#গল্পঃ দিদির ভালোবাসা
#পর্বঃ ১২
আজকের দিনটা কেমন যেন সবকিছু পাল্টে দিল!শরীরের টান ছাপিয়ে মনের আকর্ষণ বেশি বোধ করছিলাম ওর প্রতি…এটা কি ভালবাসা? নাকি মনের ভুল? দিদিকে কি এটা বলা ঠিক হবে?আগের মতই থাকবে আমাদের সম্পর্ক নাকি মোড় নেবে অন্য দিকে…সময় বলবে…
চতুর্থ দিন-জামাইবাবু আজ বাড়িতে ছিল, তাই আমার আর দিদির মধ্যে কিছু হওয়ার কোনও সম্ভাবনা ছিল না। সকালে তাই একটু দেরি করেই ঘুম থেকে উঠলাম। স্বামী-স্ত্রী দুজনে মিলে একসাথে কিচেনে কাজ করছে। যদিও কাজ করছে কম খুনসুটি করছে বেশি, যেন একদম নতুন বিয়ে হওয়া দম্পতি এখনও হানিমুন পিরিয়ড চলছে।...
আমার আরও হিংসে হচ্ছিল, বসে বসে ওদের প্রেমলীলা দেখতে একটুও ইচ্ছে করছিল না। ভাবলাম আজ একটু বাইরে বাইরে কাটাই, কদিন দিদির পাল্লায় পড়ে বাকি সব কাজ মাথায় উঠেছে।
ডাইনিং টেবিলে বেকফাস্ট করতে বসলাম। কিচেন স্পেসটা ডাইনিং এর সাথে অ্যাটাচড। ওরা এতটাই নিজেদের নিয়ে মত্ত ছিল যে আমি এসে বসেছি সেটা খেয়ালও করল না। আমার সামনেই জামাইবাবু দিদির পাছা ডলে দিল দু তিন বার, বুক টিপে দিল হালকা করে! দিদিও বরের বাঁড়াটা খামচে ধরল তিন-চারবার রান্না করতে করতেই। দেখে বাঁড়া শক্তও হয়ে যাচ্ছিল কিন্তু বিরক্তিও লাগছিল খুব।
আমি একটু গলা খাখারি দিতে ওদের হুঁশ ফিরল...
আমি-আজ দুপুরে বাড়িতে লাঞ্চ করব না, বেরব একটু, কাজ আছে বেশ কিছু,। হয়ত রাতেও বাইরে খেয়ে আসতে পারি। জানিয়ে দেব ফোন করে...
জামাইবাবু- সেকিরে আমি একটা দিন বাড়িতে আছি, তুই থাকবি না? ভাবলাম তোর সাথে কত গল্প করব
আমি- আজ তোমরা দুজন মিলে সময় কাটাও গল্প হবে নাহয় আর একদিন
জামাইবাবু-ঠিক আছে, তুই এক কাজ কর, আজ আমার গাড়িটা নিয়ে যা। কাল রাতে তেল প্রায় শেষ হয়ে গিয়েছে, সামনের পাম্প থেকে তেল নিয়ে নিস আমি টাকা দিয়ে দিচ্ছি
দিদি এসবের মধ্যে কোনো কথা বলল না আমার সাথে, যেন একটু এড়িয়েই গেল আমায়। আমিও আর কথা না বাড়িয়ে রেডি হয়ে বেরিয়ে পড়লাম। গাড়িটা অ্যাপার্টমেন্টের নিচের ফ্লোরে পার্ক করা ছিল। গাড়িতে বসে, ব্যাগটা ব্যাক-সিটে রাখতে গিয়ে দেখলাম একটা খুব চেনা জিনিস সিটের ওপর পড়ে রয়েছে... দিদির পিঙ্ক রঙের প্যান্টি! মনে পড়ল গত রাতে দিদির গায়ে ব্রা থাকলেও প্যান্টিটা দেখতে পাইনি কোথাও! তার মানে ওরা কাল ফেরার পথে গাড়িতেই!?...
প্যান্টিটা আমার ব্যাগে ঢুকিয়ে নিয়ে গাড়ি স্টার্ট দিলাম আমি... সারাদিন ব্যস্ততায় কেটে গেল... কাজের মাঝে ভুলেই গেলাম প্যান্টির কথা... রাতে বন্ধুদের সাথে ডিনার করে বাড়ি ফিরলাম যখন, রাত প্রায় ১১টা। বেল বাজাতে দিদি এসে দরজা খুলল।
দিদি- কিরে সারাদিন কোনও পাত্তা নেই তোর...
আমি-(অভিমানী গলায়) কি করবি আমার খোঁজ নিয়ে... আমি কে তোর!
দিদি-আমায় বরের সাথে সকালে দুষ্টুমি করতে দেখে রাগ হয়েছে?
আমি-তোর বর তুই যা ইচ্ছে করবি... আমি কে যে আমার খারাপ লাগবে?
দিদি-তুই কে সেটা তুইও জানিস... শোন রাগ করিস না, ঘরে গিয়ে ফ্রেস হ, আমি একটু পরে আসছি তোর রুমে, কথা আছে তোর সাথে...
১২টা বাজতে ১০ মিনিট বাকি এরম সময় দিদি এল আমার ঘরে... দরজাটা লাগিয়ে দিল ভিতর থেকে...
আমি-লাগালি কেন? তোর বর দেখলে কি ভাববে!
দিদি-ও ঘুমিয়ে পড়েছে... আর সব জিনিস টো দরজা খুলে করা যায়না নাকি!
বলতে বলতে দিদি নাইটি তুলে শুয়ে পড়ল বিছানায়! আমি একটু থমকে গিয়েছিলাম!
দিদি- কিরে আয়! বেশি সময় নেই! ও উঠে পড়তে পারে...
আমি- বলা নেই কওয়া নেই, দুম করে এসে সেক্স করতে চাইছিস!?
দিদি- কেন তোর আপত্তি আছে?
আমি- না সেটা নয়...
দিদি-আয় ঢোকা!
আমি আর কথা না বাড়িয়ে ওর উপর এসে এক ধাক্কায় পুরো বাঁড়াটা গুজে দিলাম দিদির গুদে! দিদি আমায় জড়িয়ে ধরল শক্ত করে!
দিদি-উফফফফ শান্তি!! আআহহহ!! জোরে জোরে কর! কিছু ভাবতে হবে না! রস ধরে রাখতে হবে না!
একবারে এক টানা থাপিয়ে ভিতরে রস ঢাল! গুদের ভিতরটা ভালই ভিজে ছিল! আমি মায়া দয়া না করে গায়ের জোরে চুদতে লাগলাম! কাল রাত থেকে যত রাগ জমে ছিল সব রাগ মেটালাম দিদির গুদের ওপর!
দিদি- আহহহ আহহহ উফফফ আহহহ!! তোর জিনিসটা ভীষণ কাজের রে!! আহহহ উম্মম আহহহ ওখানে!! হ্যাঁ !! উফফফফ আহহহ!!
আমি-(চুদতে চুদতে) তাও তো কাল রাত থেকে এটার কথা ভুলে গিয়ে বরের নিচে শুয়ে ছিলি!
দিদি- আহহহহহহ!! ওটা আমার... আহহ উফফফ!! ওটা আমার কর্তব!! উমমমমমম!!
আমি-আর এটা??
দিদি-এটা প্রয়োজন!! আহহহহ!! চাহিদা!! উফফফ!! উম!
আমি-কতবার শুয়েছিস কাল থেকে বরের সাথে?
দিদি- কাল রাতে আহহহহহ !! রাতে একবার!! আর উফফফ আজ দুপু... উউউউফফফ!! দুপুরে একবার
আমি – আর কাল গাড়িতে কি করছিলি আমি চলে যাওয়ার পর?
দিদি- তুই কিকরে জানলি! উফফফ আহহহহহ!! আমি-তোর প্যান্টি পড়ে ছিল সিটের উপর! দিদি- হায় কপাল! ওটাআআহহহ! ওটা রয়ে গেছিল? আআআহহহহ আউচ!!
আমি- আমার ব্যাগে আছে নিয়ে যাস!
দিদি-আহহহহহহ আহহহহহ ঠিক আছে! থ্যাংক ইউ!! উফফফফ!!
আমি- গাড়িতে সেক্স করছিলি?
দিদি- উমম আহহহ!! আমার ইচ্ছে ছিল করার আহহহহহ!! আমার ফ্যন্টাসি ওটা! আহহহহ!!
আমি-কাল পূরণ হল ইচ্ছে?
দিদি- আহহহ আর একটু জোরে কর না! আহহহহ!! না হয়নি! ও ঠিক মত ঢোকাতেই পারলনা গাড়িতে!
আমি-তাও তো ফিরে এসে এত প্রেম করছিলি! আমি সব দেখেছি কাল দরজার ফাঁক দিয়ে!
দিদি-ইসসসস !! অসভ্য!!
আমি-(চোদার গতি অনেকটা বাড়িয়ে!!) কি বললি??
দিদি- আআহহহহহ আহহহহহহ আহহহহহহ আহহহহহহহহ!! বললাম!!! আহহহহহ অসভ্য একটা তুই! আহহহহহহ!!!!
আমি- তাও তো বরকে ঘুম পারিয়ে আমার নীচে এসে শুয়ে আছিস!!
দিদি- কি করব! তোর আমার আজকের কোটা বাকি ছিল তো!
আমি- (একদম পশুর মত গায়ের জোরে চুদতে চুদতে!) নে আজকের কোটার মাল নে ভিতরে!
দিদি- আহহহহহহ দে!! একদম ভিতরে ঢুকিয়ে মাল ফেল!! আহহহ আহহহ আহহহ আহহহ আহহহহহ!!
আমি- আহহহহহহ আমার আসছে দিদিরে!! ধর আমায় শক্ত করে!!
দিদি একদম শক্ত করে আমায় জড়িয়ে ধরল দু হাত দু পা দিয়ে! ওর গুদের গভীরে মাল ফেলে নেতিয়ে দু পা দিয়ে! ওর গুদের গভীরে মাল ফেলে নেতিয়ে পরলাম আমি!... মিনিট দুয়ে শুয়ে থাকার পর দিদি উঠে নিজের ঘরে ফিরে গেল।
চলবে...