Type Here to Get Search Results !

এক ফোঁটা পানি ( পর্ব ৩ )


 #গল্পঃ এক ফোঁটা পানি

#পর্বঃ ৩

আমি কিছুই বুঝলাম না। কয়েক মিনিট পরে দেখি আগের জামাকাপড় পরিবর্তন করে রুমে ঢুকল। আর হেসে হেসে বলতে লাগলো,

- আশে পাশের কি অবস্থা দেখে আসলাম।

আমার তো চাচিকে দেখেই মাথা গরম, আজকে আরও বেশি সে ক্সি, মায়াবতী লাগছে। এদিকে আমার বা ড়া একদম তালগাছ, কিছু না বলতেই চাচি আমার উপর ঝাঁপিয়ে পড়লো, আমিও চাচিকে জাপটে ধরলাম, দুজন দুজনার ঠোঁটে ঠোঁটে মিলে গেলাম, দুজনকে দুজন চু ষ তে লাগলাম।

জাপটে ধরে দুজন দুজনার ঠোঁটে কি স করতে লাগলাম। এভাবে কিছুক্ষন চলার পরে আমি চাচির কাপড় খোলা শুরু করলাম, আস্তে আস্তে সব খুলে ফেললাম।

শরিরে কোনো সুতা পর্যন্ত নাই, এবার চাচি আমার সব খুলে ন্যাং টা করে দিলেন। আমি চাচির ৩৮ থেকে ৪২ সাইজে বানানো দু ধ গুলা টি প ছি আর চু ষ ছি। চাচির ভো দা য় হাত দিয়ে দেখি ভিজে জব জব করছে।

আমি আর দেরি না করে আমি আমার ঠা টা নো ধ ন চাচির ভো দা য় ঢু কি য়ে আস্তে আস্তে ঠা প দিতে থাকলাম। এদিকে চাচির অর্গাজম হয়ে গেছে, চাচি আমাকে জাপটে ধরে আছে।

আমি আমার ঠা পা নো র গতি আরো বাড়িয়ে দিলাম। পুরো রুমে শুধু ধপাস ধপাস আওয়াজ হচ্ছে, আর চাচি উ হ আ হ উ হ আ হ ও হ সো না করছে। আমি এমনভাবে ঠা পি য়ে যাচ্ছি যেনো আমার ধ ন তার জরায়ুর সাথে গিয়ে ঘষা খাচ্ছে।

এভাবে করতে করতে কিছুক্ষনের মধ্যেই আমি আমার মা ল ফেলে দিলাম চাচির জরায়ুতে। জরায়ুতে মা ল ফেলে আমরা দুজন দুজনকে বেশকিছুক্ষন জড়িয়ে শুয়ে থাকলাম।

তারপর বাচ্চাদের স্কুল থেকে আসার সময় হয়ে যাচ্ছে বলে আমি ঐ রুম থেকে বেরিয়ে আসলাম সেদিন। এভাবে সুযোগ বুঝে আমি আরো ৪/৫ দিন মনমতো চু দ লা ম, তারপরে জরুরি কাজে ঢাকায় আসলাম কিছুদিনের জন্যে।

এরই মাঝে আমাকে কল করে জানালেন মা সি ক শুরু হয়ে গেছে। আমি মনে মনে ভাবলাম একদিক দিয়ে ভালোই হয়েছে, এতো আগে বাচ্চা পেটে আসলে রি ক্স বেশি ছিল।

তাই আমি আবার পরের মাসের ২ তারিখে বাড়িতে আসলাম। বাড়িতে একটা উৎসব শুরু হয়েগেছে কেননা চাচা অনেকদিন পরে বাড়ি আসবে আর কিছুদিন পরে।

বাড়িতে গিয়ে সবার সাথে দেখা সাক্ষাত করে আমি মনে মনে চাচিকে খুজছিলাম। হঠাত আমার নাম্বারে কল আসলো, কল করে জানালো আজকে নাকি সে তার বাপের বাড়ি বেড়াতে যাবে, আমি বললাম তাহলে আমার কি হবে? প্রত্তরে বলল আমার জন্যেই যাবেন, যেনো সারা রাত ভালমতো দুজন দুজনকে চু দ তে পারি।

এদিকে আমি আজকেই বাড়ি আসলাম ঢাকা থেকে তাই কি বলে বের হবো সেটা নিয়ে বেশ চিন্তায় পরে গেলাম, হটাত মাথায় একটা বুদ্ধি আসলো।

বাড়িতে বললাম আমি আজকে আমার বন্ধুর বাড়ি যাবো। আমার কলেজের বন্ধু, বাড়িতে এই কথা বলে বের হলাম। সন্ধ্যার পরে এদিক সেদিক ঘুরে রাত ৮ টার দিকে চাচির বাপের বাড়ির দিকে রওনা দিলাম।

এর মধ্যে আমি কল দিলাম চাচিকে, প্ল্যান কিভাবে কি? চাচির ৩ টা ভাই, ২ টা বিয়ে করেছে। ছোট ভাই পড়াশোনা করে শহরে। চাচির বড় ভাই চাকরি করে জন্যে বাইরে থাকে, মাসে একবার আসে মাকে দেখতে, মেজ ভাই বাড়িতে থাকে। ব্যবসা করে, আলাদা ঘর করেছে তাই সেখানেই থাকে।

চাচির মা অর্থাৎ নানি কাজের একটা মেয়ে আছে ওকে নিয়ে থাকে। চাচি বলেছে আমি সিরিয়াল দেখে শুয়ে পড়বো টিভির রুমে। কল দিতেই চাচি আমাকে বললঃ আমি যেভাবে বলছি সেভাবে চলে আসবে, রুম খোলা থাকবে, তুমি রুমে চলে আসবে।

- আচ্ছা ঠিক আছে, তুমি রেডি থেকো আজকে খেলা হবে।

চাচি বলল,

- আমিতো এখনই খেলতে চাই, ভো দা য় পানি চলে এসেছে।

আমি মুচকি হেসে বললাম,

- তোমার পানিতে আজকে আমি গোসল করবো আর তোমার ভো দা বন্যায় ভাসিয়ে দিব।

চাচি বলল,

- তুমি সাবধানে চলে এসো এই বলে মোবাইল রেখে দিল।

আমার পৌঁছাতে রাত ১০ঃ৩০ বেজে গেলো। বাড়ির পাশে গিয়ে আমি মেসেজ দিলাম, আমি চলে এসেছি। একটু পরে দেখলাম টিভিতে মিউজিক দিল বেশ জোড়ে আর বাইরের লাইট অফ করে দিল।

আমি এর মাঝে চুপি চুপি রুমে ঢুকে পরলাম। ঢুকেই ফ্রেঞ্জ কি স করলাম ৫ মিনিট। তারপর ফ্রেশ হয়ে রাতের খাবার খেয়ে নিলাম যেহেতু সারা রাত ডিউটি করতে হবে।

খাওয়া শেষ করে দেখি চাচি আমার পিচনে নাই, আমি রুমে একা একা শুয়ে আছি আর ভাবছি কি ব্যাপার! এর মাঝেই মা ল উপস্থিত, আজকে এক নতুন সাজে।

আমার কিনে দেয়া বি কি নি আর নাইট ড্রেসে হাজির। দেখার সাথে সাথেই আমি তাকে জরিয়ে ধরে কি স করলাম আর তার শরির থেকে এক এক করে সব খুলতে লাগলাম। আজকে এত সুন্দর লাগছে সেটা বলে বুঝাতে পারবোনা।

বেশি সময় না নিয়ে আমি আমার বা ড়া চাচির ভো দা য় সেট করে শুরু থেকেই সজোরে ঠা পা তে শুরু করলাম। চাচি আমাকে জরিয়ে ধরে বলছে আজকে শুরুতেই এতো জোরে করছি কেন?

চাচি উ হ উ হ আ হ ও হ ও হ আ হ করে গোংরানি দিতে লাগলো। আমি এলোপাথাড়ি চু দে ই যাচ্ছি। একসময় চাচি বলল সে আর পারছেনা, আমি চাচিকে কোলে তুলে চু দ তে লাগলাম।

তারপর ড গি পজিশন নিয়ে কিছুক্ষন চো দা র পরে আবার মি শ না রি পজিশনে চাচিকে গদাম গদাম ঠা প দিয়ে জরায়ুর ভিতরে মা ল ঢেলে দিলাম যতক্ষণ বের হচ্ছিল।

তারপর দুজন দুজনকে জড়িয়ে ধরে চু মু দিয়ে ঘুমিয়ে গেছি। এরপর টের পেলাম রাত ১ঃ৩০ দিকে, তখন চাচি ঘুমিয়ে। চাচির শরিরে তখনও কোনো সুতা পর্যন্ত নাই।

আমি এই দেখেই আবার হ ট হয়ে গেলাম, তারপর চাচিকে না ডেকেই আমার ধ ন সেট করে ঠা পা নো শুরু করলাম। ভো দা য় ধ ন ঢু কা নো র সময় দেখি মা গি মিটি মিটি হাসছে।

আমি কোনো কিছুর তোয়াক্কা না করে শুধু ঠা পি য়ে যাচ্ছি। এবার আরো বেশি সময় নিয়ে ঠা পি য়ে চাচি ও আমি দুজনেই ক্লান্ত হয়ে আবার মা ল আউট করে জরিয়ে ধরে শুয়ে পরলাম।

আবার যখন টের পেলাম তখন ভোর ৫ টা, অনেকেই ঘুম থেকে ঊঠছে, পাখির কিচিরমিচির ডাক শোনা যাচ্ছে আমি এরই মাঝে চাচিকে তুলে আবার চু দা শুরু করলাম।

এবার চু দ তে চু দ তে একদম সকাল হয়ে গেলো। ভাগ্যিস কেও উঠেনি, তাই আমি জোড়ে জোড়ে ঠা পি য়ে আবার ভো দা য় মা ল ফেলে আর দেরি না করে আশে পাশে তাকিয়ে বের হয়ে চলে আসলাম।

পরদিন একইভাবে চু দ লা ম, আজকে আরো বেশি চু দে ছি মোট ৪ বার। চাচি সকালে বাড়ি যাবে তাই আমি আগেই বলে দিলাম আমি আজকে বাড়ি থাকবোনা, তুমি যাও। আমি পালিয়ে রাতে তোমার কাছে যাব।

তোমার সেই রান্না ঘরের পাশে, গিয়ে কল দিব। এরপর আমি আমার এক বন্ধুর বাড়িতে এসে ঘুমালাম। সারাদিন ঘুমিয়ে রাতে ডিউটি। রাত ১২ টার দিকে চাচির রান্না ঘরের ওখানে এসে কল দিলাম, তার কিছুক্ষন পরে চাচি আসলো। সেদিন বেশি সময় না নিয়ে একবার চু দে চলে আসলাম।

পরদিন বাড়িতে চলে আসলাম, বাড়ির সবাই জানে বন্ধুর বিয়ে খেতে গেছি কিন্তু তলে তলে এগুলা করছি সেটা শুধু আমরাই জানি। এভাবে কয়েকদিন প্রতিদিন চাচিকে চু দে আমি ১৪ তারিখে ঢাকায় ফিরে আসি।

২/৩ দিন পরপর কল দিয়ে খোজ নিচ্ছি শরিরের কি অবস্থা, কল দিলেই শুধু বলে তোমাকে কাছে পেতে ইচ্ছা করছে।


#চলবে

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area