#গল্পঃ সুখ নাকি ধর্ম
#পর্বঃ ৪
কবির মির্জাকে দেখলাম টিস্যু দিয়ে মার তলপেট পরিষ্কার করতে লাগলো। তাই আমিও আর দাঁড়িয়ে না থেকে ছাদে চলে গেলাম। ছাদে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে সিগারেট খাচ্ছি আর ফোনে পূজার সাথে কথা বলছি। পূজার সাথে আমার তিন মাসের রিলেশন। পূজার সাথে বিশ মিনিট কথা বলে কল কাটতেই কবির মির্জা উপরে এলেন। আমাকে ছাদে দেখে আমার কাছে এসে জিজ্ঞেস করলো,
- তুমি কখন এলে?
আমি একটা সিগারেট ধরাতে ধরাতে শান্ত ভাবেই বললাম,
- আপনি আমার মায়ের সাথে এমনটা না করলেও পারতেন?
কবির মির্জা বুঝতে পারলো আমি যে সব কিছু দেখেছি। তিনিও শান্ত ভাবেই বলল,
- দেখো অজিত, তোমার তো আর বাবা নেই। তোমার মা বিধবা, তোমার মার বিধবা জীবন আমার দেখতে ভালো লাগে না। আমি চাই তোমার মার জীবন নতুন করে সাজিয়ে দিতে। তোমার মাকে বিয়ে দিবে আমার কাছে? বিনিময়ে তুমি যা চাও তাই দিব।
কবির মির্জার কথা শুনে কিছুক্ষণ চুপ থেকে বললাম,
- আমার একটা বাইক লাগবে।
কবির মির্জা মুচকি হেসে বলল,
- আচ্ছা ঠিক আছে। কয়েকদিন পরে কিনে দিব নে।
আমি আর কথা না বাড়িয়ে নিচে চলে এলাম। পরের দিন সকালে ঘুম থেকে উঠেই দেখি মায়ের হঠাৎ করেই জ্বর উঠে গেছে। মা জ্বরে কাহিল, ঠিক মত বাথরূম টাও করতে পারছে না, মাথা টলে যাচ্ছে। কবির মির্জা মাকে ধরে ধরে বাথরূম নিয়ে গিয়ে পেচ্ছাব পায়খানা করাচ্ছে।
মাও নিরুপায়, কবির মির্জার সামনেই বাথরুমের মধ্যে শাড়ি সায়া তুলে পা ফাঁক করে ফরসা গু দ পো দ বার করে বসে মুততে হচ্ছে। কবির মির্জা সামনে দাঁড়িয়ে থাকছেন। মা প্রতিবার পেচ্ছাব করার পরে উনি জলের মগটা মায়ের হাতে দিয়ে বলছেন, ভালো করে জল দিয়ে ধুয়ে নাও তোমার যো নি টা অর্পিতা।
সেদিন দুপুর বেলা কবির মির্জা মাকে বললেন যে "গোসল করার দরকার নেই জ্বরের মধ্যে, আমি গরম জলে গামছা ভিজিয়ে তোমাকে গা মুছিয়ে দেবো। মা লজ্জা পেয়ে আমার সামনে না করে দিল। তখন আমি জোর করেই মাকে রাজি করিয়ে দিলাম। কবির মির্জা আমাকে পানি গরম করে দিতে বলল।
কিছুক্ষণ পরে আমি এক গামলা গরম জল আর গামছা নিয়ে মায়ের ঘরে দিয়ে আসলাম। আমি মায়ের রুম থেকে বের হয়ে জানালায় নজর দিলাম। কবির মির্জা মাকে বললেন, উঠে দাড়াও। মা উঠে দাড়ালে তিনি নিজের হাতে মায়ের ব্লাউজ শায়া শাড়ি খুলে দাড় করিয়ে, গরম জলে ভিজানো গামছা দিতে গা মোছাতে লাগলেন। ইচ্ছা করেই মায়ের মা ই গুলো তে, পেটে, পো দে গু দে বার বার হাত দিয়ে চ ট কে চ ট কে গো মোছালেন।
মায়ের ব্রা প্যান্টি পড়া রূপ থেকে আমি নিজেই পাগল হয়ে যাচ্ছিলাম। যেমন বড় মা ই তেমন বড় পো দ। পেটে হালকা মানানসই চর্বি যার ফলে নাভিটা অসম্ভব সুন্দর দেখাচ্ছে। কবির মির্জা মায়ের গা মোছে বলল,
- অর্পিতা, এবারে শাড়ি পরে নাও ব্লাউজ শায়া পরার দরকার নেই। শাড়ি গায়ে চাপা দিয়ে শুয়ে থাকো।
মাও দেখলাম বাধ্য মেয়ের মত ওনার হুকুম মেনে নিলেন। আমি বুঝতে পারলাম মা একদম কবির মির্জার হাতের মধ্যে চলে এসেছে। সন্ধ্যার পরে কবির মির্জা বললেন,
- তোমার মাকে একলা শুতে দিলে হবে না, যদি রাতে আরও বেশি জ্বর উঠে।
তখন আমি মায়ের মুখের দিকে তাকিয়ে ইচ্ছে করেই বললাম,
- আমার তো অফিস আছে রাতের ঘুমটা আমার জন্য খুব জরুরি।
কবির মির্জা যেনো এটারই অপেক্ষা করছিলেন। তিনি মুচকি হেসে বললেন,
- আমি কি থাকবো।
সাথে সাথেই আমি বললাম,
- হুম আপনি থাকেন যদি কোন সমস্যা না থাকে।
আমার কথা শুনে মা অনেক অবাক হয়ে আমার দিকে তাকিয়ে রইলো তবে কিছুই বলল না। তখনি কবির মির্জা বলল,
- আমার কোন সমস্যা নাই, তোমার মার সেবা করতে পারলে আমারও ভালো লাগবে।
রাতে খাবার পর কবির মির্জা মায়ের ঘরে চলে গেলেন। আমিও গিয়ে খুলা জানালার আড়ালে দাঁড়িয়ে গেলাম। কবির মির্জা মাকে দেওয়ালের দিকে সরে যেতে বলে, উনি মায়ের পাশে শুয়ে পড়লেন। দুজনেই একই কম্বল গায়ে দিলেন, যেনো স্বামী স্ত্রী।
কিছুক্ষণ পরে কবির মির্জা মায়ের দিকে পাশ ফিরে, মায়ের পেটের কাছ টা জড়িয়ে মাকে টেনে নিজের কাছে নিয়ে এলেন। মায়ের পা ছা টা ওনার কোমরে ঠেকে গেল। কবির মির্জা আস্তে আস্তে মায়ের একটা মা ই তে হাত বোলাতে লাগলেন। তখন মা বলল,
- হাত সরাও এইখানে ধরতাছো কেনো?
কবির মির্জা বললেন,
- চুপ করে শুয়ে থাকো, আজকে চো দে তোমাকে গরম করবো, কাল দেখবে সুস্থ হয়ে গেছ।
মা তখন বলল,
- পাশের রুমে ছেলে আছে জানতে পেরে যাবে, তাছাড়া আমি তো আপনার বউ না, আমি একজন বিধবা।
কবির মির্জা তখন মাকে জড়িয়ে ধরে বলল,
- তোমার ছেলে তোমাকে অনেক ভালোবাসে তাইতো তোমার বিধবা জীবনের কষ্ট দূর করতে আমাকে তোমার সাথে থাকতে দিল। আর সত্যি বলতে আমি তোমাকে বউ বানাবো ঠিক করেই রেখেছি। তোমাকে অনেক সুখ দেবো অর্পিতা। তোমাকে দেখলেই আমার বা ড়া টা লাফায় গো। আর তোমার যা ফি গা র, উ ফ ফ, কি ফরসা গায়ের রঙ আমার খুব পছন্দ। তোমার টাইট পো দ আমাকে পাগল করে দেয়। আজ চুপ করে শুয়ে থাকো, এখন থেকে আমি তোমার বর। তোমাকে রোজ পাঁচ ছয়বার করে চু দ লে ও আমার মন ভরবে না।
এইসব বলতে বলতে কবির মির্জা মায়ের গা থেকে শাড়ি ব্রা প্যান্টি খুলে উ ল ঙ্গ করে দিলেন। মাকে চিৎ করে শুইয়ে, গায়ের উপরে উঠে গেলেন আর মায়ের মুখের ভিতরে নিজের জিভ ঢু কি য়ে চুমু খেতে লাগলেন। একটা হাত দিয়ে মায়ের একটা হাত চেপে ধরে আছেন আর অন্য একটা হাত দিয়ে মায়ের গোল গোল মা ই দুটোকে সজোরে কচলাতে লাগলেন।
তারপরে হাত নেমে গেলো মায়ের গু দে র উপরে। খানিকক্ষণ গু দ টাকে চট কানোর পরে ওনার একটা মোটা আঙ্গুল দিয়ে গু দে র ভ ঙ্গা কু র টাকে রগড়াতে লাগলেন। অনেক দিন পরে পুরুষের ছোঁয়া পেয়ে মাও যেনো পাগল হয়ে গেলো। মা কোমর উঁচিয়ে আ হ ও হ উ ম্ম হু ও আ হ ই শ ও আ হ করে ওনার আদর নিতে লাগলো।
কিছুক্ষণের মধ্যেই মা গল গল করে জল ছেড়ে দিলো। এর পরে কবির মায়ের উপর থেকে নেমে মায়ের মাথার পাশে বসলেন, আর মায়ের মাথা টা নিজের উরাতের উপরে তুলে নিয়ে মায়ের মুখের সামনে নিজের বিশাল কালো ৮ ইঞ্চি লম্বা বাঁ ড়া টা ধরলেন।
মায়ের লাল লাল ঠোঁট দুটি কে ভেদ করে মায়ের মুখের মধ্যে ঠেলে ঠেলে ঢু কা তে লাগলেন। মা বাধ্য মেয়ের মতো ওনার বাঁ ড়া চু ষ তে লাগলো। প্রায় মিনিট পাঁচেক চো ষা নো র পর উনি মাকে চিৎ করে শুইয়ে নেমে এলেন মায়ের দুই পায়ের মাঝখানে। মায়ের পাদুটিকে নিজের কাঁধে তুলে নিলেন আর বা ড়া টাকে রগড়াতে লাগলেন মায়ের ফরসা পরিষ্কার করে কামানো গু দে। মা তখন কবির মির্জাকে বলল,
- সত্যি সত্যি তো বিয়ে করবা আমাকে?
মা কথাটা অনেক করুন সুরে বলল। কবির মির্জা মার কথার উত্তরে বলল,
- হুম কালকেই বিয়ে করবো তুমি চাইলে।
বলেই কবির মির্জা মার গু দে ধ ন ঢু কা তে যাবে তখন মা আবার বলল,
- তোমার টা বিশাল বড়, আমার খুব ব্যাথা লাগবে?
কবির মির্জা বললেন,
- সে তো লাগবেই সো না, প্রথম কয়েকবার লাগবে, তারপরে অভ্যাস হয়ে যাবে।
এই বলে উনি আস্তে আস্তে মায়ের গু দে র চেরার মধ্যে ওনার বিশাল বাঁশের মত বাঁ ড়া টা ঠেলতে লাগলেন। বা ড়া র মাথা টুকু ঢু ক তে ই মা আ হ করে উঠল। কবির মির্জা আস্তে আস্তে মার গু দে বা ড়া চেপে চেপে অর্ধেক ঢু কি য়ে দিল, মার গু দে বা ড়া ঢু কা র সময় মা শুধু আ হ ও ই শ কি মোটা আ হ ও উ ম্ম আসতে আ হ ও কবির আ হ আসতে আর ঢু কি য়ো না বলে চাপা চিৎকার করছিল।
কবির মির্জা প্রায় অর্ধেকটা ঢু কি য়ে দিয়েছেন আর অর্ধেক বাঁ ড়া টা ভিতরে বাইরে করছেন। মা গু দে র ব্যাথায় দাঁত চিপে চোখ বন্ধ করে ছটফট করছে আর আ উ ও আ হ ই শ আ হ ও মা আ হ ও ই আ হ করছে। হঠাৎ কবির মির্জা গদাম করে এক সজোরে ধাক্কা দিয়ে পুরো বাঁ ড়া টা গু দে ঢু কি য়ে দিল। কবির মির্জার বাঁ ড়া টা মায়ের জরায়ু অবধি চলে গেল।
গু দে র চামড়া ছিলে দিয়ে খাপে খাপে বসে গেলো, মা সজোরে চিৎকার দিয়ে উঠলো, আ হ ভগবান মরে গেলাম। কবির মির্জা এবার মাকে একটু দম নিতে দিয়ে আবারও চো দ ন শুরু করলো। তখন মা বলতে শুরু করলো,
- না আ হ প্লিজ আ হ আ উ ও আ হ ব্যাথা পাচ্ছি আ হ
#চলবে