Type Here to Get Search Results !

৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা ( পর্ব ২৭ )


 #গল্পঃ ৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা

#পর্বঃ ২৭

প্যান্ট পড়ে থাকাই দাদিকে চো দ তে অনেক অসুবিধা হচ্ছিল তাই বাধ্য হয়ে প্যান্টে কমড় থেকে খুলে হাটুতে নামিয়ে নিলাম। এবার আরামে দাদির পা কেচি মেরে ধরে ঠা পা নো শুরু করলাম।

দাদি আমার প্রতিটা ঠা পে র সাথে আ হ ও ই শ আ উ ম্ম উ হু আ হ ও ই শ আ হ ও উ ম্ম ও মা আ হ ও করতে লাগলো। ১০ মিনিট চো দা র পরে ধ ন বের করে দাদির পু ট কি তে ঢু কি য়ে আরও ২০-২৫ মিনিট পু ট কি মারলাম।

যখন আমার মনে হলো মা ল বের হবে, তখন ধ ন আবার দাদির সো না র ভিতরে ঢু কি য়ে দিলাম। থপ থপ করে দাদিকে আরও মিনিট তিনেক চো দা র পরে দাদি আ হ ও উ ম্ম আ হ ও ই শ আ হ ও উ হু করতে করতে তৃতীয় বারের মতো রস খসিয়ে দিল। তখন আমি দাদিকে চো দ তে চো দ তে জিজ্ঞেস করলাম,

- বুবু মা ল কি সো না র ভিতরে দিতাম নাকি পু ট কি র?

আমার কথা শুনে সাথে সাথেই দাদি বলল,

- আমি আর বাথরুমে যাইতে পারতাম না, তুই মুহ দে।

আমি দাদিকে আরও দশ পনেরো ঠা প দিয়ে বললাম,

- আউট হয়লো

বলেই দাদির সো না থেকে ধ ন বের করে নিলাম। দাদিও লাফিয়ে উঠে আমার পায়ের কাছে হা করে বসলো। আমি ধ নে কয়েকটা খেঁচা দিয়েই ধ ন দাদির মুখে ঢু কি য়ে দিলাম। চিটে চিটে আমার মা ল দাদির মুখের ভিতরে পড়তে শুরু করলো আর দাদি আমার চোখের দিকে তাকিয়ে মুচকি মুচকি হাসতে হাসতে সব মা ল গিলে ফেলতে শুরু করলো।

দাদি আমার সব মা ল খেয়ে ধ ন টা চেটে চুটে পরিষ্কার করে দিল। তারপরে আমি প্যান্ট তুলে পড়ে নিলাম, দাদিও তার সায়া দিয়ে সো না মুছতে শুরু করলো। কিছুক্ষণ পরে আমরা দাদি নাতি নিচে গেলাম নাস্তা করতে। নাস্তা করে হোটেলের নিচে কিছুক্ষণ ঘুরাঘুরি করে রুমে চলে আসলাম।

রুমে ঢুকেই দাদি বিছানায় শুয়ে পড়লো, তাই দেখে আমি আমার ফোন টা নিয়ে রুমের বারান্দায় চলে গেলাম। বারান্দায় রিলাক্স করার জন্য একটা বেড ছিল কিছুটা সোফার মতো। আমি সেখানে বসে, ফেসবুক চালাচ্ছি। কিছুক্ষণ পরে সেখানে দাদি এসে আমার পাশে বসে বলল,

- এখানে বসে আছো কেনো? মন খারাপ নাকি?

আমি ফোনটা হাত থেকে রেখে বললাম,

- আরে মন খারাপ থাকবে কেনো?

বলেই দাদিকে জড়িয়ে ধরলাম। সাথে সাথেই দাদি আমার থেকে নিজেকে ছাড়িয়ে বলল,

- ই শ! কেউ দেখবো। ঘরে চলো।

বলেই দাদি উঠে দাঁড়িয়ে গেল। তখন আমি দাদিকে বললাম,

- যাও রুমে গিয়ে সব খুলে নেং টা হয়ে আমার জন্য অপেক্ষা করো, আমি আইতাছি।

আমার কথা শুনে দাদি লজ্জা পেয়ে রুমে চলে গেল। মিনিট পাঁচেক পরে আমি রুমে গিয়ে দেখি, দাদি সত্যি সত্যিই নেং টো হয়ে পা ফাঁক করে আমার জন্য অপেক্ষা করছে। আমাকে রুমে ঢু ক তে দেখেই দাদি বলল,

- ও গো দেখো, তোমার কথা ভেবে আমার সো না য় রসের বন্যা বয়ে যাচ্ছে। প্লিজ এবার এসে তোমার ধ ন টা ঢুকিয়ে সব রস বের করে দাও।

দাদির কথা শুনে আমিও আমার জামা কাপড় সব খুলে নেং টা হয়ে গেলাম। দাদির দুই পায়ের কাছে বসে ধ নে র মাথায় একটু থুথু লাগিয়ে দিলাম ধ ন ঢু কি য়ে দাদির সো না র ভিতরে। সাথে সাথেই দাদি আ হ করে পা আরও ফাঁক করে দিয়ে আমাকে দুই হাতে জড়িয়ে ধরলো।

আমিও দাদিকে জড়িয়ে ধরে রসিয়ে রসিয়ে দাদিকে চো দা শুরু করলাম। আর দাদি আমার চো দা র তালে তালে আ হ ও ই শ আ উ ম্ম হু আ হ উ ই উ আ হ ও মা আ উ ও গো আ হ কি সুখ আ হ উ ও ই ম্ম করে চিৎকার করে আমাকে আরও উ ত্তে জি ত করছিল চো দা র জন্য। সেই থেকে দাদিকে চো দা শুরু...

তারপর দাদিকে কক্সবাজারে হোটেলে আরও ছয় দিন উল্টিয়ে পাল্টিয়ে নানান পজিশনে চো দে বাড়ির দিকে রওনা দিলাম বাসে করে। এই ৭ দিনে দাদির সো না আর পু ট কি মেরে একদম খাল বানিয়ে দিছি। এখন যতই জোরে দাদিকে চু দি না কেনো দাদি সব ধরনের চো দা আওয়াজ ছাড়াই হজম করতে পারে।

বাস থেকে নেমেই দাদির বোনের বাড়ির দিকে যেতে লাগলাম। দাদির বোনের বাড়িতে আজকে আমাদের দুজনের দাওয়াত। সেখানে রাতে থেকে পরে দাদি নাতি বাড়িতে যাব। দাদির বোনের বাড়িতে যেতেই দাদির বোন এসে দাদিকে জড়িয়ে ধরে রুমে নিয়ে গেল।

আমিও তাদের পিছনে পিছনে রুমে গেলাম। দাদির বোন বার বার আমার দিকে তাকিয়ে মুচকি মুচকি হাসছিল। দাদি রুমে ঢুকেই তার বোরকা খুলে নিল। দাদির বোরকা খুলতেই দাদির বড় বড় দু ধ দেখে দাদির বোন বলল,

- ভুবাই তোমার বুক দেখি আরও বড় হয়ে গেছে।

দাদি কিছুটা লজ্জা পেয়ে কাপড়ের আঁচল দিয়ে বুক ঢাকতে ঢাকতে বলল,

- এই কয়দিনের তুফানে বড় হয়ে গেছে।

বলেই দাদি বাথরুমে চলে গেল। তখন দাদির বোন মুচকি হেসে আমাকে বলল,

- সাত দিনেই ভুবাইয়ের এই অবস্থা করছোস?

আমি মুচকি হেসে বললাম,

- হুম, নিচের দুইটাও খাল বানিয়ে দিছি। এখন যতই ঝড় তুফান আসুক না কেনো দাদির মুখ থেকে কোন আওয়াজ বের হয়না।

দাদির বোন আবার মুচকি হেসে বলল,

- রাতে কয়বার করছস?

আমি বললাম,

- গনি নাই তবে ছয় সাত বার হয়বো।

আমার কথা শুনে দাদির বোন অবাক হয়ে বলল,

- এত বার?

আমি বললাম,

- আরও করতাম যদি সকাল না হয়ে যেত।

তখন রুবিনা দাদি মুচকি হেসে বলে,

- আজকে দেখবাম তোর দম কেমন আছে?

আমি আশ্চর্য হয়ে জিজ্ঞেস করলাম,

- তুমি দেখবা কেমনে?

দাদির বোন তখন বলে,

- সেটা রাতেই দেখতে পাবি।

তখনি রুবিনা দাদুর ছোট ছেলে রুমে ঢুকে। ওর বয়স বেশি না ৪-৫ বছর হবে। ছেলেটাকে দেখেই দাদির ছোট বোনরে চোখ টিপ দিয়ে জিজ্ঞেস করলাম,

- দাদু, ছেলেটা নাকি তোমার দেবরের।


#চলবে

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area