#গল্পঃ মা তাহলে কার
#পর্বঃ ৭
মার এক হাত চেপে ধরে আবার রা ম ঠা প দেওয়া শুরু করলো। মার সো না য় থ প থ প করে স্যারের রা ম ঠা প পড়তে লাগলো। আর মা আসতে ভাই আসতে জ্বলতাছে রে ভাই আ হ উ ফ উ হু উ হু ও মা মা গো বলে আবার স্যারকে বাঁধা দিতে লাগলো। তখন স্যার বিরক্তি কন্ঠে বলল,
- আরের...
মা বলল,
- আসতে করেন আসতে, আমি তো না করছি না করতে।
স্যার মার কথায় কান না দিয়ে ঠা প দিতে দিতে বলল,
- আর একটু আ উ ট হয়ে যায়বো।
মা আ হ মা গো আ হ ও উ হু করতে করতে বলল,
- প্লিজ ভিতরে দিয়েন না
স্যার রা ম ঠা প দিতে দিতেই বলল,
- তাহলে মুখে নাও
মার হাতে আর কোন অপশন খোলা ছিল না। তাই সাথে সাথেই আ হ ও ই শ মা আ হ করতে করতে বলল,
- আচ্ছা
স্যার মার সো না য় আরও কুড়ি বিশ এক ঠা প দিয়ে হঠাৎ লাফিয়ে উঠে মার মুখের কাছে চলে গেল। আর মার উদ্দেশ্য বলল,
- চম্পা হা করো
সাথে সাথেই মা বুঝি হা করলো। স্যার দেখলাম তার ধ ন একটু খেঁ চে দিতেই ঘন ঘন মা ল স্যারের ধ ন থেকে বের হয়ে মার মুখে কিছু টা যেতেই মা ব মি করার মতো শব্দ করে মুখ বন্ধ করে নিল। বাকি সব মা ল মার চোখে মুখে চি টে চি টে পড়লো।
স্যার মা ল আ উ ট করে মার পাশে দ পা স করে শুয়ে পড়লো। মা দেখলাম তার মুখের উপরের ঘন মা ল দুই হাতে মুছে, বিছানা থেকে নেমে বাথরুমে গেলো। মিনিট দুই এক পরে মা বাথরুমে আলো নিভিয়ে বের হয়ে আসলো আর স্যারের পাশে গিয়ে শুয়ে পড়লো।
দুজনেই চুপচাপ পাশাপাশি শুয়ে রইলো কিন্তু কারো মুখে কোন কথা নাই। হঠাৎ স্যার কম্বল টেনে মা আর তার শরীর ঢেকে দিল। মাকে দেখলাম কম্বলের ভিতরেই স্যারকে এসে জড়িয়ে ধরতে। মা আর স্যার দুজনেই ক্লান্ত থাকায় চুপচাপ জড়া জড়ি করে শুয়ে রইলো।
রাত অনেক হওযাতে আমারও চোখ বন্ধ হয়ে আসছিল। জেগে থাকার অনেক চেষ্টা করেও একটা সময় ঘুমিয়ে গেলাম। শেষ রাতের দিকে হঠাৎ করে ঘুম ভেঙে গেল, কোন এক শব্দ। ঘুম ঘুম চোখে তাকিয়ে দেখি মা স্যারের উপরে বসে টা শ টা শ করে স্যারকে ঠা প দিচ্ছে আর উ ফ আ হ ও উ হু করতে লাগলো।
মায়ের এমন অবস্থা দেখে সাথে সাথে আমার চোখ থেকে ঘুম হারিয়ে গেল। দূরের কোথাও থেকে আযানের শব্দ কানে আসছিল। আমি বুঝতে পারছিলাম ফজরের আযানের সময় চলতাছে। রুমের ভিতরে এখন আগের চাইতে অনেকটাই দেখা যাচ্ছে।
মা সারের উপর বসে বসে টা শ টা শ করে ঠা প দিয়ে যাচ্ছিল আর স্যার দুই হাতে মার দুইটা দু ধ ধরে টি প তে ছিল। মা আ হ ও উ ম্ম করতে করতে বলল,
- অনেক করছেন এলা আ উ ট করেন। আমি আর পারতাম না।
বলেই মা স্যারের বুকের উপর শুয়ে পরলাম। এবার স্যার মার ফর্সা পা ছা খামচে ধরে তল ঠা প দিতে দিতে বলল,
- আর ১০ মিনিট করবাম
মা বলল,
- এখন লইয়া চারবার করতেছেন। আমি কি মানুষ না, আমার ওখানে কি লাগে না।
মা এটা কি বলল এখন লইয়া চারবার মানে কি? তাহলে কি আমার ঘুমের মাঝে তারা আরও একবার করছে। আমি স্যারের যৌ ন শক্তি দেখে অনেক অভাব, আরো বেশি অবাক মায়ের ধৈর্য শক্তি দেখে। আমি বেশ বুঝতে পারছিলাম মা অনেক চো দ ন খো র মহিলা।
স্যার যত বারই দেওক না কেনো, মা ততো বার এই নিতে পারবে। মা বোধহয় আজকের রাতটা অনেক উপভোগ করতেছে। নিজেকে উজাড় করে বিলিয়ে দিচ্ছে ভাইজান বরে ডাকে পর পুরুষের কাছে। স্যার মাকে ঠা পা তে ঠা পা তে বলল,
- তোমার মত বউ যার ঘরে আছে, তার তো সারারাতি লাগানো দরকার।
বলেই মার পা ছা য় একটা থাপ্পড় দিল। সাথে সাথেই মার পা ছা র নরম মাংস কেঁপে উঠল আর মা মুখ থেকে আ হ করে একটা শব্দ বের হলো। মা স্যারের ঠোঁটে একটা লি প কি স করে আদোরে সুরে বলল,
- আমার অনেক ক্লান্ত লাগতেছে, আমি আর পারতাম না। এলা তুমি একটু তাড়াতাড়ি করে মা ল আ উ ট করো, সকাল হয়ে যাইতেছে।
বলেই মা স্যারের উপর থেকে নেমে চিত হয়ে শুয়ে গেল। স্যারও মার উপরে মি শ না রি পজিশনে শুয়ে পড়লো। মা তার দুই পা ফাঁক করে, বাম হাতে স্যারের ধ ন টা ধরে তার সো না য় সেট করে দিল। সাথে সাথেই স্যার এক ঠা পে সম্পূর্ণ ধ ন মার সো না র গভীরে ঢু কি য়ে দিল।
মা আ হ করে একটা চাপা চিৎকার দিয়ে তার পা দুইটা আরও মেলে ধরলো। স্যারও মার ঠোঁটে লি প কি স করতে করতে কোমর তুলে তুলে মাকে চো দ তে লাগলো। মাকে দেখলাম পায়ের সাহায্য কম্বল টেনে এনে তাদের দুজনের শরীর ঢেকে দিতে।
কম্বলের কারণে কোন কিছু সঠিক দেখা না গেলেও, বেশ বুঝা যাচ্ছিল মায়ের চো দা চো দি। মা দুই পা ফাঁক করে রেখে কম্বলের নিচে স্যারের চো দা খে তে খে তে উ ম্ম উ ম্ম উ ম্ম করতে লাগলো, মার মুখ থেকে কোন শব্দ বের হচ্ছিল না স্যারের ঠোঁটের কারণে।
মিনিট তিনেক পরে স্যার ঠোঁট সরিয়ে নিতেই মা চাপা চিৎকার দিতে লাগলো আ হ ও হ মা গো আ হ ও উ হু উ আ হ ও হ করতে লাগলো। কিছুক্ষণ পরে স্যার চো দা র গতি বাড়িয়ে দিল, সাথে সাথেই মার চাপা চিৎকার এর ধরণ পরিবর্তন হলো ই শ মা আ হ ও মা আ হ ও উ ই শ ও মা আ হ করতে করতে বলল,
- আমার হবে আরও জোরে দাও
স্যার দেখলাম বেশ জোরে জোরেই ঠা প দিচ্ছিল যার ফলে বিছানা টাও কেমন অদ্ভুত শব্দ করে দুলছিল। আর মা ই শ ও আরও জোরে আ হ মা গো আ হ জোরে দাও আরও জোরে ও মা গো আ হ আরও জোরে আ হ সবডা ঢু কা ও উ আ হ ও মা আ হ করে চিৎকার করছিল।
একটু পরেই খেয়াল করলাম মা দুই হাতে স্যারকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরলো আর কেঁপে কেঁপে উঠছিল। স্যার তখনো বেশ জোরে জোরেই মাকে চো দ তে ছিল যার ফলে মার সো না থেকে প চ প চ প চা ৎ প চ করে শব্দ বের হচ্ছিল। যার মানে মা তার র স ছেড়ে দিয়েছে।
স্যার আরও মিনিট খানেক ঠা পি য়ে আ হ ও করতে করতে মাকে জড়িয়ে ধরলো। তাহলে কি স্যার মার সো না র ভিতরে তার ঘন ঘন মা ল ঢালতেছে? মাকে দেখলাম স্যারকে জড়িয়ে ধরে তার গালে একটা চু মু দিয়ে জিজ্ঞেস করতে,
- হইছে এখন তো খুশি?
#চলবে

