#গল্পঃ দিদির ভালোবাসা
#পর্বঃ ১৯
আমরা দুজন দুজনের চোখে চোখ রাখলাম! পুর স্বর্গের আপ্সরা মনে হচ্ছিল ওকে! আমার ইচ্ছে করছিল তখনই ওকে জড়িয়ে ধরে ওর সারা মুখে পাগলের মত চুমু খাই!কয়েক মুহূর্ত আমি নির্বাক ভাবে শুধু তাকিয়ে রইলাম ওর দিকে!
দিদি- এভাবে তাকিয়ে থাকিসনা প্লিজ আমার লজ্জা করছে!
আমি- আমার হবু বউকে এত সুন্দরী লাস্যময়ী লাগছে! আমি চোখ ফেরাতে পারছিনা!
দিদি- এরপর কি করব আমরা?
আমি- এই মালা দুটোর একটা তুই পর একটা আমি পরি তারপর মালা বদল করব দুজনে!
দিদি একটা মালা পরে আর একটা আমার দিকে এগিয়ে দিলো। দুজনে মালা বদল করলাম একদম আসল বিয়ের মত করে! এরপর টেবিলের উপর রাখা মোমবাতিটা জ্বালালাম আমি …দিদির হাত শক্ত করে ধরলাম! সাতপাক ঘুরলাম আমরা আগুনকে সাক্ষী রেখে!
দিদি- আমরা সত্যি মনে হচ্ছে তোর সাথে বিয়ে করছি আমি!
আমি- সত্যিই করছি রে! তোর প্রতি স্বামীর সব দায়িত্ব পালন করব আমি!প্রমিস!
দিদি এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইল আমার দিকে! চোখটা ছলছল করছিল…বুঝলাম ইমোশানাল হয়ে পড়েছে ও ভীষণ! আমি সিঁদুরের কৌটোটা নিয়ে এলাম! ওর চোখে চোখ রেখে সিঁদুর পরিয়ে দিলাম ওর সিঁথিতে! ও দুচোখ বন্ধ করে নিলো সাথে সাথে! আমি ওকে জড়িয়ে ধরে আমার বুকে টেনে নিলাম! দুজনে দুজনকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরলাম!
দিদি- এখন থেকে আমি পুরোপুরি তোর হয়ে গেলাম রে ভাই!
আমি- আর ভাই নয়, আমরা স্বামী স্ত্রী এখন থেকে! বাইরের লোকের সামনে আমরা ভাইবোন থাকবো কিন্তু একান্তে আমরা স্বামী-স্ত্রী…
দিদি- হ্যাঁ আমিও তাই চাই!
আমি- আর থাকতে পারছিনা রে! আমার নতুন বউকে পুরোপুরি আপন করে পেতে চাই আমি!
দিদি- আমাকে নে ভাই! আমি তোর ই!!
আমি ওকে কোলে তুলে নিলাম! আমার বেডরুমে সামনে নিয়ে এলাম ওকে! ওকে একটু বাইরে দাঁড়াতে বলে আমি ভেতরে গিয়ে মোমবাতি গুলো জ্বেলে দিলাম! ঘরের আর কোনও আলো জ্বাললাম না… মোমবাতির হালকা আলো আর গোলাপের গন্ধে পুরো মায়াবি পরিবেশ তৈরি হয়ে গিয়েছিল ঘরটার ভেতর! দিদিকে ঘরে নিয়ে এলাম এবার…
দিদি- কি করেছিস এসব! এত্ত সুন্দর! আমার আসল ফুলসজ্জা এর ধারে কাছে ছিলনা সৌন্দর্যে!
আমি- এরপর আর তোর ওই ফুলসজ্জার কথা মনে পরবে না! ফুলসজ্জা ভাবলে এই ছবিটাই ভাসবে তোর মনে!
দিদি- সত্যি খুব ভালবাসিস বল আমায়?
আমি- সন্দেহ আছে এখনও??
দিদি- না রে , নেই…তুই এখন বাইরে যা ,২ মিনিট পর ভেতরে আসিস…
আমি বেরিয়ে এলাম…২ মিনিটটা ভীষণ লম্বা সময় মনে হচ্ছিল…মিনিট দেড় বাইরে অপেক্ষা করে ভিতরে গেলাম…দিদি মুখে ঘোমটা টেনে বসে আছে, একদম নতুন বউএর মত!আমি কাছে গিয়ে ওর পাশে বসলাম…ওর হাতে হাত রাখলাম, ও হাত গুটিয়ে নিলো…আমি আস্তে করে ওর ঘোমটা তুললাম! ও একদম নতুন বউ এর মত লজ্জা পাচ্ছিল!আমার চোখে না তাকিয়ে মুখ নিচু করে রইল! আমি ওর মুখটা আস্তে করে তুলে ওর কপালে একটা আলতো চুমু দিলাম! ও যেন লজ্জায় গুটিয়ে গেল পুরো! বুঝলাম ও রোলপ্লের মধ্যে ঢুকে গেছে একদম! মুখটা তুলে আবার কপালে আর একবার চুমু দিলাম!
দিদি- কি করছ! আমার লজ্জা লাগছে ভীষণ!!
আমি- লজ্জার কি আছে সোনা! আমাদের তো বিয়ে হয়ে গেছে এখন! তোমার স্বামী তোমায় একটু পেতে চাইছে!
দিদি- (পাশ থেকে দুধের গ্লাসটা নিয়ে) এই দুধটা খেয়ে নাও…
আমি দুধের গ্লাসটা এক চুমুক দিয়ে টেবিলে রেখে দিলাম…
দিদি- পুরোটা খাবে না?
আমি- পুরোটাই খাবো! কিন্তু ওই দুধটাকে নয়, তোমাকে!
দিদি- ইস, কিসব বলছ আমার লজ্জা লাগছে তো নাকি!
আমি- আর লজ্জা পেটে হবে না। আসো আমার বুকে আসো!
দিদিকে জাপটে বুকে জড়িয়ে ধরলাম আমি! দিদিও আমায় আলতো করে জড়িয়ে ধরে আমার বুকে মুখ গুঁজে দিলো! আমি আস্তে করে ওকে বিছানায় শুইয়ে দিয়ে ওর ওপর আধশোয়া হয়ে এলাম! আলতো চুমুতে ভরিয়ে দিতে লাগলাম ওকে! কপালে, দু গালে, দু চোখে, চিবুকে চুমু দিলাম! কানের লতিটা আলতো করে কামড়ে ধরলাম! ছটফট করে উঠল ও! আমার মুখটা সরিয়ে দিতে চাইল!আমি সেদিকে তোয়াক্কা না করে ওর কানের লতিতে আলতো আলতো কামড় দিতে থাকলাম! ও ভীষণ ছটফট করতে লাগলো! কান থেকে মুখটা গলায় নামিয়ে আনলাম! ওর গলায় ও ভীষণ সেন্সেতিভ! আমার চুল খামচে ধরল! আমি গলায় চেটে কামড়ে কিস করে ওকে পাগল করে দিলাম পুরো!
দিদি- কি করছ আমায়!! আহহহহহ!!
আমি –আদর করছি আমার বউ কে! ভালো লাগছে না স্বামীর সোহাগ!?
দিদি- জানিনা!
আমি – আমার চোখে চোখ রেখে বল ভালো লাগছে তোমার!
দিদি- ভীষণ ভালো লাগছে গো!!
আমি ওর ঠোঁটে ঠোঁট ডুবিয়ে দিলাম! দুজনে দুজনকে আঁকড়ে ধরে ঠোঁটে ঠোঁট ডুবিয়ে কামড়া কামড়ি খেলতে লাগলাম!! মনে হচ্ছিল দুজনেই দুজনকে কামড়ে কামড়ে শেষ করে দেব!!
কামড়াতে কামড়াতে আমি ওর শরীরে হাত বোলাতে লাগলাম! ওর কাঁধ , হাতে, কোমরে, পেটে আমার ভালবাসার স্পর্শ দিতে লাগলাম! পেট থেকে হাতটা উপর দিকে নিয়ে গিয়ে বুকের নীচতায় হাত বোলাতে লাগলাম! ও আরও জোরে কামড়ে ধরল আমার ঠোঁট!! আবার এলোপাথাড়ি কা++++++++++মড় চলল অনেকক্ষণ ধরে!! মিনিট ১৫ ধস্তাধস্তির পর দুজনে দুজনেই ঠোঁট ছাড়লাম…ওকে বসিয়ে ওর পিছনে গিয়ে বসলাম আমি! চুল সরিয়ে ঠোঁট ডুবিয়ে দিলাম ওর ঘাড়ে! পিছন থেকে ওকে জড়িয়ে ধরে ওর বুকদুটো খামচে ধরলাম দু হাতে! সাথে সাথে ওর ঘাড়ের পিছনে, গলায় ,গালে কামড়াতে লাগলাম!! ও সুখে মাথাটা এপাশ ওপাশ করতে লাগলো বারবার!! শীৎকার দিতে লাগলো আস্তে আস্তে! আ+++++++++++হহহ!! ইসসসসস আহহহ উম!!
ওর আঁচলের পিনটা খুলে আঁচলটা সরিয়ে দিলাম দিলাম বুকের উপর থেকে!ওর ব্লাউ+++++++++জএর হুকে হাত দিলাম…
আমি- খুলে দি ব্লা+++++++উজটা?
দিদি- জানিনা! তোমার যা মন চায় করো!
আমি –তুমি চাও আমি খুলে দি…নিজে মুখে বল না গো প্লিজ!
দিদি- খুলে দাও!!
আমি- কি খুলব? ব্লাউজ ? নাকি ব্লাউজ আর ব্রা দুটোই??
দিদি- দুটোই খুলে দাও!!
একসাথে দুটো খুলে দিয়ে দিদির বুকগুলকে উন্মুক্ত করলাম! দিদি হাত দিয়ে ঢেকে দিলো দুটোকে…
আমি ওর হাতের উপর হাত রেখে টি++++++পতে লাগলাম বু+++++কগুল!আস্তে আস্তে দিদি নিজের হাত সরিয়ে নিলো, আমি ওর পিছন থেকে বুকগুলো পাগলের মত দলাই মলাই করতে লাগলাম আর তার সাথে সাথে ওর উন্মুক্ত শরীরে ঠোঁট ঘষতে লাগলাম!! ও আমার ঘাড়ে মাথা দিয়ে পুরো শরীর ছেড়ে দিলো আমার হাতে! আমি ওর বুক পেট কোমর খামচে খামচে ধরতে লাগলাম! ওর কান গুলো পুরো গরম হয়ে গিয়েছিল উত্তেজনায়! এক হাতে ওর শরীর নিয়ে খেলতে খেলতে আমি আর এক হাত দিয়ে ওর শাড়িটা খুলে দিলাম পুরো! পেটিকোটের দড়িটা খুলে দিলাম টান দিয়ে! ও কোমর উঁচু করে Pads! নামিয়ে দিলাম পেটিকোটটা! শুধু লাল রঙের প্যান্টি রয়ে গেল ওর শরীরে!!
দিদি- আমার সব খুলে দিলে… তোমার জামাকাপড় ও খোলো!
চলবে....

