Type Here to Get Search Results !

মা তাহলে কার ( পর্ব ১৯ )


 #গল্পঃ মা তাহলে কার

#পর্বঃ ১৯

বাবাকে বলতে শুনলাম, আচ্ছা ঠিক আছে তাই হবে। পলাশ ভাই আমাদের বাড়িতেই থাকবে। তোমার কাছেও মাঝে মাঝে রাতে থাকতে দিব। তবুও তুমি ফিরে এসো, মানুষ জানাজানি হওয়ার আগে।

সারাদিন বাবা আর আমি মার জন্য অপেক্ষা করলাম। অপেক্ষার প্রহর শেষ করে মা দুপুরের দিকে বাড়ি ফিরে আসলো। মা বাড়ি ফিরে আসাতে আমি অনেক খুশি হলাম। মা আর বাবা দুজন দুজনকে শুধু দেখছিল কিন্তু কোন কথা বলছিল না।

মা চুপচাপ রুমে গেলে বাবাও তার পিছনে পিছনে রুমে গিয়ে দরজা বন্ধ করে দিল। আমি আর সেই রুমের দিকে বাবার ভয়ে গেলাম না। বিশ মিনিট হয়ে গেছে দেখে চুপিচুপি জানালার কাছে গেলাম। ভিতরে তাকিয়ে দেখলাম বাবা বিছানায় শুয়ে আছে আর মা বাবার লুঙ্গি উপরে তুলে বাবার ধ ন চু ষে দিচ্ছে। বাবা মার চু ষা খেয়ে বলল,

- উ ফ চম্পা, ধ ন চু ষা নো তে তো অনেক মজা? তুমি কেমনে শিখলা এইটা?

মা বাবার ধ ন চো ষা বন্ধ করে বলল,

- পলাশ ভাই শিখাইছে।

বলেই মা আবারো বাবার ধ ন চু ষে দিতে লাগলো। তখন বাবা আবারও জিজ্ঞেস করলো,

- পলাশ ভাইয়ের ধ ন কি বেশি বড়?

মা বাবার ধ ন ঘফ করে সবটা মুখে নিয়ে একটা তীব্র চো ষা দিয়ে বলল,

- হুম অনেক বড় আর মোটা। আর চো দেও অনেকক্ষণ ধরে।

বাবা মার মুখে সম্পূর্ণ ধ ন ঢু কি য়ে তল ঠা প দিতে দিতে আ হ আ হ করে মা ল আউট করে দিল। মা বাবার মুখের দিকে তাকিয়ে মুচকি একটা হাসি দিয়ে বাবার সব মা ল গিলে ফেললো। বাবা মার এমন কান্ড দেখে অবাক হয়ে বলল,

- ছি চম্পা তুমি গিলে ফেলছো?

মা বাবার ধ ন চু ষে পরিষ্কার করতে করতে বলল,

- হুম, পলাশ ভাই তো প্রায় আমাকে খাওয়া।

বাবা সাথে সাথেই নাক চিটকে বলল,

- ছি ওর তো মন মানসিকতা খারাপ। তা তোমরা কবে থেকে এসব করতেছো?

মা বাবার ধ ন পরিষ্কার করে দিয়ে বলল,

- ঢাকা হোটেল থেকে শুরু হয়ছিল। হোটেলে সো না আর পু ট কি এতোই মারছিল যে বাড়িতে এসেও খুড়িয়ে খুড়িয়ে হাঁটতে হয়ছে।

মার কথা শুনে বাবা অনেক অবাক হয়ে বলল,

- কি? পলাশ তোমার পু ট কি পর্যন্ত মারছে?

মা বাবার বুকে চু মু দিয়ে আদর করতে করতে বলল,

- হুম, প্রতিদিন এই মারে। তা আজকে রাতে কি আসতে বলতাম?

মার এমন কথা শুনে বাবা অনেক অবাক হয়ে মার মুখের দিকে তাকিয়ে রইলো। কিছুক্ষণ কি সব ভেবে বাবা উত্তর দিলো,

- তোমার যা মন চাই করো, আমি কিছু বলবো না তো বলছি।

- সত্যি তো

বলেই মা আবার বাবার ধ ন চু ষে দিতে লাগলো। তখন বাবা বলল,

- হুম, যাই করো খেয়াল রেখো ছেলে যেনো কিছু বুঝতে না পারে।

মা বাবার ধ ন চু ষে আবারও দাঁড় করিয়ে দিল। মা কাপড় পেটিকোট তুলে বাবার ধ নে র উপর বসতে বসতে বলল,

- ও নিয়ে তোমার চিন্তা করতে হবে না। পলাশ কে নিয়ে আমি রাতে ঘুমাবো কোন রুমে?

বলেই মা বাবার ধ নের উপরে সো না সেট করে ঢু কি য়ে নিল। তখন বাবা বলল,

- তোমরা এই রুমেই থেকো, আমি ছেলের সাথে ঘুমাবো নে।

মা বাবাকে কোমর দুলিয়ে দুলিয়ে চো দ তে চো দ তে বলল,

- রাতে তোমার যদি আমাকে চো দ তে আরও মন চাই তাহলে আমার কাছে চলে এসো, তোমার দুজনকে আমি একত্রে সামলাতে পারবো।

বাবা মার চো দ ন খেয়ে আ হ উ ম্ম করতে করতে বলল,

- আচ্ছা দেখি।

সেদিন রাতে স্যার আসলো আমাদের বাড়িতে। বাবা স্যার কেউ কারো সাথে কোন কথা বলে নি। মা স্যারকে নিয়ে চুপচাপ রুমে চলে গেল। বাবাও আমাকে নিয়ে আমার রুমে শুয়ে পড়লো এসে। বাবা আমার পাশে শুয়ে অনেক চটপট করছিল।

ঘন্টাখানেক হয়ে গেছে তখন ও বাবা জেগে আছে আর পাশের রুমে মা স্যারের কাছে চো দ ন কাচ্ছে। হঠাৎ দেখলাম বাবা উঠে মার রুমে চলে গেল। দরজায় টোকা দিয়ে মাকে ডাক দিতেই ভিতর থেকে খুলে দিল। বাবা ভিতরে যাওয়ার কিছুক্ষণ পরে আমি মার রুমের সামনে গেলাম।

মার রুমের দরজা জানালা সব কিছু বন্ধ থাকায় আমি ভিতরে কিছু দেখতে পেলাম না। তবে মা বাবা স্যার তাদের তিন জনের কথা শুনতে পেলাম। আমি অযথায় দাঁড়িয়ে না থেকে আমার রুমে এসে শুয়ে পড়লাম। মাঝ রাতে ঘুমের মাঝে দেখলাম, বাবা আমার রুমে এসে আমার গায়ে কম্বল টেনে দিয়ে গেল।

পরেরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি, মা বাবা কেউ এখনো উঠে নি। আমি চুপচাপ মায়ের রুমে গেলাম মাকে ডাকার জন্য। এবার রুমের সামনে গিয়ে আমি অনেক অবাক, মার রুমের দরজা খুলা ছিল তবে কিছুটা ভিরানো।

আমি চুপিচুপি গিয়ে উকি দিয়ে দেখলাম, মাকে বাবা আর স্যার জড়িয়ে ধরে শুয়ে আছে। তাদের কারো গায়ে একটা সুতা পর্যন্ত নাই। মা নিশ্চিন্তায় দুই পুরুষের মাঝখানে নেং টো হয়ে শুয়ে আছে। সেই থেকে যে শুরু হলো, এরপর থেকে প্রতিদিন মাকে দেখলাম বাবা আর স্যারকে একসাথে নিয়ে রাতে ঘুমাতো। বাবাও তিনজন একত্রে অনেক মজা পেত।


সমাপ্ত

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area