#গল্পঃ ৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা
#পর্বঃ ২১
আমিও ঘন ঘন কয়েকটা ঠা প দিয়ে দাদির সো না র শেষ প্রান্তে মা ল আউট করে দিলাম। মা ল আউট করে দাদির উপরে শুয়ে রইলাম। তখন দাদি আমার মাথার চুলে হাত বুলিয়ে দিয়ে বলল,
- ওগো তোমাকে সুখ দিতে পারছি?
আমি দাদির কপালে একটা চু মু দিয়ে বললাম,
- অসম্ভব সুখ দিছো।
দাদি তখন বলল,
- এলা তোমার ধ ন বাহির করো, গোসল করবাম। বেশিক্ষণ এমনে থাকলে ঠান্ডা লাগলো।
আমি দাদির উপর থেকে উঠে দাঁড়ালাম। ধ নে তখন দাদির আর আমার মা লে মাখামাখি হয়ে ছিল। দাদি উঠে বসেই আমার নোং রা ধ ন মুখে নিয়ে নিল। দাদি আমার চোখে চোখ রেখে ধ ন চু ষে বুঝিয়ে দিতেছিল সে আমাকে অনেক ভালোবাসে।
দাদি ধ ন চু ষে পরিষ্কার করে দিলে। দুজনে একসাথে গোসল করে নিলাম। জামা কাপড় পড়ে দুজন রুমে গিয়েই এক বেডে শুয়ে পড়লাম। দাদি আমাকে জড়িয়ে ধরে আমার বুকে মাথা রেখে শুয়ে রইলো। আমিও দাদিকে জড়িয়ে ধরে বললাম,
- রেজিয়া
দাদি বলল,
- হুম
আমি তখন বললাম,
- ভালোবাসি
আমার কথা শুনে দাদি বলল,
- ভালোবাসা ধ নে র বা ল, মনে খালি চো দা র তাল।
দাদির কথা শুনে আমি শব্দ করে হাসতে লাগলাম। তাই দেখে দাদি বলল,
- হাসাহাসি রেখে একটু ঘুমাও, বাসর রাতে কিন্তু ঘুমানো চলবে না।
দাদির কথা শুনে হাসি বন্ধ করে বললাম,
- তোমার দু ধ খাইতে খাইতে ঘুমাইবাম।
আমার কথা শুনে দাদি তার বালিশে শুয়ে ব্লাউজ এর বোতাম খুলে একটা দু ধ আমার মুখে দিয়ে দিল। আমি ছোট বাচ্চাদের মতো দাদির দু ধ চু ষ তে লাগলাম। দাদির দু ধ খেতে খেতে কখন যে ঘুমিয়ে গেছি বলতেই পারি না।
ঘুম থেকে উঠতে উঠতে বিকাল হয়ে গেল। চোখ খুলে দাদিকে আমার পাশে না দেখে, লাফিয়ে বিছানা থেকে উঠলাম। বাথরুমে গিয়ে দাদিকে খোঁজলাম কিন্তু দাদি নাই। পরে বেলকনিতে গিয়ে দেখি দাদি দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে সমুদ্র দেখতেছে।
আমি গিয়ে পিছন থেকে দাদিকে জড়িয়ে ধরতেই, দাদি কিছুটা ভয় পেয়ে ঘুরে দাঁড়ালো। আমি আবার দাদিকে ঘুরিয়ে দিয়ে তার পিছনে পা ছা য় ধ ন টেকিয়ে দাঁড়ালাম। আমি আদর করে দাদির গলায় একটা চু মু দিতেই বলল,
- আরে মানুষ দেখবো, ঘরে চল।
বলেই দাদি আমাকে নিয়ে রুমে চলে গেল। তখন আমি দাদিকে বললাম,
- সাগর পাড়ে যায়বা?
আমার কথা শুনে দাদি একগাল হেসে বলল,
- হুম চল যাই।
দাদির কথা শুনে আমি মুচকি হেসে দাদিকে জড়িয়ে ধরে বললাম,
- হুম যাব তার আগে তোমাকে একবার চো দে নেই।
বলেই দাদিকে বিছানার কিনারায় শুয়ে দিলাম। আমি দ্রুত প্যান্ট খুলে হাটুতে নামিয়ে দিলাম, দাদিও তার কাপড় সায়া উপরে তুলে নিল। আমাকে অবাক করে দিয়ে, দাদি মুখ থেকে একগাদা থুথু নিয়ে তার সো না র মুখে লাগিয়ে দিল।
দাদির এমন কান্ড দেখে আমিও মুখ থেকে থুথু নিয়ে ধ নে র মাথায় লাগিয়ে নিলাম। আমি দাদির পা দুটো ফাঁক করে ধ ন কিছুটা ঢু কা তে ই দাদি আ হ ও করে উঠলো। দাদির সো না র ভিতরে শুকনো থাকায় ধ ন কিছুটা বের করে আবার ঢু কি য়ে দিলাম।
এবারও দাদি ই শ মা হ ও হ করে চাপা চিৎকার করছিল। আমি চার বার ভিতর বাহির করে সম্পূর্ণ ধ ন দাদির সো না র ভিতরে ঢু কি য়ে দিলাম। তারপরে শুরু করলাম দাদিকে চো দা। আমার চো দা র সাথে দাদিও তাল মিলিয়ে আ হ ও ই শ মা আ হ ও আ হ করে চিৎকার করছিল।
কিছুক্ষণ পরেই দাদির দুই পা কেচি মেরে ধরে চো দা র গতি বাড়িয়ে দিলাম। আমার চো দা খেয়ে দাদি চোখ বন্ধ করে আরামে আ হ ও ই শ মা আ হ ও উ হু আ হ ই শ ও করে চাপা চিৎকার করছিল। আমি দাদিকে টানা পনেরো মিনিট চো দে জিজ্ঞেস করলাম,
- মা ল কই পেলবো?
দাদি আ হ উ ম্ম ও হু আ হ করতে করতে বলল,
- আমার মুহো দে
আমি দাদিকে আরও কুড়ি বিশেক ঠা প দেওয়ার পরে, ধ ন বের করে দাদির মুখে ঢু কি য়ে দিলাম। দাদি আমার ধ নে র মাথা মুখে নিয়ে, ধ নে কয়েকটা খেঁচা দিতেই মা ল বলকে বলকে বের হতে লাগলো। মা ল বের হওয়া শেষ হতেই দাদি আমার ধ ন মুখ থেকে বের করে সম্পূর্ণ মা ল গিলে ফেললো।
এমনকি আমার ধ নে র মাথায় লেগে থাকা মা লে র শেষ ফুটা টুকুও দাদি জিব দিয়ে চেটে খেয়ে ফেললো। তারপরে আমার দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে হাসি মুখে ধ নে লেগে থাকা সব র স চে টে পরিষ্কার করে দিল। দাদির ধ ন চু ষা শেষ হতেই দাদি বলল,
- ওগো এবার তো খুশি?
আমি মুচকি হেসে দাদির মুখের সামনে আমার ধ নে র দুইটা বি চি দিলাম। দাদি এবারো সুন্দর করে ধ নে র বি চি চু ষে দি তে লাগলো, মনে হচ্ছিল দাদি বি চি থেকে অমৃত খাচ্ছে। মিনিট দুই এক বি চি চু ষে দিয়ে দাদি বলল,
- চলো এবার যাই।
আমিও দাদির কথা শুনে প্যান্ট পড়ে নিলাম। দাদিও তার সায়া দিয়ে সো না মুছে কাপড় ঠিক ঠাক করে নিল। তারপরে দাদিকে নিয়ে বাহিরে সমুদ্র পারে ঘুরতে চলে গেলাম। দাদি নতুন বউয়ের মতো মাথায় কাপড় দিয়ে আমার সাথে হাঁটতে লাগলো।
আমি খেয়াল করে দেখছিলাম, আশেপাশের অনেকেই অবাক হয়ে দাদির দু ধে র দিকে তাকাচ্ছিল। বিশেষ করে চ্যাংড়া ছেলেরা বেশি নজর দিচ্ছিল দাদির দু ধে র দিকে। আমি তখন মনে মনে অনেক গর্ববোধ করছিলাম এই ভেবে যে, দাদির মতো এমন মা গী আমার চো দা র দাসী হয়ছে।
দাদিকে নিয়ে সমুদ্র পাড়ে অনেক ঘুরাঘুরি করে, সন্ধ্যার দিয়ে একটু মার্কেটে গেলাম দাদিকে নিয়ে। দুই তিন দোকান ঘোরাঘুরি করে দাদিকে ৪৬ সাইজের ব্রা কিনে দিলাম। দাদির দু ধে র সাইজ বেশি বড় হওয়ায় ব্রা পাওয়া কষ্ট সাধ্য বিষয়।
দাদিকে ২ টা ৪৬ সাইজের ব্রা সাথে মেচিং করে ২ টা প্যান্টি কিনে দিলাম। দাদির দু ধে র সাইজ মাপার পরে প্রথম দোকানের আপু তো বলেই দিছিল, ৪৬ সাইজের ব্রা পাওয়া যায় না তেমন, এত বড় সাইজ ব্রা শতে এক দুইজন পরে। ব্রা প্যান্টি কিনার পরে দাদির জন্য একটা নাইট ড্রেস কিনলাম।
তারপরে দাদিকে নিয়ে বেলপুরি, আর ফুসকা খেয়ে একটা ফার্মিসিতে গেলাম। ফার্মেসি থেকে ৩ টা ইন টি মেট ১০ টেবলেট কিনে নিলাম। পরে দাদিকে নিয়ে হোটেলে ফিরে গেলাম। রুমে গিয়েই দাদি তার জন্য কেনা ব্রা প্যান্টি নাইট ড্রেস বের করে দেখতে লাগলো। ব্রা টা হাতে নিয়ে বলল,
- এইটা এখন একটু পরে দেখি?
আমি দাদির হাতে প্যান্টি টাও দিয়ে বললাম,
- দুইটাই পরো।
আমার কথা শুনেই দাদি তার কাপড়ের আঁচল পেলে দিয়ে ব্লাউজের বোতাম খুলতে লাগলো। দাদি ব্লাউজের বোতাম খুলে গা থেকে ব্লাউজ আলাদা করে ব্রা পরে নিল। আমি দাদির ব্রার হুক লাগিয়ে দিলাম। ব্রা পরাতে দাদির দুধ একটু টানটান হয়ছে।
#চলবে

