#গল্পঃ ৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা
#পর্বঃ ১৮
দাদি আমার ধ নে র মাথাটা মুখে নিয়ে জিভ দিয়ে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে চু ষে দিতে লাগলো। তারপর আসতে আসতে সম্পূর্ণ এই মুখে নিয়ে চু ষে দিতে ছিল। খেয়াল করলাম দাদি অনেক ভালো ধ ন চু ষ তে শিখে গেছে। তবে দাদির মুখের ভিতরে পান খাও জন্য কেমন খসখসে ছিল তাই দাদিকে বললাম,
- বুবু তুমি পান খাওয়া চাইরে দেও।
দাদি মুখ থেকে ধ ন বাহির করে বলল,
- কেরে?
আমি বললাম,
- পান, জর্দ্দা, চুন এইতার জন্য ধ নে র যদি কোন সমস্যা হয়?
দাদি আমার ধ নে দুইটা চু ষা দিয়ে বলল,
- হুম, আইচ্ছে আর পান খাইতাম না। তবে প্রতিদিন পানের পরিবর্তে ধ ন খাইতে দিবে।
আমি মুচকি হেসে বললাম,
- শুধু কি ধ ন খাইবা? ঘন মা ল খাইতা না?
দাদি মুচকি হেসে বলল,
- দুইটাই খাইয়াম।
বলেই দাদি আবারো ধ ন চু ষা শুরু করে দিল। আমি দাদির মাথা ধরে মুখে ধ ন দিয়ে চো দা র মতো শুরু করলাম। দাদি তখন অ ক অ ক অ ক করে শব্দ করছিল। আমার ধ ন দাঁড়িয়ে সম্পূর্ণ রূপ ধারণ করতেই আমি দাদিকে ছেড়ে দিলাম। দাদি তার গলায় হাতের আঙুল দিয়ে দেখিয়ে বলল,
- এই পর্যন্ত ঢু কে।
বলেই দাদি আমার ধ নে ky জেলি লাগাতে শুরু করলো। সুন্দর করে জেলি লাগানো হয়ে গেলে, দাদি তার কাপড় সায়া গুটিয়ে নিয়ে আমার উপরে এসে বা হাতে ধ ন সো না য় ঢু কি য়ে বসে পড়লো। আর বলল,
- এই ওষুধ টা লাগাইলে ধ ন অনেক পিছলা হয়ে যা
বলেই দাদি আসতে আসতে উঠ বস করতে শুরু করলো। খেয়াল করলাম দাদি দুই চোখ বন্ধ করে আ হ ও আ হ ও উ ম্ম হু আ হ করতে করতে উঠ বস করছে। আমিও নিচ থেকে তল ঠা প দেওয়া শুরু করলাম। এবার চাপা চিৎকার এর পরিমাণ বাড়িয়ে দিল। দাদি উ আ হ ও হ উ ম্ম ও আ হ ই শ আ হ উ ম্ম করতে করতে হঠাৎ আমার বুকে শুয়ে পড়লো আর বলল,
- ওগো এলা তোমার বিবিরে তুমি একটু গাতন দেও, আমি যে আর পারতেছি না।
দাদির কথা শুনেই আমি দাদিকে চিত করে শুয়ে দিলাম। দাদি আমাকে তার বুকে টেনে নিয়ে বলল,
- তারাতাড়ি ঢু কা না!
বলেই আমার ধ ন সো না য় ঢু কি য়ে দিল। আমিও চুপচাপ দাদির চোখের দিকে তাকিয়ে ঠাশ ঠাশ করে রাম ঠা প দিতে লাগলাম। মিনিট দুই এক ঠা প দিতেই দাদি আ হ ই শ উ হু ও আ হ উ ম্ম ও আ হ করতে করতে জল খ সি য়ে দিল।
আমি তখন দাদিকে রাম ঠা পা নো চালিয়ে যেতে লাগলাম। দাদি রস খ সি য়ে দিয়েছিল যার ফলে দাদির সো না থেকে পচ পচ পচাৎ পচ পচাৎ পচ করে শব্দ আসছিল। আমি দাদি চো দ তে চো দ তে বললাম,
- মা ল কি খাইবা?
দাদি ই শ আ হ ও উ ম্ম হু ও আ হ করতে করতে বলল,
- হুম, মুখে দে।
আমি ঠা পা তে ঠা পা তেই বললাম,
- ধ ন বাহির করতেই তাড়াতাড়ি উঠে বসবা
দাদি আ হ ও মা আ হ ই শ আ হ করে বলল,
- আইচ্ছে
আমি দাদিকে আরও কুড়ি বিশেক ঠা প দেওয়ার পরে মা ল বের হবে যখন তখনি দ্রুত উঠে দাঁড়িয়ে গেলাম। দাদিও আমার সাথে সাথেই উঠে বসলো। দাদির মুখে আমার ধ ন ঢু কা তে ঢু কা তে দুই ফোটা মা ল দাদির কপালে আর নাকে পরে গেল।
আমার গরম মা ল দাদির মুখের ভিতরে জিভে পড়তেই দাদি চোখ বড় বড় করে আমার দিকে তাকালো। দাদির থাকানো দেখেই আমি বুঝে নিলাম মা লে র টেস্ট ভালো না। আমি মনে মনে ধরে নিলাম, ধ ন বাহির করতেই দাদি সব মা ল ফেলে দিবে।
কিন্তু না আমাকে অবাক করে দিয়ে দাদি চোখ বন্ধ করে সব মা ল গিলে ফেললো। দাদি মা ল খেয়ে তার কপাল আর নাক থেকে আঙুল দিয়ে এনে অবশিষ্ট দুই ফোটা মা ল ও চেটে খেয়ে নিল। পরক্ষণেই দাদি আবার আমার ধ ন মুখে নিয়ে চু ষে দুজনের মিলনের রস পরিষ্কার করে দিল। আমাকে অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকতে দেখে দাদি বলল,
- হা করে কি দেখস? তুই কি ভাবছস আমি মুখ থেকে পালাইয়া দেম?
আমি দাদির মুখে আবার ধ ন ঢু কি য়ে দিয়ে বললাম,
- হ আমি তো ভাবছিলাম পালাইয়া দিবা।
দাদি আমার ধ ন মুখ থেকে বের করে বলল,
- তুই আমার মুখে বিষ দিলেও আমি খাইতাম।
বলেই দাদি এবার আমার ধ নে র বিচি দুইটা মুখে নিয়ে টেনে টেনে চু ষে দিতে লাগলো। আমি আনন্দে আর সুখে দাদিকে দাঁড় করিয়ে জড়িয়ে ধরলাম। দাদিও আমাকে জড়িয়ে ধরে বলল,
- তোরে আমি অনেক ভালোবেসে ফেলছি। সারাক্ষণ এই তোরে কাছে পাওয়ার লাগগে চটপট করি। তোরে আমার জামাই ভাবছে ইচ্ছে করে।
আমি দাদির কপালে একটা চু মু দিয়ে বললাম,
- আমিও তোমাকে ভালোবাসি। আর যখনি চো দা ই তে মন চাই আমার কাছে আইবা, আমি তো তোমার জামাই এই।
তারপরে দাদির সাথে আরও কিছুক্ষণ কথা বলে দুজনে লুকিয়ে লুকিয়ে পাট খেত থেকে বের হয়ে এলাম। আমি পাট খেতে আরও কিছু কাজ করে ১২ টায় বাড়িতে গেলাম। দিনের আবহাওয়া বেশি ভালো না বৃষ্টি আসবে বোধহয়। মার সাথে উঠান থেকে লাকরি ঘরে নিতে শুরু করলাম যাতে না বিজে পানিতে।
বাড়ির সব কাজ শেষ করে গোসলে যাব তখনি বৃষ্টি নেমে পড়লো। বাধ্য হয়ে লুঙ্গি ছাড়াই পুকুরে গোসল করতে গেলাম। পুকুরে গিয়ে পানিতে নেমে দুইটা ডুব দিয়ে চলে আসতে যাব তখনি দেখি দাদি পুকুরে আসতেছে। আমার কাছে দাদি এসেই বলল,
- মেঘ আইয়া সব নষ্ট করে দিছে?
আমি দাদির কথার মানে বুঝতে না পেরে জিজ্ঞেস করলাম,
- কি নষ্ট হয়ছে?
দাদি তখন ঘাটে বসতে বসতে বলল,
- পাট খেতে তো পানি জমে গেছে মনে হয়। আর তো পাট খেতে যাওয়া যাবে না।
আমিও তখন চিন্তায় পরে গেলাম। সত্যি এই তো পাট খেতে পানি হয়ে গেলে তো আর দাদিকে চো দা যাবে না। তখন আমি বললাম,
- তাহলে তো আর আজকে চো দা যাবে না।
#চলবে

