Type Here to Get Search Results !

মা ছেলের অবৈধ সংসার ( পর্ব ১১ )


 #গল্পঃ মা ছেলের অবৈধ সংসার

#পর্বঃ ১১

আমি ঠা প থামিয়ে ইলাকে জড়িয়ে ধরে চু মু খেতে খেতে গু দে র জল খ সা নো র সুখটা উপভোগ করতে দিলাম। একটু পর ইলাকে আবার চু দ তে শুরু করতেই ইলা বাধা দিতে দিতে বলল,

ইলা - এই থামো থামো এখন চু দো না।

আমি অবাক হয়ে বললাম - কি হলো ইলা ?

ইলা বললো - কিছু হয়নি এই শোনো না আমি চাই তুমি মাকে এখানে এনে আমার সামনে একবার চু দে দাও।

আমি - কি বলছো ইলা মা কি করতে রাজী হবে?

ইলা - হুম রাজী হবে না মানে আমি জানি মা গু দে র জ্বালাতে চো দা নো র জন্য ছটপট করছে। তুমি যাও মাকে এখানে নিয়ে আসো আর বেশি ন্যাকামি করলে জোর করে কোলে তুলে এনে চু দে দিবে তাহলেই হবে।

আমি - ঠিক আছে

বলে ইলার বুক থেকে উঠে নেং টো হয়েই বা ড়া দুলিয়ে দুলিয়ে মায়ের ঘরে গেলাম। ঘরে ঢুকে দেখলাম মা জিরো ল্যাম্প জ্বেলে চিত হয়ে শুয়ে আছে। আমি টিউব লাইট জ্বালিয়ে দিতেই মা চমকে উঠে আমাকে নেং টো দেখে বলল - কিরে তোদের করা হয়ে গেছে?

আমি - না মা এখনো বাকী আছে।

মা - সেকিরে বাকি আছে মানে দেখ রাত হয়ে যাচ্ছে তো যা চু দে তাড়াতাড়ি শেষ কর।

আমি - না মানে তুমি ওঘরে না গেলে ইলা বলেছে আমাকে চু দ তে দেবে না।

মা - ওমা সেকি কথা কেনো চু দ তে দেবে না আর আমি ওখানে গিয়ে কি করবো?

আমি - জানি না মা ইলা বললো তাই তোমাকে নিতে এলাম চলো মা।

মা - না না তোরা দুজনে চো দা চু দি কর না বাবা আমি ওখানে যাবো না। আমি একটু শুয়ে থাকি তুই যা।

আমি এবার মায়ের কাছে গিয়ে মাকে কোলে তুলে নিলাম।

মা - এই বাবু কি করছিস না না আমকে নামিয়ে দে আমি ওঘরে গিয়ে কি করবো বল।

আমি - না মা তোমাকে যেতেই হবে তুমি চলো ।

মা - বাবু আমার কথাটা শোন আমি আসলে তোদের চো দা চু দি দেখে থাকতে পারি না তাই আমি তোদের সামনে যেতে চাইছি না একটু বোঝার চেষ্টা কর বাবা।

আমি - কিচ্ছু হবে না মা তুমি চলো তো বলে মাকে নিয়ে ঘরে ঢুকে ইলার পাশে শুইয়ে দিলাম।

ইলা - কিগো মা আমরা এখানে মজা করছি আর তুমি ওঘরে একা শুয়ে আছো এটা তো ঠিক নয়।

মা - আচ্ছা তোরা করছিস কর না আমাকে আবার এখানে ডেকে আনলি কেনো?

ইলা - না মা তুমিও আমাদের সঙ্গে থাকবে নাহলে আমরা কিচ্ছু করবো না এই বলে দিলাম।

মা - আচ্ছা বাবা আমি আছি নে এবার তোরা শুরু কর অনেক রাত হয়ে যাচ্ছে।

আমি এবার ইলার মা ই গুলো টি প তে টি প তে মুখে গালে কপালে চু মু খেতে লাগলাম। ইলাও আমার বা ড়া টা ধরে নাড়াতে লাগল।  মা পাশে শুয়ে আমাদের কান্ড দেখতে লাগল। কিছুক্ষণ পর বা ড়া টা আবার খাঁড়া হয়ে শক্ত রডের মতো হয়ে গেলো।

ইলা মাকে বলল -- এই দেখো মা তোমার ছেলের বা ড়া টা গু দে ঢুকবে বলে কেমন লাফাচ্ছে।

মা আমার বা ড়া টা দেখে হেসে বলল - হ্যা তা তো দেখতেই পাচ্ছি তুই এবার গু দে ঢু কি য়ে ওটাকে ঠান্ডা করে দে না।

ইলা - মা তুমি একটু হাতে ধরে দেখো কি গরম আর শক্ত হয়ে গেছে।

মা -- আমি জানিরে সো না তোর আগে আমি অনেকবার বা ড়া টা নিয়ে দেখেছি বলেই বা ড়া টা হাতে নিয়ে টি পে টি পে দিতে লাগল।

এদিকে আমি ওদের কথা শুনছি আর ইলার মা ই গুলো টি প তে টি প তে মুখে বোঁ টা নিয়ে চু ষে খেতে থাকলাম।

ইলা - মা এখন একবার নেবে নাকি?  বলেই মায়ের ব্লাউজের উপর থেকেই মা ই গুলো টি পে দিলো।

মা - এই না না একদম না এখন এই বা ড়া টা তোর গু দে দরকার আমি একদম নেবোই না।

ইলা - আরে একবার গু দে নিলে এমন কিচ্ছু হবে না তুমি নাও তো বলেই ব্লাউজের হুক গুলো পট পট করে খুলে মা ই গুলো বের করে দিয়ে পক পক করে টি প তে লাগল।

মা - এই ইলা কি করছিস আ হ হ উ ফ ফ ফ উ ম ম ম নারে তুই এই কদিন বা ড়া টা গু দে নে তারপর আমি নেবো খন।

ইলা - না মা তুমি আজ একটু গু দে নাও আর পরে কি হবে সেটা পরে ভাবা যাবে তুমি নাও তো।

আমি - মা ইলা অতো করে বলছে একবার নিয়েই নাও না।

মা মুখ ভেঁঙচিয়ে - -উ ম ম ম ঢং! মামার বাড়ির আবদার। বলছি তো আমি অন্যদিন নেবো তোরা দুজনেই একদম কথা শুনিস না এইজন্য আমার ভালো লাগে না বলেই আমার বা ড়া টা খেঁচতে লাগল।

ইলা এবার আমাকে মায়ের দিকে ঈশারা করতেই আমি ইলাকে ছেড়ে মাকে জড়িয়ে ধরে চু মু খেতে খেতে মা ই গুলো মুঠো করে ধরে পক পক করে টি প তে লাগলাম।

মা - এই এই বাবু কি করছিস না না ছাড় আমাকে।

আমি মায়ের কোনো কথা না শুনে বুকে শুয়ে মা ই গুলো টি প তে টি প তে মুখে মা ই য়ে র বোঁ টা নিয়ে চু ষ তে লাগলাম। মা চোখ বন্ধ করে গোঙাতে গোঙাতে আমাকে বাধা দিতে লাগল। মা ই দুটো আচ্ছা মতো টি পে চু ষে খেয়ে লাল করে হাতটা নীচে নিয়ে গিয়ে কাপড়টা উপরে তুলে গু দে দিতেই বুঝলাম গু দে র স জব জব করছে।

আমি এবার একটা আঙুল গু দে ঢু কি য়ে আঙ্গলি করতেই মা আবার গুঙিয়ে উঠে আমাকে না না বাবু এমন করিস না বলে বাধা দিতে লাগল। আমি আর দেরী না করে মায়ের কাপড়টা সায়া সমেত কোমরের উপর তুলে বুকে শুয়ে গু দে র মুখে বাঁ ড়া টা সেট করতেই মা বলল -  না বাবু ঢো কা স না আমার কথাটা শোন।

ইলা বলল - না একদম ছাড়বে না আজ বা ড়া টা মায়ের গু দে ঢু কি য়ে তবেই ছাড়বে।

আমি এবার আস্তে করে কোমর নামিয়ে চাপ দিতেই হর হর করে পুরো বাঁ ড়া টা ই গু দে র ভেতরে ঢু কে গেলো। গু দে র ভিতরে র স ভরে জব জব করছে। আমি বা ড়া টা ঢু কি য়ে মায়ের বুকে শুয়ে মা ই গুলো টি প তে শুরু করলাম।

পুরো বা ড়া টা গু দে ঢু ক তে ই মা আ হ হ হ করে একটা জোরে শিত্কার দিয়ে আমার পিঠটা খামচে ধরলো। আমি এবার আস্তে আস্তে কোমর তুলে ঠা পা নো শুরু করলাম। মাও এবার তল ঠা প দিতে লাগল।

আমি ঠা পা তে ঠা পা তে বললাম - কি মা কেমন লাগছে?

মা - ই শ শ শ অসভ্য ছেলে আমার কোনো কথাই শুনলি না পুরোটা ঢু কি য়ে ই দিলি।

আমি - কেনো মা তোমার ভালো লাগছে না তাহলে বলো বের করে নিচ্ছি।

মা - এই না না বের করবি মানে ঢু কি য়ে যখন দিয়েছিস তখন চু দ তে থাক খুব আরাম পাচ্ছি বলে পোঁ দ তুলে তুলে তল ঠা প দিতে লাগল।

আমি - হুমম এই তো এবার লাইনে আইসো

বলেই ঠা পের  গতি আরও বাড়িয়ে দিলাম। এদিকে আমাদের পাশে শুয়ে মা ছেলের চো দ ন লীলা দেখতে দেখতে

ইলা বলল - কি মা খুব তো চো দা বে না বলে এতোক্ষন নাটক করছিলে আর এখন ছেলের বা ড়া গু দে ঢু কি য়ে বেশ আরাম করে পোঁ দ টা দুলিয়ে দুলিয়ে তো চো দা চ্ছো উ ম ম।

মা - নারে ইলা আসলে আমি চাইছিলাম এইকটা দিন চো দা বো না তুই বেশি করে চু দি য়ে নে তাতে তোরই ভালো হবে তাই বাবুকে চু দ তে বারন করছিলাম।

ইলা - দূর তুমি চো দাও তো তুমি মা হয় গু দের জ্বালাতে কষ্ট পাবে আর আমি চু দে আরাম নেবো না মা এটা আমি মেনে নিতে পারবো না।

আমি বললাম -- হ্যা মা ইলাকে তো আমি এখন থেকে রোজ চু দ বো আর তোমাকেও একবার হলেও চু দে সুখ দেবো বলে ঘপাত ঘপাত করে ঠা পা তে লাগলাম।

মা হেসে - আচ্ছা বাবা চু দি স তবে আমাকে কথা দে তুই আমাকে চু দ লেও মা ল টা তোর দিদির গু দে ফেলবি আমার ভেতরে ফেলবি না।

ইলা - ওমা সেকি কথা কেনো তোমার গু দে মা ল ফেলবে না কেনো?

মা হেসে - ওরে সো না এখন আমি চাইনা শান্তর বী র্য টা আমার গু দে ফেলে ফালতু নষ্ট হোক। আমি চাই এই বী র্য টা তুই গু দে নিয়ে তাড়াতাড়ি পে ট ফুলিয়ে নে বুঝলি।

ইলা লজ্জা পেয়ে - ধ্যাত তুমি না মা।

আমি মায়ের মা ই গুলো মলতে মলতে ঘপা ঘপ চু দে চু দে ঠা পে র গতি বাড়িয়ে দিলাম।

মা -  বাবু যতো খুশি চো দ কিন্তু তোর হবার আগে বা ড়া টা বের করে নিস আমার ভেতরে ফেলবি না! পুরো মা ল টা ইলার বাচ্ছা দানিতে ফেলবি বুঝলি।

আমি - ঠিক আছে মা তাই হবে বলে ঘপাত ঘপাত করে কোমর দুলিয়ে লম্বা লম্বা ঠা প মারতে লাগলাম।

মাও পোঁ দ তুলে তুলে পুরো বা ড়া টা গু দে ঢু কি য়ে ঠা প খেতে লাগল। আমি মাকে টানা মিনিট আটেক চো দা র পরেই মা পা ছা টা ঝাঁকুনি দিতে দিতে গু দে র জল খ সি য়ে দিলো। আমি জল খসা গু দে ই ঠা পা তে লাগলাম। আমার বা ড়া টা এবার মায়ের গু দে ফুলে ফুলে উঠছে সেটা বুঝেই

মা বললো - এই ইলা এবার তুই পা ছা র নীচে একটা মাথার বালিশ দিয়ে পোঁ দ টা উঁচু করে শুয়ে পর। ইলা মায়ের কথা মতো বালিশে পোঁ দ টা রেখে চিত হয়ে দু পা ফাঁক করে শুয়ে পরল।

এবার আমার ও তলপেট ভারী হয়ে বী র্য আসছে বুঝে জোরে জোরে ঠা প মারতে মারতে মায়ের মুখে গালে চু মু খেতে খেতে বললাম -- মা আমার এবার বের হবে কি করবো কোথায় ফেলবো তাড়াতাড়ি বলো?

মা - আমার ভেতরে ফেলিস না দেখ পাশেই ইলার গু দ রেডি আছে যা গিয়ে ওর গু দে যত খুশি মা ল ফেলে বা ড়া টা ঠান্ডা করে নে।

আমি তাড়াতাড়ি মায়ের বুক থেকে উঠে ইলার গু দে বা ড়া টা ঢু কি য়ে বুকে শুয়ে ঘপাত ঘপাত করে ঠা পা তে লাগলাম। ইলাও আমার বা ড়া টা গু দে র পাঁপড়ি গুলো দিয়ে কামড়ে কামড়ে ধরছে আর ছাড়ছে। এতে আমার উ ত্তে জ না চরমে উঠে গেল আর শেষ কয়েকটা রা ম ঠা প মেরে বা ড়া টা কে গু দে র ভেতর ঠেসে ধরে ঝালকে ঝলকে এককাপ গরম থক থকে বী র্য দিয়ে ইলার বাচ্ছা দানি ভরে দিলাম।


#চলবে


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area