#গল্পঃ মা থেকে বউ
#পর্বঃ ১৬
কি বল এখন থেকে বলবে বাবা, আমি ওর বাবা হতে চাই, সত্যি কারের বাবা হতে চাই, আমার এই মেয়েকে আমি কোন কষ্ট দুঃখ হতে দেবনা। তোমাকে নিয়ে আমি সতিকারের সংসার করব। এখান থেকে অনেক দূরে চলে যাবো যত কষ্ট করতে হয় করব কিন্তু তোমাদের নিয়ে আমি নতুন পরিচয়ে থাকবো। প্রয়োজনে জেলা ছেড়ে চলে যাবো।
মা তখন বলল,
- আমি কিছু বলার মত কথা খুঁজে পাচ্ছিনা, আমি এই ছেলেকে ছেড়ে চলে গেছিলাম। এমন চরম ভুল জীবনে আর দ্বিতিয়বার করতে চাইনা।
আমি তখন বললাম,
- মা সে আমি জানিনা তবে যদি ছেড়ে না যেতে আমি নিজেকে তৈরি করতে পারতাম না। আমি জেনে শুনে কোন অন্যায় করিনি একটা কাজ ছাড়া।
মা তখন অবাক হয়ে বলল,
- তুমি কি যে বলো, তুমি আবার কি অন্যায় করলে! আমি তো জানিনা। তুমি কোন অন্যায় করতে পারনা, যার মন এত উদার সে আবার কি অন্যায় করবে। তুমি কোন অন্যায় করতে পারো না, এই মেয়ের জন্মদাতা বাবা ওকে একদিনের জন্য কোলে নেয় নি আর তুমি একদিনে এত আপন করে নিয়েছে, তুমি অন্যায় করতে পারো না। তুমি আমার ছেলে তবুও বলছি তোমার মধ্যে যা গুন আছে সে আমার মধ্যে নেই।
আমি তখন বললাম,
- মা আমি তোমার গুনে গুনবান, কি বলছ তুমি, তোমার ভালবাসাই আমাকে ভাল করেছে, তুমি ভালবাসা দিয়েছ বলেই আমিও তাই এমন করতে পেরেছি। মা এসব প্রেমের জন্য হয়েছে, প্রেম জীবনে আসলে সবই ভালো হয়ে যায় কারন মনে থাকে উৎফুল্ল, তখন খারাপ চিন্তা আসেনা সব ভালো হয়।
মা তখন বলল,
- সে সত্যি বাবা কিন্তু একটা কথা জানকি ভালবাসার মধ্যে যৌ*নতা না থাকলে সে ভালবাসা টেকেনা। দুটো মিলেই পরিপূর্ণ জীবন।
আমি তখন বললাম,
- কিগো গল্প করতে করতে সময় কোথায় দিয়ে চলে যায় সে খেয়াল আছে মেয়েটাকে দু*ধ দেবে না নাকি। সন্ধ্যে থেকে প্রায় দের দু ঘণ্টা পার হয়ে গেল সে হুস আছে তোমার। মোবাইল দেখে কটা বাজে জানো।
মা তখন বলে,
- কটা বাজে গো।
আমি তখন বললাম,
- ৮ টা ১৬ বাজে। সেই ৬ টায় সন্ধ্যে দিয়েছ, এবার দু*ধ দাও ওকে।
মা তখন মুচকি হেসে বলল,
- হুম দিচ্ছি ওকে দু*ধ দিতে গেলে ওর বাবাও তো খেতে চাইবে। মেয়েটা কত সুন্দর বাবার কোলে বসে খেলছে সে ওর বাপের সহ্য হচ্ছে না।
আমি তখন বললাম,
- না আমার সোনা মায়ের এখন দু*ধ খেতে হবে, তারপর আবার বাবার কোলে বসে খেলবে। কিরে মা দু*ধ খাবি তো।
মেয়ে সেই ঝুন ঝুনি টেপা টেপি করছে, আর ঝন ঝন করে শব্দ হচ্ছে। কোন সারা দিল না তখন আমি বললাম,
- কিরে তবে আমি আর মা আরো গল্প করব। কি বলছিস।
মা তখন বলে,
- বৃষ্টির ঝম ঝম শব্দ বেড়েই যাচ্ছে গো, আজও সারারাত বৃষ্টি হবে নাকি।
আমি তখন বললাম,
- কথায় আছে না শনির সাত আর মঙ্গলের ৩ মঙ্গলবার শুরু হয়েছে ৩ দিন তো হবে, তবে আমার মোবাইলে টাওয়ার নেই তাহলে মালিক এতক্ষণে দুই তিনবার ফোন করত।
মা তখন বলল,
- কই তোমার মেয়ে তো দু*ধ খাবেনা আমি কি করব, টন টন করছে এখন, একদম ভরে গেছে এরপর ফোঁটা ফোঁটা করে পড়তে শুরু করবে।
আমি তখন বললাম,
- মেয়ে না খেলে ওর বাবা তো আছে, বাবা খেয়ে পরিস্কার করে দেবে।
মা তখন মুচকি হেসে বলল,
- দু*ধ খাওয়ার সময় বাবা না দাদা। তোমার করাতে হলে তখন তুমি বাবা হবে।
আমি তখন বললাম,
- আমার হবে কি না বলনা। তবে এটা ভেবনা আমার হলেও ও আমার মেয়েই থাকবে। ওর প্রতি আমার ভালবাসা বাড়বে বই কমবে না।
মা তখন বলল,
- যা ঘন মা ল দিয়েছ হতেও পারে বলা যায়না কিছুই। কাল রাতে কয়েক ঠেলা দিয়ে কতগুল ঢেলেছিলে বাবা এত কারো হয়। আমার আগের দুই স্বামীর এর অর্ধেকও পড়ত না।
আমি তখন বললাম,
- আমি তোমার কয় নম্বর স্বামী।
মা বলল,
- জানিনা এখনো ভাবী নাই ওসব সে পড়ে ভাবা যাবে। তুমি কিছু খাবে এখন।
আমি তখন বললাম,
- দাড়াও দেখি তো, তুমি মেয়েকে নাও, আমি দেখছি কিছু আছে কিনা।
বলে মেয়েকে দিয়ে নিচে নেমে কৌটা বের করলাম দেখি নিমকি আছে নিয়ে এলাম। উপরে এসে বললাম দাও মেয়েকে দাও পিয়াজ লঙ্কা কেটে নিয়ে এস বসে খাই ঝাল খেলে ভালো লাগবে। মা আচ্ছা বলে আমার কোলে মেয়েকে দিয়ে নিচে গেল এবং পিয়াজ লঙ্কা কেটে নিয়ে এল। আমি খেতে লাগলাম আর বললাম,
- তুমিও খাও তবে সাবধান লঙ্কা হাতে মেয়েকে ধরবে না ওর ঝাল লাগবে।
মা তখন বলল,
- ঠিক আছে
আমরা দুজনে নিমকি খেলাম, মা বাটি নিয়ে নিচে গেল ভালো করে হাত ধুয়ে এল। আর আমাকে বলল যাও তুমিও ধুয়ে এস ডান হাত দিয়ে ওকে ধরনিতো। আমি না এই নাও মেয়ে আমি ধুয়ে আসছি আর দেখি জল কতটা হয়েছে, বলে আগে গেলাম জল ফেলতে জল ফেলে হাত ধুয়ে এলাম। এসে বললাম,
- দাও মেয়ে দাও আমার কোলে বসবে।
মা তখন বলল,
- ওদিকে গিয়ে কি করলে ওটা তো দাঁড়িয়ে গেছে।
আমি তখন বললাম,
- না মানে কালকে যেখানে বসে প্রথম শুরু সে কথা মনে পড়তেই দাড়িয়ে গেছে।
বলে মেয়েকে নিয়ে কোলের উপর বসালাম। মা তখন বলল,
- কোথায় বসালে একদম ওটার উপর মেয়ের লাগবে তো খোঁচা।
আমি তখন বললাম,
- আরে না না কি যে বল অনেক কাছে রেখেছিনা টাচ লাগছে ঠিকই কিন্তু কিছু হবেনা।
মা তখন বলল,
- এই শোন দু*ধ খুব টন টন করছে দাও মেয়েকে দু*ধ দেই। রাত অনেক হল ওকে ঘুম পারাতে হবে।
আমি তখন মুচকি হেসে বললাম,
- তবে আর কি খুলে ফেল সব।
মা তখন বলে,
- হুম লজ্জা করে এখন না পড়ে ও ঘুমাক তারপর।
আমি তখন বললাম,
- সে হবেনা এটা তোমাকে করতে হবে। তুমি ওকে দু*ধ দাও তবে সব খুলে দিতে হবে। আমরা ভাইবোন মিলে দু*ধ খাবো।
মা তখন বলল,
- ই স পারিনা এমন এমন কথা বলে গায়ে কাঁটা দেয়।
আমি তখন বললাম,
- আরে দেরী করছে কেন এই সোনা দু*ধ খাবিনা মায়ের?
বলে ওর হাত নিয়ে মায়ের বুকে ধরিয়ে দিলাম আর বললাম,
- ওই দেখো বলছে সব খুলে দিলে তবে খাবে।
মা তখন বলল,
- ই স পারবোনা আমি।
আমি আবারও বললাম,
- খোল বলছি আর দেরী করনা।
বলে আমি ধরে নাইটি তুলে দিতে গেলাম। তখন মা বলল,
- খুলছি তোমার উদ্দেশ্য কি শুনি।
আমি বললাম,
- তুমি খুলে ফেল দেখি তো ভেতরে কি অবস্থা বলে আমার হাত মায়ের গু*দে দিলাম আর বললাম ইস কেমন ভিজে আছে নিজের ইচ্ছে করছে বলবে না।
মা তখন বলল,
- তুমি না কি যে, যা পারো মুখে বলে বলে আমাকে কেমন গরম দিয়েছ এভাবে বললে থাকা যায়। কি করব আমি।
আমি তখন বললাম,
- খুলে তো ফেল, আমরা ভাইবোনে দেখি, না থুরি বাবা মেয়ে দেখি।
মা তখন বলল,
- ইস প্রত্যেক কথায় গায়ে কাঁটা দেয়
বলে আস্তে আস্তে করে নাইটি তুলে সাইডে রেখে দিল। আ হ কি দু*ধ আমার মায়ের বোটা দুটো মুখে আসতে চাইছে এখন। এই মামনী সোনা একটু নিচে বস বলে মিথিলাকে নামিয়ে আমিও হাফ প্যান্ট খুলে ফেললাম, আমার বাঁ ড়া তীরের মতন সোজা হয়ে দু পায়ের মাঝে লম্বা হয়ে আছে। প্যান্ট ফেলে দিয়ে আবার মেয়েকে কোলে নিলাম আর আমার বাঁ*ড়ার উপর বসালাম। তখন মা বলল,
- কি করছ তুমি ওকে বসালে কোথায়? একদম ওটার উপরে, দাও আমার কাছে দাও।
চলবে...

.jpg)