#গল্পঃ মা ছেলের অবৈধ সংসার
#পর্বঃ ৭
আমি মনে মনে ভাবছি মা কাকে দিয়ে ওকে চো দা বে কে সেই উপকারী বন্ধু! পরেরদিন সকালে আমি উঠে বাথরুমে গিয়ে মুখ হাত ধুয়ে ফ্রেস হয়ে এসে বসতেই মা আমাকে চা দিলো। আমি ইলা আর মা চা খাচ্ছি।
মা বললো - বাবু জমিতে কাজ করতে তোর কি কোনো অসুবিধা হচ্ছে বলেই চোখ টিপলো ?
আমি - হুমমম মা আসলে আমি একটানা কাজ করলে খুব ভালো হয় ।
মা - ঠিক আছে শোন তাহলে আজ আমি দুপুরে তোর জন্য খাবার নিয়ে যাবো তোকে আর তাহলে দুপুরে বাড়িতে আসতে হবে না ।
আমি - আচ্ছা মা তাহলে তো ভালোই হবে।
মা - এই ইলা আমি বাবুর জন্য দুপুরে খাবার নিয়ে যাবো আর এক- দু ঘন্টার মধ্যেই চলে আসব তুই একা থাকতে পারবি তো নাকি ?
ইলা - হ্যা মা আমার কোনো অসুবিধা নেই ।
মা - শোন আমি যাবার পর তুই ভালো করে দরজা বন্ধ করে শুয়ে পরবি । কেউ ডাকলে দরজা খুলবি না । আমি এসে তোকে জানালা দিয়ে ডাকলে দেখে তবেই দরজা খুলবি বুঝলি।
ইলা - আচ্ছা ঠিক আছে মা ।
মা - ঠিক আছে বাবু তুই তাহলে যা আমি দুপুরে খাবার নিয়ে যাবো এখন রান্নাটা তাড়াতাড়ি করে নিই বলেই উঠে আমাকে চোখ মেরে চলে গেলো।
আমি বুঝলাম মা এতোদিন গু দে র জ্বালাতে থেকে এবার চো দ ন খেতে চাইছে। আমি ও তো মাকে চো দা র জন্য ছটপট করছি। আমি কিছুক্ষন পর জমিতে চলে গেলাম। ঘন্টা তিনেক পর দেখি মা হাতে একটা ব্যাগ নিয়ে আসছে।
মা আমার কাছে এসে ব্যাগটা রেখে ফিসফিস করে বলল - -কিরে আগে খেয়ে নিবি নাকি চু দ বি ?
আমি মাকে জড়িয়ে ধরে চু মু খেতে খেতে বললাম - আগে তোমাকে চু দ বো খুব করে চু দ বো মা ।
মা - ঠিক আছে তাহলে সেই জমিতে চল ।
আমি আর মা জমির সেই ঘন গাছের কাছে এসে মাকে জড়িয়ে ধরে চু মু খেতে লাগলাম । মাও আমাকে জড়িয়ে ধরে চু মু খেতে লাগল। কিছুক্ষন পর মায়ের কাপড়টা টেনে গা থেকে খুলে দিলাম । তারপর ব্লাউজের হুকগুলো খুলে গা থেকে আলাদা করে দিলাম। এরপর মায়ের মা ই দুটো প ক প ক করে টি প তে টি প তে বোঁটাগুলো চু ষ তে লাগলাম । মা চোখ বন্ধ করে উ ম ম ম আ হ হ হ করছে।
কিছুক্ষন টেপা চো ষা র পর মা আমার লুঙ্গিটা খুলে দিলো আর বা ড়া টা ধরে নাড়াতে নাড়াতে মাটিতে বসে আমার বা ড়া টা মুখে নিয়ে চো ষা শুরু করলো। এমন ভাবে চো ষ ছি ল দেখে মনে হচ্ছিল বহুদিন ধরে না খেয়ে আছে। দুই মিনিট বা ড়া চো ষে মা উঠে দাঁড়ালো। আমি এবার মায়ের সায়াটা খুলে দিতেই মা নেং টো করে দিলাম।
মা বলল - বাবু যা করার তাড়াতাড়ি কর ইলা ঘরে একা আছে ।
আমি এবার মায়ের সায়াটা মাটিতে পেতে মাকে চিত করে শুইয়ে দিলাম। তারপর মায়ের পুরো শরীরটা চুমু খেলাম। তারপর মায়ের বুকে উঠতেই মা বা ড়া টা হাতে ধরে গু দে র ফুটোতে সেট করে দিলো। আমি আস্তে আস্তে কোমর নামিয়ে চাপ দিয়ে পুরো বা ড়া টা গু দে ঢুকিয়ে দিলাম।
দুজনের মুখ থেকেই একসঙ্গে আ হ হ হ শিতকার বেরিয়ে এলো। দুজনের তলপেট ঠেকে এক হয়ে গেল। মায়ের গু দে র গরম তাপে আমার বা ড়া টা আরো শক্ত হয়ে যাচ্ছে। উ ফ ফ কি গরম গু দ আর তেমনি টাইট। এরপর মা একটু নড়ে উঠতেই আমি ঠা পা তে শুরু করলাম। মা ও আমার ঠা পে র তালে তালে তল ঠা প দিচ্ছে আর আ হ উ হু ই শ আ হ ও মা আ হ শা ন্ত আ হ উ হ উ করে চিৎকার করছে।
মিনিট দুয়েক পর আমি ঠা পে র গতি আরো বাড়িয়ে দিলাম । মাও আমাকে জড়িয়ে ধরে চু মু খেতে খেতে তল ঠা প দিতে লাগল। মা গু দ দিয়ে বা ড়া টাকে কামড়ে কামড়ে ধরছে আর গু দে পুরো রস ভর্তি ।
আমি বললাম - মা তোমার গু দে এতো র স কেনো ?
মা হেসে - আরে কতোদিন চু দি স নি বলতো সেইজন্যেই তো র স ভরে আছে তুই চু দে চু দে সব র স বের করে দে।
আমি - এই তো দিচ্ছি মা নাও কতো ঠা প খাবে খাও বলেই ঘ পা ত ঘ পা ত করে ঠা পা তে লাগলাম ।
মা - হুমমম সো না যতো খুশি চু দে যা আ হ হ উ হ হ ও হু উ ম্ম আ হ আ হ হ ই উ ও হ আ হ কতোদিন পর তোর চো দ ন খাচ্ছি নে এবার জোরে জোরে কর সো না আরো জোরে জোরে ঠা প মারতে থাক থামবি না ।
আমি মায়ের কথা শুনে খুব জোরে জোরে গু দ মারতে লাগলাম। মিনিট দশেক টানা চো দা র পর মা দুবার পা ছা টা ঝাঁকুনি দিয়ে গু দে র জল খসিয়ে দিলো। আমিও এবার গু দে র মরন কামড়ে আর মা ল ধরে রাখতে পারছি না। মায়ের মা ই দুটো প ক প ক করে টি প তে টি প তে ঠা পা তে ঠা পা তে বললাম
আমি - মা আমার আসছে গু দে ফেলে দিই ?
মা - হ্যা গু দে ই ফেল একফোঁটাও বাইরে ফেলবি না আ হ হ দে সো না গু দ টা ভরে দে।
আমি আর গোটাকতক লম্বা লম্বা ঠা প মেরে বা ড়া টাকে গু দে র ভেতর ঠেসে ধরে ঝালকে ঝলকে মায়ের গু দে বী র্য পাত করলাম। মা গু দে গরম গরম বী র্য নিতে নিতে পা ছা টা ঝাঁকুনি দিয়ে গু দে র জল খসিয়ে ধপ করে নে তি য়ে পড়লো।
কিছুক্ষণ এইভাবে মায়ের বুকে শুয়ে থাকলাম। এরপর মা গায়ে ঠেলা দিয়ে বললো - এই বাবু হয়ে গেছে তো নে এবার উঠে পর নাহলে বাড়ি যেতে দেরী হয়ে যাবে।
আমি বা ড়া টা গু দ থেকে বের করে উঠে পরলাম। আমার বাড়াতে সাদা সাদা র স লেগে আছে। মায়ের গু দে র দিকে তাকিয়ে দেখলাম ফুটোটা ফাঁক হয়ে হর হর করে ঘন থক থকে বী র্য বেরিয়ে পোঁ দের দিকে গড়িয়ে পরছে। আজ মনে হচ্ছে একটু বেশিই বী র্য বেরিয়েছে আর হবারই কথা কারন এতোদিন না চু দে বিচিতে সব জমে ছিলো।
মা উঠে একটু দূরে গিয়ে বসে ছরছর করে পে চ্ছা প করতে লাগলো। আমি ও পে চ্ছা প করে বাঁ ড়া টা হালকা করলাম। এরপর মা আঙুল গু দে ঢু কি য়ে দিয়ে বী র্য বের করে সায়া দিয়ে গু দ টা মুছে উঠে এসে কাপড়গুলো পরতে লাগল। আমি ও গামছা দিয়ে বা ড়া টা মুছে লুঙ্গি পরে নিলাম এরপর মা আর আমি খাবার জায়গাতে এসে খেতে বসলাম। মা আমাকে খেতে দিলো।
এরপর মা বললো - এই বাবু তোর সঙ্গে কিছু জরুরী কথা আছে।
আমি খেতে খেতে বললাম - হ্যা মা কি বলবে বলো।
মা - তোকে একটা দরকারী কাজ করতে হবে। তাই আমি যা বলবো তুই করবি না করতে পারবি না।
আমি - -বলো মা কি করতে হবে ?
মা - -না আগে আমাকে কথা দে কাজটা বললে তুই না করবি নাতো ?
আমি - না মা তুমি যা বলবে আমি তাই করবো।
মা - শোন তুই জানিস তোর জামাইবাবু তোর বোনকে জীবনে পেট করতে পারবে না। তাই তোকেই তোর মেয়ের পেটে বাচ্ছা দিতে হবে।
আমি অবাক হয়ে বললাম - কি বলছো মা না না একি করে সম্ভব ?
মা - কেনো সম্ভব নয় তুই তো ভুল কিছু করবি না ।
আমি - মা আমি আমার বোন (মেয়েকে) কি করে না না এ হতে পারে না।
মা মুখ বেঁকিয়ে - উ ম ম ঢং । নিজের মাকে তো চু দে গু দ খাল করে দিচ্ছিস আর মেয়েকে চু দ লে দোষ? শোন আমি এছাড়া আর কোনো রাস্তা দেখতে পাচ্ছি না ।
আমি - কিন্তু মা...............
মা - কোনো কিন্তু নয় তুই আমাকে কথা দিয়েছিস যা বলবো তাই করবি । শোন না বাবু আমি এখন বাইরের কাউকে দিয়ে তোর মেয়ের গু দ মারাতে গেলে সে চো দা র পর আমাদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করতেই পারে তাই আমি রিস্ক নিতে চাই না।
আমি - -সবই বুঝলাম কিন্তু মা আমার সঙ্গে ইলা কি করতে রাজী হবে ?
মা - ও তুই আমার উপর তুই ছেড়ে দে আমি বুঝে নেবো। আমি এটুকু জানি যে তুই তোর মেয়েকে সপ্তাহ খানেক চু দ লে ই ওর পেট হয়ে যাবে ।
আমি - তুমি কি করে বুঝলে মা ?
মা হেসে - ওরে আমি দুবাচ্ছার মা কি এমনি এমনি হয়েছি গু দে বী র্য নিয়েই হয়েছি আর তোর বী র্য গু দে নিয়ে এটুকু বুঝেছি যে এই গাঢ় থকথকে বী র্য যেকোন মা গী র গু দে একবার ঠিক সময় মতো পরলে পেট হবেই হবে। উ ফ ফ ফ সত্যি তোর বী র্য টা যেমন গাঢ় তেমনি থকথকে আর এককাপ করে ফেলে আমার তলপেট ভরিয়ে দিস। সত্যি বলছি আমার এখন ও মাসিক হলে তোর এই বী র্যে এ মাসেই আমার পেট হয়ে যেতো ।
আমি - হুমমম বুঝলাম আচ্ছা দেখো কি হয় আমার আপত্তি নেই ।
মা - জানিস তুই কয়েকবার চু দে তোর ঘন বী র্য টা ইলার গু দে ফেললেই ওর পেট হয়ে গেলে ওর স্বামী ঘর সংসার সবকিছু বেঁচে যাবে বুঝলি ।
আমি - কিন্তু মা ওর বর যদি এসব জানতে পেরে যায় কি হবে ?
মা - দূর ওর বর কিচ্ছু জানতে পারবে না । ও আমি সব ব্যবস্থা করে নেবো । তুই শুধু ইলাকে টানা এক সপ্তাহ চু দে গু দে বী র্য পাত করে ওর বাচ্ছাদানি ভরিয়ে দিবি বাকিটা আমি বুঝে নেবো । আরে তাছাড়া তুই আর একটা নতুন খাসা গু দ চো দা র মজাও পাবি খুব আরাম করে চু দে নিবি বুঝেছিস ।
আমি খুশি হয়ে বললাম - ঠিক আছে মা আমি রাজি কিন্তু কবে থেকে করবো বলো ।
মা - কবে থেকে কিরে তোরা আজ রাত থেকেই শুরু করে দিবি। শোন এখন ওর উর্বর সময় চলছে আর এটাই বাচ্ছা নেবার জন্য একদম উপযুক্ত সময় তাই আর দেরী করা যাবে না বুঝলি ।
আমি - ঠিক আছে মা তুমি যেমন বলবে আমি তেমন করবো বলে আমি খাওয়া শেষ করলাম ।
মা - এইতো আমার সো না ছেলে আচ্ছা অনেক দেরী হয়ে গেল এবার আমি বাড়ি যাই তুই কাজ কর বলে মা উঠে থালা বাসন নিয়ে বাড়ি চলে গেল।
আমি হাত মুখ ধুয়ে একটু বসে বিশ্রাম নিতে নিতে ভাবছি যে মেয়েকে কেমন ভাবে চু দ বো। ও কি চো দা তে রাজী হবে। ওর গু দ টা টাইট না আলগা হবে এইসব নানা কথা ভেবে আমি আবার কাজ করতে লাগলাম।
এরপর সন্ধ্যাবেলা কাজ শেষ করে বাড়িতে গেলাম। ওদিকে বাড়িতে দুপুরে মা নিজের হাতে ইলার ব গ ল কামিয়ে দিল, আর গু দে র চুল ছোট ছোট সুন্দর করে ছেটে দিল। তারপর সারা গায়ে সাবান মাখিয়ে স্নান করিয়ে দিল। আমি বাড়িতে এসে দেখলাম খাটে নতুন বেড কভার পাতা, বালিশের কভার গুলোও নতুন।
সবশেষে আমরা তিনজনে খাওয়া দাওয়া শেষ করে রাতের বেলা ইলাকে একদম নতুন বৌয়ের মতো সুন্দর করে সাজিয়ে মায়ের ঘরের খাটের উপর বসালো। বধূর সাজে ওকে দেখতে অপূর্ব লাগছিল। ইলা এই প্রথম স্বামী ছাড়া অন্য পুরুষের কাছে নিজের গোপন ঐশ্বর্য বিসর্জন করবে। তাই কিছুটা ভয়, কিছুটা উ ত্তে জ না, কিছুটা সংশয় নিয়ে মাথা নিচু করে বসে আছে। এরপর মা এসে আমার হাত ধরে খাটের সামনে নিয়ে গেল আর ইলাকে বলল - নে মুখ তুলে দেখ, আমি তোর জন্য কাকে নিয়ে এসেছি।
#চলবে

