#গল্পঃ মা ছেলের অবৈধ সংসার
#পর্বঃ ১৩
পাঁচ মিনিট ঠা পা নো র পর ইলা গু দ দিয়ে বা ড়া টাকে কামড়ে কামড়ে ধরে পা ছা টা ঝাঁকুনি দিয়ে গু দের জল খ সি য়ে এলিয়ে পড়ল। আমার ও তল পেট ভারী হয়ে আসছে বুঝে জোরে জোরে ঠা প মারতে মারতে মায়ের মা ই দুটো টি প তে টি প তে বললাম - মা আমার আসছে ফেলে দিই?
মা - হুম পুরোটা ভেতরেই ফেলিস একফোঁটাও বাইরে ফেলবি না।
আমি ইলার গু দে র গভীরে পুরো বা ড়া টা ঠেলা দিয়ে কেঁপে কেঁপে উঠে চিরিক চিরিক করে ঘন থক থকে বী র্য দিয়ে ওর বাচ্ছা দানি ভরিয়ে দিলাম।
ইলার গু দে গরম বী র্য ছিটকে ছিটকে পরতেই ইলা ও গু দের ঠোঁট দিয়ে বা ড়া টাকে কামড়ে কামড়ে ধরে আবার একবার গু দে র জল খ সি য়ে দিলো। আমার বী র্য পাতের সময় মনে হচ্ছিল ইলার গু দের ভেতরের পাঁপড়ি গুলো দিয়ে বা ড়া টাকে চেপে চেপে ধরে বি চির থলি থেকে পুরো বী র্য টা বের করে গু দে র ভিতরে টেনে নিচ্ছে। সত্যিই এ এক অসাধারন অভিজ্ঞতা।
মা বলল - বাবু বা ড়া টা ঐভাবেই কিছুক্ষন গু দে ঢু কি য়ে রাখ যাতে পুরো বী র্য টা গু দে ঢু কে যায়। তোর বা ড়া টা নেতিয়ে গেলে বের করে নিবি।
আমি - আচ্ছা মা বলে ঐভাবেই গু দে বা ড়া টা ঢু কি য়ে রেখেই হাঁটু গেড়ে বসে থাকলাম।
কিছুক্ষণ পর আমি নেতানো বা ড়া টা গু দ বের করতেই,
মা ইলাকে বলল - এই ইলা তুই এইভাবেই আরো কিছুক্ষন থাক তবেই পুরো বী র্য টা ভালোভাবে ভিতরে ঢু কে যাবে তারপর উঠে গু দ ধুয়ে নিস।
ইলা আচ্ছা মা বলে ঐভাবেই পোঁ দ টা উঁচু করে হাঁটুর উপর ভর দিয়ে আধশোয়া হয়ে থাকলো। আমি উঠে বাথরুমে গিয়ে পেচ্ছাপ করে বাঁ ড়া টা ধুয়ে নিলাম। তারপর এসে ক্লান্ত হয়ে শুয়ে পরলাম। একটু পর মা আর ইলা উঠে নেং টো হয়েই বাথরুমে চলে গেল। তারপর গু দ ধুয়ে এসে কাপড়গুলো পরে দুজনে মায়ের ঘরে শুতে চলে গেল। আমি ও ঘুমিয়ে পরলাম।
এইভাবে টানা কুড়িদিন প্রতি দুপুরে আর রাতে আমি ইলাকে দুবার করে চু দে গু দে বী র্য পাত করতাম। মা আমাদের সঙ্গেই থাকতো আর আমাদের সঙ্গে নেং টো হয়ে চো দা চু দি তে সঙ্গ দিতো। আমি প্রতিদিন মাকে চু দে একবার করে গু দে র জল খ সি য়ে তারপর ইলাকে আয়েশ করে চু দে ওর গু দে ই বী র্য পাত করে গু দ ভাসিয়ে দিতাম।
এরপর ইলার মা সি কে র ডেট পেরিয়ে গেল কিন্তু মা সি ক হলো না। তারও কিছুদিন পরে ওর একদিন ব মি হলো, মাথা ঘুরতে শুরু করল। মায়ের অভিজ্ঞ চোখ বুঝে গেল ইলার পে ট বেঁধেছে। এর পরেরদিন রাতে ইলাকে আমি চো দা র পর বিছানাতে শুয়ে এই কথাটা ইলা আমার মাকে বলল। আমি পাশে ক্লান্ত হয়ে শুয়ে ওদের মা মেয়ের কথা শুনতে লাগলাম।
মা হেসে বলল - আমি সব বুঝতে পেরেছি সো না যাক ভগবান তাহলে তোর দিকে মুখ তুলে তাকিয়েছে। যা হবার কথা ছিলো সেটা হয়ে গেছে আর তোর কোনো চিন্তা নেই রে সো না।
ইলা খুশি হয়ে বলল - তুমি সত্যি বলছো মা আমি তো বিশ্বাসই করতে পারছি না।
মা বলল - হ্যারে মা সত্যি বলছি তোর পে টে বাচ্ছা এসে গেছে আর আসবেই তো দিনে রাতে দুবার করে যা গাঢ় থক থকে এক কাপ করে বী র্য গু দ ভরে নিচ্ছিস পে ট তো হবেই হবে।
সত্যি বলতে আমি নিজেও বিশ্বাস করতে পারছি না যে আমার বী র্যে সত্যিই ইলার পে টে বাচ্ছা এসেছে।
ইলা মাকে জড়িয়ে ধরে বলল - -সবই তোমার জন্য হয়েছে মা তুমি আমার সো না মা বলেই মাকে জড়িয়ে ধরে খুশিতে কাঁদতে লাগল।
মা বলল - এই ইলা কাঁদছিস কেনো কাঁদিস না মা এই আনন্দের দিনে কাঁদতে নেই রে আমাদের এখন আরো বাকি কিছু কাজ করতে হবে।
ইলা চোখ মুছে বললো - কি বাকি কাজ করতে হবে মা, সব তো হয়ে গেছে।
মা হেসে - নারে মা সব কাজ হয়নি আসল তো কাজ এখনও বাকি আছে।
ইলা - কি আসল কাজ মা সেটাতো বলো।
মা - এবার যেটা বলছি সেটা মন দিয়ে শোন। তুই তোর বরকে এবার খবর দিয়ে ডেকে নে ওকে কয়েকদিন এখানে রাখতে হবে। তারপর তোর বর যেকদিন এখানে থাকবে তুই রাতে তোর বরকে দিয়ে যতোবার পারবি চু দি য়ে নিবি বুঝলি?
ইলা অবাক হয়ে বললো - তাতে কি হবে মা ওকে দিয়ে চু দি য়ে আমার কি লাভ ?
মা - ওরে বোকা মেয়ে তুই কি কিছুই বুঝতে পারছিস না। শোন তোর পেটে বাচ্ছা এসেছে আমরা তিনজনে সেটা জানি আর কার বাচ্ছা সেটাও জানি। কিন্তু তোর বর এখন বাইরে আছে আর এই সময়ে এখন তোর পেট হলে তোর শ্বশুরবাড়ির সবাই জানলে ভাববে যে তুই নিশ্চয় বাইরের কাউকে দিয়ে চু দি য়ে পেট করেছিস। তাই যাতে ওদের কোনো সন্দেহ না হয় সেজন্য জামাইকে ডেকে কটা দিন চু দি য়ে গু দে যতটা সম্ভব বী র্য নিয়ে নে। তাহলে ওরা সবাই ভাববে যে তোর বর তোকে চু দে ছে আর তোর ভালো চিকিৎসার ফলে পেটে বাচ্ছাটা এসেছে বুঝলি।
ইলা মাকে জড়িয়ে ধরে বললো - উ ফ ফ ফ আমার সো না মা তোমার কি বুদ্ধি গো ঠিক আছে মা তাই হবে তা কবে জামাইকে ডাকবে?
মা হেসে বললো - কবে কিরে আমি তো কালকেই ডাকবো আর শোন আমি যা যা করতে বলবো তুই তাই তাই করবি বুঝলি ?
ইলা হেসে - আচ্ছা ঠিক আছে মা তাই হবে।
ওদের সব কথা শুনে আমি বললাম - আচ্ছা মা আমি কি তাহলে ইলাকে আর চু দ তে পারবো না ?
মা হেসে - ধ্যাত হাঁদারাম চু দ তে পারবিনা কেনো তুই এখন রোজ চু দ বি তবে সাবধানে করতে হবে যাতে বাচ্ছার কোনো ক্ষতি না হয়।
আমি - ঠিক আছে মা তাই হবে।
মা -- আচ্ছা এবার ঘুমিয়ে পর অনেক রাত হয়েছে বলে মা আর ইলা চলে গেল। এরপর আমি ঘুমিয়ে পরলাম।
এর পরেরদিন সকালে জামাইবাবুকে ফোনে বাড়িতে আসার জন্য খবর দিল। তারপর মা জামাইবাবুর সঙ্গে বেশ কিছুক্ষন কথা বলল আর বাড়িতে এসে কয়েকদিন থাকার জন্য বলল। আমি আর জমিতে গেলাম না। বাজার থেকে ভালো ভালো অনেক মাছ মাংস কিনে বাজার করে বাড়ি ফিরলাম।
জামাইবাবু দুপুরে বাড়িতে আসলে আমরা চারজন একসঙ্গে বসে খেয়ে দেয়ে গল্প করতে লাগলাম। খাওয়া দাওয়া শেষ করে আমি ইলা আর জামাইবাবু আমার ঘরে এসে বসে গল্প করতে লাগলাম। মা ও কিছুক্ষণ পর কাজ সেরে এসে আমাদের সাথে গল্প করতে লাগল।
কিছুক্ষণ পর মা হঠাত বলল - এই ইলা শোন না তোরা দুই ভাইবোন শুয়ে গল্প কর আমি তোর বরের সঙ্গে ওঘরে গিয়ে একটু দরকারি কিছু কথা বলি।
আমি আর ইলা বললাম - ঠিক আছে মা যাও।
মা আর জামাইবাবু উঠে যাবার সময়ে মা আমাদের দিকে তাকিয়ে মিচকি হেসে চলে গেল। আমি বুঝলাম মা নিশ্চয় কিছু প্লান করেছে। ইলাকে কথাটা বলতেই ইলা বলল - এই বাবু মা ওকে কি বলে চল তো গিয়ে শুনি।
আমি - ঠিক আছে চলো
বলে দুজনে উঠে আস্তে আস্তে পা টিপে টিপে মায়ের ঘরের সামনে গিয়ে দেখলাম দরজা বন্ধ। আমরা জানলার ধারে গিয়ে দেখি একটা পাল্লা অল্প খোলা। দেখলাম মা আর জামাইবাবু মুখোমুখি বিছানাতে বসে আছে। মা বললো বাবা ইলার একটা সমস্যা ছিলো ঠিক হয়ে গেছে ডাক্তার বললো এবার তোমরা মি লি তি হয়ে দেখতো পারো ভগবান চাইলে তোমাদের সন্তান হতে পারে জামাইবাবু বললো বেশ মা।
তারপর জামাইবাবু বেশি কিছুদিন ইলাকে চু দ লো। প্রায় ১৫ দিন পর ইলা প্রে গ নে ন্সি টেস্ট করলো জানতে পারলো ইলা পো য়া তি। জামাইবাবু বেশ খুশি হলো। ১০ দিন পর জামাই বাবু চলে গেলো। ইলার ৪ মাসের পে ট। হটাৎ একদিন বাবা শহর থেকে বাড়িতে আসলো না জানিয়ে। মা বললো আসবে একটা কল করে আসবে তো?
বাবা - ইলা কতোদিন ধরে এখানে কই আমাকে তো কিছু বলোনি?
মা - ইলা প্রায় ১ মাস ধরে এখানে তোমাকে বলার কিছু আছে। তারপর বাবাকে বলল ইলার বাবু হবে? তাই ও এখানে আছে। কদিন পর চলে যাবে!
তারপর রাতে মা ইলার সাথে গুমালো ইলা অসুস্থ থাকায় আমি বাবার সাথে গুমালাম। মাকে চু দ তে না পেরে বাবার মনটা খুব খারাপ সকালে বাবা বললো আমি চলে যাবো শহরে আমার ছুটি নেই বেশি। নাজমা আমি চললাম। শান্ত তুই তোর মায়ের দিকে খেয়াল রাখিস আর ইলা খুব সাবধানে থাকবি আর নিজের যত্ন নিবি।
তারপর বাবা চলে গেলো। দিদিকেও এসে নিয়ে গেলো জামাইবাবু। এতে করে আমাদের মা ছেলে আবার আগের মতো অবৈধ চো দ ন খেলায় মেতে উঠলাম। আমরা এখন মা ছেলে ঠিক স্বামী স্ত্রীর মতো যৌ ন খেলায় মেতে উঠলাম।
প্রতিদিন আমি মাকে নানা প জি শ নে চু দে চু দে মায়ের গু দে র জল খ সি য়ে তারপর গু দে বী র্য পাত করতাম। যেহেতু মায়ের মা সি ক বন্ধ হয়ে গেছে তাই ক ন ড ম, পি ল আর কোনো রকম গর্ভ নি রো ধ ক ছাড়াই মাকে নিশ্চিন্তে চু দ তা ম আর গু দ ভরে বী র্য পাত করতাম। মাঝে মাঝে মাকে পু ট কি ও মারতাম। পু টনকি ভরে মা ল ফেলতাম।
মাঝে মাঝেই মা আর আমি ইলার সঙ্গে ফোনে কথা বলতাম। এখন নাকি শ্বশুরবাড়ির সবাই ওকে খুব ভালোবাসে আর খুব যত্ন করে। কথাটা শুনে আমরা মা ছেলে খুব খুশি। এইভাবে কেটে গেল একটা বছর। ইলার সত্যিই একটা ফুটফুটে ছেলে হলো। মা আর আমি খবর পেয়েই হসপিটালে দেখতে চলে গেলাম।
ছেলেটাকে দেখলাম একদম আমার মতো দেখতে হয়েছে। ইলার শ্বশুরবাড়ির সবাই খুব খুশি। এরপর একমাস কেটে গেল তারপর ইলা আমাদের বাড়িতে কয়েকমাস থাকার জন্য আসবে বললো। আমি আর মা গিয়ে ইলাকে বাড়িতে নিয়ে এলাম। ইলা এখন ছেলেকে মা ই থেকে দু ধ খাওয়ায় আর আমি দেখি।
সেদিন ইলা বলল - এই অসভ্য এমন ভাবে তাকিয়ে থাকো কেনো দু ধ খেলে খাও না।
আমি তো খুশি হয়ে বোঁ টা মুখে পুরে চু ক চু ক করে দু ধ খেতে থাকি আর তা দেখে মা হাসতে হাসতে বলে বুড়ো ছেলের রকম দেখো বাচ্ছার খাওয়ার দু ধ টা কেমন চু ক চু ক করে খেয়ে নিচ্ছে সত্যি তোরা পারিস বটে। ইলার মা ই য়ে দু ধ ভরে আগের থেকে এখন এক সাইজ বেড়ে গেছে।
আমি ঐদিন রাতে ইলাকে চো দা র কথা মাকে বলতেই মা বলল - ঠিক আছে চু দ বি যখন চো দ না বাচ্ছা হবার পর অনেক দিন তো হয়ে গেছে এখন আর কোনো অসুবিধা নেই।
আমিও ইলাকে চিত করে শুইয়ে বুকে উঠে গু দে বাঁ ড়া টা ঢু কি য়ে ঘপাত ঘপাত করে ঠা পা তে ঠা পা তে মা ই মুখে পুরে দু ধ খেতে লাগলাম। ইলাও অনেকদিন পর গু দে আমার বা ড়া টা নিয়ে খুব খুশি। ইলা তল ঠা প দিয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরে চু মু খেতে খেতে চো দ ন খেতে লাগল।
যেহেতু ওর নরমাল ডেলিভারিতে বাচ্ছাটা হয়েছে সেজন্য ওর গু দ টা আগের থেকে একটু আলগা লাগছে। তবে মায়ের থেকে ওর গু দ এখনো অনেক টাইট আর ইলার গু দে র পেশীর কামড়টাও খুব জোরালো।
আমি আরাম করে ঘপাত ঘপাত করে কোমর দুলিয়ে দুলিয়ে চু দে যাচ্ছি আর ইলাও চোখ বন্ধ করে শিতকার দিতে দিতে পা ছা টা তুলে তুলে ঠা প খাচ্ছে। ইলার গু দের গরম তাপটা পুরো বা ড়া টাতে পাচ্ছি। গু দে র গরমে বা ড়া টা আরো ফুলে মোটা হয়ে যাচ্ছে।
আমি ইলাকে চু দে যাচ্ছি আর ওদিকে মা ইলার ছেলেকে কোলে তুলে আদর করছে। আর ছেলেটা একটু কেঁদে উঠলেই মা নিজের মা ই টা বের করে শুকনো বোঁ টা টা মুখে দিতেই ছেলেটা শুকনো বোঁ টা টা চু ষ তে চু ষ তে আবার চুপ করে যাচ্ছে।
এইভাবে ইলাকে একটানা দশ মিনিট চো দা র পর ও দুবার গু দের জল খ সি য়ে দিলো। আমার ও মা ল ফেলার সময় ঘনিয়ে আসছে বুঝে আমি বললাম - আমার মা ল আসছে কোথায় ফেলবো? ভেতরে না বাইরে?
কথাটা শুনেই মা মুখ ভেঁঙচিয়ে বললো - উ ম ঢং ! ইলার গু দ থাকতে মা ল বাইরে ফেলবি কেনো তুই ওর গু দের ভেতরেই ফেলে দে আর মা ল টা ভেতরে ফেললে তবেই তো চো দা র আসল সুখটা দুজনেই পাবি।
ইলা ভয় পেয়ে বললো - কিন্তু মা আমার আবার পেটে বাচ্ছা এসে গেলে কি করবো?
মা হেসে বলল - দূর বোকা মেয়ে পেটে বাচ্ছা আসবে কেনো তুই কাল থেকেই গর্ভ নি রো ধ ক পি ল খেতে শুরু করবি আর রোজ পি ল খাবি তাহলে আর পেট হবার ভয় থাকবে না বুঝলি। আগে আমিও শান্তর মা ল ভেতরে নেওয়ায় পর জন্ম বিরতি করণ পি ল খেতাম।
আমি ঠা পা তে ঠা পা তে বললাম -কি করবো ভেতরে ফেলবো ?
ইলা - হ্যাঁ ভেতরেই ফেলো কিন্তু কাল বাচ্ছা না হবার ওষুধটা তুই এনে দিলে তাহলেই হবে।
আমি আর পারলাম না ইলার গু দে বা ড়া টা ঠেসে ধরে ঝ ল কে ঝ ল কে গু দের ভেতরেই এককাপ বী র্য পাত করলাম। আ হ হ হ শরীরটা শিউরে শিউরে উঠে হালকা হয়ে গেল উ ফ ফ কি আরাম।
ইলার গু দে র ভিতরে গরম গরম বী র্য ছিটকে ছিটকে পরতেই ইলাও আমাকে জড়িয়ে ধরে পা ছা টা ঝাঁকুনি দিতে দিতে গু দের জল খ সি য়ে ধপ করে বিছানাতে নেতিয়ে পরলো। কিছুক্ষণ পর বা ড়া টা নেতিয়ে যেতেই গু দ থেকে বাঁ ড়া টা বের করতেই হর হর করে ঘন থকথকে বী র্য বেরিয়ে দিদির পোঁ দের দিকে গড়িয়ে আসতে লাগল।
ইলা শুয়ে শুয়েই একটা হাত গু দের মুখে চেপে ধরে আমার পাশে থেকে সায়াটা দিতে বলল। আমি সায়াটা দিতেই ইলা গু দের মুখে সায়াটা চেপে ধরে মুখ ভেঁঙচিয়ে বলল - উ ফ ফ গাধা কোথাকার মা ল ফেলে পুরো গু দ ভাসিয়ে দিয়েছে। বাব্বা আমার বাচ্ছা দানি পুরো ভরে গিয়েও বাইরে কতো বেরিয়ে আসছে দেখো। সত্যি বলছি আমি এখন যদি বাচ্ছা না হবার ওষুধ খাই পরের মাসে আবার মা সি ক বন্ধ হয়ে যাবে।
মা মুখ বেঁকিয়ে বলল - উ ম ম ম ঢং করিস নাতো গু দে গরম গরম মা ল নিয়ে মজাও নিবি আবার ভয়ও পাবি । এতোই যদি তোর ভয় তাহলে চো দা চ্ছি স কেনো?
ইলা বলল - না মা সত্যিই আমি খুব ভয় পাচ্ছি কারন এখন আবার পে ট হয়ে গেলে তো সর্বনাশ হয়ে যাবে ।
মা হেসে বলল - ওরে আমি কি মরে গেছি নাকি যে তোদের এতো চিন্তা। এই শান্ত শোন কাল সকালেই ওর জন্য একপাতা মা লা ডি গর্ভ নিরোধক পি ল কিনে নিয়ে আসবি আর ইলা তুই কাল থেকেই পি ল খেতে শুরু করবি তারপর দেখছি তোর পে টে বাচ্ছা কিভাবে আসে বুঝলি।
ইলা বলল - আচ্ছা মা তাই হবে বলেই উঠে নেং টো হয়েই গু দে হাত চেপে ধরে বাথরুমে চলে গেল। আমি ওর সায়াটা দিয়ে বা ড়া টাকে মু ছে নিলাম।
তারপর তিনজনে খেয়ে দেয়ে শুয়ে পরলাম। পরেরদিন সকালে বাজার করতে গিয়ে সব বাজার করে শেষে ইলার জন্য একপাতা মালা ডি গর্ভ নিরোধক পি ল কিনে নিলাম। বাড়িতে এসে ওকে ওষুধটা দিতে সঙ্গে সঙ্গে দিদি পাতা থেকে একটা পি ল বের করে খেয়ে তবেই শান্তি। মা এসে ওষুধ খাবার নিয়মটা ওকে বলে দিলো।
এরপর থেকে আমরা তিনজনে আবার ফাঁকা বাড়িতে চো দা চু দি করতে লাগলাম। এর মধ্যে কয়েক দিনের জন্য জামাইবাবু ইলাকে দেখতে এলো। প্রায় ১০ দিন থাকলো আমাদের বাড়িতে তারপর ইলা আবার শ্বশুরবাড়ি চলে গেল।
বাড়িতে আমি আর আমার মা থাকলাম। মা ছেলে চো দা চু দি করে বেশ সুখেই দিন কেটে যাচ্ছে। এখন মা চো দা র সময় আমাকে মাঝে মাঝেই বলে এবার তোর একটা বিয়ে দিতে হবে। তারপর ৪ মাস পর বিয়ে করি কিন্তুু সুযোগ পেলেই মাকে ক্ষেতে নিয়ে চু দি বউ বাপের বাড়ি চলে গেলে আমি মা বাড়িতে স্বামী স্ত্রীর মতো থাকি। আর আমি মাকে চু দ তে চু দ তে ভাবি যে আমার বিয়ে করাটা কি ঠিক হয়ছে নাকি মায়ের সাথে অবৈধ সুখি সংসার টাই ভালো ছিল?
(সমাপ্ত)