#গল্পঃ মা থেকে বউ
#পর্বঃ ১০
তোমার মা অনেক অভিজ্ঞ তোমার দুই বাবার সাথে অনেক খেলেছি আমি, তবে তুমি আমাকে এভাবে করতে চাইবে ভাবি নাই। সোনা প্রথম বার তো তোমার তাই উত্তেজনা বেশী আমারও উত্তেজনা বেশী আর দেরী কর না এস আমারা শুরু করে দেই, পরে অনেক গল্প করব কেমন।
আমি তখন বললাম,
- আচ্ছা মা তাই কর কি করে কি করবে বল। এখনো খুব বৃষ্টি হচ্ছে শুনতে পাচ্ছ ঝম ঝম শব্দ।
মা বলল,
- হ্যা সোনা
বলে নিজে পায়ের সিটে বসে পড়ল দু পা ফাঁকা করে, তারপর বলল না এখানে হবে না, অনেক নিচু হয়ে যাবে, তোমার কষ্ট হবে। আমি বললাম,
- না হবেনা এই অবস্থায় উপরে যাওয়া যাবেনা ভেজা তুমি, দাড়াও।
বলে পাটাতনের নিচ থেকে মাছের পাটি বের করলাম, এনে সামনে রাখলাম আর বললাম এর উপর লুঙ্গি আর তোমার শাড়ি দিলে হাটুতে লাগবেনা। মা আমার বাঁ*ড়া ধরে বলল,
- বুদ্ধি আছে আমার ছেলের। বলে দু পা ফাঁকা করে বসল আর বলল এস দেখি।
আমি হাটু গেড়ে বসে পড়লাম পেটির উপর একদম মাপের মাপ হয়েছে। মা বা*ল ফাঁকা করে বলল,
- এস আমার সোনা, দাও তোমার ওই লাঠি টা ঢুকিয়ে।
আমি তখন মায়ের বা*লে বাঁ*ড়া দিয়ে কয়েকবার ঘষা দিয়ে বললাম,
- মা থু থু দিতে হবে না।
মা বলল,
- আঙ্গুল দিয়ে দেখ কি অবস্থা।
আমি একটা আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিলাম উ হু মনে হয় গরম আর রসে একদম ভর্তি। আঙ্গুল ভিজে গেছে। তখন মা বলল,
- কি মনে হচ্ছে থু থু দিতে হবে।
- নাহ
বলে বাঁ*ড়া ধরে ঠেকালাম মার গুপ্ত ধ'নের দরজায়। তখন মা বলল,
- আ হ সোনা দাও ঢুকিয়ে দাও আর দেরী করনা অনেক সময় হয়ে গেছে দাও এবার।
সাথে সাথেই আমি মায়ের কোমর ধরে দিলাম চাপ, আর পর পর করে ভেতরে ঢুকে গেল বাঁ*ড়া। তারপর কিছুটা বের করে আবার চাপ দিলাম, এবার আরও ভিতরে ঢুকে গেল। তৃতীয় চাপে আমার বাঁ*ড়ার সম্পূর্ণ অংশ মার গভীরে ঢুকে গেল। তখন মা বলল,
- আ হ সোনা ঢুকেছে, সোনা ঢুকেছে এবার করও সোনা। হ্যা দাও এখন মায়ের সাথে স*ঙ্গম কর।
আমি কয়েকটা ঠা*প দিতেই ফচাত করে মা*ল পড়ে গেল। তবুও কয়েকটা ঠা*প দিলাম। তখন মা বলল,
- কি হল করো?
আমি তখন বললাম,
- মা হয়ে গেছে, আমি কিছুই পারবোনা আমার দ্বারা কিছুই হবেনা।
বলে কান্না শুরু করে দিলাম। তখন মা আমার মাথায় হাত বুলাতে বুলতে বলল,
- নারে পাগল কিছুই হয় নাই, এরকম অনেকের হয় উত্তজনা বেশী হলে পড়ে যেতেই পারে। শান্ত হও বাবা, এবার না হলে পরে হবে। এ নিয়ে তুমি একদম ভাব্বেনা, একদম ভেঙ্গে পরবেনা বলছি, এটা স্বভাবিক ব্যাপার, জীবনে প্রথম এরকম হয়ে থাকে, বলে আমার চোখের জল মুছিয়ে দিল পাগল ছেলে একবারে কি সব শেষ হয়। কিছুই হয় নাই এটা মামুলী ব্যপার।
আমি তখন বললাম,
- মা, আমি মন হয় পারবো না। আমার সব শেষ মা আমি তোমাকে সুখ দিতে পাড়লাম না।
মা তখন বলল,
- কি যে বলে ছেলে একবারেই কি সব শেষ আবার যখন দেবে তখন পারবে চুপ কর, আজকেই প্রমান হয়ে যাবে। নাও বের কর এমন হয় তোমার বাবার ও হয়েছিল তোমার হচ্ছে বেশী ভাবলে এমন হয়। আমাকে পাওয়ার জন্য তুমি ব্যাকুল হয়ে গেছিলে তাই পড়ে গেছে, এটা কিছুই না পড়ে হবে।
আমি তখনো মন খারাপ করে বললাম,
- না তোমাকে একটুও সুখ দিতে পাড়লাম না। আমি বেকার আমার দাড়া আর কিছু সম্ভব না।
মা দাড়িয়ে আমাকে বুকে জড়িয়ে ধরে বলল,
- কিছুই হয় নাই বলেছিনা চুপ কর একদম কাদবেনা বলে আমার ঠোঁটে চুমু দিল শান্ত হও চল ওদিকে জল খাই একটু সময় অপেক্ষা কর সব ঠিক হয়ে যাবে। চল বলে আমাকে ধরে নিয়ে ওদিকে গেল।
তখন আমি বলি,
- না মা আমি পারবো না, মা কি হয়েছে আমার? আমার কোন জটিল রোগ হয়েছে মা।
মা তখন বলল,
- আবার বস এখানে, দেখ বৃষ্টি থেমে গেছে মনে হয়।
আমি বললাম,
- হ্যা মা বৃষ্টি থেমে গেছে এখন আর পরছেনা।
মা তখন বলল,
- বুঝতে পারছ কি হয়েছে বৃষ্টি থেমে গেছে মানে কি আর বৃষ্টি হবেনা, আবার হবে একদম ঘাবরাবেনা। ও চল এবার জল্টা ফেলে দিয়ে আসি।
বলে আবার আমাকে ধরে ওদিকেই নিয়ে এল। আমাকে দাড় করিয়ে নিজেই কল পাম্প করে সব জল বের করে দিল আর বলল,
- এবার চল আমরা গিয়ে ঘুমাবো এক সাথে, একদম বাজে চিন্তা করবে না কেমন, আমি আছি, সব ঠিক করে দেব।
মা গামছা দিয়ে আমার গা মুছিয়ে দিল। নিজেও গা মুছে নিল। তারপর মা বলল,
- চল এবার আমি শাড়ি পরি তুমি যা এনেছ আর তুমি ওই হাফ প্যান্ট পর ওটায় তোমাকে খুব সুন্দর লাগে। একদম চিন্তা করবে না একটা ঘুম দিলে সব ঠিক হয়ে যাবে। আমাকে একটা নাইটি দাও শাড়ি কাল পড়ব। মানে সকালে পড়ব রাতে পড়ে লাভ নেই।
আমি বললাম,
- আচ্ছা ঠিক আছে, ওমা আমি সত্যি পারবো তো।
মা তখন মুচকি হেসে বলল,
- চলো বিছানায়। বলে দুজনে বিছানায় উঠলাম। মা আমার গলা ধরে বলল, এখন ঘুমাও আমিও ঘুমাবো।
আমি মনের মধ্যে অনেক দুঃখ নিয়ে মায়ের পাশে ঘুমিয়ে পড়লাম। খুব শান্তিতে ঘুম দিলাম। সকালে মা ডাক দিল,
- এই ওঠো অনেক বেলা হয়ে গেছে প্রায় ৮ টা বাজে সকালে আবার বৃষ্টি নেমেছে। যাও সোনা জল বের করে দিয়ে আস আমি তোমার বুনুকে দু*ধ দিচ্ছি।
আমি গিয়ে দেখি অনেকজল জমে আছে মানে আবার ভালই বৃষ্টি হচ্ছে সব পাম্প করে জল বের করে ফিরে এসে পায়খানা বাথরুম করে মুখ ধুয়ে নিলাম। তখন মা বলল,
- জানিস অনেক সকালে উঠেছে এখন আর ঘুমাবে না। নিচে প্লাস্টিক তুমি দিয়েছিলে নাকি।
চলবে...

.jpg)