#গল্পঃ মা তাহলে কার
#পর্বঃ ১০
স্যারকে দেখলাম প্যান্টের চেইন খুলে ধ ন বাহির করে বসে থাকতে। আর মা স্যারের পায়ের কাছে বসে তার মোটা লম্বা ধ ন টা চু ষে খেতে লাগলো। স্যার মুখ হা করে রেখে মার ধ ন চু ষা র মজা নিতে লাগলো। আর বার বার মার মাথা চেপে ধরছিল তার ধ নে। মা তবুও এক মনে স্যারের ধ ন চু ষে খেতে লাগলো।
মা আর স্যারের বসার জায়গাটা ঝোপ ঝাড়ের আড়ালে হওয়ায়, মা অনেকটা নিশ্চিন্তেই স্যারের ধ ন চু ষে খেতেছিল চোখ বন্ধ করে। আর স্যার আশে পাশে খেয়াল রাখছিল এদিকে কেউ আসে কিনা। আমি একটা গাছের আড়ালে দাঁড়িয়ে থেকে মা আর স্যারের কান্ড কারখানা দেখতেছিলাম। মা স্যারের ধ নে র মাথায় জুস চু ষা র মতো একটা টান দিয়ে বলল,
- এখনো হয় না কেনও
স্যার মাকে সোজা করে দিয়ে বলল,
- না করলে বাহির হয়তো না। তুমি কাপড় উপরে তুলে আমার কোলে বসো এসে।
স্যারের কথা শুনে মা বার বার না করতেছিল, পার্কে করা যায়তো না। স্যার তবু মাকে অনেক জোরাজুরি করতে লাগলো। অবশেষে বাধ্য হয়ে মা স্যারের কোলের উপরে বোরকা শাড়ি পেটিকোট তুলে বসলো। মা তার বা হাত দিয়ে স্যারের ধ ন ধরে সো না র মুখে সেট করে আসতে আসতে উ ঠ বস করে সম্পূর্ণ ধ ন ঢু কি য়ে নিল। স্যার মার কোমড় ধরে উ ঠ ব স করাতে করাতে বলল,
- চম্পা তোমার এই র সা লো সো না র কাছে দুনিয়ায় সব নারীর সো না ফেইল।
মা স্যারের কোলে উ ঠ ব স করতে করতে উ হু ও হ উ হু আ হ উ হু ও করে বলল,
- তাই নাকি?
বলেই মুচকি হেসে আবারও আ হ ও উ ম্ম হু ও করতে লাগলো। মাযের ফর্সা পা দুটু দেখেই আমার চোখ ছানাবড়া হয়ে গেল। মাযের পা ছা আমি দেখতে পেলেও মার সো না এখনো দেখতে পাইনি বোরকা আর কাপড়ের জন্য। মার ফর্সা পা আর পা ছা দেখে আমার মন আরও উৎসাহী হয়ে গেল মার সো না দেখার জন্য।
মিনিট তিনেক এইভাবে চো দা র পরে, স্যার মাকে এবার উপর করে দাঁড় করিয়ে দিল। মা একটা গাছ ধরে উপর হয়ে থেকে স্যারের চো দা খেয়ে শুধু আ হ ও ই শ মা গো আ হ ও উ ম্ম ও করতে করতে বলল,
- কেউ আসে কিনা দেখেন?
স্যার আশেপাশে ভালো করে দেখে মাকে ঠা পা তে ঠা পা তে বলল,
- আরে কেউ আসতো না।
বলেই মাকে স্যার পাগলের মতো রা ম ঠা পা নো দিতে লাগলো। মা উ ফ আ হ ও মা আ হ ও ই শ ও আ হ উ ম্ম হু হ উ হু ম্ম করতে করতে তার র স খসিয়ে দিল। মার র স তার পা বেয়ে বেয়ে মাটিতে পড়তে লাগলো। স্যার তখনো মাকে রা ম ঠা প দিতে ছিল। স্যার আরও মিনিট দুই এক মাকে ঠা পি য়ে হঠাৎ তার ধ ন বাহির করে নিল।
সাথে সাথেই দেখলাম, স্যারের ধ ন থেকে তার ঘন মা ল চিটে চিটে মাটিতে পড়তে লাগলো। মা সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে বোরকা আর কাপড় ঠিক করতে করতে স্যারের মা ল আ উ ট করা দেখতে ছিল। স্যারের ধ নের অবস্থা ছিল অনেক নোং রা, সম্পূর্ণ ধ ন কেমন এক সাদা ফেনায় বরা ছিল। তখন মা বলে উঠল,
- কত ঘন মা ল দেখছেন?
স্যার টিস্যু দিয়ে তার ধ ন পরিষ্কার করতে করতে বলল,
- হুম, ঘন টা কি খাইতে ভালো লাগে না?
মা বলল,
- নোনতা নোনতা লাগে, মোটামুটি ভালোই। তবে আমার ভয় করতাছে অনেক, যদি পেট হয়ে যায়?
স্যার মার হাত ধরে টেনে তার কোলে বসিয়ে বলল,
- কিছুই হবে না, আগামীকাল সকালে ঘুম থেকে উঠে নোরিক্স পি ল খেয়ে নিও। ৭২ ঘন্টার ভিতরে একটা বড়ি খাইলেই আর কিছু হয় না।
বলেই স্যার মায়ের বোরকার উপর দিয়ে, মার দুই দু ধ টি প তে শুরু করলো। মা স্যারে দুই হাতের টি প ন খেয়ে চোখ বন্ধ করে নিল। মার মুখে স্পষ্ট ব্যাথার চাপ দেখা যাচ্ছিল। কিছুক্ষণ পরে স্যার মাকে বলল,
- চম্পা, ধ ন টা একটু পরিষ্কার করে দাও
বলেই স্যার মাকে সরিয়ে দাঁড়িয়ে গেল। মা আমাকে অবাক করে দিয়ে স্যারের পায়ের কাছে বসে আবার নোং রা ধ ন টা চু ষ তে লাগলো। স্যার মার মাথা চেপে ধরে, মার মুখে সম্পূর্ণ ধ ন ঢু কা তে চেষ্টা করছিল। তখনি একটা কাপল মা আর স্যারের দিকে আসতে দেখে, স্যার তার ধ ন মার থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে প্যান্টের ভিতরে বড়ে ফেললো।
মাও উঠে তার জায়গায় সুন্দর করে বসে গেল। স্যারও মার পাশে সুন্দর করে বসে রইলো, এমন হাবভাব যেন কিছুই হয়ছে না। আমিও আর অপেক্ষা না করে মা আর স্যারের কাছে গেলাম। আমাকে দেখে মা আর স্যার একটু দূরে দূরে বসলো। মার কাছে গিয়ে দেখি মার ঠোঁটের দুই পাশে সাদা সাদা নোং রা ময়লা লেগে আছে। তাই মাকে বললাম,
- মা তোমার ঠোঁটে ময়লা?
আমার কথা শুনে মা তার ঠোঁট জিব দিয়ে চে টে নিয়ে বলল,
- ও কিছু না, চলো বাবা আমরা এবার হোটেল ফিরে যায়?
বলেই মা উঠে দাঁড়িয়ে গেল। মার দেখা দেখি স্যার ও মার পিছু পিছু আসতে লাগলো। আমরা পার্ক থেকে বের হয়ে কিছুটা পথ হাটতে হলো সিএনজির জন্য। হাটার পথে স্যার একটা ফার্মেসী দেখে, সেখানে চলে গেল। আমাদের বলে গেছে গ্যাসের টেবলেট আনতে যাচ্ছে।
স্যার ফার্মেসী থেকে এসে আমাদের নিয়ে হাটতে হাটতে রাস্তার মোড়ে গেলো। সেখানে ছোট একটা শপিং মল ছিল। মাকে স্যার এক প্রকাশ জোর করেই সেই মলে নিয়ে গেল। আর আমাকে বসিয়ে রেখে, স্যার মাকে সুন্দর একটা হলুদ পাতলা শাড়ি, ব্লাউজ, পেটি কোট এমন কি মেচিং করে ব্রা প্যা ন্টি ও কিনে দিল।
মা যদিও ব্রা প্যা ন্টি কোনদিন ব্যবহার করেনি, তবুও স্যারের জোরা জোরি তে নিতে বাধ্য হলো। আমরা সেখান থেকে বের হয়ে, একটা সিএনজি নিয়ে হোটেলে ফিরে গেলাম। হোটেলে ফিরে যেতে যেতে সন্ধ্যা হয়ে গেছিল। রুমে গিয়ে এক এক করে সবাই ফ্রেশ হয়ে নিলাম।
রাত আটটার দিকে হোটেল থেকে খাবার দিয়ে গেল। আমরা সবাই একত্রে রাতের খাবার খেয়ে নিলাম। মা আমাদের জন্য বিছানা রেডি করতে লাগল। বিছানার রেডি করে মা বাথরুমে চলে গেল, স্যারের কিনে দেওয়া শাড়ি ব্লাউজ পেটি কোট আর ব্রা প্যা ন্টি নিয়ে।
স্যার এই ফাঁকে কিসের জানি একটা টেবলেট খেয়ে নিল। আর আমাকে তারা দিতে লাগলো তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে যাওয়ার জন্য। আমি স্যারের কথা মতো চোখ বন্ধ করে শুয়ে রইলাম ঘুমের জন্য। স্যারও আমার পাশে শুয়ে গেল।
কিছুক্ষণ পরে টের পেলাম বাথরুমের দরজা খোলার। হালকা চোখ খুলে দেখলাম, মা শাড়ি পড়ে সুন্দর করে সেজে বের হয়ছে। হলুদ পাতলা শাড়িতে মার দে হে র সব কিছুই দেখা যাচ্ছিল। স্যারকে দেখলাম মার দিকে তাকিয়ে থাকতে। মা চোখের ইশারায় স্যারের কাছে জানতে চাইলো কেমন লাগছে? স্যার তখন উত্তরে বলল,
- কেমন লাগছে সেটা আজকের মাইর দেখলেই বুঝবা, আজকে পা রা ই য়া মাইরেল বাম।
মা দেখলাম একটা মুখ বেঙছি দিয়ে বলল,
- আমি কি কচি খুকি? যে মরে যাইবাম! দেখবাম নে কয়বার পারেন।
#চলবে

