Type Here to Get Search Results !

মা ছেলের অবৈধ সংসার ( পর্ব ১০ )


 #গল্পঃ মা ছেলের অবৈধ সংসার

#পর্বঃ ১০

আমি ঘরে এসে বিছানাতে শুয়ে পরলাম। একটু পর ও এলো। ইলা এসে আমার কাছে বিছানাতে বসতেই আমি ওকে জড়িয়ে ধরে চু মু খেতে লাগলাম। ইলাও আমাকে চু মু খেতে লাগল। ইলার আজকে আর কোনো লজ্জা নেই। আমি ওর সারা মুখে চু মু তে ভরিয়ে দিলাম তারপর নরম ঠোঁটটা চু ষে খেতে লাগলাম। কিছুক্ষন পর শাড়ির আঁচল সরিয়ে ব্লাউজের উপর থেকেই মা ই গুলো টি প তে টি প তে বললাম,

আমি - ইলা মা কোথায় ?

ইলা - মা তো ওই ঘরে শুয়ে আছে।

আমি ওর ব্লাউজের বোতাম খুলতে খুলতে বললাম - মা এখানে এলো না কেনো ?

ইলা - কি জানি মা বললো যে তোরা গিয়ে করে নে আমি শুয়ে পরছি।

আমি এবার ইলার সায়ার দড়িটা খুলে দিলাম। সে এখন পুরো নেং টো। ইলাও আমার লুঙ্গিটা খুলে বা ড়া টা হাতে নিয়ে অবাক হয়ে নেড়ে চেড়ে দেখতে দেখতে বলল,

ইলা - উ ফ ফ ফ মা গো ও ও এত্তো বড়ো।

আমি - কি তোমার পছন্দ হয়েছে ?

ইলা লজ্জা পেয়ে-- ধ্যাত অসভ্য কোথাকার।

আমি মা ই টিপতে টিপতে বললাম - একটু চু ষে দেবে ?

ইলা মুখ বেঁকিয়ে বলল - এমা ছিঃ না না আমি চু ষ তে পরবো না বমি হয়ে যাবে।

আমি আর জোর করলাম না। এরপর ওকে আমি শুইয়ে দিয়ে মুখ চু মু খেতে মা ই টি প তে টি প তে মুখে বোঁ টা নিয়ে চুক চুক করে দু ধ খাবার মতো চু ষ তে লাগলাম। ইলা আমার মাথাটা মা ই য়ে চেপে ধরে উ ম ম আ হ হ উ ফ ফ করে শিতকার দিতে লাগল।

আমি কিছুক্ষন মা ই দুটো টি প তে টি প তে বদলে বদলে বোঁ টা গুলো চু ষ লা ম তারপর আমি ইলার পেটে নেমে নাভিতে জিভ বুলিয়ে চে টে খেতে লাগলাম। এরপর ওর পা ফাঁক করে গু দে র গন্ধটা শুঁকলাম।  আ হ হ হ কি মিষ্টি গন্ধ। কেমন যেন একটা সোঁ দা সোঁ দা গন্ধ পাচ্ছি। তবে মায়ের গু দে র গন্ধটা বেশি ঝাঁঝালো।

গু দ টা দেখলাম বেশ ফর্সা চেরাটা বেশি বড়ো নয় আর গু দে র ঠোঁটটা পাতলা। মায়ের গু দে র ঠোঁটটা বেশ মোটা আর বাইরে বেরিয়ে গেছে। কিন্তু ওর গু দে র ঠোঁটটা গায়ে গায়ে লেগে আছে। দেখেই বুঝতে পারছি এই গু দে বেশি ঠা প পরেনি। গু দে র ফুটোটাও খুব সুরু আর ছোটো কিন্তু মায়ের গু দে র ফুটোটা বেশ বড়ো ফাঁক হয়ে গেছে আর চেরাটা বেশি লম্বা।

আমি আর থাকতে না পেরে ইলার গু দে জিভ দিয়ে চা ট তে লাগলাম। গু দে জিভ দিয়ে চা ট তে ই ইলা পাগলের মতো কা ত রে উঠতে লাগলো তারপর বলল - আ হ হ হ ভাইয়া কি করছো ওখান থেকে মুখ সরাও ওটা নোং রা জায়গা ই শ শ শ কি করছো আ হ হ হ।

আমি - ইলা একটু চু ষ তে দাও তারপর আমি মুখ সরিয়ে নেবো বলেই জিভ দিয়ে চা ট তে শুরু করলাম। মাঝে মাঝে ফুটোতে জিভ ঢু কি য়ে জিভ চো দা দিতে লাগলাম।

ইলা আমার মাথাটা গু দে চেপে ধরে আ হ হ হ মা গো ও ও ও উ ফ ফ ফ আ হ হ হ ও হ হ হ হ করে গোঙাতে লাগলো। একটু পরেই গু দে র স আসতেই আমি একটা আঙুল গু দে র ফুটোতে ঢু কি য়ে দিয়ে আঙলী করতে করতে জিভ দিয়ে চা ট তে লাগলাম।

ইলা ছটপট করছে আর বিছানাতে শুয়ে মাথাটা এপাশ ওপাশ করছে। আর একটু পরেই আমার জিভে নোনতা কষাটে র স এসে লাগল। বুঝলাম ও গু দে র জল খসিয়ে দিলো। আমি উঠে ইলার বুকে শুয়ে মা ই গুলো টি প তে টি প তে ঠোঁটে ঠোঁট ঘষে চু মু খেয়ে বললাম,

আমি - কি কেমন লাগলো?

ইলা - উ ফ ফ ফ কি সুখ দিলে আমি জীবনে এতো সুখ পাইনি আমার শ রী র টা ঠান্ডা হয়ে গেল।

আমি - কেনো তোমার বর কোনোদিন তোমার গু দ চু ষে দেয়নি ?

ইলা - নাগো ও কোনোদিন ওখানে মুখই দেয়নি শুধু আমার বুকে উঠে গু দে বাঁ ড়া টা ঢু কি য়ে দু-তিন মিনিট ঠা পি য়ে হ র হ র করে এক চামচ মা ল ফেলে নেতিয়ে যায়।

আমি - হুম শোন এবার থেকে আমি তোমার গু দ চু ষে র স বের করে দেবো।

ইলা - আচ্ছা তাই দিও কিন্তু আমি আর পারছিনা ভিতরটা খুব কুট কুট করছে এবার ঢু কি য়ে দাও।

আমি এইতো দিচ্ছি বলেই আমি প জি শ ন নিয়ে গু দে র ফুটোতে মু ন্ডি টা কে ঠেকিয়ে আস্তে আস্তে চাপ দিয়ে পুরো বা ড়া টা ঢু কি য়ে দিলাম।  ইলার গু দে র স ভরে হর হর করছে তাই বা ড়া টা ঢো কা তে অসুবিধা হলো না। আমার বা ড়া র মু ন্ডি টা ইলার জরায়ুতে গিয়ে ঠেকল। ওর গু দে র গরম তাপে বা ড়া টা আরো ফুলে মোটা হয়ে যাচ্ছে।  উ ফ ফ পুরো মাখনের মতো নরম তুলতুলে গু দ আর ভিতরটা কি টাইট। বা ড়া টা কে গু দে র দেওয়াল গুলো চেপে ধরে রেখেছে।

ও আমার পিঠ খামছে ধরে নিজের ঠোঁট কা ম ড়ে চোখ বন্ধ করে গু দে পুরো বা ড়া টা গিলে নিলো। তারপর গু দ দিয়ে বা ড়া টাকে কয়েকবার কা ম ড়ে ধরে পা ছা টা দোলাতেই আমি বুঝলাম ইলা চো দ ন খেতে রেডি। আমি আস্তে আস্তে ঠা পা নো শুরু করলাম। ইলা ও আমাকে জড়িয়ে ধরে তল ঠা প দিতে লাগল।

সত্যি ওর গু দ খুব টাইট আমার বা ড়া টা গু দে র দেওয়ালে ঘষে ঘষে ঢু ক ছে আর বের হচ্চে আমি ঠা পা তে ঠা পা তে বললাম,

আমি - এই ইলা তোমার কেমন লাগছে ?

ইলা - উ ফ ফ খুব সুখ পাচ্ছি গো তুমি করতে থাক থামবে না।

আমি - এইতো করছি তো উ ফ ফ ফ কি টাইট গু দ চু দে খুব মজা পাচ্ছি।

ইলা - হুম তাই নাকি? তা মায়ের গু দ টা কি আর এখন টাইট নেই আলগা হয়ে গেছে নাকি বলেই মিচকি মিচকি হাসতে লাগল।

আমি - এসব কি বলছো তুমি আমি তো কিছুই বুঝতে পারছিনা বলে ঠা পে র গতি আরও বাড়িয়ে দিলাম।

ইলা মুখ ভেঁঙচিয়ে - উ ম ম ম ম ম ঢং আর ন্যাকামি করো নাতো আমি সব জানি। মাকে তো চু দে চু দে গু দ ফাঁক করে দিলে আর এখন আমার সামনে নাটক করছো ?

আমি ঠা পা তে ঠা পা তে বললাম - মা কি তোমাকে সব বলে দিয়েছে ?

ইলা তল ঠা প দিতে দিতে বলল - হুম আজ দুপুরে মা আমাকে সব বলে দিয়েছে।  তুমি নিজের মাকে ও ছাড়লে না।

আমি ঠা পা তে ঠা পা তে বললাম - না মানে মায়ের ও তো চো দা নো র ইচ্ছা ছিল তাই আমি সুযোগ বুঝে চু দে দিলাম।

ইলা - আমি সব জানি আসলে মায়ের শরীরে এখনো ভরা যৌ ব ন আছে। বাবা এতো বছর ধরে শহরে আছে তাই মার শরীরের ক্ষি দে টা বেড়ে গেছে।

আমি - হুম  সেই জন্যেই আমি সুযোগ পেয়ে চু দে দিয়েছি। বাইরের কাউকে দিয়ে চো দা লে লোক জানাজানি হলে কেলেঙ্কারি হয়ে যেতো তাই আমি এটা করেছি।

ইলা - তুমি ভালো কাজ করেছো ঘরের মধ্যেই যা হবার হবে এই এবার একটু জোরে জোরে ঠা প মারো আমার র স বের হবে।

আমি জোরে জোরে কয়েকটা ঠা প মারতেই ইলা আ হ হ হ উ ফ ফ ফ জোরে জোরে দাও আ হ হ ও হ হ হ কি আরাম বলেই আমার পিঠ খামছে ধরে পা ছা টা কয়েকবার ঝাঁকুনি দিয়ে বা ড়া টা কে কামড়ে কামড়ে ধরে গু দে র জল খসিয়ে দিলো।

আমি ঠা প থামিয়ে ইলাকে জড়িয়ে ধরে চু মু খেতে খেতে গু দে র জল খ সা নো র সুখটা উপভোগ করতে দিলাম। একটু পর ইলাকে আবার চু দ তে শুরু করতেই ইলা বাধা দিতে দিতে বলল,

ইলা - এই থামো থামো এখন চু দো না।

আমি অবাক হয়ে বললাম - কি হলো ইলা ?

ইলা বললো - কিছু হয়নি এই শোনো না আমি চাই তুমি মাকে এখানে এনে আমার সামনে একবার চু দে দাও।


#চলবে

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area