#গল্পঃ মা ছেলের অবৈধ সংসার
#পর্বঃ ৮
বধূর সাজে ওকে দেখতে অপূর্ব লাগছিল। ইলা এই প্রথম স্বামী ছাড়া অন্য পুরুষের কাছে নিজের গোপন ঐশ্বর্য বিসর্জন করবে। তাই কিছুটা ভয়, কিছুটা উ ত্তে জ না, কিছুটা সংশয় নিয়ে মাথা নিচু করে বসে আছে। এরপর মা এসে আমার হাত ধরে খাটের সামনে নিয়ে গেল আর ইলাকে বলল - নে মুখ তুলে দেখ, আমি তোর জন্য কাকে নিয়ে এসেছি।
আমাকে দেখে ইলা ভুত দেখার মতো চমকে উঠল। তারপর তোতলাতে তোতলাতে বলল- একি ভা আ আ ই তুমিইইই এখানে?
মা- আরে ঐ তো তোর স্বপ্ন পূরণের রাজা। তোর ভাই একমাত্র পারবে তোর পেটে সন্তানের সুখ এনে দিতে। আর তুই যাকে ভাই বলে জানিস সেই তোর আসল বাবা তোর ভাইয়ের বী র্যে ই আমি পো য়া তি হই আর তোকে জন্ম দেই
ইলা- কি যা তা বলছো মা? শেষে কিনা ভাইয়ের সাথে! ছিঃ মা। আর শুনো এতিদিন আমি যাকে ভাই বলে ডেকে এসেছি তাকে আমি বাবা ডাকতে পারবো না, আর বাবা বা ভাই কারো সাথেই আমি শুতে পারবো না। না মা, এটা সম্ভব নয়।
মা- (রেগে গিয়ে) কেন সম্ভব নয়? তোর একটা বা ড়া দরকার, যেটা তোর গু দে ঢু কে তোকে গ র্ভ ব তী করবে। সেটা কার বা ড়া, তা জেনে তোর লাভ কি? আর তাছাড়া বাইরের লোক তোকে চু দ লে বাচ্চা ও তো তার মতো হবে। এছাড়া তাকে বিশ্বাস কি? সে তো কয়েকদিন ফুর্তি করে সবাইকে বলে দিতে পারে! আর তোর ভাই (বাবা)করলে কথাটা পাঁচ কান হওয়ার যেমন ভয় নেই, তেমনি ওর বী র্য তে যে তোর পেটে আসবে সে আমাদের বংশের সন্তান হবে।
ইলা- কিন্তু মা…………….....
মা - আর কোন কিন্তু নয়। ওর বা ড়া টা খুব বড়ো আর মোটা তাছাড়া চু দে ও দারুন মজা দেয়। এখন যা করছিস কর আর শোন তোরা একদম লজ্জা পাবি না মন খুলে করবি তবেই কাজ হবে বুঝলি বলেই মা আর একমুহূর্ত দেরী করলো না আমাকে চো দা র জন্য ঈশারা করে দ্রুত পায়ে ঘর থেকে বেরিয়ে গেল। আর যাওয়ার সময় বাইরে থেকে দরজাটা আটকে দিলো।
মায়ের বোঝানোর পর ইলার মন একটু নরম হলেও ইলা এখনো মন থেকে ব্যাপারটা মানতে পারছে না। অবশ্য ভাই (বাবা)কে দিয়ে চো দা নো র ব্যাপারটা যেকোন মেয়ের কাছে মেনে নেওয়া সহজ নয়। তাই ও খাটের এক কানায় মাথা ঝুলিয়ে বসে আছে।
আমি ভাবছি এখন যা করার আমাকেই করতে হবে। আমি আস্তে আস্তে খাটে গিয়ে বসলাম। মাথার ঘোমটা সরাতে যাবো, ইলা আমার হাত ধরে বলল - আগে লাইটটা বন্ধ করো, আমার খুব লজ্জা করছে।
আমি- না ইলা। আলো নেভালে আমি তোমার সৌন্দর্য উপভোগ করবো কি করে? আমি তোমার দেহের সমস্ত রুপ সুধা আর যৌ ব ন সুধা একসাথে পান করতে চাই।
ইলা - তোমার দুটি পায়ে পড়ি, লক্ষ্মী ভাই আমার প্লিজ আলোটা বন্ধ কর।
আমি কোন কথা না শুনে জোর করে ইলার ঘোমটা খুলে দিলাম। আমি ইলার দিক থেকে চোখ ফেরাতে পারছিলাম না। ওর ঐ কাজল কালো চোখ, ধনুকের ন্যায় বাঁকা ভ্রুরু, টিকালো নাক, মুক্তোর মত সাদা দাঁত, সর্বোপরি কমলার কোয়ার মতো র সা লো ঠোঁটে দিদিকে অপূর্ব সুন্দরী লাগছিল। এর আগে ওকে এত ভালো আগে কখনো লাগেনি।
আমি ইলার শাড়ির আঁচলটা বুক থেকে সরিয়ে দিলাম। তারপর ব্লাউজের উপর থেকে মা ই দুটো চেপে ধরলাম। লজ্জায় ওর মুখটা লাল হয়ে গেল। লজ্জা পাওয়ায় পর ওকে আরও সুন্দরী আর সে ক্সী লাগছিল। আমি ওর ব্লাউজের বোতাম খুলতে শুরু করলাম। একটা বোতাম খুলতেই ইলা আমার হাত চেপে ধরল। আমি জোর করাতেও ইলা আমার হাত ছাড়ল না।
বুঝলাম ইলাকে উ ত্তে জি ত করতে না পারলে ওকে চো দা তো দূরের কথা একটা কাপড়ও খুলতে পারবো না, সেটা বুঝতে আমার বাকি রইল না।
আমি এবার ইলার লজ্জা মাখা মুখটা ধরে উচু করে র সা লো ঠোঁটে চু মু দিলাম। ইলা প্রথমে মুখটা সরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করল। কিন্তু আমি ওর মাথার পিছনে চুলের ভিতর হাত ঢুকিয়ে চেপে ধরে ওর র সা লো ঠোঁ ট দুটো চু ষ তে লাগলাম। তারপর ইলার গালের ভিতর জিভ ঢুকিয়ে নাড়তে লাগলাম।
এভাবে কিছু সময় চু ম্মা চাটির পর আমি ওর পিছনে গিয়ে ওর ব গ লে র নিচ থেকে হাত ঢুকিয়ে ডাবের মতো মা ই চেপে ধরলাম। আর ইলার ঘাড়ে মুখ লাগিয়ে চু মু দিতে লাগলাম।
মা ই তে অনাবরত টে পন, সাথে ঘাড়ে চু মু আর মুখ ঘষা ঘষিতে ইলার নিঃশ্বাস ভারী হতে লাগলো। ওর মাথা আমার ঘাড়ের উপর এলিয়ে দিয়ে চোখ বন্ধ করে জোরে জোরে শ্বাস নিতে লাগল। আমি এই সুযোগে ফটাফট ব্লাউজের বোতাম গুলো খুলে দিলাম।
ইলার নরম তুলতুলে মা ই দুটো বেরিয়ে গেল। কারন ও ভিতরে ব্রা পরেনি। হয়তো মা পরতে দেয়নি। ওকে আস্তে আস্তে শুইয়ে দিলাম। তারপর ওর বুকের ওপর ঝুঁকে পড়ে মা ই চু ষ তে শুরু করলাম। ইলার ৩৪ সাইজের মা ই গুলো একেবারে মুখের ভিতরে ঢু কে যাচ্ছিল, যেন আমার মুখের মা পে ই তৈরি। আমি মজা করে মা ই য়ের পুরোটা মুখে পুরে নিয়ে চু ষ তে চু ষ তে বোঁ টা তে এসে আলতো কামড় বসাতে লাগলাম। উ ত্তে জ নায় ওর শরীর বেঁকে যেতে লাগল, ইলা আমার মাথা মা ই য়ের উপর চেপে ধরে গোঁঙাতে লাগলো।
এবার আমি একটা হাত নামিয়ে সায়ার ভিতরে ঢু কি য়ে গু দে হাত দিলাম। দেখি ইলার গু দ ভিজে জবজব করছে। আমি একটা আঙুল গু দে র ভিতর ঢু কি য়ে দিলাম। ওর শরীর কেঁপে উঠল। আমি জোরে জোরে আঙুল চালিয়ে ওর আঙুল চো দা করতে লাগলাম। ইলার উ ত্তে জ না ধীরে ধীরে বাড়তে লাগল, সাথে কিছু যৌ ন উ ত্তে জ ক শব্দ।
— ও হ ও হ আ হ! কি করছো ভাইয়া প্লিজ এরকম করো না। আমার কেমন জানি হচ্ছে, দয়া করে আমাকে ছেড়ে দাও।
মুখে নানা কথা বললেও আমাকে বাধা দেওয়ার কোন চেষ্টা করল না। উল্টে আমার মাথা দু ধে র উপর চেপে চেপে ধরছিল। তাছাড়া অনেকক্ষন আমার বা ড়া ও ঠাটিয়ে টনটন করছিল। তাই আমি লুঙ্গিটা খুলে নেং টো হয়ে আর দেরী না করে বা ড়া টা গু দে র মুখে এনে একটু ঘষে ফুটোতে ঠেকিয়ে দিলাম জোরে এক ঠা প। বা ড়া টা খানিকটা ঢুকেই আটকে গেল। ইলা ‘ওরে বাবা রে, মরে গেলাম রে’ বলে চিৎকার করে উঠলো।
হঠাত মা হুড়মুড়িয়ে দরজা ঠেলে ঘরে ঢুকে বলল - কি রে, কি হল রে!
আমি- তেমন কিছু না মা। আসলে ইলা তো এই প্রথম এত বড় বা ড়া গু দে নিচ্ছে তাই একটু ব্যাথা পেয়েছে।
ইলা- তোমার এটা বা ড়া না বাঁশ? এক্ষুনি এটা বের কর নাহলে আমি মরে যাবো। আ হ হ হ আমার গু দের ভিতরটা জ্বলে যাচ্ছে।
মা এগিয়ে গিয়ে ইলার মাথার পাশে বসলো। চুলে হাত বোলাতে বোলাতে বলল- একটু সহ্য কর মা, একটু পর দেখবি সব ঠিক হয়ে যাবে। তখন শুধু মজা আর মজা বলেই মা নিজের একটা মা ই বের করে ইলার মুখে ঢু কি য়ে দিল।
তারপর আমাকে ইশারা করলো বাকি বা ড়া টা ঢু কা নো র জন্য। আমি জোরে আর এক ধাক্কায় বা ড়া টা গোড়া অবদি গু দে র ভিতর ঢু কি য়ে দিলাম। মুখে মায়ের মা ই থাকায় ওর মুখ দিয়ে কোন আওয়াজ বের হল না।
ইলার গু দ টা খুব টাইট আর গরম যেনো এই গরম তাপে বা ড়া টা ঝলসে যাবে। মায়ের গু দ এই গু দে র থেকে অনেক আলগা। ইলা যেনো গু দে র চারপাশের পাঁপড়িগুলো দিয়ে আমার বা ড়া টাকে কামড়ে ধরে রেখেছে।
আমি আর না থেমে ঠা পে র পর ঠা প মারতে শুরু করলাম। ইলা যন্ত্রণায় ছটফট করতে লাগল। আমি সে সব পাত্তা না দিয়ে ঠা পে র গতি বাড়িয়ে দিলাম। এভাবে কিছুক্ষন চো দা র পরে ওর ছটফটানি কমে গেল। মাও ইলার মুখ থেকে মা ই বের করে নিল। আমি ওর পা দুটো কাঁধে তুলে হাঁটুতে ভর দিয়ে মিশনারী কায়দায় চু দ তে শুরু করলাম। ঠা পে র তালে তালে মা ই গুলো দুলতে লাগলো। আমি অবিরাম গতিতে ঠা পি য়ে চলেছি আর ও শিতকার দিয়ে চলেছে।
ইলা- আ হ হ আ হ হ আ হ হ হ হ হ হ হ কি চো দা চু দ ছো ভাই! তুমি কবে এত বড় চো দ ন বা জ হয়ে গেলে উ ফ উ ফ আ হ আ হ চো দ সো না আ রো চো দ, চু দে আজকেই আমাকে গ র্ভ ব তী করে দাও ও হ ও হ ই য়া ই য়া ই য়া অ অ অ অ অ কি আরাম বলেই পা ছা টা তুলে তল ঠা প দিতে লাগল।
ইলার এরকম উ ত্তে জ ক কথা আর শিতকারে আমি আরও বেশি উত্তেজিত হয়ে গেলাম। মা পাশে শুয়ে আমাদের চো দা চু দি দেখতে দেখতে বললো - চো দ সো না তোর মেয়েকে যতো খুশি চো দ । চু দে চু দে ওর পেট করে দে মা কে পেট করেছিস এবার মেয়েকেও পেট করে দে।
গু দে বা ড়া ভরে রেখেই এবার আমি ইলাকে কোলে তুলে নিলাম। ও দুহাতে আমার গলা ধরে রেখেছে। আমি ওর দুই পা ছা ধরে আগু পিছু করে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে চু দ তে লাগলাম। এই অভিনব কায়দায় চো দা খেয়ে ইলা চরম উ ত্তে জি ত হয়ে গেল। আমার ঠোঁট কামড়ে ধরে গু দ টা আমার বা ড়া র গোড়া অবদি ঠেলে ধরল। এরপর আমার বা ড়া র গা বেয়ে ইলার কা ম র স গড়িয়ে গড়িয়ে পড়তে লাগল। গু দে র র স ছেড়ে ও কিছুটা নিস্তেজ হয়ে গেল কিন্তু আমি থামলাম না।
এরপর ইলাকে আবার বিছানাতে ফেলে দুহাতে ওর পা চেপে বুকের কাছে ভাঁজ করে ধরে গু দে বা ড়া ঢু কি য়ে দিলাম। তারপর শুরু হল ঠা পে র পর ঠা প। গু দে র গভীরে বা ড়া ঠেসে ঠেসে লম্বা ঠা প, ঝড়ের গতিতে ঘন ঘন ঠা প, মা ই য়ে র বোঁ টা কামড়ে ধরে ঠা প। এসব নানা বিধ ঠা পে ও আবার গরম হয়ে গেল। তল ঠা প দিতে দিতে গু দ দিয়ে বা ড়া কামড়ে ধরতে লাগল।
দীর্ঘ দশ মিনিটের চো দ ন আর ওরর গু দে র মরণ কামড়ে আমি বুঝলাম আর বেশিক্ষণ মা ল ধরে রাখতে পারব না। জোরে জোরে ঠা পা তে ঠা পা তে বললাম - ইলা মা আমার আসছে এবার ভেতরে ফেলে দিই ?
ইলা - হুমমম এবার তুমি ফেলে দাও আর পারছিনা।
মা - এই বাবু তোর বা ড়া টা গু দে র একদম গভীরে ঠে সে ধরে বী র্য পাত করবি তবেই বাচ্ছা হবার সম্ভাবনা বেশি থাকবে।
আমি এবার দুহাতে ইলার দুই মা ই চেপে ধরে, বা ড়া গু দে র গভীরে ঠে সে ধরে,ওর ঠোঁটটা কামড়ে ধরে ঝলকে ঝলকে এককাপ গরম থক থকে গাঢ় বী র্য দিয়ে ইলার বাচ্ছা দানি ভরে দিলাম। ইলার গু দে র গভীরে বী র্য পাত করে আমি ওর বুকে মাথা রেখে হাঁফাতে লাগলাম । ইলাও গু দ দিয়ে বা ড়া টাকে কামড়ে কামড়ে ধরে পা ছা টা তুলে তুলে ধরে পুরো বী র্য টা গু দে টেনে নিতে নিতে গু দে র জল খসিয়ে দিলো।
#চলবে