#গল্পঃ মা তাহলে কার
#পর্বঃ ৯
আমি অনেক আগ্রহ নিয়ে লুকিয়ে পেকেট টা খুলে দেখলাম, ভিতরে একটা ky জেলি আর নো রি ক্স ইমার্জেন্সি পিল রাখা। আমি এইটা দাউদ এর ঔষধ ভেবে আবার যথাস্থানে রেখে দিলাম। কিছুক্ষণ পরে মা বাথরুম থেকে বের হলে, স্যার বাথরুমে চলে গেল। মা রুমে এসেই ফার্মেসীর পেকেট টা হাতে নিয়ে খুলে দেখলো ভিতরে কি আছে?
মা পেকেট টা দেখে, সেটা নিয়ে তার বালিশের নিচে রেখে দিল। কিছুক্ষণ পর একটা ছেলে এসে খাবার দিয়ে গেলাম। মা আমাদের জন্য খাবার রেডি করতেই স্যার বাথরুম থেকে বেরিয়ে এলো। আমরা তিনজনে একত্রে খাবার খেতে বসলাম।
মা আর স্যার খাবার খেতে খেতে দুজনেই মুচকি মুচকি হাসতেছিল। চোখে চোখে ইশারায় কথা বলতে লাগলো দুজনে। তাদের ইশারা কোন কিছু আমি না বুঝলেও বেশ বুঝতে পারছিলাম কি হতে পারে আজকে রাতে। খাবার খেয়ে তিন জনেই বিছানায় শুয়ে রেস্ট নিতে লাগলাম।
শুয়ে থাকতে থাকতে হঠাৎ আমার চোখটা লেগে গেল। কতক্ষণ ঘুমিয়ে ছিলাম সঠিক বলতে পারবো না। বিকালে আমার ঘুমটা ভেঙে গেল, চোখ খুলে ঘরে খেয়াল করলাম কেউ নাই। মা আর স্যার কে রুমে না দেখে চোখ গেল বাথরুমের দিকে।
বাথরুমের দরজা বন্ধ দেখে আমার সন্দেহ হলো। তখনই বাথরুমের ভিতর থেকে থ প থ প শব্দ আসতে লাগল কানে। আমি পরিষ্কার বুঝতে পারলাম মা আর স্যার বাথরুমের ভিতরে চো দা চু দি করছে। আমি বিছানা থেকে নেমে বাথরুমে দরজায় গিয়ে কান পাতলা। মাকে বলতে শুনলাম,
- আ হ ও হ তাড়াতাড়ি বের করেন আ হ আর কতক্ষণ লাগবো?
স্যার মার কথার উত্তরে বলল,
- আর পাঁচ মিনিট লাগবো
মা আ হ ও হ ই শ মা ও আ হ গো উ হু আ হ করতে করতে বলল,
- এখন আর না, রাতে যতক্ষণ মন চায় ততক্ষণ কইরেন। বলছি তো, যতবার আজকে চাইবেন ততোবারেই করতে দিব।
স্যার মার কথার উত্তরে আর কিছু বললো না। বাথরুমের ভিতর থেকে স্যারের ঠা শ ঠা শ থ প থ প শব্দ আসতে লাগলো। মিনি দু-এক পরেই ঠা শ ঠা শ শব্দ আসা বন্ধ হয়ে গেল। আর মাকে বলতে শুনলাম,
- ই শ নাহ আমি মুখে নিতে পারবো না।
স্যার বলল,
- বাহির হয়ে পড়তাছে, বড় করে তাড়াতাড়ি হা করো।
আমি বুঝতে পারছিলাম স্যার মার মুখের ভিতরে ঘ ন থ ক থ কে মা ল আ উ ট করতাছে। আমি চুপিচুপি গিয়ে বিছানায় আবার শুয়ে পড়লাম। মিনিট দুয়েক পর স্যার বাথরুম থেকে বের হয়ে আসলো। আমি চোখ বন্ধ করে ঘুমের ভাব নিয়ে শুয়ে রইলাম। তখনই মা বাথরুম থেকে বের হয়ে এসে আমার মাথার কাছে বিছানায় বসলাম। মা স্যারকে বলতে শুনলাম,
- চলেন না বিকালে কোথা থেকে ঘুরে আসি?
স্যার বলল,
- এখানে সুন্দর একটা পার্ক আছে, পার্কে যাবে ঘুরতে।
মা বলল,
- তাই চলেন।
স্যার একটু হেসে বলল,
- হুম, পার্কেই ভালো হবে। তোমাকে আরেকটু র স খাওয়াতে পারব।
মা সাথে সাথেই বলল,
- ই শ না আমি আর খাব না, যে ঘ ন ঘ ন আপনার টা। গিলার পরেও গলায় থেকে যায়।
স্যার বলল,
- মা ল খাইতে কেমন লাগে?
- ঘিন্না লাগে, তবে খাইতে ভালই।
মার কথা শেষ হওয়ার সাথে সাথেই স্যার বলল,
- চম্পা, রাতে কিন্তু পিছন দিয়ে দিবা বলছো। মনে আছে তো?
মা বলল,
- আমার অনেক ভয় করতেছে। এত বড় আর মোটা কি ঢু ক বো?
- ভয়ের কিছু নাই, জেলি আনছি না।
স্যারের কথা শুনে মা আবার বলল,
- একদম আসতে করতে হবে কিন্তু নয়তো আমি আর জীবনে করতে দিতাম না।
স্যার বলল,
- ঠিক আছে, একদম আসতে করবাম।
মা বলল,
- তাহলে ছেলেকে ডাক দেই। এখন গিয়ে একটু ঘুরে আসি। রাতের বিষয় রাতে দেখা যাবে। যদি ব্যাথা দেন তাহলে আর কোনদিন করতে দিব না।
মার কথা শুনে স্যার আর কিছু বলল না। তাই দেখে মা আমাকে ডাক দিল ঘুম থেকে উঠার জন্য। আমি ঘুম থেকে উঠার পরে ঘুরতে যাওয়ার কথা আমাকে বলল, আমি খুশি হওয়ার ভাব করলাম মার কথা শুনে। অতঃপর আমরা সবাই রেডি হয়ে বাহিরে ঘুরতে বের হলাম।
স্যার একটা সিএনজি জোগাড় করলো। সেটা দিয়ে আমরা পার্কে গিয়ে পৌছালাম। মা আর স্যারের সাথে আমি কিছুক্ষণ ঘুরে ঘুরে পুরা পার্ক দেখলাম। পার্কে মানুষ জন তেমন ছিল না। মা আর স্যার হাটতে হাটতে একটা সময় পার্কের দেয়াল ঘেসে ঝোপের কাছে বসে পড়লো। আমি আরো ঘুরার কথা বলাতে স্যার আমাকে ৫০০ টাকা দিয়ে বলল,
- আমরা অনেক ক্লান্ত, তুমি একা একা একটু ঘুরে আসো। আর এই টাকা দিয়ে ট্রেনে দোলনায় উঠ গিয়ে।
মাও দেখলাম স্যারের কথার সাথে তাল দিয়ে বলল,
- আমরা এখানেই আছি, তুমি একটু ঘুরে আসো।
আমি আর কথা না বাড়িয়ে ওখান থেকে চলে আসলাম। চারপাশ টা একা একা কিছুক্ষণ ঘুরে দেখলাম, কিন্তু একা একা ভালো লাগছিল। তাই আবার মা আর স্যারের কাছে ফিরে গেলাম। ফিরে গিয়ে তো আমি অবাক হয়ে গেলাম। মা আর স্যার পার্কে বসে এমন কিছু করতে পারে আমি কখনোই ভাবি নাই।
স্যারকে দেখলাম প্যান্টের চেইন খুলে ধ ন বাহির করে বসে থাকতে। আর মা স্যারের পায়ের কাছে বসে তার মোটা লম্বা ধ ন টা চু ষে খেতে লাগলো।
#চলবে

