Type Here to Get Search Results !

৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা ( পর্ব ১৭ )


 #গল্পঃ ৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা

#পর্বঃ ১৭

সম্পূর্ণ মা ল আউট করে দাদির পাশে আবার শুয়ে পড়লাম। দাদি বড় বড় করে শ্বাস নিতে নিতে হাঁপাতে লাগলো। কিছুক্ষণ পরে দাদি শান্ত হলে আমি বললাম,

- কি কেমন লাগলো দই খাইতে?

দাদি আমাকে একটা চড় দিয়ে বলল,

- দিছস তো একেবারে গলার ভিতরে, জিভে না লাগলে বুঝবো কি করে কেমন লাগে।

আমি উঠে লুঙ্গি পড়তে পড়তে বললাম,

- কালকে জিভে দেম নে।

দাদিও তার সো না সায়া দিয়ে মুছতে মুছতে বলল,

- আইচ্ছে আর কক্সবাজারে কি সত্যি নিয়ে যাইবে?

আমি দাদিকে টেনে দাঁড় করিয়ে জড়িয়ে ধরে বললাম,

- হুম, নিয়ে তো যাইবোই। প্রতিবার লেং টা করে চো দ বো। আপত্তি নাই তো তোমার লেং টা হতে।

দাদি আমার গালে একটা চু মু দিয়ে কানে কানে বলল,

- আপত্তির কি আছে? আমার জামাই আমাকে চো দ বো, যেমনে খুশি এমনে চো দ বো। কক্সবাজারে নিয়ে গেলে তোরে একটা সারপ্রাইজ দিবো।

আমি অবাক হয়ে দাদিকে জিজ্ঞেস করলাম,

- কি সারপ্রাইজ?

- সেটা নিয়ে গেলেই দেখতে পাবি।

বলেই দাদি আমাকে একটা ধাক্কা দিয়ে চকিতে বসিয়ে দিয়ে চলে গেল। আমি একটু পরে চুপচাপ গোয়াল ঘর থেকে বের হয়ে মার ঘরে চলে গেলাম। তারপরে মার সাথে ভাত খেয়ে আমার ঘরে চলে গেলাম। দাদিকে সকাল থেকে তিন বার চো দা আর খেতে কাজ করার জন্য অনেক ক্লান্ত লাগছিল তাই ঘুমিয়ে গেলাম।

পরেরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে ব্রাশ করতে করতে একটু হাটাহাটি করে পুকুর পাড়ে গেলাম। গিয়ে দেখি দাদি পুকুরের ঘাটে দাদার লুঙ্গি কেচে ধুচ্ছে। আমাকে দেখে দাদি মুচকি মুচকি হাসছিল। খেয়াল করে দেখলাম, দাদির চেহারায় কিছুটা উজ্জ্বলতা ভাব আইছে। দাদির উজ্জ্বলতার ভাব দেখে বললাম,

- বুবু তুমি তো আগের চাইতে আরও সুন্দর হয়ে গেছো।

আমার কথা শুনে দাদি আশেপাশে কেউ আছে কিনা দেখে মুচকি হেসে বলল,

- লাঙের কুদরতি পানি পেডো পড়তাছে তো তাই সুন্দর হয়তাছি।

পুকুরের আশেপাশে কেউ নাই দেখে আমি বললাম,

- পাট খেতে যায়বা কোন সময়?

দাদি মুচকি হেসে বলে,

- এত তাড়া কিসের? দাঁড়িয়ে গেছে নাকি?

আমি দাদির মুখের সামনে গিয়ে দাঁড়ালাম। দাদি বসে থাকায় আমার ধ ন দাদির মুখের সামনে ছিল। দাদি আমার কান্ড দেখে আমার মুখের দিকে তাকাতেই বললাম,

- দাঁড়াইছে কিনা তুমি এই দেখে নাও।

দাদি পুকুরের আশেপাশে ভালো করে দেখে নিল কেউ আছে কিনা। সকাল বেলা পুকুরে তেমন বাড়ির কোন মানুষ আসে না। তাছাড়া পুকুরের ঘাটের দুই পাশে ছিল ঝোপঝাড়। দাদি আমাকে অবাক করে দিয়ে, আমার লুঙ্গি তুলে আমার ধ ন দেখে নিল। আমার ধ ন দাঁড়িয়ে থাকাই দাদি বলল,

- ইশ কেমন অসভ্যের মতো দাঁড়িয়ে আছে। তোর ধ নে জোর আছে অনেক। এতবার করার পরেও কেমন অসভ্যের মতো দাঁড়িয়ে থাকে।

আমি মুচকি হেসে বললাম,

- তোমাকে দেখে দাঁড়িয়ে গেছে। একটু চু ষে দাও না?

দাদি চোখ বড় বড় করে বলল,

- না, এইনো এইতা করা যায় তো না। কেউ আইয়া পরবো।

আমি লুঙ্গি উপরে তুলে দাদির মাথা ধরে ধ নে র কাছে এনে বললাম,

- আমি দেখতাছি কেউ আইয়ে কিনা, তুমি একটু চু ষে দেলাও না জান।

দাদি আমার কথার কোন উত্তর না দিয়ে দ্রুত আমার ধ ন মুখে নিয়ে নিলো। কয়েকটা চু ষা দিয়েই দাদি চু ষা বন্ধ করে দিল। তখন আমি বললাম,

- আর একটু খাও

দাদি আবারো আমার ধ ন মুখে নিয়ে কয়েকটা চু ষা দিয়ে মুখ সরিয়ে নিল। তখন আমি আবারো বললাম,

- হয়ছে না আর একটু। সবডা মুখে নাও। এমন হাব ভাব করতেছো যেনো খাইলে আমার ধ ন ফুরিয়ে যায়বো।

দাদি এবার উঠে দাঁড়িয়ে পুকুরের আশেপাশে ভালো করে দেখে আবার বসে ধ ন মুখে নিয়ে নিলো। এবার দাদি অনেক সুন্দর করে ধ ন চু ষে দিচ্ছিলো। সম্পূর্ণ ধ ন মুখ ঢেলে ঢেলে গলায় ঢু কি য়ে নিচ্ছিলো। মিনিট খানেক আমার ধ ন চু ষে দিয়ে শেষে ধ নে র মু ন্ডি তে এমন ভাবে চু ষা দিচ্ছিলো যেনো আমার ধ নে র ফুটো দিয়ে এখনি জুস বের করে খাবে। আমার সারা শরীর কাঁপুনি দিয়ে উঠতেই দাদির মুখ থেকে ধ ন সরিয়ে নিলাম। তখন দাদি তার ঠোঁট চেটে লা লা গুলো পরিষ্কার করে বলল,

- এবার তো খুশি? এক ঘন্টা ধৈর্য ধরে থাক, পরে পাট খেতে তোর ধ ন রে ঠান্ডা করে দেমনে।

তারপর দাদির সাথে আরও কিছুক্ষণ টুকটাক কথা বলে, নাস্তা খেতে ঘরে চলে গেলাম। মা বাবার সাথে নাস্তা খেয়ে কিছুক্ষণ বিশ্রাম করে নিলাম। পরে কোদাল নিয়ে খেতে গেলাম। অনেকক্ষণ খেতে কাজ করার পরে দাদি আসলো। এসেই আমাকে বলল,

- ওগো এতো কষ্ট কার জন্য করতেছো? আমাদের তো আর বাচ্চা কাচ্চা নাই।

আমি মুচকি হেসে বললাম,

- ঢং তইয়া খেতে যাও, আমি আইতাছি।

- হেইনো কিন্তু কুটকুট করতেছে, বেশি দেড়ি কইরো না।

বলেই দাদি চলে গেল। দাদি পাঠ খেতে ঢু কা র কিছুক্ষণ পরে, আশেপাশে দেখে আমিও পাট খেতে চলে গেলাম। গিয়ে দেখি দাদি আমার জন্য অপেক্ষা করতেছে। আমি গিয়ে লুঙ্গি খুলে ভাঙা পাটের উপরে বিছিয়ে দিলাম। গায়ে তখন শুধু একটা গেঞ্জি ছিল। লুঙ্গির উপর শুয়ে দাদিকে বললাম,

- অনেক খাইল লাগছে, তুমি শুরু করো। পরে আমি করবাম নো।

দাদি আমার পাশে বসে ডান হাতে ধ ন টা ধরে নাড়তে নাড়তে বলল,

- তুই এতো কাম করছস কেমনে? কষ্ট লাগে না।

আমি বললাম,

- কষ্ট না করলে তোমারে সামলাইতে পারবাম?

দাদি আমার ধ নে র মাথায় একটা চু মু দিয়ে বলল,

- বেডা মানুষের ধ নে র জোর এই বড় জোর। ধ নে জোর থাকলেই হয়ছে।

বলেই দাদি আমার ধ নে র মাথাটা মুখে নিয়ে জিভ দিয়ে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে চু ষে দিতে লাগলো। তারপর আসতে আসতে সম্পূর্ণ এই মুখে নিয়ে চু ষে দিতে ছিল। খেয়াল করলাম দাদি অনেক ভালো ধ ন চু ষ তে শিখে গেছে। তবে দাদির মুখের ভিতরে পান খাও জন্য কেমন খসখসে ছিল তাই দাদিকে বললাম,

- বুবু তুমি পান খাওয়া চাইরে দেও।


#চলবে

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area