Type Here to Get Search Results !

মা ছেলের চাহিদা ( পর্ব ১৮ )


 #গল্পঃ মা ছেলের চাহিদা

#পর্বঃ ১৮

রোমানা তার স্বামীকে জড়িয়ে ধরলো আবেগে, রুমেল সিলিংওর মার্বেল পাথরের নকশাটা দেখতে দেখতে ভাবতে লাগলো, মাকে এমন করে পাওয়ার জন্যে কতো পরিকল্পনায়ই যে করতে হয়েছ, একটা অবৈধ সম্পর্ককে রুমেল আজ থেকে নিজেদের মধ্যে বৈধ করে নিলে, রোমানা নিরবতা ভেঙ্গে কথা বলে উঠলো,

- কি গো, আজ বুঝি কিছুই করবানা, আজ না আমাদের বাসর রাত?

- আমি তো সে প্রথম থেকেই করেছি, আজ তুমি আমাকে করবে, বৌ।

রোমানা যেনো উতসাহ পেলো, সে রুমেলের শ্রোণী দেশের উপর দুপা দুদিকে বসে, তার ব্লাউজটা খুলতে লাগলো, ব্রাউজ খুলেই রুমেলের মুখে মুখ লাগিয়ে চুষতে লাগলো, মায়ের জিভের স্পর্শ পেয়ে রুমেলও তার জীভ ঠেলে ঠেলে দিতে থাকলো, মায়ের দিকে এরপর রোমানা ব্রাটা খুলে মা*ই দুটো রুমেলের মুখের উপর ঝুলিয়ে বললো, চুষে দাওনা স্বামী নিজের বৌ এর মা*ই,

রুমেল বৌয়ের আজ্ঞা পালন করলো, রোমানা চুল থেকে বেন্ড খুলে চুলগুলো ছেড়ে দিলো, রেশমি চুলগুলো তার সৌন্দর্য বহুগুণে বাড়িয়ে তুললো, রোমানা তার শাড়িটা উঠে নিজেই খুলে নিলো, ছেলের সামনে তিনি সম্পূর্ণ উ*লঙ্গ হলেন তাও নিজের ইচ্ছেতেই, রুমেল দেখলো, আগে যতবারই মাকে উ*লঙ্গ করেছে মার মধ্যে কেমন একটা বাধা কাজ করতো কিন্তু আজ জননী নিজেই নিজের সম্ভ্রম ছেলের হাতে তুলে দিলো,

রোমানা ছেলের বারমুডাটা খুলে তার মোটা ধ*নটা মুখে পুরে নিলো, প্রথম দিকে যদিও রোমানার কষ্ট হতো কিন্তু ছেলের কারনে এখন সয়ে গিয়েছে, ধ*নটা মামনীর চোষনে কেমন চকচক করছে, তারপর রোমানা ছেলের উপর গু*দ চিরে বসে গেলো,

মায়ের মা*ই দোলনের তালে তালে রুমেলের উপর ঘোড়সওয়ারী করতে লাগলো, রুমেল অপেক্ষায় ছিলো, জননীর কখন হয় সে সময়ের জন্যে, জননীর গু*দের কামড়ে বুঝার যাচ্ছে পতন নিশ্চিত! রোমানা সুখের চোটে রুমেলের উপর ঝুকে পড়তে লাগলো,

রুমেল মায়ের গু*দ থেকে তার মুগুরটা বের করে নিয়ে, মাকে উত করে রেখেই, মায়ে পেছনে গিয়ে পাছাটা উচুঁ করে ধরে, ফোলা গু*দের চেরা আর পু*টকির ফুটোয় জ্বীভ দিয়ে চাটতে লাগলো, একটা নোনতা স্বাদ তার জীভে লাগলো, সে ঘনঘন লেহন করতে লাগলো, মায়ের গু*দে বাল তেমন ছিলোনা কিন্তু তারপরেও যা অল্পছালো, তা কামানো থাকার কারনে তার জীভে হালকা খোচা খোচা লাগছিলো, এতে যেনো রুমেল আরো তেতে উঠলো, সে একটা আঙুল মায়ের পু*টকির ফুটোয় গুজে দিলো, তাতেই রোমানা যেনো ঝাকুনি দিয় উঠলো,

- ই স ওগো ওটা ভুল ছিদ্র,

- বৌ আজ নাহয় ভুল ছিদ্রটাও চিনে নেওয়া যাক!

রোমানা যেনো আতকে উঠলো, রুমেল বড় একদলা থুথু মায়ের লালচে পো*দের ফুটোতে দিয়ে, তার মুগুরটা সেখান দিয়ে ধীরে ধীরে চাপ দিতে থাকলো, মুন্ডিটা মনে হয় ঢুকেছে,

- আ হ কি টাইট মাইরি,

- ওমা গো ,ওগো ব্যাথা করছে অনেক,আ হহহহহ

রুমেলের কেমন যেনো মায়া হতে থাকলো, তার এবং তার সন্তানের মায়ের প্রতি, সে ধ*নের মাথাটা অনিচ্ছা শর্তেও বের করেনিলো, তারপর খাড়া ধ*ন নিয়ই পাশ পিরে শুয়ে রইলো, জননী বুঝলো, নব্য স্বামী তার রাগ করেছে, কিন্তু সে কখনো পো*দ মারা খাননি, তার উপর রুমেলের যা খান দানি বা*ড়া, জননীর ভয়টায় স্বাভাবিক, রোমানা তখন বলে,

- কি গো কি হলো?

- তোমার না ব্যাথা করছে,

রোমানা ভাবলো ব্যাথা করলে করুক আজ বাসর রাত ছেলে যা চায় সে দেবে,

- ব্যাথা তো করবেই, কিন্তু সহ্য করে নিবো, আমার আম্মা বলতেন, স্বামীর দেওয়া ব্যাথায়ও নাকি বেহেস্তী সুখ আছ,

রুমেলের চোখ আবারো চকচক করে উঠলো রোমানা ছেলের পোষা কুত্তীর মতো হাটুতে ভর করে পা*ছাটা তুলে ধরলো, রুমেল পিছন থেকে আবারো তার মু*ন্ডিটা মায়ের পা*ছায় সেট করে ধীরে ধীরে ধাক্কা দিতে লাগলো, রোমানা বালিসে মুখ বুজে আছে,

রুমেলের অশ্ব লিঙ্গটার চাপে জননীর পা*ছার ফুটো প্রসারিত হতে বাধ্য হলো, রোমানা জোরে চিতকার দিয়ে উঠলো, যদিও বালিসে মুখ চেপে ছিলো বলে এশব্দ হোটেলের চার দেওয়ালেই চাপা পড়ে গিয়েছিলো৷

- আ*হ রোমানা কি কচি পা*ছারে তোর আমার বা*ড়াটার বুঝি রস বের করেই ছাড়বি, ওহ্ কি টাইটরে মাইরি,

- ওগো আস্তে করো, আমি আর নিতে পারছি না,

- পারবি পারবি শান্ত হয়ে চো*দা খা

একপর্যায়ে রোমানা ছেলের ধাক্কা নিতে না পেরে শুয়ে পড়ে রুমেল তারপরও জননীকে রেহায় দিলো না, সেও ঠা*পাতে ঠা*পাতে শুয়ে পড়লো। মায়ের টাইট পু*টকির চাপে সে বেশিক্ষণ আর টিকতে পারলো না, রোমানার পু*টকির ছেদাতেই বী*র্য ঢেলে নেতিয়ে পরলো, ওদিকে রোমানাও আবার জল ছেরেছে,

দুজনেই ঘুমিয়ে পড়লো কখন যে রুমেলের বা*ড়া তার মায়ের পু*টকির ছিদ্র থেকে বের হয়ে পড়েছিলো তা কেউই লক্ষ কারার চেষ্টা ও করলো না। সকালের আলোই মাকে অপ্সরীর মতো লাগছিলো, লম্বা ভেজা চুলে, সুধু শাড়ি পরে ছিলো, ব্রা ব্লাউজ এখনো পরেনি,

- বৌ এদিকে আসো তো,

রোমানা কাছে আসতে আসতে বললো,

- না সকাল সকাল কিছুই পাবানা,

রুমেল মায়ের হাতটা ধরে নিজের উপর চেনে জড়িয়ে ধরে বললো,

- তাই নাকি,

রোমানার মা*ই গুলো রুমেলের বুক লেপ্টে গেলো, রুমেল মা*ই দুটো কচলে দিয়ে বললো,

- তাহলে এ দুটো খুলে রেখেছো কেনো?

- মাত্রই গোসল কর….

রুমেল মায়ের কথাটা শেষ করতে না দিয়েই নিচের ঠোট টাকে মুখে পুরে নিলো।

বিকেলের দিকে...

রুমেল মাকে গাইনী ডাক্তারের কাছে দেখাতে নিয়ে গেলে। টেস্টে সব রিপোর্টেই নরমাল আসলো, ডাক্তারনী রোমানার গলা ঘাড়ে লালচে দাগ দেখে তাদের দিকে হালকা মুছকি হেসে রুমেলকে উপদেশ দিলো সে*ক্স করার সময় সাবধানী হতে হবে, আর বেশী সমস্যা হলে তারা এ*নাল করতে পারে,

রোমানাকে একটা ক্রীম লিখে দিলো, পা*ছায় ফুটোয় লাগানোর জন্যে ৷ আর সাথে কিছু ভিটামিন আর বলল আপনার ওয়াইফের যত্ন নিবেন।

সেদিন রাতও হোটেলে কাটিয়ে রুমেল মাকে নিয়ে বাড়ীর দিকে রওনা হলো, বাইকটাও ট্রেনের বগীতেই উঠানো হলো, আসমা আর সোমাকে ছোটা মামা এসে দিয়ে গেলো, সাথে তার বোনকেও দেখে গেলো, ছোট মামা রমিজের না থাকার জন্যে আফসোস করলেন, রেমানাকে বললো তোর এ অবস্থায় রমিজ ভাই পাশে নেই!

- ভাইয়া, চিন্তা করবেন না একদম, রুমেল আছে আমাদের দেখে রাখার জন্যে,

আসমা আর সোমা তাদের জন্যে আনা জামা কাপড় গুলো উল্টে পাল্টে দেখতে লাগলো, সোমার নতুন বেগটা পছন্দ হয়েছে, রেমানার স্লীম শরীরটা ফুলে ফেফে উঠেছ, হঠাত করেই, পেটটা ফুলার সাথে সাথে তার শরীরটাও ফুলছে,

এর মধ্যেই একদিন আসমা রোমানাকে বললো, আম্মা,আমার মনে হয় ভাইজানের রুমে ভুত আছে প্রায় রাতেই শব্দ শুনা যায়, আমি ভয়ে উঠি না, রোমানা বুঝলো মেয়ে তার আর রুমেলের চো'দা চু'দির শব্দ শুনেছে,

- মা ঠিক বলেছিস ,আমিও শুনি মাঝে মাঝে,

রোমানা কড়া গলায় মেয়েকে বলে দিল, 

- তোরা রাতে বিছানা থেকে উঠবি না একদম,

রাতে রুমেল মায়ের গু*দ ছানতে ছানতে এসব কথা শুনে হাসতে লাগলো, তোমার সুখের চিতকার তাহলে ঘরের চার দেওয়ালের বাহিরেও শুনা য়ায়! রোমানা ছেলের বকে কিল দিতে দিতে চো*দা খেতে লাগলো।

রুমেলের মা পার্দাশীল মহিলা, অন্তিম সময়ে তিনি হাসপাতলে যাবেন না, যার কারেনে রুমেল ঘরকেই হাসপাতালে পরিনত করলো কিছু নার্সদের এনে বাড়িতে রাখলো, আর একজন এমবিবিএস মহিলা ডাক্তার এসে রোমানাকে দেখে যেতো,

বাড়ির এক চাচীজান এসে রান্নার কাজ করেছিলো, অবশেষে, নরমাল ডেলিভারীতেই রুমেলের ভাই হলো, আরে না এতো রুমেলের নিজের সন্তানই। রমিজ জেল থেকে খবরটা পেয়ে অনেক খুশি হলো, মালিকের কাছে লাখো শোকর !!

বড় খালা, মামীরা রোমানাকে দেখতে আসলো, আরে বাহ ছেলেটা রোমানার মতোই ফুটফুটে কিন্তু চেহারার আদলটা রুমেলের মতোন! বাবার অনুপস্থিতে রুমেলেই তার নাম রাখেছে মায়ের নামের সাথে মিলিয়ে, রোমান মির্জা!

বাড়ি শান্ত হতে মাস খানেক সময় লাগলো, একসময় আত্মীয় স্বজন সবার উৎকন্ঠা থামলো ,সোমা সব সময়ই তার ছোট ভাইটার পাশে থাকে, কি মিষ্টি! রোমানার রুমেই দোলনার পাশে বসে সোমা দেখতে লাগলো, রোমানা খাটে শুয়ে ছিলো, আসমাটা ঘুমিয়ে গিয়েছে সন্ধার পারেই ,

রুমেলর বাইকের আওয়াজ শুনা গেলো, রুমেল নিজ রুম থেকেই জোরে জোরে ডাকতে লাগলো, আম্মা আম্মা,

কই আপনি,

রোমানার শরীরটা বাড়ন্ত, বুকের স্ত*ন দুটো কেমন ফুলে থাকে আজকাল, আগের সেলোয়ার কামিজ গুলো তার গায়ে লাগছেনা আর সে এখন মেক্সিই পরছে, , রোমানকে দোলনায় সোমার কাছে রেখে রোমানা, রুমেলের রুমে গেলো, রুমেল বিছানা থেকেই বললো,

- তুমি ঠিক আছো?

রোমানা জানে রুমেল কি বলতে চেয়েছ, রুমেল মাকে ইনডাইরেক্টই চো*দার জন্যে ফিট আছে কিনা জানতে চাইলো,

- সোমা এখনো ঘুমায় নি,

- আর এদিকে আমি যে আজ কয়েক মাস ধরে ঘুমাই না তার কি খবর রাখো?

রুমেল মায়ের হাতটা ধরে এক ঝাটকায় তার কোলে এনে ফেললো, মায়ের ফোলা পা*ছাটা আর কোলে পড়তেই রুমেল বুঝতে পারলো, মায়ের শরীরটা আগের মতো শক্তনেই, কেমন কোমল হয়ে গীয়েছে, রুমেল মাকে বিছানায় বসিয়ে সোমাকে বলে আসলো সোমু ছোটকে দেখে রাখ, মায়ের সাথে ভাইয়ের কিছু কথা আছে তা সেরেই ,মা ফিরে আসবে।

রুমেল দরজাটা লাগিয়ে রোমানার সদ্য বিয়ানো নরম দেহটা কে নিয়ে খেলতে লাগলো , কিন্তু সে বেশী রিক্স নিলো না, শর্টকাট মেক্সি তুলে মাকে চু*দতে লাগলো, কিছুদিন আগেই বাচ্চা বিয়ানোর কারনে, মায়ের ভো*দাটা অনেক খোলা খোলা লাগ ছিলো তারপরেও রুমেলের ধ*নের চাপে রোমানা শব্দ না করে পারলো না, মেক্সিটা আরো উপরে তুলতেই মা*ইয়ের দুলনি তার দৃষ্টগত হলো, সে চুষতে চুষতে মাকে ঠা*প দিতে থাকলো,

রোমানা চোখ বন্ধ করে মজা নিতে থাকলো, রুমেল একপর্যায়ে মায়ের ভো*দা পুর্ন করে রোমানাকে ছেড়ে দিলো, কিন্তু রোমানা রুমেলকে ছাড়লো না, রোমানা যেতো বুঝিয়ে দিলো সে তার এই স্বামীকে হারাতে চায়না, কখনোই না। রুমেলও তার পা*ছাটা চাপ দিয়ে ধরলো, এমন সময় রোমানের কান্নার আওয়াজ শুনা যাচ্ছিলো, রুমেল মায়ের পা*ছাটা মুঠ করে ধরে ছিলো,

- ছাড়ো তোমার ছেলে কান্না করছে, এবার তাকে শান্ত করে আসি।

রুমেল তার মাকে চুমু দিয়ে ছেড়ে দিলো, রোমানা ছেলের সামনেই পা*ছা দুলাতে দুলাতে নিজের রুমের দিকে চলে গেলো।

একবছর পর অবশেষে রমিজ মির্জা খালাস পেলেন, আদালতে প্রমানিত হয়েছে যে, রমিজের মির্জার মাদ্রাসার কোনো ছাত্রই সেদিন সন্ধ্যায় ইসহাক মাওলানার বাড়িতে যায়নি, রমিজ যেনো মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচেছেন, তার নিজের লোকেরাই তার বিরুদ্ধে উঠে পড়ে লেগেছিলো, ইসহাক সাহেবের উকিল চেয়েছিলো, তাকেই প্রধান আসামী হিসেবে ফাসাতে কিন্তু রমিজের পক্ষে লড়েছেন দেশের নাম করা লয়ারদের একজন, তাকে চৌধুরী সাহেবের মাধ্যমে রুমেলেই হায়ার করে দিয়ে ছিলো।

ছেলে সহ রমিজের খাস লোকেরা তার পাশেই ছিলো গাড়ী বহরে করে তাকে এগিয়ে নিয়ে আসতে আরো কিছু লোক সেখানে গেলো, এমপি সাহেবও তাকে ফোনে সাধুবাদ জানালো, নিজের বাড়িতে পৌছাতেই যেনো একধরনের সুবাতাস তার গায়ে এসে লাগলো,

হাজতের চার দেওয়ালের মাঝে এই মুক্ত বাতাসের অনুভূতি রমিজ মির্জা খুবই মিস করেছে, বাড়িতে চেনা সব কিছুর মাঝে রোমানাকে কেমন যেনো অচেনা লাগছে তার শাড়ীর মাঝে কোমরটা ঠিক থাকলেও তার বুক আর পা*ছার দাবনার উপর মাংসের উপস্থিত স্পষ্টই বুঝা যাচ্ছে,

তার অনুপস্থিতে বৌটা কেমন বেপর্দা হয়ে গিয়েছে, জোয়ান ছেলের সামনে নিজেকে এমন করে প্রদর্শন করছে যেনো, ছেলে নয় রুমেল তার ভা*তার! জেলে রমিজের সাথে একটা ডাকাতও ছিলো কিছুদিন তার কাছ থেকেই এমন কিছু শব্দ শিখেছে সে ৷ বৌ তার পা*ছাটা এমন ছিলানীর মতোন দুলিয়ে হাটছে কেনো?

রমিজের এসব ভাবনা উড়ে গেলো ছোট ছেলেটাকে দেখে, ওকে আমি মাওলানা বানাবোই। রমিজ ছেলেটাকে বুকে জড়িয় ,নিলো। বাবা আসাতে আসমাও খুসি হলো, বাবা থাকলে হয়তো আর ঘরে কোনো ভুল জ্বীন থাকবেনা, রোমানার কপালে একটা অনিশ্চয়তার ভাজ ছেলের সাথে তার অবৈধ সম্পর্কটার কি এখানেই সমাপ্তি হলো?

এদিকে ছোট ছেলেটা কেঁদে উঠলো হয়তোবা ক্ষুধা লেগেছে, নতুবা জটিলতায় ভরা পৃথীবিটার আলো তার অসহ্য লাগছে তাই! 


সমাপ্ত 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area