#গল্পঃ দিদির ভালোবাসা
#পর্বঃ ১৪
আমার রুমে গিয়ে আমি রেডি হলাম, একটা লাল টি-শার্ট আর ব্ল্যাক জিন্স পড়লাম।দিদি আজ শাড়ি পরেনি, কচি কলাপাতা রঙের কুর্তি আর সাদা জিন্স প্যান্টে একদম অন্য রকম সুন্দরী লাগছে দিদিকে…চুলটাও আজ না বেঁধে ছেড়ে রেখেছে কোমর অব্দি…আর সবচেয়ে যেটা চোখে লাগলো, সিঁদুর পরেনি ও আজ! …জামাইবাবুর গাড়ি নিয়ে বেরলাম দুজনে…
দিদি- কোথায় নিয়ে যাবি আমায়?
আমি – কলকাতার তরুণ কপোত-কপোতিরা প্রথম যৌনতার স্বাদ পায় যেখানে…
দিদি- সেটা আবার কোথায়…?
আমি – ওরে গাধা, ভিক্টোরিয়া যাচ্ছি!
দিদি- আমি গেছি তোর জামাইবাবুর সাথে…
আমি- গিয়ে কিছু করেছিলি?
দিদি-টিকিট কেটে ভিতরে ঢুকে ঘুরেছিলাম, কত সুন্দর সুন্দর পেন্টিং আছে ভিতরে…আরো কত কিছু আছে…
আমি- ধুস! সো আনরোম্যান্টিক!ভিক্টোরিয়া কি লোকে প্যালেস দেখতে যায় নাকি…ভিক্টোরিয়ার বাগানে ঝোপের ভিতরে যদি ছাতা খুলে বসিসনি তবে ভিক্টোরিয়া যাওয়ার কোনও মানেই নেই…
দিদি- আজ কি আমরা তাই করব? আমি কিন্তু ছাতা আনিনি…
আমি- আমি এনেছি, বড় ছাতা! বাইরে থেকে কেউ কিচ্ছু বুঝতে পারবে না ভিতরে কি চলছে!
দিদি- কেউ কিছু বলবে না তো?
আমি-কে কি বলবে…শুধু কি আমরাই ছাতা নিয়ে বসব নাকি… ছাতার মেলা দেখবি পুরো পার্ক জুড়ে! পুলিস এসে ঝামেলা করে মাঝে মাঝে , তবে সেটাই তো মজা…ধরা পড়ার ভয় নিয়ে যদি প্রেম না করব তাহলে তো বাড়িতেই সব করতাম…ভয় পাস না কিছু হবে না…
ভিক্টোরিয়ার বাইরে ব্রেকফাস্ট সেরে, বাগানের টিকিট কেটে ভিতরে ঢুকলাম দুজনে। একটু সকাল সকাল এসছি তাই একটু ফাঁকা ফাঁকা এখনো…একটা বড় দেখে গাছের নিচে বসলাম দুজনে। ডানদিকে একটা মাঝারি সাইজের ঝোপ , বাম দিকটা আর সামনেটা ছাতা দিয়ে আড়াল করে দিলাম আমি…
দিদি- ভীষণ ভয় লাগছে রে! চেনা কেউ যদি দেখে ফেলে!
আমি দিদির হাতে হাত রাখলাম…
আমি- ভয় পাস না, আমি তো আছি…
দিদি- তুই কি করবি?
আমি-তোকে সুখ দেব!এত ভয় পাস না, এঞ্জয় কর মোমেন্টটা…
দিদির চোখে কপালে গালে আলতো আলতো চুমু দিতে শুরু করলাম!
দিদি- ইসস কি করছিস!
আমি- আদর করছি! আজ তুই আমার গার্লফ্রেন্ড! তোকে সেভাবেই আদর করব! প্লিজ করতে দে!
আটকাস না আমায়!
দিদি- আমার ক্ষমতা নেই তোকে আটকানোর!তোর যা মন চায় কর! আমি শুধু তোর আজ! আমি আর কিছু ভাবতে চাইনা! শুধু এই মুহূর্তটায় বাঁচতে চাই!
দিদির ঠোঁটে ঠোঁট ডুবিয়ে দিলাম আমি! পাগলের মত কামড়াকামড়ি করতে লাগলাম দুজনে!ঠোঁট চুষতে চুষতে দিদির মাইগুলো কুর্তির উপর দিয়ে টিপতে লাগলাম আস্তে আস্তে!!
দিদি- উমমম আর একটু জোরে জোরে চটকা!!
আমি-তোর কুর্তি ক্রাশ হয়ে যাবে…
দিদি-হাত ঢোকা নিচ দিয়ে! হাতে নিয়ে টিপে দে ডাইরেক্ট!
আমি কুর্তির তলা দিয়ে হাত ঢুকিয়ে ডান বুকটা খামচে ধরলাম ব্রা-এর উপর দিয়ে!
দিদি- আআআহহহ! ব্রা এর ভিতরে হাত ঢোকা!
আমি –ধুকছে না! যায়গা নেই হাত ঢোকানোর মত! টানাটানি করলে ছিঁড়ে যেতে পারে…
দিদি-ছাড় এক মিনিট আমায়…
আমি হাত বের করলাম, দিদি কুর্তির ভিতরে হাত ঢুকিয়ে কিছু একটা করে আবার হাত বের করে আনল…
দিদি- নে এবার ঢোকা হাত টা!
আমি আবার হাত ঢোকালাম কুর্তির ভিতর! একটু ভিতর অব্দি হাত ঢোকাতেই দিদির নরম বুকের স্পর্শ অনুভব করলাম! দিদি ব্রা এর কাপ গুলোকে বুকের উপর তুলে দিয়েছে কুর্তির ভিতরেই!ডান বুকটা হাতে নিয়ে পুরো ময়দা মাখা করতে শুরু করলাম!দিদি চাপা স্বরে গোঙাতে লাগলো আরামে!ওর হাতও আস্তে আস্তে খুজে নিলো আমার শক্ত হয়ে যাওয়া দন্ড!
একটা হাত দিয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরে রেখে আর একটা হাত দিয়ে আমার প্যান্টের চেনটা টেনে নামানোর বিফল চেষ্টা চালালো কিছুক্ষণ ধরে! তারপর অধৈর্য হয়ে দুটো হাত দিয়ে প্যান্টের হুক খুলে হাত ঢুকিয়ে দিলো জাঙ্গিয়ার ভেতর!শক্ত আর গরম হয়ে থাকা লিঙ্গটাকে খামচে ধরল নরম হাত দিয়ে! মুঠো করে ধরে উপর নিচ করতে লাগলো ক্রমাগত!
আমি ডান বুকটা ছেড়ে বাম দিকের টাকে চটকে দিতে লাগলাম সাথে সাথে!
রগরগে উষ্ণ যৌনতায় ভিজে ঘেমে গেলাম দুজনে কিছুক্ষণের মধ্যেই!
আমি- (কানে কানে) তোর নিচে হাত দি? যদি তোর আপত্তি না থাকে!
দিদি- (কানে কানে) আপত্তি নেই সোনা! হাত দে!
জিন্সের বোতাম আর চেন খুলে দিলাম দিদির! দিদি পা গুলো একটু ফাঁক করল যাতে আমি পুরো হাত টা ঢোকাতে পারি প্যান্টে!একদম প্যান্টির ভিতরে ঢুকিয়ে হাত দিলাম গুদে !পাপড়িগুলো ডলে দিতে লাগলাম আঙ্গুল দিয়ে!
আমি-(কানে কানে) ভীষণভাবে ভিজে আছে ওখানটা!!
দিদি- মুখে কিছু বলিসনা প্লিজ!খুব লজ্জা করছে!
আমি- বেশি লজ্জা লাগলে বল হাত বের করে নি?
দিদি- না সেটা বলিনি! প্লিজ যা করছিস কর খুব ভালো লাগছে আমার!
মধ্যমাটা ঢুকিয়ে দিলাম গুদের ভিতর! আঙ্গুলচোদা করতে লাগলাম যতটা জোরে করা যায়!
দিদি আমার হাত টা খামচে ধরল একটা হাত দিয়ে আর একটা হাত দিয়ে জড়িয়ে ধরল আমায়!সুখে আরামে দিদির চোখগুলো আধবোজা হয়ে গিয়েছিল!মাঝে মাঝে মাথা নেড়ে ছটফট করছিল ভীষণ ভাবে! সুখে আমার হাতটাকে খামচে ধরছিল বারবার !!
একটু দূরে জোরে জোরে বাঁশির শব্দ পেলাম! হয়ত পুলিশ বা পার্কের গার্ড গোছের কেউ আসছে…মুহূর্তে হাত বের করে সব জামা কাপড় ঠিক করলাম দুজনে। ছাতা গুটিয়ে উঠে এলাম তড়িঘড়ি। দিদিকে দেখলাম একটু নার্ভাস হয়ে পড়েছে।আর কথা বাড়ালাম না, বুঝলাম আবার ফিরে গেলেও আগের মত সাবলিল ভাবে থাকতে পারবে না হয়ত ও…বাইরে বেরিয়ে এসে দুজনের জন্য দুটো আইসক্রিম কিনলাম আমি। গাড়ির ভেতরের এসির হাওয়া আর আইসস্ক্রিম এই দুটো মিলিয়ে আস্তে আস্তে স্বাভাবিক হল ও…
আমি- একটু বেশি বাড়াবাড়ি করেছিলাম বল…
দিদি- ধরে থানায় নিয়ে গেলে তোর জামাইবাবু অব্দি খবর পৌঁছে যেত! তখন কি বলতাম ওকে বল!
চলবে...