#গল্পঃ ৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা
#পর্বঃ ২৩
- দাদু, খবর তো ভালোই। তোমার কি খবর?
রুবিনা দাদু বলল,
- ভালোই, তে মিষ্টি খাওয়াইবে কবে? তোরে তো ভাই বিয়ে ছাড়াই একটা বউয়ের ব্যবস্থা করে দিলাম।
দাদুর কথা শুনে বুঝতে পারলাম, দাদু আমার সাথে মজা করতাছে। দাদুর কথা শুনে আমি মুচকি হেসে বললাম,
- তুমি আমরা বাড়িতে বেড়াতে আসলে মিষ্টি খাওয়াবনে।
দাদির বোন রুবিনা তখন বলল,
- হুম, তা নতুন বউ সুখ কেমন দেই?
আমি দাদির মুখে ধ ন চেপে ধরে কয়েকটা ঠা প দিয়ে বললাম,
- সুখ তো দেই ভালোই, এখনো রসে টাই টুম বুর।
আমার কথা শুনে দাদির বোন বলল,
- তোর বুবু কি করে এখন?
আমি বললাম,
- কি আর করে, কলা খাইতাছে।
আমার কথা শুনে দাদি ধ ন চু ষ তে চু ষ তে ই আমাকে একটা চিমটি দিল। অন্যদিকে দাদির বোন হাসতে হাসতে বলল,
- ভুবাই পারেও বটে, এত চু ষে মুখ ব্যাথা করে না।
আমি বললাম,
- আরে মুখ ব্যাথা করতো কেরে অভ্যাস হয়ে গেছে না প্রতিদিন করতে করতে।
আমার কথা শুনে দাদির বোন আবার বলল,
- নাইরল তেল কি কামে লাগাইছস?
আমি বুঝতে পারলাম দাদির বোন পু ট কি মা রা র কথা জিজ্ঞেস করতাছে। তাই আমি বললাম,
- না, একটু পরে কামে লাগাইবাম।
আমার কথা শুনে দাদি বোন বলল,
- তোর আর তোর বুবুর এইনো কিন্তু বেশি করে নাইরল তেল লাগাইয়া লইস আর পারলে হাতের আঙুলে তেল লাগিয়ে তোর বুবুর হেইডার ভিতরে গুতাগুতির মতো করে তেল লাগিয়ে দেইস তাহলে সহজে ঢু কে যাবে।
আমি দাদির বোনের কথা শুনে মুচকি হাসতে হাসতে বললাম,
- আচ্ছা ঠিক আছে
তখন দাদির বোন আবার বলল,
- হোটেলে যেমুন নিয়ে গেছস এমুন ভালো করে কইরে আনবে। গাং দুইটার পাড় ভালো করে ভাঙবে যাতে আর দুঃখ না পায়।
আমি মুচকি হেসে বললাম,
- আচ্ছা গাং রে নদী বানিয়ে ফেরত নিয়ে আসবো।
আমার কথা শুনে দাদির বোন হাসতে হাসতে বলল,
- আর হে একটু সাবধানে করিছ যাতে পুলাপান পেডও না পরে।
আমি বললাম,
- আচ্ছা, তুমি দাদু এই নিয়ে চিন্তা কইরো না।
তখন আবার দাদির বোন বলল,
- অনেক রাত হয়ছে এবার রাখি, তোরা শুরু করে দে আর হে এখনি পিছন দিয়ে করিস না। ঘুমানোর আগে পিছন দিয়ে করে ঘুমাইস।
আমি কিছুটা আশ্চর্য হয়ে জিজ্ঞেস করলাম,
- এখন করলে কি হবে?
দাদির বোন বলল,
- প্রথম বার না, দুঃখু পাইবো একটু। দুঃখু পাইলে পরে আর করতে দিতে চাইতো না। তারচেয়ে ভালো আগে মন ভরে সামনে দিয়ে করে পরে পিছন দিয়ে করিস।
আমি মনে মনে কিছুটা খুশি হয়ে বললাম,
- আচ্ছা, এখন রাখি।
বলেই কল কেটে দিলাম। এদিকে দাদিও দীর্ঘ সময় ধরে আমার ধ ন চু ষ তে চু ষ তে মা ল আউট করে দিল। আমার সব মা ল চিটে আমার পায়ের উরাতে আর আমার নাভির নিচে চিটে পরছে। মা ল আউট হওয়া শেষ হতেই দাদি আমার ধ ন চু ষে পরিষ্কার করে দিল আর বাকি সব মা ল চেটে খেয়ে নিল।
অতঃপর দাদি এসে আমার পাশে শুয়ে পড়লো। আমি এবার দাদিকে লিপ কি স করতে তার নাইট ড্রেস খুলতে শুরু করলাম। দাদিও আমাকে কি স করতে করতে তার নাইট ড্রেস খুলতে সাহায্য করলো। ব্রা প্যান্টি পড়া দাদিকে দেখতে একদম নীল ছবির নাইকাদের মত লাগছিল। আমাকে অবাক নয়নে তাকিয়ে থাকতে দেখে দাদি লজ্জা পেয়ে বলল,
- যাহ এইভাবে তাকিয়ে রইছস কেরে?
আমি মুচকি হেসে বললাম,
- বাসর রাতে জামাইকে কেউ নাম ধরে ডাকে?
দাদি আমাকে টেনে তার বুকে নিয়ে জড়িয়ে ধরে বলল,
- ই শ কি জামাইডা আমার
বলেই দাদি আমাকে কি স করতে শুরু করলো। আমিও দাদির ব্রা উপরে তুলে দিয়ে দু ধ টিপতে টিপতে দাদিকে কি স করছিল। মিনিট দুই এক পরেই দাদি কি স করা বন্ধ করে বলল,
- তুই আমার অবৈধ স্বামী
বলেই দাদি আমার মাথা ধরে টেনে তার দু ধ মুখে ঢুকিয়ে দিল। আমিও ছোট বাচ্চাদের মতো দাদির দু ধ একটা খাচ্ছি তো অন্যটা টিপছি। দাদির দু ধ বড় হওয়ায় টিপতে অনেক অসুবিধা হয়, তবুও টিপে যাচ্ছি। নাই মামার ছেড়ে কানা মামা অনেক ভালো।
মিনিট পাঁচেক দাদির দু ধ খেয়ে উঠে বসলাম। বসেই দাদির ব্রা খুলে দিলাম। এবার দুই হাতে সর্ব শক্তি দিয়ে দাদির দু ধ টিপতে শুরু করলাম। আমার এমন টিপনে দাদি ব্যাথা পেয়ে বলল,
- ওগো আস্তে টিপো দুঃখু পাই আ হ ই শ
বলেই দাদি আমাকে বাঁধা দিতে চাইলো। আমি দাদির সব বাঁধা অতিক্রম করে দু ধ দুইটা টিপেই যাচ্ছি। মিনিট দুই এক পরেই দাদির ফর্সা দু ধ দুইটা লাল হয়ে গেল। দাদির দু ধ লাল হয়ে গেছে দেখে, দু ধ টিপা বন্ধ করে দিলাম।
এবার দাদি উঠে আমার জাঙ্গিয়া খুলে দিল। আমাকে বিছানায় শুয়ে রেখেই আবারো আমার ধ ন চু ষে দিতে লাগলো। মিনিট দুই এক পরেই দাদি ধ ন চু ষা বন্ধ করে দিল। আমাকে অবাক করে দিয়ে, দাদি নিজে নিজেই তার প্যান্টি খুলে নিল আর আমার উপর দুই পা ফাঁক করে বসে গেল। তারপর দাদি আমাকে বলল,
- ওগো তুমি করবা না আমি করতাম?
বলেই দাদি তার কমড় উপরের দিকে তুলা দিল। আমিও আমার ধ ন ধরে দাদির সো না র দিকে সোজা করে রাখলাম আর বললাম,
- তুমি শুরু করলো
#চলবে