#গল্পঃ ৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা
#পর্বঃ ১২
একটা ঢেলা দিয়ে সম্পূর্ণ ধ ন দাদির সো না র ভিতরে ঢুকিয়ে দিলাম। ই শ মা আ হ গো বলেই দাদি ব্যথায় চাপা চিৎকার দিলো। দাদি তার দুই পা দিয়ে আমার কোমড় পেছিয়ে ধরে বলল,
- আসতে আসতে চো দ, সো না র ভিতরে ব্যথা হয়ে গেছে।
আমি দাদিকে ঠা পা তে ঠা পা তে বললাম,
- আসতে পারতাম না, আজকে তোমার মাং ফাটাইবাম চো ই দে।
বলে শুরু করলাম রাম ঠা প দেওয়া। আমার শরীরের সমস্ত শক্তি দিয়ে দাদিকে চো দ তে লাগলাম। দাদি ঠা প সামলাতে না পেরে ই শ বাবা আ হ গো আ হ ও হ উ ম্ম ও হ আ হ বাবা হ হ আ হ বলতে বলতে আমার কোমড় টেলে ধরে ঠা পা নো তে বাঁধা দিতে লাগলো।
দাদির বাঁধা দেওয়া দেখে দাদির হাত এনে মাথার কাছে চেপে ধরে রাম ঠা প দেওয়া চালিয়ে যেতে লাগলাম। একবার মা ল আউট হওয়াতে এখন আর মা ল আউট হওয়ার কোন নাম গন্ধই নাই। ধ ন টা কেমন জানি জিম মেরে রইল তাই রাম ঠা প দিয়েও মজা লাগতেছিল।
থপ থপ শব্দ করে রাম ঠা প দিতে লাগলাম, এদিকে দাদির চাপা চিৎকার আর খাটের ক্যাচ ক্যাচ শব্দ সারা ঘর মাথায় তুললো। ৩-৪ মিনিট পরে ঠা প সামলাতে না পেরে দাদি আমার কাধে কামড় বসিয়ে দিল। বাধ্য হয়ে আমি ঠা পা নো বন্ধ করতেই দাদি বলল,
- এই জানোয়ার! আমি ঘরের বউ, বাজারের বে শ্যা না "যে এতো জোরে চো দা খাইতে পারবো।"
আমি বড় করে একটা নিঃশ্বাস নিয়ে বললাম,
- শুধুই কি ঘরের বউ?
দাদি হাঁপাতে হাঁপাতে বলল,
- হুম, ঘরের বউ এইতো।
আমি মুচকি হেসে বললাম,
- আমি আরও ভাবতাম তুমি আমার পার্সোনাল মা গী।
দাদি আমার গালে একটা চু মা দিয়ে বলল,
- আমার উপর তোর অধিকার আছে। তুই চাইলে আমি তোর মা গী হতে পারি? আবার তুই চাইলে আমি তোর লক্ষী বউও হতে পারি?
আমি আসতে আসতে চো দ তে চো দ তে বললাম,
- থাক, মা গী হতে হবে না। তুমি আমার বউ হয়েই থেকো।
দাদি উ ম্ম আ হ ও হ উ ম্ম ও হ ই শ আ হ করতে করতে আমার চুলে হাত বুলিয়ে বলল,
- রকিব জোরে জোরে চু দি স না, তুই জোরে চো দ লে সো না র ভিতরে অনেক ব্যাথা করে। তোর ধ ন অনেক মোটা আর বড়। আমার দম বাহির হয়ে যায় তোর জোরে চো দ ন খাইলে।
আমি চো দা থামিয়ে দাদির দুই দু ধ টিপতে টিপতে বললাম,
- আর কয়েকটা দিন গেলেই দেখবা তোমার সো না আমার চো দা খাইয়া খাল হয়ে গেছে।
দাদি নিচ থেকে একটা তল ঠা প দিয়ে বলল,
- যে গাদন দিতাছস, আজকে রাইতেই মনে হয় তুই খাল বানাইয়ালবে।
- খাল তো বানাবোই...
বলেই আবার দাদিকে আসতে আসতে ঠা পা তে লাগলাম। দাদিও আ হ ও হ উ ম্ম ও হ আ হ উ ম্স আ হ হ করতে করতে তল ঠা প দিতে লাগলো। মিনিট তিনেক যেতেই দাদি আ হ ও হ ও হ উ ম্ম করতে করতে র স খসিয়ে দিল। দাদি র স খসিয়ে মরার মতো শুয়ে রইলো তা দেখে আমি দাদির উপর থেকে উঠে পড়লাম। দাদির সো না থেকে ধ ন বাহির হতেই দাদি বলল,
- দেখ এলা, চো দ্দে ফ্যানা তুলে ফেলছস।
দাদি কথা শুনে আমার ধ নে র দিকে তাকিয়ে দেখি ভাতের ফ্যানার মতো ফ্যানা ধ নে র গোড়ায় আর দাদির সো না র চারপাশে মাখামাখি হয়ে আছে। দাদির সো না র দিকে তাকিয়ে আছি দেখে দাদি বলল,
- বাজারের বে শ্যা রেও কেউ এমনে চো দে না, তুই যেমনে আমারে চো দ স। উ ফ ভিতরে জ্বলতাছে মনে হয় চিল্লে গেছে আজকে আবার। পরীক্ষার আগের দিনও ষাঁড়ের মতো চো দ্দে সো না র ভিতরে চিল্লেলছিলে, সারাদিন ঘরে শুয়ে ছিলাম ছেলের বউদের সামনে যায়তে পারিনাই লজ্জায়। আমি দাদির মুখের কাছে ধ ন নিয়ে বললাম,
- কাকিদের সামনে গেলে কি হয়তো।
দাদি তার কাপড় দিয়ে ধ নে লেগে থাকা ফ্যানা গুলো মুছতে মুছতে বলল,
- হেরার সামনে পাগাইয়া পাগাইয়া হাঁটলেই তো হেরা বুঝে পেলবো কি কারণে যে পাগাইয়া হাঁটতেছি।
বলেই দাদি আমার ধ ন চু ষ তে শুরু করে দিলো। আমি আর কথা বারাইলাম না, দাদির মাথার চুল ধরে দাদির মুখে আসতে আসতে ঠা প দিতে লাগলাম। কিছুক্ষণ মুখ চো দে দাদিকে ড গি পজিশন নিতে বললাম। দাদি হাত পায়ে ভর দিয়ে কুকুরের মতো পজিশন নিতেই আমি দাদির পিছনে হাটু বাজ করে দাঁড়িয়ে গেলাম।
দাদির পা ছা র দুই পাশের লদলদে মাংস দুই দিকে টেনে ফাঁক করতেই দাদির বাদামী রঙের পু ট কি র কা না টা নজরে পড়লো। দাদির পু ট কি র কা না তে ধ ন লাগিয়ে দাদিকে জিজ্ঞেস করলাম,
- বুবু, তুমি কোনদিন পু ট কি মা রা খাইছো?
আমার কথা শুনে দাদি আতংকিত হয়ে বলল,
- নাহ
আমি আর কিছু না বলে দাদির সো না য় ধ ন ঢু কি য়ে দিলাম আসতে করে। দাদির কোমড় দুই হাতে শক্ত করে ধরে ঠা পে র গতি বাড়িয়ে দিলাম। দাদি আ হ ও হ উ ম্ম ও হ আসতে কর আ হ আ হ আসতে বলতে বলতে আমার চো দা খাইতে লাগলো।
৫-৬ মিনিট এমন করে চো দে রা ম ঠা প দেওয়া শুরু করলাম। দাদি ঠা প সহ্য করতে না পেরে বালিশে মুখ গুজে আ হ ও হ উ ম্ম মা গো আ হ ই স ও হ উ ম্ম আ হ করতে করতে হঠাৎ ঠা প সামলাতে না পেরে মুখ থুবরে শুয়ে পড়লো।
আমি হাঁপাতে হাঁপাতে দাদিকে মিশনারী পজিশনে শুইয়ে দিলাম। দাদির সো না র দিকে নজর পড়তেই আমি কিছুটা অবাক হলাম কারণ দাদির সো না তখন কিছুটা হা করে ছিল আর দাদির সো না র চারপাশে লাল হয়ে গেছিল চো দ নে র টেলাই। আমি দাদির উপরে শুয়ে যখনি আবার ধ ন ঢু কা তে যাব তখনি দাদি বাঁধা দিয়ে বললো,
- আজকে অনেক হয়ছে আর না। ভিতরে জ্বলতাছে, চিল্লে গেছে ভিতরে।
আমি দাদির দুই হাত এনে মাথার কাছে শক্ত করে বা হাতে চেপে ধরলাম। ডান হাতে দাদির দু ধ টিপতে টিপতে বললাম,
- আজকে তোমার মাং চো দে গাং বানাইয়া পরে ছাড়বাম।
আমার কথা শুনে দাদি কিছুটা ঘাবড়ে গিয়ে নিজেকে ছাড়ানোর চেষ্টা করতে লাগলো। তা দেখে আমিও দাদির সো না য় ধ ন ঢু কি য়ে দিলাম এক ঠা প দিয়ে। সাথে সাথেই দাদি ই শ মা গো বলে চাপা চিৎকার দিল। আসতে আসতে মিশনারী পজিশনে দাদিকে চো দ তে শুরু করলাম।
বাহিরে আবহাওয়ার অবস্থা ভালো না, বিকট বিকট শব্দে বৃষ্টি আসবে জানান দিচ্ছে। এদিকে দাদিও ও হ উ ম্ম আ হ ও হ উ ম্ম ও হ ও হ ই শ আ হ করতে করতে সুখের জানান দিচ্ছে। ৩-৪ মিনিট পরেই বৃষ্টি পড়তে শুরু করলো, টিনের চালে বৃষ্টির ফোটা পরে পরিবেশটা অনেক রোমান্টিক হয়ে গেলো।
ধীরে ধীরে বৃষ্টির তীব্রতা বেড়ে গেলো, আমিও দাদির বাম পা টা আমার ডান হাত দিয়ে কেচি মেরে ধরে রাম ঠা প দেওয়া শুরু করলাম। দাদি তখন আর্তনাদ করতে করতে বলতে লাগলো,
- ও হ ও হ হো আ হ আ হ হা হা আ হ ও হ ঐ ছে ভাই অনেক ঐ ছে অনেক ঐ ছে ও হো আ হ আ হ হ হ হ হ ঐ ছে আ হ আ হ হ হ আ আ হ
বলেই দাদি কাথ হয়ে আমাকে তার উপর থেকে ফেলে দেওয়ার চেষ্টা করতে লাগলো। তখন চো দা বন্ধ করে রেগে বললাম,
- এইত মা গী, লরাচরা বন্ধ কর কইলাম।
আমার রাগ দেখে দাদি লরাচরা বন্ধ করে বলল,
- বিষ করেরে ভাই এবার চাইরা দে
- আর পাঁচ মিনিট
বলেই আবার ঠা পা নো শুরু করলাম। এবার আগের ছেড়েও দ্বিগুণ গতিতে চো দ তে লাগলাম। আমার ঠা প সামলাতে না পেরে দাদি এবার রীতিমতো কান্না করতে শুরু করলো।
- ও হ ও হ মা আ হ উ ফ ও হ আ হ আমার মুতে ধরছে ও হ আসতে আ হ আমার মুতে ধরছেরে ভাই আ হ ও হ
করতে করতে দাদি আবার লরাচরা শুরু করলো আমাকে তার উপর থেকে ফেলে দেওয়ার জন্য। তখন আমি আবার বললাম,
- লরাচরা বন্ধ করতে বলছি না?
দাদি লরাচরা বন্ধ করে বলল,
- জোরে করোস কেরে?
আমি বললাম,
- জোরে করতাম না
বলেই আবার দাদিকে ঠা পা নো শুরু করলাম।
- ও হ আ হ আসতে... আসতে রা কি ই ই ব আসতে, তোর টা আউট হয়ে গেছে।
আমি বললাম,
- হয়ছে না,
দাদি কান্না করতে করতে বলল,
- জ্বলতাছেরে ভাই
আমি ঠা পা তে ঠা পা তে বললাম,
- আর একটু সহ্য করো
বলে দাদির হাত ছেড়ে দিয়ে দুই হাতে দাদির দুই পা কেচি মেরে ধরে দাদির দিকে ঝুঁকে সর্বোচ্চ গতিতে রাম ঠা প দেওয়া শুরু করলাম। এবার দাদি গলা চেয়ে চিৎকার করা শুরু করলো ভাগ্যিস বাহিরে বৃষ্টি আছে নয়তো মানুষ শুনতে পারতো দাদির চিৎকার।
- আ হ হ হ হ হ হ হ এ হে আ হ হ হ আ হ হ হ হ হ উ ফ উ ফ উ ম্ম আ হ হ হ হ ও মা, মা গো আ হ হ হ আ হ স তে আস তে হ হ হ ক রর র আমি ই ই তোও না হ হ করছিই না হ হ করতে। আ হ হ হ হ হ হ আ হ হ হ হ আ হ আ হ আ হ আ হ আ হ
করতে করতে দাদি তার শরীর উপরের দিকে তুলে ঝাঁকি দিয়ে হাত পা দিয়ে ঢেলে আমাকে বিছানায় ফেলে দিয়ে গলা কাটা মুরগির মতো বিছানায় সো না য় বাম হাত ধরে দাপরাতে লাগলো। দাদি দাপরাতে দাপরাতে আমাকে গালি-গালাজ করতে লাগলো,
- কু ত্তা র বাচ্চা তুই জা র রো, তুই জা র রো...
#চলবে

