#গল্পঃ ৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা
#পর্বঃ ২৬
আমি দাদির মোবাইল হাতে নিয়ে দেখলাম, দাদির বোন কল দিছে। আমি কল রিসিভ করে ফোন লাউন্স স্পিকারে দিয়ে, দাদির হাতে দিলাম। দাদি ফোন হাতে নিয়ে হ্যালো বলতেই দাদির বোন বলল,
- ঘুম থেকে উঠছো নাকি?
দাদি বলল,
- হুম উঠছি অনেকক্ষণ হয়ছে।
দাদির বোন তখন জিজ্ঞেস করলো,
- রাতে ঘুম কেমন হয়ছে ভুবাই?
দাদি বলল,
- ভালো
দাদির বোন তখন জিজ্ঞেস করলো,
- তা ভুবাই রাতে কয়বার হলো?
এমন কথা শুনে দাদি লজ্জা পেয়ে আমার দিকে তাকিয়ে বলল,
- রাতে তিন বার আর সকালে দুইবার হয়ছে।
দাদির কথা শুনে তার বোন অবাক হয়ে বলল,
- ঘুম থেকে উঠেই দুই বার করে ফেলছো?
দাদি বলল,
- হুম
দাদির বোন আবারো জিজ্ঞেস করলো,
- পাঁচবারে তোমার বের হয়ছে কইবার?
দাদি মুচকি হেসে বলল,
- পনেরো বিশ বারের মতো হয়বো। শরীর একদম ক্লান্ত।
দাদির বোন জিজ্ঞেস করলো,
- ও মা এতবার বের হয়ছে তোমার?
দাদি বলল,
- হুম, পাঁচ বার এই প্রায় এক ঘন্টার মতো করে করছে।
দাদির কথা শুনে দাদির বোন আশ্চর্য হয়ে জিজ্ঞেস করলো,
- এক ঘন্টা! তুমি ঠিক আছো তো নাকি ভুবাই?
দাদি বলল,
- আমি ঠিক আছি তবে নিচের দুই জায়গায় অবস হয়ে গেছে।
দাদির বোন তখন বলল,
- তুমি নিতেও পারো ভুবাই, এত সময় নিয়ে পাঁচ বার চো দা ই লে তো অবস হয়বোই।
দাদি বলল,
- টেহা খরচ করে হোটেলে আনছে কি বওয়াই তইতো? না দিলে, জোর করেই করে টেহা উসুল করবো।
দাদির বোন তখন হাসতে হাসতে বলল,
- তোমরা দাদি নাতি পারোও বটে!
দাদিও হেসে বলল,
- হোটেলো আইছিইতো এইতানের জন্য, রাকিবের যতবার দাঁড়াইবো ততোবারই আমি নিতে পারবো।
দাদির কথা শুনে তার বোন বলল,
- তা ভুবাই পিছন দিয়ে কেমন লাগছে?
দাদি বলল,
- ভালোই তবে দুঃখু পাওয়া যায় অনেক।
দাদির বোন তখন বলল,
- প্রথম প্রথম এমন এই লাগে, পরে সব ঠিক হয়ে যা। আমার দেবরে যখন প্রথম আমারে করছিন তখন তো আমি কান্দে দিছলাম, পরে আরও কয়েকদিন পিছনে নিছি পরে সব ঠিক হয়ছে।
দাদির বোনের কথা শুনে আমি আকাশ থেকে পরার মতো আশ্চর্য হলাম। বলে কি মহিলা, সে তার দেবরের সাথে করছে নাকি? আমি দাদিকে ইশারায় কল কেটে দিতে বলতে লাগলাম। দাদি তার বোনের সাথে আর একটু কথা বলে কল কেটে দিতেই আমি জিজ্ঞেস করলাম,
- রুবিনা দাদু কি তার দেবরের সাথে করছে?
আমার কথা শুনে দাদি বলতে শুরু করলো,
- হুম, হের জামাই যখন বিদেশ আছিন তখন করতো। চার পাঁচ বছর দেবরের সাথে করছে আর হের ছোড ছেলেটা তো ওর দেবরের এই, চেহারা দেহস না কালা।
আমি অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলাম,
- জামাই বুঝলো না বাচ্চা যে আরেকজনের?
দাদি আমার প্যান্টের উপর দিয়ে ধ ন ধরে বলল,
- আরে না। ওর জামাই বিদেশ থেকে আসার এক মাস আগে থেকে ওরা ক ন ড ম ছাড়া করা শুরু করছিল। ওর জামাই যখন দেশে আসছে তখন ওর মা সি ক বন্ধ হয়ে গেছিল। পরে জামাই তো মাঝে মাঝে করতো তাই বুঝতে পারছে না।
আমি চিন্তিত হয়ে বললাম,
- দাদু কি ইচ্ছে করেই বাচ্চা নিছে?
আমার কথা শুনে মুচকি হেসে দাদি বলল,
- হুম, রুবিনা আর হের দেবর মিলে চিন্তা ভাবনা করেই বাচ্চা নিছে ওদের ভালোবাসার সৃতি রাখার জন্য। হের দেবর নাকি এখনো মাসে এক আধবার করে।
দাদির কথা শুনে আমি মুচকি হেসে বললাম,
- তাহলে তো আমাদেরও একটা সৃতি রাখতে হবে।
দাদি আমাকে একটা চড় দিয়ে বলল,
- যাহ অসভ্য
আমি সাথে সাথেই দাদিকে জড়িয়ে ধরে কি স করতে শুরু করলাম। দাদিও আমাকে জড়িয়ে ধরে পাগলের মতো কি স করতে শুরু করলো। মিনিট তিনেক পরে দাদিকে বিছানা থেকে নামিয়ে আমার পায়ের কাছে বসিয়ে দিলাম।
দাদিকে আমার আর কিছুই বলে দিতে হলো না, সে নিজে নিজেই আমার পেন্টের চেইন খুলে আমার ধ ন বের করে আইসক্রিমের মতো চু ষ তে শুরু করলো। মিনিট দুই এক ধ ন চু ষা র পরে দাদিকে বিছানার কিনারায় শুয়ে দিলাম আর দাদির সায়া কাপড় উপরে তুলে সো না র ভিতরে ধ ন ঢু কি য়ে দিলাম।
সাথে সাথেই দাদি আ হ করে উঠলো। প্যান্ট পড়ে থাকাই দাদিকে চো দ তে অনেক অসুবিধা হচ্ছিল তাই বাধ্য হয়ে প্যান্টে কমড় থেকে খুলে হাটুতে নামিয়ে নিলাম। এবার আরামে দাদির পা কেচি মেরে ধরে ঠা পা নো শুরু করলাম।
#চলবে