#গল্পঃ ৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা
#পর্বঃ ২৪
দাদি তার কমড় উপরের দিকে তুলা দিল। আমিও আমার ধ ন ধরে দাদির সো না র দিকে সোজা করে রাখলাম আর বললাম,
- তুমি শুরু করলো
দাদি তার কমড় আসতে আসতে নিচে নামিয়ে দিল আর বা হাতে ধরে সো না য় ঢু কি য়ে নিল। সম্পূর্ণ ধ ন ঢু ক তে ই দাদি আ হ করে একটা শব্দ করে উঠলো। তারপর দাদি আমার দিকে কিছুটা ঝুঁকে আরাম করে বসে থপ থপ করে আমাকে ঠা পা তে শুরু করলো আর ই শ উ হ আ হ ও কত সুখ আ হ ও উ ম্ম ও মা আ হ ও উ ম্ম ও করতে লাগলো।
দাদি মিনিট তিনেক আমাকে ঠা পি য়ে তার জল খসিয়ে দিল। আমার ধ নে দাদির রসের ছোঁয়া পেতেই দাদি আমার বুকে শুয়ে পড়লো। আমি দাদির পা ছা র দাবনা দুইটা দুই হাতে কামছে ধরে দাদিকে তল ঠা প দিতে দিতে বললাম,
- এত তাড়াতাড়ি ছেড়ে দিলে হবে?
দাদি আমার গালে একটা চু মু দিয়ে বলল,
- অনেক গরম হয়ে গেছলাম তাই বের হয়ে গেছে।
আমি দাদির পা ছা য় একটা চড় মেরে বললাম,
- তোমার বইন কইছে তোমারে এইনো ভালো করে গাব দিয়ে নিতাম যাতে বাড়িতে গেলেই পেট হয়ে যা।
আমার কথা শুনে দাদি বলল,
- তোমার যা মন চাই তাই করো। তবে যদি কিছু হয় তাহলে বিয়ে করতে হবে কিন্তু নাহলে তোমার ধ ন কাইটটেলবাম এই কইলাম।
আমি আশ্চর্য হয়ে বললাম,
- আরে মজা করছি তোমার সাথে, তোমার বইন কইছে শেষ বার পু ট কি মারতাম তার আগ পর্যন্ত তোমার সামনে দিয়ে করতাম আর সো না পু ট কি মাইরে খাল বানিয়ে নিয়ে যায়তাম।
আমার কথা শুনে আর তল ঠা প খেয়ে দাদি আ হ ও উ ম্ম ও আ হ করতে করতে বলল,
- সো না তো অহনি খাল বানিয়ে দিছস, পেসাব করলে এখন আর কোন শব্দ হয়না।
দাদিকে তল ঠা প দিতে দিতে কমড় ধরে গেছে। তাই দাদিকে এবার মিশনারী প জি শ নে শুয়ে দিলাম। দাদির সো না য় ধ ন ঢু কি য়ে দাদিকে পাগলের মতো চো দা শুরু করলাম। দাদিও আমার চো দা খেয়ে আ হ ও ই শ মা গো আ হ ও উ ম্ম ও হু করতে লাগলো। দাদিকে টানা পনেরো মিনিট চো দা র পরে দাদি আবার জল খসিয়ে বলল,
- ওহো আর কতক্ষণ লাগবো তোমার?
আমি দাদির একটা পা কেচি মেরে ধরে বললাম,
- জানিনা
দাদি আ হ ও উ ম্ম ও ই শ আ হ পেড দুঃখু পাই এমনে আ হ মা গো আ উ ও করতে করতে বলল,
- আজকে এখনো মা ল পরে না কেরে
আমি দাদিকে চো দ তে চো দ তে বললাম,
- আরে জান মা ল পরা নিয়ে পাগল হয়ছো কেরে? আরামসে চো দ নে র লাগি দেও তো।
বলেই দাদিকে এইভাবে আরও মিনিট দুই এক চো দে। পরে দাদিকে ডগি পজিশনে মিনিট তিনেক চো দ তে ই দাদি তৃতীয় বারের মতো রস খসিয়ে দিল। দাদি রস খসিয়ে ক্লান্ত হয়ে বিছানায় উপর হয়েই শুয়ে পড়লো। ইন টি মেট টেবলেট খাওয়াতে আমারও মা ল বের হওয়ার নাম নাই।
তাই আমি আবারো দাদির পিঠের উপরে চড়ে গেলাম আর তার সো না য় ধ ন ঢু কি য়ে তাকে ঠা পা নো শুরু করলাম। দাদি আমার ঠা প খেতে খেতে বার বার বলছিল একটু জিরাইয়া লই একটু জিরাইয়া লই, আমি দাদির কথায় কোন কান না দিয়ে ঠা শ ঠা শ করে দাদিকে আরও পাঁচ সাত মিনিট চো দে তার সো না র ভিতরে মা ল আউট করে দিলাম।
আমার গরম মা লে র স্পর্শে দাদিও চতুর্থ বারের মতো জল খসিয়ে একদম ক্লান্ত হয়ে শুয়ে রইলো। আমি দাদির পিঠ থেকে নেমে দাদির পাশে শুয়ে হাঁপাচ্ছিলাম। দাদি অনেক ক্লান্ত ছিল তাই থাকে টেনে আমার বুকে এনে জড়িয়ে ধরলাম। দাদিও আমাকে হাত পা দিয়ে জড়িয়ে ধরলো।
মিনিট তিনেক দাদিকে বিশ্রাম নিতে দিয়ে, আমি আবারও দাদির দু ধ নিয়ে খেলা শুরু করলাম। দাদি প্রথমে একটু একটু বাঁধা দিলেও পরে আর কোন বাঁধা দিল না। আমার হাতের দু ধ টিপা খেয়ে দাদি আস্তে আস্তে গরম হতে শুরু করলো, এইদিকে আমার ধ ন ও মাথা তুলে দাঁড়াতে শুরু করলো।
মিনিট পাঁচেক পরে আমি উঠে বসে পড়লাম আর দাদির মুখের সামনে আমার ধ ন দিয়ে বললাম, চু ষে দেও। দাদিও আমার কথা মতো সুন্দর করে চু ষে দিতে লাগলো। দাদি ধ ন আর বিচি দুইটা অদলবদল করে দুই মিনিট চু ষে দিল।
তারপরে আমি আবার দাদির উপরে চড়ে গেলাম মি শ নারী পজিশনে। দাদিও তার পা ফাঁক করে আমাকে তার রাজ্যে লাঙ্গল চালাতে দিল। আমি সমান তালে দাদিকে চো দা শুরু করলাম আর দাদি আ হ ও উ ম্ম ও ই ও আ হ কত সুখ চো দ নে আ হ ও উ ম্ম ও গো সবডা ঢু কি য়ে ঢু কি য়ে দেও আ হ ও উ ম্ম কত সুখ আ হ কই গো কাশেমের বাপ দেখে যাও আ হ তোমার বউ আরেক বেডা দিয়ে চো দা ই তা ছে আ হ ও উ ম্ম করতে করতে দাদি তার রস খসিয়ে দিল।
আমি দাদিকে উল্টিয়ে পাল্টিয়ে আরও ৪০ মিনিট নানান পজিশনে চো দে মা ল আউট করলাম। এই ৪০ মিনিটে দাদি আরও ৪ বার রস খসিয়ে একদম আধা মরা হয়ে গেছে। এতবার রস খসিয়ে দাদি ক্লান্তিতে ঘুমিয়ে যাচ্ছিল, আমার চোখ বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল তখনি মনে পরলো দাদির পু ট কি মারার কথা। তখন আমি দাদিকে ঠেলতে ঠেলতে বললাম,
- জান ঘুমিও না, পু ট কি মারতে না দিবা বলছো?
দাদি ঘুম ঘুম চোখে বলল,
- আজকে না আরেকদিন
আমি বুঝতে পারলাম এইভাবে কিছুই হবে না। তাই আমি বিছানা থেকে নেমে এসে নাইরল তেলের বোতল টা নিয়ে আবার বিছানায় চলে গেলাম। দাদির দুইটা পা দুই দিকে ফাঁক করে রেখে আমি মাঝখানে সো না র কাছে বসলাম।
দাদির সো না র চারপাশে লাল হয়ে গেছিল দীর্ঘ সময় তীব্র চো দ নে র ফলে। আর সো না থেকে আমার মা ল বের হয়ে দাদির পু ট কি র কা না সহ আশেপাশে মাখামাখি হয়ে গেছিল। আমি নাইরল তেলের বোতল খুলে হাতে কিছুটা তেল নিয়ে দাদির পু ট কি র কা না তে ভালো করে লাগিয়ে দিলাম।
তারপরে নাইরল তেলের বোতল থেকে কিছুটা তেল হাতের আঙুলে মাখিয়ে, একটা হাতের আঙুল দাদির পু ট কি র কা না তে ঢু কি য়ে দিলাম। সাথে সাথেই আ হ করে একটা শব্দ করে দাদি চোখ খুললো। দাদি ঘুম ঘুম চোখে বলল,
- এখন একটু ঘুমাই পরে পু ট কি মারবে নে।
আমি দাদির কোন কথাই কান না দিয়ে, হাতের আঙুল দিয়ে দাদিকে পু ট কি চো দা করতে লাগলাম। আমার এমন কর্ম কান্ডে দাদির ঘুম চলে গেল। দাদি আঙুল দিয়ে পু ট কি মা রা খেয়ে শুধু আ হ ই শ ও আরও তেল দিয়ে ল আ হ ও করতে লাগলো।
তখন আমি 69 প জি শ নে দাদির উপরে চড়ে গেলাম। দাদির মুখের কাছে আমার ধ ন যেতেই দাদি মুখে নিয়ে নিল। বাজারের প তি তা দে র মতো দাদি আমার ধ ন চু ষে দিচ্ছিল। আমিও হাতের আঙুল একটার জায়গায় দুইটা দিয়ে দাদির পু ট কি মারতে লাগলাম। মিনিট তিনেক পরে আমি উঠে বসলাম আর দাদির পা ছা র নিচে একটা বালিশ দিয়ে দিলাম। তখন দাদি বলল,
- তোর ধ নে বেশি করে তেল দিয়ে ল আর আসতে আসতে একটু একটু করে ঢু কা বি
বলেই দাদি তার পা ফাঁক করে দিল। আমিও দাদির কথা মতো ধ নে বেশি করে তেল দিয়ে নিলাম। তারপরে ধ ন ধরে দাদির পু ট কি র কা না তে সেট করে একটু চাপ দিতেই ধ নে র মাথাটুকু ঢুকে গেল। সাথে সাথেই দাদি ওমা গো হ আসতে বলে চাপা চিৎকার দিল।
দাদি পু ট কি র কা না অনেক টাইট ছিল যার ফলে ধ নে আষ্টেপৃষ্টে লেগে ছিল। আমি তেলের বোতল থেকে আরও কিছুটা তেল ধ নে দাদির পু ট কি র কা নার কাছে ঢেলে দিলাম। তারপরে আর একটা ছোট ঠা প দিতেই ধ ন আরও কিছুটা ঢুকে গেল। সাথে সাথেই দাদি আ হ মা ও আ হ করে চাপা চিৎকার করছিল।
এবার ধ ন কিছুটা বের করে আবার ধ নে তেল লাগিয়ে দিলাম ছোট আর একটা ঠা প, এবার ধ ন আরও একটু বেশি ঢু ক লো। এভাবে ছোট ছোট পাঁচটা ঠা প দিয়ে সম্পূর্ণ ধ ন দাদির পু ট কি তে ঢু কি য়ে দিলাম। তারপরে আবার সম্পূর্ণ ধ ন মাথা পর্যন্ত বের করে তেল লাগিয়ে নিলাম আর হঠাৎ দিলাম এক রাম ঠা প।
#চলবে