#গল্পঃ দিদির ভালোবাসা
#পর্বঃ ৮
দিদির গুদ থেকে সাদা সাদা আঠালো রস বেরিয়ে গুদের চারদিকে গোল করে সাদা রিংএর মত হয়ে গেছিল! রস গড়িয়ে গড়িয়ে নামছিল ওর থাই দিয়ে! আমি বাঁড়াটা বের করলাম একটু দম নেব বলে…দিদির গুদের মুখটা পুরো হা হয়ে ছিল! পুরো লাল হয়ে ছিল গুদের ভিতরটা! লালচে গোলাপি গুদের মুখে সাদা সাদা রস!
আমি পিছন থেকে গুদে মুখ দিলাম! প্রথমবার দিদির গুদের স্বাদ পেলাম! প্রচণ্ড ঝাঁঝালো আর নোনতা রসটা!আমি যে গুদে মুখ দেব সেটা বোধহয় দিদি স্বপ্নেও ভাবেনি! সুখে পুরো বেঁকে গেল ওর শরীরটা!
দিদি- ইসসসস কি করছিস!! ওখানে কেউ মুখ দেয়!! আআহহহহহ!!!
আমি- জামাইবাবু চুষে দেয়না ??
দিদি- না! ওটা কি মুখ দেওয়ার যায়গা! ওরম শুধু পর্ণ মুভিতে দেখায়…
আমি- ওহ তাই বুঝি… আর তুই তোর বরের ওটা চুষে দিস না?
দিদি- ছি আমার গা গুলোয় ভাবলেই! ও চেয়েছিল আমি চুষে দি কিন্তু আমি রাজি হইনি! আমার দ্বারা ওসব হবে না!
আমি আবার মুখ ডুবিয়ে দিলাম ওর গুদে! জিভ ঢুকিয়ে চাটতে লাগলাম গুদের ভিতরটা!
দিদি- আহহহহ ইসসসস কি করছিস!! আহহহহ !! ভীষণ নোংরা তুই! আহহহহহ আহহহহ!!
আমি-(মুখ তুলে) কেমন লাগছে?
দিদি- জানিনা!
আমি- সুখ পাচ্ছিস তো…
দিদি- জানিনা ! বলতে পারবো না আমি!
আমি- তোর খারাপ লাগছে তাহলে বল আর চুষবনা…
দিদি- তোর যা মন চায় কর!
আমি- তাও মুখ ফুটে বলবি না বল যে সুখ পাচ্ছিস!দেখি তুই কতক্ষণ নিজেকে আটকে রাখতে পারিস!
এবার আরও হিংস্রভাবে চাটতে শুরু করলাম দিদির গুদটা! গুদের পাপড়িগুলো চুষে দিতে লাগলাম! জিভচোদা করতে লাগলাম !
দিদি- আহহহহ আহহহহ আহহহহহা হহহহ আহহহহ উফফফফ আম্মম্মম্মম্ম ভাইইইইই কি করছিস! আহহহহহহ আহহহহহ!!! থাম প্লিজ!! আহহহহহ ইসসসস!!
দিদির আরও ঘন ঘন নিশ্বাস পড়ছিল , ওর শীৎকারগুলো গোঙানিতে পরিণত হচ্ছিল!
দিদি- উফফফ ভাই!! আমার হয়ে যাবে ভাইরে!!! আমার বেরিয়ে যাবে!!! আহহহহহহ !! আহহহহ !! প্লিজ থামিস না! চেটে যা!! আহহহ !!! আমি জল খসাব!! I AM GONNA CUM!! OH FUCK!!চাট!! আহহহহহহহহ!!!
দিদির মুখে জল খসানোর কথা শুনে আমি চাটতে চাটতে ওর ভগাঙ্কুরটা রগড়ে দিতে লাগলাম আঙ্গুল দিয়ে!!
দিদি- আমার…আমার বেরোচ্ছে !!!! আআআআআআআআআআআআআআহহহহহহহহহহহহহহহহহহহহহহহহহহ!!!!!!!!!!!!!!!
জল খসিয়ে দিদি নেতিয়ে পড়ল বিছানায়…আমিও দিদির পাশে শুয়ে পড়লাম… মুখ ব্যথা করছিল চুষে চুষে!
আমি- (কানের কাছে মুখ নিয়ে) কিরে…সুখ হয়েছে!
দিদি- তুই জানিস হয়েছে কি হয়নি!
আমি- জানি তাও তোর মুখে শুনতে চাই!
দিদি- কি যে সুখ দিলি!! চুষিয়ে যে এত সুখ যদি আগে জানতাম!!
আমি- নিজে তো সুখের আরামে নেতিয়ে পড়লি , আমার সুখের কি হবে! মাল ফেলব তো তোর ভিতর!!
দিদি- (পা ফাঁক করে) আয় আমার উপর এসে লাগা আমায়!
উপরে উঠে এসে আমি আবার এক ধাক্কায় বাঁড়া গুজে দিলাম গুদে! আবার প্রায় ১৫ মিনিট ধরে চলল সুখ দেওয়া নেওয়ার আদিম খেলা! তারপর দিদির গভীরে বীর্য দিয়ে ওর শরীরের ওপর শুয়ে রইলাম আমি… ক্লান্তিতে আর সুখে দুজনেই ঘুমে ঢোলে পড়লাম ওভাবেই… ঘড়িতে বেলা ১২টা বাজছে…
ঘণ্টাখানেক শুয়ে থাকার পর আমি উঠে স্নান করে ফ্রেশ হলাম। অনলাইনে খাবার অর্ডার করলাম বিরিয়ানি , কষা মাংস আর কোল্ড ড্রিঙ্কস । দিদি স্নান করে একটা হলুদ রঙের নাইটি পরে বেরিয়ে এল। আমি ওদের বেডরুমেই বসে ছিলাম, ও আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে গামছা দিয়ে মাথা মুচতে লাগলো । ওর আধভেজা শরীরে নাইটিটা পুরো চেপে বসেছিল! ভেজা থাকায় কিছুটা ট্রান্সপারেন্ট হয়ে গিয়েছিল নাইটিটা!
বিশেষকরে পাছাগুলো স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছিল নাইটির উপর দিয়ে! আমি উঠে গিয়ে ওর পিছনে দাঁড়ালাম ওর শরীর ঘেঁসে! ও আমায় দেখেও এমন ভাব করল যেন দেখতেই পাচ্ছেনা আমায়। নিজের মনে আয়নায় দেখতে দেখতে চুল মুছলো গামছা দিয়ে, চিরুনি দিয়ে আঁচড়ালো, সিঁদুর পরল বেশ মোটা করে, লাল টিপ পরলো কপালে। হলুদ নাইটির সাথে লাল সিঁদুর টিপ মিলিয়ে ভীষণ মায়াবি লাগছিল ওকে! আমি এক দৃষ্টিতে ওর দিকে তাকিয়ে ছিলাম, চোখ ফেরাতে পারছিলাম না!
দিদি- ওরম হা করে কি দেখছিস?
আমি- তুই কি ভীষণ সুন্দরী রে! ভীষণ হট তুই! ভীষণ সেক্সি!!
দিদি- হ্যাঁ রে, যা যা বিশেষণ জানিস সব বলে যাবি একটা একটা করে!?
আমি- একটুও বাড়িয়ে বলছিনারে আমি! পুরো স্বর্গের অপ্সরা মনে হচ্ছে তোকে!
দিদি- থাক আর বলতে হবে না! খুব খিদে পেয়েছে! খাবার অর্ডার করেছিস?
আমি- করে দিয়েছি চলে আসবে এখুনি
দিদি- আমার সব এনার্জি শুষে নিয়েছিস তুই! দুষ্টু কোথাকার!
আমি- আমারো সব এনার্জি টেনে নিয়েছিস তুই!
দিদি- ( চোখ মেরে) তাহলে দুপুরে শান্ত ছেলের মত নিজের ঘরে ঘুমোবি তাই তো?
আমি- ওরম মনে হয়! লাঞ্চ করেই আবার এক রাউন্ড লাগাবো তোকে!
দিদি-একটুও রেস্ট দিবি না??
আমি- তুই চাস না আর একবার করতে তোর বর আসার আগে? সকাল থেকে যে এত নাটক করলি, তারপর যদি একবার করেই থেমে যাস তাহলে তো তোর সব খাটনি বেকার! একবার তো এমনিও করতাম তোকে যেমন রোজ করছি…
দিদি- আর একবার করতে তো আমিও চাই কিন্তু বিশ্বাস কর শরীর একদম ছেড়ে দিয়েছে…
আমি – ঠিক আছে আগে লাঞ্চ করি, তারপর দেখা যাবে কি হয়
দিদি- কত দেরি তোর অর্ডার আসতে? ভীষণ খিদে পাচ্ছে তো!
আমি – অ্যাপ-এ আর ১০ মিনিট দেখাচ্ছে
দিদি- যা তুই গিয়ে প্লেট সাজা আমি আসছি রেডি হয়ে…
আমি- (পিছন থেকে জড়িয়ে ধরে) তোকে ছেড়ে যেতে ইচ্ছে করছে না!
দিদি- (চোখ বড় বড় করে!) কিরে, প্রেমে পড়ে গেলি নাকি!
আমি – যদি বলি হালকা হালকা পড়ে যাচ্ছি, তবে?
দিদি- আমি কিন্তু শর্ত দিয়েছিলাম যে আমাদের মধ্যে যা হবে এই কদিনই ! তারপর কিন্তু শুধু আমাদের রাখি আর ভাইফোঁটার সম্পর্ক আর পাঁচটা দিদি-ভাই এর মত!
আমি – তোর নিজের শর্ত কি তুই নিজেই মেনে চলতে পারছিস!?তুই তো বলেছিলি সুখের জন্য করবি না, কিন্তু মনে করে দ্যাখ একটু আগেই তুই এই আয়নার দিকে তাকিয়ে কিভাবে আমার থাপ খেয়ে সুখ নিচ্ছিলি!
দিদি-( গাল গুলো লজ্জায় লাল হয়ে গেছে!) কি করি বল! তুই খুব সুখ দিস আমায়! কন্ট্রোল হারিয়ে ফেলি নিজের উপর থেকে! কিন্তু এটা বেশিদিন করব না রে, আমার প্রেগন্যান্ট হওয়া অব্দি যা হবে ,তারপর আর নয় রে!
আমি – তুই না চাইলে আমি জোর করব না! কিন্তু তুই চাইলে আমি সবসময় আছি তোকে সুখ দেওয়ার জন্য!
দিদি- একবার প্রেগন্যান্ট হয়ে গেলে আমি আর করবনা তোর সাথে…
আমি- আমি যে কিকরে কন্ট্রোল করব নিজেকে! এই যে তুই এখন ব্রা প্যান্টি কিছু না পরে শুধু নাইটি পরে আছিস! আমি কিকরে নিজেকে আটকাই বল!!
দিদি- তুই কিকরে বুঝলি!?
.
চলবে...

