#গল্পঃ মা ছেলের অবৈধ সংসার
#পর্বঃ ১২
ইলাও আমার বা ড়া টা গু দে র পাঁপড়ি গুলো দিয়ে কামড়ে কামড়ে ধরছে আর ছাড়ছে। এতে আমার উ ত্তে জ না চরমে উঠে গেল আর শেষ কয়েকটা রা ম ঠা প মেরে বা ড়া টা কে গু দে র ভেতর ঠেসে ধরে ঝালকে ঝলকে এককাপ গরম থক থকে বী র্য দিয়ে ইলার বাচ্ছা দানি ভরে দিলাম।
ইলার গু দে র অন্ধকার গলিতে গরম গরম বী র্য ছিটকে ছিটকে পরতেই ইলাও আ হ হ হ হ কি গরম গরম ফেলছিস উ ফ ফ কি আরাম আমাকে জড়িয়ে ধরে পিঠে নখ বসিয়ে গু দ দিয়ে বা ড়া টা কে কামড়ে কামড়ে ধরে পা ছা টা ঝাঁকুনি দিয়ে গু দে র জ ল খ সি য়ে ধপ করে নেতিয়ে পড়লো।
আমি বী র্য পাতের পর ইলার বুকে শুয়ে হাঁফাতে লাগলাম। ইলাও আমার পিঠে হাত বুলিয়ে দিতে লাগল।
মা উঠে বসে ইলার মাথাতে হাত বুলিয়ে দিতে দিতে বলল - কিরে ইলা আরাম পেয়েছিস?
ইলা -খুব সুখ পেয়েছি মা উ ফ ফ পুরো শরীরটা হালকা হয়ে গেল।
মা - এই বাবু তোর কেমন লাগলো?
আমি - উ ফ ফ ফ মা সত্যি যা আরাম পেলাম বলে বোঝাতে পারব না।
মা - হ্যারে বাবু ইলার গু দে র একদম ভিতরে মা ল ফেলেছিস তো?
আমি - হ্যা মা আমি একদম ভেতরে ঠে সে ধরে মা ল ফেলেছি।
মা - হুম তাহলে তো খুব ভালো। জানিস গু দে র যতো ভিতরে ছেলেরা বী র্য পাত করবে ততই ছেলে হবার সম্ভাবনা বেশি থাকবে।
ইলা হেসে - মা তুমি সত্যি বলছো জানো ভাইয়া তো আমার বাচ্ছা দানির মুখে পুরো মা ল টা ফেলেছে। মা ল ফেলে আমার তলপেট পুরো ভরে দিয়েছে। তলপেটটা কেমন ভারী ভারী লাগছে।
মা হেসে - হ্যারে আমিও ওটাই চাই যে গু দে র একদম গভীরে যেনো মা ল টা পরে তবেই তো তাড়াতাড়ি তোর পেটে ছেলে আসবে বুঝলি। ইলা মায়ের কথাতে একটু লজ্জা পেল।
আমি - মা এবার উঠি ?
মা - হুমমম এবার তুই যা গিয়ে বা ড়া টা ধুয়ে আয়।
আম উঠে গু দ থেকে বাঁ ড়া টা বের করে নিতেই একদলা বী র্য বেরিয়ে এসে চাদরে পরল। মা একটা ছেঁড়া ন্যাকড়া দিয়ে ইলার গু দ মুছিয়ে দিতে লাগল। আমি বাথরুমে গিয়ে পেচ্ছাপ করে বাঁ ড়া টা ধুয়ে ঘরে এলাম। ইলা তখনো ঐভাবেই শুয়ে আছে। আমি গিয়ে নেং টো হয়েই ওর পাশে শুয়ে পরলাম।
একটু পর ইলা আর মা উঠে নেং টো হয়েই বাথরুমে চলে গেল। তারপর এসে আমার পাশে শুয়ে পরল।
মা বলল - এই বাবু আর একবার ইলাকে চু দ বি নাকি?
আমি - না মা আজ আর পারবো না শরীরটা খুব দুর্বল লাগছে।
মা - ঠিক আছে বাদ দে আজ আর চু দ তে হবে না এক কাজ কর কাল দুপুরে আর রাতে করে ইলাকে মোট দুবার চু দে নিস। এই কটাদিন দুবার করে ওর গু দে বী র্য পাত করলে তবেই খুব ভালো কাজ হবে বুঝলি।
আমি - ঠিক আছে মা তাই হবে।
ইলা -- আমি তো দুবার করে রোজ ভাইয়ের বী র্য গু দে নেবো কিন্তু তোমাকেও ভাই না চু দে ছাড়বে না তোমাকেও চো দা তে হবে এই বলে দিলাম।
মা হেসে - আচ্ছা বাবা ঠিক আছে আমি চো দা বো এবার খুশি তো। নে অনেক রাত হয়ে যাচ্ছে এবার ঘুমো।
এরপর আমরা তিনজনে এক বিছানাতে ঘুমিয়ে পরলাম। পরেরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে মুখ ধুয়ে ফ্রেশ হয়ে চা খেয়ে নিলাম। মা আর ইলা রান্না করছে। একটু পর মা বাজার করে আনতে বলতে আমি গিয়ে বাজার করে নিয়ে এসে মাকে বলে জমিতে চলে গেলাম। যাবার সময়ে মা দুপুরে ঘরে এসে খেতে বলল।
আমি ঠিক আছে বলে জমিত গিয়ে কাজ করতে লাগলাম। দুপুর একটা নাগাদ আমি বাড়ি এসে চান করে খেয়ে নিলাম। মা আর ইলা আগেই খেয়ে নিয়েছে। খেয়ে দেয়ে মুখ ধুয়ে আমি আমার ঘরে এসে বিছানাতে শুয়ে পরলাম।
একটু পরেই ঘরে ইলা আর মা এলো । মা আর ইলা আমার কাছে এসে বসল। তারপর আমি উঠে ইলাকে জড়িয়ে ধরলাম। মা পাশে শুয়ে আছে। আমি পাঁচ মিনিট চু মু খেয়ে ইলাকে গরম করে শাড়ি সায়া ব্লাউজ সব খুলে পুরো নেং টো করে নিজেও নেং টো হয়ে গেলাম।
মা পাশে শুয়ে আছে দেখে ইলা বলল-- একি মা আমরা দুজনে নেং টো আর তুমি কাপড়গুলো পরে শুয়ে আছো এটা তো ঠিক নয় নাও তুমি ও কাপড়গুলো খুলে ফেলো।
মা না না করার সত্ত্বেও আমি মায়ের সব কাপড়গুলো খুলে মাকে পুরো নেং টো করে দিলাম। এরপর আমি ইলা আর মাকে পাশাপাশি শুইয়ে দিয়ে দুজনের মা ই টি প তে টি প তে চু মু খেয়ে আদর করতে লাগলাম। মা আর ইলা আমার বা ড়া আর বি চি নিয়ে খেলতে লাগল কিছুক্ষণ পর আমার বা ড়া টা ঠা টি য়ে বাঁশের মতো শক্ত হয়ে গেল।
মা বললো - শান্ত বা ড়া টা মুখে দে একটু চু ষে দিই।
আমি বা ড়া টা মুখে দিতেই মা চু ষ তে শুরু করে দিলো। আমি মায়ের মুখে ছোটো ছোটো ঠা প মারতে মারতে ইলার আর মায়ের গু দে একসঙ্গে আঙলী করতে লাগলাম।
মিনিট দুয়েক পর মা আমাকে বলল - নে এবার ইলাকে চো দ।
ইলা - না মা আমাকে শেষে চু দ বে আগে তোমাকে চু দে তোমার গু দের জল খ সি য়ে দিক।
আমি এবার ওর কথামতো মায়ের বুকে উঠে মায়ের গু দে বাঁ ড়া ঢু কি য়ে ঠা পা তে শুরু করলাম। মাও আমাকে জড়িয়ে ধরে তল ঠা প দিতে লাগল। আমি মায়ের গু দে পকাত পকাত করে পুরো বাঁ ড়া টা ঢু কি য়ে চু দ তে লাগলাম। গু দে বাঁ ড়া টা পচ পচ করে ঢু ক ছে আর বেরোচ্ছে। সারা ঘরে পচ পচ পচাত পচাত ফচ ফপ চাক পচাক করে আওয়াজ হচ্ছে।
মায়ের গু দ টা ইলার মতো বেশি টাইট নয় কিন্তু গু দে র কামড়টা বেশ ভালোই জোরালো। গু দের ভিতরের দেওয়াল গুলো বা ড়া টাকে যেনো কা ম ড়ে ধরে রেখেছে তাই চো দা র সুখটা বেশ ভালোই উপভোগ করছি। আমি মায়ের মা ই দুটো আচ্ছা মতো টি প তে টি প তে বোঁ টা গুলো চু ষে খেতে খেতে ঠা পা তে লাগলাম। মাও আরামে চোখ বন্ধ করে গোঙাতে গোঙাতে পাছাটা তুলে তল ঠা প দিতে লাগল।
আমি মায়ের মা ই দুটো আচ্ছা মতো টি প তে টি প তে বদলে বদলে বোঁ টা গুলো চু ষে খেতে খেতে ঠা পা তে লাগলাম। পাঁচ মিনিট ঠা পা নো র পর মা আমার পিঠ খামছে ধরে একটা জোরে শিত্কার দিয়ে পা ছা টা ঝাঁকুনি দিতে দিতে গু দে র জল খ সি য়ে ধপ করে বিছানাতে নেতিয়ে পড়লো। আমি জলখসা গু দে ই ঠা পা তে লাগলাম থামলাম না। ইলা কাত হয়ে শুয়ে আমাদের চো দা চু দি দেখতে থাকল।
একটু পরেই মা বলল - এই শান্ত আমাকে আর চু দ তে হবেনা এবার ইলাকে চো দ।
আমি গু দ থেকে বা ড়া টা বের করে নিতে মা উঠে সায়া দিয়ে গু দ মুছে আমার বা ড়া টাকেও মুছে দিলো। ইলা এবার চিত হয়ে শুয়ে পরতেই আমি এবার ইলার পায়ের কাছে হাঁটু গেড়ে বসে পজিশন নিলাম। আমি ওর গু দে র চেরাতে বা ড়া টা ঠে কি য়ে একটু ঘষে দেখলাম গু দে র স জব জব করছে। এবার আস্তে আস্তে পুরো বা ড়া টা গু দে ঢু কি য়ে কোমর তুলে তুলে ঠা পা তে শুরু করলাম।
ইলা ও শিত্কার দিয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরে পা ছা টা তুলে তল ঠা প দিতে লাগল। ইলার গু দে র গরমে আমার বা ড়া টা ঠা টি য়ে লোহার রডের মতো শক্ত হয়ে গেল। মায়ের গু দে র ভেতরে এতো গরম তাপ নেই যেটা ইলার গু দে আছে। সত্যি ইলার গু দ টা যেমন টাইট তেমনি গরম।
আমি গরম গু দ চো দা র মজা নিতে নিতে মা ই গুলো দুহাতে মুঠো করে টি প তে লাগলাম। তারপর মুখ নামিয়ে একটা বোঁ টা মুখে পুরে চুক চুক করে দু ধ খাবার মতো করে চু ষ তে চু ষ তে ঘপাত ঘপাত করে ঠা পা তে লাগলাম।
ইলার উ ত্তে জ না ধীরে ধীরে বাড়তে লাগল। ইলার গু দে এতো রস আসছে যে পুরো বা ড়া টা ভচ ভচ করে ঢু ক ছে আর বেরোচ্ছে। পচ পচ পচাত পচাত করে গু দ থেকে আওয়াজ বের হচ্ছে। মা এবার আমার পাশে হাঁটুর উপর ভর দিয়ে নীচু হয়ে ওর একটা মা ই য়ে র বোঁ টা মুখে নিয়ে চুক চুক করে চু ষ তে লাগল আর একটা টি প ছে।
আমার চোখের সামন মায়ের খোলা মা ই গুলো ঝুলছে আর দুলছে দেখে আমি মায়ের একটা মা ই টি প তে টি প তে ইলার বুকে শুয়ে ওকে ঠা পা তে লাগলাম। মা এবার ওর মা ই থেকে মুখ তুলে আমার আর ওর দিকে একবার তাকিয়ে হেসে একটু ঝুঁকে ইলার একটা মা ই টি প তে টি প তে আমার মুখে নিজের একটা মা ই য়ে র বোঁ টা ঢু কি য়ে দিলো।
আমি এবার মায়ের একটা মা ই য়ে র বোঁ টা চু ষ তে চু ষ তে ওকে ঠা পা তে লাগলাম। আ হ হ হ কি যে আনন্দ হচ্ছে বলে বোঝাতে পারব না। টানা পাঁচ মিনিট চো দা র পর ইলা একটা শিত্কার দিয়ে আমার পিঠটা খামচে ধরলো আর গু দ দিয়ে বাড়াটাকে কামড়ে কামড়ে ধরে পা ছা টা ঝাঁকুনি দিতে দিতে গু দে র জল খ সি য়ে এলিয়ে পরল। আমি কিন্তু থামলাম না একভাবে টানা চু দে যাচ্ছি কারন আমাকে এবার মা ল ফেলতে হবে।
মা মাথা তুলে বলল - শান্ত ইলার জল খ সে গেছে এবার গু দে মা ল ফেলে দে।
আমি ঠা পা তে ঠা পা তে বললাম - হ্যা মা এইতো আমার ও হয়ে এসেছে আর একটু চু দে ই মা ল ফেলে দেবো।
মা এবার উঠে পাশে বসে ইলার মা ই গুলো টি প তে লাগল আর আমাকে জোরে জোরে ঠা প মারতে বলল। মিনিট দুয়েক পর ইলা গু দ দিয়ে বা ড়া টাকে এমনভাব কামড়ে কামড়ে ধরছে যে আমি আর মা ল ধরে রাখতে পারলাম না।
আমি শেষ কয়েকটা রা ম ঠা প মেরে ওর গু দে র গভীরে বা ড়া ঠে সে ধরে কেঁপে কেঁপে এককাপ বী র্য পাত করে ওর বাচ্ছা দানি ভরিয়ে দিলাম। ইলাও আমার গরম গরম বী র্য গু দের ভেতরে নিয়ে পা ছা টা ঝাঁকুনি দিতে দিতে গু দে র জল খ সি য়ে ধপ করে বিছানাতে শুয়ে হাঁফাতে লাগল।
আমি ওর বুকে এলিয়ে শুয়ে হাঁফাতে লাগলাম। মা আমাদের দুজনের গায়ে হাত বুলিয়ে দিতে থাকলো। কিছুক্ষণ পর বা ড়া টা নেতিয়ে যেতে গু দ থেকে বের করে আমি উঠে বাথরুমে গিয়ে পেচ্ছাপ করে বা ড়া টা ধুয়ে ঘরে এসে ইলার পাশে শুয়ে পরলাম।
এসে দেখলাম মা ওর গু দ টা সায়া দিয়ে মুছে দিচ্ছে আর ও পা ফাঁক করে শুয়ে আছে। একটু পর ইলা আর মা উঠে নেং টো হয়েই বাথরুমে চলে গেল। কিছুক্ষন পর এসে দুজনে কাপড়গুলো পরে মা আমাকে ঘুমোতে বলে মায়ের ঘরে চলে গেল। আমি ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পরলাম।
বিকেলে ঘুম থেকে উঠে চা খেয়ে জমিতে চলে গেলাম। সন্ধ্যাবেলা বাড়িতে ফিরে ফ্রেশ হয়ে তিনজনে গল্প করতে করতে টিফিন খেয়ে নিলাম। রাতে আমরা তিনজনেই উদোম নেং টো হয়ে আবার চো দা চু দি করলাম। প্রথমে মাকে চিত করে শুইয়ে চু মু খেয়ে গরম করে গু দে বা ড়া টা ঢু কি য়ে টানা পাঁচ মিনিট চু দে চু দে মায়ের গু দে র জল খ সি য়ে তারপর ইলাকে চো দা শুরু করলাম।
মা বলল - শান্ত আজ ইলাকে একটু অন্য রকমভাবে চো দ।
আমি ঠা পা তে ঠা পা তে বললাম - কিভাবে করবো মা বলো ?
মা - কুকুরের মতো প জি শ নে চো দ।
ইলা লজ্জা পেয়ে বললো - এমা ধ্যাত আমি ঐভাবে করতে পারব না আমার লজ্জা করবে।
মা মুখ ভেঁঙচিয়ে বলল - উ ম ম ঢং! ওরে আমার খু কু সো না লজ্জা করলে যে কাজ হবে না। শোন এই প জি শ নে চু দে বী র্য পাত করার পর পুরো বী র্য টা গু দে র ভিতরে সহজেই ঢু কে যায় আর এটাই মেয়েদের পেট হবার সবথেকে ভালো উপায় তাই যা বলছি কর।
ইলা আর কিছু না বলে হাতে পায়ে ভর দিয়ে কুকুরের মতো প জি শ নে হতেই আমি পিছনে গিয়ে হাঁটু গেড়ে বসে প জি শ ন নিয়ে বসলাম। তারপর মা এসে আমার বা ড়া টা ধরে গু দে র ফুটোতে সেট করে বললো নে এবার চা প দে ঢু কে যাবে।
আমি আলতো চাপ দিতেই গু দে ভচ ভচ করে পুরোটা ঢু কে গেল। এবার মা ঠা পা তে বলতেই আমি ইলার কোমর ধরে চু দ তে শুরু করলাম। ইলাও পা ছা টা পিছনে ঠে লে দিয়ে গু দে বা ড়া নিয়ে চো দ ন খেতে লাগল। এই প জি শ নে আজ আমি প্রথমবার চু দ ছি তাই বেশ মজা লাগছে।
এই প জি শ নে চু দে ইলার গু দ টা আরো বেশি টাইট মনে হচ্ছে। আমার বা ড়া টা গু দের পাঁপড়ি গুলো সরিয়ে কেটে কেটে পুরোটা ঢু ক ছে আর বেরোচ্ছে। ওর মা ই গুলো ঠা পে র তালে তালে নীচে দুলছে। মা আমার সামনে এসে একটা মা ই হাতে ধরিয়ে দিয়ে একটা চু ষ তে বলল।
আমি মায়ের মা ই দুটো আচ্ছা মতো টি প তে টি প তে বোঁ টা গুলো চু ষ তে চু ষ তে দিদিকে ঠা পা চ্ছি। পাঁচ মিনিট ঠা পা নো র পর ইলা গু দ দিয়ে বা ড়া টাকে কামড়ে কামড়ে ধরে পা ছা টা ঝাঁকুনি দিয়ে গু দের জল খ সি য়ে এলিয়ে পড়ল। আমার ও তল পেট ভারী হয়ে আসছে বুঝে জোরে জোরে ঠা প মারতে মারতে মায়ের মা ই দুটো টি প তে টি প তে বললাম - মা আমার আসছে ফেলে দিই?
#চলবে