Type Here to Get Search Results !

মায়ের প্রেম বিবাহ ( পাঠ ৪ )


 #গল্পঃ মায়ের প্রেম বিবাহ

#পর্বঃ ১৬

বউদি রাজি হয়ে যাও। বড় বউদি পিকুকে খেয়ে দারুন মজা পাচ্ছে, খুব খুশি এখন, টুকুনকে ভো গ করে তুমিও খুব সুখি হবে। কম বয়সি ছেলেদের ভো গ করার মজাই আলাদা। তোর মেজকাকি তো সামনের মাস থেকেই চলে আসছে তোদের বাড়িতে। তোর মা কথা দিয়েছে তোর উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা হয়ে গেলেই তোকে এবাড়িতে এনে তুলে তোর সাথে তোর মেজকাকির বিয়ে দিয়ে দেবে।

আমার হাঁ হয়ে যাওয়া মুখের দিকে তাকিয়ে বঙ্কু বলে, - ই স ঝুমা বউদির কথা শুনেই তোর তো দেখছি এখন থেকেই মুখের হাঁ আর বন্ধ হচ্ছে না। মনে হচ্ছে ঝুমা বউদি কে কাছে পেলে একবারে গপ করে গিলে খেয়ে নিবি।

আমি বলি - মেজকাকি তো আমার থেকে বয়েসে অনেক বড় রে বঙ্কু।

বঙ্কু বলে - কত আর বড়, খুব জোর পাঁচ ছ বছরের বড়। তোর মেজকাকি তো তোর মেজকাকার থেকে বয়েসে অনেক ছোট ছিল। তোকে একটা পরামর্শ দিচ্ছি শোন টুকুন, এক কথায় রাজি হয়ে যাবি যখন তোর মা তোকে বিয়ের কথা বলবে, ওরকম চাবুকের মত শরীর আর ওই রকম সুন্দরী দেখতে মেয়ে আমাদের বাঙালি ঘরে বড় একটা পাওয়া যায়না। দেখবি কেমন সারা রাত খেলবে তোকে নিয়ে । ঝুমা বউদি কে দেখেই বোঝাযায় বউদি বিছানায় খুব দস্যি।

বঙ্কু সাথে কথা বলে বাড়ি ফিরে আসার সময় চিন্তা করলাম তাহলে ঠাকুমা আমাকে নিয়ে এই ফন্দি এঁটেছে? আর ভাবলাম মায়ের বিয়ের সময় কোন লড়াই করিনি মায়ের ক্ষতি হবে সে চিন্তা করে কিন্তু এবার আমার জীবনেরর বেপার আমাকে নিয়ে বুড়ীর কোন ফন্দিই কাজে লাগাতে দিবনা, এবার আমি এর শেষ দেখে ছাড়বো। আমার আর হারানোর কিছু নেই তাই এবার আমি লড়াই করবো দেখবো কোথাকার পানি কোথায় গিয়ে পৌঁছে।

যাই হোক দেখতে দেখতে দু দিন কেটে গেল। চলে যাবার দিন আমি বিকেলের দিকে বেরোব ঠিক করে ছিলাম। সেই মত দুপুরে একটু ভাত ঘুম দিচ্ছি এমন সময় হটাত সদর দরজায় কড়া নাড়ার শব্দ। আমি ঘুমিয়ে পরে ছিলাম। ঘুম ভেঙ্গে উঠতে উঠতে একটু দেরি হয়ে গেল। আমি দরজা খোলার আগেই ঠাকুমা দরজা খুলে দিতে চলে গেল। দরজা খুলে দিতেই ঠাকুমার গলা পেলাম।

ঠাকুমা - একি নমিতা, তোমরা আজ ফিরে এলে। তোমাদের তো পরশু ফেরার কথা ছিল।

মায়ের গলা পেলাম।

মা বলে - আর কি হবে, দেখুন আপনার ছেলের কাণ্ড। আজ যে ওর একটা কলেজের বন্ধুর দাদার বিয়েতে বরযাত্রী যাবার কথা ছিল সেটা সে একবারে ভুলেই মেরে দিয়েছে। হটাত আজ সকালে ওর মনে পরলো। আমাকে বলে - দেখ অনেক দিন আগে থেকেই কথা হয়ে আছে, আমাকে আজ যেতেই হবে। অগত্যা আগেই ফিরে আসতে হল। কি আর করা যাবে। মাসি মেসো কিছুতেই ছাড়তে চাইছিল না, অনেক কষ্টে ওদের কে বুঝিয়ে চলে এলাম।

ঠাকুমা বলে - দেখ ছেলের কাণ্ড, কিচ্ছু মনে থাকেনা ওর। মাথায় যে সবসময় কি ঘোরে কে জানে। আবার কবে তোমাদের মাসি মেসোর বাড়িতে যাওয়া হবে কে জানে? আমি তো ভাবলাম যাক কটা দিন বাড়ির বাইরে কাটালে তোমার মনটাও একটু ফ্রেস হয়ে যাবে, সারা দিনতো সংসার নিয়ে আছ। তা পিকুটা গেল কোথায়?

মা বললো - আরে আমাকে স্টেশনে নামিয়ে রিক্সায় চাপিয়ে দিয়ে ও বেরিয়ে গেল। সন্ধ্যা ৭ টা নাগাদ রসুলপুরে ওর বন্ধুর দাদার বাড়ি থেকে বর যাত্রীর বাস ছাড়বে। আমাকে বাড়ি পৌঁছে দিতে গেলে ওর দেরি হয়ে যেত। তাই আমিই ওকে বললাম আমাকে রিক্সা ধরিয়ে ব্যাগ পত্তর সব চাপিয়ে দাও। আমি ঠিক চলে যেতে পারবো।

ঠাকুমা বললো - সেকি কিছু খেয়ে গেল না? বিয়ে বাড়িতে কখন খাওয়া দাওয়া হবে কে জানে?

মা বলে - না মা আমরা দুপুরে ভাত খেয়ে বেরিয়েছি।

ঠাকুমা বলে - এস এস ভেতরে এস।

মা ব্যাগ পত্তর নিয়ে নিজের ঘরের দিকে এগলো। আমি ছোটকার ঘরের ভেতরে বসে মনে মনে প্রমাদ গুনলাম। সর্বনাশ যা ভয় করছিলাম তাই হল, মার সাথে ঠিক দেখা হয়ে গেল। আমি ভেবেছিলাম মার ফিরে আসার আগেই ঠাকুমার সাথে দেখা করে পিসির বাড়ি ফিরে যাব। ঠিক বেরনোর সময় মা হটাত এসে উপস্থিত হল। এখন আমাকে মার সাথে দেখা করে তবেই যেতে হবে। আমি আর ঘর থেকে বেরলাম না, খাটে বসে ভাবতে লাগলাম কি করা যায়। মা নিজের ঘরের ঢুকে ব্যাগ পত্তর সব গুছিয়ে রেখে বাথরুমের দিকে হাত মুখ ধুতে গেল। কিছুক্ষন পর বাথরুম থেকে আবার নিজের ঘরে ফিরে শাড়ি ফাড়ি চেঞ্জ করে একটু ফ্রেস হয়ে নিয়ে তারপর রান্না ঘরের দিকে গেল। রান্না ঘরে ঢুকেই মা ঠাকুমা কে বললো

মা - মা সে এসেছে মনে হচ্ছে?

আমি ছোটকার ঘর থেকেই শুনলাম,

ঠাকুমা বললো - হ্যাঁ তিন দিন আগে এসেছে আমার সাথে দেখা করতে, আজ বিকেলেই সোমার বাড়ি ফিরে যাবে। যাক একটা ব্যাপার ভাল হল তোমার সাথে ওর দেখা হয়ে গেল। তা তুমি বুঝলে কি করে যে ও এসেছে? আমি তো তোমাকে বলিনি।

মা বলে - ছেলে বাড়িতে এসেছে আর মা হয়ে আমি বুঝতে পারবো না। আমি ওর চ টি দেখেই বুঝেছি যে ও এসেছে। তা গেল কোথায় ও?

ঠাকুমা বলে - ও পিকুর ঘরে ঘুমচ্ছে।

মা বলে - ও, তাহলে ঘুম থেকে উঠলে বলে দেবেন আজ আর ওকে পিসির বাড়ি ফিরতে হবেনা। ও বরং কাল যাবে। আমি যখন আজ এসেই গেলাম তখন আর একটা দিন অন্তত থেকে যাক।

ঠাকুমা বলে - সে বাবা তুমিই বল মা। আমার সাথে তো সেই এসে থেকেই ‘হ্যাঁ’ ‘না’ করে কথা বলছে। আমাদের ওপর ওর এখন খুব রাগ।

মা বললো - ছাড়ুন তো, ওর রাগ কি করে ভাংতে হয় সেটা ওর মা খুব ভাল করেই জানে। আপনি শুধু ওকে বলে দিন আজকে আর ওর পিসির বাড়ি ফেরা হবেনা। ওর সঙ্গে আমার কিছু কথা আছে।

আমি এসব শুনে মনে মনে প্রমাদ গুনলাম। ছোটকার বিছানায় মটকা মেরে শুয়ে ঘুমনোর ভান করে পরে রইলাম। একটু পরেই ঠাকুমা ঘরে এসে বলে,

ঠাকুমা – এই টুকুন ওঠ তোর মা এসেছে। তোর মা বলছে আজ আর তোকে ফিরতে হবেনা। তুই বরং কাল যাস।

আমি ঘুম ভাঙ্গার ভান করে আড়মোড়া ভেঙ্গে উঠে বলি,

আমি – কিন্তু আমি যে আজই ফিরে যাব ঠিক করছি ঠাকুমা।

ঠাকুমা বলে – সে বাবা তুমি তোমার মাকে গিয়ে বোঝাও। আমি এর মধ্যে নেই। তোমার মার নাকি তোমার সাথে কি সব কথা আছে।

আমি আর কথা বাড়ালাম না। বুঝতেই পারলাম আজ আর আমার ফিরে যাওয়া হবেনা এবং মার মুখোমুখি আজ আমাকে হতেই হবে। ঠিক করলাম আমি নিজে থেকে মার ঘরে গিয়ে কথা বলবো না। মা আমার সাথে কথা বলতে চাইলে মাকে ছোটকার ঘরে এসেই কথা বলতে হবে। সত্যি কথা বলতে কি কিরকম যেন একটু আসয়াস্তি হচ্ছিল মার মুখোমুখি হতে তাও মনে মনে ঠিক করলাম দেখিনা মা কি বলতে চায়, আগে মার কথা শুনি তারপর ঠিক করবো পড়ে কি করবো।

সেদিন বিকেলে আমি আর ঘর থেকে বেরলামই না। আমি আমার তেজ কমাবো না। আমার সাথে কথা বলতে হলে মাকেই আসতে হবে ঘরে। কিন্তু মা আমাকে আর সেরকম পাত্তাই দিলনা। আমি ছোটকার ঘরে আছি জেনেও একবারও এলনা আমার ঘরে। রাত আটটা নাগাদ ঠাকুমা আমাকে খেতে ডাকলো। খেতে গেলাম রাত নটা নাগাদ। গিয়ে দেখি রান্না ঘরে আমার জন্য আসুন পাতা রয়েছে। মা আমার থালায় ভাত বাড়ছে। আমাকে ঘরে ঢুকতে দেখে আমার দিকে এক পলক তাকিয়ে আবার ভাত বাড়া নিয়ে ব্যাস্ত হয়ে পরলো। আমিও মাকে পাত্তা না দিয়ে চুপ করে খেতে বসে পরলাম।

মায়ের দিকে আড় চোখে তাকালাম। দেখলাম মার শরীরটা আরও নাদুস নুদুস হয়েছে। হবেই তো রোজ ছোটকার গরম গরম টাটকা মা ল পড়ছে যে ভেতরে। মার মাথায় সিদুরের লাল দাগ আর গোড়ালিতে লাল আলতাটাও চোখে পরলো। দারুন দেখতে লাগছে মাকে। আমি মুখ বুজে ভাত খেয়ে নিতে লাগলাম। ঠাকুমা আমার সাথে দু একটা কথা বলার চেষ্টা করলো। আমি ‘হ্যাঁ’ ‘না’ করে উত্তর দিলাম। শেষে ঠাকুমা আর থাকতে না পেরে মায়ের সামনেই বললো,

ঠাকুমা – কি রে টুকুন তোর মার সাথে এত দিন পরে দেখা হল একটাও কথা বলছিস না যে তুই? সভ্যতা ভদ্রতা সব কি ভুলে গেছিস নাকি।

আমি চুপ করে রইলাম।

মা বলে – ছেড়ে দিন মা আপনার নাতি এখন অনেক বড় হয়ে গেছে, মার ওপর তার অনেক রাগ।

ঠাকুমা বলে – একিরম ধারা ব্যাবহার হয়েছে বাবা জানিনা। নিজের মায়ের সাথে কথা না বলে কেউ কি করে রাগ করে থাকতে পারে বুঝিনা বাপু।

মা দেখলাম একটু মুখ বেঁকিয়ে আমাকে পাত্তা না দিয়ে বললো,

মা – ওকে জিগ্যেস করুন ও আর কিছু নেবে কিনা?

আমি তাও কোন কথা বললাম না, চুপচাপ খেয়ে নিলাম। খাওয়া শেষ করে বাথরুম থেকে মুখ ধুয়ে ছোটকার ঘরে যাচ্ছি এমন সময় মা রান্না ঘর থেকে আমাকে উদ্দেশ্য করে বললো,

মা – টুকুন গিয়ে ঘুমিয়ে পরিস না যেন। তোর সাথে আমার একটু কথা আছে। আমি রাতে খাওয়া দাওয়া সেরে তোর সাথে কথাগুলো সেরে নেব।

আমি মাথা নাড়লাম কিন্তু ‘হ্যাঁ’ ‘না’ কিছু না বলে ছোটকার ঘরে গিয়ে দরজা বন্ধ করে লাইট নিবিয়ে শুয়ে পরলাম। ঠিক রাত এগারোটা নাগাদ দরজায় টক টক করে টোকা। আমি উঠে লাইট জ্বালিয়ে দরজা খুলে দেখি মা বাইরে দাঁড়িয়ে আছে, আমাকে বলে

মা – আমার ঘরে আয়।

আমি – কেন?

মা বলে – আজ তোর ছোটকা নেই তুই আজ আমার সাথে শুবি।

আমি বললাম – কেন কি দরকার এখানেই বলনা।

মা আমার কথার উত্তর না দিয়ে বাথরুমের দিকে যেতে যেতে বললো,

মা – তাড়াতাড়ি আমার ঘরে চলে আয়। আমার ঘুম পাচ্ছে। আমি একটু বাথরুম থেকে আসছি।

মার ব্যাবহার দেখে একটু অবাক হলাম। যখন এই বাড়ি থেকে গিয়েছিলাম তখন ঠাকুমার কথাবাত্রা আচার ব্যাবহার দেখলেই মনে হত ঠাকুমাই এই বাড়ির হেড। আজ মা কে দেখে, মার হাভভাব চালচলন দেখে, মনে হচ্ছে আর ঠাকুমা নয় এই বাড়ির সকলেই এখন মার কথা মতন চলে। আমি আর কি করবো চুপচাপ মার ঘরে এসে বিছানায় বসলাম। একটু পরেই মা এল। ঘরে ঢুকে আমাকে বিশেষ পাত্তা না দিয়েই ঘরের দরজা বন্ধ করলো। তারপর বিছানাটা একটু ঝেরে মশারী টাঙ্গালো। এর পর মা আমাকে অর্ডারের ঢঙে বললো,

মা – টিউব লাইটটা নিবিয়ে দে আর নাইট লাম্প টা জ্বালিয়ে দে।

আমি আর কি করবো মার কথা মতন প্রথমে টিউব লাইটটা নিবিয়ে দিলাম তার ডিম লাইটা জ্বালিয়ে মশারী তুলে মশারির ভেতর শুলাম। মশারির ভেতর থেকে দেখলাম মা ড্রেসিং টেবিলের সামনে বসে চুল আঁচরাচ্ছে। তারপর মা আমার সামনেই নিজের শাড়িটা ছেড়ে আলনায় রেখে শুধু সায়া ব্লাউজ পরে শুতে এল। আমি বিছানার একদম এধারে শুয়ে, মা দেখি বিছানার একবারে ওধারে গিয়ে শুল। কিছক্ষন চুপচাপ রইলাম আমরা দুজনেই। তারপর মা বোঁজা গলায় শুধু বললো,

মা – আয়,

আমি শুনেও না শোনার ভান করলাম, কোন উত্তর দিলাম না।

মা বললো – কি রে শুনতে পেলিনা নাকি, আয় আমার কাছে এসে শো?

কি যে হয়ে গেল আমার মার মুখে ‘আয়’ ডাক শুনে কে জানে। হটাত যেন নিজের ওপর সব কনট্রোল হারিয়ে ফেললাম আমি। আর সামলাতে পারলাম না নিজেকে, এত দিনের জমান রাগ অভিমান সব ভুলে গড়িয়ে গিয়ে মায়ের বুকে মুখ গুঁজে দিলাম। ব্লাউজের ওপর থেকে পাগলের মত মার মা ই দুটোতে মুখ ঘষতে লাগলাম। মা হেসে উঠলো আমার কাণ্ড দেখে। আমাকে বুকে জাপটে ধরে আমার কোমরের ওপর নিজের একটা ভারী পা তুলে দিল, বললো

মা – হল তো… দিলাম তো তোর সব তেজ ভেঙ্গে। আমি এ বাড়িতে আর ফিরবো না…পিসির বাড়ি থেকে কলেজে পরবো। মায়ের ফোন ধরবো না। দিলাম তো তোর সব আহংকার ভেঙ্গে গুঁড়িয়ে।

মার কথা কিচ্ছু কানে যাচ্ছিলনা আমার। আমি এক মনে মুখ ঘষছিলাম মার মা ই দুটোতে।। মা আমার মাথা ভর্তি চুলে আঙুল চালাতে চালাতে বলছিল,

মা – মার বুকে আসার জন্য যখন এত হাকুপাকু তখন এত তেজ না দেখালেই ভাল হতনা কি?

আমি কোন উত্তর দিলাম না। মায়ের মা ই দুটোতে মুখ চেপে ধরে জোরে জোরে নিঃশ্বাস নিয়ে নিয়ে টেনে নিতে লাগলাম মার শরীরের ঘেমো গন্ধ। কিছুক্ষন পর মা আমার কানে কানে ফিস ফিস করে বললো,

মা – কিরে একটু মা ই খাবি আমার? ছোটবেলাকার মত?


#চলবে

পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই সাথেই থাকুন।

ধন্যবাদ




#গল্পঃ মায়ের প্রেম বিবাহ

#পর্বঃ ১৭

মায়ের মা ই দুটোতে মুখ চেপে ধরে জোরে জোরে নিঃশ্বাস নিয়ে নিয়ে টেনে নিতে লাগলাম মার শরীরের ঘেমো গন্ধ। কিছুক্ষন পর মা আমার কানে কানে ফিস ফিস করে বললো,

মা – কিরে একটু মা ই খাবি আমার? ছোটবেলাকার মত?

মায়ের কথা শুনে বেশ একটু ঘাবড়ে যাই আমি, বুঝতে পারিনা কি বলবো। মা আমাকে এভাবে খোলাখুলি মা ই দিতে চাইবে বুঝতে পারিনি। মা কানে কানে বলে – লজ্জ্যা পাচ্ছিস কেন, ছোটবেলায় তো আমার মা ই ছাড়া থাকতে পারতিস না। আর তোর ছোটকা তো রোজই মুখ দেয় ওখানে। তোরও মুখ দিতে ইচ্ছে হলে তুইও দে না?

মার মুখে এভাবে খোলাখুলি মা ই খাওয়ার ডাক শুনে খুব লজ্জ্যা পাই আমি, ‘হ্যাঁ’ বলতে ভীষণ ইচ্ছে করে কিন্তু খুব লজ্জ্যা লাগে ভেতর ভেতর। মা তাড়া দেয়, বলে

মা – খাবি তো বল, তাহলে ব্লাউজটা খুলে বার করি? এত লজ্জ্যা পাবার কি আছে? আমি জানি ছোটবেলাকার মত তোর এখনো খুব আমার মা ই খেতে ইচ্ছে করে , ওই জন্য আমার বুক থেকে কাপড় সরে গেলেই তুই লোভ দিস।

আমি আর থাকতে পারিনা এবার, লজ্জ্যার মাথা খেয়ে বলি,

আমি – হ্যাঁ মা এখনো তোমার মা ই খেতে খুব ইচ্ছে করে আমার।

মা আমার গাল টিপে বলে – তাহলে এতক্ষন নকশা করছিলি কেন, পেটে খিদে আর মুখে লাজ। নে আমাকে একটু ছাড় ব্লাউজটা খুলি।

আমি মাকে ছাড়ি, মা ধিরে ধিরে নিজের ব্লাউজটা খুলে ফেলে। ব্লাউজ খুলতেই মার পাকা পেপের মত মা ই দুটো বেরিয়ে ঝুলে পরে। অনেক দিন পর আবার মায়ের খোলা মা ই দেখলাম। মায়ের নি পি ল গুলো যেন মনে হল আরো বড় বড় হয়েছে।

মা আবার কানে ফিসফিসিয়ে বলে – কাউকে বলবিনা তো?

আমি বলি – না।

মা বলে – মনে রাখিস একজনকে বলে ফেললেই কিন্তু তার থেকে সকলে জেনে যাবে। আজকাল কাউর পেটে কথা চাপা থাকেনা।

আমি বলি – না মা কউকে বলবো না।

মা বলে – আজকের রাতটা হল তোর আর আমার মা ছেলের একটা সিক্রেট।

আমি ঘাড় নাড়ি।

মা বলে – তাহলে হ্যাঁ করে দেখছিস কি আয়? তোর ছোটকার মত তুইও এখানে মুখ দে? এদুটো চু ষে চু ষে নিজের মনের ইচ্ছে পুরন কর।

আমি আর পারলামনা কপ করে মার একটা নি পি ল মুখে পরে দিয়ে চ কা স চ কা স করে মার মা ই টানতে লাগলাম। উ উ উ উ…আমার চো ষ ন পেয়ে আরামে গু ঙ্গি য়ে ওঠে মা আর আমি এক মনে চু ষ তে লাগি মার স্ত ন বৃ ন্তে র অমৃত সেই র স। একবার এ মা ই তো একবার ও মা ই। মা তো… ঠিক বুঝে নিয়েছে ছেলের দুর্বল জায়গাটা কোনখানে…ছেলেকে বস মানাতে হলে কি দিয়ে বস মানাতে হবে। এদিকে আমি মার কোন মা ই টা ছেড়ে কোনটা আগে খাব বুঝতে পারছিলাম না।

মা – হেসে উ ফ এত তাড়াহুড়ো করছিস কেন? খাব খাব করে পাগল হয়ে যাচ্ছিস নাকি? তোর ছোটকাও ঠিক এরকম দুষ্টু। খালি খাব আর ঢোকাব।

আমি উত্তর দি না, একমনে বিভোর হয়ে মার মা ই টানতে থাকি।

মা – উ ফ কি খি দে রে তোর ভেতরে ভেতরে। মনে হচ্ছে টেনে টেনে এক দিনেই দু ধ বার করে দিবি আমার। অসভ্য কোথাকার, উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিতে চলেছিস আর নিজের মার মা ই দুটোর ওপর তোর এখনো এত লোভ।

জানিনা কতক্ষন ধরে মার মা ই টানতে থাকি আমি। মনে হয় প্রায় আধ ঘণ্টা ধরে খেয়েছিলাম মাকে। মা আমার কানে ফিসফিস করে বলে,

মা – এটা কিন্তু আজকেই শেষ। প্রমিস কর আর কোনদিন এরকম আমার কাছে চাইবিনা।

আমি মাথা নেড়ে প্রমিস করি, তারপর বলি

আমি – তুমি তাহলে এখন দিলে কেন?

মা হেসে বলে – তুই পিসির বাড়িতে থেকে থেকে পর হয়ে যাচ্ছিলি, তাই তোকে বস করার জন্য দিলাম। আমি মার মা ই চো ষা ছেড়ে মার নি পি লে ছোট ছোট চু মু খেত খেতে বললাম,

আমি – আমাকে বস করে কি করবে?

মা মুখে ক্রর হাঁসি হেসে বলে - তোকে দখল করবো। আমি মার একটা নি পি ল নিজের নাক ঘষতে ঘষতে বলি

আমি – ছোটকা কে তো দখল করেই নিয়েছো আবার আমাকে কেন?

মা – এবাড়ির দুটো পুরুষকেই দখল করবো আমি। আমি চাই এবাড়ির পুরুষেরা শুধু আমার দখলে থাকবে আর আমার ইচ্ছে মত চলবে।

আমি মুখে আর কিছু বলিনা শুধু মার মা ই দুটোকে নিয়ে খেলতে থাকি আর মনে মনে বলি দেখি মা আমাকে নিয়ে তোমার আর কি প্লান আছে।

মা – ই স কি রকম খেলছে দেখ আমার মা ই দুটোকে নিয়ে। এগুলো কিন্তু এখন তোর ছোটকার, তুই মুখ দিয়েছিস জানতে পারলে খেপে একবারে বোম হয়ে যাবে। তোর ছোটকাও ঠিক তোর মত। খালি খালি আমার এখানে লোভ দেয় আর সুযোগ পেলেই মুখ লাগিয়ে চুকুস চুকুস।

মায়ের নির্লজ্জ্য কথাবাত্রা শুনে আর মায়ের খুল্লম খুল্লা ব্যাবহার দেখে মনে মনে ভীষণ অবাক হচ্ছিলাম। বিয়ের পর দেখছি আমার গম্ভির আর মুখচোরা মাটার লজ্জাটজ্যা বলে আর কিছু অবশিষ্ট নেই। বঙ্কুর কথা মনে পরলো, ও যা বলেছে তা একদম ঠিকই বলছে, মোক্ষদামাসির কথায় আমার ঠাকুমার পশ্রয়েই মা এরকম বেহায়া আর বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। আমি আবার মার মা ই তে মুখ গুঁজলাম আর জোরে জোরে চু ষ তে লাগলাম।

মা আবার কানে ফিসফিস করে বলে - উ ফ কিরকম চুক চুকিয়ে চু ষ ছে দেখ আমার নি পি ল টা, উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা হয়ে গেলে তোর তাড়াতাড়ি বিয়ে দিয়ে দেব আমি। তারপরে তোর বউেরটা এরকম টেনে টেনে খাস।

এই বলে খি খি করে হাঁসতে হাঁসতে আমার গালে একটা চু মু দিল। মায়ের এরকম খি খি করে হাসা দেখে আমার মোক্ষদা মাসির কথা মনে পরলো। মায়ের শুধু হাঁসিটাই মোক্ষদামাসির মত নয় মার কথাবাত্রাতেও এখন মোক্ষদামাসির গন্ধ। হটাত কি মনে হতে আমি মার মা ই ছেড়ে বলি,

আমি – যাই বল তোমার পাশে তো আর রাতে শুতে পারবো না। তোমার গায়ের গন্ধ আর তোমার শরীরের ছোঁয়া ছাড়া বেশি দিন ভাল লাগে না আমার।

মা – তাহলে এত তেজ দেখিয়েছিলিস কোন সাহসে, পিসি কে কেন বলেছিলি এখান থেকেই কলেজে পরে চাকরী করবো।

আমি – তুমি আমায় বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিলে সেই জন্যে।

মা – তাড়িয়ে আবার কবে দিলাম? তোর ভালোর জন্যই তোকে সরিয়েছিলাম এখান থেকে। একে আমার লজ্জ্যা লাগছিল তোর সামনে তোর ছোটকাকে বিয়ে করতে তার ওপর তোরও ভাল লাগতোনা আমি রোজ রাতে তোর বদলে পিকুর সাথে শুতে গেলে? এখানে থেকে গেলে পড়াশুনো সব লাটে উঠতো তোর বুঝলি? এমনকি হয়তো পরীক্ষায় ফেলটেলও করে যেতে পারতিস তুই। আমি সব দিক ভেবেই তোর ঠাকুমার কথা মেনে নিয়েছিলাম।

আমি – এখন আর লজ্জাটজ্যা নেই তোমার?

মা মিচকি হেসে বলে – তোর ছোটকা যা অসভ্য না ওর সাথে শুয়ে শুয়ে আমিও ওর মত অসভ্য হয়ে গেছি।

আমি – এখানে ফিরে কি হবে যদি তোমার ছোঁয়া, তোমার গন্ধ আর তোমার আদর না পাই।

মা – তুই পরীক্ষা টরিক্ষা দিয়ে আয় না, চুপি চুপি সব হবে।

আমি – তোমার মা ই ধরতে দেবে তো?

মা – কি অসভ্যরে তুই, নিজের মার মা ই টিপবি?

আমি নির্লজ্জ্যের মত বলি,

আমি – তুমি তো প্রমিস করিয়ে নিলে আর কখনো খেতে দেবেনা, অন্তত একটু টেপা টিপি তো করতে দেবে।

মা – আচ্ছা বাবা আচ্ছা……যত দিন না তোর বিয়ে হচ্ছে…তত দিন চু মু জড়াজড়ি টেপা টিপি সব হবে… কেউ না দেখলেই হল।

আমি – আমার গা ছুঁয়ে বল, আমার কিন্তু বিশ্বাস হচ্ছেনা তুমি আমাকে এসব করতে দেবে।

মা – জানিস টুকুন তোর ছোটকাটা না এই এক বছরে আমাকে একবারে ন ষ্ট মেয়েছেলে করে দিয়েছে। তোর মাটা এখন একটা ন ষ্ট মা। তোর এই ন ষ্ট মাটাকে নিয়ে যত ইচ্ছে চ ট কা চ ট কি ধামসা ধামসি করিস আমি কিচ্ছু বলবো না। তবে ওরকম কিছু কিন্তু চেয়ো না। ওটার জন্য আমি অন্য বাবস্থা করে দেব তোমাকে।

আমি মাথা নেড়ে হাঁসি তারপর আবার মার মা ই তে মুখ ডোবাই। আরো প্রায় আধ ঘণ্টা একটানা মা ই চো ষা র পর একটু মন ভরে আমার। মাও এই আধ ঘন্টাতে আমার মাথায়, গালে, চোখে, গলায়, ঘাড়ে চু মু তে চু মু তে ভরিয়ে দিতে থাকে। মাঝে মাঝে আদর দিতে দিতে আমাকে আলতো করে কামড়েও ধরে। দারুন ভাল লাগে মার আলতো কামড়। কখোনো কখোনো একটু ব্যাথা লাগে কিন্তু তাও সহ্য করি। ওই ব্যাথা পাওয়ার আনন্দ অনেক। বুঝি আমার প্রতি মার টান এখনো কি প্রচণ্ড। মনের সব অভিমান এক নিমিষে দূর হয়ে যায়। মা ছোটকাকে যত ভালবাসে বাসুক, ভেতরে ভেতর আমাকে কাছে পাবার আর আমার দখল নেবার এমন ইচ্ছে দেখে মনে মনে প্রচণ্ড সুখি হই। মনে মনে ভাবি আমাকে মায়ের দেওয়া এই সুযোগটাই কাজে লাগাতে হবে।

এদিকে প্রায় এক ঘণ্টা হয়ে যায় তাও মার মা ই টা ছাড়িনা আমি। মার মা ই টা নিয়ে খেলতে থাকি। মার মা ই তে মুখ ঘসে ঘসে নিজের থুতুই নিজের মুখে মাখতে থাকি। মা আমার কাণ্ড দেখে হেসে বলে,

মা – আমার মা ই দুটো দেখে পাগল হয়ে গেলি নাকিরে তুই?

আমি – হ্যাঁ, এগুলো এত সুন্দর কেন? এত থলথলে কেন? এত নরম কেন?

মার মুখে গর্বের ভাব ফুটে ওঠে, বলে

মা – আমার মা ই দুটো তোর খুব পছন্দ নারে?

আমি – মা তুমি তো জান তোমার মা ই দুটোর জন্য আমি সেই ছোট থেকেই পাগল। তুমি যখন মা ই দুলিয়ে দুলিয়ে ছাতের সিঁড়ি দিয়ে তরতর করে নাম, মনে হয় আমি বুঝি মরে যাব।

মা আমার গাল টিপে দিয়ে বলে,

মা – ই স…অসভ্য কোথাকার। নাহ...  তুই অনেক বড় হয়ে গেছিস দেখছি, তোর জন্য একটা মেয়েছেলের ব্যাবস্থা এবার না করলেই নয়।

আমি আর কথা বাড়াইনা, মার মা ই ছেড়ে এবার মার ঠোঁ টে নিজের ঠোঁ ট চেপে ধরি। মা ঘাবড়ে গিয়ে বলে,

মা – একিরে? কি করছিস কি তুই?

আমি নির্লজ্জের মত বলি,

আমি – কি স খাব।

তারপর মন ভরে কি স করতে থাকি মার মধু ঢালা নরম ঠোঁ ট টাতে। মা আমাকে মানা করতে চাইলেও করতে পারেনা। উলটে একটু পরে মা আর আমি দুজনাই একে অপররের ঠো ট চো ষা চু ষি র খেলায় মেতে উঠি। মার জিভ ঢুকে পরে আমার মুখে। আমার জিভের সঙ্গে খেলা শুরু করে সে। মার মুখের মিষ্টি লা লার স্বাদ পাই আমি। মা আমার জিভ চো ষে আমি মায়ের জিভ চু ষি। শুধু মার জিভের স্বাদ নয় কি দারুন যে লাগে মায়ের নরম ঠো ট দুটো চু ষ তে কি বলবো। ছোটকা ঠিকই বলেছিল, দারুন খেতে মাকে। অসভ্যের মত আমরা একে অপর কে চু ষ তে থাকি, এমন ভাবে পরস্পর কে চু মু খেতে থাকি আমরা যেন কত জন্মের ক্ষুধার্ত। প্রায় ত্রিশ মিনিট একটানা চু মু খাওয়া খায়ি আর ঠো ট চো ষা চু ষির পর একটু থামি আমরা। মা হাঁফাতে হাঁফাতে বলে,

মা – এরকম ঠোঁ ট চো ষা চু ষিও কিন্তু আজই শেষ। এবার থেকে চু মু হবে শুধু গালে… আর খুব বেশি হলে আলতো করে ঠোঁ টে।

আমি এবার গড়িয়ে গিয়ে মার বুকের ওপর চড়ি। মার নরম গালটা আলতো করে দাঁত দিয়ে কামড়ে ধরি। তারপর চুপচাপ দুজনে দুজনকে জড়িয়ে ধরে শুয়ে থাকি।বেশ কিছুক্ষন পর মা বলে,

মা – তাহলে বুঝে গেলি তো আমার কাছ থেকে দুরে সরে তুই থাকতে পারবিনা।

আমি মাথা নাড়ি। মা আমার পিঠে হাত বোলাতে বোলাতে বলে,

মা – এটা নিজের মাথায় ঢুকিয়ে নে যে তুই হলি আমার। আমার সম্পত্তি… আমার।

মা যেন নিজেকেই বলে ওই কথাগুলো। তারপর বলে মা – এবার থেকে আমি যা চাইবো তুই তাই করবি। তুই আমার ছেলে, আমি তোকে পেট থেকে বার করছি, আমি তোকে আমার মা ই খাইয়ে খাইয়ে বড় করেছি, তোর কিসে ভাল কিসে মন্দ সব আমি ঠিক করে দেব। তোকে নিয়ে আমার যা খুশি আমি তাই করবো। তুই চোখ বুজে মানবি আমার কথা…ঠিক আছে। আমি মায়ের বুকের ওপর চেপে মার গালটা আলতো করে কামড়ে ধরা অবস্থাতেই মাথা নাড়ি।


#চলবে

পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই লাইক কমেন্ট করে সাথে থাকুন।

ধন্যবাদ





#গল্পঃ মায়ের প্রেম বিবাহ

#পর্বঃ ১৮

আমি তোকে আমার মা ই খাইয়ে খাইয়ে বড় করেছি, তোর কিসে ভাল কিসে মন্দ সব আমি ঠিক করে দেব। তোকে নিয়ে আমার যা খুশি আমি তাই করবো। তুই চোখ বুজে মানবি আমার কথা…ঠিক আছে। আমি মায়ের বুকের ওপর চেপে মার গালটা আলতো করে কামড়ে ধরা অবস্থাতেই মাথা নাড়ি।

একটু পরে মা বলে - জানিস আমার পেটে তোর আর একটা বোন আসছে। আমি জোরে মার একটা মা ই খামছে ধরি। মা উ করে ককিয়ে ওঠে বলে,

মা – কেন রে আমার আবার একটা বাচ্ছা হোক তোর বুঝি পছন্দ নয়?

আমি প্রথমে বুঝতে পারিনা কি বলবো? তারপর মুঠি একটু আলগা করি। খুব আস্তে আস্তে মার দুটো মা ই দু হাতে টিপতে টিপতে মার গালের কামড় আলগা করে বলি,

মা – কেন আমাকে আর ভাল লাগছে বুঝি? আবার কেন বাচ্ছা দরকার তোমার?

মা – তুই আমার এক নম্বর, তুই চিরকালই এক নম্বরই থাকবি।

আমি বলি – তাহলে আবার একটা চাই কেন তোমার?

মা বলে – তুই তো ছেলে, এবার একটা মেয়ে করবো আমি।

আমি মার মুখে মুখ ঘষতে ঘষতে বললাম,

মা – ছোটকার সাথে করলে এটা?

মা বলে – হাঁদা কোথাকার… তোর বাবা কি আর বেঁচে আছে যে তোর বাবার সাথে করবো। এখন তোর ছোটকাই তো আমার স্বামী তাই তোর ছোটকার সাথেই করলাম।

আমি – কবে নিলে পেটে?

মা বলে – মনে হয় দুমাস আগে পেটে ঢুকেছে দুষ্টুটা।

আমি – কি করে বুঝলে?

মা আমার মুখে নিজের মুখটা আস্তে আস্তে র গ ড়াতে র গ ড়াতেই বলে,

মা – মেয়েদের মা সি ক কি জিনিস জানিস তো।

আমি বলি -হ্যাঁ।

মা বলে – গত দু মাস থেকে আমার মা সি ক বন্ধ।

আমি মার ওপর থেকে নামি। মার নাভিতে আঙ্গুল দিয়ে সুড়সুড়ি দিতে দিতে আদুরে গলায় বলি,

আমি – তাহলে তোমার পেটটা ফোলে নি কেন?

মা হেসে বলে – ধুর বোকা। এই তো সবে পেটে এল, দাঁড়া আর কিছু দিন যাক। তারপর দেখবি আমার পেটটা কেমন আস্তে আস্তে ফুলতে ফুলতে এই এত্ত বড় ধামা হয়ে উঠবে।

আমি আবার জানিনা কেন মার মা ই তে মুখ রাখি। আবার মিনিট দশেক প্রানপনে মার মা ই টানি। তারপর মার কানে মুখ লাগিয়ে ফিসফিস করে বলি,

আমি – মা, ছোটকা কি তোমাকে রোজই করে?

মা আমার দিকে তাকিয়ে লজ্জ্যায় হাসে। ভাবে বলবে কি বলবে না। তারপর বলে,

মা – না এখন সপ্তাহে তিন কি চার দিন করে হয়। বিয়ের পর প্রথম ছমাস তো রোজ রাতেই তিন চার বার হত। মাঝে মাঝে তো দিনের বেলাও দুই তিন  বার করে হয়ে যেত।

আমি বলি – ছোটকাকে করে খুব আরাম পাও না গো?

মা বলে – আরাম না পেলে কি আর তোর ছোটকাকে বিয়ে করি।

আমি বলি – ছোটকাকে বিয়ে করলে কি জন্যে? আবার করতে পারবে বলে না আবার সংসার করবে বলে?

মা বলে – সত্যি শুনবি না মিথ্যে?

আমি বলি – সত্যিটা বল।

মা বলে – সংসারটাতো চাই কিন্তু করাটাই আসল। করতে না পারলে বিয়ে করে লাভ কি।

মার কথা শুনে মনে হচ্ছিল এই মা বোধহয় আমার সেই মা নয়। তবে আমার সঙ্গে মায়ের বন্ধুরমত ব্যাবহার খুব ভাল লাগছিল। মাকে যেন আগের থেকে অনেক বেশি আপন বলে মনে হচ্ছিল। এবার মা গড়িয়ে গিয়ে আমার বুকের ওপর চড়লো, উ ফ মার শরীরটা কি নরম কিন্তু কি ভারী। মার মা ই দুটো আমার বুকে পিষ্ট হতে লাগলো। মা আমার ঠোঁ টে চুক চুক করে কয়েকটা চু মু খেল। তারপর কানে কানে ফিসফিসিয়ে বললো,

মা – হ্যাঁরে ঝুমা কে তোর কেমন লাগে?

আমি সবই জানতাম কিন্তু তাও বোকা সেজে বললাম,

আমি – কেন?

মা বলে – আমি জিগ্যেস করছি তাই?

আমি বলি – মেজকাকিকে ভাল লাগে কিন্তু ভীষণ অহংকারী।

মা বলে – না রে এখন আর সেরকম নেই, এখন অনেক পালটে গেছে।

আমি জানলেও বলি – হটাত একথা জিগ্যেস করছো কেন?

মা বলে – ঝুমা একদিন আমাদের বাড়ি এসেছিল। আমি ওকে আবার আমাদের বাড়ি এসে থাকতে রাজি করিয়েছি।

আমি বলি – মেজকাকি রাজি হয়ে গেল? যাবার সময় যে বলে গেছিল এবাড়িতে আর ফিরবো না।

মা বলে – আমি রাজি করিয়েছি ওকে। বলেছি তুই এখানে এসে থাকলে আমার টুকুন কে তোর বিছানায় দেব।

আমি বলি – মেজকাকি কি বললো শুনে?

মা বলে – কি আর বলবে, তোকে বিছানায় পাবে শুনেই হ্যাংলার মত রাজি।

মার কথা শুনে প্রথমে আমি হেসে উঠি তারপর মাও হেসে ওঠে।

মা বলে – দেখেছিস করার জন্য সবাই সব পারে। আমি কিন্তু ওকে কথা দিয়ে দিয়েছি। ঝুমাও আমাকে কথা দিয়েছে যে সারা জীবন তোকে বুকে করে আগলে রাখবে। ঝুমা তোর মেজকাকাকা বেঁচে থাকতে ওকেও একবারে আগলে রাখতো সব সময়। ভাগবান এরকম করে কেড়ে নিল তাই। দেখবি বিয়ের পর রোজ রাতে বিছানায় তোকে কেমন সুখ দেয়। এ কবছরে ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে যা নাদুস নুদুস গতর বানিয়েছে না কি বলবো তোকে। ওর দু ধে আলতা ফর্সা রঙটাও যেন ফুটে বেরচ্ছে গা থেকে। মা ই গুলো এই এত্ত বড় বড় হয়েছে। আমি কিন্তু কথা দিয়ে দিয়েছি ঝুমাকে।

আমি বলি – ঠিক আছে বাবা ঠিক আছে, আমি রাজি। আমি এক কথাতে রাজি হয়ে যাওয়ায় মা প্রচণ্ড খুশি হয়ে বলে,

মা – আমি জানতাম তুই আমার কথা মেনে নিবি। আমার কথা কখনো ফেলবিনা তুই। তাহলে তোর উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষাটা হয়ে গেলেই তোদের বিয়েটা সেরে নেব। তারপর আবার আগের মত আমরা একসঙ্গে থাকবো।

পিকুর সাথে লাগানোর সময় তোর কথা ভেবে আমার মনটা খারাপ হয়ে যেত। আমি এদিকে লাগিয়ে লাগিয়ে আরাম নিচ্ছি আর আমার টুকুনটা একা একা পিসির বাড়ির বিছানায় কষ্ট পাচ্ছে। কি করবো বল? এখানে তুই থাকলে তোর পড়াশুনাটা একবারে নষ্ট হয়ে যেত। উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষাটা হয়ে গেল তোর বয়সও অনেক বেড়ে যাবে, আর তুই তখন অনেক কিছু বুঝতে শিখবি। আর গ্রাজুয়েসেনের পড়ার চাপ উচ্চমাধ্যমিকের চেয়ে অনেক কম। তোর বিয়ের পর পড়াশুনোটা তুই ঠিকই চালিয়ে নিতে পারবি কি বল?

আমি মাথা নাড়ি।

মা বলে – তাহলে ফাইনাল কথা দিলিতো তো তুই?

আমি মার গালে গাল ঘষতে ঘষতে বলি,

আমি – হ্যাঁ।

মা দুষ্টুমি করে বলে – খুব মজা হবে তাহলে, আমি এঘরে পিকুর সাথে লাগাবো আর তুই ওই ঘরে ঝুমার সাথে লাগাবি।

আমি আবার মাথা নাড়ি। মা এবার আমার ওপর থেকে নেবে আমার পাশে শোয়ে বলে,

মা – এবারে ঘুমিয়ে পর, অনেক রাত হল। তারপর কানে কানে বলে - মনে রাখিস আজকে রাতে আমাদের মধ্যে যা হল এটা কিন্তু আমাদের একটা সিক্রেট। এরকম রোজ রোজ হলে কিন্তু মা ছেলের ভেতর অন্য জিনিস শুরু হয়ে যেতে পারে। মনে রাখবি যতই আমরা মা ছেলে হইনা কেন তুই হলি ঘি আর আমি হলাম আগুন। আমি কিন্তু এখন তোর ছোটকার বউ সেটা তোকে বুঝতে হবে।

আমি ঘাড় হেলাই।

মা বলে – আর হ্যাঁ তুই কিন্তু কথা দিয়েছিস আজ আমাদের মধ্যে যা হল কাউকে বলবি না কোনদিন। এমনকি বিয়ের পর ঝুমাকেও নয়। আমি আবার মাথা নাড়ি।

মা বলে – এইতো আমার লক্ষি ছেলে। এবার বল কি ভাবে ঘুমবি আমার আমাকে জড়িয়ে ধরে না আমার মা ই মুখে নিয়ে।

আমি বলি – মা ই খেতে খেতে।

মা বলে – উ ভীষণ দুষ্টু ছেলে, খালি আমার মা ই দুটোর দিকে নজর, আয়।

আমি আবার মায়ের মা ই তে মুখ গুজে মার মা ই টানতে আরাম্ভ করি। মা আমাকে জড়িয়ে ধরে তারপর আস্তে আস্তে আমার পাজামার ভেতর হাত ঢোকায়। মায়ের নরম হাত আমার নু নু আর বি চি দুটো ঘাঁটতে থাকে। আমি অবাক হয়ে মার মা ই ছেড়ে মার দিকে তাকাই।

মা বলে – তুই যা চাইলি সেটা তো দিলাম, আমার একটু তোরটা ঘাঁটতে ইচ্ছে করেনা বুঝি? দেনা বাবা তোর নু নু টা একটু টি প তে? আমার ছেলেদের নু নু চ ট কাতে খুব মজা লাগে। দেখ তুইও খুব আরাম পাবি।

আমি তাও অবাক হয়ে মার দিকে তাকিয়ে থাকি। ভাবি এই মা কি সত্যি আমার সেই গম্ভির চুপচাপ সরল মাটা না এই মা অন্যকেউ। সত্যি ছোটকার সাথে মার বিয়ের কথা শুরু হবার পরে মা একটু একটু করে কেমন যেন পালটে গিয়ে এখন একটা বে শ্যা হয়ে গেছে।

মা বলে – লজ্জ্যা পাচ্ছিস কেন দে না ঘাঁটতে। তুই যেমন আর কোনদিন আমার মা ই তে মুখ দিতে পারবি না সেরকম আমিও তো তোর নু নু তে আর কোনদিন হাত দিতে পারবো না। এরপর তো তোর নু নু তে শুধু ঝুমা হাত দেবে।

মা প ক প ক করে আমার বাঁ ড়া টিপতে থাকে। মার টে প ন পেয়ে আমার বাঁ ড়া টা খাড়া হয়ে উঠে দাঁড়ায়। মা বলে – ও রে বাপরে, কি বড় হয়েছেরে তোর এটা। একদম তোর বাবার মতো, তবে ব্যাস মোটা মনে হচ্ছে এটা। এখন তো আর তোর এটা নু নু নেই বাঁ ড়া হয়ে গেছে, ই স স বিয়ের পর আমাদের ঝুমাটা খুব আরাম পাবে।

আমি মার কথা শুনে হেসে উঠি। আমি আর সময় নষ্ট করিনা কপ করে মার নি পি ল টা মুখে নি। আজ ঘুমনোর আগে শেষ বারের মত যতক্ষন পারি মার মা ই দুটো চু ষে নিতে হবে। এদিকে মা নির্লজ্জের মত আমার বাঁ ড়া আর বিচি দুটোকে ঘাঁটতে থাকে। তারপর আবার ফিসফিস করে আমার কানে কানে বলে,

মা – হ্যাঁরে রাতে আমি ঘুমিয়ে পরলে আমাকে চেপে ধরে তোর ওটা ঢুকিয়ে দিবি নাতো।


#চলবে

পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই সাথেই থাকুন।

ধন্যবাদ





#গল্পঃ মায়ের প্রেম বিবাহ

#পর্বঃ ১৯

ঘুমনোর আগে শেষ বারের মত যতক্ষন পারি মার মা ই দুটো চু ষে নিতে হবে। এদিকে মা নির্লজ্জের মত আমার বাঁ ড়া আর বিচি দুটোকে ঘাঁটতে থাকে। তারপর আবার ফিসফিস করে আমার কানে কানে বলে,

মা – হ্যাঁরে রাতে আমি ঘুমিয়ে পরলে আমাকে চেপে ধরে তোর ওটা ঢুকিয়ে দিবি নাতো।

আমি বলি – ধ্যা ত…আমি ওরকম নই।

মা হেঁসে বলে - যা মোটা আর খাড়া করেছিস না তুই আমার ভয় লাগছে তোর পাশে শুতে। তোর কাছে তোর বাবা ছোটকা ফেইল। যে মোটা! ঝুমা নিব কেমনে এইটা?

আমি মার কথা শুনে সাহস পেয়ে বলি,

আমি – একটু খেঁ চে দেবে?

মা বলে – কি?

আমি বলি – একটু মা ল বের করে দাওনা আমার।

মা বলে – হুম খুব শুড় শুড়ানি হয়েছে দেখছি তোর বাঁ ড়া তে। কারা দেখতাছি তোর বাঁ ড়া তে দম কতখানি আছে?

আমি বলি – হবেনা, আমি কি আর ছোটটি আছি, আর দু বছর পরেই উচ্চমাধ্মিক দেব আমি, বুঝলে।

মা বলে – বুঝলাম,

তারপর একটু আগে বিছানায় ছাড়া নিজের ব্লাউজটা খুঁজে আমার পাতলুনের ভেতর ঢুকিয়ে আমার বাঁ ড়া তে জড়িয়ে নেয়। তারপর খচ খচ করে খিঁ চ তে থাকে আমার বাঁ ড়া টা, আরামে চোখ বুঁজে আসে আমার। দারুন লাগে খেঁ চার সাথে সাথে মায়ের চুড়ির রিনি রিনি শব্দ। চোখ বন্ধ করে স্বর্গ সুখ নিতে থাকি আমি। আমি আবার মার মা ই তে মুখ রাখি আর নির্লজ্জ্যের মত মার মা ই দুটোকে চ কা স চ কা স করে চু ষ তে থাকি। আর তো কোনদিন চু ষ তে পাবনা এদুটো। এগুলো তো এখন ছোটকার। একটু রাগ হয়, মনে মনে ভাবি আজ চু ষে চু ষে মার নি পি ল দুটোকে ছোটবেলাকার মত ব্যাথা করে দেব আমি। এদিকে মা একটানা খি চ তে থাকে আমার বাঁ ড়া টা। খি চ তে খি চ তে মার হাত অবস হয়ে আসছিল তখন মা জিজ্ঞেস করলো,

মা - কোন সময় ওইবো তে?

আমি মা ই চু ষা বন্ধ করে বললাম,

আমি - জানি!

বলেই আবার মা ই চু ষে খেতে লাগলাম। মা তখন বলে,

মা - তোর বাঁ ড়া য় বোধহয় অনেক জোর হয়বো রে।

বলেই মা হাত বদল করে আবার বাঁ ড়া খি চ তে শুরু করলো। তিন চার মিনিট পরে মায়ের হাতের জাদুতে স্বর্গ সুখ ভোগ করার পর আর নিজেকে সামলাতে পারিনা আমি, ভ ল কে ভ ল কে মার হাতে নিজেকে উজাড় করে দিই।

মা বলে – উ রে বাপরে আমার ব্লাউজটা তো একবারে ভিজিয়ে একসা করে দিলি, কাল সকালেই কাচতে হবে এটাকে, নাহলে ভাতের মাড়ের মত খড় খড়ে হয়ে যাবে আমার ব্লাউজটা।

সকালে যখন ঘুম ভাংলো তখন দেখি আমি মাকে জড়িয়ে ধরে শুয়ে আছি। মার মা ই দুটো তখনো খোলা। দেয়াল ঘড়ির দিকে তাকালাম। সকাল পাঁচটা মাত্র। তার মানে হাতে আরো একটু সময় হাতে আছে। সামনে মায়ের খোলা মা ই আর টোপা টোপা দুটো বোঁ টা। আবার মুখ রাখলাম মায়ের মা ই তে। ঘুমের ঘোরে মা ই তে চো ষ ন পেয়ে মায়ের ঘুম ভেঙ্গে গেলে।

মা বলে – উ ফ আবার খেতে শুরু করলি। কাল যে এত খাওয়ালাম তাও আশ মিটলো না। আচ্ছা ঠিক আছে সাতটার সময় আমি উঠবো ততক্ষন পর্যন্ত খেয়ে নে।

আমি একমনে চু ষ তে শুরু করলাম। আমার চো ষ ণ খেতে খেতে মা আবার আমাকে জড়িয়ে ধরে ঘুমিয়ে পরলো। একটু পরেই দেখি একবারে ঘুমিয়ে কাদা। আমি সুযোগ বুঝে মা ই ছেড়ে মার বগলে মুখ গুজে শুঁকে নিলাম মা গি র শরীরে অসভ্য গন্ধটা। তারপর মার পেটে খুব আলতো করে মুখ ঘষতে লাগলাম। কি নরম মার পেটটা। এর ভেতরেই প্রায় ন দশ মাস রেখে ছিল আমাকে মা। যেমন আমার বোনটাকে এখন রেখেছে এখানে।

অবশেষে সাতটা বাজতে মা বিছানা থেকে উঠে পড়ে কিন্তু আমি শুয়ে শুয়ে চিন্তা করতে লাগলাম কি করবো এখন, মনে মনে ভাবলাম এই মা গী কে আর বুড়ীকে একটা শিক্ষা দিতে হবে। আমার তো আর হারানোর কিছু বাকি নেই এইবার হয়তো সব পাবো নয়তো একা একা বাকি জীবনটা কাটাব তাই বিছানা ছেড়ে ছোটকার ঘরে গিয়ে চিঠি লিখতে শুরু করলাম। সেদিন বাড়ি থেকে চলে আসার সময় মার ঘরে দেখা করতে গেলাম।

মা বলে – ভাল করে পড়াশুনাটা মন দিয়ে কর আর পরীক্ষাটা দে।

তারপর এদিক ওদিক তাকিয়ে আমাকে বুকে টেনে নিয়ে বলে

মা – নে যাবার আগে আমার শরীরের একটু গন্ধ নিয়ে যা।

আমি মায়ের গলায় মুখ গুজে এক বুক মার শরীরের গন্ধ নিয়ে নিলাম। তারপর মার কানে কানে ফিসফিস করে বললাম তোমার পেটেরটাকে আমি খুব ভালবাসবো দেখে নিও। মা আমার গালটা টিপে দিয়ে বলে,

মা – জানি তো। নিজের বোন কে ভাল না বেসে কেউ পারে।

বেরনোর সময় ঠাকুমাকে বললাম - আসছি ঠাকুমা।

ঠাকুমা আমাকে বলে – তাহলে তোর মার সাথে তোর সব মিটমাট হয়ে গেছে বুঝি।

আমি হেসে বলি - হ্যাঁ ( মনে মনে ভাবি একবার এখান থেকে গিয়ে নি তারপর দেখবে আসল খেলা )।

ঠাকুমা ফিক করে হেসে বলে – দুষ্টু কোথাকার, মার ওপর এই রাগ তো এই ভাব। যাকগে সোমার বাড়ি পৌঁছে আমাকে একটা ফোন করে দিবি।

আমি বললাম ঠিক আছে, তারপর মায়ের হাতে চিঠিটা দিয়ে বলি,

আমি – মা এই চিঠিটার মধ্যে আমার বিয়ের আগে ও পরের সব পরিকল্পনা আছে আমি চলে যাওয়ার পরে পড়ে নিও আর যা লিখা আছে তা নি একটু মন দিয়ে ভাল করে চিন্তা কর।

মা আমাকে সদর দরজা পর্যন্ত এগিয়ে দিল, আমি একটু সমানে গিয়ে পিছনে তাকিয়ে দেখি মা ঘরে চলে গেল আর ঠাকুমাকে ও দেখা গেলনা তাই আমি আর সামনে না এগিয়ে একটু রিস্ক নিয়ে মায়ের ঘরের পিছনে চলে গেলাম, মা চিঠি পড়ে কি করে তা দেখার জন্য। আমি ঘরে পিছনে গিয়ে দেখি মায়ের ঘরের জানালটা খোলা, তাই আর দেরি না করে জানালায় উঁকি দিয়ে দেখলাম মা চিঠিটা খোলা শুরু করে পড়তে লাগলো।

মিসেস নমিতা,

দেখে গেলাম, নতুন সংসার নিয়ে ভালই সুখেই আছেন। প্রথম পিসির বাড়িতে এসে আপনার প্রতি আমার যে রাগ ছিল তা এবার বাড়িতে এসে সেই রাগ আপনার বুকে মুখ গুঁজে দিয়ে শেষ হয়ে গিয়েছিল তারপর হয়তো আপনি যেভাবে বলতেন সেই ভাবেই চলতাম কিন্তু তারপরে আপনি যে কাজ ও কথা বলেছিলেন সেই কাজ আর কথার জন্য এখন আপনার প্রতি আমার রাগ শেষে হয়ে নতুন করে তৈরি হল ঘৃণা, কেন জানেন যে লজ্জার জন্য আমাকে বাড়ি থেকে তারিয়ে দিয়েছিলেন সেই আপনি আমার বাঁ ড়া ধরে বী র্য ফেলতে ও আপনার মন একটু বাঁধা দিলো না যে এই টা আমি কি করতেছি? আর সবচেয়ে বড় কথা হলো এবার বাড়ি এসে মানুষের কাছে শুনতে পেলাম আমার মা নাকি বে শ্যা রও অধম হয়ে গেছে আর সেইটা আমি গত রাতেই প্রমাণ পেয়েছি। আমি বে শ্যা র ছেলে কি মজার বিষয় তাই না, আমার গম্ভির চুপচাপ সরল মা টা গত এক বছরে যে এত নিচে নেমে যাবে ও এত নির্লজ্জ্য হয়ে যাবে তা আমি জিবনেও ভাবিনি। সারা জিবন শুনেছি লজ্জা হলো নারী ভুশন, যে নারীর লজ্জা নাই তার সমাজ সম্মান ও না। স্বামীর কাছে নির্লজ্জ হওয়া কোন বেপার না কিন্তু সন্তানের কাছে, যে মা তার সন্তানের কাছে নির্লজ্জ হয়ে যায় তখন সে আর মা থাকে না তার সাথে আর একটা অক্ষর যোগ হয়ে যায় সেই টা হল গী (মা গী)। আপনি কি ভাবে ভেবেছিলেন যে লজ্জা কারনে আপনি আমায় দুরে সরিয়ে দিয়ে ছিলেন সেই লজ্জা ছেড়ে নির্লজ্জের মত ব্যবহার করলে আমাকে কাছে নিতে পারবেন, আমাকে বস্ করতে পারবেন আর আমি তা চুপ করে মেনে নিবো। এখন আপনার থেকে মোক্ষদামাসি আমার কাছে অনেক সম্মানের কেন জানেন কারন মোক্ষদামাসির চরিত্র খারাপ সে বিভিন্ন পুরুষকে ঘরে তোলে তাও সে কখনো আপনার মত তার ছেলেকে ঘর থেকে করে দেয় নি আর গত কাল রাতে আপনি আমার সাথে যা করেছেন তা কখনো করে নাই। আমি একবারে ছোটবেলার কথা বাদ দিলে বড় হয়ে যাবার পর আমার এঁটো তো দূরে কথা ছোটবেলায় বাবার করা বা ফেলে দেওয়া এঁটো খাবার খেয়েছেন তাও দেখেছি বলে মনে পরেনা, কিন্তু ক চি দেবরের প্রেমের পরে কি না করলেন। আপনার এখন এমন অবস্থা হয়েছে আপনি আপনার নতুন স্বামীর হা গু ও খেতে কোন সমস্যা হবে না। আমি ভেবে ছিলাম যে হয়তো রোজ রাতে পিকুকে খাটে পেয়ে আপনার শরীরের জ্বা লাও অনেকটা মিটে গিয়েছে। হয়তে বিয়ের স্বাভাবিক লজ্জাটজ্যাও অনেকটাই কেটে তাই ভেতরে আমাকে আবার ফিরে পাওয়ার উতলা উঠেছেন কিন্তু না আপনি আমাকে পন্য হিসেবে মনে করেছেন, আমি আগে থেকেই জানতাম আপনি আমাকে নিয়ে মেজকাকির সাথে ডিল করেছেন আর তাই গত রাতে চুপ করে আপনার সব কথা শুনেছিলাম কারন আমি দেখতে চেয়েছিলাম আপনি কি করতে চান বা কি বলতে চান তা শুনার বা দেখার জন্য, এবার বাড়িতে গিয়ে আমার বাবা মায়ের ঘরে আমার কোন কিছুই খোঁজে পেলাম না, এমনি কি আমাদের পুরনো ছবি গুলোও তার জায়গায় পেলাম না। আচ্ছা আপনার কাছে কি একটা ফ্রেম ও এলবাম কিনার টাকা ছিলোনা নাকি চিন্তা করেছেন যে নতুন জামায়কে নিয়ে ত সুখেই আছে তাই পুরাতন জামায়ের ছবি যত্ন নিয়ে লাভ কি তাই খামে রেখে দিয়েছেন। আমি ৪ বছর আগে থেকেই আপনার ও পিকুর বেপারে সব কিছুই জানতাম তার পরও কি আমার পরিক্ষায় কোন খারাপ ফল দেখতে পেয়ছেন?? না পাননি কারন ঐ সময় যা করেছিলাম তা মনের কৌতোহল আর আপনার স্বামী নং রা উ ত্তে জক বর্ণনা কারনে করেছিলাম কিন্তু আমি আমার লেখাপড়ার কোন ক্ষতি হতে দেইনি। আমার খুব সখ ছিলো আমি আমার আম্মার বিয়ে দেখব, অনেক মজা করব, আমি মনে মনে ঠিক করে ফেলেছিলাম যা আপনার বিয়ের পরে পিকুকে ছোটবাবা বলে ডাকব আর ঐই রাতে আপনি আমার সব আশা ভেঙ্গে দিয়েছেন আমার কোন কথা শুনতে চাইলেন না, আপনি আপনার মত করে সব বলে গেলেন, আপনি আপনার লজ্জা লুকানোর জন্য আমাকে যে ভাবে বলেছিলেন তা যে এক একটা তিরের মত আমার বুকে লেগেছিল তা বুঝার ও চেষ্টা করেন নি। আমি ঐ রাতে আপনাকে সব কিছু বলতে চেয়েছিলাম কিন্তু আপনি আমাকে কেউই বুঝার চেস্টা ত করেনইনি বরং আমাকে দূর করে দিয়েছেন। আর আমি কি যানতাম তা শুনেন ( প্রথম দিন থেকে আমি পিসির বাড়িতে আসা পর্যন্ত সব লিখলাম যেমন ঠাকুমা,মোক্ষদামাসি,ছোটকা,ছোটকার বন্ধুরা কি বলেছিলো সব।) এবার বলেন আমি যা বলেছি মিথ্যা বলেছি। আপনি আমাকে ঐ রাতে কি বলেছিন যে আমরা যা করছি তা ভালোর জন্যই তো করছি তাই না,আর আমি যদি বলি আপনি যা করেছেন তা আপনার ভালোর জন্য করেছেন। যে মহিলা বিয়ের আগে তার ছেলের বয়সি দেবরের সাথে দিনে দুপুরে অ বৈ ধ মি ল ন করতে লজ্জা লাগেনা তার বিয়ের পরে স্বামীর সাথে করতে লজ্জা লাগবে হা হা হা কি ঢং, নেং টা হয়ে আবার গুমটার চিন্তা। আসল কথা হল আমি না থাকলে আপনি আপনার নতুন স্বামীর সাথে দিনে রাতে যখন খুশি মি ল ন করতে পারবেন, শরীরের জ্বালা ইচ্ছে মত মিটাতে পারবেন তাই আমাকে পিসির বাড়িতে পাঠিয়ে দিয়েছেন, আর সেইটা এবার এসে প্রমাণ পেয়ে গেলাম। ঐদিন ঠাকুমার কথা মত আপনার সামনে দুই টা পথ ছিল, ১- সন্তান ২- নতুন স্বামী, আপনি নতুন স্বামীকে বেছে নিয়েছিলেন তাও আমি তা মেনে নিয়ে ছিলাম আপনার সুখের কথা চিন্তা করে। আমি ভেবে ছিলাম আপনি আপনার নতুন সংসার নিয়ে সুখে থাকবেন আর আমাকে আমার মত সুখে থাকতে দেবেন। পিসির সাথে আপনার কথা গুলো শুনে আমি ভেবে ছিলাম হয়তো বিয়ের এক বছর পর যখন আপনার শরিরের আগুন কমেছে তখন ছেলে কথা মনে হয়েছে আপনার তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম আপনার সাথে না লড়ে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা পর আপনার কাছে ফিরে যাব, কিন্তুু এবার বাড়ি এসে আমার সেই ভুল ভেঙ্গে গেল কারন আপনি আমাকে আপনার ছেলে হিসেবে না পন্য হিসেবে ভেবেছেন। তাইতো আপনি আপনার শ্বাশুড়িকে খুসি করার জন মেজকাকির সাথে ডিল করেছেন। আপনি আমাকে ছেলে হিসেবে মনে করলে আমি বাড়িতে ফিরলে আগে আমার সাথে কথা বলতেন আমি রাজি কিনা কিন্তুু আপনি আমাকে পন্য হিসেবে মনে করে আমাকে না জিজ্ঞেস করে ঐ শয়তান বুড়ির জন্য মেজকাকির সাথে ডিল করতেন না। আচ্ছা আমি নিজে থেকে যদি বলতাম যে আমি মেজকাকিকে বিয়ে করব তখন কি তা মেনে নিতেন? আমার মনে হয় না। আমি পরিবারের ছোট ছেলে বলে আপনারা যেভাবে যখন খুশি আমাকে নিয়ে পুতুলের মত খেলছেন, তা না হলে কিভাবে একি পরিবারের সমবয়সী দুই ছেলের ভাগ্য দুই রকম হবে। একজন তার খুশি মত মা, বউ, সন্তান সব পাবে আর আমি প্রথমে বাবা,মেজকাকুকে আগেই হারিয়েছি তারপর মা, ঠাকুরমা, ছোটকাকে ও হারালাম এইটা আপনাদের কি ধরনের বিচার। আমি সব সময় হারিয়েই যাব আর আপনারা জিতে যাবেন এইবার আর এরকম হতে দিব না। তখন আমি লড়ায় করে জিতলেও পরাজয় হত আমার মায়ের, কষ্ট পেতে হত আমার মাকে, তখন আপনার কথা চিন্তা করে আপনার সুখের জন্য সব মেনে নিয়েছিলাম কিন্তু এবার আমার জিবন প্রশ্ন তাই এবার আর না। আপনি কি বলেছিলেন মনে আছে আমি আপনার সম্পত্তি আপনি যেভাবে বলবেন সেভাবে চলতে হবে, বাড়ির সব পুরুষ আপনার গোলাম হয়ে থাকবে তাই না। তা হলে শুনেন পিকু আপনার সম্পত্তি জন্য আপনার গোলাম হতে পারে আমি না, এক বছর আগে হলে আমি কোন কথা বলতাম না কিন্তুু এখন না। গত কাল রাতে আপনি আপনার ছেলে টুকুনকে নিজ হাতে হত্যা করেছেন, এখন যে বেঁচে আছে সে বাবার সন্তান আপনার না। তাই এবার হয়তো বাঁচব নয়তো মরব তাও কাউকে আর আমাকে নিয়ে পুতুল খেলা খেলতে দিব না। আপনি যেমন দেবী না ঠিক তেমনি আমিও কোন দেব পুরুষ না তাই বার বার আপনাদের একটার পর একটা অসত্য উদ্দেশ্য আমি কি করে মেনে নিব সেইটা আপনাকে বুঝতে হবে। যাক সে কথা এবার আসল কথায় আসি আমি আপনার ডিলে রাজি কারন আমাকে খাইয়ে পড়িয়ে এত বড় করেছেন, নেমখারামি করবো না আপনার সাথে, শত হলেও আমার মায়ের শেষ একটা ইচ্ছে আমি পূরণ করব কিন্তু আমার কিছু সহজ শর্ত আছে যা মানলে আপনার ডিল খুব সহজেই হয়ে যাবে।

# শর্ত ঃ

১ঃ আমার বাবার যে জমি জমা ছিলো তা আমার নামে লিখে দিতে হবে,

২ঃপিসি ও পিসেমশাই কে কোন বকাবকি, কটুকথা বলা যাবে না ও আমাকে নিয়ে তাদের কোন জুর দেওয়া যাবে না,

৩ঃআমাকে ছাতে আলাদা করে ঘর বানিয়ে দিতে হবে, যাতে আপনার স্বামী ও শাশুড়ীর মুখ আমায় বেশি দেখতে না হয়,

৪ঃ মোক্ষদাকে বলতে হবে ভদ্র লোকের মত চলতে হবে না হয় বিদায় করতে হবে,

৫ঃ আমার ফুলশয্যা আমার বাবা মায়ের ঘরে হবে,

৬ঃ আমার বিয়ের পরে আমার প্রতি আপনার ও আপনার প্রতি আমার কোন দায়িত্ব থাকবে না,

৭ঃ আপনি,আপনার শ্বশুরী,আপনার নতুন স্বামী ও সন্তান আমার বিয়েতে থাকতে পারবেন না,

৮ঃ (এইটা মানলে ৫,৬,৭ শর্ত থাকবে না) আপনার সাথে শুতে চায় আর আপনাকে আমি লাগাতে চাই, যেহেতু আপনি বিয়ের পর বে শ্যা রও অধম হয়ে গেছেন তাই আমার সাথে শুতে আপনার কোন কষ্ট হবে বলে মনে হয় না। আর সবচেয়ে বড় কথা পিকুকে দে হ দিয়ে আপনার বসে নিয়েছেন তাই আমাকে ও আপনি আপনার দে হ দিলে আমি আপনার কথা শুনবো, আর আপনি ঐ রাতে নিজে বলেছিলে তোর মাটাকে নিয়ে যত ইচ্ছে চ ট কা চ ট কি ধামসা ধামসি করিস আমি কিচ্ছু বলবো না মনে আছে সেই কথা গুলো,

৯ঃ (৮ নম্বর রাজি থাকলে তাহলে) আপনার শ্বশুরী,আপনার নতুন স্বামীর সাথে আমার কোন সম্পর্ক থাকবে না আর তারা আমার বিয়েতে থাকতে পারবে না। কারন আপনার বিয়েতে আমাদের সব আত্মীয় ছিল শুধু আমি ছাড়া।

ওপরের কোন শর্ত না মানলেও আমি আমার মায়ের শেষ কথা রাখার জন্য মেজকাকিকে বিয়ে করবো, তবে আমার পড়াশোনা শেষ হলে চাকরি নিয়ে অন্য কোন জায়গায়, ঐ বাড়িতে আমার জিবন থাকতে আর ফিরে যাব না।

ভাবছেন আমি কেমন ছেলে যে তার মায়ের সাতে শুতে চায় আর আমি আপনার নতুন স্বামীর পিছনে লাগলাম কেন? তাহলে শুনেন আমি আমার মায়ের সাথে না আমার ছোটকার ন ষ্ট বে শ্যা বউয়ের সাথে শুতে চাচ্ছি আর আপনারা স্বামী স্ত্রী যেইটা মনে চায় ঐটা করতে পরেন কারো বলার কিছু থাকার কথা না কিন্তুু যে পুরুষ নিজে বউ এর সাথে মিলিত হওয়ার সময় তার মৃত বড় দাদা কে নি প্রতিযোগিতা করে তাকে নিয়ে হাসি তামাশা করে সে পুরুষ পাগল আর উন্মাদ ছাড়া আমার কাছে কিছুই না, আমার বাবা মারা গিয়ে কি দোষ করেছে যে তার মৃত্যুর পর ও তাকে নিয়ে প্রতিযোগিতা করতে হবে। তাই আমি চাই না পাগল ও উন্মাদের সাথে কথা ত দুরের কথা দেখাও যাতে না হয়। আপনি আবারও দুইটা রাস্তার সামনে এসে দাঁড়িয়েন, ১- পুরাতন সন্তান ও স্বামীকে এক সাথে নিয়ে সুখে থাকবেন নাকি, ২- শুধু স্বামীকে নিয়ে সুখে থাকবেন আর সন্তানকে তার মত করে থাকতে দিবেন।

আপনি হইত এই চিঠি পড়ে চিন্তা করতেছেন কালেকেই পিসি বাড়িতে এসে আমাকে কান ধরে বাড়িতে ফিরিয়ে নিয়ে যাবেন তাহলে আপনি ভুল চিন্তা করতেছেন কারন এইভাবে আমাকে না আমার লাশ কে নিয়ে যেতে পারবেন অথবা দূরে কোথাও চলে যাব যেখানে আমার আর কোন খবর ও পাবেন না। আবার হইত আপনি আপনাকে শেষ করার চিন্তা করতেছেন তাহলে বলব যদি আপনি এইটা ও ভুল করবেন কারন তাহলে আপনার মরা মুখ ও দেখব না আর কোন দিন ঐ বাড়িতে ফিরে যাব না।

আমি আপনাকে শুদু এইটাই বলব আপনি সুখে আছেন সুখেই থাকেন আর আমাকে আমার মত সুখে থাকতে দেন। ২ বছর আপনার হাতে আছে শান্ত হয়ে চিন্তা ভাবনা করে দেখবেন।

ইতি

মা বাবা হারা এতিম টুকুন


#চলবে

পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই সাথেই থাকুন।

ধন্যবাদ






#গল্পঃ মায়ের প্রেম বিবাহ

#পর্বঃ ২০

আমি আপনাকে শুদু এইটাই বলব আপনি সুখে আছেন সুখেই থাকেন আর আমাকে আমার মত সুখে থাকতে দেন। ২ বছর আপনার হাতে আছে শান্ত হয়ে চিন্তা ভাবনা করে দেখবেন।

ইতি

মা বাবা হারা এতিম টুকুন

চিঠি পড়ে মা হাও মাও করে কাঁদতে শুরু করল, মায়ের কান্নার শব্দে পেয়ে ঠাকুমা তরিগরি করে মায়ের ঘরে ছোটে আসে বলল,

ঠাকুমা - কি হল নমিতা এরকম করছ কেন?

মা ঠাকুমার কথা শুনে চেচিয়ে উঠে বলল,

মা - আপনার লোভের জন্য আমি আবার আমার টুকুনকে হারালাম বলে আবার কাঁদতে শুরু করল তা দেখে ঠাকুমা বলল,

ঠাকুমা - টুকুনের সাথে না তুমি সব ঠিকঠাক করে ফেলেছ তো আবার কি হল, হাসি মুখেই ত গেল দেখলাম।

মা খেঁকিয়ে উঠে, - কিছুই ঠিক হয় নাই বরং সব নষ্ট হয়ে গেল, আর আমাদের সাথে শুধু অভিনয় করে গেছে আর কিছুই না।

ঠাকুমা - কিভাবে কি হলো বলনা?

মা - আমার টুকুন সারা জীবনের জন্য এই বাড়ি থেকে চলে গেছে আর বলে গেছে যদি আমরা সোমা বা জামাইবাবুকে কিছু বলি বা ওকে আনতে যায় তাহলে ও হয়তো এবার গলায় দরি দিবে নয়তো সোমার বাড়ি থেকে দূর কোথাও চলে যাবে কিন্তুু আমি তা হতে দিব না, আমি ওর সব শর্ত মেনে নিব আর দরকার হলে আমি ....... বলে মা আবার কাঁদতে শুরু করল।

ঠাকুমা - কি শর্ত দিয়েছে টুকুন?

মা - আপনাকে আর শুনতে হবে না, যা করার আমি একা করব। আপনি এখন যান এখান থেকে।

মায়ের অবস্থা দেখে ঠাকুমা অবাক হয়ে ঘর থেকে চলে গেল, মায়ের কান্না দেখে আমিও আর না দাঁড়িয়ে হাঁটত থাকলাম পিসির বাড়ির দিকে।

সেদিন পিসির বাড়িতে ফিরতে রাত হয়ে গেল, দরজার করা নারতে পিসি দরজা খোলে আমার দিকে তাকিয়ে বলল,

পিসি - কি হয়েছে হয়েছে টুকুন, তুর চেহারা এমন দেখাচ্ছে কেন?

আমি আর নিজেকে ঠিক রাখতে পারলাম না, কাঁদতে কাঁদতে পিসিকে জরিয়ে ধরে পিসিকে সব খোলে বললাম আর আমি চিঠিতে কি লিখেছি তাও বললাম শুধু একটা কথা ছাড়া। সব কিছু বলার পরে আমি পিসিকে জিজ্ঞেস করলাম পিসি তোমাকে যদি মা, ঠাকুমা আর আমার মধ্যে যে কেউ একজনকে বেছে নিতে হয় তাহলে কাকে বেছে নিবে তুমি, পিসি হয়ত আমার মনের কথা বুঝতে পেরেছে তাই বলল আমি আর তুর পিসেমশাই তুর সাথে আছি এবার আর কোন ছাড় দিব না। তারপর খেয়ে ঘুমাতে গেলাম, ঘুমনোর সময় ছোটকার বন্ধু প্রবিরদা বলা কথাগুলো মনে পরছিল। ছোটকা বলেছিল “নিজের বয়েসে অনেক বড় কোন মহিলাকে বিয়ে করা তার অনেক দিনের স্বপ্ন। সেই ছোটবেলা থেকেই এমন বউএর স্বপ্ন দেখতাম যে আমাকে গুরুজনেদের মত করে সারাদিন আগলে রাখবে, ভুলভ্রান্তি করলে বকাবকি করবে, এমনকি রেগে গেলে আমার গায়ে হাতও দেবে, আবার রাতে নির্লজ্জ্য ভাবে নেং টো হয়ে সে ক্সও করবে”। মেজকাকির দু ধে আলতা পাঁচ ফুট আঁট ইঞ্চির ছিপছিপে শরীরটা রোজ নেং টো ওপর চাপবে এটা ভেবে ধ ন টা তো একপায়ে খাড়া। বুঝলাম ছোটকার আর মায়ের প্রেম শুরু হবার পর থেকে কবে জানিনা নিজেরই অজান্তে আমিও মনে হয় ওরকমই একটা বয়েসে বড় বউ এর দেখেতে আশা করেছি। দিনে গুরুজন থাকবে রাত্রে লাইট নিবলে সঙ্গে কা মে ভেসে যাবে। ছোটকার আমারও... বিয়ের সময় মেজকাকির শুভদৃষ্টি করছি, বা ফুলশয্যার সায়ার দড়ি খুলছি এসব ভাবতেই ছপ মা ল পরে গেল। তারপর প্রায় রাতেই মেজকাকির কথা হাত মারা শুরু করলাম আমি।

আমি বাড়ি থেকে ফিরে আসার পর মায়ের কোন ফোন বা খবর পায় নাই, তার প্রায় মাস খানেক পর হটাৎ একদিন পিসির ফোনে মেজকাকির ফোন এল। পিসি বললো - ঝুমা ফোন করেছে, তোর সাথে কথা বলতে চায়, ধরবি? আমি হ্যাঁ বলে দুরু দুরু বক্ষে ধরতে গেলাম।

মেজকাকি - কি রে কেমন আছিস?

আমি - ভাল আছি কাকি।

মেজকাকি - তোকে কয়েকটা কথা বলার ছিল বলে ফোন করলাম। এর মধ্যে একদিন তোদের বাড়ি গিয়েছিলাম। শুনেছিস বোধহয়, তোর ঠাকুমার সাথে এখন একটা মিটমাট মতন হয়েছে। ভাবছি সামনের মাস থেকে ওবাড়িতে গিয়ে থাকা শুরু করবো।

আমি - ভাল তো, সবাই মিলে একসঙ্গে থাকাই ভাল।

মেজকাকি - আর বল...... তোর পড়াশুনা কেমন চলছে?

আমি - ভাল।

এরপর মেজকাকি আরো নানা রকম সব প্রশ্ন করতে শুরু করলো। ধুকপুকে বুক নিয়ে মেজকাকির সব প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছিলাম আমি।

মেজকাকি - তোর সাথে একদিন দেখা করতে যাব। তোকে কদিন ধরে খুব দেখতে ইচ্ছে করছে আমার। তোকে অনেক কথা বলারও আছে। তারপর শেষে বলে,

মেজকাকি - আমাকে একটা সত্যি কথা বলবি?

আমি - কি জানতে চাও বল?

মেজকাকি - তোর কোন প্রেমিকা টেমিকা আছে নাকিরে? আজকাল তো আবার সবারই নাকি একটা করে থাকে।

আমি - বলি না তেমন কেউ নেই।

মেজকাকি - ভাল করেছিস, কোন মেয়ের চক্করে পরিসনি। আজকালকার মেয়েগুলো সব ঢ লা নি টাইপের। মন দিয়ে উচ্চমাধমিক পরীক্ষাটা দে। শুনলাম তোর মা বিয়ে করেছে আর তোকে ওখান থেকে সরিয়ে পিসির বাড়ি পাঠিয়ে দিয়েছে তোর নাকি মার ওপর খুব রাগ হয়েছে। এখনতো ওই বাড়িতে থাকবো। তোকে এখন থেকে প্রতি সপ্তাহেই ফোন করবো, বুঝলি।

আমি - দেখ কাকি মায়ের বিয়ে নিয়ে আমার কোন রাগ ছিল না তবে যখন শুনলাম আমি ছাড়া আমাদের সব আত্মীয় সজন বিয়েতে ছিল তখন থেকে রাগ করেছি।

মেজকাকি - চিন্তা করিসনা তোর পরীক্ষা শেষ হয়ে গেলে সব ঠিক করে দিব।

এরপর কিছুখন কথা বলে মেজকাকি ফোন রেখে দিল। বুঝলাম মায়ের সাথে আমাকে নিয়ে মেজকাকির কথা হয়েছে। এরপর মেজকাকি প্রায় প্রতি সপ্তাহে ফোন করে আমার খোঁজ খবর নিত আর একবার এসে আমার সাথে দেখাও করে যায় , এভাবেই সময় চলতে থাকল। ৮ মাস পরে একদিন মেজকাকি ফোন করে বলল তোর বোন হয়েছে।

আমি - আমার মা ই বেঁচে নাই বোন পাব কোথায় থেকে।

মেজকাকি - কি বলছিস এই সব?

আমি - ঠিক ই বলছি, আর আমি তাদের বেপারে কোন কথা বলতে চায় না তোমার অন্য কিছু বলার থাকলে বল,

এ পরে মেজকাকি আর কোন কথা না বলে ফোন রেখে দেয়। দেখতে দেখতে আমার উচ্চমাধমিক পরীক্ষা শুরু হয়ে গেল, খুব ভাল ভাবে পরীক্ষা দিতে থাকলাম কিন্তুু শেষে দিকে এসে একটা ঝামেলা আসল, পিসি জানালো যে পিসেমশাই কে নাকি দুই মাসের জন্য বাড়ি থেকে দুরে অন্য একটা স্কুলে ট্রান্সফার করেছে। আমাকে একা রেখে পিসি যেতে চাচ্ছেন না আবার পিসেমশাই কেও একা যেতে দিচ্ছেন না, আমি পিসিকে বললাম তুমি পিসের সাথে যাও আমি একা থাকতে পরব কোন সমস্যা হবে আমার তো আর মাত্র তিনটে পরীক্ষা বাকি। অনেক বুঝনোর পর পিসি যেতে রাজি হলেন। দু'দিন পর সকালে পিসি ও পিসেমশাই চলে গেলেন তাদের নতুন স্কুলে, আমি তাদের বিদায় দিয়ে ঘরে এসে পড়তে বসলাম। কিছুখন পরে দরজার করা নারার শব্দ পেলাম, দরজা খোলে দেখি সামনে মেজকাকি ব্যাগ নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। তাকে দেখে আমি বললাম,

আমি - একি কাকি তুমি? এই সময় এখানে?

মেজকাকি - ভিতরে আসতে দিবা নাকি এখানে দাঁড়িয়ে থাকব?

আমি - আরে এসো এসো। বলে কাকির হাত থেকে তার ব্যাগ নিয়ে তাকে ভিতরে আসার পর দরজা লাগিয়ে দিলাম।

কাকি ভিতরে এসে সোফায় বসল আর বলল,

মেজকাকি - সিমা দিদি থেকে শুনলাম ওরা নাকি দুই মাসের জন্য চলে গেছে অন্য জায়গায় তাই চিন্তা করলাম তোমার একা একা কষ্ট হবে ভেবে চলে এলাম।

আমি - ধন্যবাদ, ভাল করেছ। আর মনে মনে ভাবলাম মেজকাকি সব সময় আমাকে তুই তুই করত কিন্তুু আজকে তুমি তুমি করতেছে কেন বুঝলাম না।

মেজকাকি - আমি কিন্তুু খালি হাতে আসি নাই তোমার জন্য উপহার ও নিয়ে এসেছি। বলে তার ব্যাগ থেকে একটা পেকেট আমাকে দিলেন।

আমি পেকেটটা নিয়ে খোলে দেখি ভিতরে একটা আমার পরিচত ছবির এলবাম আর একটা দলিল, আমি এলবাম টা খোলে দেখি আমার, মা, বাবার সব আগের ছবি গুলো। এলবাম রেখে দলিলটা নিয়ে পড়তে শুরু করলাম, দলিল পড়ে আমি ত পোড়া বেকুব হয়ে গেলাম। দলিলে আমার নামে বাবা সব জমি ত ছিলই সাথে মায়ের অর্ধেক জমিও ছিল, আমি দলিলটা রেখে মেজকাকির দিকে তাকতে দেখি মেজকাকি মুচকি মুচকি হাসতেছে পরে আমাকে বলল,

মেজকাকি - আমি তোমার রেখে আসা চিঠিটা পড়েছি, তোমার কষ্ট আমি বুঝেছি, তোমার সব শর্ত ঠিক আছে কিন্তুু ৮ নম্বর টা কেন দিলে বুঝলাম না।

আমি - ( এখন বুঝলাম কাকি কেন আমাকে তুই থেকে তুমি বলতেছে) আচ্ছা মা কি তাহলে সবাইকে চিঠিটা দেখিয়েছে?.

মেজকাকি - না শুধু আমাকেই দেখিয়েছে।

আমি - তুমি যখন চিঠিটা পড়েছ তাহলে আমি তোমাকে বাকি সব খোলে বলব। তার আগে তুমি আমাকে বল যদি মা ৮ নম্বর শর্ত ছাড়া বাকি গুলো মেনে নেয় তাহলে তুমি কি আমাকে বিয়ে করবে?

মেজকাকি - মাথা নিচু করে ছোট করে বলে হম করব।

আমি - তাহলে শুন আমি যখন বাড়িতে যায় তখন শুনতে পাই যে মায়ের সাথে আমাকে নিয়ে তোমার কি কথা হয়েছে, বিশ্বাস কর আমি তখনই রাজি হয়ে গেছিলাম, তারপর ও মা কি বলতে চায় তা শুনার জন্য অপেক্ষায় ছিলাম। ( তারপর ঐ রাতে মা কি করেছে আর কি বলেছে তা সব বললাম) এবার তুমিই বল আমি কি ভুল শর্ত দিয়েছি?

মেজকাকি - কি বল দিদি এরকম করতে পারল তোমার সাথে, দিদি কি পাগল হয়ে গেছে নাকি যে ছেলের সাথে এরকম করল।

আমি - কথায় আছে না না সংঘ দোষে লোহা ভাসে ঠিক ঐ রকম ই মায়ের সাথে হয়েছে, ঐ বেয়াদপ, নির্লজ্জ, পাগল পিকুকে বিয়ে করে মাও তার মত হয়ে গেছে। আচ্ছা সত্যি করে একটা কথা বলবে?

মেজকাকি - কি?

আমি - যদি মা ৮ নম্বর শর্ততে রাজি হয়ে যায় এবেপারে তোমার মতামত কি হবে?

মেজকাকি - সত্যি কথা বলতে কোন মেয়েই চাইনা যে কার সাথে তার স্বামী ভাগ করতে কিন্তুু আমি আমাদের পরিবারের ভালোর জন্য তা হাসি মুখে মেনে নেব।

মেজকাকি কথা শুনে আমার সোফা থেকে ওঠে মেজকাকির পাশে গিয়ে বসলাম আর তার কপালে একটা চু মু দিয়ে বললাম বিয়ের আগে এটাই পাবে আমার থেকে এর বেশি কিছু না, বাকি সব বিয়ের পরে হবে কারন আমি পিকু না যে জোর করে হলেও বলবো আমার সাথে তোমাকে শুতে হবে না হলে আমি পরীক্ষা দিব না।

মেজকাকি - বাদ দাও ত ঐ পাগলের কথা। আচ্ছা আমাদের বিয়ের পরে কি আমাকে তোমার ঐ শর্ত গুলো মেনে চলতে হবে?

আমি - না, শুধু আমার সামনে ছাড়া তোমার খুশি মত সবার সাথে কথা বলতে পারবে।

মেজকাকি - জান দিদি না তোমার পরীক্ষা শুরু হওয়া আগেই ছাদের চিলেকোঠার ঘরটা ভেঙ্গে আমাদের জন্য ঘর বানানো কাজ শুরু করে দিয়েছে, এত দিনে হয়তো কাজ শেষ ও হয়ে গেছে হয়তো।

আমি - তাই নাকি ভালোই হয়েছে, আচ্ছা তুমি আমাকে সত্যি করে বলবে মা আসলে কি করতে চাচ্ছে?

মেজকাকি - দিদি চাচ্ছে আগের মত ভুল না করে ঘরের ছেলেকে তার কথা মত ঘরে রাখার জন্য, হয়তো পাশাপাশি থেকে তোমার মন পাল্টাবে সেই চিন্তা করে তোমার সব শর্ত মেনে নিয়েছে।

এরপর দুজনে মিলে দুপুরের খাবার খেয়ে মেজকাকিকে পিসির ঘরে পাঠিয়ে আমি আমার ঘরে পড়তে বসে গেলাম কারন দুই দিন পর আমার পরীক্ষা আছে। মেজকাকি একেবারে আমার বউয়ের মত করে সেবা করে চলছিল, এমন কি আমার কাপর ও গেঞ্জি জাঙিয়াটা পর্যন্ত কাচে দিচ্ছে। এভাবে দেখতে দেখতে দুটো পরীক্ষা দিয়ে ফেললাম, শেষ পরীক্ষার আগের পরীক্ষাটা দিয়ে যখন বাড়িতে ফিরলাম মেজকাকি দরজা খুলে দিল। দেখলাম মেজকাকি চেহারাটা মলিন হয়ে আছে বলে তাকে জিজ্ঞেস করলাম,

আমি - কি হয়েছে কাকি, তোমার চেহারার এমন মলিন কেন?

মেজকাকি - বাড়ি থেকে ফোন এসেছিল, তোমার ঠাকুমার নাকি শরীর খারাপ তাই আমাকে যেতে বলছে।

আমি - ওওও এই কথা, যাও না আমাকে নিয়ে চিন্তা কর না আর মাত্র একটা পরীক্ষা বাকি তারপর আমি নিজে সব করে নিতে পারব।

মেজকাকি - কিন্তুু

আমি - কোন কিন্তুু নাই আমি বলেছি তুমি যাবে, আর আমি চাই না ঐ শয়তান বুড়ির কিছু হোক। তুমি বাড়িতে গিয়ে তার ভাল মত সেবা যত্ন করে সুস্থ কর তাকে আরো অনেক কিছুর দেখার বাকি আছে।

মেজকাকি - ঠিক আছে তুমি যখন এত করে বলছ তাহলে যাব।

আমি - তা কখন যাবে?

মেজকাকি - এইত দুপুরের খাওয়ার পর।

আমি - ঠিক আছে আমি তোমাকে গাড়িতে তুলে দিয়ে আসব।

দুপুরে খেয়ে মেজকাকিকে গাড়িতে তুলে দিয়ে আমি ঘরে এসে পড়তে বসে ভাবলাম আর তিন দিন পর আমার শেষ পরীক্ষা তার পর নতুন জীবন শুরু। রাত পর্যন্ত পড়ে রাতে খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পরলাম। সকাল বেলা আবার পড়া শুরু করলাম যা দুপুর পর্যন্ত চলল, দুপুরে খেয়ে একটা ভাতঘুম দিলাম। ঘুমের মধ্যে শুনি কেও দরজায় কড়া নাড়াছে ভাবলাম হয়তো মেজকাকি ফিরে এসেছে , আমি উঠে গিয়ে দরজা খুলে আমি ত অবাক এখন কি করব বুঝতে পারলাম না।


#চলবে

পরবর্তী পর্ব পড়তে সবাই সাথেই থাকুন।

ধন্যবাদ 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area