Type Here to Get Search Results !

মায়ের ইচ্ছে পূরণ ( পর্ব ১২ )


 #গল্পঃ মায়ের ইচ্ছে পূরণ 

#পর্বঃ ১২

কিছুক্ষন বিশ্রামের পর, মা আমাকে তার বুকে চেপে রেখেই আমার মাথায় তার মমতা-মাখা হাত বুলিয়ে দিয়ে মা ফিসফিস করে কোমল কন্ঠে বলল,

- খোকারে, মাসিক হয়েছে আজ এগারো দিন হলো। তুই এতটা ক্ষীর আমার ভিতর দিয়ে দিলি। মন বলছে, তোর এই পয়লা চো'দনেই আমি পো'য়াতি হবো রে, বাছা!!

- আ হ কী দারুণ কথা শুনলাম মাগো। ছেলের জীবনের প্রথম চো'দনেই তোমার মত ডবকা মাকে পো'য়াতি করা আমার জন্য পরম সৌভাগ্য, মামনি!

মার কন্ঠে উৎকণ্ঠা,

- হুঁহ সৌভাগ্য না ছাই! আবারো বলছি, তোর বাবা বৃদ্ধ, অক্ষম, পঙ্গু হলেও আমার পেট দেখে বেশ বুঝতে পারবে, তুই আর আমি মা-ছেলে হয়েও এইসব নোং রামো করি।

আমি মাকে আশ্বস্ত করি,

- উ'ফফ, আবারো সেই হাড় গিলে বাবার কথা! বলেছি না মা, ওই অক্ষম বুড়োটার নাম আমার সামনে কখনো তুলবে না! তাছাড়া, এই অসুস্থ শরীরে বুড়োটা আর কদিনই বা বাঁচবে? ডাক্তার বলেছে, এখন যেকোন সময় বাবার হার্ট এ্যাটাক হতে পারে।

মা হঠাৎ উল্লসিত হয়ে বলে,

- দুর খোকা মানিকটা আমার, যা হবার হবে, তখন দেখা যাবে। তুই ঠিকই বলেছিস, ওই বুড়ো ভামটার জন্য আমাদের বর্তমান আনন্দ-সুখ নষ্ট করার মানে হয় না।

এই বলে আমার পিঠে, বুকে হাত বুলোতে বুলোতে মা আচমকা আমার ঠোঁট তার মুখে নিয়ে চুমুতে শুরু করে। আমিও প্রত্যুত্তরে মা'র ঠোঁট চুষতে লাগলাম। মার দু'ধ টিপে বোঁটা গুলো দাঁতে নিয়ে কামড়ে খেলাম। দুহাত তুলিয়ে মার বগল খুলে কামড়ে চুষে দিলাম।

এভাবে মাকে আদর করায় মুহুর্তের মাঝে আমার ধো'ন আবারো ঠাটিয়ে গেল। মা-ও তার ভরাট শরীরে কামুক ছেলের আদরে আবার গরম খেয়ে গু'দ রসিয়ে দিল। দীর্ঘদিন কামজ্বালায় থাকা মা এই একবার চো'দন খেয়ে তার কাম-পিপাসা তেমন মেটে নাই। আবার চো'দন খাবার জন্য আমাকে আহ্বান করে তার দেহে আমন্ত্রণ জানালো।

আমার মত ২৪ বছরের তরুনকে দিয়ে চো'দানোর বড় সুবিধা হল, আমাদের যখন-তখন অনেকবার ধো'ন দাঁড়িয়ে যায়। এমনকি, মা'ল ফেলার দু'মিনিটের মধ্যেই আবার চু'দতে তৈরি হয় এই বয়সের ছেলেরা। অন্যদিকে, আমার মার মত ভরাট যৌবনের পূর্ণ বয়সী মদালসা মা'গীর যৌ'বনজ্বালা নেভাতে একবার/দু'বার নয়, সারা রাত ধরে বারবার চু'দে ঠান্ডা করতে হবে। তাই, আমার ৪০ বছরের কামুক মাকে চু'দে তৃপ্ত করতে আমার মত কম বয়সী পেটের সন্তান প্রকৃতির নিয়মেই একেবারে উপযুক্ত।

যাই হোক, এদিকে মার উদোম নেং টো দেহটা বিছানায় চেপে মার গু'দে পড়পড় করে ধো'নখানা ভরে আবারো কোমর দুলিয়ে মাকে ঠা'পাতে লাগলাম। গু'দের রস ও আমার মা'লের মিশ্রণে নতুন নতুন শব্দ তৈরি করছে মার গু'দে। আমিও নতুন উদ্যোমে মিশনারী পজিশনে মায়ের ডাসা গতরটা চু'দতে লাগলাম।

মা হাত বাড়িয়ে আমার কোমর ধরে বার বার গু'দের দিকে চেপে ধরছে, প্রতি ঠা'পের সাথে নিজেও কোমর তোলা দিচ্ছে। এক হাতে মার একটা দু'ধ মুলছি, আর আরেক হাতে মার পা'ছায় হাত দিয়ে ব্যালেন্স করে আরাম দায়ক ছন্দে মাকে ঠা'পাচ্ছি। মুখটা এগিয়ে মার বগল চুষতে থাকায় মা কেঁপে উঠে গু'দের জল ছেড়ে বলে,

- এ্যাই মোহিত বেটা, আমাকে এমনি করে রোজ রোজ চু'দে বাকি জীবনটা অনেক সুখ দিবি তো, বাবা?

আমি মাকে চু'দতে চু'দতে বলি,

- মামনি, তোমাকে আমার অক্ষম বাবাটা যে সুখ দিতে পারে না, ছেলে হয়ে এখন থেকে প্রতিদিন তোমায় সেই সুখ দেবো আমি।

মা প্রেমময় সুরে বলে,

- সত্যি বলছিস তো, বাছা? কখনো এই যুবতী মাকে ছেড়ে অন্য মেয়ের পাল্লায় পড়ে অন্য কোথাও চলে যাবি নাতো?

মার চোখে চোখ রেখে,

- মাগো, ওমা, আজ থেকে তোমার দেহে যে সুখের সন্ধান পেলাম, আমাকে সে সুখ তুমি ছাড়া জগতে আর কোন নারী দিতে পারবে নাগো, মা। তোমার ছেলে তোমাকে ভালোবেসে, তোমার সাথে সংসার করেই সারাটা জীবন পার করবে গো, মামনি।

মার কন্ঠে আবেগময় সন্তুষ্টি,

- হ্যাঁগো খোকা, তোর এই কথায় মনটা সুখে ভরে গেলরে আমার, বাছা! মনে রাখিস, তোর মা হলেও আজ থেকে আমি তোর স্ত্রী, তুই আমার স্বামী। বৌ হিসেবে তোর সবরকম কামনা-বাসনা মিটিয়ে তোকে সুখী রাখবো আমি। তোর এই সংসারের গিন্নী হয়ে বাকি জীবনটা তোর সেবাযত্ন করেই কাটাবো। তোর বী:র্যে তোর অনাগত সন্তানের মা হবো আমি।

আমাদের মা-ছেলের মাঝে এই প্রেম-ভালেবাসার কথপোকথনে দুজনের চোখেই পানি জমে গেলো। গু'দ-বা'ড়া জোড়া লাগানো অবস্থাতেই দুজনে দুজনার চোখ বেয়ে গড়ানো খুশির অশ্রু ফোঁটা চুষে খেলাম। মার গু'দে ঠা'পের গতি বাড়িয়ে পরম মমতায় মার ঠোট-মুখ চুষতে চুষতে মাকে চু'দতে লাগলাম আমি।

এভাবে, মাকে কখনো কোলে বসিয়ে, কখনো ডগি স্টাইলে, কখনো উপুড় করে, কখনো দাঁড় করিয়ে, কখনো দেয়ালে বা চেয়ারে ঠেসে বিভিন্ন ভঙ্গিতে সেরাতে মাকে আরো ৩/৪ বার চু'দে আমি মার দেহের আগুন মেটালাম। শেষবারের মত চু'দে মার গু'দে যখন ধো'নের রস ঢালছি, তখন দেখি বাইরে সূর্যের আলো ফুটছে। সারারাত চো'দন শেষে, মায়ের কপালে চুমু খেয়ে মাকে নিজের বুকে চেপে পরম তৃপ্তিতে ঘুমিয়ে গেলাম আমরা মা-ছেলে।

পরদিন সাপ্তাহিক ছুটির দিন থাকায় দেরিতে ঘুম ভাঙে। অফিস যাবার ব্যস্ততা না থাকায়, বৃদ্ধ বাবার অগোচরে দিনের বিভিন্ন সময়ে রান্নাঘর, গোসলখানা, ঘরের মেঝে সহ বিভিন্ন স্থানে সুযোগ পেলেই মাকে চু'দে চু'দে হোড় করলাম আমি। আমার কামুক মা-ও যেখানে-সেখানে যখন-তখন, বিবাহিতা স্ত্রীর মত হাসিমুখে আমার চো'দন খেয়ে অপরিসীম তৃপ্তি পেতে থাকলো।

আমার কথামত মা পরদিন থেকেই ঘরে শাড়ি পড়া বাদ দিয়ে কেবল স্লিভলেস ব্লাউজ ও সায়া পড়ে থাকতো। ফলে, যখন-তখন বিনা বাক্যব্যয়ে মায়ের ব্লাউজের সামনের হুকগুলো খুলে ও পেটিকোট কোমড়ে উঠিয়ে সহজেই মাকে আধা-নেং টো করে চু'দে দিতে পারতাম। বাবা ঘুম ভেঙে ডাক দিলেই চো'দনরত কামুকী মা কোনমতে ব্লাউজটা ঢেকে পেটিকোট নামিয়ে দ্রুত বাবার কাছে যেতে পারতো।

তবে, অফিস থাকলে দিনের বেলা মাকে চু'দতে না পারলেও, প্রতি রাতেই বাবাকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে, মা আমার ঘরে বৌ হয়ে সারা রাত কাটায়। আমি-ও স্বামীর মত দায়িত্ব নিয়ে প্রতিরাতে নিজের ঘরে মাকে আচ্ছামত চু'দে সুখ দিয়ে পেটের ছেলের তরে মায়ের গিন্নিপনার জীবনকে ভালোবাসায় ভরিয়ে রাখছিলাম।

এভাবে, দু'সপ্তাহের মত চো'দনের পরেই মা পরবর্তী মাসিকের তারিখ মিস করে এবং ঘরের ভেতর আমার ও বাবার উপস্থিতিতেই বমি করে মার পেটে সন্তান আসার খবরটা জানান দেয়। মার পো'য়াতি হবার খবরে আমার ও মঙ্গলা মায়ের পারস্পরিক প্রেম-কামনা-বাসনা আরো জোরদার হয়ে উঠে।

পাড়া প্রতিবেশী, আত্মীয় স্বজন, বন্ধু বান্ধব সকলে জানলো এটা বাবার সন্তান, মা আবারো বুড়ো বাবার ঔরসে সন্তান পেটে ধরেছে। যুবতী মা যে তার অবিবাহিত মরদ ছেলের গা'দনে পো'য়াতি হয়েছে, এটা বাইরের কারো মাথাতেই আসলো না!!

তবে, আমার পঙ্গু, অক্ষম বাবা সবই বুঝতে পারলো। বাবার পক্ষে মায়ের মত ডবকা নারীকে চো'দা তো দূরের কথা, ঘরের ভেতর হাঁটার সামর্থ্য-ও যেখানে নেই, সেখানে আমার ও মায়ের মাঝে চলমান অজাচার যৌ'ন কর্মের বিষয়টা নীরবে, মুখ খুঁজে, ভাগ্যের নিয়তি হিসেবে অসুস্থ, বৃদ্ধ বাবা মেনে নিলো। তাও ভালো যে, তার ডবকা স্ত্রী বাইরের অচেনা পরপুরুষের কাছে চো'দন না খেয়ে ঘরেই নিজ ছেলেকে গু'দের নাগর বানিয়ে সমাজে বাবার মান-সম্মান রেখেছে!

এভাবে, বাবার পক্ষ হতে বিনা প্রতিবাদে আমাদের সমাজ-নিষিদ্ধ স'ঙ্গম মেনে নিতে দেখে আমরা মা-ছেলে আরো বেপরোয়া হয়ে চো'দাচু'দি করতে লাগলাম। এখন, প্রতিরাতে বাবাকে ঘুমের ওষুধ না খাইয়ে বাবার জেগে থাকা অবস্থায় আমার ঘরে এসে সশব্দে আমার চো'দন খেতো। এমনকি, আমার ও বাবার ঘরের দরজাটাও মা আটকাতো না। বাবা বেশ কয়েকদিন আমাদের চো'দাচু'দি করা অবস্থায় দেখেও ফেলে, কিন্তু কিছুই বলে না। অদৃষ্টের লিখন হিসেবে স্ত্রী মঙ্গলা দেবীকে ছেলে মোহিতের নব-বিবাহিতা বৌ হিসেবে মেনে নেয়।

এভাবে, আরো এক মাস যেতেই হঠাৎ একদিন সকালে বাবার ম্যাসিভ হার্ট এ্যাটাক হয়ে বাবা মারা গেলো। ডাক্তার আগেই বলে রেখেছিল অসুস্থ বাবার এভাবে মৃত্যুবরণ করাটাই স্বাভাবিক। তাই, বাবার বিদায়ে আমাদের মা-ছেলের মনে কোন দুঃখবোধ তো আসলোই না, বরং "আপদ বিদায় হয়েছে" বলে সেদিন থেকে পুরো বাড়ির সর্বত্র ইচ্ছেমত যৌ'ন সঙ্গ'ম করে প্রকৃত অর্থে আমরা স্বামী-স্ত্রীর মত জীবন কাটাতে লাগলাম। তবে, ঘরের বাইরে সমাজের কাছে আমাদের মা-ছেলে পরিচয়টাই এখনো রয়েছে।

ঠিক দশ মাসের মাথায় মা মঙ্গলা একটা ফুটফুটে কন্যা সন্তানের জন্ম দেয়। সমাজের সকলে এই বাচ্চাকে আমার বোন হিসেবে জানলেও আমি ও মা জানি, এটা আসলে আমার মেয়ে। ছেলের বী'র্যে মার গর্ভে জন্মানো আমার মেয়ের নাম দিলাম "মালতী"।

কন্যা সন্তানের জন্মের পর মার বুকে দু'ধ আসায় আমার বহুদিনের পুরনো শখ মিটলো। ছোটবেলার মত মার বুকের তরল দু'ধ খেয়ে প্রতিদিন মাকে আরো তীব্রভাবে চু'দে সুখ পেতে থাকলাম। বুকে দু'ধ আসায় ও আমার অব্যাহত টেপন-চোষণে মার দু'ধগুলো ৩৬ সাইজ ছাড়িয়ে ৩৮ ডাবল ডি কাপের ঢোল-তবলার মত বড় হয়ে গেলো। মার মত এত বিশাল বক্ষা কামুকী নারীকে চো'দন-তৃপ্তি দিতে আমার মত কামুক ছেলেই সবদিক থেকে সবচেয়ে মানানসই।

এভাবে, বিয়ে না করেও সমাজের আড়ালে, নিজ ঘরে লাস্যময়ী যুবতী মায়ের প্রেম-ভালোবাসায় মশগুল হয়ে, সন্তান নিয়ে আমি চরম সুখে দিনাতিপাত করে যাচ্ছি। ধন্যবাদ।

সমাপ্ত 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area