#গল্পঃ মা ছেলের অবৈধ সংসার
#পর্বঃ ৪
আরে বাবু কাঁদছিস কেন আমি এর একটা ব্যাবস্তা করছি। তুই এখন থেকে শুধু আমার। তোকে আর টেনশন করতে হবে না বাবা। আমি তোর চ টি বইটা পড়ে আর থাকতে পারছিলাম না। লজ্জায় বলতেও পারছিলাম না যে শান্ত আমাকে চু দ। বাবা শান্ত চু দে আমাকে ঠান্ডা কর। তোর বাবা চলেও যাওয়ার পর আমি কতো কষ্টে রাত কাটিয়েছি তুই জানিস।
আমিঃ হ্যা মা জানি। তুমি আমার বই পড়ে বে গু ন দিয়ে গু দ খেচতে। আমি দেখেছি সবি মা ভয়ে তোমার কাছে যেতে পারিনি।
মাঃ বোকা ছেলে মাকে ঐ সময় গিয়ে চু দে দিতে পারলি না। কেমন ছেলে তুই মায়ের কষ্টে এগিয়ে গেলি না। সেদিন গিয়ে আমাকে চেপে ধরতি। তাহলে তো আজকে পেটে বাচ্চা আসতো না!
আমিঃ সরি মা আমি বুঝতে পারিনি। এখন থেকে তুমি যা বলবে তাই হবে। এই তোমার দিব্যি।
মাঃ ঠিক আছে তবে যা করার আস্তে আস্তে প্লান মতো করতে হবে যেন কেউ না বুঝতে পারে।
আমিঃ ঠিক আছে তোমার যা ইচ্চে করো।
মা পরেরদিনই বাবাকে কল করে ইমারজেন্সি বাড়িতে আসতে। বাবা বাড়িতে আসে মা বাবাকে বলে। বাড়িতে একা একা মায়ের ভালো লাগছে না। মা আরেকটা সন্তান চায় বাবা বললো এই বয়সে পেট ফুলিয়ে গুরলে মানুষ কি বলবে।
মাঃ মানুষ এখানে দেখবে কোথায়? ১০ মাসে তো তোমার বাড়িতে ১০ জন ও আসেনা। আর আমি ১০ মাস থাকতে পারলে তুমি ১০ মিনিট চু দে বাচ্চা দিতে পারবে না?
বাবাঃ আচ্ছা ঠিকাছে রাগ করোনা সো না। তারপর মা বাবা দুইদিনে ৫/৬ বারের মতো সে ক্স করে। এবার নাজমা শিউর যা মা ল ভেতরে ঢেলেছি তুমার পে ট হবেই।
মাঃ হলেই তো ভালো। আমিতো তাই চাই।পেট হলেই আমি খুশি।
এদিকে মনে মনে আমি খুব আনন্দিত আমার মায়ের পেটে আমার সন্তান। বাবা বুঝতেই পারবে না। মা মাথা খাটিয়ে আমার সন্তানকে আমার ভাই বোন বানিয়ে দিয়েছেন। পরের দিন ভোরে বাবা চলে গেলো দেখলাম মা খুব খুশি।
আমাকে বললো শান্ত কাজ হয়ে গেছে এবার তোর সন্তান হয়তো দুনিয়ায় আলো দেখবে। আমি বললাম আমি অনেক খুশি মা। মা বললো এবার তোর বাবা আর ১০ মাস না আসলেও সমস্যা নাই। এভাবে প্রায় ৬/৭ মাস কেটে গেলো আমি মা আরামছে চো দা চু দি করছি।
একদিন মা বললো। তোর বাবা তো ভালো চু দ তে পারে তুই তো পারিস না। এই বয়সেই এই অবস্থা কেন তোর। আমি বললাম মা চ টি গুলো পড়ে হাত মেরে ধো নে র এই অবস্থা। তাও আগের চেয়ে ভালো এখন অনেকটা তোমাকে চো দা র পর তো হা ত মারিনা আর।
মা বললো ঠিক আছে আর হা ত মারবিনা। আমি বললাম ঠিক আছে মা। মা বললো এখন রিস্ক টাইম আমি কাজ করতে পারবো না। তুই একটা কাজের মেয়ে দেখ পাস নাকি। আমি সেই দূরের বাজার থেকে একটা মহিলা আনলাম মায়ের চেয়ে বয়সী নাম সুলেখা।
মানুষের বাসায় কাজ করে। ওনাকে বললাম কি কি করতে হবে। ওনি রাজি হলো তবে থাকা খাওয়া সহ ওনাকে ৪ হাজার টাকা দিতে হবে মাসে। তাহলে তিনি থাকবেন। আমি বললাম ঠিক আছে। এখন যাবেন। উনি বললো বাসা থেকে জামা কাপড় নিয়ে আসতে হবে। আমি বললাম চলুন আমিও সাথে যাই।
ওনি বললো না যেতে হবে না। এতে আমার আগ্রহ বাড়লো যাওয়ার আমি বললাম চলুন যাই আমি নিচে দাড়াবো। গেলাম সাথে গিয়ে দেখি ওনি একটা ফ্লাটে ভাড়া থাকেন তার ছেলেকে নিয়ে একই রুমে। ছেলে তাগড়া বিশাল দেহের অধিকারী। ওরা মা ছেলে ফিসফিস করে কি যেন বললো বলে বিদায় নিলো।
তারপর ওনি আমার সাথে আসল আমাদের বাড়িতে মায়ের সাথে পরিচয় করিয়ে দিলাম। ওনিও মায়ের সাথে পরিচয় হয়ে নিলো। দুজন সারা বিকেল কাজের ফাঁকে ফাঁকে বেশ গল্প করলো।
সুলেখাঃ নাজমা বুবু আপনার আর শান্ত দাদার বিয়ের কদিন হলো। আর আপনাদের কি আর কোন সন্তান নেই।
মাঃ লজ্জা পেয়ে বললো, আরে আপনি কি বলছেন শান্ত আমার নিজের পেটের ছেলে। আমি ওর মা ওর বাবা শহরে থাকে চাকুরি করে।
সুলেখাঃ ভুল হয়ে গেছে মাফ করে দেন। আমি খালি বাড়িতে দুজনরে দেখে ভাবছি আপনারা জামাই বউ। আজকাল তো এসব হয়ই মা ছেলেকে বাবা তার মেয়েকে নিয়ে এমন দূরে চলে আসে যেখানে তাদের কেউ চেনে না।
মাঃ কি বলছেন আপনি। সত্যি এমনটা হয় নাকি। আপনার চেনা যানা এমন কেউ আছে নাকি সুখেলা বুবু।
সুলেখাঃ আছে আছে অনেক আছে সবাইরেই আমি উপকার করছি। সব কিছুই জানি তবে ওদের নাম ঠিকানা পরিচয় দেওয়া যাবেনা আমি ভগবানের দিব্যি কেটেছি।
মাঃ ঠিক আছে বলতে হবেনা। সমস্যা নেই কেউ আছে এটাই শুনে কেমন লাগলো।
তারপর রাত হলো মা বললো আমি মায়ের সাথে গুমাতে। আর সুলেখা আমার ঘরে গুমাবে। রাতে আমি মা একসাথে গুমানোর সময় মা বললো শান্ত একবার করবি নাকি আস্তে আস্তে! আমার খুব ইচ্চে করছিলো মা বলাতে ভালোই হলো।
আমি মাকে ছায়া তুলে পেটের উপর তুলে আমি খাট থেকে নেমে ধো নে ক ন ড ম টা লাগিয়ে আস্তে আস্তে ঠা প মারতে লাগলাম। মা কতোক্ষণ ঠা প খাবার পর গো ঙ্গা তে লাগলো আর মু তে দিলো। গু দ একদম ডিলা হওয়ার ফলে আমার মা ল বের হচ্চিলো না।
আমি মাকে বললাম মা আমার হয়নি। আমি একটু পু ট কি তে ডু কা ই মা? মা বললো শান্ত ডু কা তবে খুব আস্তে করবি পাশের রুমে সুলেখা আছে শব্দ হলে ও বুঝে যাবে। আমি বললাম ঠিক আছে মা। আমি ক ন ড ম টা খুলে ফেলে দিলাম তারপর টেবিলের উপর থেকে ভেসলিন নিয়ে মায়ের পু ট কি র ফো টা য় লাগিয়ে আস্তে আস্তে ঠা প মারতে লাগলাম। মা গো ঙ্গা তে লাগলো। ১৫ মিনিট পর আমার মা ল আউট হলো। তারপর দুজন গুমিয়ে পড়লাম।
সকাল বেলা গুম থেকে উঠে আমি চলে গেলাম মাঠে মা শুয়েই ছিলো। একটু পর মা ওঠে ফ্রেস হয়ে নাস্তা করলো। সুলেখা কাজে খুব পটু সাথে কথায় ও!
সুলেখাঃ নাজমা বুবু রাত কেমন কাটলো?
#চলবে

