Type Here to Get Search Results !

বন্ধুর মা যখন বউ ( পর্ব ৩৪ )


 #গল্পঃ বন্ধুর মা যখন বউ

#পর্বঃ ৩৪

- আরে এতো আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই। আমি শান্তর কাছে বলছিলাম, আমি আমার গার্লফ্রেন্ডের সাথে রুম ডেট করতে যাচ্ছি তাই শান্ত আমাকে প্রটেকশন কিনে দিছে। এটা সব বেস্ট ফ্রেন্ড এই কিনে দিয়ে হেল্প করে, এটা নিয়ে এতো আশ্চর্য হওয়ার কিছু নাই।

আন্টি তখন আমার কথা বুঝতে পেরে বলল,

- হুম, তবুও না বললে ভালো হতো। তা ছাড়া শান্ত কিন্তু এতো বোকা নাহ।

আমি তখন আন্টিকে ঠা প দিতে দিতে বললাম,

- হয়ছে বাবা এলা শান্তর কথা বাদ দাও তো দেখি।

তমা আন্টি এবার আর কোন কথা বাড়ালো না। আন্টিকে দেখলাম চোখ বন্ধ করে চো দ ন সুখে আ হ হ ও হ হ ই স আ হ হ উ ম্ম উ করতে লাগলো। আমি তখন আন্টির মুখের দিকে মুগ্ধ নয়নে তাকিয়ে তাকিয়ে ঠা প দেওয়া চালিয়ে যেতে লাগলাম। আর মাঝে মাঝে কোমর বেঁকিয়ে বেঁকিয়ে আমার সম্পূর্ণ বা ড়া আন্টির ভো দা য় ঢুকিয়ে দিচ্ছিলাম। এতে আন্টি আরও বেশি মজা পেতে শুরু করলাম। আর সুখের ছুটে আ হ আ হ হ রাফি আ হ ও হ কি সুখ দিচ্ছো বলে বলে আমাকে আরও উত্তেজিত করছিল। তারপর আরও মিনিট পাঁচেক ঠা প দেওয়ার পরেই আন্টি আমাকে জড়িয়ে ধরে রস খসিয়ে দিল। আমি তখন ঠা প দেওয়া বন্ধ করে একটু বিশ্রাম নিচ্ছিলাম তখন আন্টি বলল,

- রাফি, শান্ত যদি কখনো আমাদের বিষয় টা জানে তাহলে আমার আত্মহত্যা করা ছাড়া আর কোন পথ থাকবে না।

আমি তখন আন্টির গালে একটা চুমু দিয়ে বললাম, 

- আরে আন্টি এত ভয়ের কিছু নাই। আমি কখনোই শান্তর কাছে আমাদের বিষয়ে কিছু বলবো নাহ।

আন্টি তখন আমাকে একটা চিমটি দিয়ে বলল,

- ইতর, আমার সব কিছু লুটেপুটে নিয়ে এখন আন্টি বলা হচ্ছে।

আমি তখন বললাম,

- সরি বাবা, ভুল হয়ছে। তুমি তো এখন আমার জান, আমার কলিজা, আমার বউ, আমার দেবী, আমার লক্ষী।

আমার কথা শুনে আন্টি কিছুটা অভিমান করে বলল,

- এত কিছু যদি হতাম এই, তাহলে আর আন্টি বলতে নাহ।

আমি তখন মুচকি হেসে বললাম,

- আচ্ছা যাও, এখন থেকে সবার সামনেই জান বলে ডাকবো। এমন কি শান্তর সামনেও।

আন্টি তখন আমাকে আরেকটা চিমটি দিয়ে বলল,

- সবার সামনে ডাকতে হবে নাহ। শুধু ব্যক্তিগত সময় কাটানোর সময় ডাকলেই হবে। চো দা র সময় তোমার মুখে আন্টি ডাক আমার একদম এই ভালো লাগে না।

আমি তখন মুচকি হেসে বলি,

- আচ্ছা ঠিক আছে

বলেই আবার তমা আন্টিকে চো দা শুরু করলাম। আন্টিও তার দুই পা ছড়িয়ে দিয়ে আ হ ও হ ই স করতে করতে চো দ ন সুখ উপভোগ করছিল। আমি এইভাবে আরও পাঁচ সাত মিনিট আন্টিকে চো দা র পরে আন্টি আবার রস খসিয়ে দিল। আমি তখন আন্টিকে একটা চুমু দিয়ে বললাম,

- জান, এবার তুমি একটু করো। আমি অনেক ক্লান্ত হয়ে গেছি।

আন্টি তখন বলল,

- প্লিজ আমাকে করতে বইলো না, আমার শরীরে একটুও শক্তি নাই।

আমি তখন মুচকি হেসে বললাম,

- বা রে কষ্ট করলাম আমি, আর ক্লান্ত হয়লা তুমি।

আন্টি তখন বলে,

- তোমার এতবড় ধ ন ভিতরে নিলে ক্লান্ত না হয়ে উপায় আছে।

আমি তখন বললাম,

- আঙ্কেল তাহলে এত বছরে কি করলো?

আন্টি তখন মুচকি হেসে বলে,

- আঙ্কেলের কথা বাদ দিয়ে, যা করতেছো সেটা করো। অনেক ক্লান্ত লাগতাছে।

আমি তখন দুষ্টুমি করে বললাম,

- আমরা এখন কি করতেছি জান?

আন্টি আমার দুষ্টুমি বুঝতে পেরে মুচকি হেসে বলে,

- সে ক্স!

আমি আর কথা না বাড়িয়ে আন্টিকে জড়িয়ে ধরে আবার ঠা পা নো শুরু করলাম। আন্টি আবারো আমার ঠা প খেয়ে সুখের চিৎকার করছিল আ হ হ ও হ হ ও হ ই স আ হ হ এ ই রাফি আ হ আ হ ও হ। আমি এবার ঘনঘন রাম ঠা প দেওয়া শুরু করলাম। মিনিট তিনেক পরেই আন্টি আবার তার রস খসিয়ে দিল সাথে আমিও মাল আউট করে দিলাম।

মাল আউট করার পরে আমি এতটাই ক্লান্ত হয়ে ছিলাম যে আন্টির উপরেই শুয়ে ঘুমিয়ে গেলাম। হঠাৎ করে আমার ঘুম ভাঙলো আন্টির ধাক্কা। তমা আন্টি আমাকে তার উপর থেকে নামিয়ে দিয়ে, ভো দা চেপে ধরে দ্রুত বাথরুমে ঢুকে গেল।

আমি তখন দেয়াল ঘড়িতে দেখলাম দুপুর ২ টা বেজে গেছে। দুপুর হওয়াতে খিদাও লাগছিল তার উপরে একটানা আন্টিকে আদর করার কারণে ক্লান্তিও লাগছিল, সব মিলিয়ে বিছানা থেকে উঠার আর ইচ্ছে করছিল না। আন্টি কিছুক্ষণ পরে বাথরুম থেকে ফ্রেশ হয়ে এসে বলল,

- কি ব্যাপার, তুমি এখনো উঠলে না? যাও ধুয়ে আসো।

আমি তখন বললাম,

- অনেক খিদে পেয়েছে। তাই শরীরে জোর পাচ্ছি নাহ।

আন্টি তখন আমার গালে একটা চুমু দিয়ে বলল,

- খিদে তো লাগবেই, একটানা অনেক পরিশ্রম করছো। যাও এবার বাথরুমে যাও...

বলেই আন্টি আমাকে টেনে তুলে বাথরুমে ঢুকিয়ে দিল। আমি বাথরুম থেকে ফ্রেশ হয়ে এসে দেখি আন্টি ব্লাউজ আর পেটিকোট পড়ে খাটে বসে আছে। আমাকে দেখা মাত্রই আন্টি বললো,

- এখন কি করবো? খিদে পেয়েছে আমারও! বাসায় কি খাবার কিছু আছে?


চলবে...

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

1 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area