Type Here to Get Search Results !

৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা ( পর্ব ২২ )


 #গল্পঃ ৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা

#পর্বঃ ২২

আমার কথা শুনেই দাদি তার কাপড়ের আঁচল পেলে দিয়ে ব্লাউজের বোতাম খুলতে লাগলো। দাদি ব্লাউজের বোতাম খুলে গা থেকে ব্লাউজ আলাদা করে ব্রা পরে নিল। আমি দাদির ব্রার হুক লাগিয়ে দিলাম। ব্রা পরাতে দাদির দুধ একটু টানটান হয়ছে।

ব্রা পরা শেষ হতেই দাদি তার ব্লাউজ আবার পরে নিল। তারপর দাদি তার প্যান্টি কাপড় সায়ার নিচ দিয়ে পরতে লাগলো। দাদির ব্রা প্যান্টি পরা দেখেই আমার ধ ন দাঁড়িয়ে যেতে লাগলো। তখন আমি দাদিকে জড়িয়ে ধরে বললাম,

- জান তুমি না বলছিলা, কক্সবাজার নিয়ে আসলে আমাকে সারপ্রাইজ দিবা?

দাদি আমার দাঁড়িয়ে থাকা ধ নে র ছোঁয়া পেতেই, দাদি আমার ধ ন ধরে বলল,

- হুম আজকে রাতে দেম।

বলেই দাদি আমার পায়ের কাছে বসেই আমার প্যান্টের চেইন খুলে জাঙ্গিয়ার ফাঁক দিয়ে ধ ন বের করে চু ষ তে শুরু করে দিল। আমি দাদির এমন কান্ড দেখে মনে মনে অনেক খুশি হলাম। তখন আমি দাদিকে বললাম,

- কি সারপ্রাইজ বলো না জান?

দাদি মুখ থেকে ধ ন বের করে বলল,

- আজকে তরে দিয়ে পু ট কি মারাই বাম।

বলেই দাদি আবার আমার ধ ন মুখে নিয়ে চু ষা শুরু করে দিল। দাদির কথা শুনে আমার মনে লাড্ডু ফুটতে শুরু করলো। কি যে খুশি লাগছিল বলে বুঝানো যাবে না। আমি মুচকি মুচকি হেসে দাদিকে জিজ্ঞেস করলাম,

- সত্যি নাকি পু ট কি মারতে দিবা।

দাদি এবারো ধ ন মুখ থেকে বের করে বলল,

- হুম সত্যি তবে অনেক ভয় করতাছে, তোর এইডা ঢু ক বো নি ভিতরে।

আমি তখন বললাম,

- ঢু ক বো তোমার এতো চিন্তা করতে হবে না।

বলেই আবার দাদির মুখে আমি ধ ন ঢু কি য়ে দিয়ে চো দা র মতো করতে শুরু করলাম। দাদিও আমার কমড় ধরে অ ক অ ক করে মুখ চো দা খাচ্ছিল। আমি চোখ বন্ধ করে দাদিকে পু ট কি মারতেছি কল্পনা করে দাদির মুখে চো দ তে ছিলাম।

মিনিট তিনেক পরেই একটা শেষ ঠা পে ধ ন দাদির গলার ভিতরে ঢু কি য়ে দিয়ে মা ল আউট করে দিলাম। দাদির গলার ভিতরে ধ ন ঢু কে যাওয়াতে দাদি চোখ বড় বড় করে আমার দিকে তাকিয়ে সব মা ল গিলে ফেললো। আমি ধ ন বাহির করতেই দাদি হাঁপাতে লাগলো।

দাদি একটু দম নিয়ে, আবার আমার ধ ন মুখে নিল। এবার সুন্দর করে চু ষে ধ ন পরিষ্কার করে দিয়ে জাঙ্গিয়ার ভিতরে ঢু কি য়ে প্যান্টের চেইন লাগিয়ে দিল। আমি দাদিকে ধরে দাঁড় করিয়ে দিয়ে বললাম,

- চলো গিয়ে খাইয়া আইসা পরি, আজকে আগে ভাগে শুয়ে পড়বো।

তারপরে দাদিকে নিয়ে নিচে চলে গেলাম। হোটেলে গেস্টদের জন্য সুন্দর খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্তা ছিল। দাদিকে নিয়ে খাওয়া দাওয়া করলাম। খাওয়া দাওয়া শেষ করে দাদিকে নিয়ে হোটেলের বাহিরে যাচ্ছিলাম তখন দাদি জিজ্ঞেস করলো,

- রাইতের বেলা কই যায়তাছস?

আমি তখন দাদির কানে কানে বললাম,

- ফার্মিসি থেকে জেল আনতে যায়তাছি, যাতে পু ট কি মারার সময় সহজে ঢু কে।

আমার কথা শুনে দাদি বলল,

- কিছু লাগতো না, আমি নাইরল তেলের বোতল আনছি।

আমি অবাক হয়ে বললাম,

- তেল দিয়ে কি ঢু ক বো?

দাদি বলল,

- হুম ঢু ক বো রুবিনা কইছে।

রুবিনা হলো দাদির ছোট বোনের নাম। দাদির বোনের নাম শুনেই আমি আশ্চর্য হয়ে জিজ্ঞেস করলাম,

- তোমার বইনে কাছে এইতা কইছো নাকি?

তখন দাদি বলল,

- হুম, রুবিনা সব কিছুই জানে। ওই তো বলছে তোর সাথে এইতা করতাম। এইনো যে আইছি এইডাও জানে। আর আওনের সময় তো রুবিনাই নাইরল তেলের বোতল দিয়ে দিছে।

আমি তখন বললাম,

- তোমার বইনে কি পু ট কি মা রা খাইছে?

দাদি আমাকে একটা চিমটি দিয়ে বলল,

- না খাইলে কি আর তেলের বোতল দিছে! হের জামাই নাকি তেল দিয়ে প্রথম দিন করছিন।

তারপরে দাদির সাথে আরও কিছু কথা বলে হোটেল রুমে চলে গেলাম। তখন রাত বাজে নয়টা। আমি দাদিকে কাপড় খুলে নাইট ড্রেম পড়তে বললাম। দাদি নাইট ড্রেস নিয়ে বাথরুমে চলে গেল। আমিও একটা ইন টি মেট ১০ টেবলেট খেয়ে নিলাম।

পরে প্যান্ট শার্ট খুলে রেখে দিলাম, শুধু জাঙ্গিয়া পরে বিছানায় শুয়ে দাদির জন্য অপেক্ষা করছিলাম। কিছুক্ষণ পরেই দাদি নাইট ড্রেস পরে রুমে আসলো। আমাকে জাঙ্গিয়া পরা দেখে দাদি মুচকি মুচকি হাসছিল আর নতুন বউয়ের মতো লজ্জা পাচ্ছিল।

দাদিকে নাইট ড্রেসে অসম্ভব সুন্দর লাগছিল। নাইট ড্রেসের নিছে ব্রা পড়ে থাকাই দু ধ দুইটাও অসম্ভব সুন্দর লাগছিল। দাদি মুচকি মুচকি হেসে আমার পাশে এসে বসতেই দাদির মোবাইল বেজে উঠলো। দাদি মোবাইল হাতে নিয়ে জানালো তার বোন রুবিনা কল দিছে।

দাদি কল রিসিভ করে তার বোনের সাথে কথা শুরু করতেই আমি মন খারাপ করে বিছানায় শুয়ে পড়লাম। আমার মন খারাপ দেখে দাদি মুচকি মুচকি হেসে আমার জাঙ্গিয়া টেনে নিচে নামিয়ে দিল। আর আমার তাকিয়ে কথা বলার ফাঁকে ফাঁকে আমার ধ ন চু ষ ছিল। তখন দাদির বোন দাদিকে কি জানি জিজ্ঞেস করলো তার উত্তরে দাদি বলল,

- ভাত খাইয়া রুমে আইসা এখন কলা খাইতাছি।

দাদির বোন জানি এবার কি বলছে তার উত্তরে দাদি বলল,

- হোটেলো আনছে কি আমারে বওয়াইয়া তইতো? রুমে আননেই একবার দেলছে আবার বিকালে দই খাওয়াইছে।

তারপরে দাদির বোন কি জানি বললো, এটা শুনে দাদি হাসতে লাগলো। দাদি আর কিছুক্ষণ কথা বলে হঠাৎ ফোন আমার দিকে বাড়িয়ে দিয়ে বলল,

- তোর সাথে কথা বলতো।

আমি ফোন হাতে নিয়ে হ্যালো বলতেই দাদি আমার ধ ন আবার চু ষা শুরু করে দিল। তখন ফোনের অন্য পাশ থেকে দাদির বোন রুবিনা দাদু বলল,

- কিরে কি খবর, ভাই?

দাদি ছোট বোনের বয়স তেমন বেশি না ৪০ কি ৪২ হবে। বয়স তেমন বুঝা যায় না, তারে ছোট থেকেই দাদু বলে ডেকে অভ্যাস তাই এবারো বললাম,

- দাদু, খবর তো ভালোই। তোমার কি খবর?

রুবিনা দাদু বলল,

- ভালোই, তে মিষ্টি খাওয়াইবে কবে? তোরে তো ভাই বিয়ে ছাড়াই একটা বউয়ের ব্যবস্থা করে দিলাম।


#চলবে

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area