#গল্পঃ ৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা
#পর্বঃ ১৩
আমাকে বিছানায় ফেলে দিয়ে গলা কাটা মুরগির মতো বিছানায় সো না য় বাম হাত ধরে দাপরাতে লাগলো। দাদি দাপরাতে দাপরাতে আমাকে গালি-গালাজ করতে লাগলো,
- কুত্তার বাচ্চা তুই জাররো, তুই জাররো...
দাদির গালি শুনতে শুনতে দাদির সো না র দিকে তাকিয়ে দেখি দাদির সো না থেকে র ক্ত বের হচ্ছে। র ক্ত দেখে অনেক ভয় পেয়ে গেলাম তাই দ্রুত ঘরের বাতি নিবিয়ে দিলাম যাতে দাদি র ক্ত না দেখতে পারে। বাতি নিবিয়ে দাদির পাশে শুয়ে দাদিকে জড়িয়ে ধরতে গেলে দাদি বাঁধা দিয়ে বলে,
- জানোয়ার তুই ধরিস না আমারে!
দাদির কথা শুনে বুঝতে পারছিলাম দাদি আমার সাথে রাগ করে আছে। আমি রাগ ভাঙ্গানোর জন্য দাদিকে জোর করেই জড়িয়ে ধরলাম। তখন দাদিও আমাকে জড়িয়ে ধরে কান্না কন্ঠে বলল,
- ভিতরে জ্বলতাছে অনেক,
বলেই দাদি তার সো না র আবার হাত দিল। হাতে র ক্ত লাগতেই দাদি বলল,
- কিতা বাইর হয়তাছে এইতা?
ঘরের বাতি নিবানো ছিল বলে দাদি বুঝতে পারছিল না যে র ক্ত বাহির হয়তাছে তার সো না থেকে। দাদি হাতে বিজা বিজা এইটা নাকের কাছে এনে বলতাছে,
- র ক্ত বাহির হয়তাছে মনে হয়? ঘরের বাতি টা জ্বালা?
আমি দাদিকে শান্তনা দেওয়ার জন্য বললাম,
- আরে র ক্ত আইবো কইনতে? তুমি কি আজকে প্রথম বার করছো নাকি যে র ক্ত বের হয়বো।
বলেই দাদিকে জড়িয়ে ধরে লিপ কি স করতে লাগলাম। লিপ কি স করে দাদির কপালে গালে নাকে গলায় চু মা দিলাম অনেক গুলো এতেই দাদির মন খুশি হয়ে গেল। দাদিও আমাকে জড়িয়ে ধরে একটা লিপ কি স দিয়ে বলল,
- কালকে তোর পরীক্ষা, এলা তুই একটু ঘুমা আমি যায় গা।
বলেই দাদি খাট থেকে নেমে ঘরের বাতি জ্বালিয়ে দিল। যখনি দাদি তার সো না দেখতে যাবে তখনি আমি লাফ দিয়ে খাট থেকে নেমে দাদিকে টান দিয়ে এনে আমার কুলে নিয়ে খাটের কিনারায় বসলাম। দাদি আমার দিকে পিছন করে থাকায় আমার ব্যাস সুবিধায় হলো। আমি পিছন থেকে দাদির দু ধ দুইটা দুই হাতে ইচ্ছে মতো টিপলাম অনেকক্ষণ। দাদি দু ধ টিপা খাইতে খাইতে বলল,
- হয়ছে আর টিপিস না, এই কইদিনেই তুই টিপে আগের চাইতে আরও বড় বানাইয়ালছস।
আমি মুচকি হেসে বললাম,
- নতুন ভা তা র আইছে তোমার জীবনে বড় তো হয়বোই।
দাদির দুই দু ধ টিপতে টিপতে দাদির সাথে আর কিছুক্ষণ কথা বলার পরে দাদি তার সায়া ব্লাউজ কাপড় পরে বৃষ্টি একটু থামতেই চুপিচুপি চলে গেল। আমি বিছানায় শুয়ে পরতে গেলে দেখলাম বিছানায় র ক্ত লেগে আছে দাদির। বিছানার চাদর তুলে মাটিতে রাখলাম, তারপরে একটা ঘুম দিলাম আরামে।
সকালে ঘুম থেকে উঠে লুঙ্গি পড়ে বিছানার চাদর নিয়ে সোজা গোসল করতে চলে গেলাম। গোসল করে বিছানার চাদর রৌদ্রে দিয়ে নাস্তা করে পরীক্ষা দিতে চলে গেলাম। পরীক্ষা দিয়ে দুপুরে বাড়িতে এসে শুনি দাদি নাকি রাতে কল পাড়ে পরে গিয়ে কোমড়ে ব্যাথা পাইছে। দুপুরে ভাত খাওয়ার সময় আম্মা বলল দাদিরে একটু দেখে আসতাম তার নাকি কমড় ভেঙে গেছে।
খাওয়া শেষ করে দাদিকে দেখতে গেলাম। ঘরে গিয়ে দেখি দাদি বিছানায় শুয়ে আছে। খেয়াল করে দেখলাম ঘরে আর কেউ নাই দাদি একাই শুয়ে আছে। তা দেখে দাদির মাথার কাছে বিছানায় বসে বললাম,
- বুবু, তুমি নাকি কল পাড়ে পরে ব্যথা পাইছো?
দাদি আমাকে দুইটা কিল দিয়ে বলল,
- জানোয়ার আবার কথা কস? সো না ফাটিয়ে দিছস রাতে কইলে না কেরে? কতখানি র ক্ত বের হয়ছে।
আমি তখন বললাম,
- র ক্ত দেখে ভয় পেয়ে গেছলাম।
দাদি লুঙ্গির উপর দিয়ে আমার ধ নে ধরে বলল,
- তোর এইনো অনেক জোর রে, এমন চো দা আমি আগে কোনদিন খাইছি না।
আমি দাদির হাত সরিয়ে দিয়ে জিজ্ঞেস করলাম,
- কল পাড়ে পরছো কেমনে?
দাদি মুখ ভেংচি দিয়ে বলল,
- আরে কল পাড়ে পড়ছি না, সকালে পাগাইয়া পাগাইয়া হাঁটতেছিলাম তখন তোর কাকি জিজ্ঞেস করছিল এমনে কেরে হাঁটি তখন আমি বলছিলাম "রাতে কল পাড়ে পরে কোমড়ে ব্যাথা পাইছি" এই মানুষ জানাজানি হয়ছে আমার কোমড় ভেঙে গেছে।
দাদির কথা শুনে বুঝলাম মা গী চালাক আছে অনেক। আমি দাদির মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে দিতে বললাম,
- এখনো কি ব্যাথা আছে?
দাদি বলল,
- হুম, জাগাডা অবশ হয়ে গেছে। এখনো ভিতরে চিনচিন করে ব্যাথা করে।
আমি তখন বললাম,
- আচ্ছা আমি ব্যাথার ওষুধ নিয়ে আসবো নে, তুমি সন্ধ্যার পরে গোয়াল ঘরে দেখা কইলো।
দাদি বলল,
- আইচ্ছে।
দাদির সাথে আরও কিছুক্ষণ কথা বলে আমি চলে এলাম। ঘরে গিয়ে একটু ঘুমিয়ে, বিকালের দিকে বাজারে গেলাম। বাজারের ফার্মেসী থেকে ব্যাথার টেবলেট নিলাম আর সাথে একটা KY জেলি নিয়ে বাড়িতে আসলাম। KY জেলি লাগিয়ে চু দ লে নাকি অনেক পিছলা হয় একটা বন্ধুর কাছে শুনেছিলাম তাছাড়া KY জেলি দেখিয়ে দাদিকে বোকা বানিয়ে চো দা র ধান্দা করতে লাগলাম মনে মনে।
বাড়িতে গিয়ে আম্মার সাথে বসে কিছুক্ষণ গল্প করলাম। সন্ধ্যার দিয়ে আমার আগলা ঘরে চলে গেলাম। বিছানায় শুয়ে শুয়ে দাদির সিগনাল আসার অপেক্ষা করতে লাগলাম। রাত ৮ টার একটু পরে দাদির নাম্বার থেকে মিস কল আসলো।
মিস কল দেখেই দাদির জন্য আনা ব্যাথার ওষুধ আর ky জেলি নিয়ে চুপিচুপি গোয়াল ঘরে চলে গেলাম। গোয়াল ঘরে গিয়ে দেখি দাদি চকিতে বসে আছে। দাদির কাছে গিয়ে ব্যাথার টেবলেট তার হাতে দিয়ে বললাম,
- আজকে রাতে একটা, আর কালকে তিন বার তিনটা টেবলেট খাইবা। আর এই জেলি টা তিন দিন, তিন বেলা সো না র ভিতরে লাগাইবা।
বলেই দাদির হাতে ky জেলিটা দিয়ে দিলাম। দাদি জেলিটা হাতে নিয়ে বলল,
- আমি কেমনে লাগাইবাম? সো না র ভিতরে কি হাতের আঙুল যায়বো এতদূর?
আমি মুচকি হেসে বললাম,
- আচ্ছা আমিই লাগিয়ে দিতাছি। তুমি চকিত শুয়ে পড়ো।
বলেই দাদির হাত থেকে জেলিটা নিয়ে নিলাম। আমি আমার লুঙ্গি টা উপরে তুলে ky জেলি কিছুটা হাতে নিয়ে ধ নে সুন্দর ভাবে লাগাতে লাগাতে দাদিকে বললাম,
- ডাক্তার বলে দিছে ধ নে সুন্দর করে লাগিয়ে সো না র ভিতরে ঢু কা ই তাম আর বের করতাম।
বলেই ধ ন টা হাত দিয়ে কেচে দিলাম কয়েকবার যার ফলে ধ ন আমার সম্পূর্ণ রূপ ধারণ করলো। আমি চকিতে উঠতেই দাদি তার কাপড় সায়া উপরে তুলে পা ফাঁক করে দিল। আমি লুঙ্গি টা খুলে রেখে দাদিে উপরে শুয়ে পড়লাম।
সাথে সাথেই দাদি বাম হাত দিয়ে ধ ন ধরে তার সো না র মুখে সেট করে দিল। আমিও আসতে আসতে চেপে ধরে সম্পূর্ণ ধ ন দাদির সো না র ভিতরে ঢু কি য়ে দিলাম। দাদি পা আরও ফাঁক করে চো দা র সুযোগ করে দিল। আমিও আসতে আসতে দাদির সো না য় ঠা প দিতে লাগলাম।
ধ নে জেলি লাগানো থাকায় অনেক সহজেই দাদির সো না র ভিতরে আসা যাওয়া করছিল। দাদি উ ম্ম আ হ ও হ উ ম্ম ও হ করতে করতে আমাকে জড়িয়ে ধরে আমার গালে চু মা দিতে লাগলো৷ বুঝতে পারছিলাম দাদি আসতে আসতে চো দ নে অনেক মজা পাচ্ছে। ৪-৫ মিনিট পরে দাদি বলল,
- হয়ছে না এখনো? তোর দাদা ঘরে শুয়ে আছে। বেশি দেড়ি হয়লে খুঁজবো আমারে।
আমি বললাম,
- আর একটু! বেশি সময় লাগতো না মা ল আউট হয়ে যায়বো।
বলেই দাদিকে ঠা পা নো র গতি বাড়িয়ে দিলাম। ধ নে জেলি লাগানো থাকায় দাদি আজকে তেমন কোনো ব্যাথায় পাচ্ছিল না। আমার সব রাম ঠা প আ হ ও হ উ ম্ম ও হ ই শ মা আ হ ও হ উ ম্ম আ হ হ হ ও হ হ হ হ উ ম্ম ও হ হ করতে করতে সব হজম করে নিচ্ছিল। মিনিট দুয়েক পরেই দাদি তল ঠা প দিতে দিতে তার র স খসিয়ে দিল। আমি আরও মিনিট তিনের চো দে দাদির সো না র ভিতরেই মা ল আউট করে দিলাম। দাদি আমাকে চার হাত পা দিয়ে জড়িয়ে ধরে বলল,
- কালকে সকালে আর দুপুরে ওষুধ কেমনে লাগিয়ে দিবে?
আমি দাদির ঠোঁটে একটা কি স দিয়ে বললাম,
- সকালে আমি খেতে কাজ করবাম। তুমি সময় সুযোগ বুঝে খেতে আইয়ো, পরে পাট খেতে নিয়ে ওষুধ লাগিয়ে দিব নে।
আমার কথা শুনে দাদি মুচকি হেসে বলল,
- এই বুড়ি বয়সে এসে পাট খেতে ভা তা রে র কাছে মা রা খাইতে হয়বো?
আমি দাদির সো না র থেকে ঘুমন্ত ধ ন কিছুটা বের করে আবার ঢু কি য়ে দিয়ে বললাম,
- শুধু কি পাট খেতে! যে কোনো পরিস্থিতিতে আমার চো দ ন খাওয়ার মন মানসিকতা তৈরি করো।
দাদি মুচকি হেসে বলল,
- আচ্ছে, দুপুরেও কি পাট খেতে করবে?
আমি বললাম,
- হুম, দুপুরে খেতে যাওয়ার আগে মিস কল দিয়ে যেও।
বলেই আমি দাদির উপর থেকে উঠে বসলাম। দাদি তার বাম হাত সো না র মুখে চেপে ধরে বলল,
- মা ল দে সো না একেবারে বইরেলছস।
বলেই দাদি তার সায়া দিয়ে সো না মুছে জামা কাপড় ঠিক ঠাক করে ব্যাথার টেবলেট আর জেলি নিয়ে চলে গেলো। আমি আরও কিছুক্ষণ শুয়ে থেকে লুঙ্গি পরে ঘরে চলে গেলাম। রাতের খাবার খেয়ে একটা আরামে ঘুম দিলাম। এখন আর পড়ালেখার কোন চাপ নাই। পরীক্ষা ব্যাস ভালোই দিছি এখন শুধু রেজাল্ট এর অপেক্ষা। সকালে ঘুম থেকে উঠে নাস্তা করে খেতে গেলাম কাজ করতে।
খেতে কাজ করছিলাম আর দাদির জন্য অপেক্ষা করছিলাম। খেতে কাজ করতে করতে প্রায় শেষ করেই ফেলছি এমন সময় দেখি দাদি ছাগল নিয়ে খেতে আসতাছে। আমিও দ্রুত কাজ শেষ করে ফেললাম, দাদিও ছাগল ডিগরা দিয়ে আমার দিকে আসতে লাগলো।
দাদির আসা দেখে আমি গিয়ে চুপিচুপি পাট খেতে ঢু কে পড়লাম। দাদিও আশেপাশে ভালো করে দেখে আমার পিছু পিছু পাট খেতে ঢু কে পড়লো। আমি দাদির হাত ধরে টেনে পাট খেতের মাঝখানে নিয়ে গেলাম আর কিছু পাট ভেঙে মাটিতে বিছিয়ে তার উপর আমার লুঙ্গি বিছিয়ে দাদির জন্য বিছানা তৈরি করে বললাম,
- জান, বিছানা পছন্দ হয়ছে?
দাদি আমার পায়ে কাছে এসে হাঁটু ভেঙে বসে আমার ঘুমন্ত ধ ন টা মুখে নিয়ে কিছুক্ষণ চু ষে বলল,
- বিছানা পছন্দ না হলেও তোর এই মোটা ধ ন আমার অনেক পছন্দ হয়ছে।
বলেই দাদি আবার আমার ধ ন চু ষা শুরু করে দিল। ধ ন দাঁড়িয়ে কলাগাছ হয়তেই দাদি চু ষা বন্ধ করে জেলি টা আমার হাতে দিয়ে বলল,
- তাড়াতাড়ি করবে? কেউ আইবো পরে।
#চলবে

