরা দিলাম।

আমি তখন আন্টির পা ধরে টেনে বিছানার সাইডে নিয়ে আসলাম আর আমি নিচে নেমে গেলাম। তারপরে আন্টির পা দুটো ফাঁক করে তার গু দে আসতে আসতে বা ড়া ঢুকিয়ে দিলাম তখন আন্টি বলল,

- আমি না বিয়ের আছে ভাবতাম, বিয়ের পরে আমার স্বামী আমাকে অনেক আদর করবে। কিন্তু না বিয়ের পরে আদর সোহাগ তো পেলাম এই না উল্টো অভাব অনটন দেখতে দেখতে জীবন শেষ।

আমি তখন বললাম,

- এখন আর তোমাকে ওসব নিয়ে চিন্তা করতে হবে না, আমি আছি তো।

আমার কথা শুনে আন্টি অনেক খুশি হলো আর বলল,

- এই এবার করো তাহলে।

আমি আন্টির কথা শুনে আসতে আসতে চো দা শুরু করলাম। আন্টির পা দুটো ফাঁক করে রেখে প্রতি ঠা পে ঠা পে আমার সমস্ত বা ড়া তার গু দে ঢুকিয়ে দিচ্ছিলাম। আন্টি তখন চোখ বন্ধ করে আ হ ও উ হ ও হ আ হ নাভি পর্যন্ত ঢুকতেছে রাফি আ হ কত বড় তোমার ওটা উ ফ ও হ আ হ করতে লাগলো। আমি তখন এক দৃষ্টিতে ঠা পে র সাথে দোলতে থাকা আন্টির দু ধ দুটো দেখছিলাম। এই ভাবে টানা দশ মিনিট চো দা র পরে আন্টি আ হ ও উ হু উ ম্ম উ হ ও হ আ আ হ এই ও হ ও হ করতে করতে রস খসিয়ে দিল। তারপর আমাকে বলল,

- আর কতক্ষণ লাগবে তোমার? তাড়াতাড়ি শেষ করো। শান্ত বাবা আসার আগেই আমাকে রুম পরিষ্কার করে বিছানার চাদর পরিবর্তন করতে হবে।

আমার নজর তখন বিছানার চাদরে পড়লো। বিছানার চাদর দুজনের রসে ভিজে মাখামাখি হয়ে ছিল। বিছানার চাদর পরিবর্তন না করলে যে কেউ দেখে বুঝতে পারবে এই বিছানায় যে কি হয়ছে আজকে। আমি তখন বললাম,

- জান, এবার একটু বিছানা থেকে নেমে উপর হয়ে থাকো বিছানায়।

আন্টি আমার কথা মতো বিছানায় উপর হয়ে শুয়ে বলল,

- রাফি যা করার তাড়াতাড়ি করো, তোমার আঙ্কেল চলে আসবে। প্লিজ আমাকে কোন ঝামেলায় ফেলো না।

আমি তখন আর কথা না বলে চুপচাপ আন্টির পিছনে গিয়ে গু দে বা ড়া ঢুকিয়ে দিলাম। তারপর আন্টির কোমর দুই হাতে চেপে ধরে ঠা পা নো শুরু করলাম। এবার প্রতি ঠা পে র সাথে সাথে আন্টির নরম তুলতুলে পা ছা র ধাক্কা লেগে বেশ আরাম লাগছিল।

আন্টিও প্রতি ঠা পে র সাথে তাল মিলিয়ে উ হ আ হ ও হ আ হ ই উ হু উ ম্ম আ হ ও হ ই শ আ হ করে শব্দ করছিল। এই একি ভাবে আন্টিকে আরও বারো তেরো মিনিট ঠা পি য়ে আমি মা ল আউট করে দিলাম। আন্টিও তখন আমার সাথে কাঁপতে কাঁপতে রস খসিয়ে দিল।

মা ল আউট শেষ হলে যখনি আমি আন্টির গু দ থেকে আমার বা ড়া বের করলাম তখনি আন্টি আমার বা ড়া থেকে মা লে ভরা কন'ড'ম টা খুলে নিল আর বলল,

- যাও বাথরুম থেকে দ্রুত ফ্রেশ হয়ে আসো।

আমি তখন আন্টির কথা মতো বাথরুমে ঢুকে গেলাম। তারপরে সুন্দর করে ফ্রেশ হয়ে বের হতেই দেখলাম, আন্টি ইতি মধ্যে বিছানার চাদর পরিবর্তন করে নতুন চাদর বিছিয়ে দিয়েছে। আন্টিকে দেখলাম কন'ড'মের খালি পেকেট আর কন'ড'ম সবগুলো এক হাতে আর অন্য হাতে পুরাতন বিছানার চাদর নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে।


চলবে...

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area