#গল্পঃ মা ছেলের অবৈধ সংসার
#পর্বঃ ৫
সকাল বেলা গুম থেকে উঠে আমি চলে গেলাম মাঠে মা শুয়েই ছিলো। একটু পর মা ওঠে ফ্রেস হয়ে নাস্তা করলো। সুলেখা কাজে খুব পটু সাথে কথায় ও!
সুলেখাঃ নাজমা বুবু রাত কেমন কাটলো?
মাঃ কেমন কাটলো মানে?
সুলেখাঃ মানে কেমন গুম হলো। এই সময়ে তো পেট ফুলে আছে শুতে জামেলা হয় তাই গুমাতে অসুবিধা হয় তাই জিগ্যেস করলাম আরকি? কিছু মনে করছেন নাকি নাজমা বুবু। আমি কিন্তুু ফ্রি মাইন্ডের তাই জিগাই।
মাঃ না গুম ভালো হইছে। আমি অন্য কিছু মনে করছিলাম সুখেলা দি।
সুলেখাঃ কি মনে করছিলা নাজমা বুবু?
মাঃ আরে বাদ দাও এই প্রসঙ্গ!
সুলেখাঃ কেন বাদ দিবো! আমি কি কিছু জানিনা নাকি আমি সব দেখছি নাজমা বুবু আপনি আর শান্ত গত রাতে কি কি করছেন সব দেখছি ঐ বেড়ার ফাঁক দিয়া। আর সকালে ঐ ক ন ড ম টা পাইলাম খাটের কোনায়! সত্যি পোলয় মার লগে করলে মনে হয় বেশি মা ল বাইর হয় নাগো নাজমা বুবু?
মাঃ দূর কি যাতা বলছেন। আপনি মিথ্যা বলছেন। আমাদের মাঝে এসব কিছু নাই গতরাতে ও কিছু হয়নাই। তুমি স্বপ্নে দেখছো সুলেখা।
সুলেখাঃ ক ন ড ম টা বের করে দেখালো আর বললো নাজমা বুবু এবার কি বলবেন? এই বাড়িতে তো একটাই বেডা মানুষ সেটা আপনার পেটের ছেলে। যার সাথে কাল আপনি আছিলেন। আর হুনেন আপনি খোলামেলা কথা বলেন আমিও বলমো তাইলে আমার সব কথা।
মাঃ ঠিক আছে মানলাম যা দেখছো সব সত্যি। তয় তুমি কাউরে এসব বলবা না কিন্তুু বিনিময়ে তুমি বকশিশ পাবা। আর তোমার কি কথা গো সুলেখা? তুমি তো দিন আনো দিন খাও? কও দেহি
সুলেখাঃ হুনেন নাজমা বুবু আপনার আর শান্তর মতো আমিও আমার পোলার লগে সেই ৯ বছর বয়স থেকে আছি। ওর বাপে আমারে ছেড়ে দেওয়ার পর ওরে হাতে রাখনের লাইগা ওরে যৌ ন সুখ দিছি।
মাঃ কি কও সুলেখা! তুমি তোমার পোলার লগে করো নাকি? কতোদিন যাবৎ তোমাদের সংসার?
সুলেখাঃ আমাদের সংসার প্রায় ৮ বছর। যেদিন থেকে পোলায় রোজগার শুরু করছে ওদিন থেকে হাতে রাখনের লাইগা আমি হের সাথে সব করি। কয়বার বাচ্চা আইছে পেটে নষ্ট করছি। মানুষ জানলে কেলেঙ্কারি হইবো তাই। আমারো মনে চায় দূরে কোথায় চলে যাই।
মাঃ এই কথা। শুনো সুলেখা আমার পেটের সন্তানের বাপ ও শান্তই তবে ওর বাপে জানে ওনার ওনি মাঝে মাঝে আসে তো তাই। আর আমাদের এই সম্পর্ক ১ বছর ধরে মাত্র। তুমি সব সেয়ার করছো আমিও করলাম আশা করি কথা গুলা আমাগো মাঝেই থাকবো।
সুলেখাঃ নাজমা বুবু বিশ্বাস রাখতে পারেন কেউ জানবো না। আপনি যদি অনুমতি দেন তবে আমার পোলার লগে অনেক দিন হয়না হেরে যদি এখানে আনতে পারতাম।
মাঃ ঠিক আছে তবে। একদিনের বেশি থাকতে পারবো না। এই নাও ফোন বলো আসতে।
সুলেখাঃ নাজমা বুবু অনেক ধন্যবাদ গো। আমার গু দ টাও ছেলের বা ড়া র জন্য কুটকুট করতেছিলো। ছেলের ও আমার গ ত র না দেখলে ধো ন দাঁড়ায় না। অনেক উপকার করছেন।
মাঃ ওকে। তবে তোমরা চো দা চু দি র সময় আমাকে বলো আমি আর শান্ত দেখতে চাই লুকিয়ে। তোমরা কিভাবে করো।
সুখেলার ছেলে আসলো বিকালে। সবার সাথে কথা বললো ঘরে গিয়ে শুয়ে পড়লো। সুলেখা ঘরে যেতেই ওর হাতে ৩/৪ টা ক ন ড ম ধরিয়ে দিয়ে বললো মা রাখো তোমার কাছে এখন থেকে আমি প্রায়ই আসবো। তোমাকে না দেখে আমার মন ভরে না।
তারপর রাত হলো সুলেখা ঘরে ডুকলো ওর ছেলে শুয়ে ফোন টিপছে। আমি আর শান্ত দেখছিলাম সুলেখা কি করে দেখলাম নিজে সব কাপড় খুলে টেবিলে রেখে ছেলের কাছে গিয়ে শুয়ে পড়লো। ওর ছেলের ধো ন টা নেতিয়ে আছে সুলেখা চো ষে দাড় করিয়ে দিলো তারপর লাগাতার কি চু দ ন। প্রায় ২৫০ গ্রাম মা ল ফেলবো সুলেখার পেটের উপর। সুলেখা তা চেটে পুটে খেলো। পরের দিন ওর ছেলে চলে গেলো। এদিকে মায়ের ডেলিভারির ডেট হলো আর কদিন বাকি।
মাঃ সুলেখা তোমার স্যার তো ঢাকাতে ওনি আসতে পারবে না বিপদে আপদে তুমি থেকো।
সুলেখাঃ সমস্যা নাই নাজমা বু আমি সবসময় আছি আপনাদের সাথে। যতোদিন জীবন আছে।
মাঃ শান্তর দিকে একটু নজর রাইখো। পোলাডা ছটফট করবো তুমি যা করার কইরো।
সুখেলাঃ আমার এই দেহ দিয়া কি শান্তর মন ভরবো?
মাঃ ভরবো। ছটফটের সময় পুরুষ মানুষ এতো দেহ খুজে না।
সুলেখাঃ তা ঠিক কইচো নাজমা বু। ঠিক আছে আমি যা করার করবো।
কয়দিন পর মায়ের সন্তান প্রসব হলো নরমালে। মা ও মেয়ে দুজনেই সুস্থ আছে। বাবা শুনে খুব খুশি হলো আমিও খুশি হলাম মায়ের দু ধ খেতে পারবো এই ভেবে। প্রায় ২০ দিন সে ক্স করিনাই উঠানে দাড়িয়ে দেখি সুলেখা গোসল করছে গায়ে কাপড় নেই ইয়া বড় পু ট কি।
দেখে লোভ হলো আমি বললাম সুলেখা আমার ঘরে এসো একটু। ওনি গোসল শেষ করে ঘরে আসলো আর বললো কেন ডাকছেন বুঝছি নাজমা বুবু তো অসুস্থ তাই আমায় দরকার। এমনিতে তো আমায় মনে ধরে না। আমি বললাম না সেটা নয় আসলে তোমাকে নেং টা দেখে পু ট কি মারতে খুব মন চাইলো।
সুলেখা বলো ঠিক আছে যা করার করুন আমি নাজমা বুবুকে কথা দিয়েছি এইকদিন তোমাকে সুখে রাখবো। সুখেলা পু ট কি তে থুতু লাগিয়ে দিয়ে বললো ডুকাও। আমি প চা ও করে ডু কিয়ে দিলাম। বললো তুমি আমাকে মা ভেবে করতে পারো। আমি বললাম ঠিক আছে সুলেখা মা।
এভাবে ১৫ মিনিট ঠা পা নো র পর সুলেখা ছরছর করে মুততে লাগলো ঘরেই। আমিও মা ল ফেলে দিলাম পোঁ দে র ভেতর। আর পরে মা ল আস্তে আস্তে বাইরে বেরিয়ে আসতে লাগলো সুলেখা ঘৃণা না করে সব গুলো মা ল খেয়ে নিলো। এভাবে একমাস চলে গেলো সুলেখা বললো নাজমা বুবু আমার কি আরো থাকতে হবে।
মাঃ না তুমি চলে যেতে পারো সমস্যা নাই তবে মন চাইলে আবার এসো।
তারপর সুলেখা চলে গেলো তার ছেলের কাছে।
আমিঃ মা আমরা আবার কবে থেকে আগের মতো করতে পারবো?
মাঃ এখন যেকোন সময় করা যাবে তবে আর রিক্স নিবো না তুই বাজারে যা আমার জন্ম নি রো ধ ক বড়ি নিয়ে আয়। যেন আবার পেট বেধে না যায়!
আমিঃ ঠিক আছে মা আমি বিকালেই যাবো তোমার জন্য বড়ি আনতে আর আমার বোন সরি মেয়ের জন্য ডাইপার আর দু ধ আনতে।
মাঃ শান্ত দু ধ আনতে হবে না। দু ধ তো আমার বুকেই আছে। ঐটা দিয়েই হবে।
আমিঃ আরে মা বুকের দু ধ তো আমি খাবো। আর তোমার গু দ কামানোর জন্য বিট নিয়ে আসবো আর কিছু লাগবে?
মাঃ পি রি য় ড হবে হতো আবার দু ব্যাগ প্যাড নিয়ে আসিস বাপ আমার
আমিঃ ঠিক আছে তাই হবে মা।
বাজার থেকে সব নিয়ে আসলাম। মা দেখে দারুন খুশি। বললো তুই তো বেশ দায়িত্বশীল হয়েছিস। আমি বললাম মেয়ের বাবা হয়েছি এখনোও দায়িত্বশীল হবো না। মা বললো যা দুষ্ট। এভাবে আমাদের সংসার চলতে থাকলো। হটাও একদিন বাবা আসলো বাবা খুব খুশি হলো। রাতে দেখলাম মা বাবাকেও বুকের দু ধ খাওয়াচ্চে। নয়দিন থাকার পর বাবা চলে গেলো।
তারপর আবার শুরু হলো আমাদের সেই উ দু ম চো দা চু দি। আমি মাকে বললাম মেয়ে বড় হলে কিন্তুু মেয়ে কেও চু দ বো?
মাঃ শান্ত তুই নিজের মাকে চু দ তে পেরেছিস মেয়ে আর তেমন কি! যা ইচ্চে করিস বড় হোক ও আমার মতো দু ধ /পো দ বড় হতে দে আগে বাপ!
আমিঃ ধন্যবাদ মা আমার জীবনটা এতো সুখি করার জন্য।
বাবা বাড়ি এসে বোনের নাম রাখে ইলা দে। আস্তে ইলা বড় হতে থাকলো ওর বয়স এখন প্রায় ১ বছরের মতো। আমি মাকে যখন পিছন থেকে গু দ মারি মা তখন বোন মানে আমার মেয়েকে বুকের দু ধ খাওয়ায়। এভাবে রোজ রাতে নাজমা(মা) এর সাথে আমার চু দ ন লীলা চলতে থাকলো।
মা সব সময় জন্ম বিরতি করণ পিল খেতো যার ফলে আরো কোন সময় কোন সমস্যায় পড়তে হয়নি। এদিকে বাবা ও বাড়িতে আসেনা ভালো রোজগারের জন্য মেয়েকে ভালোভাবে পড়াশুনা করাবে ভেবে টাকা জমাচ্ছেন। এদিকে ইলার বয়স ৪ বছর হয়ে গেছে আমি এখনো ইলার সামনে মাকে চু দ তা ম ইলা আমার বা ড়া য় হাত দিতো আমি ইলাকে খুব আদর করতাম।
মাঝে মাঝে ওর গু দ পু ট কি চেটে দিতাম ও কিছুই বুঝতো না বিধায় কোন রকম ফিলিংস হতো না। তারপর মা বললো দেখ শান্ত ইলা বড় হয়ে গেছে এখন ওর সামনে আমাদের এসব করা একদমই ঠিক হবে না। আমি বললাম মা তাহলে কি করা যায়?
মাঃ ইলা যখন গুমিয়ে পড়বে তখন আমি তুই চু দা চু দি করবো! ইলা কদিন পর স্কুলে যাবে এসব কথা কাউকে বলে দিলে আমাদের মরন ছাড়া উপায় নেই!
আমিঃ ঠিক আছে মা। তবে ইলাকেও তো আমাদের বশে রাখতে হবে? সে বুদ্ধি করো কিভাবে ইলাকে হাতে রাখতে পারবো।
মাঃ ইলা তো আর এখন কিছু বুঝে না। ও চ টি গল্প ও পড়তে হয় পারবে না। তুই পড়ে শুনালেও সে চ টি র ভাষাগুলো বুঝতে পারবে না। তার থেকে ভালো তুই ফোনে কিছু ভিডিও লোড করে আন সেগুলো ওকে দেখা। তাহলে যদি ওর এসবে আগ্রহ আসে।
আমিঃ বেশ মা তাই হবে। আমি বিকেলে বাজারে গেলাম মেমোরি কার্ডে কিছু ভিডিও ডুকয়ে আনলাম। বাড়ি এসে ইলাকে ভিডিও গুলো দেখাতে লাগলাম।
ভিডিও দেখে ইলাকে ধো ন চু ষা নো শিখিয়েছি। ইলাকে দিয়ে প্রায়ই ধো ন চো ষা তা ম তা দেখে মা হাসতো। ততোদিনে মায়ের মাসিক বন্ধ হয়ে গেছে মাকে আর জন্ম বিরতি করণ পিল খেতে হয়না। আগে মাসিকের দিন গুলোতে মাকে পু ট কি মারতে হতো। মাসিক বন্ধ হওয়ার ফলে মাসের প্রতিটা দিনই মায়ের গু দ মারতে পারি।
মাঝে মাঝে মন চাইলে পু ট কি মারি তবে সেটা খুব কম। কতোদিন পর বাবার ফোন এলো বাবা বললো নাজমা আমি আর রাত জেগে দারোয়ানের কাজ করতে পারছি না। আমার দ্বারা আর হবেনা। আমি সামনের মাসের বেতন পেলে বাড়ি চলে আসবো। এই খবর শুনে আমার মাথায় হাত। কিভাবে কি করা যায় প্লান করতে থাকি।
বাবা থাকলে তো মাকে চু দ তে অসুবিধা হবে। ভাবতে লাগলাম কি করা যায়। পরের মাসে ঠিক সময়ে বাবা বাড়িতে আসলো। ইলার বয়স এখন ৫ বছর ৭ মাস আর কদিন পর ও স্কুলে ভর্তি হবে। বাবা বাড়িতে আসলো ২ বিঘা জমি যেটা বর্গা দেওয়া ছিলো সেগুলো ছাড়ালাম। বাবা আগের মতো চাষাবাদ শুরু করলো।
মা আর আমার চো দা চু দি র মাধ্যে বাবা সমস্যা হয়ে দাড়ালো। তারপর বুদ্ধি করলাম মাকে বাড়িতে চু দা যাবে না। যা করার আমাকে ক্ষেতেই করতে হবে। একদিন মা আমার জন্য দুপুরে খাবার নিয়ে গেলো। আমি মাকে বললাম মা ১ মাস হলো আমি কাউকে চু দি না। তুমি তো রোজ রাতে বাবাকে দিয়ে জল খসাও।
মা বললো আমি কি করতে পারি শান্ত? তোর বাবা হটাৎ চলে আসলো। আমি বললাম মা চলো আমরা এই ক্ষেতেই করি। মা বললো কেউ দেখে ফেলবে। আমি বললাম ওই দিকে দেখো বড় কয়টা গাছ আছে ওখানে কেউ দেখতে পারবে না। মা বলো তাহলে চল শান্ত খুব সাবধানে।
আমি বললাম ঠিক আছে মা তাই হবে। এভাবে ২ মাসের মতো গেলো। তারপর বাবার বন্ধু বাবাকে আবার ফোন দিলো যে বাবার জন্য শহরে সহজ একটা চাকুরি পেয়েছে। আবাসিক হোটেলের চেকার। বাবা শুনে বললো বেতন কেমন পড়বে। ওনি বললো বেতন পড়বে ২৬ হাজার থাকা খাওয়া ফ্রি।
বাবা বলো আমি যাবো তবে শর্ত আছে আমার মেয়েকে আমার সাথে থাকার সুযোগ দিতে হবে ওর খাবার দিতে হবে। বাবা ওনার বিশ্বস্ত থাকায় ওনি রাজি হলেন। ততোদিনে ইলার বয়স ৬ বছর ২ মাস। বাবা ইলাকে নিয়ে ঢাকা চলে গেলো। মূলত ভালো স্কুলে ইলাকে পড়াশোনা করানোর জন্যই বাবা ইলাকে নিয়ে ঢাকা চলে যায়।
তারপর বাড়িতে আমার আর মায়ের সেই পুরোনো চু দ ন লীলা চলতে থাকে বাবা আর ইলা শুধু বছরে ২ ঈদে বাড়িতে আসে। ছোট্র বেলা আমি ইলার সাথে কি করেছি কিছুই মনে নেই ওর। ও আমাকে ভাইয়া ডাকলেও আমি তো জানি আসলে আমি ওর বাবা। এভাবে ৪/৫ বছর চলে গেলো। হটাৎ একদিন হটাৎ করে সুলেখা ফোন দিলো মাকে।
সুলেখাঃ নাজমা বুবু কেমন আছেন। আপনার পোলা মাইয়া কেমন আছে। শান্ত ভাইজান কি ঠিক মতো সুখ দেয় নাকি? নাকি পুরাতন হয়ে গেছো তাই কাছে আহে না।
মাঃ আরে না সুলেখা। সব ঠিক আছে মাইয়া ঢাকা চলে গেছে শান্তর বাপের লগে। আমি আর শান্ত এহন সুখেই আছি। তোমার কি খবর তোমার পোলায় কি বিয়া করছে নাকি তোমার দেওয়ানা?
সুলেখাঃ বিয়া করছিলো! তয় তার বৌয়ের সামনে গেলে ধো ন খারায় না। তার মার ভো দা না দেখলে তার ধো ন দাড়ার না। এইটা আবার সে তার বউরে বলছে ঐটা শুনার পর বউ চলে গেছে বাপের বাড়ি। এখন এইসব জানাজানি হয়ে যাইতাছে। আপনি দয়া করলে কিছু দিন আপনার ঐখানে থাকার সুযোগ দেন না নাজমা বুবু। এতে আমার কোন টাকা পয়সা লাগবো না। বিনিময়ে আমি ফ্রিতে আপনাগো কাজ করে দিবো।
#চলবে

